Salkia Mrigendra Dutta Smriti Balika Vidyapith - High

আজ ৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস পালনে বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের সমবেত প্রচেষ্টা

হিরোশিমা ও নাগাসাকি দিবসে
নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য জ্ঞাপন
🙏🙏🙏🙏

রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রদ্ধেয় শ্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য্য মহাশয়ের প্রয়াণে আমরা গভীর ভাবে শোকাহত।
বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে আন্তরিক শ্রদ্ধা ও প্রার্থনা জানাচ্ছি।
🙏 🌷

#বাইশে_শ্রাবণ

২২ শে শ্রাবণ

অস্ত রবির শ্রান্ত আঁখির পাতে
ঘনাইছে যবে শ্রাবনের মেঘ ছায়
শোকমূর্ছিতা অকাল মৌনা রাতে
লক্ষ বেদন অশ্রু তোমাতে ধায়।
ওহে কবিবর নিত্য মুখর বাণী
কোথা হারাইলো, কেন হেন নীরবতা?
গরজে গুমরি হাহাকার রব হানি
অম্বর ঝর ঝর ক্রন্দনরতা ।
তোমার বাঁশির সঞ্জীবনীর সুরে
যে শ্রাবন কভু লয়েছিল সুধা ভরি
লইতে তোমারে, দাঁড়ায়ে অনতিদূরে
আসিয়াছে সেই ,মৃত্যুর রূপ ধরি।
বকুলের মালা শীতল অর্ঘ্য পুটে
বরনে হে ঋষি মরণে করেছ জয়।
তোমারি মন্ত্রে মৃত্যু গাহিয়া উঠে
তোমারই পরশে হউক অমৃতময়।

— শ্রীক্লান্ত।

বিঃ দ্রঃ : লেখাটি অত্যন্ত গুণী নবীন লেখক,গীতিকার ও কবি শ্রীযুক্ত রাজদীপ মিশ্রের দেওয়াল থেকে সংগৃহীত।

Bye bye Digha

ছাত্রীদের নিয়ে দীঘা ভ্রমণে আমরা

Congratulations dear Manu Bhaker for making our country proud ❤️🌸
You are an inspiration to all our girls 🤗🤗🤗

শ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত ॥ দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ॥
১৮৮২, ৫ই অগস্ট
#বিদ্যাসাগর

সিঁড়ি দিয়া উঠিয়া একেবারে প্রথম কামরাটিতে (উঠিবার পর ঠিক উত্তরের কামরাটিতে) ঠাকুর ভক্তগণসঙ্গে প্রবেশ করিতেছেন। বিদ্যাসাগর কামরার উত্তরপার্শ্বে দক্ষিণাস্য হইয়া বসিয়া আছেন; সম্মুখে একটি চারকোণা লম্বা পালিশ করা টেবিল। টেবিলের পূর্বধারে একখানি পেছন দিকে হেলান-দেওয়া বেঞ্চ। টেবিলের দক্ষিণপার্শ্বে ও পশ্চিমপার্শ্বে কয়েকখানি চেয়ার। বিদ্যাসাগর দু-একটি বন্ধুর সহিত কথা কহিতেছিলেন।

ঠাকুর প্রবেশ করিলে পর বিদ্যাসাগর দণ্ডায়মান হইয়া অভ্যর্থনা করিলেন। ঠাকুর পশ্চিমাস্য, টেবিলের পূর্বপার্শ্বে দাঁড়াইয়া আছেন। বামহস্ত টেবিলের উপর। পশ্চাতে বেঞ্চখানি। বিদ্যাসাগরকে পূর্বপরিচিতের ন্যায় একদৃষ্টে দেখিতেছেন ও ভাবে হাসিতেছেন।

বিদ্যাসাগরের বয়স আন্দাজ ৬২/৬৩। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ অপেক্ষা ১৬/১৭ বৎসর বড় হইবেন। পরনে থান কাপড়, পায়ে চটি জুতা, গায়ে একটি হাত-কাটা ফ্লানেলের জামা। মাথার চতুষ্পার্শ্ব উড়িষ্যাবাসীদের মতো কামানো। কথা কহিবার সময় দাঁতগুলি উজ্জ্বল দেখিতে পাওয়া যায়, — দাঁতগুলি সমস্ত বাঁধানো। মাথাটি খুব বড়। উন্নত ললাট ও একটু খর্বাকৃতি। ব্রাহ্মণ — তাই গলায় উপবীত।

বিদ্যাসাগরের অনেক গুণ। প্রথম — বিদ্যানুরাগ। দ্বিতীয় — দয়া সর্বজীবে, বিদ্যাসাগর দয়ার সাগর। বাছুরেরা মায়ের দুধ পায় না দেখিয়া নিজে কয়েক বৎসর ধরিয়া দুধ খাওয়া বন্ধ করিয়াছিলেন, শেষে শরীর অতিশয় অসুস্থ হওয়াতে অনেকদিন পরে আবার ধরিয়াছিলেন। গাড়িতে চড়িতেন না — ঘোড়া নিজের কষ্ট বলিতে পারে না। একদিন দেখলেন, একটি মুটে কলেরা রোগে আক্রান্ত হইয়া রাস্তায় পড়িয়া আছে, কাছে ঝাঁকাটা পড়িয়া আছে। দেখিয়া নিজে কোলে করিয়া তাহাকে বাড়িতে আনিলেন ও সেবা করিতে লাগিলেন। তৃতীয় — স্বাধীনতাপ্রিয়তা। কর্তৃপক্ষদের সঙ্গে একমত না হওয়াতে, সংস্কৃত কলেজের প্রধান অধ্যক্ষের (প্রিন্সিপালের) কাজ ছাড়িয়া দিলেন। চতুর্থ — লোকাপেক্ষা করিতেন না। একটি শিক্ষককে ভালবাসিতেন; তাঁহার কন্যার বিবাহের সময়ে নিজে আইবুড়ো ভাতের কাপড় বগলে করে এসে উপস্থিত। পঞ্চম — মাতৃভক্তি ও মনের বল। মা বলিয়াছেন, ঈশ্বর তুমি যদি এই বিবাহে (ভ্রাতার বিবাহে) না আস তাহলে আমার ভারী মন খারাপ হবে, তাই কলিকাতা হইতে হাঁটিয়া গেলেন। পথে দামোদর নদী, নৌকা নাই, সাঁতার দিয়া পার হইয়া গেলেন। সেই ভিজা কাপড়ে বিবাহ রাত্রেই বীরসিংহায় মার কাছে গিয়া উপস্থিত! বলিলেন, মা, এসেছি!

[শ্রীরামকৃষ্ণকে বিদ্যাসাগরের পূজা ও সম্ভাষণ ]

মিষ্টিমুখের পর ঠাকুর সহাস্যে বিদ্যাসাগরের সঙ্গে কথা কহিতেছেন। দেখিতে দেখিতে একঘর লোক হইয়াছে, কেহ উপবিষ্ট, কেহ দাঁড়াইয়া।

শ্রীরামকৃষ্ণ — *আজ সাগরে এসে মিললাম। এতদিন খাল বিল হদ্দ নদী দেখেছি, এইবার সাগর দেখছি।* (সকলের হাস্য)

বিদ্যাসাগর (সহাস্যে) — তবে নোনা জল খানিকটা নিয়ে যান! (হাস্য)

শ্রীরামকৃষ্ণ — *না গো! নোনা জল কেন? তুমি তো অবিদ্যার সাগর নও, তুমি যে বিদ্যার সাগর!* (সকলের হাস্য) *তুমি ক্ষীরসমুদ্র!* (সকলের হাস্য)

আজকের দিনে ১৮৯১ সালে এহেন “ক্ষীরসমুদ্রের” নরদেহ ত্যাগ করে অমৃতলোকে পুনর্গমন ঘটে।বিদ্যালয়ের সকল ছাত্রী,শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মী আজ শ্রদ্ধাবনত চিত্তে স্মরণ করছি তাঁকে যাঁর প্রাণপণ অক্লান্ত পরিশ্রম ছাড়া আমদের কারুর “বর্ণপরিচয়” ঘটত না।

Extra classes beyond the school hours are taken regularly at our school after identifying the weak students from each and every class

বৃষ্টির দিনে midday meal-এ খিচুড়ি ফিস্ট 😋 🤤

Some backstage photos of our English drama participants.....

MUSIC DRAWING
A novel idea initiated by our respected teacher Rajoshree Bhattacharya
Our students have performed almost flawlessly....

সাথে ছিল কিছু সবুজ উপহার 🪴 🌱

প্রতিযোগীতার শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান 🏆 🥇

দশম শ্রেণীর ছাত্রীদের দ্বারা প্রদর্শিত ইংরেজি নাটক “My Own True Family”-র কিছু মুহুর্ত

The one and only বাংলার শিক্ষিকা রূপাদি,যাঁকে ছাড়া কোনও অনুষ্ঠানের কথা আমরা ভাবতেই পারিনা 🙏❤️

হারমোনিয়াম,মারাকাস ও মন্দিরা সহযোগে গায়নরত আমাদের সঙ্গীতের ছাত্রীরা

ছাত্রীদের গানের সুরের সাথে তুলির রঙ মিশে এক অপূর্ব “live music-drawing session”যেখানে কবি ঠাকুরের গান ছবি হয়ে ধরা দিল মেয়েদের ক্যানভাসে 🎵 🎨

ছাত্রীদের অনবদ্য যোগ ব্যায়াম প্রদর্শন

বৃক্ষরোপণে বিশিষ্টজনেরা 🌳🌴

তখন সকাল,অনুষ্ঠানের শুরু।শুরু হল একাধারে গান-নাচ-আঁকা-আবৃত্তি প্রতিযোগিতা আর ছাত্রীদের অনুষ্ঠান 🌲🌴🌳

আগামীকাল দেখা হচ্ছে সকলের সাথে বনমহোৎসব উৎসব উদযাপনে 🌳 🌲 🌴
আমরা সকলে প্রস্তুত আকর্ষণীয় নাচ-গান-তাৎক্ষণিক ছবি আঁকা-নাটকের ডালি নিয়ে।

আপনারা আসছেন তো?