সরস্বতী পুজোর প্রীতিভোজ - 2024
Nimta High School - H.S.
Nimta Higher Secondary School, also known as Nimta High School (Govt. It is affiliated to W.B.B.S.E. and W.B.C.H.S.E.
Sponsored), is a secondary (Madhyamik) level and Higher Secondary (Uchha Madhyamik) standard school, was established on 1 January 1875.
Operating as usual
সরস্বতী পুজো 2024
P.C.: Anonymous
আজ (08.02.2024) Bureau of Indian Standards (BIS)-এর পক্ষ থেকে BIS Eastern Region Office, Kolkata -এর উদ্যোগে এবং BIS Nimta High School Standard Club -এর সহযোগিতায় নিমতা হাই স্কুলের স্ট্যান্ডার্ড ক্লাবের সদস্যদের জন্য Students Exposure Visit ছিল Kolkata Branch Office -2 & Eastern Region Office Laboratory তে। Electrical Laboratory (Specially Different Electric wire and its cover), Mechanical Laboratory (Cement, Pressure coocker, LPG Cylinder, TMT Bar), Microbiology Laboratory & Wet Chemical Laboratory (Packaged drinking water, Milk powder, Bottle), Referrral assaying Laboratory (Gold) তে নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন জিনিসপত্রের মানক কিভাবে নির্ধারণ করা হয় উপস্থিত Sr. ও Jr. Scientist গণ খুব সুন্দরভাবে হাতে কলমে দেখিয়ে দিলেন। সঙ্গে চিনিয়ে দিলেন সেইসব কারিগরদের যাদের প্রতিনিয়ত পরিশ্রমের ফলে BIS সার্টিফায়েড জিনিসপত্র বাজার থেকে কিনে আমরা নিশ্চিন্তে ব্যাবহার করতে পারি। ছাত্রদের উৎসাহ ছিল আশাব্যঞ্জক। অদূর ভবিষ্যতে আমাদের বিদ্যালয়ের কোনো ছাত্র হয়তো পরবর্তী প্রজন্মকে এভাবেই বিভিন্ন দ্রব্যের মানক সম্বন্ধে সচেতন করতে পারবে।
সচেতন হোন আপনারাও BIS CARE APP এর মাধ্যমে।
BIS এর এরকম উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। ধন্যবাদ জানাই BIS Nimta High School Standard Club এর মেন্টর, কোঅর্ডিনেটর ও সদস্যদের।
বীণাপাণির আরাধনায় নিমতা হাই স্কুল পরিবারের পক্ষ থেকে সকলকে আমন্ত্রণ রইলো..
সার্ধশতবর্ষের আলোকে নিমতা হাই স্কুল
দ্বিতীয় পর্ব
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ (শনিবার) এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্য দিয়েই প্রকৃতভাবে নিমতা হাই স্কুলের দেড়শততম বর্ষ উদ্যাপনের শুভ সূচনা হল । বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতি, বর্তমান ও প্রাক্তনীদের মেলবন্ধন, ছৌনাচ, আদিবাসী নৃত্য, রণপা এবং ছাত্র-শিক্ষক-শিক্ষিকাদের শৈল্পিক নৈপুণ্যের ছোঁয়ায় নানারকম বিষয়বস্তুর একত্রিত সমাহারের সাক্ষী হয়ে থাকলো নিমতা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার বাসিন্দারা । সুশৃঙ্খলিত ৩.২ কিমি শোভাযাত্রা ছিল সম্পূর্নরূপে বৈচিত্র্যময় ।
মরুভূমির মরীচিকা নয়, ক্লান্ত শ্রান্ত পথিক পথপ্রান্তে প্রকৃত জলাশয়ের খোঁজ একদিন অবশ্যই পাবে । হারিয়ে যাওয়া ফল্গু স্রোতের ধারা, যা আজও প্রবাহমান.. ঠিক একদিন নিজস্ব খাতে বইতে শুরু করবে । সর্বাঙ্গীন সুন্দর বর্ণময় এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সকলকে উজ্জীবিত করার প্রয়াস.. কখনও বৃথা যাবে না ।
শোভাযাত্রার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যুক্ত সকলকে অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাই । সকলকে ধন্যবাদ জানাই । ক্ষমাপ্রার্থী তাদের কাছে যারা ওইদিন সাময়িক দুর্ভোগের স্বীকার হয়েছিলেন । সকলেই ভালো থাকবেন ।
বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার ভিডিও দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন...
https://youtu.be/1S_X7BSsVSI
P.C.: Aditya Chakraborty
V.C.: Aship Rohit Mondal
সবারে করি আন্তরিক আহ্বান...
নিমতা হাই স্কুলের সার্ধশতবর্ষে প্রণাম ও শ্রদ্ধা জানাই সেই সকল 'সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের', যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাদের সুনিপুণ কারিগরি দক্ষতায় এযাবৎ ঐতিহ্যবাহী এই বিদ্যালয়ে আগামী প্রজন্মকে শিক্ষাদানের মাধ্যমে আলোকিত করে সমাজ ও জাতির কাছে নিজেদের দায়বদ্ধতা পালন করে চলেছেন, মানবিক বিপর্যয় বা বৈশ্বিক, অর্থনৈতিক সংকটে আক্রান্ত হয়েও সামাজিক, অর্থনৈতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিনির্মাণে অবিরাম ভূমিকা রেখে চলেছেন । শিক্ষাগুরু কখনও প্রাক্তন হতে পারেন না । দেশ ও কালের সীমানা পার করে আপনাদের প্রজ্জ্বলিত জ্ঞানের বহ্নিশিখা সমানে আলোকিত করে চলেছে সমাজকে । স্মরণীয় সকলেই বরণীয় হয়ে থাকবেন আমাদের মধ্যে ।
নিমতা হাই স্কুলের সার্ধশতবর্ষে সকল শিক্ষাগুরুর উজ্জ্বল উপস্থিতি একান্তভাবে কামনা করি ।।
সার্ধশতবর্ষের আলোকে নিমতা হাই স্কুল
প্রথম পর্ব
ইংরেজি নববর্ষের সূচনায় (২০২৪ সালের ১লা জানুয়ারি) বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শঙ্খধ্বনিতে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন ও বিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন,
ছাত্রদের গান,কবিতা আবৃত্তি, নৃত্য পরিবেশন, বাঁশির সুরে ও শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সমবেত সঙ্গীত এবং ২০২৩ শিক্ষাবর্ষের কৃতী ছাত্রদের পুরস্কার বিতরণ ইত্যাদির সমন্বয়ে এক বর্ণময় অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিদ্যালয়ের সার্ধশতবর্ষ উদ্যাপন অনুষ্ঠানের শুভারম্ভ হল । বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে ছিল Balarko Theatre Group আয়োজিত মূকাভিনয়। অনুষ্ঠানের শেষে বর্তমান ছাত্রদের জন্য প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়েছিল ।
পরবর্তী অনুষ্ঠান আগামী ২০ শে জানুয়ারি - বর্তমান ও প্রাক্তনীদের নিয়ে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা । সঙ্গে থাকবে বিশেষ বিশেষ আকর্ষণ ।
P.C.: Aditya Chakraborty, Victor Mallick
গত 19.11.2023 তারিখে নিমতা হাই স্কুলের 150 বছর সম্পর্কিত আলোচনা সভায় যারা উপস্থিত ছিলেন তাদের মতামত আমরা সংগ্রহ করেছি । অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে অনলাইনে যারা ছিলেন তাদের সাথে আমরা তথ্য আদান প্রদান করতে অসমর্থ হয়েছি । নিমতা হাই স্কুলের 150 বছর সম্পর্কিত আলোচনায় আপনাদের গুরুত্বপূর্ণ মতামত জানিয়ে আমাদের সহযোগিতা করবেন এই আশা রাখি।
নিচে ফর্মের লিংক দেওয়া হল । (অনুগ্রহ করে যারা সেদিন উপস্থিত হতে পারেননি তারাই ফর্ম জমা দেবেন)।
ধন্যবাদ ।।
https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSfhXSmIIRfoWz7p-zzqdxh2pOOlT7R1Q4_MyectrxuGM-dL3w/viewform?usp=sf_link
19.11.2023 তারিখে আলোচনা সভার মুহূর্ত
First Meeting 19112023 Planning for 150th year celebration of Nimta High School (H.S.)
Discussion about how to celebrate 150th year of Nimta High School (H.S.)
Sunday, November 19 · 11:45am – 1:15pm
Time zone: Asia/Kolkata
Google Meet joining info
Video call link: https://meet.google.com/pjk-ckdz-dgu
আগামী ১৯ সে নভেম্বর, ২০২৩ (রবিবার) যে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে সেটি অফলাইনের সঙ্গে সঙ্গে অনলাইনে করারও প্রস্তুতি চলছে। আমাদের নিজেদের প্রস্তুতির জন্য সেদিন বিদ্যালয়ে যারা উপস্থিত হবেন তাদের সংখ্যাটা জানা খুব প্রয়োজন। সেই উদ্দেশ্যে একটি ভোটিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। অনুগ্রহ করে উক্ত ভোটিং প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকার বিষয়টি জানান দিলে উপকৃত হবো।
লিংক
https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSd22sE-BgtEXVMUKUJ7dc5lizvfFajj6ZIUrB_4P4tAhIGPPA/viewform?usp=sf_link
সময়ের সরণী বেয়ে হারিয়েছে কত কিছু, হারিয়ে গেছে শৈশবের সোনালী মুহূর্তগুলো। তারই মাঝে হারানো ধুলোমাখা দিনগুলো রঙিন হয়ে ভেসে ওঠে স্মৃতির ক্যানভাসে। আজও নীল আকাশে ঘন আঁধারে রাত্রী নামে, একঝাঁক জোনাকির দল আলো ছড়ায় অন্ধকারে, প্রকৃতি আজও সাজে, কোকিলের কুহু কুহু ডাকে বসন্তের আগমন ঘটে। কিন্তু ফিরে আসে না হারিয়ে যাওয়া ধুলোমাখা দিনগুলো। শৈশব আর ফিরে পায় না স্কুল চত্বর, তবুও মনের ক্যানভাসে ভেসে ওঠে ফাঁকা ক্লাসরুম..
ঘুম ঘুম ক্লাসরুম, পাশে খোলা জানলা
ডাকছে আমাকে..
নিমতা হাই স্কুলের 150 তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রাক্তন ছাত্রদের database তৈরি করার জন্য একটি গুগল ফর্ম তৈরি করা হয়েছে। নিচে তার লিংক দেওয়া হলো। সকল প্রাক্তন ছাত্রদের সাথে গুগল ফর্মটি share করতে অনুরোধ জানাই।
P.C.- NHS Alumni Association Facebook Group
https://docs.google.com/forms/d/1-xsyJV_sXbjLufYmapKIT5CCj9PDZ5wsd3wz8h9uqQ8/edit?chromeless=1
আগমনী 2023
গ্রীষ্মের দাবদাহের পর বর্ষাকে বিদায় জানিয়ে গুটি গুটি পায়ে এসে পড়েছে শরৎ । নদীতীরে মৃদুমন্দ বাতাসে ধূসর শুভ্র কাশফুলের ঢেউ, নীল আকাশে শিমুল তুলোর মত সাদা মেঘের ভেলা, বাতাসে শিউলি ফুলের সুবাস বয়ে নিয়ে এসেছে শরতের বার্তা । সকালের শিশিরভেজা ধান, ঘাসের বুকে হিমেল পরশ মেখে হাসতে থাকা শিউলি ফুল, সাদা বক, পাখ-পাখালির দলের মহা কলরবে ডানা মেলে আকাশের উজ্জ্বল নিলিমার প্রান্ত ছুঁয়ে মালার মতো উড়ে চলা প্রভৃতি বার্তা দিয়ে যায় আগমনীর । মহামায়ার আগমন বার্তায় দিগ্বিদিক অনুরণিত ।
স্কুলে স্কুলে ছুটি ছুটি রব, প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি, ঢাকে কাঠি পড়ার শব্দ বলে দেয় মায়ের আগমনীর । আগমনীর বার্তার ঢেউয়ে মুখরিত হল নিমতা বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ। আজ বিদ্যালয়ের কতিপয় ছাত্রদের সুচারু পরিকল্পনায় ও পরিবেশনায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হল অনবদ্য মনোরম এক অনুষ্ঠান । ছাত্রদের স্বরচিত কবিতা লেখা সম্বলিত দেওয়াল পত্রিকা উদ্বোধন, শারদ অঙ্কন প্রতিযোগিতার ছবি প্রদর্শনী, চন্ডী পাঠের মাধ্যমে দেবীবন্দনা, গান, আবৃত্তি, নাটক ইত্যাদির মেল বন্ধনে মনোজ্ঞ এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দশভূজার আগমন বার্তায় বিদ্যালয়ের আকাশ বাতাসে আজ মুখরিত হল...
'বাজল তোমার আলোর বেণু, মাতল রে ভুবন
আজ প্রভাতে সে সুর শুনে খুলে দিনু মন।।’
সকলকে শারদোৎসবের শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন ।।
The National Level General Awareness Quiz Competition for Students of Class VIII to XII – U Genius 2023 organised by Union Bank of India was held today (08.09.2023) at Dhana Dhanye Auditorium, Alipur, Kolkata. Approximately 800 groups, each group consisting of 2 students were participated in this competition. The chief guest was Prof. (Dr.) Uday Bandyopadhay, Director of Bose Institution. He delivered his valuable speech in the event that students should respect their teachers to acquire knowledge. He also discussed how to awake the conscience of mind.
Students (Four groups) of Nimta High School (H.S.) have also participated in this event.This endeavour aims to motivate young minds across the country to dive deep into general awareness and helps to expand their horizons.
আমাদের জীবনের ধারাকে সঠিক পথে আলোর দিশা দেখাতে বাবা-মায়ের পরেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন শিক্ষক। শিক্ষক মহাশয় শুধুমাত্র শিক্ষাদান-ই করেন না। তিনি একজন শিক্ষার্থীকে জীবনে চলার পথে পরামর্শ দেন, ব্যর্থতায় পাশে দাঁড়িয়ে উৎসাহ দেন, সাফল্যের দিনে নতুন লক্ষ্য স্থির করে একজন আদর্শ মানুষ হওয়ার শিক্ষাও দেন। শিক্ষা এবং শিক্ষক উভয়ই আমাদের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁরা ছাত্রদের ব্যক্তিত্ব গঠনে যেমন অংশ নেন, তেমনই সঠিক শিক্ষা ও বোধ গঠনে সহায়তা করেন। দিশা দেখিয়ে দেন আগামীর পথ চলার। সব শিক্ষা পুঁথিগত হয় না, আর পুঁথি থেকে নেওয়া শিক্ষাকে বাস্তবে প্রয়োগ করে দেখানোর গুরুদায়িত্ব থাকে শিক্ষকদের কাঁধে। সেই পথে অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেন শিক্ষকরা।
সময়েরে সাথে প্রযুক্তিগত উন্নতির কারণে ইন্টারনেটে সহজেই পেয়ে যাই বিভিন্ন ধরনের তথ্য ও জ্ঞান। তাই হয়তো আমরা শিক্ষকদের গুরুত্বকে অনুভব করার চেষ্টা করি না। ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত তথ্য কতটা তথ্য সমৃদ্ধ তা জানতে শিক্ষকের শরণাপন্ন হতেই হবে। শিক্ষকের গুরুত্ব সবসময় ছিল, আছে এবং থাকবে।
অবনত মস্তকে শ্রদ্ধা ও প্রণাম জানাই যাদের সংস্পর্শে থেকে শেখার চেষ্টা করেছি বা করছি।
আজ নিমতা হাই স্কুলে মাননীয় প্রধান শিক্ষক শ্রী কল্যানাশিষ দাস মহাশয়ের সুচারু পরিকল্পনায় ও সকল ছাত্রদের ঐকান্তিক উদ্যোগে অভিনব পদ্ধতিতে শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হল।
P.C.: AM2 sir, DC madam
নিমতা হাই স্কুলে ৭৭ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
দেশজননী ভারতবর্ষের শৃঙ্খলমুক্তির জীবনের ইতিহাসে স্মরণীয় দিন ১৯৪৭ সালের ১৫ই
আগস্ট। কয়েক শতক ধরে বহু বীর সন্তানের বুকের রক্ত ঝরানো ও বহু বীর শহীদের আত্মবলীদানের পর এসেছে মাতৃজননী ভারতমাতার জাতীয় মুক্তি তথা স্বাধীনতা। এই স্বাধীনতার অরুণোদয় সূচিত হয়েছে সুদীর্ঘ আন্দোলন ও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যা প্রায় দুশো বছর ধরে চলা ব্রিটিশ রাজশক্তিকে পদানত করে।
ভারত বহু শতাব্দী ধরে মাতৃভূমির পরাধীনতার গ্লানি-স্বাধীনতার আকাঙ্খাকে কখনই পরিত্যাগ করেননি তেমনি মনের মন্দিরে লালন করে আসা স্বাধীনতার আর্তিকে ফুরিয়ে যেতে দেয়নি। বরং ভারতমাতার দুঃসাহসী বীরসংগ্রামীরা আত্মোৎস্বর্গ দ্বারা মাতৃভূমি, সংস্কৃতি ও স্বাধীনতা সংগ্রামে সহিংস কিংবা অহিংস আন্দোলনের মধ্য দিয়ে অশেষ দুঃখকষ্ট বরণ করেছেন, নিপীড়ন-নির্যাতন সহ্য করেছেন এবং এমনকি মৃত্যুবরণও করেছেন। এহেন স্বাধীনতা ব্রিটিশ রাজশক্তির কৃপা বা অনুগ্রহের দান নয়, বরং আদায়কৃত বা অর্জিত।
প্রসঙ্গত আজ আমরা স্বাধীনতার দীর্ঘ ৭৬ বছর অতিক্রম করে ৭৭ তম স্বাধীনতার দিবস পালনের মহোৎসবে সমাগত হয়েছি।
নিমতা হাই স্কুলে ৭৭ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের খণ্ডচিত্র।
জয়হিন্দ ।।
বন্দেমাতরম ।।
Ministry of Consumer Affairs, Food & Public Distribution
(Government Of India) - এর অধিনস্ত
Bureau of Indian Standard (BIS) -এর সহযোগিতায় এবং Nimta High School Standard Club -এর উদ্যোগে আজ (04.07.2023) নিমতা হাই স্কুলে এক অভিনব কর্মসূচি সংক্রান্ত অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হলো। অনুষ্ঠানে BIS এর পক্ষ থেকে N.B. Chakraborty মহাশয় নোডাল অফিসার হয়ে এসেছিলেন। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী অবধি মোট 28 জন ছাত্র 14 টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে আজকের এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে।
বিষয় ছিল: স্ট্যান্ডার্ড সংক্রান্ত আলোচনা। স্ট্যান্ডার্ড কি? কেন প্রয়োজন? কোনো বিষয়কে standardized করতে হলে কোন কোন পর্যায়ের মধ্য দিয়ে যেতে হয়? Standardization এর জন্য কোথায় কিভাবে কে বা কারা আবেদন করতে পারেন? আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কোন কোন সংস্থা এই বিষয়গুলি পর্যালোচনা করেন এবং বিশেষজ্ঞদের কাছে পরামর্শের জন্য পাঠানো হয়। N.B. Chakraborty মহাশয় স্ট্যান্ডার্ড সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করেন। বিষয় সংক্রান্ত প্রশ্ন-উত্তর আলোচনা পর্বের পর শুরু হয় Standard Writing Competition. পুরস্কার বিতরণীর মধ্য দিয়ে আজকের এই অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘটে।
স্টিয়ারিঙ শক্ত হাতে ধরে বসে আছে চালক। মুখ তার ভাবলেশহীন। অন্তরের শংকা প্রকাশ পাচ্ছে না মুখে। আর সেই পাঠান যুবক? চোখ বুজে সে যেন ধ্যানমগ্ন...।
কে এই পাঠান?
আপনারা নিশ্চয়ই এতক্ষণে অনুমান করে ফেলেছেন তাঁর পরিচয়! হ্যাঁ, নেতাজী, আমাদের প্রিয় নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু। এলগিন রোডের বাড়ি থেকে বৃটিশ পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে দেশের বাইরে পালিয়ে যাচ্ছেন সুভাষ পাঠান যুবকের ছদ্মবেশে। উদ্দেশ্য, ভারতের স্বাধীনতা। স্বাধীনতায় আমাদের জন্মগত অধিকার। আমরা স্বাধীনতা চাই। সুভাষের মনের মাঝে ভেসে ওঠে স্বামী বিবেকানন্দের ছবি, যাঁর প্রেরণা, বাণী বুকের মাঝে নিয়ে এতদূর এগিয়ে আসা। হে মহাপ্রাণ, শক্তি দাও। এই বিরাট কাজের ভার বইবার শক্তি দাও।
চুঁচুড়া, ব্যাণ্ডেল, শক্তিগড়, বর্ধমান, আসানসোল, বরাকর ব্রীজ পেরিয়ে গেল গাড়ি। পুব আকাশে আলো ফুটছে। ধীরে ধীরে কেটে যাচ্ছে অন্ধকার। আর দেরি নয়। দ্রুত পৌঁছতে হবে গন্তব্যস্থলে। বলা যায় না, পুলিশের চর চারপাশেই ছড়ানো। অবশেষে গাড়ি থামল ধানবাদে একটি বাংলোর সামনে। সে দিনের মত যাত্রার বিরতি। আবার যাত্রা শুরু হবে সূর্যাস্তের পর।
রাত তখন অনেক। এক পাশে উঁচু পাহাড়ের সারি। নীচ দিয়ে এঁকে বেঁকে চলে গেছে রেললাইন। স্টেশন গোমো জংশন। বেশ খানিকটা দূরে অন্ধকারের আড়ালে লুকিয়ে আছে একটা গাড়ি। ভেতরে চার জন যাত্রী। তাঁদের মধ্যে এক জন মহিলা। ঘুমন্ত স্টেশন একসময় জেগে উঠল। ট্রেন আসছে। গাড়িটা ধীরগতিতে এগিয়ে গেল স্টেশনের দিকে। এ বার সুভাষকে বিদায় নিতে হবে। গাড়ি থেকে নেমে দৃঢ় পদক্ষেপে তিনি এগিয়ে গেলেন প্লাটফর্মের দিকে। বিদায়! সুভাষকে পৌঁছে দিয়ে তিন জন ফিরে এলেন শূন্য মনে। কারা এঁরা? মোটরগাড়িতে করে সুভাষকে নিয়ে এতদূরের পথ পাড়ি দিয়েছিলেন সুভাষেরই ভাইপো শিশির বোস। তিনিই ছিলেন সুভাষের সারথি। আর দুজন ছিলেন শিশির বোসেরই দাদা শ্রী অশোক বোস এবং তাঁর স্ত্রী।
এদিকে ট্রেন ছুটে চলেছে হু হু করে। আর পেছনে তাকানো নয়। এখন শুধুই এগিয়ে চলা। মরণপণ সংগ্রামই এখন জীবনের মূল লক্ষ্য।
ট্রেন অনেক পথ পেরিয়ে যখন পেশোয়ার ক্যান্টনমেন্টে থামল, নামলেন সুভাষ। পূর্ব পরিকল্পনামত উঠলেন তাজমহল হোটেলে। এ বার গন্তব্য কাবুল। কিন্তু কোথায় সেই দুঃসাহসী কর্মী ভকতরাম? যে তাঁকে পৌঁছে দেবে কাবুল?
হ্যাঁ, ভকতরাম হাজির। খুব খুশি সে। বঙ্গাল কা শের সুভাষচন্দ্র বোস আ গয়া। এখন শুধু হুকুম তামিলের অপেক্ষা। কিন্তু দেরি হল কয়েক দিন কাবুলের পথে যাত্রা শুরু করতে। কারণ, আগেকার পথের পরিবর্তে যেতে হবে অন্য পথ দিয়ে। সে পথ আরও দুর্গম, আরও বিপদসংকুল।
১৯৪১ সাল, ২৬শে জানুয়ারি। শুরু হল ঐতিহাসিক যাত্রা। গাড়িতে পাঁচজন যাত্রী। সুভাষ, কমরেড ভকতরাম, গাইড, আবাদ খাঁ ও ড্রাইভার। গাড়ি এগিয়ে চলেছে শহরের সীমানা পেরিয়ে অনেক দূরে খাজুরি ময়দানের দিকে। বহু দূরে আকাশের গায়ে পাহাড়ের সারি। ঢেউখেলানো উপত্যকা। মাঝে আঁকাবাঁকা পথ। খাজুরি ময়দানে গাড়ি এসে থামলে সুভাষ ভকতরাম আর গাইডকে সঙ্গে নিয়ে পা বাড়ালেন দুর্গম গিরিপথের দিকে। এই গিরিপথ ধরেই এ বার এগিয়ে যেতে হবে পায়ে হেঁটে। দুর্ধর্ষ উপজাতীয় অঞ্চল। কোথা থেকে শত্রু এসে হানা দেবে তার কোনও ঠিক নেই। প্রকৃতিও রুক্ষ, শুধু পাথর আর পাথর। পথ বলেও কিছু নেই। এখানে ওখানে পাথরের ফাটলে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে বনস্পতির দল। সমতলে বড় হয়ে ওঠা সুভাষ তবু সব কষ্ট সহ্য করে এগিয়ে চললেন। যেভাবেই হোক ভারতের সীমান্ত তাঁকে পেরোতেই হবে। দুচোখে তাঁর স্বাধীনতার স্বপ্ন। কত বড় আদর্শের সংকল্পে এই পথচলা।
পথচলার বিরাম নেই। ক্লান্তিতে ভেঙে পড়ছে শরীর। দেহ টলছে, পা কাঁপছে। এ আর কতটুকুই বা পথ! আরো কত পথ পাড়ি দিতে হবে তাঁকে। কি আছে পথের শেষে, তা ঈশ্বরই জানেন। সামনেই উঠে গেছে একটা খাড়া পাহাড়। তার চূড়ো বরফে ঢাকা। তাঁরা এসে থামলেন পাহাড়ের নীচে। ক্লান্ত সুভাষ প্রশ্ন করেন, আর কত পথ বাকি বর্ডার পার হতে?
বর্ডার? বর্ডার তো আমরা কখন পার হয়ে এসেছি। বলে ওঠে সুভাষের বিশ্বস্ত ছায়াসঙ্গী ভকতরাম।
সুভাষের মনের মাঝে আবার ভেসে উঠল স্বামী বিবেকানন্দের মুখ। জয় বীরেশ্বর বিবেকানন্দ। জয় ভারতমাতা কি জয়। বিপদ আপাতত কেটে গেছে।
সঙ্গী ভকতরামকে নিয়ে এবার দুর্গম পাহাড়ি পথে কাবুলের দিকে এগোতে লাগলেন সুভাষ। হাড়-হিম করা ঠাণ্ডা আর পথের বাঁকে বাঁকে লুকিয়ে আছে মরণ ফাঁদ। চারিদিকে তুষারের প্রাচীর। তা থেকে জল পড়ছে চুঁইয়ে। পিচ্ছিল হয়ে পড়ছে চলার পথ, যদি তাকে পথ বলতে পারা যায়। কোথাও কোথাও লুকিয়ে আছে চোরা ফাটল। ক্ষণিকের ভুলে তলিয়ে যেতে হতে পারে কোনও এক অতল গহ্বরে।
বিপ্লবের পথ কখনই কুসুমাস্তীর্ণ নয়। এ পথ চিরকালই ক্ষুরধার। এ পথে যারাই এসেছে, তারাই পদে পদে হয়েছে লাঞ্ছিত, জর্জরিত। সুভাষচন্দ্র বসুও এর ব্যতিক্রম নন। অভাব তো তাঁর ছিল না কিছুরই – অর্থ, যশ, শিক্ষা, দীক্ষা, সম্মান, প্রাচুর্য। তবু সে সব হেলায় ত্যাগ করে তিনি যুদ্ধে নেমেছেন প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রিটিশের সাথে কেবল তাঁর দেশমায়ের মুখের দিকে চেয়ে।
দুরন্ত দুর্গম পথ পেরিয়ে অবশেষে আফগানিস্তানের কাবুলে এসে পৌঁছলেন সুভাষ। কাবুলে পা রেখেই আর দেরি করলেন না সুভাষ। যোগাযোগ করলেন রুশ দূতাবাসের সঙ্গে। যুদ্ধের আগুনে তখন সারা ইউরোপ জ্বলছে। বিভিন্ন রাষ্ট্রের গুপ্তচরদের কাছে কাবুল হল গিয়ে স্বর্গরাজ্য। এই অবস্থায় এখানে বেশি দিন অপেক্ষা করাও বিপজ্জনক। ইংরেজদের হাতে কোনও ভাবে ধরা পড়ে গেলে এত কষ্ট, এত পরিকল্পনা সব জলে যাবে। কিন্তু রুশ দূতাবাসে কোন আশার আলো দেখা গেল না। রাশিয়ার সাহায্যের আশা ত্যাগ করে সুভাষ পা বাড়ালেন জার্মান দূতাবাসের দিকে। জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে দেখা হল। প্রতিশ্রুতিও পাওয়া গেল সাহায্যের। তবে তৎক্ষণাৎ কিছু করা সম্ভব নয়। এ দিকে চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে গোয়েন্দা পুলিশের চর। এই অবস্থায় সুভাষকে আশ্রয় দিলেন উত্তমচাঁদ নামে এক ভারতীয় ব্যবসায়ী। নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে জার্মান দূতাবাসের সঙ্গে। কিন্তু বার্লিন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নির্দেশ আর আসে না। না, আর অপেক্ষা করতে রাজি নন সুভাষ। অদূরে রুশ সীমান্ত। যেভাবেই হোক সীমান্ত পার হয়ে তাঁকে রাশিয়ায় ঢুকতে হবে।
সেই অনুযায়ী পরিকল্পনাও ছকে ফেলা হল। কিন্তু ঈশ্বরের অভিপ্রায় ছিল অন্য। কারণ হঠাৎই বার্লিন থেকে খবর এল সুভাষকে ইতালীয় দূতাবাসে দেখা করতে হবে। ওখান থেকেই সুভাষের আফগানিস্তানের বাইরে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু এক জায়গায় একটু গোলমাল হল। রুশ সরকার সুভাষকে ভিসা দিতে দেরি করায় যাত্রা পিছিয়ে গেল কিছু দিন। অবশেষে রুশ সরকারের অনুমতি পাওয়া গেলে ইতালিয়ান দূতাবাসের মারফত সুভাষ যাত্রা করলেন ইউরোপের উদ্দেশ্যে। ১৯৪১ সাল, ১৭ই মার্চ। বিদায়ের লগ্ন আসন্ন। কাবুলপ্রবাসী ভারতীয়দের ঋণ তিনি কোনও দিনই শোধ করতে পারবেন না। কিছুদিন পর বার্লিন থেকে ইথার-তরঙ্গে ভেসে এল সেই দৃপ্ত কন্ঠস্বর, ‘আমি সুভাষ বলছি’।
মহান নেতা, দেশপ্রেমিক, বীর বিপ্লবী, স্বাধীনতা সংগ্রামী, ভারত নায়ক নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোসের
১২৬ তম জন্ম বার্ষিকী উদযাপনে আমরা 'নিমতা প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়' র শিক্ষক - শিক্ষিকা, কর্মচারী ও ছাত্রবৃন্দ।
জয় হিন্দ।।
P.C. - Ayan Mukherjee
বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠান - 2023
উদয়পুর মিলন তীর্থ ক্রীড়াঙ্গনে (19 ও 20 শে জানুয়ারি, 2023) দুদিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো 2023 সালের নিমতা হাই স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠান। বিদ্যালয় প্রাঙ্গন থেকে NCC ও সকল ছাত্রদের সুশৃঙ্খল প্যারেড করে ক্রীড়াঙ্গনে উপস্থিতি, মাঠে বিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন, মশাল প্রজ্জ্বলন ও মশাল নিয়ে মাঠ প্রদিক্ষণ, শপথ গ্রহণ প্রভৃতির সমন্বয়ে এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতা ও উপস্থিতিতে, মাষ্টারমশায় ও দিদিমণিদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, অভিভাবক-অভিভাবিকাদের উপস্থিতি ও ছাত্রদের বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণ এবং পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পরিসমাপ্তি ঘটল এক বর্ণাঢ্য ক্রীড়া কর্মসূচীর।।
আধুনিক স্মার্টফোনের যুগে নতুন প্রজন্মের খেলাধুলা করতে প্রায় ভুলে যাওয়া বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মত। সেই খেলাধুলাকে নতুন প্রজন্মের মধ্যে ফিরিয়ে দেওয়ার এই আন্তরিক প্রচেষ্টা আগামীতেও চলবে।।
আজ আমাদের বিদ্যালয় থেকে অবসর গ্রহণ করলেন গণিত বিষয়ের সম্মানীয় শিক্ষক শ্রী কালীপদ দে (KPD) মহাশয়। আপনার আগামী অবসর জীবন আরও কর্মমুখর হয়ে উঠুক। আপনার নিরোগ দীর্ঘায়ু জীবন কামনা করি। স্যার, আপনি ভালো থাকবেন।।
আগামী 12 ই সেপ্টেম্বর 2022 থেকে শুরু হচ্ছে নিমতা হাই স্কুলের আন্ত:শ্রেণী ফুটবল প্রতিযোগিতা 2022। স্থান: নিমতা আলিপুর ফ্রেন্ডস ইউনিয়ন ক্লাব গ্রাউন্ড। প্রাক্তন ও বর্তমান ছাত্র এবং শিক্ষক শিক্ষিকাদের উপস্থিতিতে এই অনুষ্ঠান বর্ণময় ও সাফল্যমন্ডিত হয়ে উঠুক।।
পরাধীনতার গ্লানি থেকে স্বদেশের মুক্তির স্বপ্ন, আকাঙ্খা আর চাহিদায় দিন গুনেছিলেন প্রতিটা মানুষ। যুদ্ধ, আন্দোলন আর নিজেদের স্বতন্ত্রতা বাঁচিয়ে রাখার অক্লান্ত চেষ্টা। শহিদের রক্ত বিফলে না যাওয়ার লড়াই, মহান বিপ্লবীদের রক্তে রাঙা দেশমাতৃকা। দেশমাতৃকার মহান মুক্তি যোদ্ধাদের কঠোর সংগ্রামের ফসল ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট.. এক স্বাধীন ভারতবর্ষ।
76 তম স্বাধীনতা দিবসে নতমস্তকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করি দেশমাতৃকার বীর সন্তানদের প্রতি, তাঁদের রক্তে রাঙা ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকার সামনে উন্নত মস্তকে স্যালুট করি।
বন্দেমাতরম।।
জয়হিন্দ।।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Website
Address
Nimta, M. B. Road
Kolkata
700049