
Ankurpallab sir
Nearby schools & colleges
KOLKATA 700011
KOLKATA 700011
KOLKATA 700011
KOLKATA 700011
KOLKATA 700011
KOLKATA 700011
KOLKATA 700011
KOLKATA 700011
KOLKATA 700011
KOLKATA 700011
KOLKATA
Kolkata, KOLKATA
KOLKATA 700032
KOLKATA 700011
Kolkata, KOLKATA
Science teacher in North Kolkata Public High School
Operating as usual



Madhyamik result 2023

rainbow and Alexander's dark band.docx Rainbow and Alexander’s dark band Rainbow is a colourful natural phenomenon caused by refraction, dispersion and reflection of sun light through many forms of water droplets—like rain, mist, dew, spray etc. Here I am going to discuss about the primary ideas of double rainbow...

Yesterday was Diwali, festival of light. Today is new moon day, absence of moon light. But Today, about at the end of the day time we are going to watch a natural phenomenon, partial solar eclipse.
India and a few other places of world will see today's partial solar eclipse. There are three phases of a partial solar eclipse - the beginning, the maximum and the end. Today's eclipse will begin in Iceland around 2:30 pm IST and end at around 6:30pm IST. It becomes maximum at 4:30 pm. The maximum phase of today's partial eclipse (82%of the sun will be covered by the moon) will be recorded on weste Siberia plain in China. Form Kolkata it will be seen from 4:51pm to 5:03 pm, just before the sunset for 12minutes only. Red sun will be covered partially by black moon.
How does solar eclipse occur?
A solar eclipse happens when the moon comes between the sun and the earth, blocking the sun light to reach the earth and cast the shadow onto earth surface. There ate two types of shadows – umbra(complete shadow) and penumbra (partial shadow). People from the penumbra region can see the partial solar eclipse where as total solar eclipse can be seen from the umbra region. Today, only penumbra of the moon can reach to the earth surface - hence partial solar eclipse can be seen today.

মানুষ ভালবাসে প্রকৃতি,আর মুগ্ধ হয় তার অপার সৌন্দর্য্যে। এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমন্ডিত দৃশ্যগুলির সধ্যে অরোরা বা মেরুজ্যোতি এক বিশেষ স্থান দখল করে আছে। এই মেরুজ্যোতি দেখা যায় উচ্চ অক্ষাংশের (66°উত্তর ও 66° দক্ষীণ) দেশ গুলো থেকে, যেমন-নরওয়ে, সুইডেন, গ্রীনলেন্ড, উত্তর রাশিয়া, কানাডা, ফিনল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, তাসমানিয়ার ও অ্যান্টার্কটিকা।পৃথিবীর উত্তর মেরু অঞ্চলে সৃষ্ট মেরুজ্যোতি অরোরা বোরিয়ালিস বা নর্দান লাইট বা সুমেরুজ্যোতি নামে পরিচিত এবং দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে সৃষ্ট মেরুজ্যোতি অরোরা অস্টালিস বা সাউদার্ন লাইট বা কুমেরুজ্যোতি নামে পরিচিত। এখন দেখা যাক এই মেরুজ্যোতি বা অরোরা সৃষ্টি হয় কেন❓
সূর্যের দেহে অনবরত ঘটে চলেছে নিউক্লিয় সংযোজন যা সৌরশক্তি উৎপাদনের উৎস। এই নিউক্লিয় সংযোজনের ফলে উৎপন্ন বিভিন্ন আধান যুক্ত কণা সৌর বিকিরণ এর ফলে চতুর্দীকে ছড়িয়ে পড়ছে এবং এই ক্ষতকর বিকিরণের তীব্রতা বৃদ্ধি পায় সৌর ঝড়ের সময়। কিন্তু ঐ ক্ষতকর বিকিরণ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে সামগ্রিক ভাবে প্রবেশ করতে পারে না।
কারণ —
আমাদের পৃথিবী একটি সুবিশাল চুম্বক। ভূ চৌম্বক বলরেখা গুলো সূর্য থেকে আসা ঐ ক্ষতিকর চার্জিত কণাগুলোকে সরাসরি পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করতে বাধা দেয়। কিন্তু এর মধ্যে কিছু চার্জিত কণা পৃথিবীর ভূ চৌম্বক বলরেখাগুলোকে অনুসরণ করে পৃথিবীর চৌম্বক মেরু অঞ্চলের বায়ুমণ্ডলের উপরিস্থরে প্রবেশ করে এবং ঐ অঞ্চলের বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন গ্যাসীয় পরমণুকে উত্তেজিত করে। সূর্য থেকে আসা চার্জিত কণা গুলি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন গ্যাসের পরমাণু গুলোকে আঘাত করলে পরমাণুর বহিঃস্তরের ইলেকট্রন গুলো অতিরিক্ত শক্তি সংগ্রহ করে এবং উত্তেজিত হয়ে উচ্চ শক্তিস্তরে উন্নিত হয়। এরপর ঐ উত্তেজিত ইলেকট্রন গুলো যখন শক্তি বিকিরণের মাধ্যমে তাদের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে থাকে তখন বিকীর্ণ শক্তি থেকে বিভিন্ন বর্ণের আলোকছটা সৃষ্টি হয়। একেই আমরা অরোরা বা মেরুজ্যোতি বলে থাকি।
এই মেরুজ্যোতির বিভিন্ন রঙের জন্য দায়ী বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন গ্যাসের পরমাণু। অক্সিজেন সৃষ্টি করে সবুজাভ হলুদ অরোরা এবং নাইট্রোজেন সৃষ্টি করে নীল ও লালাভ রঙের অরোরা। সাধারণত অরোরা সৃষ্টি হয় পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে 90থেকে 130 কিমি উপরে। অরোরার উজ্জ্বলতা নির্ভর করে চার্জিত সৌর কণার পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আঘাত করার তীব্রতার উপর। তাই সৌর ঝড়ের পরে অরোরা বা মেরুজ্যোতি সুন্দর দেখা যায় মেরু অঞ্চলের মেঘমুক্ত আকাশে।

বর্তমানে মানব সভ্যতার প্রধান শক্তির উৎস হল জীবাশ্ম জ্বালানি (coal and petroleum) । এই জীবাশ্ম জ্বালানির ( fossil fuel) সীমিত ভান্ডার এবং তার দহনের ক্ষতিকর প্রভাব (global warming) এর কথা চিন্তা করে মানুষ এখন অপ্রচলিত শক্তি উৎসের খোঁজে - তাদের মধ্যে অন্যতম সৌর শক্তি।
কোলকাতার নিউ টাউনের ইকোপার্কের ভেতরে herbal garden এর কাছে ভারতের সর্ব প্রথম বৃহদাকার সোলার গম্বুজ (solar dome) তৈরির কাজ চলছে। গম্বুজটির বাহিরের দেওয়ালে প্রায় 2000 টি সোলার প্যানেল দিয়ে আবৃত - যেগুলো থেকে প্রতি ঘন্টায় প্রায় 180kWh বিদ্যুৎ শক্তি তৈরি হবে। ঐ বিদ্যুৎ শক্তি দিয়ে পার্শ্ববর্তী রাস্তা ও গম্বুজের ভেতর আলোকিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রকল্পটি আরম্ভ হয়েছিল 2017 সালের ফেব্রুয়ারিতে। 2022 এর 7 ই অক্টোবর দর্শকদের জন্য কেবলমাত্র প্রথম তলটি (ground floor) খুলে দেয়া হয়েছে। এখন দর্শকদের প্রবেশ মূল্য দিতে না হলেও সম্পূর্ণভাবে তৈরীর পরে প্রবেশ মূল্য দিতে হবে।
এই গম্বুজটির আকৃতি truncated geodetic spherical. ইহার উচ্চতা(height) 27 মিটার এবং ভূমির ব্যাস (base diameter) 45 মিটার। এটি 5 তলা বাড়ির সমান। কিন্তু দর্শকদের 4 তলা পর্যন্ত উঠতে দেওয়া হবে। দর্শকদের সর্পিল ramp (sprial ramp) দিয়ে হে৺টে ( walking) উপরে উঠতে হবে কিন্তু নামার সময় লিফটের ব্যবস্থা রয়েছে। এর মধ্যে থাকবে planetarium, marine aquarium,সুদৃশ্য gallery এবং একটি view point যেখান থেকে রাজারহাট- নিউটাউন সামগ্রিক ভাবে দেখা যাবে। এক আধিকারিকের মতে দর্শকদের জন্য থাকবে বিভিন্ন মজাদার game - যেমন fixed cycle - যেগুলো কে paddling করলে বিদ্যুৎ তৈরি হবে এবং LED পর্দায় উৎপন্ন বিদ্যুতের পরিমাণ দেখা যাবে। একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের বেশি বিদ্যুৎ তৈরি করতে পারলে ঐ দর্শক পরবর্তী প্রবেশ মূল্যের উপর একটি নির্দিষ্ট শতাংশ ছাড় পাবেন।
এই সমগ্র প্রকল্পটি তৈরি হচ্ছে HIDCO (Housing Infrastructure Development Corporation) এবং WBSEDCL (West Bengal State Electricity Distribution Company Limited) এর তত্ত্বাবধানে।

Svante Paabo, a Swedish geneticist specialing in the field of evolutionary genetics, was awarded the NOBEL PRIZE in Physiology or Medicine for his discoveries concerning the 'GENOMES OF EXTINCT HOMININS AND HUMAN EVALUATION'. His discovery provides modern humans share DNA with extinct relatives Neanderthals and Denisovans. The Swedish scientist provided key insights into our immune system and what makes us unique compared with our extinct cousins. His research gave rise to an entirely new scientific discipline Paleogenomics.
He is the director of department of genetics at the 'Max Planck Institute for Evolutionary Anthropology' in Leipzig, Germany and also the professor at 'Okinawa Institute of science and technology' in Japan. His father, Sune Bergstrom also won the same in 1982 in medicine.
2023 এর মাধ্যমিক পরীক্ষার (W. B.) Math ও Physical Science এর Mock test এর জন্য যোগাযোগ করুন 6290679314
(Online /Offline)

আইনস্টাইন রিং। খুব দূরের নক্ষত্র মন্ডল থেকে আলো যখন আন্য কোন নক্ষত্র মন্ডলকে অতিক্রম করে তখন আলেক ঐ দ্বিতীয় নক্ষত্র মন্ডলের মহাকর্ষের টানে তার গতিপথ পরিবর্তন করে এবং এর ফলে প্রথম নক্ষত্র মন্ডলকে একটি সুন্দর আলোর গোলক হিসাবে দেখা যায়। একেই আইনস্টাইন রিং বলে এবং ঘটনাটিকে মহাকর্ষীয় লেন্সিং বলে।
ছবিতে যে আইনস্টাইন রিং টি দেখা যাচ্ছে তাহা SPT-SJ041839 - 4751.8 নক্ষত্র মন্ডলের যাহা আমাদের পৃথিবী থেকে প্রায় 12 বিলিয়ন আলোক বর্ষ দূরে আবস্থিত। এক বছরে আলো যত দূর অতিক্রম করে সেই দূরত্বকে এক আলোক বর্ষ বলে। এই ছবি তোলা হয়েছে James wabb space telescope দিয়ে । শেষ ছবিতে দেখান হয়েছে কি ভাবে মহাকর্ষীয় লেন্সিং হয়ে থাকে তার রেখা চিত্র।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঠিক পরে এই বাস সার্ভিস চালু হয়েছিল এবং 1950 সালে বন্ধ হয়। সমল লাগত প্রায় 50 দিন।
বাসের রুটটা দেখে অবাক হবেন না। একসময় কোলকাতা থেকে দিল্লি হয়ে লন্ডন যাওয়া যেত বাসে করে। তখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাস রুট ছিল কোলকাতা টু লন্ডন ভায়া দিল্লি। কোন ভারতীয় বা ব্রিটিশ কোম্পানি না, অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরের #অ্যালবার্ট_ট্যুর_কোম্পানি এই বাস চালাতো। প্রায় ২৫ বছর ধরে চলে এই বাস সার্ভিস।
১৯৫০ সালের প্রথম পর্যন্ত এই বাস সার্ভিস চালু ছিল। এই বাসের ভাড়া কোলকাতা থেকে লন্ডন ৮৫ পাউন্ড থেকে ১৪৫ পাউন্ড ছিল। বাস কোলকাতা ধর্মতলা থেকে ছেড়ে বেনারস, এলাহাবাদ, আগ্রা, দিল্লি,লাহোর, রাওয়ালপিন্ডি, কাবুল, কান্ধাহার, তেহরান, ইস্তানাবুল, যুগোস্লাভিয়া, বুলগেরিয়া হয়ে ইংল্যান্ড পৌছাত।
এই রাস্তা কমবেশি ২০৩০০ কিমি ছিল। ১১টি দেশ পার করে অবশেষে লন্ডন পৌছানো যেত।
#সংগৃহীত

Today is pie day. 22/7(22nd July)

অনলাইনের মাধ্যমে স্কুর্টিনি এবং রিভিউর জন্য পরীক্ষার্থীগণ কীভাবে আবেদন করবেন
পর্ষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এ বছর থেকে অনলাইনের মাধ্যমে পিপিআর(রিভিউ) এবং পিপিএস(স্কুর্টিনই)-এর জন্য আবেদন করা যাবে। তার জন্য পরীক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে অনেকেই জানতে চাইছেন মাধ্যমিকের ফলাফল বেরোনোর পর আমরা কীভাবে অনলাইনে রিভিউ এবং স্কুর্টিনির আবেদন করবো।
তাঁদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, রিভিউ বা স্কুর্টিনি-এর জন্য সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে লিখিতভাবে আবেদন জানানোর পর বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সামগ্রিকভাবে অনলাইনের মাধ্যমে সেই আবেদন সাবমিট করবেন। পরীক্ষার্থীর পক্ষ থেকে এই প্রক্রিয়াটি অনলাইনে সাবমিট করার বিষয় নয়। আর যেসব পরীক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছে তারা বিভিন্ন বিষয়ে চাইলে স্কুর্টিনির জন্য আবেদন করতে পারবে, যারা অকৃতকার্য হয়েছে তারা রিভিউর জন্য আবেদন করবে। এই বিষয়টি ভালো করে বুঝে নিন। নিচে ব্যাপারে বোর্ডের নির্দেশিকা দিলাম। ভালো করে দেখে নিন।

Practical exam and result publication of class XI

Think as Google. Symbol of the element give the answer.

শিক্ষার এ কী হাল?
Please listen
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Kolkata
27, Pranabananda Road, Garia
Kolkata, 700084
Boards level classes - For CBSE affiliated schools only Advanced Problem Solving Program - For all Boards and schools
Kolkata, 700083
Trading in Indian stock market, No recommendations only for learning purpose. Credit Card Experiences
Kolkata
আমাদের পেইজে সমস্ত রকমের জেনারেল নলেজ সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। তাই আমাদের পেজটা Follow kore nibe
35/R Christopher
Kolkata, 700046
We are a team of expert teachers who are there to make your learning more enjoyable. We, at E Study
Kolkata, 700042
We are a team of IT professionals having a market experience over 5+ years who aim to guide and provide the market trending skills for an individual to upgrade and succeed in this fast growing industry.