13/11/2024
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্বিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া 🎨
ছবিটি এঁকেছেন চারুকলা ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থী Shanto Ahamed ভাই ।
✅তোমার স্বপ্নকে সত্যি করতে চলে আসো
চারুছায়া - চারুকলা ভর্তি সহায়ক কর্মশালা তে ।
✅জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় C1 ইউনিটে পরীক্ষা দিতে সর্বোচ্চ ভালো প্রস্তুতি একমাত্র চারুছায়া'তেই ।
🔴বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে মেসেজ দিতে পারো ।
11/11/2024
জীবিত অবস্থায় স্বীকৃতি না পাওয়া জগৎ বিখ্যাত কিংবদন্তী শিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গগ। এই চিত্রকার নিজের কীর্তিগাথার জয়জয়কার কিছুই নিজে দেখে যেতে পারেননি। তার আগেই আত্মহত্যা করে পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন। শুধুমাত্র আঁকার জন্যই বিখ্যাত নন, তিনি নিজের জীবনের সংগ্রামী লড়াইয়ের জন্যও পরিচিত। বিষণ্ণ এই জাদুকর বুক ভরা বিষাদ নিয়েও শিল্প সংস্কৃতিকে দিয়েছেন শ্রেষ্ঠ কিছু উপহার। আজ আমরা এই কৃতী শিল্পীর কয়েকটি অজানা দিক সম্পর্কে জানব।
চারজন ভিনসেন্ট
পরিবারে একমাত্র ভিনসেন্ট তিনিই ছিলেন না। বরং তার বড় ভাই এবং পিতামহের নামও ছিল ভিনসেন্ট ভ্যান গগ। তাছাড়া ছোট ভাই থিও ভ্যান গগও ভাইয়ের স্মরণে নিজের ছেলের নাম রাখেন ভিনসেন্ট ভ্যান গগ।
চিত্রকার হিসেবে পথ চলা
জীবনের ২৭ বছর বয়সে এসে ছবি আঁকা শুরু করেন ভ্যান গগ। ছবি আঁকার জন্য কারো কাছে হাতেখড়ি নেননি তিনি। অনেকটা সহজাতই ছিল ব্যাপারটি। শুরুর দিককার ছবিগুলোতে এতটা রঙ ব্যবহার করতেন না ভ্যান গগ। সমাজের নিদারুণ বাস্তবতা ও কঠিন বিষয়বস্তু উপস্থাপনই ছিল তাঁর আঁকার মূল উদ্দেশ্য। দরিদ্রতা, গরীব জীবনযাপন ভ্যান গগের প্রথম দিককার ছবিগুলোতে প্রকটভাবে ফুটে উঠেছে। মূলত নিজের জীবনই তিনি ফুটিয়ে তুলতেন রঙ তুলি দিয়ে। পরবর্তীতে তাঁর ছবিগুলোতে রঙের ব্যবহার অনেক বেড়ে যায়। মূলত সেই ছবিগুলোর জন্যই বিখ্যাত হয়ে ওঠেন ভিনসেন্ট।
05/11/2024
ক্লাস রুটিন
অফলাইন ও অনাইনের ক্লাস শুরু হয়ে গেছে । দ্রুত যোগাযোগ করে ভর্তি হয়ে যান ।
💠 চারুছায়া পরিবার সবর্দা পরীক্ষার্থীদের সুবিধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। তাই যেসকল ভর্তি পরীক্ষার্থী নানা রকম সীমাবদ্ধতার কারণে অফলাইন ক্লাস করতে অপারগ তাদের কথা বিবেচনা করেই চারুছায়া পরিবার অফলাইন ক্লাসের পাশাপাশি অনলাইন ক্লাস শুরু করেছে। ✨
💠অনলাইন ক্লাসের সময়সূচি ও অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চারুছায়া পেইজের সাথে যুক্ত থাকুন। ✨
💠এছাড়াও যেকোনো রকম জিজ্ঞাসার জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের পেইজ অথবা কল করুন নিচে দেয়া নাম্বারে -
প্রমা : 01915023314
হাদি : 01790092119
ভর্তি হতে গুগল ফর্মটি পূরণ করুনঃ
https://docs.google.com/.../1W2-Ra8Dcj.../
#চারুছায়া
02/11/2024
ছবির নির্দেশ দিচ্ছেন পোপ, বিরক্ত মিকেলেঞ্জেলো ‘শায়েস্তা’ করলেন হাতুড়ি দিয়ে:
গ্রন্থনা: রিপন আহসান ঋতু
সেইসময়টাকে বলা হয় ইউরোপের নবজাগরণ। মধ্যযুগের অন্ধকার আস্তে আস্তে সরে যাচ্ছে। আর নতুন সময়কে রাঙিয়ে দিচ্ছেন নতুন যুগের শিল্পীরা। শুধু তো চিত্রশিল্প নয়, সঙ্গে ভাস্কর্য। নতুন রূপে সেজে উঠছে ইউরোপ। আর ইউরোপের এই নবরূপায়ণের কথা বললেই মনে পড়ে কত শিল্পী, ভাস্করের নাম। তার মধ্যে মিকেলেঞ্জেলোর নাম আসবেই।
মিকেলেঞ্জেলো বলতেই প্রথম মনে আসে সিস্টিন চ্যাপেলের ছাদে আঁকা বিরাট চিত্রশিল্প। তবে ছবি আঁকা দিয়ে শুরু করলেও আসলে মূর্তি তৈরিতেই তাঁর উৎসাহ ছিল। খুব রগচটা মানুষ ছিলেন মিকেলেঞ্জেলো। যখন যা মনে আসত, বলে দিতেন। কারোর সঙ্গেই তাঁর ঠিক বনিবনা হত না। একবার করলেন কী, তরুণ এক ভাস্করের গড়া মূর্তি দেখে মুখের উপর বলে দিলেন, মূর্তিটি তেমন ভালো হয়নি। সেই ভাস্কর তখন কষিয়ে এক ঘুঁষি বসালেন মিকেলেঞ্জেলোর নাকে। সেই ভাঙা নাক নিয়েই বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিলেন তিনি।
এরকম বদ মেজাজ নিয়েই সারাজীবন কাটিয়ে দিয়েছেন। শিল্পী মানেই কি বদমেজাজি হন? কে জানে!
ফ্লোরেন্সে বসেই চিত্রকলা থেকে ভাস্কর্যশিল্পের শিক্ষা ও অনুশীলন করলেন মিকেলেঞ্জেলো। তারপর ভাগ্যান্বেষণের জন্য গেলেন রোম। সেখানে তাঁর কাজ ভালো লেগে যায় পোপ দ্বিতীয় জুলিয়াসের। এতটাই ভালো লেগে গেল, যে তিনি বললেন কেবল তাঁর কাছেই কাজ করতে হবে। অন্য কারোর কাছে যাওয়া চলবে না।
মিকেলেঞ্জেলো থেকে গেলেন। পোপের নির্দেশ অনুযায়ী নানান মূর্তি তৈরি করতেন। বেশিরভাগ সময়েই কোনো কাজ থাকত না। তখন নিজের মতো অনুশীলন করতেন। ভাস্কর্যের মধ্যে তাঁকে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ করত মানব শরীরের বিভিন্ন ভাঁজ ও ঢাল। পেশীর গঠন, শিরার অবস্থান - এইসব বিষয়গুলো খুব খুঁটিয়ে বোঝার চেষ্টা করতেন মিকেলেঞ্জেলো। একটা মূর্তি তৈরি করার আগে বিভিন্ন দিক থেকে মাপজোক করতেন। শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অনুপাত হত নিখুঁত। মূর্তি তৈরির এইসব অনুপাত তাঁর আঁকা ছবিতেও ছাপ ফেলেছিল। মনে হত যেন ছবিগুলিরও ভার আছে। তাই তো তাঁর ছবিগুলিকে বলা হয় মূর্তিপ্রতিম। অর্থাৎ মূর্তির মতো। সমতলে আঁকা ছবিগুলোর যেন তৃতীয় একটি মাত্রা আছে।
কিন্তু গোঁ ধরে বসেছিলেন মিকেলেঞ্জেলো। ছবি তিনি আঁকবেন না। রোমের যে প্রাসাদে পোপ থাকতেন, সেই প্রাসাদের নাম ‘ভ্যাটিকান’। সেই প্রাসাদের মধ্যেই একটা গির্জা, নাম সিস্টিন। মিকেলেঞ্জেলোকে বারবার পোপ অনুরোধ করেন, সেই সিস্টিন চ্যাপেলের ছাদে সুন্দর করে বাইবেলের নানা কাহিনি এঁকে দিতে। কিন্তু মিকেলেঞ্জেলো তাঁর জেদ ছাড়েন না। ছবি তিনি আঁকবেন না। মূর্তি তৈরির যে আস্বাদ তিনি পেয়ে গেছেন, পোপ দ্বিতীয় জুলিয়াস সেটা বুঝতেন। কিন্তু সবাই সেকথা বুঝবে কেন? কিছুদিনের মধ্যেই রটে গেল, আসলে মিকেলেঞ্জেলো ভয় পেয়েছেন। তাই ছবি আঁকার কাজে হাত দিচ্ছেন না। আঁকতে পারলে তো আঁকবেন।
এই কথা কানে যাওয়া মাত্র ক্ষেপে গেলেন মিকেলেঞ্জেলো। ঠিক করলেন, ছবি তিনি আঁকবেন। এবং এঁকে দেখিয়ে দেবেন ছবি আঁকা কাকে বলে। ততদিনে মূর্তি তৈরি শিখতে তিনি লুকিয়ে শবদেহ জোগাড় করেছেন। মোমবাতির আলোয় লুকিয়ে লুকিয়ে সেইসব মৃতদেহ কেটেকুটে দেখতেন ভিতরের কলকব্জা। সেসবের স্কেচ নিতেন। ছবি আঁকার জন্য সেইসব স্কেচগুলিকেই কাজে লাগালেন তিনি।
গির্জার ভিতরে কাঠের ভারা বাঁধা হল। তার উপরে পাটাতন। পাটাতনের উপর বসে, শুয়ে ছবি আঁকেন মিকেলেঞ্জেলো। এ তো আর ক্যানভাসে আঁকা ছবি নয়! ছাদের দেয়াল যেন তাঁর নাকের কাছে চলে আসে। যখন মাথা আঁকেন, তখন জানেন না কোথায় পা আঁকবেন। যখন পা আঁকেন, তখন মাথা কোথায় দেখতে পান না। সেইসঙ্গে তুলিতে একটু বেশি রং উঠলেই টুপটুপ করে জামাকাপড়ের উপর পড়ে। এইসব ভেবেই তো কাজ নিতে চাননি তিনি। কিন্তু অপমানের তাপ যে সহ্য করতে পারেন না তিনি।
মিকেলেঞ্জেলোর ছবি এমনিতে বেশ পছন্দই হচ্ছিল পোপের। তবু মাঝে মাঝে এসে দেখে যেতেন, আর সেইসঙ্গে ছোটোখাটো কিছু নির্দেশ দিতেন শিল্পীকে। মিকেলেঞ্জেলোর সেটুকুই পছন্দ হত না। ছবির ব্যাপার তিনি পোপের থেকে ভালো বোঝেন। একদিন করলেন কী, ভারা থেকে একটা বেশ বড় আকারের হাতুড়ি ফেলে দিলেন নিচে। হিসেব করে ফেলেছিলেন। যাতে পোপের ঘাড়ের উপর না পড়ে হাতুড়ি। কিন্তু বেশ ভড়কে গিয়েছিলেন পোপ।
পোপ আর বিরক্ত করতে আসেননি। মিকেলেঞ্জেলো আর গির্জার ঘর থেকে বেরোননি। খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থাও হয় ঘরের মধ্যেই। ছবি আঁকার কাজ শেষ হয়ে আসে। দেখতে দেখতে সাড়ে-চার বছর কেটে যায়। শিল্পী কাজ শেষ করেন। গোটা ছাদ জুড়ে তখন বাইবেলের নানা কাহিনির চিত্ররূপ। একদম কিনারা দিয়ে পরীদের সারি। ছাদের মাঝখান দিয়ে নিউ টেস্টামেন্টের ছবি। মানুষের সৃষ্টি। সৃষ্টির প্রথম ছয়দিন, নোয়ার নৌকা, মহাপ্লাবন। গির্জার গোলকাকার ছাদে সেইসব ছবি দেখতে মানুষের ভিড় ভেঙে পড়ে। আর সেইসঙ্গে শিল্পীকে দেখতেও তাঁদের বিপুল আগ্রহ। মিকেলেঞ্জেলো তখন সাড়ে-চার বছরের পরিশ্রমের ভারে নুয়ে পড়েছেন। পিঠ বেঁকে গেছে ধনুকের মত। ঘাড় অবশ হয়ে গেছে।
আবারও সিস্টিনের দেয়ালে ছবি আঁকতে ডাকা হয় মিকেলেঞ্জেলোকে। ছাদ আঁকার প্রায় তিরিশ বছর পরে। গির্জার এক কোণে বেদীর উপর শেষ বিচারের ছবি। সৃষ্টির অন্তিম বিচারের দিন অজস্র মানুষ কবর থেকে উঠে এসেছেন। ছবি খুব বেশি আঁকেননি তিনি। তবে তাঁর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুললে, সেই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যে শিল্পীর ধর্ম!
তথ্যসূত্র: পশ্চিম ইওরোপের চিত্রকলা, অশোক মিত্র
02/11/2024
এখানে প্রতিটি শিল্পীর চিত্রকর্মের ধরন আঁকা আছে 🎨
28/10/2024
চারুছায়া - ভর্তি সহায়ক কর্মশালার অফলাইন কোর্স পুরোদমে শুরু হয়ে গেছে । এদিক-সেদিক ঘুরোঘুরি না করে চলে আসুন প্রকৃতির রূপসী কন্যা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ।
সময়: বিকাল ৩:৩০
স্থান: পুরান কলাভবন সংলগ্ন,
চারুছায়া, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
🔴 ঢাবি , রাবি , চবি , জবি , জাবি ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এই কর্মশালাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
🔴 প্রতিটি ক্লাস হবে আপনাদের স্বপ্নপূরণের প্রত্যেকটি সিঁড়ি।
আর দেরি নয় দ্রুত যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে ।
চারুকলা এবং নাটক ও নাট্যতত্ত্ব ভর্তি কর্মশালা ২০২৪
পরিচালনায় ৯ম ব্যাচ
চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থীবৃন্দ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ।
28/10/2024
আর নয় ছোটাছুটি ...
পহেলা নভেম্বর ,২০২৪ থেকে শুরু হতে যাচ্ছে অনলাইন কোর্স , ফ্রি অনলাইন ডেমো ক্লাস শেষ !!
অনলাইন ডেমো ক্লাসে আপনাদের আগ্রহ দেখে আমরা আনন্দিত । তাই আর নয় দেরি , ঘরে বসে থেকে অনলাইনে সরাসরি ক্লাসগুলোতে অ্যাটেন্ড করে আপনার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে এগিয়ে যান ।
আমাদের অনলাইন কোর্সে মোট ক্লাস সংখ্যা থাকবে ৩২ টি । প্রতি সপ্তাহে ৪টি করে ক্লাস হবে । সাথে থাকবে পরীক্ষা , বাড়ির কাজ , নোটস ও সঠিক গাইডলাইন ।
তাই আর দেরি নয় দ্রুত যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে ।
ভর্তি হতে গুগল ফর্মটি পূরণ করুনঃ
https://docs.google.com/forms/d/1W2-Ra8Dcj-i0iZOywZEGk5Pw1UyhnajmqfAlPc2uglw/
চারুকলা এবং নাটক ও নাট্যতত্ত্ব ভর্তি কর্মশালা ২০২৪
পরিচালনায় ৯ম ব্যাচ
চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থীবৃন্দ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ।
28/10/2024
ধৈর্য একটি মহৎ গুণ।
সৃষ্টিশীল ও সৃজনশীল মানুষের ধৈর্য সব থেকে বেশি । শিল্প লালন করতে ধৈর্য দরকার সাথে দরকার পরিশ্রম ।
✨ শুরু হয়ে গেছে চারুছায়া ভর্তি সহায়ক কর্মশালার "অফলাইন ক্লাস" ও "অনলাইন ক্লাস"। ✨
💠 অফলাইন ক্লাস হচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় পুরান কলাভবন সংলগ্ন চারুছায়া'তে ।
💠 চারুছায়া পরিবার সবর্দা পরীক্ষার্থীদের সুবিধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। তাই যেসকল ভর্তি পরীক্ষার্থী নানা রকম সীমাবদ্ধতার কারণে অফলাইন ক্লাস করতে অপারগ তাদের কথা বিবেচনা করেই চারুছায়া পরিবার অফলাইন ক্লাসের পাশাপাশি অনলাইন ক্লাস শুরু করেছে। ✨
💠অনলাইন ক্লাসের সময়সূচি ও অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চারুছায়া পেইজের সাথে যুক্ত থাকুন। ✨
💠এছাড়াও যেকোনো রকম জিজ্ঞাসার জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের পেইজ অথবা কল করুন নিচে দেয়া নাম্বারে -
প্রমা : 01915023314
হাদি : 01790092119
#চারুছায়া
27/10/2024
আমরা জানি আপনি আঁকতে ভালোবাসেন । নিঃসন্দেহে আপনি একজন ক্রিয়েটিভ মানুষ । আপনার ক্রিয়েটিভিটির বাস্তবায়ন রূপ দিন । আপনার স্বপ্নকে সত্যি করতে আমরা আছি আপনার পাশে ।
ছবিটি এঁকেছে আমাদের একটি স্টুডেন্ট ইরাবতী ( বিষয় : পার্সপেক্টিভ )
👉শুরু হয়ে গেছে চারুছায়া ভর্তি সহায়ক কর্মশালার "অফলাইন ক্লাস" ও "অনলাইন ক্লাস"। ✨
💠 অফলাইন ক্লাস হচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় পুরান কলাভবন সংলগ্ন চারুছায়া'তে ।
💠 চারুছায়া পরিবার সবর্দা পরীক্ষার্থীদের সুবিধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। তাই যেসকল ভর্তি পরীক্ষার্থী নানা রকম সীমাবদ্ধতার কারণে অফলাইন ক্লাস করতে অপারগ তাদের কথা বিবেচনা করেই চারুছায়া পরিবার অফলাইন ক্লাসের পাশাপাশি অনলাইন ক্লাস শুরু করেছে। ✨
💠অনলাইন ক্লাসের সময়সূচি ও অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চারুছায়া পেইজের সাথে যুক্ত থাকুন। ✨
💠এছাড়াও যেকোনো রকম জিজ্ঞাসার জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের পেইজ অথবা কল করুন নিচে দেয়া নাম্বারে -
প্রমা : 01915023314
হাদি : 01790092119
#চারুছায়া
26/10/2024
✨ শুরু হয়ে গেছে চারুছায়া ভর্তি সহায়ক কর্মশালার "অফলাইন ক্লাস" ও "অনলাইন ক্লাস"। ✨
💠 অফলাইন ক্লাস হচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় পুরান কলাভবন সংলগ্ন চারুছায়া'তে ।
💠 চারুছায়া পরিবার সবর্দা পরীক্ষার্থীদের সুবিধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। তাই যেসকল ভর্তি পরীক্ষার্থী নানা রকম সীমাবদ্ধতার কারণে অফলাইন ক্লাস করতে অপারগ তাদের কথা বিবেচনা করেই চারুছায়া পরিবার অফলাইন ক্লাসের পাশাপাশি অনলাইন ক্লাস শুরু করেছে। ✨
💠অনলাইন ক্লাসের সময়সূচি ও অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চারুছায়া পেইজের সাথে যুক্ত থাকুন। ✨
💠এছাড়াও যেকোনো রকম জিজ্ঞাসার জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের পেইজ অথবা কল করুন নিচে দেয়া নাম্বারে -
প্রমা : 01915023314
হাদি : 01790092119
#চারুছায়া
25/10/2024
✨শুরু হয়ে গেছে চারুছায়া ভর্তি সহায়ক কর্মশালার "অফলাইন ক্লাস" ও "অনলাইন ক্লাস"। ✨
💠 অফলাইন ক্লাস হচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় পুরান কলাভবন সংলগ্ন চারুছায়া'তে ।
💠 চারুছায়া পরিবার সবর্দা পরীক্ষার্থীদের সুবিধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। তাই যেসকল ভর্তি পরীক্ষার্থী নানা রকম সীমাবদ্ধতার কারণে অফলাইন ক্লাস করতে অপারগ তাদের কথা বিবেচনা করেই চারুছায়া পরিবার অফলাইন ক্লাসের পাশাপাশি অনলাইন ক্লাস শুরু করেছে। ✨
💠অনলাইন ক্লাসের সময়সূচি ও অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চারুছায়া পেইজের সাথে যুক্ত থাকুন। ✨
💠এছাড়াও যেকোনো জিজ্ঞাসার জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের পেইজ অথবা কল করুন নিচে দেয়া নাম্বারে -
প্রমা : 01915023314
হাদি : 01790092119
#চারুছায়া
24/10/2024
আলহামদুলিল্লাহ!
এখনো DU অনেক সময় বাকি, শুরু থেকেই যদি পরিকল্পনা মাফিক প্রস্তুতি নেওয়া হয়, তবে চমৎকারভাবে প্রস্তুতি শেষ করা সম্ভব। তাই এখন থেকেই পড়াশোনা শুরু করো ।
যারা ভর্তি হতে চাও চারুকলা বিভাগে, সেসকল শিক্ষার্থীদের জন্য সাজানো গোছানো কর্মশালায় বিশেষ ছাড়ে ভর্তি হওয়ার সুবিধা আছে ।
যোগাযোগ :
চারুকলা ভর্তি কর্মশালা
চারুছায়া
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
24/10/2024
এত দেরি করার কি আছে !
দ্রুত ভর্তি হয়ে যান আমাদের কর্মশালায় ।
আপনার অনেক প্রস্তুতি বাকি যে......
✨ শুরু হয়ে গেছে চারুছায়া ভর্তি সহায়ক কর্মশালার "অফলাইন ক্লাস" ও "অনলাইন ক্লাস"। ✨
💠 অফলাইন ক্লাস হচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় পুরান কলাভবন সংলগ্ন চারুছায়া'তে ।
💠 চারুছায়া পরিবার সবর্দা পরীক্ষার্থীদের সুবিধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। তাই যেসকল ভর্তি পরীক্ষার্থী নানা রকম সীমাবদ্ধতার কারণে অফলাইন ক্লাস করতে অপারগ তাদের কথা বিবেচনা করেই চারুছায়া পরিবার অফলাইন ক্লাসের পাশাপাশি অনলাইন ক্লাস শুরু করেছে। ✨
💠অনলাইন ক্লাসের সময়সূচি ও অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চারুছায়া পেইজের সাথে যুক্ত থাকুন। ✨
💠এছাড়াও যেকোনো রকম জিজ্ঞাসার জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের পেইজ অথবা কল করুন নিচে দেয়া নাম্বারে -
প্রমা : 01915023314
হাদি : 01790092119
#চারুছায়া
24/10/2024
মৃৎশিল্প
বাংলার ঐতিহ্যবাহী শিল্পকর্ম
‘মৃৎ’ শব্দের অর্থ হচ্ছে মৃত্তিকা বা মাটি আর ‘শিল্প’ বলতে বোঝানো হয় সুন্দর ও সৃষ্টিশীল বস্তুকে। তাই মাটি দিয়ে তৈরি সব শিল্পকর্ম মৃৎশিল্প হিসেবে পরিচিত। ইংরেজিতে মৃৎশিল্পকে সাধারণত ‘পটারি’ বা ‘সিরামিক আর্ট’ নামে অভিহিত করা হয়। এই শিল্পকর্মের কারিগর যারা, সেই শিল্পীদের বলা হয় কুমোর ।
মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পা সভ্যতার সময় থেকে বগুড়ার মহাস্থানগড় খননের পর মাটির পাত্র পাওয়া যায়। প্রাপ্ত শ্রেণীবদ্ধ লোকশিল্পগুলি এখনও আধুনিক শিল্পকর্মের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে।
সর্বপ্রথম চীনের থাংশান শহরে মৃৎশিল্পের জন্ম হয়। আর এ কারণে এ শহরটিকে মৃৎশিল্পের শহর বলা হয়। চীনের পেইচিং শহর থেকে ১৫০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে এই শহরের অবস্থান। এখানকার পথে-প্রান্তরে, পর্যটনকেন্দ্র ও পার্কগুলোতে মৃৎশিল্পের নানা শিল্পকর্ম দেখতে পাওয়া যায়।
আমাদের দেশেও এই শিল্পের ব্যবহার সেই আদিকাল থেকে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলো মৃৎশিল্পের জন্য বিখ্যাত। এছাড়া বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে মাটির তৈরি হাড়ি-পাতিল, কলসি, থালা, বাটি, ফুলের টব, ফুলদানি, ব্যাংক, খাবার টেবিল, খেলনা, সৌখিন সামগ্রীসহ নানা জিনিসপত্রের ব্যবহার হয়।
23/10/2024
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন
জয়নুল আবেদিন ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দের ২৯ ডিসেম্বর তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জ মহুকুমার কেন্দুয়াতে (বর্তমান নেত্রকোনা) জন্মগ্রহণ করেন।[৪] বাবা তমিজউদ্দিন আহমেদ ছিলেন পুলিশের দারোগা (সাব-ইন্সপেক্টর), মা জয়নাবুন্নেছা গৃহিনী। নয় ভাইবোনের মধ্যে জয়নুল আবেদিন ছিলেন সবার বড়। পড়াশোনায় হাতেখড়ি পরিবারের অভ্যন্তরীণ পরিমণ্ডলেই।
খুব ছোটবেলা থেকেই তিনি ছবি আঁকতে পছন্দ করতেন। পাখির বাসা, পাখি, মাছ, গরু-ছাগল, ফুল-ফল এঁকে মা-বাবাকে দেখাতেন। ছেলেবেলা থেকেই শিল্পকলার প্রতি তার গভীর আগ্রহ ছিল। মাত্র ষোল বছর বয়সে বাড়ি থেকে পালিয়ে তিনি বন্ধুদের সাথে কলকাতায় গিয়েছিলেন শুধু গভর্নমেন্ট স্কুল অব আর্টস দেখার জন্য। কলকাতা গভর্নমেন্ট স্কুল অব আর্টস ঘুরে আসার পর সাধারণ পড়াশোনায় জয়নুল আবেদিনের মন বসছিল না। তাই ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে ম্যাট্রিক পরীক্ষার আগেই স্কুলের পড়ালেখা বাদ দিয়ে কলকাতায় চলে যান এবং মায়ের অনুসমর্থনে গভর্নমেন্ট স্কুল অব আর্টস-এ ভর্তি হন। তাঁর মা জয়নুল আবেদিনের আগ্রহ দেখে নিজের গলার হাড় বিক্রি করে ছেলেকে কলকাতার তখনকার আর্ট স্কুলে ভর্তি হতে সাহায্য করেন। জয়নুল আবেদিন ১৯৩৩ থেকে ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত কলকাতার সরকারি আর্ট স্কুলে পড়েন। ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার গভর্নমেন্ট স্কুল অব আর্টসের ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং বিভাগ থেকে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন ।
জয়নুল আবেদিন ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দের দুর্ভিক্ষ চিত্রমালার জন্য বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছেন। এ ছাড়াও তার বিখ্যাত শিল্পকর্মগুলো হল: ১৯৫৭-এ নৌকা, ১৯৫৯-এ সংগ্রাম, ১৯৭১-এ বীর মুক্তিযোদ্ধা, ম্যাডোনা প্রভৃতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তার দীর্ঘ দুটি স্ক্রল ১৯৬৯-এ অঙ্কিত 'নবান্ন' এবং ১৯৭৪-এ অঙ্কিত 'মনপুরা-৭০' জননন্দিত দুটি শিল্পকর্ম।
22/10/2024
‼️জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর চারুকলা বিভাগের ৯ম ব্যাচের শিক্ষার্থী দ্বারা পরিচালিত ভর্তি সহায়ক কর্মশালা "চারুছায়া"‼️
তারিখ: ২৩-১০-২৪ খ্রি:
সময়: বিকাল ৩:৩০
স্থান: পুরান কলাভবন সংলগ্ন,
চারুছায়া, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন,
01790092119
01915023314
🔴 ঢাবি , রাবি , চবি , জাবি ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এই কর্মশালাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
🔴 প্রতিটি ক্লাস হবে আপনাদের স্বপ্নপূরণের প্রত্যেকটি সিঁড়ি।
🔴 তাই দেরি নয় । এখনই যুক্ত হয়ে যান আমাদের সাথে ।
22/10/2024
অনলাইন ফ্রি ক্লাস ‼️ অনলাইন ফ্রি ক্লাস ‼️
আপনি কি চারুকলা এবং নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগে ভর্তি হতে চান ? তাহলে এই ক্লাস টি আপনার জন্য ।
আগামী ২৩-১০- ২৪ বুধবার রাত ৮.০০ টায় অনলাইনে
আপনাদের ক্লাস থাকছে ....
🔴 ঢাবি , রাবি , চবি , জাবি ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এই কর্মশালাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
🔴 প্রতিটি ক্লাস হবে আপনাদের স্বপ্নপূরণের প্রত্যেকটি সিঁড়ি।
🔴 তাই দেরি নয় । এখনই যুক্ত হয়ে যান আমাদের সাথে ।