Samparko praktani-sarsuna high school.

আরও কিছু ছবি

পুজো সবার ভালো কাটুক

With Trophy

ছবিটি আমার খুবই পছন্দের

Photos from Samparko praktani-sarsuna high school.'s post

স্কুলের মাঠে

আরও কিছু ছবি

স্কুলের খেলা

আপনারা যারা শর্টফিল্ম নিয়ে কাজ করেন তাদের জন্য #প্রগতিশীল_নাট্য_ও_সংস্কৃতি_চর্চা_মঞ্চ ( ) নিয়ে আসছে একটি #শর্টফিল্ম প্রতিযোগিতা নজর রাখুন এবং যারা আগ্রহী তারা জানান নিয়মাবলী কিছুদিনের মধ্যেই আপনাদের জানানো হবে ।

আরও কিছু ছবি

1999 HS Batch Sarsuna High School .

https://www.anandabazar.com/world/in-puzzle-of-genes-hope-for-curing-ovarian-cancer-says-research/cid/1371550

স্কুল ফুটবল কিছু মুহূর্ত ...

মাঠে যাবার আগে

গতকাল রিহার্সালে

আজ খেলা চলছে একাদশ শ্রেণীর বাণিজ্য এবং কলা বিভাগের মধ্যে ...

Photos from প্রগতিশীল নাট্য ও সংস্কৃতি চর্চা মঞ্চ - Pnscm.'s post

রেফারি যখন কেশব স্যার ...

স্কুলের মাঠে

Inter Class Football is going on...

স্কুলের ছেলেরা যাদবপুরে খেলতে গিয়ে পর পর দু রাউন্ডের খেলা জিতে ফাইনালে পৌঁছালো ....

আগামী 30 এপ্রিল এবং 1 মে
আহ্বান সবাইকে ....

যত বাধাই আসে আসুক
মনে শুধু ভরসা থাকুক

একটি বাংলা কবিতা আবৃত্তি অন্ধ তুমি|বাংলা কবিতা আবৃত্তি

*সেই তুমি আজ স্বার্থ বোঝো, একভাগে দাও সুখ*
*একভাগেতে কষ্ট দিয়ে থাকো যে বিমুখ*

https://youtu.be/p4t9PWjoXY4

আরও *কবিতা গল্প* শুনতে
আমাদের চ্যানেল টি *সাবস্ক্রাইব* করুন
আর *লাইক কমেন্ট শেয়ার* করুন

একটি বাংলা কবিতা আবৃত্তি অন্ধ তুমি|বাংলা কবিতা আবৃত্তি

Photos from বেহালা বিহান সোস্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি's post

আহ্বান সব্বাইকে
তার সাথে বলা আপনারা আমাদের পাশে দাঁড়ান- ঐ দুঃস্থ মানুষদের সহায়তা করতে ...

সুন্দরবন - ইয়াস - ত্রাণ|Sundarban - Yash - Tran|subhankar|ringit poribar

সুন্দরবন - ইয়াস - ত্রাণ|Sundarban - Yash - Tran|subhankar|ringit poribar সুন্দরবন - ইয়াস - ত্রাণ|Sundarban - Yash - Tran|subhankar|ringit poribar #ত্রাণ #সুন্দরবন #ইয়াশ #relief #Gosa...

bottom clean|বটম ক্লিন|নতুন ব্যবসার পদ্ধতি|মাছ চাষ|subhankar|

bottom clean|বটম ক্লিন|নতুন ব্যবসার পদ্ধতি|মাছ চাষ|subhankar| নতুন ধরনের ব্যবসা #মাছ_চাষ বিস্তারিত জানতে কমেন্ট করুন ।এবং চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং অনে....

Photos from রিঙ্গিত পরিবার's post

আপনারা সবাই কেমন আছেন?
শুনুন বেশি চিন্তা করবেন না,
এই বিপর্যয় কে সামনে থেকেই মোকাবিলা করতে হবে

লক্ষ্মী|সুবোধ সরকার|Laxmi|Subodh Sarkar|Subhankar|বাংলা কবিতা আবৃত্তি|Bengali Recitation|কবিতা

https://youtu.be/Kj6TnC-kyLg

কেমন লাগলো?
ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করবেন।
আর অবশ্যই আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাকে সমর্থন জানাবেন...

লক্ষ্মী|সুবোধ সরকার|Laxmi|Subodh Sarkar|Subhankar|বাংলা কবিতা আবৃত্তি|Bengali Recitation|কবিতা লক্ষ্মী|সুবোধ সরকার|Laxmi|Subodh Sarkar|Subhankar|বাংলা কবিতা আবৃত্তি|Bengali Recitation|কবিতা#লক্ষী #সুবোধ_সরকার #Subhankar #বাংলা_কবিতা_আব...

আন্তর্জাতিক মাতৃ ভাষা দিবস তথা ভাষা শহীদ দিবস উদযাপন...

অকালবোধন||দুর্গা পূজা||কবিতা আবৃত্তি||বাংলা কবিতা আবৃত্তি||দুর্গাপূজা2020||Bengali Recitation||Covid

অকালবোধন||দুর্গা পূজা||কবিতা আবৃত্তি||বাংলা কবিতা আবৃত্তি||দুর্গাপূজা2020||Bengali Recitation||Covid অকালবোধন||দুর্গা পূজা||কবিতা আবৃত্তি||বাংলা কবিতা আবৃত্তি||দুর্গাপূজা 2020||Bengali Recitation||Covid অকালবোধন কাকলী মুখার্জী আসছে ব.....

গন্তব্য স্থল - গোসাবা ব্লকের বিপ্রদাস পুর অঞ্চলের মন্মথ নগর গ্রাম ।
০ ৪/০ ৭/২ ০ ২ ০ শনিবার ।

হালিশহর তথা এই অঞ্চল সংলগ্ন তথা সবাইকেই
আমাদের এই নাট্যসন্ধায় আন্তরিক আমন্ত্রণ জানাই🙏

বেহালাতে যৌথ নাট্য কর্মসূচি গ্রহণের জন্য বেহালা অঞ্চলের নাট্য দলগুলো যোগাযোগ করুন

🙏আমরা সরসুনার অধিবাসী🙏

শুধুমাত্র সরশুনার বাসিন্দাদের জন্য

Follow this link to join my WhatsApp group: https://chat.whatsapp.com/HcWQbn2FHZP0BeyXxJjI5k

🙏আমরা সরসুনার অধিবাসী🙏 WhatsApp Messenger: More than 1 billion people in over 180 countries use WhatsApp to stay in touch with friends and family, anytime and anywhere. WhatsApp is free and offers simple, secure, reliable messaging and calling, available on phones all over the world.

"পশ্চিমবঙ্গ মুসলিম অনুপ্রবেশকারীতে ভরে গেছে"- তথ্য কী বলছে?

ধর্মভিত্তিক জনগণনার পরিসংখ্যান সামনে আসার পর পশ্চিমবঙ্গের ছবিটা নিয়ে স্বভাবতই আলোচনা হয়েছে, হচ্ছে। অনুপ্রবেশ ইত্যাদি মিলিয়ে প্রশ্নটা তো রাজনৈতিক ছিলই। এ বার তাতে পরিসংখ্যানের ধুনোর গন্ধ লাগলে হিন্দুত্ববাদীরা মনে বিশেষ জোর পাবেন, তা আর বিচিত্র কী? কিন্তু, রাজনীতি সরিয়ে রাখলে, পশ্চিমবঙ্গের ছবিটা কেমন?

এই রাজ্যের জনসংখ্যায় হিন্দুদের অনুপাত ২০০১ সালের ৭২.৫% থেকে ২০১১ সালে কমে হয়েছে ৭০.৫%, যেখানে মুসলমানদের ক্ষেত্রে এই অনুপাত একই সময়ে ২৫.২% থেকে বেড়ে হয়েছে ২৭%। ১৯৯১ থেকে ২০০১ সালের মধ্যে হিন্দু জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার ছিল ১৪.২% যা ২০০১ থেকে ২০১১ সালে কমে হয় ১০.৮%। একই সময়ে মুসলমানদের জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার ২৫.৯% থেকে কমে হয় ২১.৮%। অর্থাৎ, সম্প্রদায়-নির্বিশেষে জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার হ্রাস পেয়েছে— হিন্দুদের ক্ষেত্রে ৩.৪%, মুসলমানদের ক্ষেত্রে ৪.১%।

নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন, যাঁরা বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গে আসছেন, তাঁদের মধ্যে যাঁরা দুর্গাপূজা করেন তাঁরা শরণার্থী, আর যাঁরা করেন না তাঁরা অনুপ্রবেশকারী। অর্থাৎ, অনুপ্রবেশকারী মানে মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ। পরিসংখ্যান বলছে, রাজ্যে ধর্মের ভিত্তিতে জনসংখ্যায় কোনও মৌলিক তারতম্য দেখা যায়নি, বিপুল পরিমাণে অনুপ্রবেশকারী রাজ্যে প্রবেশ করলে যা ঘটত।

কেউ বলতেই পারেন, রাজ্যের জেলাওয়াড়ি হিসেবের মধ্যেই, বিশেষত সীমান্তবর্তী জেলাগুলির ক্ষেত্রে, লুকিয়ে আছে অনুপ্রবেশের তত্ত্বের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য। পরিসংখ্যান যখন আছে, তখন দেখে নেওয়াই তো ভাল। সঙ্গের সারণিতে জেলাওয়াড়ি জনসংখ্যা বৃদ্ধির পরিমাণ দেওয়া হল, কিন্তু একটু অন্য ভাবে। ২০০১ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়ের জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার কত, তা আমরা আগেই উল্লেখ করেছি। সারণিতে এই ধর্মভিত্তিক গড় জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারের থেকে সেই সম্প্রদায়ের জেলা ভিত্তিক বৃদ্ধির হার কতটা উপরে বা নীচে রয়েছে, তা দেওয়া হল।

প্রথমে সীমান্তবর্তী জেলাগুলির দিকে তাকানো যাক। দেখা যাচ্ছে যে সেই জেলাগুলিতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির কোনও নির্দিষ্ট একটি প্রবণতা নেই। এক দিকে যেমন উত্তর দিনাজপুরে মুসলমানদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার রাজ্যের মুসলমান সম্প্রদায়ের গড়ের তুলনায় ৮% বেশি, সেখানে আবার নদিয়ায় তা প্রায় ৪% কম, দক্ষিণ দিনাজপুরে ৭.৫% কম। দ্বিতীয়ত, যে জেলায় মুসলমানদের বৃদ্ধির হার রাজ্য গড়ের তুলনায় বেশি, সেখানে হিন্দুদের ক্ষেত্রেও একই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। যেমন, উত্তর দিনাজপুর, মালদা, মুর্শিদাবাদ, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ইত্যাদি। আবার, যেখানে মুসলমানদের বৃদ্ধির হার এই সম্প্রদায়ের রাজ্য গড়ের তুলনায় কম, সেই জেলাগুলিতে হিন্দুদের ক্ষেত্রেও একই প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তৃতীয়ত, পুরুলিয়ার মতো জেলাও রয়েছে যা সীমান্তবর্তী জেলা না হওয়া সত্ত্বেও এই জেলাতে মুসলমান ও হিন্দু উভয়েরই জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার নিজ নিজ রাজ্য গড়ের তুলনায় বেশি।

এই পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে কিছু সিদ্ধান্তে খুব সহজেই পৌঁছনো সম্ভব। প্রথমত, সীমান্তবর্তী জেলাগুলি অনুপ্রবেশকারীতে ভরে গেছে, এই বক্তব্যের কোনও সারবত্তা নেই, কারণ এই জেলাগুলিতে কোনও একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের জনসংখ্যার হ্রাস-বৃদ্ধিকে কোনও নির্দিষ্ট ছকে ফেলা সম্ভব হচ্ছে না। দ্বিতীয়ত, ধার্মিক পরিচয়ের তুলনায় অন্য কয়েকটি সূচক অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। যেমন, যে জেলাগুলিতে হিন্দু ও মুসলমান উভয়েরই বৃদ্ধির হার রাজ্যে গড়ের তুলনায় অনেকটা বেশি, সেই জেলাগুলির স্বাক্ষরতার হার অন্য জেলাগুলির তুলনায় অনেক কম। স্বাক্ষরতার নিরিখে উত্তর দিনাজপুরের স্থান সবার নীচে, তার ঠিক উপরেই রয়েছে মালদা, পুরুলিয়া, মুর্শিদাবাদ। আবার তুলনামূলক ভাবে এগিয়ে থাকা জেলা যেমন কলকাতা, হাওড়া, বর্ধমান, হুগলি বা উত্তর ২৪ পরগনা উভয় সম্প্রদায়ের ক্ষেত্রেই জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার নিজ নিজ রােজ্য গড়ের থেকে কম। স্বাক্ষরতার নিরিখেও এই জেলাগুলির স্থান অনেক উপরে।

বিশেষত উল্লখযোগ্য যে কলকাতায় মুসলমানদের জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার শূন্য (২০০১-২০১১র মধ্যে)। এবং কলকাতার জন্মহার ভারতের ৬৪০টি জেলার মধ্যে বর্তমানে সর্বনিম্ন (১.২ সন্তান প্রতি দম্পতি)। জনসংখ্যাবিদদের মতে, সাধারণত অর্থনৈতিক অনুন্নয়ন, সামাজিক পশ্চাদপদতা এবং জন্মহারের মধ্যে সম্পর্ক ব্যস্তানুপাতিক। তাই জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমাতে হলে অনুপ্রবেশের মত বিভেদপূর্ণ রাজনৈতিক বক্তব্য তুলে ধরে বাজার গরম না করে বরং মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের দিকে মনোনিবেশ করা বেশি জরুরি।

তা যদি হয়, তবে আমাদের রাজ্যের মুসলমান সম্প্রদায়ের সম্পর্ক আরও কিছু কথা বলা আবশ্যিক। ২০১৪ সালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা (SNAP ও Guidance Guild কর্তৃক) অনুযায়ী, মুসলমানদের মধ্যে ১৭.৩% পরিবার নিরক্ষর, এবং আরও ১১.৮% পরিবারের সদস্যরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোননি। ৮০% মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষকে জীবিকা নির্বাহ করতে হয় কায়িক শ্রম ও দিনমজুরির মধ্য দিয়ে। এই সম্প্রদায়ের মাত্র ১৭% মানুষ শহরে বসবাস করেন, এবং ডাক্তারি, ওকালতি বা অধ্যাপকের মত পেশা আছে মাত্র ০.৪% মানুষের। অর্থাৎ, রাজ্যের মুসলমান সম্প্রদায়ের আর্থ সামাজিক অবস্থা খুবই খারাপ। এই পরিস্থিতিতে এই সম্প্রদায়ের জন্মহার অন্য সম্প্রদায়ের থেকে বেশি হওয়াতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।

- শুভনীল চৌধুরী ও শাশ্বত ঘোষ
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫, আনন্দবাজার পত্রিকা
(লেখক দু’জনেই ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, কলকাতা-র অর্থনীতির শিক্ষক)
collected

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=732672477236696&id=100014818516310

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=732685133902097&id=100014818516310

আমাদের থিয়েটার দলে কিছু
ছেলের প্রয়োজন শুধুমাত্র হোয়াটস এপ করুন
৮২৯৬৫৩২৩৫০