
PBSSD - Compunet System
Nearby schools & colleges
Ramrajatala Station Road
Training Institute
Operating as usual

Hi ,
Admission has started again .Few seats are there only . Free of cost .
Contact and grab you seats .
Regards ,
COMPUNET SYSTEM

শেষ প্রশিক্ষণ, 'উৎকর্ষ বাংলা'র ট্রেনিংপ্রাপ্তদের চাকরি দিতে আপ্রাণ চেষ্টা রাজ্যের
http://eisamay.com/uT9wxa?cga via : http://app.eisamay.com
শেষ প্রশিক্ষণ, 'উৎকর্ষ বাংলা'র ট্রেনিংপ্রাপ্তদের চাকরি দিতে আপ্রাণ চেষ্টা রাজ্যের kolkata newsরাজ্য সরকারের কাছে এখন প্রধান কাজই হল যারা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসে রয়েছে তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া। আধ....

জয় বাংলা, রাষ্ট্রসংঘে ফের সেরার স্বাকৃতি পেল রাজ্যের 'সবুজ সাথী' ও 'উৎকর্ষ বাংলা'!
http://eisamay.com/Bv45rb?cga via : http://app.eisamay.com
জয় বাংলা, রাষ্ট্রসংঘে ফের সেরার স্বাকৃতি পেল রাজ্যের 'সবুজ সাথী' ও 'উৎকর্ষ বাংলা'! kolkata newsফের জগত্সভায় শ্রেষ্ঠ আসন বাংলার। রাজ্য সরকারের সবুজ সাথী ও উৎকর্ষ বাংলা প্রকল্প রাষ্ট্রসংঘে সেরা প্রকল্পের...

৭৪তম স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা 🇮🇳❤️
জয় হিন্দ 💓
বন্দে মাতরম 🇮🇳

No Task.....Without Mask

Dear students,
It is hereby notified to all of you that tomorrow i.e on 07-05-2020 at 5 p.m a webinar is going to be held on Advance Excel at free of cost...
Students who are willing to participate can join the class at the scheduled time.. Webinar Link : ---
https://join.skype.com/rdjOoe5Fkjgg
Regards.
TIL RAMRAJATALA
শীতের জীর্ণতা সরিয়ে এসেছে ঋতুরাজ। আজ পহেলা ফাল্গুন- জীবনকে রাঙিয়ে দেয়ার দিন। সত্যিই বসন্ত ধরা দেয় নানাভাবে। আজ বসন্তের আগমনে কোকিলের কুহুতানে মুখরিত হবে শুধু শ্যামল সবুজ প্রান্তর নয়, এই শহরও। আর শুকনো পাতারা ঝরে গিয়ে জন্ম নেবে কচি নতুন পাতার। সেই পত্রপল্লবে, ঘাসে ঘাসে, নদীর কিনারে, কুঞ্জ-বীথিকা আর ওই পাহাড়ে অরণ্যে বসন্ত আজ দেবে নবযৌবনের ডাক।
ইংরেজি বছরের প্রথম বড় উৎসব পহেলা ফাল্গুন। ব্যস্ত নগরীর ঘেমে ওঠা কোলাহলের মধ্যেও রাস্তার মেহগনি বা বকুলের ভিড়ে উঁকি দেওয়া পলাশ বা কৃষ্ণচূড়া মনে দোলা দেয়। সে দোল অবহেলা করলে প্রকৃতি বড় অভিমান করতে পারে। তাই প্রকৃতির রঙে সাজিয়ে তুলুন নিজেকে। বসন্ত উৎসব হয়ে উঠুক আমাদের নববর্ষের রঙিন সূচনার সিঁড়ি। বসন্ত বরণ দিয়ে বাংলাদেশে যে উৎসবের সূচনা, তার রেশ ধরে একে একে আসে চৈত্র সংক্রান্তি, পহেলা বৈশাখ এবং আরও কত কত উৎসব।
বাংলার ছয় ঋতু আসে ছয় রকমের বৈচিত্র্য নিয়ে, ভিন্ন ভিন্ন উৎসবের উপলক্ষ হয়ে। তবে সব উৎসবের মধ্যে পহেলা ফাল্গুন আর পহেলা বৈশাখ আমরা বড় করে উদযাপন করি। কারণ এই দুই উৎসব আমাদের মনে করায়— আমরা বাঙালি, এই দুই উৎসব আমাদের রক্তে জাগায় বাঙালিয়ানার নবজাগরণ। Owner's speech :-

COVID-19 A collection of useful data visualisation of the Corona virus outbreak in India.
ওরে গৃহবাসী
খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল
স্থলে, জলে, বনতলে লাগল যে দোল
দ্বার খোল, দ্বার খোল
ওরে গৃহবাসী
রাঙা হাসি রাশি রাশি অশোকে পলাশে
রাঙা নেশা মেঘে মেশা প্রভাত আকাশে
রঙিন পাতায় লাগে রাঙা হিল্লোল
দ্বার খোল দ্বার খোল
ওরে গৃহবাসী
খোল দ্বার, খোল
লাগল যে দোল
স্থলে জলে বনতলে লাগল যে দোল
দ্বার খোল, দ্বার খোল
বসন্ত আসেই যেন আমাদের হৃদয়ে অকারণ খুশির দোলা দিতে। যেদিকে চোখ যায়, যেন রঙের রায়ট। এদিকে চোখ গেল তো গোধূলিরঙা পলাশ, আরেক দিকে রক্তলাল কৃষ্ণচূড়া। দখিনের জানালা খুললেই মিষ্টি বাতাস আর সারাদিন নরম কুসুমের মতো রোদ। এমন দিনেই তো উৎসব জমে ওঠে। বাঙালির বারো মাসের তেরো পার্বনের সূচনাও হয় এমনই এক ঋতুতে, যখন মানুষের মন ঠিক যেন কবিগুরুর ভাষায় ‘অলক্ষ্য রঙে'র ছোঁয়ায় অকারণের সুখে’ ভরে ওঠে।পাতাঝরা শুষ্ক শীতের শেষে আসে রঙে রঙিন বসন্ত। চারদিকে নতুন পাতা আর ফুলের সমাহার। বাংলার ছেলে-বুড়ো সবার প্রিয় ঋতু বসন্ত। বসন্ত বারবার নানা রঙে ও নানা রূপে ফুটে উঠেছে হাজারও কবির কবিতায়, শিল্পীর তুলির আঁচড়ে। কখনও বন্দনা বসন্তের বাতাসের, তো কখনও আরাধনা বসন্তের ফুলের সুবাসের। এই নির্মম শহরেও মাঝেমধ্যেই শোনা যায় কোনো এক গাছের ফাঁকে লুকিয়ে থাকা কোকিলের কুহু ডাক। বসন্তই তো ফাগুনের রঙে রাঙিয়ে ওঠার দারুণ উপলক্ষ।
বসন্তোৎসবের মূল আধ্যাত্মিক তাৎপর্য ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী বলেছেন, ভক্তের মনের বর্ণ পরমপুরুষের বর্ণে মিশিয়ে দিয়ে বর্ণাতীত হওয়ার যে সাধনা সেটা হ’ল গোপী সাধনা৷ ‘গোপী’ কে ‘গোপী’ হ’ল পরমভক্ত৷ যে মানুষ অন্তরের সম্যক মসৃণতা দিয়ে, সরলতা দিয়ে, সরসতা দিয়ে, গভীর মাধুর্যপূর্ণ মনোভাবের দ্বারা পরমপুরুষের দিকে এগিয়ে যাবে, সেইই গোপী৷ পরমপুরুষের প্রতি ঐকান্তিক অনুরক্তি হেতু গোপী ভাবের জাগরণ ঘটে৷
গোপী–ভাবে থেকেও কোন কোন সময় এমন হয় যে, মন কিছুটা যেন ক্ষণিকের জন্যে জাগতিক চাওয়া–পাওয়ার পানে ছুটতে চায়৷ জাগতিক চাওয়া–পাওয়ার স্থূল বর্ণময়তা মনে আবিলতা এনে দেয়৷ মনের ষোল–আনা সরসতা, মাধুর্য্যপূর্ণ মনোভাব অক্ষুণ্ণ থাকে না৷ ভক্তমনের মাধুর্য্য, মসৃনতায় আবিলতা এসে যায়৷ পরমপুরুষ হ’ল, ‘রসো বৈ সঃ’–আনন্দময় রসঘন সত্তা৷ অণুমনে ষোল–আনা সরসতা থাকলে তবেই সেই রসঘন আনন্দময় সত্তার সাথে একাত্ম হওয়া যায়–যা ভক্তমনের একান্ত আকুতি৷ যে প্রকৃত গোপী, সে এ তত্ত্বটা জানে, মানে৷ তাই গোপী কী করবে সে পরমপুরুষকে বলবে, ‘হে পরমপুরুষ, তুমি ছাড়া আর অন্য কিছু চাওয়াটা আমার ভুল হয়ে যাচ্ছে৷ এই যে আমি ভুলটা করলুম–অন্যায়টা করলুম–বর্ণময় জাগতিক বস্তু চাইতে গিয়ে আমার মধ্যে যে সাময়িক আবিলতা এসে গেল, তার জন্যে আমি আমার ভুল স্বীকার করছি৷ তাই আমার মনের বর্ণ তোমার বর্ণে মিশিয়ে দিয়ে আমি বর্ণহীন হতে চাই–আমার মানস–চিন্তার ত্রুটির জন্যে আমি সাময়িক ভাবে যে বর্ণাধীনতায় এসে গিয়েছি, আমি এই ভাবে সেটা কাটিয়ে উঠতে চাই৷ বসন্তোৎসবের মূল আধ্যাত্মিক তাৎপর্য–এখানেই৷
ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা দোলপূর্ণিমার দিনে ভগবান কৃষ্ণ বৃন্দাবনে আবির নিয়ে রাধা ও অন্যান্য সখীদের সাথে রং খেলায় মেতেছিলেন। সেই থেকেই দোল খেলা চলে আসছে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে। আবার এই পূর্ণিমা তিথিতেই মহাপ্রভু চৈতন্যের জন্ম হয়েছিল। বসন্ত পূর্ণিমার এই দিনে ভগবান কৃষ্ণ অসুর কেসিকে বধ করেন। অত্যাচারী এই অসুরকে বধ করার পর সকলে মিলে আনন্দ করে।অন্যায় শক্তিকে ধ্বংস করার জন্য সেই দিন তারা রং খেলে মহাআনন্দে মিলিত হয়েছিলেন।
চলেছে লড়াই ৷ ঝরেছে রক্ত ৷ বিক্ষোভ মিছিলে কেঁপে উঠেছিল গোটা বাংলাদেশ ৷ শেষমেশ জিত হল সত্যের ৷ ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে বাংলা ভাষা পেল নতুন পরিচয় ৷ ‘বাংলা’ ভাষার মোড়কে ঢেকে গেল গোটা বাংলাদেশ ৷ শহীদদের সেই অবদান এখন বিশ্বস্বীকৃত৷ বাংলাদেশের আঙিনা থেকে বেরিয়ে ২১ ফেব্রুয়ারি এখন সারা পৃথিবীর ৷ বিশ্বের সকল দেশ ও জাতির ৷ ২১ ফেব্রুয়ারি সকল জাতির মাতৃভাষার অধিকার রক্ষার দিন ৷ তাই এই দিন আন্তজার্তিক ভাষা দিবস ৷ ৫২-র ভাষা শহীদদের আত্মত্যাগের স্মরণেই জাতিসংঘ সদস্যভুক্ত ১৯৩ টি স্বাধীন দেশ দিবসটি পালন করে ৷
একুশ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতির প্রথম দাবি করা হয় ১৯৯৭ সালে ৷ ভাষা শহীদ আব্দুল জব্বরের জন্মস্থান ময়মনসিংহ জেলার গফুরগাঁও উপজেলা থেকে ওঠে এই দাবি ৷ সে বছর স্থানীয় সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘গফুরগাঁও থিয়েটার’ ঐ দাবির পক্ষে শোভাযাত্রা বের করে ৷ এলাকার বিভিন্ন দেওয়াল, বাস ও ট্রেনে পোস্টার লাগানো হয় ৷ এর দু’বছর পর ‘বিশ্ব মাতৃভাষা দিবস চাই, একুশের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চাই’ স্লোগানও তোলে তাঁরা ৷ ১৯৯৮ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচীব কফি আনানের কাছে এই মর্মে আবদেনও করা হয় ৷
এরপর এই আবেদন নিয়ে চলে আলোচনা ৷ কখনও তা বাংলাদেশের সংসদের ভিতর, কখনও বিশ্বের দরবারে ৷ জল অনেক দূর গড়িয়ে যাওয়ার পর শেষমেশ ১৯৯৯ সালে ১৭ নভেম্বর রাষ্ট্রসংঘের ৩০তম অধিবেশনে প্রস্তাবটি ওঠে ৷ ২০০৮ সাল থেকে জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত ১৮৮ দেশ একযোগে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তজার্তিক ভাষা দিবস হিসেবে পালন করে ৷
আমরা আদিম কাল থেকেই ভারতের বিভিন্ন উৎসব বা সংস্কৃতির সাথে পরিচিত। ভারতে ভিন্ন,ভিন্ন প্রজাতির, ভিন্ন ভিন্ন মতবাদে বিশ্বাসকারী মানুষ বর্তমান। নির্দিষ্ট ধর্মের মানুষরা শুধু সেই ধর্মের অনুষ্ঠানই পালন করে। অন্যান্য ধর্মের মানুষ ওই অনুষ্ঠানে ও আনন্দে অংশগ্রহণ করতে পারেন। হোলি হচ্ছে এমনই এক উৎসব যার মধ্যে দিয়ে সমগ্র ভারত বর্ষের মানুষ এক সুতোয় বাধা থাকে। হোলি উৎসবে সাধারণত রঙ বা আবির(এক ধরনের গুড়ো রং) দিয়ে খেলা হয়। একে অন্যের গাঁয়ে রং দেয়। নিজে রেঙে ওঠে।এবং অন্যকে রাঙিয়ে দেয়।
অঞ্চল ভেদে হোলি বা দোল উদযাপনের ভিন্ন ব্যাখ্যা রয়েছে। কিন্তু উদযাপনের রীতি সম্পূর্ণ এক ধরনের।আমরা বাংলায় যাকে বলি ‘দোলযাত্রা’ আর উত্তর পশ্চিম ও মধ্যভারতে তাকে বলে‘হোলি’। দোলের আগের দিন ‘হোলিকা দহন’ বা ‘হোলিকা উৎসব’ হয় যথেষ্ঠ ধুমধাম করে । গাছের শুকনো ডাল-পালা, কাঠ ইত্যাদি দিয়ে একটা থাম বানিয়ে তাতে আগুন দিয়ে ‘হোলিকা দহন’ উৎসব পালিত হয় । পরের দিন রঙ খেলা । বাংলাতেও দোলের আগের দিন এইরকম আগুন লাগানোর উৎসবকে বলে ‘চাঁচর’ । কেউ কেউ আবার বলে ‘ন্যাড়া পোড়া’। এই ‘ন্যাড়া পোড়া’ নিয়ে একটি শ্লোগান বাংলার ঘরে ঘরে বিশেষ পরিচিত। আজ আমাদের ন্যাড়া পোড়া, কাল আমাদের দোল। পূর্ণিমাতে চাঁদ উঠেছে, বল হরি বোল। এই চাঁচর সম্পর্কে একটি ব্যাখ্যা আছে । দোল হল আমাদের ঋতুচক্রের শেষ উৎসব । বসন্তকাল সমাগত। পাতাঝরা চলতে থাকে।শুরু হয় বৈশাখের প্রতীক্ষা। এই দিনটিতে শুকনো ডালপালা ও পাতা একত্রিত করে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। এর একটি অন্য গুরুত্ব রয়েছে । পুরনো জঞ্জাল, নোংরা,প্রতিকূলতা সরিয়ে নতুনকে আহ্বান করাই হল হোলি।
দোলযাত্রা একটি হিন্দু বৈষ্ণব উৎসব। বহির্বঙ্গে পালিত হোলি উৎসবটির সঙ্গে দোলযাত্রা উৎসবটি সম্পর্কযুক্ত। এই উৎসবের অপর নাম বসন্তোৎসব। ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দোলযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।
বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী, ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা দোলপূর্ণিমার দিন বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবির বা গুলাল নিয়ে রাধিকা ও অন্যান্য গোপীগণের সহিত রং খেলায় মেতেছিলেন। সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি হয়। দোলযাত্রার দিন সকালে তাই রাধা ও কৃষ্ণের বিগ্রহ আবির ও গুলালে স্নাত করে দোলায় চড়িয়ে কীর্তনগান সহকারে শোভাযাত্রায় বের করা হয়। এরপর ভক্তেরা আবির ও গুলাল নিয়ে পরস্পর রং খেলেন। দোল উৎসবের অনুষঙ্গে ফাল্গুনী পূর্ণিমাকে দোলপূর্ণিমা বলা হয়। আবার এই পূর্ণিমা তিথিতেই চৈতন্য মহাপ্রভুর জন্ম বলে একে গৌরপূর্ণিমা নামেও অভিহিত করা হয়।
দোলযাত্রা উৎসবের একটি ধর্মনিরপেক্ষ দিকও রয়েছে। এই দিন সকাল থেকেই নারীপুরুষ নির্বিশেষে আবির, গুলাল ও বিভিন্ন প্রকার রং নিয়ে খেলায় মত্ত হয়। শান্তিনিকেতনে বিশেষ নৃত্যগীতের মাধ্যমে বসন্তোৎসব পালনের রীতি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময়কাল থেকেই চলে আসছে। দোলের পূর্বদিন খড়, কাঠ, বাঁশ ইত্যাদি জ্বালিয়ে এক বিশেষ বহ্ন্যুৎসবের আয়োজন করা হয়। এই বহ্ন্যুৎসব হোলিকা দহন বা মেড়াপোড়া নামে পরিচিত। উত্তর ভারতে হোলি উৎসবটি বাংলার দোলযাত্রার পরদিন পালিত হয়।
বসন্তোৎসব সারা ভারতের উৎসব–উত্তর ভারতে ‘হোলি’, বিহার অঞ্চলে ‘ফাগুয়া’ ও বাংলায় ‘দোলযাত্রা’৷ আদিতে এই উৎসব ছিল মূলতঃ আর্যদের৷ প্রাচীন আর্যদের বাসভূমি ছিল মধ্য এশিয়ায়৷ এই অঞ্চলটা ছিল ভীষণ ঠাণ্ডা৷ সারা শীতকাল কেবল বরফ পড়তো, এটা ছিল আর্যদের দুঃসহ কষ্টের কাল৷ নিদারুণ ঠাণ্ডায় মানুষ জবু–থবু হয়ে মরার মত পড়ে থাকতো, কোন কাজকর্ম করতে পারতো না৷ এই শীতকালটা যখন বিদায় নিত, আর্যরা তখন আনন্দে উৎসবে মেতে উঠতো৷ ‘উৎ’ মানে আনন্দে লাফিয়ে ওঠা আর ‘সব’ মানে ‘জন্মগ্রহণ করা’৷ আক্ষরিক অর্থেই বসন্তের আগমনে আর্যরা প্রাণচঞ্চল হয়ে উঠতো, হৈ–হুল্লোড়, ও কর্মচাঞ্চল্যে মেতে উঠতো৷
রাঙিয়ে দিয়ে যাও যাও যাও গো এবার যাবার আগে
তোমার আপন রাগে, তোমার গোপন রাগে
তোমার তরুণ হাসির অরুণ রাগে
অশ্রুজলের করুণ রাগে।।
রঙ যেন মোর মর্মে লাগে, আমার সকল কর্মে লাগে,
সন্ধ্যাদীপের আগায় লাগে, গভীর রাতের জাগায় লাগে।।
যাবার আগে যাও গো আমায় জাগিয়ে দিয়ে
রক্তে তোমার চরণ-দোলা লাগিয়ে দিয়ে।
আঁধার নিশার বক্ষে যেমন তারা জাগে
পাষাণগুহার কক্ষে নিঝর-ধারা জাগে
মেঘের বুকে যেমন মেঘের মন্দ্র জাগে
বিশ্ব-নাচের কেন্দ্রে যেমন ছন্দ জাগে
তেমনি আমায় দোল দিয়ে যাও যাবার পথে আগিয়ে দিয়ে,
কাঁদন-বাঁধন ভাগিয়ে দিয়ে।।
ইংরেজি বছরের প্রথম বড় উৎসব পহেলা ফাল্গুন। ব্যস্ত নগরীর ঘেমে ওঠা কোলাহলের মধ্যেও রাস্তার মেহগনি বা বকুলের ভিড়ে উঁকি দেওয়া পলাশ বা কৃষ্ণচূড়া মনে দোলা দেয়। সে দোল অবহেলা করলে প্রকৃতি বড় অভিমান করতে পারে। তাই প্রকৃতির রঙে সাজিয়ে তুলুন নিজেকে। বসন্ত উৎসব হয়ে উঠুক আমাদের নববর্ষের রঙিন সূচনার সিঁড়ি। বসন্ত বরণ দিয়ে বাংলাদেশে যে উৎসবের সূচনা, তার রেশ ধরে একে একে আসে চৈত্র সংক্রান্তি, পহেলা বৈশাখ এবং আরও কত কত উৎসব।
বাংলার ছয় ঋতু আসে ছয় রকমের বৈচিত্র্য নিয়ে, ভিন্ন ভিন্ন উৎসবের উপলক্ষ হয়ে। তবে সব উৎসবের মধ্যে পহেলা ফাল্গুন আর পহেলা বৈশাখ আমরা বড় করে উদযাপন করি। কারণ এই দুই উৎসব আমাদের মনে করায়— আমরা বাঙালি, এই দুই উৎসব আমাদের রক্তে জাগায় বাঙালিয়ানার নবজাগরণ
প্রকৃতি যখন তার দখিন-দুয়ার খুলে দেয়, বইতে শুরু করে ফাগুন হাওয়া, মধুর অমৃত বাণী শোনা যায় কোকিলের কণ্ঠে, রঙের উচ্ছ্বাস জাগে অশোক-পলাশ-শিমুলে, বেরিয়ে আসে শীতের খোলসে ঢুকে থাকা কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, নাগলিঙ্গম, আর এসব ফুলে ফুলে ভ্রমর করে খেলা; তখনই যেন প্রবল বিক্রমে আগমন ঘটে রাজাধিরাজের, ঋতুরাজ বসন্তের। পহেলা ফাল্গুন দিনটিতে আনুষ্ঠানিকভাবে মর্ত্যলোকে অভিষেক ঘটে ঋতুরাজের, আর তাকে স্বাগত জানাতে প্রকৃতি নেয় এক বর্ণিল সাজ। গাছে গাছে জাগে নতুন পাতা, নতুন ফুলের সমারোহ। সবাই যেন মত্ত শীতের শুষ্কতাকে প্রাণপণে আড়াল করার চেষ্টায়। অবশ্য ফুল যদি না-ও ফোটে, বসন্তের আগমনধ্বনিকে কোনোভাবেই চাপা দেয়া যায় না। কারণ কবি যে বলেই দিয়েছেন, 'ফুল ফুটুক আর না-ই ফুটুক আজ বসন্ত।'

From learning to read to reading to learn, we all have grown up!
Students Identity Card Distribution Programme for Front Office Executive " (THC /Q0109) Course 1st batch under the supervision of PBSSD formally known as Utkarsa Bangla with the help of registered Training Provider popularly known as " Compunet System" situated at Ramrajatala Howrah..with the young stars ...who will twinkle and enlighten our educational team also.All the best to my dear students.
Life's enter'training' 🤗 Isn't it?

Don't doubt your existence on earth! Your presence is a blessing in someone's life!
Inauguration of " Front Office Executive " (THC /Q0109) Course 1st batch under the supervision of PBSSD formally known as Utkarsa Bangla with the help of registered Training Provider popularly known as " Compunet System" situated at Ramrajatala Howrah..with the young stars ...who will twinkle and enlighten our educational team also.All the best to my dear students.
Life's enter'training'
🏋
২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে উৎকর্ষ বাংলা -র "TRAINER" Batch -র তরফ থেকে ছোট একটি অনুষ্ঠান
ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা মার্জনীয় ...............

পশ্চিমবঙ্গ সরকার পরিচালিত PBSSD এর অন্তর্গত বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি চলছে। প্রশিক্ষণ কেন্দ্র- "Compunet System"। ন্যূনতম HS পাশ কর্মপ্রার্থীদের সামনে কর্মের সুনিশ্চিত সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এই প্রকল্প। PBSSD এর সমস্ত কোর্স সম্পূর্ণ অবৈতনিক। "Compunet System" প্রশিক্ষণকেন্দ্রে PBSSD বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি হবার জন্য নিম্নলিখিত বিজ্ঞাপনটি লক্ষ্য করুন:

SKILL COMPETITION & CAREER EXPO 2020
Date: 26th & 27th February, 2020 Time: 10:00 am onwards
Venue: N.S. Polytechnic College, Abhirampur, Purba Bardhaman.
Contact no: 9434943610, 8116599494, 8116599452
Interested candidates please comment below with your contact number.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
1ST FLOOR DEBOLA BHAVAN RAMRAJATALA STATION Road RAMRAJATALA HOWRAH/
Howrah
711104
Opening Hours
Monday | 8am - 8pm |
Tuesday | 8am - 8pm |
Wednesday | 8am - 8pm |
Thursday | 8am - 8pm |
Friday | 8am - 8pm |
Saturday | 8am - 8pm |
Sunday | 8am - 5pm |
Howrah, 711104
Jatiya Yuva Computer Saksharta Mission (JYCSM) is a national programme of information technology education and development. A unit of Jatiya Yuva Computer Saksharta Mission, .Registered as Autonomous Body, Under Govt. Of West Bengal based on Central Govt.
Kulgachai
Howrah, 711306
কুলগাছিয়া NISDM কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র.
90 G. T Road (NEAR NABABHARAT CINEMA HALL)
Howrah, 711101
Eduwizz computer training centre it's a best computer education centre.
Narikelbarh, Shyampur
Howrah, 711314
We deliver industry standard Skill Development Training to ensure livelihood of the unemployed youths
Bhattanagar
Howrah, 711203
BRANCH 1 : BHATTANAGAR NEAR KULOKAMINI SCHOOL BRANCH 2 : ANANDANAGAR KALITALA
13A L Road, BELGACHIA
Howrah
Lalani Computer Academy started from the year 2000, is an ISO 9001: 2008 certified company. I.T. Industry was at the boom but scarcity of I.T. Skilled professional was a major problem that time, there were hardly any Hardware institute in the Country.
519/2 G. T. Road, In Front Of Nawbharat Cinema Hall
Howrah, 711101
Ground Floor, 3 Baba Lokenath Apartment, Near Sarboni Asharam
Howrah, 711206
EagleTech Academy is a practical-learning-based computer training institution that aims to help students achieve career growth.
Manikpur Auto Stand, Sankrail
Howrah, 711309
Skill Up, Get Certified! Rubitech Academy offers career-boosting courses with certificates
Narikelbar, Shyampur
Howrah, 711313
RASTRIYA YOUTH Registered under various International Organization, Govt. of India & Govt.of West Bengal Department.
Ekabbarpur
Howrah, 711302
“The computer was born to solve problems that did not exist before.”