যে সব হিন্দু পূর্ববঙ্গ ছেড়ে পশ্চিমবঙ্গে এসে রিফিউজি খেতাব লাভ করেছে তাদের মধ্যে দু ধরনের রিফিউজি আছে । প্রথম ধরনের রিফিউজি যাদের নামে প্রচুর পরিমাণে কৃষিজমি আছে, অনেক জমির দলিল এবং পরচা আছে । দ্বিতীয় ধরনের হিন্দু রিফিউজি যাদের খুব অল্প পরিমাণে জমি আছে কিন্তু তাদের কাছে 1972 সালের আগের জমির দলিল এবং পরচা আছে । আর এক ধরনের হিন্দু রিফিউজি আছে যাদের কাছে 1972 সালের আগের জমির দলিল নেই কিন্তু তাদের কাছে 1972 সালের পরের জমির দলিল এবং পরচা আছে ।
দেবতা ইংরেজদের তাড়িয়ে দেশ বিভাগ করে যে সব হিন্দু পূর্ব বঙ্গ মানে বর্তমান বাংলাদেশ ছেড়ে পশ্চিমবঙ্গে এসেছিল তাদের মধ্যে যারা গুষ্ঠিগত ভাবে সম্মিলিত হয়ে পশ্চিমবঙ্গে এসেছিল তারা বিনা পয়সায় প্রচুর পরিমাণে কৃষিজমি অধিকার করে নেয় । তারা রিফিউজি হিসেবে এদেশে এলেও প্রচুর জমির মালিক হয়ে দাড়ায় । তারা অতি অনায়াসে ধীরে ধীরে নিজেদের নামে জমির দলিল এবং পরচা বানিয়ে নেয় । কিন্তু যাদের দলে বিশেষ কোনো লোক ছিল না, যাদের পরিবারে ভাইয়ের সংখ্যা কম, যারা গায়ের জোর খাটাতে পারবে না তারা সামান্য মাত্র জমি পায় । ওই টুকু জমির ফসল দিয়ে তারা জীবিকা নির্বাহ করতে পারে না তাই তারা অনেক জমি আলা পূর্ববঙ্গের লোকেদের জমিতে জন দিয়ে, বিড়ি বেঁধে জীবিকা নির্বাহ করছে ।
যাদের কাছে 1972 সালের আগের জমির দলিল এবং পরচা আছে তাদের কাছে 1972 সালের আগের জমির দলিল এবং পরচা থাকার অপরাধে শেষ করে দিতে হবে । তাদের সংখ্যা 140 কোটি হোক, 240 কোটি হোক, 740 কোটি হোক, কেউটে সাপের বাচ্চাদের শেষ করে দিতে হবে । জমির দলিল এবং পর্চার সাথে সাথে পচিয়ে মারতে হবে । জানি ওরা সংখ্যায় অনেক, কালো কেউটে সাপের বিষধর বাচ্চা, ওদের রক্ত অত্যন্ত গরম, উম্মত্ত, উদ্বেলিত । ওদের সাথে তুমি কোনোভাবেই পারবে না । না অস্ত্রে না সস্ত্রে, না ভোটের দ্বারা । ওদের পরাস্ত করার একটি মাত্র সহজ উপায় হলো ওদের পানিও জলে, ওদের শ্বাস প্রশ্বাসে শক্তিশালী ভাইরাস মিশিয়ে দেওয়া আর এ কাজ তুমি একাই পারবে । যদি ওদের রক্তে পচন ধরে যায় তাহলে ওদের 100 বিঘা জমি থাক আর 200 বিঘা ওরা ঘরের মধ্যে জমির দলিল এবং পরচা নিয়ে পচে পচে মরবে ।
শোনো, পশ্চিমবঙ্গে
হাওড়া এবং শিয়ালদাহ থেকে প্রচুর দূরপাল্লার ট্রেন ভারতের সব রাজ্যে প্রতিদিন যায় । ট্রেন ছাড়ার কিছুক্ষন পড়ে রেলের ক্যাটারিং সার্ভিস খাবার এবং জলের বোতল বিক্রি করা শুরু করে । রেল নীর এই জলের বোতলের ব্যবস্থা করে থাকে । জলকে পুরিফাই করা থেকে শুরু করে বোতলে জল ভরার দায়িত্ব যাদের তাদের হাতেই রয়েছে জলের মধ্যে ভাইরাস মেশানোর ক্ষমতা । আমরা যদি রেলের ক্যাটারিং ডিপার্টমেন্টের লোকেদের সাথে এবং রেল নিরের সাথে যুক্ত লোকেদের হাতে শক্তিশালী ভাইরাস তুলে দিতে পারি তাহলে জলের বোতলের মাধ্যমে আমরা অতি সহজে ভাইরাস অন্য রাজ্যের লোকেদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে পারি । হওড়া এবং সিয়ালদাহ থেকে প্রতিদিন প্রচুর ট্রেন এবং তাতে করে লাখ লাখ লোক অন্য রাজ্যে পৌঁছচ্ছে । ট্রেনে ওঠার পর কেউ জলের সিল করা বোতলের উপর সন্দেহ করবে না । অধিকাংশ লোক জলের বোতল খুলবে এবং সিল খুলে ঢকঢক করে জল খাবে । এইভাবে তারা ভাইরাস পান করে ভাইরাসে আক্রান্ত হবে । যখন তারা গন্তব্য স্থলে পৌঁছবে তখন তাদের থেকে তাদের সহকর্মীদের মধ্যে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়বে । এইভাবে লক্ষ লক্ষ ট্রেনের যাত্রীদের মাধ্যমে ভাইরাস অন্য রাজ্যের লোকেদের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়ে ওই রাজ্যের লোকেদের ভাইরাসের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব । বিহার, উত্তর প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, উড়িস্যা রাজ্যের লোকেদের মধ্যে যদি ব্যাপক পরিমাণে ভাইরাস ছড়িয়ে দেওয়া যায় তাহলে ওখানকার লোক মরে সাফ হয়ে যাবে । যদি রেল নীর এবং ক্যাটারিং ডিপার্টমেন্ট এ কাজ করতে না চায় তাহলে অনেক স্টেশনে অনেক হকার জলের বোতল নিয়ে স্লিপার কোচে উঠে জল বিক্রি করে । ট্রেনের প্রচুর যাত্রী এই জল কিনে খেয়ে থাকে । এই হকারদের মাধ্যমে জলে ভাইরাস মেশানো যেতে পারে । বিভিন্ন স্টেশন থেকে জলের বোতল নিয়ে ট্রেনে ওঠা হকারদের সংখ্যা কম নয় । খোঁজ নিতে হবে এরা কোন জলের প্ল্যান্টে জল পরিশ্রুত করে জলকে বোতলে ভরে এবং কারা এই কাজের সাথে যুক্ত । তাদের মাধ্যমে ভাইরাস জলের সাথে মেশাতে হবে । পানিও জলের মাধ্যমে ট্রেনের লক্ষ লক্ষ যাত্রীর শরীরে ভাইরাস ঢুকবে এবং তারা ভীষণ ভাবে আক্রান্ত হয়ে পড়বে । অন্য রাজ্যের লোকসংখ্যা যদি খুব কমে যায় তাহলে যে সব হিন্দু রিফিউজি বাংলাদেশ থেকে এসে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মনিপুর রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় যে ভাবে কোণঠাসা হয়ে অর্ধ জীবিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে তারা ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে কৃষিজমি দখল করে নিয়ে পুনরায় আগের মত বসতি স্থাপন করতে পারবে ।
যাদের বাড়ী গ্রামে এবং যাদের জমির পরিমাণ খুব কম তারা অন্যের জমিতে জন দিতে বাধ্য । তারা বছরের সব সময় জমিতে কাজের সুযোগ পায় না । যে ক দিন তারা জন পায় সেইটুকু মজুরির টাকা দিয়ে তারা ঠিকমতো চাল, ডাল, নুন, তেল, আলু, কুমড়ো, টমেটো, মাছ, ডিম, দুধ কিনতে পারে না । এরপর, জামা কাপড়, লুঙ্গি, গামছা কেনার টাকা যোগাড় করতে পারে না । বিড়ি বেঁধে, গামছা বুনে, তাট বুনে এরা সংসার চালাতে খুব কষ্টের সম্মুখীন হয় । অপরদিকে যাদের প্রচুর জমি আছে তারা উৎপন্ন ফসল বিক্রি করে করে ব্যাংকে বেশ ভালো টাকা জমা করতে থাকে, পোস্ট অফিসে পয়সা ফিক্স করতে থাকে । এইভাবে তারা জমির উৎপন্ন ফসল বিক্রি করে করে ব্যাংকে বেশ ভালো রকমের টাকা জমিয়ে ফেলেছে । এই টাকার উপর সুদ লেগে লেগে টাকার অঙ্ক বেড়ে চলেছে । এই টাকা দিয়ে তারা ধুমধাম সহকারে মেয়ের বিয়ে দেয়, ছেলের বিয়ে দেয়, মোটর সাইকেল কিনে, পেট্রোল কেনে, বাড়ীতে পাকা বিল্ডিং বানায়, চার চাকার গাড়ি কেনে, প্রচুর পরিমাণে মাছ মাংস খায়, মদ খায়, আনন্দ উৎসবে মেতে ওঠে । অন্যদিকে যে সব হিন্দু রিফিউজি অনেক পরে বাংলাদেশ ছেড়ে বিচ্ছিন্ন ভাবে পশ্চিমবঙ্গে এসেছে, আসামে, ত্রিপুরায় এসেছে তারা মূলত প্রকৃত রিফিউজি কারণ তারা কৃষিজমির মালিকানা থেকে সম্পূর্ণ রূপে বিচ্ছিন্ন হয়ে সর্বহারা রিফিউজি হয়ে অন্যের জমিতে জন দিয়ে, বিড়ি বেঁধে জীবিকা নির্বাহ করে । হিন্দি ভাসি ক্ষেত্রের লোকেরা, নেতারা এদের দুঃখ বোঝে না । এরা সুযোগ সন্ধান করে কি করে এই ধরনের রিফিউজি দিয়ে অনেক বেশি কাজ করিয়ে নেওয়া যায় । বাংলাদেশ থেকে যে সব হিন্দু রিফিউজি কাজের খোঁজে মহারাষ্ট্র, উত্তর প্রদেশ, ঝাড়খন্ডে এবং অন্যান্য রাজ্যে যায় তাদের কাজ তো দেওয়া হয় ঠিকই কিন্তু তাদের মজবুরির ফায়দা তুলে নেওয়া হয় । তিন জনের কাজ এক জনকে দিয়ে করিয়ে নেওয়া হয় । হিন্দিভাষী ক্ষেত্রের লোকেরা জানে যে পশ্চিমবঙ্গে অন্য হিন্দুরা এদের খুব তুচ্ছ করে, পশ্চিমবঙ্গে এরা খেতে পায় না, আর সেই মজবুরীর ফায়দা হিন্দি ভাসির ক্ষেত্রের লোকেরা তুলে নেয় । কাজ দেবে কিন্তু তিন জনের কাজ এক জনকে দিয়ে করিয়ে নেবে । আসলে পশ্চিমবঙ্গ, পূর্ববঙ্গ ছাড়া ভারতের অভ্যন্তরের লোকেরা খুব একটা স্বাধীনতা সংগ্রাম করে নি, তাই তারা রিফিউজি দের দুঃখ কষ্ট বিশেষ বোঝে না । বাংলাদেশ ছেড়ে হিন্দুরা পশ্চিমবঙ্গে, আসামে আসছে কিন্তু এখান থেকে কোনো মুসলমান বাংলাদেশে যাচ্ছে না । যার ফলে পশ্চিমবঙ্গে মাথা পিছু জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে আর বাংলাদেশে মাথা পিছু জমির পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে । আসলে বাংলাদেশে মাথা পিছু জমির পরিমাণ বাড়ছে না, ওখানে মুসলমানরা মুসলিম ধর্মের নিয়ণ অনুসারে লোকসংখ্যা বৃদ্ধি করছে । পশ্চিমবঙ্গে সেক্যুলারিজম নীতির ফলে মুসলমানরা অবাধে জনসংখ্যা বাড়িয়ে চলছে আর হিন্দুরা মমতার ছায়ায় মুসলমানদের সংখ্যায় বেড়ে যাওয়ার রাস্তা সুগম করে দিচ্ছে । অন্যদিকে হিন্দিভাষী রা বাংলাদেশিদের হাটাও এই স্লোগান দিয়ে যে এন আর সি করতে চলেছে সেই এন, আর, সির নিওম অনুসারে তারা হিন্দু রিফিউজি দের এদেশ থেকে তাড়িয়ে পুনরায় হিন্দু মুসলিম ঐক্যকে আগে নিয়ে যাবেন তার বড়ো প্রমাণ হলো পি,ও, কে মানে পাকিস্তান অকুপায়েদ কাশ্মীরকে ভারতের মধ্যে নিয়ে ওখানকার মুসলমানদের ভারতীয় নাগরিক করা । যদি পি ও কে ভারতের মধ্যে চলে আসে তাহলে ওখানকার মুসলমানরা ভারতীয় নাগরিক হওয়ার সাথে সাথে চাকরির খোঁজে, ব্যবসা বাণিজ্যের খোঁজে ভারতের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়বে আর মুসলিম ধর্মের মূল নীতি অনুসারে বেশি করে বাচ্চার জন্ম দেবে আর এই ভাবে ভারতের মধ্যে মুসলমান সম্প্রদায়ের সংখ্যা যথেষ্ট বৃদ্ধি পাবে আর তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেই তারা সব জায়গায় সংখ্যা গরিষ্ঠ হয়ে উঠবে আর নাম্বার অফ এম, পি এম, এল,এ র সংখ্যা মুসলমান সম্প্রদায় থেকে হবে আর তারা ল মেকার হয়ে উঠবে । স্বাভাবিকভাবে তারা শারিয়াতি প্রথাকে স্বরণ রেখে আইন কানুন প্রবর্তন করবে । তখন কিন্তু হিন্দুদের কাছে কোনো ক্ষমতা থাকবে না । তারা জোর করে হিন্দুদের মুসলমান বানাবে । জোর করে হিন্দু মেয়েডের তুলে নিয়ে গিয়ে নিকা করবে এবং কালো বোরখা পরিয়ে ভুত বানিয়ে রাখবে, গরুর মাংস রান্না করা শেখাবে, জোর করে গরুর মাংস খাওয়া শেখাবে কারণ ওটাই হলো ওদের ধর্ম, যেটা কিনা পালন করা ওদের মতে স্বাভাবিক ।
বিষয়: যাদের 1972 সালের আগের জমির দলিল এবং পরচা আছে তাদের ধ্বংস করে দিতে হবে ।
140 কোটি হোক আর 240 কোটি হোক যে সব কালো কেউটে সাপের বাচ্চারা দেবতা ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তোমাকে ভূমিহীন সর্বহারা বানিয়েছে তাদেরকে শেষ করে দিতে হবে । আজ তারা জাতি গত ভাবে, গুষ্ঠি গত ভাবে সম্মিলিত তাই তারা গায়ের বলে জমি দখল করে আছে সব সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে । আজ তারা 1972 সালের আগের জমির দলিল আছে কিনা তাই চেক করছে । এদেরকে শেষ করে দিতে হবে । তুমি ওদেরকে ওদের পদ্ধতিতে শেষ করতে পারবে না । ওরা চায় তুমি ওদের বিরুদ্ধে লোক জন, লাঠি, পিস্তল, বন্দুক, দাও, খোঁটা, কুরুল নিয়ে জমি দখলের লড়াইতে মত্ত হয়ে ওঠো যাতে ওরা তোমাকে শেষ করে দিতে পারে । কিন্তু তুমি অতি গোপনে ওদের রক্তে ভাইরাস মিশিয়ে দাও যাতে ওরা পচে পচে ঘরের মধ্যে বন্দী হয়ে মরে থাকে । অতি সহজ রাস্তা ।
আজ তোমার কাছে 1972 সালের আগের জমির দলিল নেই, সেজন্য দায়ী হলো ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের দল এবং তাদের বর্তমান সমর্থক যারা কিনা নেতা, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লালসায় দেবতা ইংরেজদের তাড়িয়ে নিজেরা শাসন ক্ষমতা দখল করেছে । একে তো যারা স্বাধীনতা সংগ্রামের কারণে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে পশ্চিমবঙ্গে, আসামে, মেঘালয়ে, ত্রিপুরায় এসে অত্যন্ত দারিদ্রতার মধ্যে দিয়ে দিন অতিবাহিত করছে, যাদের কাছে কোনো কৃষি জমি নেই, ঘরে খাবার নেই, সামান্য একটু জায়গায় কুড়ে ঘর, টিনের ঘর বানিয়ে একটা পশুর মতো জিবন অতিবাহিত করতে বাধ্য হচ্ছে, অন্যের জমিতে (মানে যারা স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বংশধর এবং দেশ বিভাগের ফলে যাদের কোথাও যেতে হয় নি, বংশানুক্রমিক ভাবে জমির উপর মালিকানা নিয়ে বাস করছে) জন দিয়ে, বিড়ি বেঁধে, তাঁত বুনে, ভ্যান চালিয়ে, রিক্সা চালিয়ে (যেটা কিনা এখন আর চলে না) কোনো মুদিখানার দোকানে চাকরের কাজ করে, কোনো মিষ্টির দোকানে ময়রার কাজ করে, কোনো কারখানায় সল্প বেতনে কাজ করে অতি দৈন্য ভাবে জিবন অতিবাহিত করছে তাদের যদি আইন বানিয়ে বলা হয়, "তোমার কাছে 1972 সালের আগের জমির দলিল এবং পরচা নেই, তার মানে তুমি বাংলাদেশ থেকে এসেছো এবং তুমি ভারতের নাগরিক নও "। তাহলে তার অবস্থাটা কি রকম হয় ? যারা দেবতা ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে অশেষ পাপ অর্জন করে জমির দলিল এবং পরচা উপভোগ করে চলেছে তারা এদেশে থাকার পূর্ণ অধিকার পাবে এতো দেখছি সেই পুঁজিবাদকে সমর্থন করার মতো । যাদের অনেক আগে থেকে প্রচুর জমি জমা আছে তাদের বাঁচার অধিকারকে সুনিশ্চিত করা । যারা জমি জমা হারিয়ে সম্পূর্ণ নিঃস্ব হয়ে পশ্চিমবঙ্গে, আসামে, মেঘালয়ে, ত্রিপুরায় এসে আশ্রয় নিয়ে আছে তারা একে তো জীবনের সব সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত তার উপর তাদের কাছে 1972 সালের আগের জমির দলিল না থাকাটাকে তুলে ধরে নাগরিকত্ব কেরে নেওয়াটা যে কি অমানবিক সেটা চির দিন ধরে সুখ ভোগ করা উত্তর প্রদেশ, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, দক্ষিণ ভারতের লোকেরা কিছুতেই বুঝতে পারবে না । স্বাধীনতা সংগ্রামের কারণে যারা সর্বস্ব হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে তারা কোনোদিন সমাজের মূল স্রোতে ফিরে আসতে পারবে না । তারা ছোটো কোন কাজ করে জিবন অতিবাহিত করতে থাকবে । আর যারা দেবতা ইংরেজদের তাড়িয়ে নিজেরা রাজা হয়েছে তারা আজ জমির মালিকান বলে সব কিছু করে নিচ্ছে, সমস্ত সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে । তারা জমির উৎপন্ন ফসল বিক্রি করে করে ব্যাংকে টাকা জমাচ্ছে, প্রতি বছর টাকা জমেই যাচ্ছে, সেই জমা টাকার উপর সুদ বেড়ে চলেছে, সেই টাকা দিয়ে তারা ভালো বাড়িঘর বানাচ্ছে, কোনো নতুন বিজনেস করার সুযোগ পাচ্ছে, ছেলে নেয়েকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করার সুযোগ পাচ্ছে কারণ ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ার পড়ার জন্য প্রচুর টাকার দরকার হয় আর এই শ্রেণীর লোকেরা ই এই সুযোগ পাচ্ছে ।
যাদের কাছে 1972 সালের আগের জমির দলিল এবং পরচা নেই তারা ভারতীয় আইন অনুসারে দোষী এবং অনেক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত । বি দি ও অফিস, কোর্ট, পুলিশ স্টেশন যেখানেই যাবেন 1972 সালের আগের জমির দলিল না দেখাতে পারলে আপনাকে বাংলাদেশী বলে সন্দেহ করবে এবং আপনাকে দোষী সাব্যস্ত করবে । কিন্তু আপনি নিজেকে কোনোভাবেই দোষী মনে করবেন না । একে তো আপনি আত্মীয় স্বজন, নিজ জাতির লোক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সর্বস্ব হারিয়ে নিদারুণ দারিদ্রতার মধ্যে দিয়ে জিবন নির্বাহ করছেন, মায়ের বিয়ে দিতে পারছেন না, খাওয়ার চাল ডাল কিনতে পারছেন না, ছেলে মেয়ে র জামা কাপড় কিনতে পারছেন না তার উপর 1972 সালের আগের জমির দলিল দেখানোর নীয়ম যারা চালু করেছে তাদের সামনে নিজেকে কখনোই দোষী মনে করবেন না বরঞ্চ যাদের 1972 সালের আগের জমির দলিল আছে তারা আগে থেকে প্রচুর সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে এবং এখনও করছে । ওরা মিটিং, মিছিল, সভা, সমিতি করে করে দেবতা ইংরেজদের এদেশ থেকে তাড়িয়ে নিজেরা প্রচুর পরিমাণে জমির দলিল এবং পরচা উপভোগ করছে আর তোমাকে কৌশল করে সর্বহারা দোষী তে পরিণত করেছে । আজকে তোমার এই অবস্থার জন্য তারা দায়ী যাদের 1972 সালের আগের জমির দলিল এবং পরচা আছে । এদের সংখ্যা অনেক, এদের সাথে তর্কে এবং বলে তুমি কিছুতেই পারবে না । কিন্তু এদের সংখ্যা যত বেশিই হোক না কেনো তুমি এদের পিপড়ের ভিড়ের উপর গ্যমক্সিন ছিটিয়ে দিলে পিপ্রের ভিড় যেমন ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যায় ঠিক তেমনি তুমি একাই ওদের সবাইকে শেষ করে দিতে পারো । ওরা উদ্ধত, উম্মত, লাঠিয়াল, একজায়গায় বসবাসকারী, প্রচুর পরিমাণে জমির মালিক, রাজনৈতিক দলের সমর্থন আছে, বলশালী লোক আছে, যে কোনো মুহূর্তে প্রচুর লোক জমা হয়ে যাবে, পুলিশ এসে যাবে কিন্তু এদের দলে যত লোকই থাক না কেনো এদের তুমি একাই শেষ করে দিতে পারো । হ্যা তুমি একাই শেষ করে দিতে পারো । আজ তোমার পরিচয় জানতে গুজরাটি জাতির লোকেরা অত্যন্ত উন্মত্বা হয়ে উঠেছে, গুজরাটি জাতির লোকেদের রক্ত অত্যন্ত গরম হয়ে উঠেছে, গুজরাটি জাতির লোকেরা চায় যাদের 1972 সালের আগের জমির দলিল আছে প্রচুর সম্পত্তির মালিক তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে তাদের রক্ষা করার জন্য তাদের আরো সমৃদ্ধ করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে । গুজরাটি জাতির লোকেরা জানে না যে বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের মিটিং মিছিল সভা সমিতি করা কোটি কোটি লোক আসল শয়তান । এরাই শয়তানি করে দেবতা ইংরেজদের এদেশ থেকে তাড়িয়ে ভারত ভাঙিয়ে তোমার মত কোটি কোটি লোকের সর্বনাশ করেছে । এবার তুমি কৌশল করে এদের সর্বনাশ করবে । যারা ভারতের অভ্যন্তরে থাকে যেমন যারা বিহার, মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, ছত্তিশগড়, হিমাচল প্রদেশ, তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, কেরোলে থাকে তারা বেশি মিটিং মিছিলে সামিল না হয়ে চুপ করে থেকে মজা দেখেছে তাই এই সব জায়গার লোকেরা বেশ মজায় আছে । বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের গরম রক্তের ভোদাইডের মিটিং মিছিল সভা সমিতি করার জন্য ভারত ভাগ হয়েছে । এখন এরা আরামসে জমির মালিক হয়ে কালি পুজো, দুর্গা পুজা, হরিনাম সংকীর্তন করে গরিবদের মনটাকে শান্ত এবং কোমল রাখার চেষ্টা করছে । এরা খুব হারামি । এরা 15 ই আগস্ট হাউ মাউ করে কেদে কেদে লোকের সমর্থন আদায় করে নিজেদের সমস্ত পাপকে ঢেকে রাখে । এদের সংখ্যা অনেক অনেক এবং এরা তোমার বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে কিন্তু একটি উপায় আছে যার দ্বারা তুমি ওদের সবাইকে মেরে ফেলতে পারো এবং কে মেরেছে তা কেউ বুঝতে পারবে না আর সেটা হলো খুব ছোটো একটা বোতলে শক্তিশালী করোনা ভাইরাস । বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশ তাদের বায়োলজিক্যাল ল্যাবরেটরিতে ভাইরাস বানিয়ে রেখেছে যাতে যুদ্ধের সময় অন্য দেশের উপর প্রয়োগ করা যায় । আমাদের দেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা বায়োলজী নিয়ে পড়াশুনা করে এম এস সি পাশ করে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা করে তাদের কাছে ভাইরাস পাওয়া যেতে পারে । এছাড়া ভারতে কোনো মিলিটারি হসপিটালের মধ্যে গোপন কোন ঘরে এই বায়োলজি ল্যাবরেটরি আছে যেখানে আমাদের মত সাধারণ লোক যেতে পারবে না কিন্তু যারা আর্মিতে মেডিক্যাল ডিপার্টমেন্টে কাজ করে, যারা নার্সের কাজ করে তারা জানতে পারে কোথায় ভাইরাস তৈরী হয় এবং সেগুলো কোথায় রাখা আছে । তারা চেষ্টা করলে একটা বোতল চুরি করে তোমাকে দিতে পারে । আমাদের দেশে বিভিন্ন শহরে দি আর দি ও র অনেক সেন্টার আছে । ওই সেন্টারগুলোতে ভাইরাস বানানো হতে পারে । আবার সরকারের কোনো ফার্মাসিউটিক্যাল ল্যাবরেটরিতে ভাইরাস বানানোর কাজ চলতে পারে । আমাদের দেশে এইমসের যে হসপিটাল গুলো আছে তার মধ্যেও কোনো গুপ্ত রুমে ভাইরাস বানানো হতে পারে । যদি এক বোতল ভাইরাস ভারতের বিভিন্ন শহরের পানিও জলের ওভার হেড ট্যাংকে মিশিয়ে দেওয়া যায় তাহলে সংক্রমণ ব্যাপক আকার ধারণ করবে আর যাদের 1972 সালের আগের জমির দলিল এবং পরচা আছে তারা মরে মরে নরকের নাগরিক হয়ে যাবে । আজকে তোমার কাছে 1972 সালের জমির দলিল নেই বলে ওরা তোমাকে বাংলাদেশী হিসেবে শনাক্ত করে বি দি কেস বানিয়ে জেলে ঢুকিয়ে দিতে পারে বা অনেক টাকা জরিমানা করে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে পিটিয়ে আধ মরা করে দিতে পারে কিন্তু তুমি যদি গোপনে পশুদের পানিও জলের ওভার হেড ট্যাংকে শক্তিশালী ভাইরাস মিশিয়ে দিতে পারো তাহলে সে খুব শক্তশালী পালোয়ান পুলিশ অফিসার হোক, কোর্টের বড়ো জাজ সাহেব হোক, 5 লক্ষ ভোটের ব্যাবধানে নির্বাচিত নেতা হোক, খুব মস্তান হোক, এক জায়গায় বসবাসকারী কোটি কোটি মাহিশ্যা জাতির লোক হোক, নমঃ শূদ্রের ধোনের বাল হোক, ক্লাবের মস্তান বাহিনী হোক, মিলিটারির খুব বড়ো অফিসার হোক, কর্নেল হোক, ডবল কর্নেল হোক, খুব বড়ো ইঞ্জিনিয়ার হোক, খুব বড়ো ডাক্তার হোক, খুব বড়ো সাইন্টিস্ট হোক, কোনো জাতির লোক যারা কিনা এক জায়গায় বসবাস করে এবং মারপিট করতে অভ্যস্ত কেউটে সাপের বাচ্চা হোক, অনেক জমির মালিক হোক সব চোদনার বাচ্চা ঘরের মধ্যে বন্দী হয়ে পচে পচে মরবে । পশুদের মরতে হবে । বেঁচে থাকার অপরাধের করবে পশুদের মরতে হবে । দেখতে একটা কালো কেউটে সাপের বাচ্চা তার আবার অনেক বিঘা জমি শুনলে মনে হয় পশুকে এক লাথি মেরে ফেলে দিই । আমার ধোনের বাল । 130 কোটির মধ্যে 100 কটিকে শেষ করে দিতে হবে আর সেটা ভাইরাসের সাহায্যেই করা সম্ভব । তোমার মত অভাগার মন গলানোর জন্য ওরা খুব সুর করে কীর্তন গানের আয়োজন করে যাতে তুমি মনের দুঃখে সাধু হয়ে হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ করতে থাকো আর ওরা এই সুযোগে জমির দলিল এবং পরচা উপভোগ করতে থাকে । আজ যদি কোথাও নিউক্লিয়ার বম্ব ফেলা হয় তাহলে একটি শহরের লোক মরবে কিন্তু এক বোতল ভাইরাস সব শহরের পশুদের ধ্বংস করে দেবে তাই যে ভাবেই হোক ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের বিভিন্ন শহরে হোটেলে রেস্টুরেন্টে, কলেজে, বাস স্ট্যান্ডে জল খাওয়ার জন্য যে কুলার আছে সেখানে, মিষ্টির দোকানে, ফুসকার দোকানে, পুকুরের জলে, নদীর জলে সব জায়গায় ভাইরাস মেশাতে হবে । আমরা কোটি কোটি লোকের বিরুদ্ধে হাতাহাতি করে পারবো না কিন্তু ওদের সবাইকে দুর্বল বানিয়ে ঘরের মধ্যে বন্দী করে পচিয়ে ফেলতে পারি শুধু এক বোতল ভাইরাস দিয়ে এবং এ কাজ তুমি আমি দুজনে মিলে ই করতে পারি । তাহলে আজ থেকে তোমার আমার কাজ হবে ভাইরাসের সন্ধান করা এবং পানিও জলে ভাইরাস মিশিয়ে কোটি কোটি লোককে শেষ করে দেওয়া । সাবধান । এ কাজ খুব গোপনে করতে হবে ।
Hindi Language Dual policy of central govt officers
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Hindi Language Dual policy of central govt officers, Language school, KOLKATA.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Website
Address
Kolkata, 700011
Global language ও communication এর মাধ্যম হিসাবে ইংরেজি?
138/1, B. T. Road, THIRD FLOOR, DUNLOP, BARANAGAR, P. O. ISI, P. S. BARANAGAR DUNLOP
Kolkata, 700108
Kolkata, 700019
Career Speak Education is a One of the leading Spoken English and Computer training institute in Kolkata Career Speak has been shaping careers and lives since 2006
Kolkata, 700015
An institute focused on developing essential skills for grooming future generation leaders in communication and personality development skills. We provide online, offline, and blended courses for students, teachers, corporate & business professionals
55, Gariahat Road 1st Floor
Kolkata, 700019
English classes at Career Speak for age 5yr to14yr Improve &accelerate the child's academic perform
DC-56, NARAYANTALA (W), BAGUIATI
Kolkata, 700101
Spoken English(CEFR based ASSESSMENT- British Council Aptis) , Computer Courses, Government Preparat
Salt Lake, Bidhannagar, Kolkata 64
Kolkata, 700064
Learning to communicate well in English through real life interactions and situations
IB 3 , Salt Lake City, Sector/3
Kolkata, 700106
Our goal here is to hand hold anyone who has a desire to learn, speak correct English.
Garia
Kolkata
Academic English. Spoken English. Government Service. National and International level Exam training.
Ecosapce Business Park , Tower 4B , 2nd Floor , New Town
Kolkata, 700160
We envision a future where each and every individual is empowered to optimise the English language to
SOWMEN MITTER Initiative For Language ENGLISH & Related Studies (SMILERS)
Kolkata, 700081
Sowmen Mitter's English Tutorial Classes. smilersedu.blogspot.com
98 Garulia Main Road, Barrackpore
Kolkata, 743133
Spoken Languages Learning