https://open.spotify.com/track/56SMW00MiCdSj62FnoMMgn?si=49cdb30954f04cce
Love Is Stronger Song · Betti Mac · 2011
We Provide Best freelining service
Operating as usual
https://open.spotify.com/track/56SMW00MiCdSj62FnoMMgn?si=49cdb30954f04cce
Love Is Stronger Song · Betti Mac · 2011
আমার সকল শিক্ষকে মহান শিক্ষক দিবসের শুভেচ্ছা।
আমার শিক্ষকতা পেশার ১০ বছর!
আমার বয়স যখন ১৪ তখন থেকে আমার শিক্ষকতা পেশা শুরু! স্টুডেন্ট ছিলেন ৩ জন মেয়ে, তাদের বাসায় আমি পড়াতাম, এদের মধ্যে একজন মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে, বিয়ের আগে সে আমাকে টেক্সট দিয়ে বলেছিলো, "এই পর্যন্ত আমার জীবনে অনেক টিচার এসেছেন কিন্তু আপনার মতো সহজ করে জীবনকে আমাকে কেউ বুঝায় নি, বই পুস্তকের বাইরে যে শিখার অনেক কিছু আছে তা আপনি না হলে জানতাম না!"
ছোটবেলা আমাকে একজন স্যার জিজ্ঞেস করেছিলেন বড় হয়ে কি হতে চাও, আমি বলেছিলাম শিক্ষক পরে যেকোনো কিছু হতে চাই, এই পেশা আমার ভালো লাগেনা।
আল্লাহ আমাকে একজন শিক্ষক বানিয়ে দিলেন, এইচএসসি এর আগে থেকে আমার টিউশনি চলতো, এইচএসসি পরে মেইন পেশা হয়ে গেলো টিউশনি, সাইকেল নিয়ে এই বাসা থেকে ঐ বাসা, এর মধ্যে একটা প্রাইভেট স্কুলের টিচার হিসেবে যোগ দিলাম, যেখানে প্রথম ক্লাস করাতে যাওয়ার পর ক্লাস এইটের একটা ছেলে বলেছিলো "বন্ধু নতুন এডমিশন নিয়েছো?" ( দেখতে খুব ছোট ছিলাম তাই ভেবেছিলো আমি তাদের ক্লাসে নতুন এডমিশন নিয়েছি)
আমি সত্যি তাঁর বন্ধু হয়ে গিয়েছিলাম, যেই ছেলেটা পাশ করবে কিনা সন্দেহে ছিলো সে জেএসসিতে A+ পেয়েছিলো, ক্রেডিট তাঁর এবং সকল শিক্ষকদের। আমি শুধু তাঁকে বুঝিয়েছি মানুষ চাইলে সব পারে।
আমার স্কুলে জব পাওয়া নিয়ে চমৎকার একটা গল্প আছে, তাঁর আগে আমার এক ছাত্রীর কথা বলতে চাই , সে পিএসসি পরীক্ষার পর কওমি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়, তাঁর বাবার স্বপ্ন ছিলো সে জেএসসি দিবে, কিন্তু সে ক্লাস সিক্স, সেভেন লেখা পড়া করেনি, একটা স্কুলে সে নাম মাত্র ভর্তি ছিলো, সেই মেয়েকে আমি টিউশন করাই, ৪-৫ টা ক্লাসের পর তাঁর বাবাকে বলেছিলাম ভালো করে পড়লে সে A+ পাবে, বাবার উৎসাহ বেড়ে যায়,সেই মেয়েটা পরে 4.88 পেয়েছিলো সম্ভবত।
এগুলো পড়ে মনে হতে পারে আমি যাদেরকে পড়িয়েছি তাঁরা খুব ভালো করেছে, নাহ্ বাস্তবতা এতো সুন্দর হয়না, এমনও স্টুডেন্ট পেয়েছি ২-৩ ঘন্টা অংক বুঝানোর পর কিছুই পারতো না, নিজের মাথায় নিজে মারতাম কষ্টে, অনেক স্টুডেন্ট কোনরকম পাশ করলে অভিভাবক খুশি থাকতো।
কোন অভিভাবক মনে করতেন স্যার রেখেছেন কাজ শেষ, এখন সন্তানকে ভালো করার সব দায়িত্ব স্যারের।
বেশিরভাগ অভিভাবক ( আন্টিরা) আমাকে নিজের সন্তানের মতো স্নেহ করতেন, তাদের হয়তো এখনও মনে আছে আমি কি খেতে পছন্দ করি।
তারপর শিক্ষকতা পেশা থেকে বের হওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করলাম, কিন্তু শিক্ষকতা পেশা আমাকে ছাড়েনি, বাংলাদেশের কমপক্ষে ৩০ টা জেলায় আমার স্টুডেন্ট আছে, বিভিন্ন ভার্সিটির স্টুডেন্ট থেকে শুরু বিসিএস ক্যাডার আমার ক্লাস করেছেন।
LEDP প্রজেক্ট আমার জীবন বদলে দিয়েছে, এটা নিয়ে আমি আরেকদিন লিখতে চাই।
এই শিক্ষকতা পেশায় আমার একটা ট্রাজেডি আছে, যার জন্য আমি অনেক কিছু হারিয়েছিলাম, সেই কাহিনী লেখবো আরেকদিন।
আজ মহান শিক্ষক দিবস!
শুভেচ্ছা, দোয়া, ভালোবাসা সেইসব শিক্ষকদের যারা আমাকে একজন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন।
লেখাঃ রাজু আহমেদ
ফ্রিল্যান্সিং-এ আমার সর্ব কনিষ্ঠ স্টুডেন্ট !
আজ থেকে এক বছর আগে মামার সাথে এসে DIP:DM-5 ব্যাচে এডমিশন নিতে চায় সে, বয়স কম হওয়ায় লেখা পড়ায় ক্ষতি হবে এই ভেবে এডমিশন নেইনি, পরে তাঁর অভিভাবকদের সাথে কথা বলে তাঁদের পারমিশন নিয়ে এডমিশন নেই।
লকডাউনের সময় স্কুল কলেজ বন্ধ ছিলো তাই প্রায় ৪০ কি.মি দূর থেকে এসে ক্লাস করতে তাঁর সমস্যা হয়নি।
কোর্স চলাকালীন অবস্থায় নাবিল এবং তাঁর মামার অবস্থা মোটামুটি ছিলো, এমনকি কোর্স শেষ হওয়ার ২ মাস পরও ইনকাম শুরু করতে পারেননি তাঁরা।
নাবিল প্রথম অর্ডার পায় আজ থেকে ৫ মাস আগে, প্রথম বায়ার খুব হ্যাপি ছিলো তাঁর কাজে তাই বার বার অর্ডার করতে থাকে এবং তাঁর বন্ধুদের রেকমেন্ড করে।
সেই থেকে নাবিলকে আর পিছনে থাকাতে হয়নি, বয়স মাত্র ১৬ অথচ নাবিলের এখন প্রতি মাসে গড়ে আয় ২০-২৫ হাজার টাকা।
তাঁর মামা তুষার ভাই বলেছেন লাস্ট মাসে উনার আয় ৮০ হাজার+ ( উনাকে নিয়ে আরেকদিন লিখবো ইনশা আল্লাহ)
মামা ভাগ্নে অনেক দূর থেকে এসে ক্লাস করতেন, তাঁরা ক্লাস মিস করেননি বললে চলে, আল্লাহর কাছে লাখো কোটি শুকরিয়া আজ তাঁরা দুইজন সফল।
এই মেন্টরিং পেশা ভালো লাগার সবচেয়ে বড় কারণ স্টুডেন্টদের সফলতা, গতোকাল একজন স্টুডেন্টের সাথে কথা হলো যাকে একজন বায়ার লাস্ট মাসে ৭০০ ডলার দিয়েছে, অথচ সে এডমিশন নেওয়ার সময় বলেছিলো ভাই আমার ম্যাস খরচের টাকাটা ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করতে পারলে আমার চেয়ে খুশি আর কেউ হবে না।
যারা ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে নিতে চান,জেদ করে আসেন, কঠোর পরিশ্রম করেন, লেগে থাকেন, ব্যার্থ হওয়ার কোন সুযোগ নেই।
নিশ্চয় সারা সাপ্তাহের মধ্যে শুক্রবার দিনটি সবচেয়ে উত্তম! এই দিনটি কাটুক আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টার মাধ্যমে।
শুক্রবার দিনে আমরা আমাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গুলো নিতে পারি, যেমন আগামী এক সাপ্তাহ আমি নামাজ মিস দিবো না অথবা আগামী এক সাপ্তাহের মধ্যে আমি এই স্কিলটি আয়ত্ত করবো।
★ইংরেজির উপর ভালো দক্ষতা।
★ফেসবুক এডস,গুগল এডস, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ভালো ভাবে আয়ত্ত করে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা।
★কমিউনিকেশন স্কিল বাড়ানো।
এগুলো আপনার জীবন পরিবর্তন করে দিতে পারে।
শুক্রবার আসরের পর আল্লাহর কাছে দোয়া করুন, শপথ করুন নিজের টার্গেট পূরণের।
ছোট ছোট শপথ আপনাকে অনেক বড় করে তুলবে ইনশা আল্লাহ।
লেখাঃ রাজু আহমেদ
আমি বিশ্বাস করি এইচএসসি পাশ করার পর থেকে একজন স্টুডেন্টকে তাঁর নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করা উচিত, এই সময় নিজের টাকায় নিজের শখ পূরণ করার চেষ্টা করা উচিত।
এইচএসসি পাশ করার পরের সময়টা স্টুডেন্টদের জন্য কঠিন সময়, এই সময় অনেক পরিবার লেখা পড়ার খরচ দিতে চায় না, অনেক স্টুডেন্ট এই বয়সে এসে বাড়ি থেকে টাকা আনতে খারাপ লাগে।
বেশিরভাগ স্টুডেন্ট উচ্চ শিক্ষার জন্য শহরে চলে আসে, শহরে এসে আয়ের পথ খোঁজে বের করা তাদের জন্য খুব কঠিন হয়ে যায়!
এই সমস্যার চমৎকার সমাধান হতে পারে ফ্রিল্যান্সিং, তবে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনাকে সময় দিতে হবে প্রচুর, প্রতিদিন গড়ে ৮-১০ ঘন্টা সময় দিতে হবে।
এই সময়টা বের করতে পারলে ১০-১২ মাস পরিশ্রম করলে, পড়া লেখার খরচ চালানোর পাশাপাশি নিজের শখ নিজে পূরণ করা পসিবল, তাছাড়া ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে আপনার জন্য একটা স্মার্ট ক্যারিয়ার।
আমার অন্যতম সফল স্টুডেন্ট সারওয়ার, এইচএসসি পাশ করেই সে DIP:DM-4 ব্যাচে এডমিশন নিয়েছিলো, প্রথম দিকে সে খুব সাফার করছিলো, কোর্স শেষ করার এক মাসের মধ্যে অর্ডার পাওয়া শুরু করে সে, লাস্ট ৮ মাসে সারওয়ার ফ্রিল্যান্সিং থেকে গড়ে প্রতি মাসে ২৫ হাজার টাকা ইনকাম করেছে। আমার মনে হয় একজন রানিং স্টুডেন্টের জন্য এই সংখ্যাটা মন্দ নয়। এই পেশায় আপনি যতো বেশি পরিশ্রম করবেন যতো বেশি শিখবেন আপনার আয় ততো বাড়বে।
ফ্রিল্যান্সিং পেশা শুরু করার জন্য থাকতে হবে একটা কম্পিউটার, ইন্টারনেট কানেকশন আর দিতে হবে সময়। এই পেশায় কেউ খুব দ্রুত সফল হয় কেউ দেরিতে হয়, যারা হাল ছাড়েনা তাঁরা সবাই সফল হয়।
Creator Lab is a fun, exciting and educational space where children and teenagers can l
Working today to shine tomorrow.
Hello Well, come to our page. This is a computer training center. we are training basic computer MS Word, MS Excel, MS Office.
Fore-Finger is an IT based institute. Especially, Accounts Management System and Digital Marketing c
Your services:👉Basic computer👉Graphics Design👉Web design👉Office Application👉 Programming
𝐖𝐞 𝐨𝐟𝐟𝐞𝐫 𝐁𝐚𝐬𝐢𝐜 & 𝐀𝐝𝐯𝐚𝐧𝐜𝐞 𝐂𝐨𝐦𝐩𝐮𝐭𝐞𝐫 𝐂𝐨𝐮𝐫𝐬𝐞𝐬, 𝐆𝐫𝐚𝐩𝐡𝐢𝐜𝐬 𝐃𝐞𝐬𝐢𝐠𝐧, 𝐃𝐢𝐩𝐥𝐨𝐦𝐚 𝐢𝐧 𝐂𝐨𝐦𝐩𝐮𝐭𝐞𝐫, 𝐍𝐞𝐭𝐰𝐨𝐫𝐤𝐢𝐧𝐠, 𝐒𝐄𝐎, 𝐃𝐢𝐠𝐢𝐭𝐚𝐥 𝐌𝐚𝐫𝐤𝐞𝐭𝐢𝐧𝐠, 𝐈𝐓 𝐒𝐮𝐩𝐩𝐨𝐫𝐭 𝐒𝐞𝐫𝐯𝐢𝐜𝐞𝐬 𝐞𝐭𝐜.
Our main purposes isn't earning behind training businesses. we are trying to give a little effort so
Spend 30 minutes every day and Learn Freelancing. We plan to build a self Reliant Nation.
"Freelancing House'' The Pioneer of Excellence To provide Advance Freelancing & English training ser
Jamil Tech is a custom software solution provider powered by a team having since long expertise in Software Development. We have a rich history of excellence in Business Intelligence, Enterprise Application, Web, Android & SharePoint Application etc.