Official page of "Bankra J.K. Secondary School", is situated in the southern part of the upozilla of Jhinkargaccha, Jessore near the Kopotakkho River.
বিদ্যালয়ের ইতিহাসঃ
কপোতাক্ষ নদের তীরে সুন্দর এবং মনোরম পরিবেশে ২ একর ৪২ শতক জমির উপর ঐতিহ্যবাহী বাঁকড়া জে.কে. মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত। ১৯৩৮ সালে বাঁকড়া ইউনিয়নের প্রভাবশালী প্রেসিডেন্ট জোনাব আলী খাঁন তার নিজেস্ব জমিতে প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৪২ সালে তিনি বিদ্যালয়ের নামে জমি দান করে প্রাথমিক বিদ্যালয়কে বাঁকড়া জে. কে. এম. ই. স্কুলে রুপান্তরিত করেন। প্রতিষ্ঠাকালীন বিদ্যালয়ের প্রধান
শিক্ষক ছিলেন সচীন্দ্র নাথ দত্ত।
তারপর ১৯৫২ সালে জোনাব আলী খাঁন এলাকার জনসাধারণকে সাথে নিয়ে স্কুলটিকে জুনিয়র স্কুল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন। এসময় স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে ছিলেন বাবু অমিত্র লাল বসু।
১ জানুয়ারী, ১৯৬৫ সালে বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণী খোলা হয়। তখন প্রধান শিক্ষক ছিলেন পুলিন বিহারী ধর। পরে তবিবর রহমান প্রধান শিক্ষকের দায়ি্ত্ব পালন করেন।
১৯৬৫ সালে জোনাব আলী খানেঁর একমাত্র সুযোগ্য পুত্র জনাব আলাউদ্দীন খাঁন বিদ্যালয়ে আরো ১ একর ২১ শতক জমি প্রদান করেন। ১৯৬৫-৬৬ সালে ডাঃ গোলাম সরোয়ার (এম.বি.বি.এস.) বাঁকড়া জে. কে. মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মুল পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ঐ সময় তিনি বিদ্যালয়ে দ্বিতল ভবন নির্মান, নতুনআসবাবপত্র তৈরী, শিক্ষার প্রয়োজনীয় উপকরণসহ শিক্ষক নিয়োগ করেন। ডাঃ গোলাম সরোয়ার বিদ্যালয়টিকে উন্নতির উচ্চ শেখরে পৌছে দেন।
১৯৬৭ সাল থেকে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এস.এস.সি. পরীক্ষা দিচ্ছে। বর্তমানে বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান, ব্যাসায় শিক্ষা, মানবিক বিভাগ সহ কৃষি, কম্পিউটার বিষয় পড়ান হয়।
জনাব মো, আব্দুল মজিদ বিদ্যালয়ের তিন বার পরিচালনা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালনকালে একটি দ্বিতল ভবন, একটি একতলা ভবন নির্মান করেন। বিদ্যালযটি ২০০৮ সাল হতে এস.এস.সি. এবং ২০১০ সাল হতে জে.এস.সি. পরীক্ষার কেন্দ্র হিসেবে চালু আছে।
বর্তমান কমিটির সভাপতি এ্যাড, মনিরুল ইসলাম মনির এর দক্ষ পরিচালনায় প্রথান শিক্ষক জনাব আব্দুস সাত্তার তাঁর ২৪ জন শিক্ষক কর্মচারীর সমন্বয়ে জেলার অন্যতম বিদ্যাপিঠ হিসেবে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে যাচ্ছে। এখন বিদ্যালয়ে ৭৬৮ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত।
“প্রধানশিক্ষকেরবাণী”
মানুষের কর্মদক্ষতা অর্জনের মৌলিক চাহিদা গুলোর মধ্যে শিক্ষা অন্যতম। শিক্ষাই পারে দেশের মানুষকে সম্পদ হিসাবে রুপান্তর করতে।শিক্ষা হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যার মাধ্যমে মানুষ দ্রুত অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন সাধন করতে পারে। বিদ্যালয়, কলেজ হচ্ছে একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠান আর শিক্ষকবৃন্দ হচ্ছেন এর মূল চালিকা শক্তি। মানুষের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো তার শিক্ষনের ক্ষমতা। শিক্ষকতা তখনই স্বার্থক হয় যখন শিক্ষার্থীর শিখন সহজ হয়।
উন্নয়নের শেষ বলে কিছু নেই বলেই নিখুত প্রকল্প প্রনয়ন খুব কঠিন কাজ। শিক্ষণ ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য উপাদান হলো শিক্ষা কার্যক্রম। শিক্ষাক্রম হলো শিক্ষার্থীর ব্যক্তিস্তত্বা ও সমাজসত্ত্বার অনুকূলে তার দেহ মনের সার্বিক বিকাশের জন্য বিচিত্র অভিজ্ঞতা ও বিষয় পুজ্ঞের সমষ্টি।
০১. এ্যাডঃ মনিরুল ইসলাম মনিরঃ সভাপতি
০২. মোঃ আঃ ছাত্তারঃ প্রধান শিক্ষক ও সাধাঃ সম্পাদক
০৩. মোঃ বজলুর রহমানঃ অভিভাবক সদস্য
০৪. মোঃ আবুল কাশেমঃ অভিভাবক সদস্য
০৫. মোঃ মশিয়ার রহমানঃ অভিভাবক সদস্য
০৬. মোঃ জিল্লুর রহমানঃ অভিভাবক সদস্য
০৭. মোছাঃ আনোয়ারা খাতুনঃ মহিলা অভিভাবক সদস্য (সংরক্ষিত)
০৮. মোঃ হেলাল উদ্দীন খানঃ প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
০৯. মোঃ তোফাজ্জেল হোসেনঃ দাতা সদস্য
১০. মোঃ আলাল উদ্দীনঃ শিক্ষক প্রতিনিধি
১১. মোঃ নাজিম উদ্দীনঃ শিক্ষক প্রতিনিধি
১২. মোছাঃ লুৎফুননেছাঃ মহিলা শিক্ষক প্রতিনিধি(সংরক্ষিত)