
১১ নভেম্বর - জাতীয় শিক্ষাদিবস
date of recognition: 18/8/1983memo no.- 448(1)-P.E.address: Natunhat, Sibrampur, Kolkata-61
Knowled
H.M.- Barnali Sengupta
* Assistant Teachers- Biprakash Sarkar, Shraboni Chatterjee , Atanu Bhattacharya , Anita Das , Moumita Gharami , Saheli Bose, Dibyendu Paul, Dipa Pramanick, Paramita Ghosh * Para Teacher- Krishna Chowdhury
১১ নভেম্বর - জাতীয় শিক্ষাদিবস
কি কান্ডটাই না ঘটে যাচ্ছে
ক্রীড়া জগতে.....
কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুব ভাল দৌড়চ্ছিল, সবাইকে পিছনে ফেলে প্রায় পৌঁছে গেছেন শেষ ল্যাপে।
তার পেছন পেছনই ধেয়ে আসছেন স্প্যানিশ অ্যাথলেট ইভান ফার্নান্ডেজ।
শেষ সীমানার অল্প একটু আগে পৌঁছে বিভ্রান্ত হয়ে পড়লেন আবেল মুতাই, তিনি ফিনিশিং লাইন বুঝতে না পেরে ভাবলেন তিনি জিতে গেছেন আর দৌড়ের গতি কমিয়ে দিলেন...!!
তার পেছনে থাকা স্প্যানিশ অ্যাথলেট ইভান ফার্নান্ডেজ আন্দাজ করে ফেললেন আবেল মুতাইয়ের কনফিউশানের ব্যাপারটা, আর সাথে সাথেই স্প্যানিশ ভাষায় চিৎকার করে আবেলকে বলতে শুরু করলেন, দৌড় শেষ হয়নি, তুমি দৌড়তে থাকো...!!
আবেল স্প্যানিশ ভাষা না বুঝে আরো বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। ইভান বুঝতে পারে আর কোনো উপায় নেই... সে আবেলের কাছাকাছি এসে একরকম ধাক্কা মেরে ভিক্ট্রি লাইন পার করে জিতিয়ে দেয় আবেল মুতাই কে...!!
দৌড় শেষ হবার পর সাংবাদিকরা ঘিরে ধরে ইভানকে। প্রশ্ন একটাই, তুমি এইরকম কেন করলে..??
ইভান ফার্নান্ডেজ বললেন, আমি একটি সামাজিক পৃথিবী চাই যেখানে আমরা সবাই সবাইকে সাহায্য করব।
সাংবাদিকরা সন্তুষ্ট হয়না এই জবাবে, সাংবাদিক প্রশ্ন করে, কিন্তু তুমি না জিতে ওকে জিতিয়ে দিলে কেন..??
ইভান ফার্নান্ডেজ বললেন জয়টা আমার প্রাপ্য ছিলোনা, যার প্রাপ্য ছিলো আমি তাকে সাহায্য করেছি মাত্র। আর এমন জয় দিয়ে কি পাবো, একটা মেডেল...?
যেখানে নৈতিকতা থাকবে না...
আমার মা আমাকে সে শিক্ষা দেয় নি....।
কাহিনীটা পড়ে এক অন্যরকম অনূভুতি হলো...
আমাদের পরিবার-সমাজ, আমাদের শিক্ষা-সংস্কৃতি শুধুমাত্র আমাদেরকে জিততেই শেখাচ্ছে কাউকে জেতাতে শেখায়নি কখনো।
আমাদের শুধু জেতা প্রয়োজন,
সফল হওয়া প্রয়োজন
সেটা যেভাবেই হোক যে কোন মাধ্যমেই হোক।
কাউকে জেতানোর মধ্যেও জিতে যাওয়া থাকতে পারে।
কাউকে সাহায্য করার মধ্যেও সফলতা থাকতে পারে।
এগুলা কখনোই আমাদের শিক্ষায়
আমাদের চিন্তায় নেই,
কেনো নেই...!!
তথ্য ও ছবি :- ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত।
*বেহালা জনপদ*
বেহালা জায়গাটার অস্তিত্ব কলকাতা শহরের অনেক আগে থেকে রয়েছে| কতদিন আগে? তা ধরুন আজ থেকে আটশ’ বছর আগের কথা|
লখিন্দরের শবদেহ নিয়ে বেহুলার ভেলা গাঙুড় নদী দিয়ে ভেসে গিয়েছিল সাগরের পথে| সে যুগে নদীগুলোর গতিপথ ছিল অন্যরকম| এখনকার হুগলি নদীর গতিপথ তখন এইরকম ছিল না| আদিগঙ্গা বলে আমরা এখন যাকে চিনি, সেই খাতটি দিয়ে বয়ে যেত পতিতোদ্ধারিনী বিশাল গঙ্গা নদী|
আদিগঙ্গা কলকাতার কাছে একটা বাঁক নিয়ে চিত্পুর, বেতড়, কালিঘাট, বারুইপুর হয়ে গঙ্গাসাগরে গিয়ে মিশতো| শোনা যায় বেহুলার ভেলা আদিগঙ্গা দিয়ে ভাসতে ভাসতে এসে থেমেছিল এক ঘাটে| সে ঘাটের নাম হয়ে যায় “বেহুলার ঘাট”|
কালক্রমে বেহুলার ঘাট লোকমুখে হয়ে যায় “বেহালা”|
এটা মোটামুটিভাবে বারশ’ শতকের কথা| পালরাজাদের রাজত্ব চলছে বাংলায়| এসময়েই লেখা হয় মনসামঙ্গল কাব্য| তারও আগে থেকে আরো অন্তত বহু বছর ধরে মুখে মুখে ফেরা মানুষের গান হয়ে বেঁচে ছিল মঙ্গলকাব্যগুলি|
এই সময়, অর্থাত বারো’শ শতকে বেহালা ছিল সুন্দরবনের অংশ| তখন এই অঞ্চলে বাস করত প্রচুর জেলে এবং মধুকর| এদের জমিদার ছিলেন এক কুলীন কায়স্থ, নাম ধনঞ্জয় মিত্র| বেহালার প্রথম শাসক বা নেতা হিসেবে তাঁর নামই পাওয়া যায়| তিনি ছিলেন চন্ডীর উপাসক| দেবী চন্ডীর আর একনাম বহুলা|
অনেক গবেষকের মতে বহুলা দেবীর নাম থেকে জায়গার নাম হয় বেহালা| কালিঘাট (তখন নাম ছিল কালীক্ষেত্র বা কালিপীঠ) আর গঙ্গাসাগরের পথে পুন্যলোভাতুরা তীর্থযাত্রীদের ভিড় লেগেই থাকতো| নদীপথে বানিজ্যের একটা বড় সুবিধা ছিল| ফলে স্বাভাবিক কারণেই এই অঞ্চলটি ধীরে ধীরে বর্ধিষ্ণু হতে থাকে| ক্রমে ক্রমে হয়ে ওঠে একটা জমজমাট অঞ্চল| কলকাতা শহর তো দুরের কথা, জব চার্নকের দাদু-ঠাকুর্দাও তখনো সূর্যের আলো দেখেন নি| এসময়ে বেহালা ছিল অনেকগুলো ছোটো ছোটো গ্রাম নিয়ে তৈরী একটা জনপদ| প্রতিটি গ্রামের নামের শেষে -বেহালা কথাটা জোড়া থাকতো| যেমন বাজারবেহালা, বোঁড়শেবেহালা (বড়িশা), সরশুনোবেহালা (সরশুনা) ইত্যাদি। এমনকি পুরসভার নথিপত্রেও রাজারবাগানবেহালা, সাহাপুরবেহালা, নস্করপুরবেহালা, সন্তোষবাটিবেহালা এইসব নামের উল্লেখ পাওয়া যায়|
পঞ্চদশ শতকে বারো ভূইয়াঁর একজন ছিলেন বসন্ত রায়| তাঁর রাজধানী ছিল সরশুনোবেহালা| সরশুনোর ইতিহাস সম্ভবত আরো বেশ কয়েকশো বছর আগেকার| গ্রীক পন্ডিত টলেমির (১০০-১৭০ সাল) আঁকা ইন্ডিয়ার ম্যাপে “বেসিন সালসুনো” খুঁজে পাওয়া যায়| বহু পুরোনো পুঁথিপত্রে সরশুনো, রায়গড় এইসব জায়গার উল্লেখ আছে| বসন্ত রায়কে হত্যা করে বেহালা সহ চব্বিশ পরগনা দখল করেন যশোরের রাজা প্রতাপাদিত্য| দিল্লির মসনদে তখন সম্রাট আকবর| আকবরের সেনাপতি রাজা মানসিংহ যশোররাজ প্রতাপাদিত্যকে পরাজিত করেন| সেই যুদ্ধে মুঘল সেনাপতিদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন এক বঙ্গসন্তান| তাঁর নাম লক্ষীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়| ইতিমধ্যে আকবরের মৃত্যুর পর জাহাঙ্গীরের আদেশে রাজা মানসিংহ ১৬০৮ সালে চব্বিশ পরগনা, বাংলাদেশ এবং মেদিনীপুরের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের জায়গীরদারি দেন লক্ষীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়কে| লক্ষীকান্ত এসময় রায়চৌধুরী উপাধি পেয়েছিলেন| তাঁর রাজধানী ছিল বড়িশা বা বোঁড়শেবেহালা| তিনিই সম্ভবত বাংলাদেশে প্রথম দুর্গাপূজা শুরু করেন| এই লক্ষীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়েরই উত্তরপুরুষ হলেন বড়িশার সাবর্ণ রায়চৌধুরী পরিবার| আর এইসব ঘটনার প্রায় একশো বছর পর তৈরী হওয়া কলকাতা শহরের ইতিহাসে বড়িশার সাবর্ণ রায়চৌধুরীদের কথা কে না জানে?
🌹🌹
ওরা ডানা মেলে আকাশে. .. .. .
*প্রাণের আরাম আত্মার শান্তি*
----------------------------------------
রবীন্দ্রনাথ। এই নাম সমগ্র একটি জাতিসত্ত্বার পরিচায়ক। বিংশ এবং একবিংশ শতাব্দীর বাঙালির সৃষ্টি-কৃষ্টি যেন তাঁকে ঘিরে। ব্যক্তি ও সমষ্টিগত, উভয় দিক থেকে তিনি আমাদের ভাবতে, পড়তে এবং লিখতে শিখিয়েছেন। ২৫ বৈশাখ তাই সর্ব অর্থে বাঙালির জাতীয় দিবস। বাঙালির যা কিছুতে পূর্ণতা, তার প্রকাশের উদযাপনের মুহূর্ত এবং রূপ রস গন্ধ স্পর্শ সমৃদ্ধ জীবনকে পুনরাবিস্কারের দিন পঁচিশে বৈশাখ।
তবে শুধুমাত্র তাঁর কিছু গান ও কবিতা পরিবেশন যথেষ্ট নয়। আদতে রাবীন্দ্রিক চেতনা এসবের চেয়ে অনেক বেশি ভাবগ্রাহী। সেই ভাবকে আমরা কতটা আত্মস্থ করতে পেরেছি, তার উত্তর আমাদের এখনও অজানা। ভাবীকালের ওপরে সে ভার ন্যস্ত করা ভাল। গান - কবিতার মধ্য দিয়ে তাঁকে স্মরণ - মনন একটা তাৎক্ষণিক আবেগের জন্ম দেয় ঠিক, কিন্তু এ ব্যতিরেক জীবনের বাকি সময়ে তাঁর ভাবনার রসে কতটা জারিত হই আমরা ? কতটা তাঁর রচনা পাঠের মধ্য দিয়ে আমাদের দেশভাবনা সমাজভাবনার অভিমুখ বদলায়? তাঁকে জানার এই প্রক্রিয়া কোনও দিন হয়তো শেষ হবার নয়। রবীন্দ্রনাথ আমাদের সব আবেগের আশ্রয়। কিন্তু কঠিন দুঃখের মধ্যে তিনি যেভাবে পরম বন্ধু হয়ে পাশে থাকেন তার গভীরতা বোধহয় সব কিছুর ঊর্ধ্বে।
*তাই মনেরে আজ কহ যে, ভালো মন্দ যাহাই আসুক, সত্যেরে লও সহজে।*
প্রাণের ঠাকুরের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা 🌹
https://www.facebook.com/share/p/VGbRb4L76RAMUJb9/?mibextid=qi2Omg
Today, let's celebrate World Health Day by prioritizing our well-being and promoting healthy habits. Remember, our health is our most valuable asset. Take small steps towards a healthier lifestyle starting today!
आज, विश्व स्वास्थ्य दिवस को हम स्वास्थ्य को प्राथमिकता देकर और स्वस्थ आदतों को प्रोत्साहित करके मनाते हैं। ध्यान दें, हमारा स्वास्थ्य हमारी सबसे मूल्यवान संपत्ति है। आज से ही एक स्वस्थ जीवनशैली की ओर छोटे कदम बढ़ाएं! #विश्वस्वास्थ्यदिवस #स्वास्थ्यसभीकेलिए
আজ, বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষ্যে আমরা আমাদের স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দিয়ে এবং স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলি আত্মস্থ করার চেষ্টা করি। মনে রাখতে হবে, আমাদের স্বাস্থ্য আমাদের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পত্তি। আজ থেকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারার দিকে ছোট ছোট পদক্ষেপ নেবার শপথ নিই আমরা ! #বিশ্বস্বাস্থ্যদিবস #স্বাস্থ্যসকলেরজন্য
🌿
একটি গাছ , অনেক প্রাণ 🌿
Must follow up 💞
অভিনন্দন ও আদর বেটা 💙🤍
অনেক বড় হও 🌈
ওরা বড় হয় .. .. .
ওরা ডানা মেলে .. .. ..
ওরা স্বপ্ন যে দেখে কত. .. .. .. .. .
💙💙💙