
রাইজিং স্টার পাবলিক স্কুল
শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড
Operating as usual
রাইজিং স্টার পাবলিক স্কুল
বার্ষিক বনভোজন ২০২৪
সৈজন্যে:রাইজিং স্টার পাবলিক স্কুল।
স্হান:নরসিংদী ড্রিম হলিডে পার্ক
পিকনিক ২০২৪
যাত্রা শুরু....
ইনশাআল্লাহ,আগামীকাল ৩১-০৫-২০২৪ ইং তারিখে আমাদের ছোট্ট সোনামণিদের নিয়ে আনন্দ ভ্রমণে যাচ্ছি।
স্থান:- ড্রিম হলিডে পার্ক, পাঁচদোনা,নরসিংদী
সকলে দোয়া করবেন 🤲
If anybody would like to improve speaking english,he/she has to practice more and more time.nobody can improve english skill without practicing.
জঙ্গলের রাজা বাঘ মশাই ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলো - "কোনো শিশুকে নিরক্ষর রাখা চলবে না।। সবার জন্য যথাযথ শিক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে।।"
সব ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে হবে।।
পড়াশুনা শেষ হলে,, সবাইকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।।
শুরু হলো সর্ব শিক্ষা অভিযান!!
হাতির বাচ্চা স্কুলে এলো।।
বাঁদর,, মাছ,, কচ্ছপ,, বিড়াল,,উট ,, জিরাফ,, সবার বাচ্চা স্কুলে পৌঁছে গেলো।।
শুরু হলো ধুমধাম করে পড়াশোনা।।
"ফার্স্ট ইউনিট টেষ্ট" হলো।। হাতির বাচ্চা ফেল।।
- "কোন সাবজেক্টে ফেল ??" হাতি এসে প্রশ্ন করে।।
-- "গাছে ওঠা" সাবজেক্টে ফেল করেছে।।"
হাতি পড়লো মহা চিন্তায়।। তার ছেলে ফেল ?? এটা কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না।।
শুরু হলো খোঁজাখুঁজি,, ভালো টিউটর পেতেই হবে।। সন্তানের শিক্ষার ব্যাপারে কোনো রকম কম্প্রোমাইজ করা যাবে না।।
হাতির এখন একটাই টেনশন,, যেভাবেই হোক,, ছেলেকে গাছে চড়া শেখাতে হবে !!
"গাছে ওঠা' সাবজেক্টে টপার করে তুলতে হবে।।
ফার্স্ট সেশন অতিক্রান্ত।।
ফাইনাল রেজাল্ট আউট হলো।।
দেখা গেলো - হাতি,, উট,, জিরাফ,, মাছ,, সবার বাচ্চা ফেল।।
বাঁদরের বাচ্চা টপার হয়ে গেছে।।
প্রকাশ্য মঞ্চে বিভিন্ন গেষ্টদের আমন্ত্রিত করে,, বিরাট অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলো।।
সেখানে টপার হিসাবে বাঁদরের বাচ্চার গলায় মেডেল পরিয়ে দেওয়া হলো।।
চুড়ান্ত অপমানিত হয়ে হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজ নিজ সন্তানকে দারুণ পিটুনি দিলো।।
এতো টিউশন,, এতো খরচ,, এর পরেও চূড়ান্ত অসম্মান!!
তারা মেনে নিতে পারলো না।।
-- "ফাঁকিবাজ,, এতো চেষ্টা করেও তোর দ্বারা গাছে চড়া সম্ভব হলো না ?? নিকম্মা কোথাকার।।
শিখে নে, বাঁদরের বাচ্চার কাছে শিক্ষা নে,, কিভাবে গাছে চড়তে হয়।।"
ফেল কিন্তু মাছের ছেলেও হয়ে গেছে।।
সে আবার প্রত্যেক সাবজেক্টে ফেল,, কেবলমাত্র "সাঁতার" কাটা ছাড়া।।
প্রিন্সিপাল বললো -- "আপনার সন্তানের এ্যটেন্ডেন্স প্রবলেম।। পাঁচ মিনিটের বেশী ক্লাসে থাকতে পারে না।।"
মাছ নিজের সন্তানের দিকে ক্রোধান্বিত হয়ে তাকিয়ে রইলো।।
বাচ্চা বলে --" মা-গো,, দম নিতে পারি না,,
ভীষণ কষ্ট হয়।। আমার জন্য জলের মধ্যে কোনো স্কুল দেখলে হতো না ??"
মাছ বলে -- "চুপ কর বেয়াদব।।
এতো ভালো স্কুল আর কোথাও খুঁজে পাবি না।। পড়াশোনায় মন দে,, স্কুল নিয়ে তোকে ভাবতে হবে না।।"
হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজের নিজের ফেলিওর বাচ্চাকে পিটুনি দিতে দিতে বাড়ি ফিরে চলেছে।। পথিমধ্যে বুড়ো খেঁকশিয়ালের সঙ্গে দেখা।।
শিয়াল বলে --
"কি হয়েছে সেটা তো বলো ??"
হাতি বলে -- "এত বড়ো শরীর নিয়ে,, গাছে চড়তে পারলো না।।
বাঁদরের ছেলে টপার হলো,, মান ইজ্জত কিছুই অবশিষ্ট থাকলো না।।"
শিয়াল অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে।।
শিয়াল বলো -- "তোমাদের গাছে চড়ার কি প্রয়োজন সেটাই তো বুঝতে পারলাম না।।
শোনো হাতি,, তুমি নিজের বিশালাকার শুঁড় উঠিয়ে ধরো,, গাছের সবচেয়ে বড়ো ফলটি পেড়ে ভক্ষণ করো।। তোমার গাছে ওঠা লাগবে না।।"
-- "উট ভাই,, তোমার অনেক উঁচু ঘাড় রয়েছে।। ঘাড় বাড়িয়ে দাও,, গাছের সর্বশ্রেষ্ঠ ফল,, পাতা পেড়ে খাও।।"
-- "বোন মাছ,, তোমার সন্তানকে নদীর স্কুলে ভর্তি করে দাও।।
ওকে মনভরে সাঁতার কাটতে শেখাও।।
দেখবে,, একদিন তোমার ছেলে নদী অতিক্রম করে সমুদ্রে পাড়ি দেবে।।
সাত সমুদ্র পার করে,, তোমার নাম উজ্জ্বল করে দেবো।।
ওকে রাজার স্কুলে মোটেও পাঠিও না।।
ও মারা যাবে।।"
মনে রাখতে হবে,, *শিক্ষা আপনার সন্তানের জন্য,, শিক্ষার জন্য আপনার সন্তান নয়*
প্রত্যেক শিশুর মধ্যেই কিছু না কিছু স্পেশালিটি আছে।
আমাদের দায়িত্ব হলো, সেটা খুঁজে বের করা।
তাকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেওয়া।
তাহলেই দেখবেন,,
সে নিজেই নিজের গন্তব্য খুঁজে নেবে।
সংগৃহিত পোস্ট
রাইজিং স্টার পাবলিক স্কুল
সকলে তাদের জন্য দোয়া করবেন যেন তারা বড় হয়ে ভালো মনের মানুষ হতে পারে।তারা আজ পরীক্ষা দিচ্ছে.....
#শিক্ষোণীয়_গল্প
হঠাৎ একদিন পথিমধ্যে এক বৃদ্ধের সাথে এক যুবকের দেখা। যুবক একটুখানি অগ্রসর হয়ে সম্বোধন করে বিনয়ের সাথে বৃদ্ধকে জিজ্ঞাসা করলো,
স্যার, আমাকে চিনতে পেরেছেন?
উত্তরে বৃদ্ধ লোক বললেন, না তো বাবা! আমি তোমাকে চিনতে পারলাম না। অতপর বৃদ্ধ লোক জানতে চাইলেন, -- "তুমি কে?"
তারপর যুবক বললো, "আমি একসময় আপনার ছাত্র ছিলাম।
ও আচ্ছা! বলে সেই বৃদ্ধ লোক যুবকের কাছে কুশলাদি জানার পর জিজ্ঞাসা করলেন এখন তুমি কি করছো? যুবক অত্যন্ত বিনয়ের সাথে জবাব দিলো, --"আমি একজন শিক্ষক। বর্তমানে শিক্ষকতা করছি।"
সাবেক ছাত্রের মুখ থেকে এই কথা শুনে বৃদ্ধ শিক্ষক অত্যন্ত খুশি হয়ে বললেন, --বাহ্! বেশ তো! খুব ভালো! খুব ভালো! ঠিক আমার মতো হয়েছো তাহলে!"
যুবক মৃদুহেসে জবাব দিলো, --"জী। আসলে আমি আপনার মতো একজন শিক্ষক হতে পেরেছি বলে নিজেকে ধন্য মনে করছি।" তখন সেই যুবক এর পিছনের কারণ বর্ণনা করতে গিয়ে বললো, -"আপনি আমাকে আপনার মতো হতে ভীষণ অনুপ্রাণিত করেছেন স্যার!"
বৃদ্ধ শিক্ষক কিছুটা কৌতূহল নিয়ে যুবকের শিক্ষক হওয়ার নেপথ্য কারণ জানতে চাইলে, যুবক তার শিক্ষক হয়ে উঠার গল্প বলতে গিয়ে বৃদ্ধ শিক্ষক'কে ষ্মরণ করিয়ে দিলো, স্কুলে ঘটে যাওয়া সেই পুরনো দিনের ঘটনা। পুরনো দিনের ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে যুবক তখন বৃদ্ধ শিক্ষককে উদ্দেশ্য করে বললো,
--মনে আছে স্যার?
একদিন আমার এক সহপাঠি বন্ধু, যে আপনারও ছাত্র ছিল, সে একটি নতুন হাতঘড়ি নিয়ে ক্লাসে এসেছিল। তার ঘড়িটি এতোটাই সুন্দর ছিল যে, আমি কোনভাবেই লোভ সামলাতে পারিনি। সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, যেভাবেই হোক ঘড়িটি আমার চাই। অতঃপর, সুযোগমতো আমি তার পকেট থেকে ঘড়িটি চুরি করি।
কিছুক্ষণ পর আমার সেই বন্ধু তার ঘড়ির অনুপস্থিতি লক্ষ্য করে এবং অবিলম্বে আমাদের স্যার অর্থাৎ আপনার কাছে অভিযোগ করে। তার এই অভিযোগ শুনে আপনি ক্লাসের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, --"আজ ক্লাস চলাকালীন সময়ে এই ছাত্রের ঘড়িটি চুরি হয়েছে, যেই চুরি করে থাকো, ঘাড়িটি ফিরিয়ে দাও।"
আপনার নির্দেশ শুনেও আমি ঘাড়িটি ফেরত দিতে পারিনি।
কারণ, ঘড়িটি ছিল আমার কাছে খুবই লোভনীয়, তাছাড়া, আমরা খুবই গরীব ছিলাম, এমন ঘড়ি ক্রয় করার সামর্থ্যও আমাদের ছিল না। তারপর আপনি দরজা বন্ধ করে সবাই কে বেঞ্চ ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে ক্লাসরুমের ফ্লোরের মধ্যে একটি গোলাকার বৃত্ত তৈরি করতে বললেন এবং সবাইকে চোখ বন্ধ করার নির্দেশন দিলেন, অতঃপর ঘড়ি উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত আপনি পর্যায়ক্রমে আমাদের সবার পকেট খুঁজতে লাগলেন। আমরা সবাই আপনার নির্দেশনা মোতাবেক নিরবে দাঁড়িয়ে রইলাম।
এক এক করে পকেট চেক করতে গিয়ে একটা সময় আপনি যখন আমার পকেটে হাত দিয়ে ঘড়িটি খুঁজে পেলেন তখন ভয়ে, লজ্জায় আমার শরীর কাঁপছিল। কিন্তুু সেই মুহূর্তে ঘড়িটি আমার পকেটে পাবার পরও আপনি কিছু বলেন নি এবং শেষ ছাত্র পর্যন্ত সবার পকেটই চেক করছিলেন। সবশেষে আপনি সবাইকে বললেন ঘড়ি পাওয়া গেছে, এবার তোমরা সবাই চোখ খুলতে পারো।
ঘড়িটি পাবার পর আমার সেই বন্ধুটি আপনার কাছে জানতে চেয়েছিল, "ঘড়িটি কার পকেটে পাওয়া গিয়েছিল? কিন্তুু আপনি তাকে বলেছিলেন, ঘড়িটি কার পকেটে পাওয়া গেছে তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তোমার ঘড়ি পাওয়া গেছে সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।
সেই দিনের ঘটনা নিয়ে পরবর্তীতে আপনি আমার সাথে কোনো কথা বলেননি। এমনকি সে কাজের জন্য আপনি আমাকে তিরস্কারও করেননি। নৈতিক শিক্ষা দেওয়ার জন্য আপনি আমাকে স্কুলের কোনো কামরায় নিয়ে যাননি। সেই ঘটনা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে লজ্জাজনক দিন। অথচ আপনি অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার সাথে, কৌশল অবলম্বন করে চুরি হওয়া ঘড়িটি উদ্ধার করলেন এবং আমার মর্যাদা চিরতরে রক্ষা করলেন।
সে ঘটনার পর আমি অনেকদিন অনুশোচনায় ভোগেছি। ক্লাসে ঘটে যাওয়া ঘটনার রেশ সে দিন চলে গেলেও এর প্রভাব রয়ে যায় আমার মনের মধ্যে। বিবেকের যুদ্ধে বার বার দংশিত হয়েছি। তারপর আমি সিদ্ধান্ত নিলাম এই সব অনৈতিক কাজ আর কখনো করব না। একজন ভালো মানুষ হবো। একজন শিক্ষক হবো। সত্যিকার অর্থে মানুষ গড়ার কারিগর হবো। আপনার কাছ থেকে সে দিন আমি স্পষ্টভাবে বার্তা পেয়েছিলাম প্রকৃতপক্ষে কি ধরণের একজন শিক্ষাবিদ হওয়া উচিত। অপমান ছাড়াও মানুষকে সংশোধন করা যায় সেটি আপনার কাছ থেকে শিখেছি। আপনার উদারতা এবং মহানুভবতা আজ আমাকে শিক্ষকের মর্যাদায় আসীন করেছে।
সাবেক ছাত্রের কথাগুলো শোনতে শোনতে বৃদ্ধ শিক্ষকের চোখে জল গড়িয়ে পড়লো! চোখের জল মুছতে মুছতে মৃদু হেসে শিক্ষক বললেন, --"হ্যাঁ, সেই ঘটনা আমার দিব্যি মনে আছে। কিন্তুু আমি তোমাকে মনে রাখিনি, কারণ সে সময় শুধু তোমাদের নয় আমার চোখও বন্ধ ছিল।"
তারপর শিক্ষক দীর্ঘশ্বাস ত্যাগ করে বললেন,
"তুমিই বলো বাবা, কোন শিক্ষক কি সন্তানতূল্য ছাত্রদের চোরের বেশে দেখতে পারে? শিক্ষক চায় তার ছাত্রদের বীরের বেশে দেখে গর্ববোধ করতে।"
▪️গল্পটির মেসেজ:
"কাউকে অপমানিত করার মধ্যে কোন বড়ত্ব নেই। প্রকৃত বড়ত্ব থাকলে সেটা আছে, কাউকে নির্ঘাত অপমানের হাত রক্ষার মধ্যে। এতে নির্ঘাত অপমানের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া ব্যক্তি ভালো মানুষে পরিণত হওয়ার সুযোগ তৈরী হয়।"
(সংগৃহিত)
প্রাক্টিক্যালি present tense শেখানো হচ্ছে! Part 1
স্কুল এর আইডি কার্ড পেয়ে তারা অনেক খুশি!
আজ ২৭/০৩/২০২৪ ঢাকা জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক দের ৩ দিন ব্যাপি নতুন শিক্ষা কারিকুলাম বাস্তবায়ন উপর প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।
পবিত্র রমজান মাসে আমাদের সকল শিক্ষার্থী অতি প্রয়োজনীয় ধর্মীয় শব্দার্থ শিখেছে।
তারই কিছু ইন্টারভিউ নেওয়া হচ্ছে....
আপনারা চাইলে এই ধর্মীয় শব্দার্থগুলো শিখতে পারেন?
কিভাবে ইংরেজিতে সবজি ক্রয় বিক্রিয় করতে হয় তা প্রাকটিক্যালি শিক্ষার্থীদের শেখানো হচ্ছে।
The students who are trying to buy and sell different vegetables as a vegetable salseman and customer practically.let's watch this video....
ফাহিমা ইংরেজিতে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজির নাম বলছে।
আজকে spoken class এ বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি নাম ইংরেজিতে শোনাচ্ছে সিয়াম।
আজকে স্পোকেন ক্লাসে ছাত্র-ছাত্রীরা কিভাবে একজন সবজি বিক্রেতা এবং সবজি ক্রেতা পণ্য কেনাবেচা করে সে সম্পর্কে ইংলিশে সরাসরি চর্চা করছে!!!
SPOKEN CLASS এ শিক্ষার্থীরা প্রাকটিক্যালি বিভিন্ন ধরনের শাকসবজির নাম ইংরেজিতে শিখছে।প্রকৃতপক্ষে প্রাকটিক্যালি কোন কিছু শিখলে সেটা অনেকদিন পর্যন্ত মনে রাখা যায়।এজন্য এভাবে শিক্ষার্থীদের শেখানো হচ্ছে। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীবিন্দ ৬০-৭০ টা পর্যন্ত শাকসবজির নাম ইংরেজিতে শিখে ফেলেছে!!!
If anybody learn anything practically, he will be able to memorise long time.that's why I have collected a lot of vegetable to tech them pactically.
ছোট্ট শিক্ষার্থী জাবির সাবলীল ভাবে প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে....
The name of our school M.A. MAZID ACADEMY school. Our school has a big building. There are 20 classrooms and 600 students in our school. MR. A.R. Golam Mostofa is our principle. Our teacher teach us very well.
আপনার সন্তান এর ব্যাসিক মজবুত করতে টাঙ্গাইয়ের ঐহিত্যবাহী ক্যাডেট কোচিং শহীদ ক্যাডেট চলে আসুন।
We are a parts of BPATC School & College! Stay with us! <3
আসসালামুয়ালাইকু, একটি আদর্শ শিক্ষার ?
It's an excellent English language Academy for the fellows from beginners to advance level. If you w
3 star model School . It is one of the best Educational system . Noihaty bazar, Ashulia, savar,Dha