sorforaj_977

Sorforaj

Operating as usual

Photos from sorforaj_977's post 26/12/2022

একনজরে পশ্চিমবঙ্গের প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস 🚆🇮🇳❤️🔥
ভাড়া আনুমানিক 1700 টাকা। (খাওয়া সমেত)। 30শে ডিসেম্বর উদ্বোধন। নতুন বছরের প্রথম দিন থেকেই যাত্রী পরিষেবার চিন্তাভাবনা। বুধবার ছাড়া সপ্তাহের আর প্রতিদিন পরিষেবা। ভোর 5 টা 55 মিনিটে হাওড়া থেকে ছেড়ে সেদিনই বেলা 1 টা 55 মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি পৌছাবে। আবার সেদিনই বেলা 2 টো 50 মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ছেড়ে রাত 10 টা 50 মিনিটে হাওড়া পৌচাবে। ওয়েলকাম ড্রিঙ্ক হিসেবে দেওয়া হবে ডাবের জল। সকাল সাতটায় জলখাবার দেওয়া হবে। মেনুতে থাকছে লুচি, আলুরদম, মিষ্টি। বেলা বারোটায় লাঞ্চ। থাকবে বাসমতী পোলাও, চিকেন, আলুপোস্ত, মিষ্টি এবং আইসক্রিম। বিকেলে ফিরতি পথে স্ন্যাক্স হিসেবে দেওয়া হবে চা, সিঙাড়া, কেক বা মিষ্টি। 🙂💓

26/12/2022

মীম, তুমি যদি এই পোস্টটা দেখতে পাও, তাহলে প্লিজ ফিরে এসো। 😕

মীম, বিশ্বাস করো, মিথিলা আমার জাস্ট ফ্রেন্ড। 😊

আমি রান্না করতে পারতাম না, তাই সুমাইয়ার সাথে দুই বছর লিভিং ছিলাম। 🐸

সাদিয়া আমার Ex না, আমার বন্ধু বিদেশে ছিলো, তাই ওকে দেখে রাখতাম। 🐸

মারিয়া ভাবির Husband বিদেশ ছিল, তাই তাকেও দেখেই রাখতাম। 😌

অন্তি আমার কাজিন। 😒

আখি আমার ভাইয়ের শালি। 😑

তানিয়া আমার ছোট বেলার বান্ধবী। 😑

লামিয়া শুধু আমার হাত ধরেছিল একদিন। 😒

সানজিদা শীতের কারণে একদিন আমাকে জড়িয়ে ধরেছিল। 🙈

বিদ্যুৎ চমকানোর জন্য ভয়ে সুবর্ণা আমায় জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়েছিল। 🙈

বিশ্বাস করো, আমি এখনও পিওর ফ্রেস আছি। 👌👌✌🤞

মীম প্লিজ ফিরে আসো। 😢😢

ইতি,
তোমার পাগল। 😘🐸🤭🫣😷🤣
sorforaj_977

23/12/2022

মামা বেশি করে ঝাল দিয়ে এক প্লেট ফুচকা দেন.!🙂

23/12/2022
20/12/2022

" যৌতুকের লিস্ট দেখি প্রথমে? "
" জি? "
" এত বড় অফিসার মানুষ! বিয়ে করছেন, যৌতুক নিবেন না? "
" তা তো নেবই। "
" তারই লিস্ট চাচ্ছি, দেখি। "
" লিস্ট তো করিনি! "
" মুখস্ত করেছেন নিশ্চয়? "
" জি। "
" তাহলে বলে ফেলুন আপনার কী কী চাই। "
" তোমাকে। "
" ব্যস? "
" না, আরও আছে। "
" বলুন। "
" তোমার বিশাল মন থেকে এক থলি বিশ্বাস চাই। "
" আর? "
" এক মুঠ ভরসা। "
" আর? "
" এক চিমটি আস্থা। "
" আর? "
" এক আনা বিশুদ্ধ ভালোবাসা। "
" আর? "
" আপাতত এইটুকুই। "
" ঠিক তো? "
" জি। "

একটু নীরব থেকে মেয়েটি বলল,

" দুঃখিত। "
" কেন? "
" বিয়েটা হচ্ছে না তাই। "
" কারণ? "
" একদিনের মধ্যে আপনার চাওয়াগুলো পূরণ করা যাবে না। "
" আমি সময় বিনিয়োগ করতে প্রস্তুত। "
" বিয়ের তারিখ পিছাতে চাচ্ছেন? "
" একদমই না। "
" তাহলে? "
" এখনকার দুরত্বটা বিয়ের পরও বজায় রাখতে চাচ্ছি। "
" ভেবে বলছেন? "
" জি। "
" যদি দূরত্ব না কমে?"
"কমবে। "
" দেনাপাওনা না মিটে? "
" মিটবে। "
" নিজের উপর এত বিশ্বাস? "
" জি। "
" বাড়াবাড়ি মনে হচ্ছে না? "
" না, ঠিকঠাক। "
" আমার আত্মবিশ্বাস খুব কম। ঝুঁকি নেওয়া কি ঠিক হবে? "
" জামানত লাগবে? "
" কী দিতে চাচ্ছেন? "
" আমার ছোট্ট মন। "

আবারও নীরবতা। ছেলেটি বলল,
" কিছু না বলে চলে যাচ্ছেন যে? "
" আমি বলতে আসিনি। "
" তাহলে? "
" দেখতে এসেছিলাম। "
" কী দেখলেন? "

মেয়েটি জবাবে মৃদু হেসে চলে গেল।

কয়েক মাস পর,
" দূরত্ব কমল তাহলে। "
" হুম "
" দেনাপাওনাও মিটল। "
" হুম। "
" কিন্তু..."
" কী? "
" সেদিন কী দেখতে এসেছিলে সেটা জানা হলো না। "
" জানতেই হবে? "
" মন শান্ত হবে। "
" শুনুন তবে। "
" বলো। "
" আমাকে রিকশা থেকে নামতে দেখেই আপনি ছুটে এসেছিলেন। "
" তোমাকে সামনাসামনি দেখার জন্য ব্যাকুল ছিলাম খুব। "
" আমাকে পথ দেখিয়ে রেষ্টুরেন্টের ভেতর নিয়ে গেলেন। অথচ ঐ স্থানটা আমার বাড়ির পাশে। আমার পরিচিত, আপনার অপরিচিত। "
" হতে পারে, কিন্তু ঐ সময়টুকু আমার দায়িত্বে ছিলে। সুরক্ষা করা আমার কর্তব্য। "
" চেয়ার টেনে আমার বসার সুবিধা করে দিয়েও আপনি ততক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলেন যতক্ষণ না আমি বসলাম। "
" যদি ভাব অসম্মান করেছি! "
" কথোপকথনের মধ্যে আমি কফির গ্লাসটা ধরতে গেলে আপনি টিস্যু প্যাঁচিয়ে দিলেন দ্রুত। "
" হাতে গরম লাগে যদি! "
" বিল পরিশোধ করার সময় টিপস দেওয়ার পরও অতিরিক্ত বিশ টাকা দিয়েছিলেন। "
" ওরা পানির দাম নোট করতে ভুলে গিয়েছিল। "
" না, আমি নোট করতে মানা করেছিলাম। "
" কেন? "
" সততা দেখার জন্য। "
" তাই? "
" জি, আপনার মধুর কথায় পটিনি। আমার প্রতি ব্যাকুলতা, কর্তব্যপরায়ণতা, সম্মান, যত্নবান আর সততা দেখেই পটেছি। যেগুলো আপনি মনের অজান্তেই করেছেন। অভিনয় ছিল না একটুও।
" নিশ্চিত? "
" পুরোপুরি, নাহলে কি দেনাপাওনা মিটিয়ে কাছে আসি? "

মেয়েটি হাসে। ছেলেটি মুগ্ধ হয়ে ভাবে, ' আমি সেদিন পটাতে নয় এই মায়াবী মুখটার স্নিগ্ধতা মাপতে গিয়েছিলাম। ঠিক কতটা গভীরে ডুবলে কোমল হৃদয়টা স্পর্শ করা যায় তা অনুধাবন করতে গিয়েলাম। ঠিকঠাক হিসেব করতে পেরেছিলাম বলেই আজ আমি সফল। দুটো মন একে অপরের জীবন। '

সমাপ্তি (রি-পোস্ট)

সামিম সরফরাজ আহমেদ

20/12/2022
17/12/2022
15/12/2022

দশ বছর আগে বান্ধবীকে বলেছিলাম।

“ তোকে আমি বিয়ে করব। ”

বান্ধবী জবাবে বলেছিলো।
“ আয়নায় নিজের চেহারাটা দেখছিস কোনদিন? আমার মতো এত সুন্দরী একটা মেয়ে তোর মতো পাতিল কয়লা ছেলের সাথে সংসার করবে ভাবলি কীভাবে? ”

আজকে দশ বছর পর।
সুন্দরীটার বিয়ে হয়ে গেছে। দুটো মেয়েও আছে তাঁর। সেদিন ট্রেনে দেখা হয়েছিলো। তাঁদের দেখে বড়ই চমকে গিয়েছিলাম! কারণ তাঁর স্বামীসহ দুটো মেয়ে একেবারে আলকাতরার মতো কালো!
মেয়েদের সাথে আমার পরিচয় করিয়ে দিলো। আমি নেমে যাওয়ার আগে তাঁকে বলে এসেছিলাম।

“ তোর একটা মেয়েকে আমি পুত্রবধূ করব। ”

বান্ধবী জবাবে বললো।
“ অপমান করছিস? কালো কী আল্লাহ্ বানায়নি? ”

“ না। বুঝাতে চেয়েছি কোনো মা'ই তাঁর গর্ভে ইচ্ছে করে কালো শিশু ধারণ করে না! ”

বান্ধবীর স্বামীর মহিমাকীর্তন করতে আমি ভুলিনি!
“ মেয়েদের বাবাটা অনেক সুন্দর রে। সত্যিই দারুণ একটা বর পেয়েছিস। ”
বান্ধবীর চোখমুখ লাল হয়ে গেলো। অপমানিত হলো মনে হয়। তবে আমি মন থেকেই বলেছিলাম। লোকটা খুবই সরল মনের। কত সুন্দর করে মেয়ে দুটোর সাথে মজা করছে। আগলে রাখছে। জবাব দিলো।
“ হ্যাঁ, সুন্দর। অনেক সুন্দর। তুই বিয়ে করিসনি? ”

আমি মুচকি হাসলাম। সে বুঝে গেলো আমি বিয়ে করে ফেলেছি। কলেজে থাকতে সে খুব বুদ্ধিমতীই ছিলো।
দাওয়াত দিলি না যে! নাকি পালিয়ে বিয়ে করছিস?
তার চোখে চোখ রেখে বললাম।

পালিয়ে না। আর আমি তোর জ্বলেপুড়ে মরে যাওয়া দেখতে চাইনি।সে এত অপরূপা।দেখে তুই একদম মরে যেতিস। মাথা ঘুরে পড়ে গেলে সেখানে একটা হৈহুল্যই পড়ে যেত না?

বান্ধবী বৌয়ের ছবি দেখতে চাইলো। আমি স্টেশনের কাছে এসে বললাম।
তোর রাতের ঘুমটা নষ্ট হয়ে যাক আমি চাই না! ”
বান্ধবী হাসলো। বয়স বেড়েছে। হাসির ঝলক কমেনি।

আমি যেমন তেমন মেয়েকে দেখে জ্বলব না। আচ্ছা দেখ ঐ মেয়েটার মতো তোর বৌ? সামনের সিটে শাড়ি পড়ে যে বসে আছে মেয়েটা? এত লম্বা লম্বা চুল আমি কমই দেখেছি! এমন হলে আমি ঠিকই জ্বলতাম!
এবার আমিও হাসলাম। কথার উত্তর দিলাম না।

সেই লম্বা চুলের মেয়েটার হাত ধরে ট্রেন থেকে নেমে গেলাম। বান্ধবী ট্রেনের জানালা দিয়ে আমার দিকে চেয়ে বললো।

অসভ্যগিরি ছাড়লি না। সুন্দরী মেয়ে দেখলেই হাত ধরতে মন চায়? আর এইযে আপু আপনিও কিছু বলছেন না যে?
মেয়েটা লজ্জা পেয়ে গেলো। গালগোল লাল হয়ে গেছে। চোখদুটো নিচু করে বললো।

“ বর হাত ধরবে না তো কে ধরবে আপু? ”
বান্ধবী জানালাটা টেনে দিলো কেন বুঝলাম না"
সমাপ্ত

#অণুগল্প

sorforaj_977 Samim Sorforaj Ahamed Sorforaj Ahamed Kolkata

সত্য ঘটনা অবলম্বনে গল্পটি তৈরি করা হয়েছে 08/12/2022

সত্য ঘটনা অবলম্বনে গল্পটি তৈরি করা হয়েছে

Flowing sorforaj_977
Flowing Samim Sorforaj Ahamed
Flowing Sorforaj Ahamed
Flowing Ãrøhí Khâñ

সত্য ঘটনা অবলম্বনে গল্পটি তৈরি করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া মেয়েটির সাথে বাবা দেখা করতে এসেছেন। দোকানে নিয়ে গিয়ে বাবা বললেন, কী খাবি অর্ডার দে। মেয়েটি বল.....

সত্য ঘটনা অবলম্বনে 08/12/2022

সত্য ঘটনা অবলম্বনে

Flow sorforaj_977
Flow Samim Sorforaj Ahamed
Flow Sorforaj Ahamed
Flow Ãrøhí Khâñ

সত্য ঘটনা অবলম্বনে ঘটনাটি খুবই বেদনাদায়ক। দুপুর আনুমানিক ২.৩০ হবে। রাস্তার পাশের চেনা দোকানে চা খাচ্ছি। একটি মেয়ে, বয়স ২৩ কি ২৪ হবে, ই....

08/12/2022


বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া মেয়েটির সাথে বাবা দেখা করতে এসেছেন। দোকানে নিয়ে গিয়ে বাবা বললেন,
কী খাবি অর্ডার দে।

মেয়েটি বললো,
তুমি বল তুমি কী খাবা?
বাবাটি হেসে বললো,
আমি তো জানিনা এখানে কী ভালো পাওয়া যায়?
তুই যা খাবি আমিও তাই খাব।
মেয়েটি দুই গ্লাস জুস নিয়ে আসলো।
ক্লান্ত বাবাটির খুব ভালো লাগলো ঠান্ডা জুস খেতে।
সে বললো, বাহ খুব মজাতো।
এবার তোর মাকে আনলেও এই জুস খাওয়াব।
মেয়েটি হাসলো।
বাবা মেয়েটিকে কিছুক্ষণ লক্ষ্য করে বললো,
খাওয়া দাওয়া ঠিক মতো করিস তো?
- হুমম করি।
- তাহলে এমন শুকিয়ে গেছিস কেন?
মেয়েটি হাসলো।বাবা এবার চাপা গলায় বললেন,
তোকে যে টাকা দেই,তোর ঠিকমতো চলেতো?
- হুমম চলে।
- কোন অসুবিধা হলে আমাকে বলিস।
- হুমম বলবো।
মেয়েটির আজ খুব ভালো লাগছে।
বাবাকে ছোটবেলা থেকে ও খুব ভয় আর সমিহ করে চলেছে।
বাবা কোনদিন সরাসরি ওর কোন খোঁজ খবর নেননি। মার সাথেই মন খুলে কথা বলা যেত।
বাবার সাথে ছিল সবসময় এক অদৃশ্য দুরত্ব।
অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর এই নিয়ে দুই বার বাবা এসে দেখা করে গেলেন।
আর কেমন করে যেন দুরত্বটা কমিয়ে দিলেন।
কেমন মায়া করে কতো রকম কথা বলেন বাবা এখন। মেয়েটির খুব ভালোলাগে।
আজ যাওয়ার সময় বাবাকে খুব জড়িয়ে ধরতে ইচ্ছা করছে।
কিন্তু কেমন জানি লজ্জাও লাগছে মেয়েটির।
বাবাকে বলতে ইচ্ছা করছে,
তোমাকে অনেক ভালোবাসি বাবা।😘😍🥰
সংগ্রহকৃত.....

Flow sorforaj_977 Samim Sorforaj Ahamed Sorforaj Ahamed

05/12/2022

😊বাবা ও ছেলে 😊
ছেলে : বাবা অতিথির ইংরেজী কি ☺.. ?
বাবা : চুপ অপদাথ ..😠
ছেলে : আচ্ছা ,বাবা সোফার ইংরেজী কি ...?
বাবা : ওরে গাদা...😤
ছেলে : বাবা ,বাবার ইংরেজী কি .....?
বাবা: হারামজাদা বললাম না চুপ কর ...😡
একটু পরে তাদের বাসাই অতিথি আসে ..😊
ছেলে :আসেন অপদাথ আসেন , গাদার উপরে বসেন, হারামজাদা বাথরুমে গেছে .
অতিথে :বেহুশ..

Flow Samim Sorforaj Ahamed sorforaj_977aj_977
FlowSorforaj Ahamed ...........……………………………………………….........……………………………………………………………………………

05/12/2022

"আপু, খাবার শেষ হয়ে যাবে, পরে আসলে আর পাবো না।

এক মিনিট যদি টাইম দিতেন তবে দুপুরের খাবারটা হইতো...

এখানেই শুধু এক টাকায় খাবার মেলে, অন্য জায়গায় তো খাওনের টাকা নাই"

অপরাধীর মতো একটু ব্রেক চাচ্ছিলো রিক্সাওয়ালা।

হাত-পা কাঁপছে তাঁর, শক্তি শূন্য শরীরে তবুও টেনে যাচ্ছে রিক্সাটা...

"আপনি আস্তে ধীরে খাবার শেষ করেন, আমি অপেক্ষা করছি। ক্ষুধার্ত মানুষকে কষ্ট দিয়ে অফিসে ভালো কর্মীর প্রমাণ দেয়া গেলেও আল্লাহ্‌র কাছে কি উত্তর দিবো?"

লোকটি শান্তি করে আহার করছে, আর পাশেই দাঁড়িয়ে সে প্যাসেঞ্জার উপভোগ কর ছে তৃপ্তির আহারের ছবিটুকু...
...
আগামীকালের পঞ্চাশ জনের খাবার এখনো জোগাড় হয় নি, আপনার অনুদানে হাসি ফুটতে পারে শ্রমজীবী মানুষের।

Flow Samim Sorforaj Ahamed sorforaj_977 Sorforaj Ahamed

04/12/2022

---১টা ছেলেপাখি ১টা মেয়ে
পাখিকে খুব ভালবাসে,
হঠাৎ ১ দিন মেয়ে পাখিটি পায়ে খুব
ব্যথা পেয়ে পা হারালো,
মেয়ে পাখিটি
কাদঁতে কাদঁতে ছেলে পাখিকে
বললো,??---

----তুমি আমাকে ছেড়ে চলে যাবে
নাতো,
ছেলে পাখিটি একথা শুনে তার
নিজের ২ টি ডানা
কেটে দিয়ে বললো??
'এবারতো আমি চাইলেও
তোমাকে ছেড়ে যেতে পারব না।----

----১দিন বড় ১টা তুফান এসে তাদের ঘর
ভেঙ্গে দিল,
তখন ছেলে পাখি মেয়ে পাখিকে
বলেছে তুমি চলেযাও
নিরাপদ জায়গায়, আমার কথা চিন্তা
করো না,??
মেয়ে পাখিটা তার কথা শুনে উড়ে
চলে গেল নিরাপদ জায়গায়।---

---- ঝর, তুফান থামার পর
মেয়ে পাখিটা ফিরে এসে দেখলো
ছেলে পাখিটা মরে পড়ে আছে,
পাশে মাটিতে লেখা ছিল.."তুমি
যদি ১বার বলতে আমি তোমাকে
ছেড়ে যাবো না।
তাহলে আমি ঝর, তুফান
কে উপেক্ষা করে বেচেঁ থাকতাম শুধু
তোমার জন্য।----

Flow Samim Sorforaj Ahamed
Flow sorforaj_977
Flow Sorforaj Ahamed

04/12/2022

লাইব্রেরিতে পড়তে গিয়ে একটা মেয়েকে বললাম.. 🤦‍♀️"আমি কি আপনার পাশের চেয়ারে বসতে পারি?🥰🤔🥰

মেয়েটা চিৎকার করে উঠল এবং বলল..👀-আমার সাথে রাত কাটাতে চাও?🤥😳🥺

-'এত্ত বড় সাহস!?😲😲😲

লাইব্রেরির সবাই আমার দিকে কটমট চোখে তাকালো..🙀😾🙀

আমি সাংঘাতিক লজ্জা পেলাম!🙊🙊🙊

ঘন্টা খানেক পর🙉

মেয়েটা আমার কানে কানে এসে বলল...💘

'আমি সাইকোলজির স্টুডেন্ট।🧐🧐🧐

কীভাবে মানুষকে লজ্জা দিতে হয়, -'সেটা খুব ভালো করে জানি?😱🤒😱

আমি চিৎকার করে উঠে বললাম..🤓🤓🤓

-'এক রাতের জন্য ১০ হাজার টাকা চাও!? -'এটা অনেক বেশি।😎😎😎

লাইব্রেরির সব মানুষ বিষ্মিত চোখে মেয়েটার দিকে তাকাল। •🤣🤣🤣

মেয়েটা লজ্জায় অজ্ঞান হয়ে গেল!😋😋😋

আমি তার কানে কানে গিয়ে বললাম... -'আমি আইনের ছাত্র🥱🥱🥱👀🥱🥱🥱

কীভাবে বিনা অপরাধে দোষি বানাতে হয়, -'সেটা আমি খুব ভালো করে জানি।😏
Follow sorforaj_977

30/11/2022

- প্রথম স্পর্শ তুমি, প্রথম শব্দ তুমি,
- কাউকে প্রচন্ডভাবে ভালবাসার মধ্যে এক ধরনের দুর্বলতা আছে।🖤🌺

[ মানুষ জীবনে একবার হলেও কাউকে না কাউকে ভালবাসে হয়তো সেটা One Side । আর প্রথম প্রেম সেটা তো মৃত্যু্র আগে পর্যন্ত মনে থেকে যায়, চাইলেও কিছুতেই ভোলা যায়না সেই মানুষটিকে। যার জন্য জীবনে প্রথম বার নিজের চেয়েও অন্যের প্রতি অসীম ভালোবাসা জন্মায়। ]

🎬 JAANU

25/11/2022

দোষ না করেও কি কখনো কি দোষী হয়েছে
আমি তো অনেক বার হয়েছি

25/11/2022

Copy bye @শেয়াখ ফখরুল আশেকী Makkar Rasta

23/11/2022

গোসলের ভয়ে বাড়িথেকে নিখোঁজ 😂, মিম🤣, সাদিয়া😹, সুলতানা😹🤣 ফারিয়া🤣,সুমি😹,
মনি🤣, ময়না😹,মনিরা🤣প্রিয়া😹,আফিয়া🥰
ইসরাত🤣ফরিদা😹, মিসরাত🤣, পারভীন😹,
আয়েশা🤣, মনিকা🤣, মৌসুমী😹
মৌউ😹, বীথি🤣,আশা😹, আনিকা😹,
. অনামিকা🤣,রুমী😏, কেয়া😹,কান্নিজ🤣,কনা😹,
ববিতা🤣জান্নাতুন😹, বৃষ্টি🤣,
সৃষ্টি😹, সুমাইয়া🤣তানিয়া😹, তানজিলা🤣,
.. জয়া😹,মাহি🤣, ফারজানা😹,সাথী🤣,
ফারিন😹, তাজিয়া🤣, তাহমিনা😹,তমা🤣ছিনতিয়া😹,
. ইয়াসমিন🤣, মুন্নি😹, সাহারা🤣,
.. জুথী😹তাসমিয়া🤣,তিশা😹, আফসানা🤣,
মিমি😹, সুরিয়া🤣, মুনতাহা😹 রুহি🤣, রিয়া😹, মারিয়া🤣
. . . আফরিন😹নুশরাত🤣তনু😹, লামিয়া🤣,
. .... সানজিদা😹, বুলবুলি 🤣, টিয়া 😹 রুমানা 🤣,অন্তরা 😹
মারিয়া 😹,শ্যামলী 😹স্নেহা 🤣,রুবী 😹
ছামিয়া 🤣,অপরুপা 😹কাজল 🤣লাকী 😹, লামিয়া 🤣
জান্নাতুল😹, রেশমা 🤣,মুক্তা 😹,
. পায়েল 🤣, রোকেয়া 😹,লীমা🤣,ইসিতা 😹,
.🤣 আদুরি 😹,মায়া 🤣সোহাগী 😹মলি 🤣মারুফা 😹 উম্মেহানি🤣
. . কেয়া 😹 কবিতা 🤣 সারিকা 😹 নন্দিনী 🤣 লাবনী 😹সানজিদা 🤣সিমা 😹 আশা 🤣 মাহাবুবা 😹সহ আরো তিন যুবতী 🥱🥱😹😹😹😹

20/11/2022

#সত্যঘটনা_অবলম্বনে_

আজ আমি আমার স্বামী রাশেদকে কাজের মেয়েটার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করার সময় দেখে ফেলেছি৷ শেষ রাতে কেন জানি ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছিলো, দেখি পাশে রাশেদ নেই৷ ডাইনিং রুমে যেয়ে পানি খেলাম, কাজের মেয়েটা ডাইনিং আর রান্না ঘরের মাঝে ছোট একটা স্টোর রুমে থাকে৷ ওই রুমে লাইট জ্বালানো দেখে কৌতূহলবশত উঁকি মেরেছিলাম; দেখি রাশেদ মেয়েটার উপর চেপে বসে আছে৷ বেচারা এতোই ব্যাস্ত ছিল যে আমার ডাইনিং রুমে লাইট জ্বালানো, পানি ঢালা কিছুরই শব্দ পায়নি৷ ওকে কিছু বুঝতে না দিয়ে চুপচাপ বিছানায় এসে শুয়েছি৷ কাজ শেষ করে রাশেদ ও এসে শুয়েছে বিছানায়৷ ফজরের আজানের সময় আর থাকতে না পেরে উঠে দ্রুত ওয়াশ রুমে গেলাম৷ হর হর করে বমি করে বেসিন ভর্তি করলাম৷ তারপর চোখে মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিয়ে পরোটার জন্য ময়দা ছেনতে বসলাম আমি৷ সকালে ঘুম থেকে উঠে রাশেদ চা-নাস্তা খেয়ে সুন্দর ভাবে বের হয়ে গেল৷৷

আমি কি করবো কিছুই বুঝতে পারছি না৷ এই পরিস্থিতিতে অন্য কোনো মেয়ে হলে কি করতো আমি জানি না৷ হয়তো সবকিছু ছেড়ে ছুড়ে চলে যেত৷ কিন্তু আমি কার কাছে যাবো৷ আমার তো কেউ নেই তেমন, মা কে হারিয়েছি জন্মের পর পরই, আর বাবা কে পাঁচ বছর বয়সে৷ মামার বাড়িতে বড় হয়েছি আমি, তারাতো আমাকে বিয়ে দিয়ে আপদ বিদায় করেছে৷৷

রাশেদরা অনেক বড়লোক, দুই ভাই ওরা, বনানীতে ওদের নিজেদের ফ্ল্যাট, ইমপোর্ট-এক্সপোর্টের ফ্যামিলি বিজনেস ওদের৷ আমার শশুর শাশুড়ি দুইজনেই লন্ডনে থাকেন, রাশেদের বড় ভাই ভাবি সহ৷ ওনারা সবাই ওখানেই সেটলড, রেস্টুরেন্টের বড় ব্যবসা ওইখানে৷ বাংলাদেশের ব্যবসাটা রাশেদই দেখে৷ আমার শ্বশুর শাশুড়ি অনেক কম আসেন দেশে, শেষ বার এসেছিলেন আমার আর রাশেদের বিয়ের সময়, বছর দুই আগে, আর রাশেদের ভাই ভাবি তো আসেনই না বলতে গেলে৷ ওনাদের সামনাসামনি দেখি নাই কোনো দিন, ভিডিও কল এ কথা বলেছি শুধু৷

আমি রাশেদের দ্বিতীয় স্ত্রী, প্রথম স্ত্রী বিয়ের তিন মাসের মাথায় চলে যায়৷ আমার শ্বশুর শাশুড়ি আমাকে নিজেরা পছন্দ করে বৌ বানান৷ বিয়ের সময় বুঝিনি, আমার মতো সাধারণ অনাথ কম লেখাপড়া জানা একটা মেয়েকে বাড়ির বৌ বানাতে এতো আগ্রহ কেন তাদের? এখন বুঝি, যাতে আমি তাদের লম্পট ছেলের সব কুকীর্তি মুখ বুঁজে সহ্য করি, ছেলের প্রথম বৌয়ের মতো সংসারের মুখে লাথি মেরে চলে যেতে না পারি, সেইজন্য আমাকে বৌ বানানো৷

রাশেদের চরিত্র যে খারাপ সেটা বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই বুঝতে পারি৷ রাশেদ মাঝে মাঝে ঢাকার বাইরে যেত, ব্যবসার কাজ বলে৷ অচেনা নম্বর থেকে আমার কাছে ফোন আসতো, রাশেদ নাকি ওর সুন্দরী পিএ কে নিয়ে রিসোর্টে গেছে, রাশেদের কোনো শত্রু হয়তো আমাকে জানিয়ে দিতো রাশেদ বাসায় আসলে ওকে জিজ্ঞেস করলে অস্বীকার করতো, চেঁচামেচি করতো অনেক৷ বলতো আমি ছোট ফ্যামিলির, মনটাও ছোট, তাই সন্দেহ করি৷ রাশেদের প্যান্ট কাঁচতে যেয়ে, রিসোর্টের মেমো পেয়েছি এক বার৷ কিন্তু সবই মুখ বুঁজে সহ্য করেছি, আমার যে কিছুই করার নাই৷৷

বিয়ের পর কিছুদিন রাশেদ আমাকে অনেক আদর করতো, অফিস থেকে তাড়াতাড়ি বাসায় আসতো৷ বেড়াতে নিয়ে যেত মাঝে মাঝে, আসলে নতুন একটা মেয়ের শরীর আবিষ্কারের নেশা কাজ করছিলো তখন৷ নেশা টা কেটে যেতেই সব শেষ, আবার অন্য মেয়ের শরীর খোজার পালা৷ লাভের মধ্যে রাফিয়া চলে আসলো আমার পেটে৷ দুই বছরের সংসার আমার, মেয়ের বয়স এক বছর৷

এতদিনতো তাও কিছু চোখে দেখিনি, কিন্তু কালকের ঘটনাটা সবসময় চোখের উপর ভাসছে৷ গা গুলিয়ে যাচ্ছে শুধু, বমি উঠে আসছে পেট থেকে৷ এতোটা নিচে নামতে পারে রাশেদ, কেন জানি বিশ্বাস হচ্ছে না৷

দুপুরে ভাত খাবার পরে রাফিয়া ঘুমিয়ে গেলে শুয়ে শুয়ে চিন্তা করছিলাম, কি করতে পারি আমি?

১. মামা-মামী কে সব কিছু জানানো৷ কিন্তু কোন লাভ নেই, এর আগেও বলেছিলাম, ওদের উত্তর হলো পুরুষ মানুষের একটু-আধটু দোষ থাকেই, মানিয়ে নিতে হয়৷

২. শ্বশুর-শাশুড়িকে জানানো...কি হবে জানিয়ে, একই কথা বলবে৷ বিয়ের পরপর সব বলতাম, ওদের উত্তর এডজাস্ট করে নাও৷

৩. পুলিশ এর কাছে যাওয়া৷ কি লাভ, রাশেদ টাকা দিয়ে সব ম্যানেজ করে নিবে৷৷

৪. রাশেদকে ডিভোর্স করে চলে যাওয়া৷ কিন্তু কোথায় যাবো আমি? লেখাপড়াও তো অতোটা জানি না, যে ভালো কোনো চাকরি যোগাড় করে নিবো৷৷

৫. নিজেও রাশেদের মতো পরকীয়া শুরু করে দেয়া৷ তাতে কি লাভ, মনে শান্তি আসবে না৷ মন কিছুতেই সায় দিবে না, রাশেদ নোংরা কাজ করছে৷ আমি কেন নোংরা হবো?

৬. রাশেদ কে মেরে ফেলা৷ এটাও কোন সমাধান না, রাশেদ মরলো...কিন্তু আমি কি পাবো? সারাজীবন জেলে পচে মরতে হবে, মাঝখানে রাফিয়ার জীবনটাও নষ্ট হবে৷৷

৭. নিজে গলায় দড়ি নেয়া৷ কি লাভ? রাশেদ আরেকটা মেয়েকে নিয়ে আসবে বিয়ে করে৷ তার জীবনটা নষ্ট করবে৷৷

এমন কোনো উপায় কি নাই, যাতে সাপ ও মরবে আর লাঠিও ভাঙবে না৷ আসলে আমার তো কেউ নাই পরামর্শ করার মতো, আশ্রয় দেয়ার মতো৷৷

আমার জীবনের গল্পটা সুন্দর করে গুছিয়ে লিখে একটা সোশ্যাল মিডিয়ার গ্রুপে পোস্ট করে দিলাম অনেকে অনেক রকম পরার্মশ দিলো, কোনটা ভালো, কোনটা খারাপ, কোনটা হাস্যকর৷ কেউ কেউ আবার বললো, এক হাতে তালি বাজে না, তোমার ও দোষ আছে!

তবে একটা পরার্মশ আমার মনে ধরলো খুব৷ সেই অনুযায়ী অ্যাকশন ও নিলাম, ফল পেলাম হাতে নাতে...

আজ রাফিয়া ও লেভেল পাশ করলো৷ অনেক ভালো রেজাল্ট করেছে, ইউকে থেকে ওর দাদা-দাদি, চাচা-চাচী ওকে কংগ্রাচুলেট করেছে৷ আমার খুব গর্ব হয় রাফিয়াকে নিয়ে, একদম তোমার মতো হয়েছে দেখতে৷ দেখতে দেখতে বড় হয়ে গেল মেয়েটা, তুমি চলে যাওয়ার ও অনেকদিন হলো রাশেদ৷ তুমি সুইসাইড করার পর তোমার আব্বু চেয়েছিলো বাংলাদেশের ব্যবসাটা গুটিয়ে নিতে৷ আমি তা হতে দেয়নি, শক্ত হাতে হাল ধরেছি৷ তোমাদের ব্যবসা ফুলে ফেঁপে উঠেছে তিন গুন৷ আমার চোখে এখন চশমা উঠেছে, মাথার চুলেও পাক ধরেছে, আগের সেই ঢলঢলে রূপ আর নাই৷৷
সেদিনের কথা মনে করলে হাসি পায়, ছেলেমানুষি মনে হয় ব্যাপারটা৷ সোশ্যাল মিডিয়ার গ্ৰুপের একজনের বুদ্ধি শুনে, তোমার আন্ডারওয়ারে চুলকানির ওষুধ লাগিয়ে দিয়েছিলাম৷ অফিস থেকে কুঁচকি চুলকাতে চুলকাতে বাসায় ফিরলে তুমি৷ জামা-প্যান্ট ছুড়ে ফেলে ডাক্তারের সাথে ফোনে কথা বললে, আমি শুনেছিলাম তোমার কথা কিছুটা৷ তোমার যে নিষিদ্ধ পল্লীতে যাতায়াতের অভ্যাস আছে, সেটা ঐদিন প্রথম জেনেছিলাম৷ ডাক্তার তোমাকে বলেছিলো ওইরকম মেয়েদের কাছ থেকে ইনফেকশন হতে পারে৷ যাইহোক ওই দিন ডাক্তারের পরামর্শের ওয়েন্টমেন্ট আমি কিন্তু তোমার কুঁচকি আর প্রাইভেট পার্টস এ লাগিয়ে দিয়েছিলাম৷ রাত জেগে তোমার পাশে বসেছিলাম, কিন্তু তুমি এর কি প্রতিদান দিলে? তিনদিন পর সুস্থ হয়ে অফিসে গেলে, তার একদিন পর পিএ কে নিয়ে ঘুরতে গেলে৷৷
জানো রাশেদ, পরের দুই মাসে আরো তিন বার তোমার আন্ডারওয়ারে ওই পাউডার লাগিয়ে দিয়েছিলাম৷ ডাক্তারের নির্দেশ মতো তোমার সব কিছু প্রতিদিন আমি কেচে দিতাম৷ তুমি আমাকে এতটুকু সন্দেহ করোনি, করবে কিভাবে...আমাকে তো মানুষই ভাবতে না তুমি৷ একটা অনাথ কম লেখাপড়া জানা নিচু ফ্যামিলির মেয়ে আমি, তোমার বাড়িতে বাচ্চা পালবো, সংসারের কাজ করবো, তোমার পছন্দের খাবার রান্না করবো৷ আর তুমি বাইরে বাইরে যা খুশি তাই করে বেড়াবে, ফুর্তি করবে, আমি প্রতিবাদ করলে বাড়ি থেকে বের করে দিবে৷ তুমি তো জানতে, আমার যাওয়ার জায়গা নেই, আমি ফিরে আসবো তোমার কাছে৷ আমি তোমার খেলার পুতুল, কিংবা পোষা কুকুর ও বলতে পারো, সবসময় তোমার সেবা করে যাবো...তোমার সব অপকর্ম মুখ বুজে সয়ে৷ সেই মেয়ে যে অত্যান্ত সুকৌশলে, তোমার সাথে এমনটা করবে সেটা তোমার চিন্তাতেও আসেনি৷৷
তাছাড়া তোমার মনে ভয় ছিল রাশেদ৷ এখানে-সেখানে কম জায়গার, কম মেয়ের সাথে তো তুমি শুয়ে বেড়াওনি...বাসার কাজের মেয়েটাও তোমার হাত থেকে রেহাই পেলো না৷ এদের কারো কাছ থেকে ইনফেকশন তোমার হতে পারে এই ভয়টা তোমার ছিল৷ তোমার কুঁচকি থেকে শুরু করে ওই জায়গা গুলো লাল হয়ে ঘা হয়ে গিয়েছিলো৷ পরে আর আন্ডারওয়ার পড়তে পারতে না তুমি, ঢোলা প্যান্ট পরে অফিস যেতে৷ আস্তে আস্তে অফিসের অনেকেই জানতে পারলো ব্যাপারটা, তোমার সুন্দরী পিএ রাও আর তোমার সাথে ট্যুর এ যেতে রাজি হলো না৷ অনেকেই বলাবলি করতে লাগলো, তোমার নাকি খারাপ যৌন রোগ হয়েছে, গুজব তো এই ভাবেই ছড়ায়৷
তারপরও তুমি বদলেছিলে না, একদিন রাতে কাজের মেয়ের চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙ্গে ছিল আমার৷ উঠে যেতেই মেয়েটা কাঁদতে কাঁদতে তোমার নামে নালিশ দিলো, ও তো জানতো তোমার খারাপ অসুখ৷ ওইরাতে খুব লজ্জা পেয়েছিলে তুমি৷ পরের দিন সকালে এসে তুমি আমার কাছে হাত পা ধরে মাপ চাইলে৷৷
ওইদিন বিকালে রাফিয়া কে নিয়ে মার্কেটে যাচ্ছিলাম, কাজের মেয়েটা এসে বললো, ওর তোমার সাথে একা বাসায় থাকতে ভয় লাগে৷ ওকেও সাথে নিয়েছিলাম, সব দেখে শুনে শুকনো মুখ করে বসে ছিলে তুমি৷ আমাকে বললে, তাড়াতাড়ি ফিরো৷
ওইটাই তোমার সাথে আমার শেষ কথা ছিল রাশেদ, আমি সেটা ভাবিনি কখনো৷ মার্কেট থেকে ফিরে তোমার কোনো সাড়া না পেয়ে দারোয়ান ডেকে দরজা ভেঙ্গে ফ্যান এর সাথে ঝুলতে থাকা তোমার প্রাণহীন দেহটা দেখে চিৎকার করে উঠেছিলাম৷
মাঝে মাঝে খুব জানতে ইচ্ছা হয় রাশেদ, কি সুখ পেতে তুমি ওই সব মেয়েদের কাছ থেকে? আমি তো অনেক সুন্দরী ছিলাম, রাফিয়ার মতো ফুটফুটে একটা মেয়ে ছিল আমাদের৷ ওদের সাথে শোয়ার সময়, আমার না হোক...রাফিয়ার মুখ কি তোমার চোখে ভেসে উঠতো না রাশেদ?
জানো রাশেদ, আমি এখন আর কম লেখাপড়া জানা মেয়ে না৷ ব্যবসা সামলানো, রাফিয়াকে মানুষ করার পাশাপাশি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্সটাও কমপ্লিট করে ফেলেছি৷ কাজের পাশাপাশি প্রচুর বই পড়ি, বাসায় একটা ছোট একটা লাইব্ৰেরি ও দিয়েছি৷ যে সোশ্যাল গ্রুপটাতে তোমার-আমার কথা প্রথম লিখে ছিলাম, ওই গ্রুপে লেখা লিখি করি নিয়মিত৷
আমি একটা ছোট্ট এনজিও খুলেছি রাশেদ, যে সব মেয়েরা ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের শিকার, অথচ তাদের পাশে কেউ নেই, সেই সব মেয়েদের পাশে দাড়ায় এনজিও টা৷ একটা এতিম খানাও আছে আমার, গোটা পঞ্চাশ এতিম শিশু থাকে সেখানে৷ কিছুদিন আগে একটা অনলাইন নিউজ পেপার থেকে আমার সাক্ষাৎকার নিয়েছে৷ তোমার সেই অনাথ কম লেখাপড়া জানা মেয়েটি এখন অনেক কিছুর সাথে জড়িত৷
তারপরও আমার সবচেয়ে গর্বের জায়গা কোনটা জানো রাশেদ ?...সেটা হলো রাফিয়া৷ ওকে নিয়ে এখন আমি তোমার ছবির সামনে দাড়িয়ে আছি, একজন গর্বিত মা হিসাবে৷ আমাদের দুই জনের সাথে তুমিও থাকতে পারতে রাশেদ, একজন গর্বিত বাবা হিসাবে৷ তোমার জন্য দুঃখ হয় রাশেদ, দুই মিনিটের বিছানার সুখের জন্য এতো সুন্দর আর আনন্দময় একটা জীবন তুমি মিস করলে৷ ওই সব সম্পর্ক কখনোই সুখ বয়ে আনে না এটা তুমি বুঝলে না৷ সৎ ভাবে, সুন্দর ভাবে, স্ত্রী-কন্যার কাছে বিশ্বস্ত থেকে বেঁচে থাকা যে কতটা মজা সেটা তুমি জানলে না৷
আমি লিরা খান, মরহুম রাশেদ খানের স্ত্রী, রাফিয়া খানের মা, আমার জীবনের গল্পটা আপনাদের শোনালাম | হয়তো বিধাতা চেয়েছিলো বলেই আমার জীবনের গল্পটা এমন হলো, না চাইলে রাশেদের হাতে ধরা পড়ে গল্পটা অন্য রকম হয়ে যেত৷ এমন হাজারো লিরা সমাজের আনাচে-কানাচে রাশেদ নামের পাপের বোঝা কাঁধে নিয়ে, দীর্ঘ নিঃশ্বাস হাসি দিয়ে ঢেকে নিরাপত্তার উষ্ণতা দিয়ে ঢাকছে যন্ত্রনা...তাদের খবর তো কেউ রাখে না৷ এই সব লিরাদের বাঁচাতে হলে রাশেদদের মানসিকতা বদলাতে হবে, স্ত্রী হিসাবে না পারলেও, মা হিসাবে ছেলের মানসিকতা টা গড়ে দেয়ার চেষ্টা করুন, এই প্রত্যাশা থাকবে৷
"যৌনতা জীবনের সবকিছু না৷"
(সমাপ্ত)

20/11/2022
19/11/2022

🏩ব্যাংকে এসে এক বুড়ি মহিলা ব্যাংক
ম্যানেজারকে বললঃ আমি কিছু টাকা
ব্যাংকে রাখতে চাই.😎
ম্যানেজার জিজ্ঞেস করলঃ কত আছে? .
👵বুড়ি বললঃ হবে ১০ লাখের মত....😱
ম্যানেজার বললঃ বাহ! আপনার কাছে বেশ
ভালোই টাকা আছে। আপনি করেন কি?
বুড়ি বললঃ তেমন কিছু না খোকা ।
ক্রিকেটসহ বিভিন্ন খেলায় বাজি লাগাই।
আর বাকি সময় সবার সাথে যেকোনো
ব্যাপারে বাজি খেলি।
👴ম্যানেজার বললঃ শুধু বাজি লাগিয়েই এত
টাকা জমিয়েছো? তাজ্জব ব্যাপার !
বুড়ি বললঃ তাজ্জবের কিছু নেই খোকা।
আমি এখুনি এক লাখ টাকা বাজি ধরতে
পারি যে, তোমার মাথায় ফলস চুল
লাগানো...
ম্যানেজার হাসতে হাসতে বললঃ না
দিদা। আমি এখনো যথেষ্ট যুবক ।আর মাথায়
ফলস চুল লাগানো নেই।
বুড়িঃ তাহলে লাগাবে কি বাজি?
ম্যানেজার মনে মনে ভাবল, এই বুড়ি পাগল
মনে হচ্ছে। যাই হোক ১ লাখ টাকা ফ্রিতে
কামানো যাচ্ছে, তো অত ভেবে লাভ কি...?
ম্যানেজার রাজি হয়ে গেলো...
বুড়ি বললঃ যেহেতু এক লাখ টাকার ব্যাপার
তাই আমি কাল সকাল ১১ টায় আমার উকিল
নিয়ে এই কেবিনে আসব। আর ওর সামনেই
প্রমান করা হবে। আপনি কি রাজি ?
ম্যানেজার বললঃ ঠিক আছে। আমি রাজি।
ম্যানেজারের রাতে ঘুম আসলো না, সারা
রাত ঐ বুড়ি আর ১ লাখ টাকার কথা ভাবতে
থাকে...
পরের দিন সকালে ঐ বুড়ি উকিল নিয়ে ঠিক
🕥১১ টায় ম্যনেজারের কেবিনে এসে
উপস্থিত।
বুড়ি ম্যানেজার কে বললঃ আপনি কি
রেডি?
ম্যানেজার বললঃ একদম রেডি।
বুড়ি বললঃ যেহেতু প্রমানের দরকার তাই
আমি আমার উকিলের সামনে আপনার চুল
টেনে প্রমান করতে চাই যে চুল আসল না
নকল।
ম্যনেজার ভাবল, এক লাখ টাকার ব্যাপার...
একটু চুলই তো টানবে! তাই সে রাজি হয়ে
গেলো....
বুড়ি ম্যানেজার এর পাশে গেলো আর চুল
ধরে টানতে শুরু করল। আর ঠিক ঐ সময়ই বুড়ি'র
সাথে আসা উকিলটা দেওয়ালে মাথা
ঠুকতে শুরু করে দিলো...!
ম্যানেজার বলে উঠেঃ আরে আরে উকিল
বাবু কি হলো ???
বুড়ি হাসতে হাসতে বললঃ কিছু না। শক
খেয়েছে। আসলে ওর সাথে ৫ লাখ টাকার
বাজি ধরেছিলাম যে আজ সকাল ঠিক ১১
টায়, শহরের সবথেকে বড় ব্যাংকের,,,,
ম্যানেজারের চুলের মুঠি ধরে টানবো 😂😁😁😁😁

লেখক :- সামিম সরফরাজ আহমেদ 🌻🌻🌺🌺

18/11/2022
14/10/2022

কারো হৃদয় ভাঙ্গার আগে শিউর হও , তোমার সাথে এমন কিছু ঘটলে তুমি নিতে পারবে কিনা । ভালোবাসার ব্যাপারে শিউর না হয়ে তার সাথে দীর্ঘ সময় জড়িয়ো না । যখন বুঝতে পারবে তোমার মুগ্ধতা তাকে নিয়ে কিন্তু তাকে ভালবাসো না , তখনই তার থেকে সরে আসো ।
যখন সময় গড়িয়ে যায় অনুভূতি গুলো গভীর হতে থাকে ।

তখন তাকে যদি ছাড়তেই হয় তবে বলব এটা অমানবিকতা ছাড়া আর কিছুই নেই। কারো তীব্র অনুভূতির সাথে খেলা করার কোন অধিকার তোমার নাই ।ভালোবাসলে তার জন্য তৈরী থাকো , ভালোবাসলে তার জন্য অপেক্ষা শিখো , ভালোবাসলে তার দায়িত্ব নিতে শিখো , ভালোবাসলে তার দুঃখ গুলোকে ভালোবাসো ।

আমরা মানুষরা একদিনের জন্য ভালোবাসি বলতে পারি , আসলেই একদিনে কিংবা এক মাসের অথবা দুমাসের সম্পর্ক গুলো কখনও ভালোবাসা নয় এটাকে তুমি তীব্র মুগ্ধতা নাম দিতে পারো ।

যখন নিজের কাছে শিউর হতে না পারবে তার কাছে সরি বলা শিখো । কারন কারো ফিলিংন্স নিয়ে খেলার কোন অধিকার তোমার নেই ।একজন মানুষ হিসেবে আরেকজন মানুষকে ভেঙ্গে ফেলার কোন অধিকার সৃষ্টি কর্তা তোমাকে দেয়নি ।

~মাসুমা ইসলাম নদী-(কপি পেস্ট - সামিম সরফরাজ আহমেদ)

Location

Category

Address


Kolkata

Other Education in Kolkata (show all)
Army Institute of Management, Kolkata Army Institute of Management, Kolkata
Plot No III/B-11, Action Area III, New Town, Rajarhat, Kolkata/
Kolkata, 700027

"Managerial Brass with Army Class" Army Institute of Management, Kolkata (AIMK) was established in

Fotograffitti Photography Studio and Institute Fotograffitti Photography Studio and Institute
Kolkata, 700020

Photography Studio and Institute.

KriyaKids KriyaKids
KRIYA STUDIO. 26/3 Ballygunge Circular Road. Next To Red Hot Chilli Peppers
Kolkata, 700019

KriyaKids is a unique regular comprehensive enrichment program for 2-5 yr olds at the KRIYA STUDIO.

Nirmal Agarwal College Coach Nirmal Agarwal College Coach
2/1C Townshend Road
Kolkata, 700025

www.cognixindia.org

Xavier's Commerce Society Xavier's Commerce Society
St. Xavier's College (Autonomous)
Kolkata, 700016

Xavier's Commerce Society is the representative society of the B.Com department at St. Xavier's College, Kolkata.

Kredent Academy Kredent Academy
3 Pretoria Street
Kolkata, 700071

Kredent Academy - (www.kredentacademy.com) is a Capital Market Training Institution.

gaming school gaming school
Kolkata, Ahmedabad, Nigeria, Allahabad
Kolkata, 700109

game development Training Institute industry’s leading production-based training programs in anima

sT.mAry'S sCOol sT.mAry'S sCOol
92 Ripon Street
Kolkata, 700016

SMS is the most hospitable place i have ever visited....proud to be a marian....those champion like

Vivekananda college Trinamool Chatra Parishad Vivekananda college Trinamool Chatra Parishad
Rabindranath Thakur Road, 153, Diamond Harbour Rd, Mukund Das Colony, Thakurpuku
Kolkata, 700063

Vivekananda college Trinamool Chatra Parishad

General Knowledge -Bicep General Knowledge -Bicep
Kolkata

Bhattacharjee Institution for Competitive Examination Preparation

My College Search My College Search
Kasba
Kolkata, 700107

Mycollegesearch.in is the reliable and trustworthy source to help you get admission.in MBBS | BDS |