
He is not just a man who sells bhelpuri. He is a part of the lives of the Agragamians❤️
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from অগ্রগামীয়ান, Campus Building, Zindabazar, Sylhet.
Operating as usual
He is not just a man who sells bhelpuri. He is a part of the lives of the Agragamians❤️
Respect🫡❤️
আমাদের এরকম আরো অনেক অসাধারণ শিক্ষকেরা আছেন।তাদের প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা।তাদের কথাও প্রচার পাক❤️
দেখেন আপনারা যা ভালো মনে করেন
একিরনবাজাবাজেঘনঘন
আমান আজমীর তিনটি ভুল।
অবশেষে বহুল আলোচিত সংবাদ সম্মেলনটি দেখলাম আজ সন্ধ্যায়। অপহরণের শিকার হয়ে আট বছর গুম এবং অধিকারহীন অমানবিক বন্দীদশার পর ফিরে ব্রিগেডিয়ার আমান আজমী বর্ণনা করেছেন তার বন্দী জীবনের কিছু ঘটনা এবং কিভাবে তাকে ছেড়ে দেয়া হলো সেই ঘটনা। শেষে এসে তিনি জাতীয় সংগীত বদলানোর জন্য তার আকাংখার কথা বলেছেন। এই ঘটনা পরিক্রমায় তিনি তিনটি বড় ভুল করেছেন।
১. আট বছর এভাবে অনিশ্চিত বন্দী থাকলে বেশিরভাগ মানুষ অন্ততপক্ষে পিটিএসডিতে আক্রান্ত হবে। কিন্তু তার কথা শুনে তাকে বেশ শক্তপোক্ত মনে হলো। কিছু ক্ষেত্রে তিনি স্বর কান্নায় জড়িয়ে গেছে, কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই তার জোরালো, পুরুষালী, কমান্ডিং ভয়েস বুঝা গেছে। বাঙালি শিভালরি নিতে পারে না। তারা ফ্যাতফ্যাতে আবেগ পছন্দ করে। কেউমেউ নাটক করলে তারা ভালো ভাবে রিলেট করতে পারে। স্বজন হারানোর বেদনা ডায়লগ বারবার দিলে তারা ভিজে উঠে। আমান আজমীর উচিত ছিলো কথাবার্তা ঠিক মতো না করে বরং পর্যাপ্ত আবেগ করা এবং ফ্যাতফ্যাত করে প্রচুর সর্দি মোছা। বারবার চশমার অশ্রু পরিস্কার করা। সংবাদ সম্মেলনের প্রস্তুতি হিসেবে হাসিনার কিছু ভিডিও ক্লিপ দেখলে তিনি এই মারাত্মক ভুল থেকে বেঁচে যেতে পারতেন।
২. আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন মানুষ হিসেবে তিনি পরিস্কার ও গোছানো কাপড়চোপড় পরিহিত অবস্থায় সংবাদ সম্মেলন করেছেন। মুক্তি পাওয়ার পরও পরিস্কার গামছা ব্যবহার করেছেন। সেই গামছা দেখিয়ে বলেছেন, এরকম গামছা তিনি দিনের পর দিন ব্যবহার করেছেন বন্দীদশায়। কিন্তু সমস্যা হলো বাঙালির মগজ সরল। সে চোখের সামনে যা দেখে তাই বিশ্বাস করে। তাকে যা বলা হয়, সে তা আক্ষরিকভাবে নেয়। সুতরাং ব্রিগেডিয়ার আমান আজমীর উচিত ছিলো ছেড়া ফাডা কাপড়চোপড় পরে সংবাদ সম্মেলন করা। এবং ছবি তোলার সময় পরিস্কার অথবা নতুন গামছার পরিবর্তে সবসময় একটি ত্যানা দেখানো।
৩. সাদামাটা বন্দী জীবন বাঙালির আবেগি মনে ঢেউ তুলতে পারবে না এটা তার চিন্তা করা দরকার ছিলো। একজন লোক বন্দী হয়ে আছে, নানা রকম মানসিক অত্যাচার, বাথরুমে যেতে আসতে টাইট করে চোখ বাঁধা মুখোশ পড়ানো - এগুলোকে বাঙালি ডালভাত মনে করে। আপনি যদি নিয়মিত নাগা মরিচ খান তাহলে নরমাল কাচা মরিচকে আপনার মুখে ঘাস মনে হবে। বাঙালি মনে করে অত্যাচার হবে হিন্দি সিনেমার মতো। বন্দী জীবন হবে মাসুদ রানার উপন্যাসের মতো। বন্দীদশার বাথরুম থেকে চিরকুট ফিকে ভাষা আন্দোলন পরিচালনা হবে। সেলের পাশে কবর খোড়া হবে, রক্ত হিম হয়ে যাওয়া ব্যাপার স্যাপার। মজু গুন্ডার বন্দী জীবন কল্পনা করলে যেমন হয় আর কি। আসলে পায়ের উপর পা তুলে সে পত্রিকা পড়তো, তারপর বের হয়ে এসে গল্প ফাঁদতো। যস্মিন দেশে যদাচার। সুতরাং আমান আজমীর উচিত ছিলো আরেকটু হোমওয়ার্ক করে একটু কড়া মশলা যোগ করা।
আশা করি কর্তৃপক্ষ এবং মাস্টারমাইন্ডরা এ বিষয়গুলো ভবিষ্যতে খেয়াল রাখবেন।
✍️Aman Abdullah
new জাতীয় সংগীত in town
কেউ উনারে জিগ্যেস করেন 'জিহাদি মানে কি?'
আহাগো সোনাগো
সেদিন যে তিনজন স্কুলে গিয়েছিলো (M A Raj, Abdullah Al Mahin, Sufiyan Ahmed) তারা আমাদের কাছে ক্ষমা চেয়েছে। তারা শুধু খবর নিতেই গিয়েছিলো কারন সাহিদ স্যার তাদের তদন্ত করতে বলেছিলো। তারা শুধু আমাদের ইনফর্ম করেছিলো সাহিদ কি কি বলেছে। তারা থ্রেট দেয় নি। পুরো ব্যাপারটাই একটা ভুল বুঝাবুঝি। অগ্রগামীর ইন্টারনাল বিষয়ে তাদের হস্তক্ষেপ করা উচিত হয় নি সেটা বুঝতে পেরে তারা ক্ষমা চায়, এবং আমরা বিষয়টা মিটমাট করে নিয়েছি। আপনারা দয়া করে তাদের মারার হুমকি ধামকি দিবেন না বা কোনোরকম হ্যারাস করবেন না।
✍️Admin panel
যখনই কোনো মেয়ে নিজের ট্রমা নিয়ে, লাভলাইফ নিয়ে, ব্যাড টাচ নিয়ে সোশাল মিডিয়ায় কোনো এক্সপেরিয়েন্স শেয়ার করে আর সেটা ভাইরাল হয়, এটার এগেইনস্টে ছেলেরা নিজেদের দাঁড় করায়, কই ছেলেদের সাথেও তো এটা হয়, ওটা হয়, সেসবের কী হবে ? দেখবেন কোন মলেস্টের ইস্যুর এগেইনস্টে ওরা পাল্টা মলেস্ট পোস্ট বানায়, থ্রেড বানায়,সিরিয়াসলিও করে জোক করেও করে। পাল্টা না করতে পারলে মেয়ের এক্সপেরিয়েন্সে নানাভাবে খুঁত ধরার চেষ্টা করে, মেয়েরে জাজ করে ক্যারেক্টার এসাসিনেশন করে। মনগড়া নানা প্লট দাঁড় করায়,মেয়েরে নিয়ে একটা র্যান্ডম রিউমার ছড়ায় দেখবেন, সবাই ভেরিফাই না করে মেনে যাবে,স্লাটশেম করবে। কারণ they want it, তারা যা চায় তাই বিশ্বাস করে। মোদ্দা কথা they wll make everything bout them, এবং সেটা ওদের পক্ষে যেতে হবে।
নিজের এক্সপেরিয়েন্স, দুঃখ শেয়ার করা সমস্যা না। আপনাকে কেউ দুঃখ দিয়েছে? কেউ আপনার সাথে প্রতারণা করেছে ? আপনি মলেস্টেড হয়েছেন ? বলেন, মন খুলে বলেন। সমস্যা তখন, যখন আপনারা আপনাদের এক্সপেরিয়েন্সকে কাউন্টার এটাক হিসেবে রেডি রাখেন এবং সবসময়ই সেটা কোনো মেয়ের এগেইনস্টে দেন টু প্রুভ 'আমাদের টা বেশি সিরিয়াস দেখো আমরা আরো কষ্ট পেয়েছি আমরা হিজরা দিয়ে তোমার চেয়ে বেশি মলেস্টেড হয়েছি,আমাদের পুরুষাঙ্গ কাটতে পিরিয়ডের চেয়ে বেশি ব্যথা হয়''।আপনার উদ্দেশ্য পরিষ্কার এখানে। you dont give a s**t bout your experience, যদি আসলেই কেয়ার করতেম এটা দিয়ে কাউন্টার মারার হাহা হিহি করার নোংরামিটা করতেন না। You just wanna win against a woman in every aspect,সেটা চাকরিতে হোক আর এবিউজে হোক। সবখানে আপনারা শ্রেষ্ঠ, আপনারা বেটার, আপনারা বেশি খাটেন, আপনারা বেশি কষ্ট করেন, আপনারা বেশি নির্যাতিত এটা প্রমাণ করতে চান। কারণ আপনারা ভীত, ইনসিকিউরড। এবং আপনারা নারীবিদ্বেষ এভাবেই বছরের পর বছর বয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, যাবেন।
©নিশাত তাসিনম ফারিহা
৩২ মিনিটের আরেকটা কল রেকর্ডিংস হাতে আসছে। বাট এতো বড় অডিও আপলোড করা সম্ভব না।
আপনারা যদি শুনতে চান কিভাবে কি করব বলে দেন।🤷♀️
আপডেট: রেকর্ডিংস টেলিগ্রামে আপলোড করা হয়েছে। লিঙ্ক কমেন্টে।
Context : ফাঁসকৃত রেকর্ড
https://www.facebook.com/mind.of.girls/videos/1589743528243945/
আহাগো, সমাজের অবক্ষয়ের কারনে উনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। দেশটা উচ্ছন্নে চলে গেলো।🥹
অগ্রগামীর আবু ইউসুফ সাহিদ আর ব্লু বার্ডের আবুল কাশেম নাকি খুবই ভালো বন্ধু।
আমরা সবাই মিলে নাকি ষড়যন্ত্র করে উনাদের পিছনে লেগেছি।
রতনে রতন চেনে, শুয়রে চেনে কচু।
আবুল কাশেমের কাহিনী কমেন্ট দ্রষ্টব্য।
আবু ইউসুফ মোঃ সাহিদ এর আন্দোলনকারীদের ব্লু বার্ডের শিক্ষার্থী কর্তৃক হুমকি দেয়া প্রসঙ্গে:
গত বুধবার আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে একদল শিক্ষার্থী স্কুলে যায় শিক্ষক সাহিদের বিষয়টা কতদূর কি গড়ালো তা জানার জন্য। প্রধান শিক্ষিকার জন্য অপেক্ষা করার এক মুহূর্তে তিনজন ছেলে আসে (একজন ইউনিফর্মে ও বাকি দুজন সিভিল ড্রেসে) এবং তাদের প্রশ্ন করে, "সাহিদ স্যারের বরখাস্তের বিষয়টি কতটা যুক্তিযুক্ত"?
মেয়েরা জানায়, "পুরোপুরি যুক্তিযুক্ত"।
তারা আরো জিগ্যেস করে, "আপনাদের যদি সাহিদ স্যারের সামনে নিয়ে যাওয়া হয় তখন কি আপনারা উনার সামনে এসব বলতে পারবেন? ভিক্টিম কি উনার সামনে গিয়ে বলতে পারবে তিনি এসব করেছেন?"
তখন মেয়েরা বলে, "ভিক্টিম বা আমরা আপনাদের সামনে বা সাহিদ স্যারের সামনে কথা বলতে বাধ্য না। আর ভিক্টিমরা ডিডি স্যারের সামনে জবানবন্দি দিয়েছে। ডিডি মহোদয় নিশ্চয়ই এতটুকু বিবেক বুদ্ধি আছে, উনি নিশ্চয়ই শুধু শুধু স্টেপ নেন নাই। এছাড়াও আমরা সবাই উনার কুদৃষ্টির ভিক্টিম। সে ব্যাপারে আপনি কি বলবেন?"
তখন তারা একজন আরেকজনকে বলতে লাগলো, "হ্যাঁ হ্যাঁ, আমি শুনেছি,আমার এক ফ্রেন্ডও বলছে উনার স্বভাব নাকি ভালো না"
তখন ওরা বলতে লাগলো,
ওদের বন্ধুর বাবা নাকি সাহিদ তিনি মঙ্গলবার রাতে কল দিয়ে কান্নাকাটি করেছেন।তার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ হতেই পারে না।এখানে কোনো ভিকটিম মুখ খুলতে চায় না এসব মিথ্যা।যদি কোনো ভিকটিম তাদের সামনে মুখ খুলতে না পারে তাহলে নাকি যারা আন্দোলন এ ছিলো তাদের বড় রকমের একটা ক্ষতি হয়ে যাবে।স্পেশালি যারা আন্দোলনের সামনে ছিলো। (অপেন থ্রেট)
এ ব্যাপারে পোস্ট দেয়ার কারন হচ্ছে আমরা আমাদের মেয়েদের ও ভিক্টিমদের নিরাপত্তা নিয়ে ভয় পাচ্ছি।
যখন উনার বিষয়টা সামনে আছে তখন সিলেটের বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা আমাদের সাহায্য করতে চেয়েছিলো। কিন্তু আমরা না করে দেই, আমরা চাই নি বাইরের কেউ এখানে ইনভলভড হোক। অথচ তিনি অন্য স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী দিয়ে আমাদের হুমকি দেয়াচ্ছেন।
উনি যদি আমাদের কোনো ক্ষতি করেন বা করার চেষ্টা করেন, তার বিচারের দায়িত্ব আমি আপনাদের হাতে তুলে দিচ্ছি।
আল্লাহ সহায় হোন!
ন্যায় -অন্যায়ের ভেদাভেদ স্পষ্ট।
টিভি সাক্ষাৎকারে কিশোর ফাইয়াজ বলে,
"রিমান্ডে থাকার সময় জামাতে নামাজের ফুটেজ চেক করতে বলেছে, আমি যদি নামাজ পড়ি তবে আমি ছাত্র শিবির কর্মী।"
ঢাকা ভার্সিটির এক শিক্ষার্থী বলেন,
"আমি ছয় মাস গোসলখানায় ফজরের নামাজ পড়েছি। ছাত্রলীগের ছেলেরা মসজিদের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতো, যে নামাজ পড়ে সেই শিবির কর্মী। "
জহুরুল হক হলের শিক্ষার্থী । ২০১০-১১ সেশন ।
আয়না ঘর থেকে মুক্তি পাওয়া তানভীর মাহতাব,
"ভেতর থেকে ডাকলে একজন আসে । আমি তখন তার কাছে একটি কোরআন শরীফ চাই । সে বলে 'কুরআন শরীফ দিয়ে কি হবে ?' আমি বললাম ' রমজান মাস একটু কোরআন পড়তে ইচ্ছে করছে ।' সে বলল 'কুরআন পড়ে কি হবে, তোর আল্লায় তোরে বাঁচাইতে পারবো? "
যারা পর্দা করে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি না হয়ে বাসায় পড়াশোনা করা উচিত - অধ্যাপক ওয়াহিদুজ্জামান চাঁন , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ।
ঢাবি'তে কোরআন তেলাওয়াত অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া ছাত্রদের শাস্তি চেয়ে ডিনের চিঠি- কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আব্দুল বাসির ।
আয়না ঘর থেকে মুক্তি পাওয়া বন্দী
"আয়না ঘরের ভিতরে বড় ফ্যান চালিয়ে রাখা হতো যাতে ভেতরে শব্দ বাহিরে না যায় । একবার পনেরো মিনিটের জন্য ফ্যান নষ্ট ছিল, তখন মসজিদের মাইক থেকে সেহেরির জন্য ডাকা হচ্ছিল শুনে বুঝলাম রমজান মাস চলছে "
৩৮ তম বিসিএসে প্রথম হয়েও বাদ পড়লেন মারুফ কোরআনের হাফেজ হওয়ার কারণে ।
বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার নামাজী ছিল । ভারতের শোষণ নিয়ে লিখতো তাই ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করল শিবির ট্যাগ দিয়ে ।
আয়না ঘরের বন্দী ব্যারিস্টার আরমান
"আশেপাশে মসজিদ ছিল, হালকা আজান শোনা যেত । তখন তারা জোরে মিউজিক ছেড়ে যেত যাতে আজান শুনতে না পারি - এনটিভিতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে"
ইসলামের প্রতি এত বিদ্বেষ, এত বিদ্বেষ!
এদেশে সংখ্যালঘু আসলে কারা?
আওয়ামী লীগের এজেন্ডা আসলে কি ছিল? ©
আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল ছোট আপু/ভাইদের হাদিয়াস্বরুপ দেয়া হবে।
আপনাদের পরিচিত কারো প্রয়োজন হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। ☺️
Intermediate : year 18-19
Physics 1st year: year 20-21
#গ্রাফিতি_মিশন_অগ্রগামী
গত কয়েকদিন আগে আমরা সবাই মিলে প্ল্যান করি যে আমরা গ্রাফিতি করতে চাই অগ্রগামীর হয়ে এবং আলহামদুলিল্লাহ আমরা সেটা করতে পেরেছিলাম।অনেকদিন আগেই পোস্ট দেয়ার কথা থাকলেও মাঝখানে অনেককিছু হওয়ায় সেভাবে এটার প্রচার হয়নি।
ভালো ব্যাপারগুলাও প্রকাশ পাক, প্রচার পাক!
লোকেশন: মিরবক্সটুলা
🔉এডমিন প্রয়োজন🔉
অগ্রগামীয়ান পেজের সব এডমিনই প্রাক্তন, যেহেতু পেইজটা ৭-৮ বছর আগে খোলা হয়েছিলো। যার কারনে বর্তমানে অনেক আপডেটই আমরা সময়মতো না পাওয়ায় পোস্ট করতে পারছি না। এজন্য স্কুলের বর্তমান কোনো শিক্ষার্থীকে এডমিন হিসেবে রিক্রুট করতে চাচ্ছি, যে নিয়মিত স্কুলের খবরাখবর পোস্ট দিতে পারবে। প্রয়োজনে মজার বিষয় নিয়ে memes বানাতে পারবে।
আগ্রহীরা ইনবক্সে যোগাযোগ করো।
✍️Admin panel
"শেখ পরিবার স্ক্যান্ডাল" - ১
কলকাতা সিভিল কোর্টের উকিল মিঃ চন্ডিদাস। তার এক মেয়ে ছিল যার নাম গৌরিবালা দাস। চন্ডিদাসের সহকারী উকিল মিঃ অরন্য কুমার চক্রবর্তী চন্ডিদাসের কলকাতাস্থ বাসায় নিয়মিত যাতায়াত করতো। এই সুযোগে চন্ডিদাসের মেয়ে গৌরিবালার সাথে অরন্য কুমার চক্রবর্তীর অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠে। এভাবে চলতে থাকে দিনের পর দিন। তার ফলশ্রুতিতে এরই মধ্যে গৌরিবালা গর্ভবতী হয়ে পড়েন।
গৌরিবালা যখন বুঝতে পারলেন তিনি গর্ভবতী হয়েছেন তখন গৌরিবালা অরন্য কুমার চক্রবর্তীকে তাকে বিয়ে করার জন্য চাপ দেন। অরন্য কুমার চক্রবর্তী ইহাতে রাজি না হয়ে অবৈধ সম্পর্কের কথাও অস্বীকার করেন।
এদিকে চন্ডিদাস বিষয়টি জানার পর চিন্তিত হয়ে পড়েন। এরই মধ্যে গৌরিবালা ১২/১২/১৯২০ ইং তারিখে একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন। তার নাম রাখা হয় দেবদাস চক্রবর্তী। চন্ডিদাস অরন্য কুমার চক্রবর্তীকে গৌরিবালাকে উঠিয়ে নেয়ার জন্যচাপ দিতে থাকেন। কিন্তু অরন্য কুমার রাজি হন না। এরই মধ্যে গৌরিবালার ছেলে দেবদাস বয়স ২ বছরে উন্নিত হয়।
চন্ডিদাস হতাশা গ্রস্থ হয়ে পড়েন এবংভীষণ অসুস্থতা বোধ করেন। চন্ডিদাসের বিশ্বস্ত মহুরী শেখ লুতফুর রহমান ছিলেন একজন নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তান। চন্ডিদাস মেয়েকে নিয়ে সমাজে মুখ দেখাতে পারছেন না এমন অবস্থায় গৌরীবালার ছেলে দেবদাসের বয়স যখন ৩ বছর, তখন চন্ডিদাসের মহুরী শেখ লুৎফর রহমান চন্ডিদাসের সমূহ সম্পত্তিসহ গৌরিবালাকে বিয়ে করেন। তখন এফিডেভিট করে গৌরিবালার নাম রাখা হয় ছাহেরা বেগম এবং ছেলের নাম রাখা হয় দেবদাস চক্রবর্তীর পরিবর্তে শেখ মজিবুর রহমান।
এফিডেভিট নং- ১১৮
তারিখ- ১০/১১/১৯২৩ ইং সাল
কোলকাতা সিভিল কোর্ট, পচিমবঙ্গ, ভারত।
সাক্ষীঃ-
(১) জনাব আব্দুর রহমান সাফায়াত, কোর্ট দারোগা, কলিকাতা, থানা+পোঃ- ভান্ডারিয়া, সাবেক জেলা- বরিশাল।
(২) শ্রী অনিল কুমার, কোর্ট দারোগা, সাবেক জেলা- বরিশাল।
📢আজ আমরা আমাদের তিন দফা দাবি কার্যকর হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হতে গিয়েছিলাম।
আমাদের সম্মানিত প্রধান শিক্ষক সহ অন্যান্য শিক্ষিকাদের সাথে শান্তিপূর্ণ মিটিং হয়েছে।উনারা নিজেদের জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন এবং আমাদের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন।
এছাড়াও,স্কুলের বর্তমান স্টুডেন্টদের সাথে এ বিষয়ে ভবিষ্যতে কথা বলার জন্য আমাদের অনুপ্রাণিত করেছেন।এবং আমরা শীঘ্রই সময় নির্ধারিত করে বর্তমান শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলার জন্য যাবো।
প্রথমত,সাহিদ স্যারের বিষয়ে বলেছেন,এটা আর স্কুল কর্তৃপক্ষের হাতে নেই আর এ কাজ সম্পন্ন হতে সময়ের প্রয়োজন।
দ্বিতীয়ত পর্দার বিষয়ে,অভিযুক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া ও ধর্মীয় এবং পর্দার স্বাধীনতা নিয়ে নোটিশ যাওয়ার কথা।কিন্তু এখনো তা পুরোপুরি কার্যকর হয় নি। অভিযুক্ত শিক্ষকদের সাথে প্রধান শিক্ষকের আলাদাভাবে কথা হয়েছে,এতটুকু জানতে পেরেছি। এবং এ ব্যাপারে কাজ চলছে।
তবে,আমাদের প্রধান শিক্ষক নিশ্চয়তা দিয়েছেন,যে তিনি অবিলম্বে এই ব্যবস্থা নিবেন।
এছাড়া বিদ্যালয়ের রেজুলেশন বুকে শিক্ষকদের সাক্ষরসহ নীতিমালা নির্ধারিত হয়েছে।যার এক কপি আমরা ছবিতে সংযুক্ত করে দিচ্ছি।
আর আমাদের পক্ষ থেকে জমা দেয়া লিখিত বিবৃতিতে প্রধান শিক্ষক সাক্ষর দেন নি।যেহেতু,উনারা পরামর্শ দিয়েছেন যে এই সব বিষয় রেজুলেশনে চলে এসেছে,তাই আমাদের লিখিত বিবৃতিতে সাক্ষর দেয়ার প্রয়োজন নেই।
আমাদের লিখিত বিবৃতি চেক করুন কমেন্টে।
এছাড়াও আমাদের শিক্ষকেরা আমাদের এই কাজের প্রশংসা করেছেন এবং ভবিষ্যতেও এভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে থাকার জন্য অনুপ্রেরণা দিয়েছেন।
আমরাও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আমাদের সম্মানিত শিক্ষকদের প্রতি,আমাদের পক্ষে থাকার জন্য, আমাদের সাপোর্ট করার জন্য।
শেষকথা: আজ থেকে অগ্রগামীতে পর্দার স্বাধীনতা থাকবে এবং কোন প্রকার বৈষম্যমূলক আচরণ করা হবে না।আমরা আরো ঘোষণা দিচ্ছি,অগ্রগামীতে আজ থেকে ইসলামোফোবিয়া বিলুপ্ত। শিক্ষার্থীরা নির্ভয়ে যেকোন অভিযোগ নিয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে যেতে পারবেন।আমাদের হেড ম্যাডাম এই নিশ্চয়তাও দিয়েছেন।
এছাড়াও আমাদের কথামতো অভিযোগ বাক্স বসানো হয়েছে। শিক্ষার্থীরা নির্দ্বিধায় তাদের নাম উহ্য রেখে অভিযোগ করতে পারবেন।
শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান থাকবে,কখনোই নিজের নীতির জায়গা থেকে সরে যাবে না।নীতির জায়গা থেকে,শিক্ষকের প্রতি সম্মান রেখে যেকোন বিষয়ে পদক্ষেপ নিবে।অযথা শিক্ষকদের বিরক্ত না করে,গঠনমূলকভাবে কাজ করার চেষ্টা করো এবং অগ্রগামীর পরিবেশটাকে আরো সুন্দর করে তোলো।
আজ আমরা অগ্রগামীর কয়েকজন বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থী সকাল ১১.০০ টায় স্কুলে যাবো, ৪৮ ঘন্টার পর আমাদের দাবি কার্যকর করা হয়েছে কিনা, তা নিশ্চিত করতে।
আমরা এসে আপডেট জানাবো ইনশাআল্লাহ।
লক্ষ্মীপুরে একটা টিমের ফাইনানশিয়াল এইড লাগবে ইমারজেন্সি।
একটু হেল্প করেন
বিকাশ - 01306542407
মৌলভীবাজার কেন্দ্রিক বারাকাহ অর্গানাইজেশনের বন্যা প্রজেক্ট।
ফেনী অঞ্চলের বন্যার পরিস্থিতি সম্পর্কে সবাই অবগত আছেন এবং আস-সুন্নাহ সহ বেশিরভাগ সংগঠন ব্যাপকভাবে এইসব এলাকায় কাজ করছেন,কিন্তু আমাদের সিলেট অঞ্চলের মৌলভীবাজারের আশেপাশের এলাকাও বন্যার অবস্থা খুব নাজুক।তাই আমরা চাচ্ছি এই এলাকায় আমাদের বন্যার সাহয্যের কার্যক্রম চালু করার।যার জন্যে সবার সর্বাত্মক সাহায্যের প্রয়োজন।
আমরা আজ শুক্রবার থেকে সোমবার এই চারদিন এই প্রজেক্টের জন্যে অনুদান সংগ্রহ করবো।দেশ-বিদেশের সবাই নিজেদের সাধ্যের মধ্যে যতটুকু সম্ভব অংশগ্রহণ করুন।আশাকরি আমরা সবাই মিলে আমাদের সিলেটের মৌলভীবাজারে ও আশেপাশের বন্যার্তদের জন্যে এই ক্রান্তিলগ্নে অনেক কিছু করতে পারবো।
টাকা পাঠানোর মাধ্যম:
বিকাশঃ01612359408(personal)
নগদ: 01839872018 (personal)
রকেট: 018705249190 (personal)
Bank:
Dutch-Bangla Bank Limited(Sylhet branch)
Account name:AMZAD KHAN
Account number:1211580040198
সাহিদ স্যারের বউয়ের মতো লয়াল বউ চাই! ✊
Context - https://www.facebook.com/share/p/ppM3yVCZVXBpFGru/?mibextid=qi2Omg
One of the renowned departments of English of Bangladesh
A secondary Mixed (Boys and Girl’s) High School is in Sylhet, Bangladesh.
Affix is a hip hop based bollywood dance group.it is a famous dance group and carrying golden peace o
Department of Computer Science & Engineering, Sylhet Engineering College
It's our Batch group link https://www.facebook.com/groups/460013294098241
The First Science and Technology based Women's College in Sylhet Division with Hostel facilities.