আমি যখন ছোট ছিলাম তখন আমার বাবার সাথে ঘুরে বেড়াতাম। প্রচুর ঘুরতাম! আর পথে যেতে যেতে বাবা বলতেনঃ
- ঐ দেখ, শালিক পাখি। বলো তো কী পাখি?
আমিঃ শালিক পাখি।
- বলো তো কয়টা শালিক পাখি?
আমিঃ জানিনা…..
- ২ টা শালিক পাখি, এখন বলো তো কয়টা ?
আমিঃ ২ টা। বাবা ২ কি?
- ২ হচ্ছে সংখ্যা।
আমাদের শালিক পাখি নিয়ে অনেক কথা হতো…! ঘুরাঘুরি শেষে বাড়ি ফেরার পথে, বাজারে কেনাকাটা, মিষ্টির দোকানে মিষ্টি খাওয়ার সময় মিষ্টি গণনা, সেগুলোর নাম, মূল্য পরিশোধের সময় গণনা। এভাবে কখনো রূপকথার গল্পের মধ্যে আবার কখনো'বা খাওয়ার সময়….. মৌলিক পড়াশোনা বলতে যা বোঝায় সেটা ছোটবেলা থেকেই শেখানো হয়েছিল। যোগ-বিয়োগ কিংবা নৈতিকতা, বাংলা কিংবা ইংরেজি… সব এভাবেই শিখেছি। কখনো মনেই হয়নি যে, আমাকে পড়ানো হচ্ছে কিংবা পড়া শেখানো হচ্ছে….
আমরা শিক্ষার্থীদের এভাবেই গাইড করি। অভিভাবকদের বলছি, আপনার বাচ্চার প্রতিটি বিষয় সর্বোচ্চ দিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করবেন। কারন, আশি ভাগ সময় বাচ্চারা আপনাদের সাথে থাকে।
Taw Haa Zin Nurain Islamic School
Nearby schools & colleges
Radhaballav
5400
রাধাবল্লভ
Radhaballav Road
একটি আলোকিত প্রজন্ম, আমাদের অঙ্গিকার।
উস্তাদ আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান দ্বারা পরিচালিত ভারসাম্যপূর্ণ (জেনারেল ও ইসলামিক) কারিকুলাম কম্বিনেশন।
� ইসলামি জ্ঞানের ঐতিহ্য ও মূলধারা ফিরিয়ে আনার প্রয়াসে নতুন ও পুরাতন ধারার উপকারী ও প্রয়োজনীয় সব সমন্বয় করে আকাবের সালাফদের উম্মতের পদাঙ্ক অনুসারনের মাধ্যমে ইসলামি শিক্ষা ও জেনারেল শিক্ষার সমন্বয় করে এক দল যুগোপযোগী মানুষ করে গড়ে তোলাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।
❏ যোগাযোগঃ নিউ ইঞ্জিনিয়ার পাড়া (ব্রিজ সংলগ্ন), রংপুর
❏ মোবাইলঃ ০১৭৭৯৮০২৯১২ (হোয়াটসঅ্যাপ)
জাঝাকুমুল্লাহ খাইরান
Operating as usual
শিশুরা প্রত্যেকেই এক একজন ভিন্ন ও নিজস্ব বৈশিষ্ঠে বিদ্যমান। প্রতিটা মানুষই শিশুকাল থেকেই ভিন্ন অবয়ব, ভিন্ন চিন্তা চেতনা, ভিন্ন দক্ষতা, মানসিকতা ও মননে বেড়ে ওঠে।
কাজেই শিক্ষাও হওয়া উচিৎ প্রত্যেকটা সতন্ত্র মানুষের মেধা মনন দক্ষতা ও আগ্রহের কথা মাথায় রেখেই।
শিশুরা আমাদের কাছে আল্লাহর আমানত ।শিশুদের সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলা আমাদের দায়িত্ব। শিশুদের ইসলামি রীতিনীতি ও সংস্কৃতি শিক্ষা দেওয়া আমাদের কর্তব্য । শিশুদের উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করতে না পারলে পরিনামে আমাদেরই ফল ভোগ করতে হয়।
তাই সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য শিশুদের শিক্ষাদানের প্রতি আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকি।
বাচ্চাদের জন্য শিক্ষাদান প্রক্রিয়া খুব একটা সহজ কাজ নয়। একটি শ্রেণিকক্ষে বিভিন্ন রকমের শিক্ষার্থী থাকে। তাদের মধ্যে কেউ একটি বিষয় সহজেই বুঝতে পারে, আবার কারও বুঝতে যথেষ্ট সময় লাগে। কেউ আবার বেশ চঞ্চল, কেউবা শান্ত স্বভাবের। কেউ খুব মনোযোগী, কেউ আবার একেবারেই মনোযোগ দিতে চায় না। এমন সব বিষয়ে একজন শিক্ষককে প্রতিনিয়ত খেয়াল রেখে শিক্ষার্থী পড়াতে হয়। বিশেষ করে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীর আগ্রহ শিক্ষকের দিকে রাখাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
জার্মান দার্শনিক জন হার্বার্ট শিক্ষা ক্ষেত্রে শিশুর আগ্রহকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। তার শিক্ষা পদ্ধতির মূল কথা ছিল, ‘পাঠ্যবিষয়কে এমনভাবে উপস্থাপন করতে হবে, যাতে শিক্ষার্থী সহজে তাকে গ্রহণ করতে পারে।’
গৎবাঁধা একই নিয়মে আমরা না পড়িয়ে বিভিন্ন কৌশলে পড়িয়ে থাকি। যার কারনেই শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।
আধুনিক শিক্ষা ভাবনার প্রধান বৈশিষ্ট্য শিশু কেন্দ্রিকতা, অর্থাৎ শিক্ষা ক্ষেত্রে শিশুরাই সর্বাধিক গুরুত্ব পাবে। তার চাহিদা, সামর্থ্য, আগ্রহ, পছন্দ ও অপছন্দকে প্রাধান্য দিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থাকে অধিকতর বিজ্ঞানসম্মত করে গড়ে তুলতে আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।
Taw Haa Zin Nurain Islamic School
স্বার্থহীন সম্পর্কের নাম বন্ধুত্ব।
না জেনে কাউকে যেমন বন্ধু রূপে গ্রহণ করা যায় না। তেমনি সত্যবাদী, নামাজি, দ্বীনদার ও পরোপকারী ব্যক্তিকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ না করারও কোনো উপায় নেই।
বন্ধু নির্বাচনে সতর্কতাবন্ধু নির্বাচনের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ নিয়ে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘মানুষ তার বন্ধু স্বভাবী হয়, তাই তাকে লক্ষ্য করা উচিত, সে কার সঙ্গে বন্ধুত্ব করছে।’ (তিরমিজি)
প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বন্ধুত্বের উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘সৎ সঙ্গী এবং অসৎ সঙ্গীর উদাহরণ হচ্ছে আতর বিক্রয়কারী এবং কামারের হাপরের ন্যায়। আতর ওয়ালা তোমাকে নিরাশ করবে না; হয় তুমি তার কাছ থেকে ক্রয় করবে কিংবা তার কাছে সুঘ্রাণ পাবে। আর কামারের হাপর, হয় তোমার বাড়ি জ্বালিয়ে দেবে, নচেৎ তোমার কাপড় পুড়িয়ে দেবে আর না হলে দুর্গন্ধ পাবে।’ (বুখারি)
ত্ব-হা যিন নুরাইন ইসলামিক স্কুল শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভালো বন্ধুত্বের উদাহরণ তৈরি করছে।
কুরআন তিলাওয়াত এর পর-ই অর্থসহ হাদিস পাঠ। এভাবেই শুরু হয় বাচ্চাদের মর্নিং স্কুল। মধুমাখা কথামালা দিয়ে শপথ বাক্য। লাইন ফাইল ঠিক রেখে নতুন নতুন পিটি! অসম্ভব সুন্দর একটা পরিবেশ।
শারীরিক শিক্ষার আবশ্যিক কার্যক্রমের মধ্যে দৈনিক সমাবেশ একটি। বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিশুদের জন্য এর গুরুত্ব অপরিসীম। প্রাত্যহিক সমাবেশের মধ্য দিয়ে প্রতিদিন বিদ্যালয়ের কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে পরিপূর্ণরুপে শুরু হয়।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে দলীয় সমঝোতা,পারষ্পরিক সৌহার্দ্যতা এবং দেশপ্রেম জাগ্রত করার ক্ষেত্রে এর ভূমিকা অপরিসীম ও অনিবার্য।
দেশের মানুষের জন্য নিজেকে নিবেদিত করার দীক্ষা লাভ করে। দেশপ্রেম জাগ্রত হয়।
সমাবেশে কোমলমতি শিশুরা অনেক নীতিবাক্য শেখে যেগুলো তাকে ভবিষ্যৎ জীবনে একজন যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে পাথেয় হিসেবে কাজ করে। সুস্থ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের বিকাশ ঘটায়। শারীরিক কসরত বা পি.টি শিশুদের দৈহিক গঠন, মাংসপেশি শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এমনকি পড়ালেখায় মনোযোগ আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
একটা ভালো শিক্ষা হলো একটা ভালো ভবিষ্যতের মূল ভিত্তি। ধর্ম এবং নৈতিকতার শিক্ষা মানবজাতির জন্য সবচেয়ে বড় সম্পদ।
ছোট্ট শিক্ষার্থী বন্ধু ফাইজা!
শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির যতটা চিন্তা অভিভাবকরা করেন, তার মেধার বিকাশ ঘটছে কিনা, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হতে তাদের ততটা দেখা যায় না।
ত্ব-হা যিন নুরাইন ইসলামিক স্কুল শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ।
তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীদের দেওয়ালে টাঙানো আর্ট !
একাডেমিক সিলেবাসের সাথে মেধাবিকাশ , হাম-নাথ, কিরাত, বিনোদন ক্লাস সহ ড্রয়িং ক্লাসে পিছিয়ে নেই ত্ব-হা যিন নুরাইন ইসলামিক স্কুলের শিক্ষার্থীরা।
Taw Haa Zin Nurain Islamic School
প্রযুক্তি নির্ভর যুগে এসেছে ডিজিটাল খেলাধুলা। তবে তা আর আগের মত শারীরিক সুস্থতার জন্য কার্যকরী নয়।
সুস্থ দেহ ও সবল মনের জন্য খেলাধুলা এবং শরীরচর্চার বিকল্প নেই। শিক্ষা একটি জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া।
একজন ব্যক্তির শারীরিক, মানসিক, নৈতিক, সামাজিক ও আধ্যাত্মিক বিকাশই পরিপূর্ণ শিক্ষা। শুধু পুঁথিগত বিদ্যা ব্যক্তিকে পরিপূর্ণ মানুষ করতে পারে না।
পড়ালেখা কিংবা কাজের চাপে খেলার সুযোগ পায়না এখনকার শিশুরা। যতটুকু অবসর সময় পাওয়া হয়, তা সবাই আলস্যে মোবাইল ব্যবহারের মধ্যে কাটাতে পছন্দ করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, শিশুদের খেলাধুলা করা বাধ্যতামূলক। খেলাধুলার ভেতরে যে আনন্দ থাকে তা শিশুমনের পরিপূর্ণ বিকাশে সহায়ক। আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের ইনডোর আউটডোর গেমস সহ মেধা বিকাশের জন্য আলাদা ক্লাস করিয়ে থাকি।
পড়ালেখার পাশাপাশি অভিভাবকসহ সকলের উচিৎ বিকেলে কিছুটা সময় হাতে নিয়ে আশেপাশে ঘুরতে, খেলতে বা হালকা কিছু শারীরিক ব্যায়াম-হাঁটাহাঁটি করা। এতে স্বাস্থ্য ও মন উভয়ই প্রফুল্ল থাকবে।
শতভাগ শিশুদের জন্য মানসম্মত শিক্ষার ব্যবস্থা করাও আমাদের অন্যতম অঙ্গীকার। এটিকে আমরা সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছি। আমাদের শিশুরা আমাদের অমূল্য সম্পদ, আমাদের ভবিষ্যত। আমরা তাদের উজ্জল ভবিষ্যত গড়তে অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমাদের কোমলমতী শিশুদের প্রতি আমাদের প্রাণের শুভাশিষ থাকবে ঝর্ণা ধারার মত, অকৃত্রিম ও উচ্ছল।
অফিসিয়ালি যদিও ভর্তি নেওয়া হচ্ছে না তারপরও বাচ্চাদের অভিভাবক ছাড়ছেন না! রংপুরের মধ্যে দিনদিন বেশ পরিচিত হয়ে উঠছে ত্ব-হা যিন নূরাঈন ইসলামিক স্কুল। কারন, আমরা একমুখী শিক্ষা না
দিয়ে বহুমুখী শিক্ষা দিচ্ছি ।
আটদশটা সাধারণ স্কুলে যা শিখবে তার থেকে ত্ব-হা যিন নুরাইন ইসলামিক স্কুলে আরবি মিডিয়াম , ইংলিশ মিডিয়াম অতিরিক্ত পাবে । এদিকে ইসলামিক পরিবেশে বড় হয়ে উঠছে। তাহলে কেন আপনার বাচ্চা পিছিয়ে থাকবে বলুন!?
মডেল: প্রথম শ্রেনীর শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের সূরা বাইয়্যিনাহ তিলাওয়াত !
নিজের সন্তানকে স্বচক্ষে কুরআনকে ভালোবাসতে দেখা, প্রত্যেক মুসলিম মা-বাবার জন্য অত্যন্ত গৌরব এবং সৌভাগ্যের। একটা শিশু যখন কুরআনকে ভালোবাসে, তখন সে দিনভর আয়াত তিলাওয়াত করাতেই আনন্দ খুঁজে পায়। কি পড়ছে সেটা বোঝার চেষ্টা করে, কুরআনের সাথে সম্পর্কিত সবকিছুতে আগ্রহ বোধ করে।
শিশুরা প্রধানত তার চারপাশের পরিবেশ আর তাকে যারা দেখেশুনে রাখে তাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়। এজন্য শিশুদের সাথে কুরআনের মজবুত এবং ভালোবাসার একটা সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য মা বাবার ভূমিকার সাথে বাচ্চা কোথায় পড়ছে সেই শিক্ষা পরিবারের ভুমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার সন্তানের হৃদয়কে অল্প অল্প করে কুর’আনের ভালোবাসায় পরিপূর্ণ করতে ত্ব-হা যিন নুরাইন বদ্ধপরিকর ।
পরীক্ষা নয়, মূল্যায়ন হচ্ছে ‘উৎসব’ করে।
সিলেবাস অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের পড়া শেষ হওয়া মাত্র আমরা 'মূল্যায়ন উৎসব' করে থাকি বাৎসরিক তিনটি। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার মূল্যায়ন ও কোথায় তার ঘাটতি রয়েছে তা জানতে আমাদের একাডেমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী বাৎসরিক মূল্যায়নের দ্বিতীয় ' মূল্যায়ন উৎসব'
আজ থেকে শুরু হলো।
মূল্যায়নে শিক্ষার্থীদের উৎসবমুখর পরিবেশ দেখা গেছে আলহামদুলিল্লাহ ।
আজ ১০ মহররম। বিশ্বজুড়ে মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও শোকাবহ এক দিন আজ!
ইসলামের ইতিহাসে পবিত্র আশুরা অসংখ্য তাৎপর্যময় ঘটনায় উজ্জ্বল হয়ে আছে। এই দুনিয়া সৃষ্টি, হযরত আইয়ুব (আ.) এর কঠিন পীড়া থেকে মুক্তি, হযরত ঈসা (আ.) এর আসমানে জীবিত অবস্থায় উঠে যাওয়াসহ অসংখ্য ঐতিহাসিক ঘটনার সঙ্গে মহররমের ১০ তারিখ অবিস্মরণীয় ও মহিমান্বিত।
Taw Haa Zin Nurain Islamic School
এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল শিক্ষার্থী বন্ধুদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
তোমাদের সামনে অপেক্ষা করছে এক নতুন জীবন, নতুন আগামী। সে আগামীতে তোমরা জ্ঞানের আলোতে উজ্জ্বল করবে দেশমাতৃকার মুখ, সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে পরিচিত করবে নতুন পরিচয়ে। সে আগামীর পথে তোমাদের পথ চলায় আমার শুভকামনা রইল তোমাদের সাথে। তোমাদের সবার সাফল্য কামনা করছি।
আর যাদের আশানুরূপ ফলাফল হয়নি তারা কেউ ভেঙ্গে পড়ো না। ভুলে যেও না ব্যর্থতাই সাফল্যের চাবিকাঠি। সবে তো শুরু। এখনো জীবনের অনেকটা পথ পাড়ি দেওয়া বাকি আছে। আল্লাহর উপর ভরসা করে নব উদ্যোমে এগিয়ে চলো। দ্বীন ও দেশের তরে আল্লাহ তোমাদেরকে কবুল করুন।
Taw Haa Zin Nurain Islamic School
ত্ব-হা যিন নুরাইন ইসলামিক স্কুলে শিক্ষার্থীরা ছয় মাসের মধ্যেই আরবি (নাজেরা অর্থাৎ দেখে দেখে পড়া) খুব সুন্দর করে আয়ত্ত করেছে মাশা-আল্লাহ! জেনারেলের (ইংলিশ মিডিয়ামের) সাথে আরবির এক ভারসাম্য পূর্ণ কারিকুলাম কম্বিনেশনে শিক্ষার্থীরা দ্রুত গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ।
উত্তরবঙ্গের আধুনিক শিক্ষার সাথে ইসলামিক শিক্ষার খোরাক যোগাবে ত্ব-হা শিক্ষা পরিবার ইনশাআল্লাহ তায়া’লা।
ছবি: তৃতীয় শ্রেনীর শিক্ষার্থী বন্ধুরা।
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ:
ডেঙ্গু (DENG-gey) জ্বর হল একটি মশা-বাহিত ভাইরাস-ঘটিত রোগ। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে প্রথমবার ডেঙ্গু-তে আক্রান্ত রোগীর বিশেষ কোন উপসর্গ বা লক্ষণ দেখা যায় না। শুধু অল্প কিছু ক্ষেত্রেই রোগের প্রভাব গভীর হয়। ডেঙ্গুর সাধারণ উপসর্গ গুলি হোল -
-উচ্চ জ্বর (40°C/104°F)
-তীব্র মাথার যন্ত্রণা
-চোখের পিছনে ব্যথার অনুভূতি
-মাংসপেশি এবং অস্থি সন্ধি (bone) তে যন্ত্রণা
-বমিভাব
-মাথাঘোরা
-গ্রন্থি ফুলে যাওয়া
-ত্বকে বিভিন্ন স্থানে ফুসকুড়ি
এই উপসর্গ গুলি রোগ সংক্রমণের 4 থেকে 10 দিনের মধ্যে দেখা দেয়। সাধারণত 2 থেকে 7 দিন পর্যন্ত উপসর্গ স্থায়ী হতে পারে। দ্বিতীয় বার ডেঙ্গু তে আক্রান্ত হলে রোগের ভয়াভয়তা বৃদ্ধি পায়। সেই কারনে পূর্বে ডেঙ্গু তে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অতিরিক্ত সতর্কতা মেনে চলতে বলা হয়।
ডেঙ্গু জ্বরের ঘরোয়া প্রতিকার:
ডেঙ্গু একটি মশা-বাহিত রোগ। তাই মশার কামড়ের হাত থেকে নিজেকে এবং আপনার পরিবার কে বাঁচান।
বাড়ির চারপাশে জল জমতে দেবেন না। জমা জলে মশারা বংশবিস্তার করে। জল জমতে না দিয়ে মশার জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। সপ্তাহে অন্তত একবার জল জমতে পারে এমন জায়গা পর্যবেক্ষণ করুন। এবং গাছের টব, ফুলদানি, পরে থাকা গাড়ির টায়ারের জমে থাকা জল ফেলে দিন।
-শরীর ঢাকা জামা কাপড় যেমন লম্বা-হাতা শার্ট, লম্বা প্যান্ট, মোজা এবং জুতা পরুন।
-ডেঙ্গু ভাইরাস বহনকারী মশা ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকে। এই সময় অতিরিক্ত সতর্ক থাকুন।
-রাতে শোবার সময় মশারী ব্যবহার করুন।
-মশা নিরোধক কেমিক্যাল যেমন পারমেথ্রিন ব্যবহার করুন।
হে আল্লাহর রাসূল! আপনি কি শিশুদের চুমু খান?
উত্তরে নবীজী বললেন, হাঁ।
সে বলল, আমরা তো শিশুদের চুমু দিই না।
একথা শুনে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন-
أَوَأَمْلِكُ لَكَ أَنْ نَزَعَ اللهُ مِنْ قَلْبِكَ الرّحْمَةَ؟
আল্লাহ তোমার দিল থেকে রহম ছিনিয়ে নিলে আমার কী করার আছে! " -সহীহ বুখারী।
আমাদের প্রতিষ্ঠান শিশুবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করেছ আলহামদুলিল্লাহ। শিশুদের উপস্থিতি ও মনোমুগ্ধকর এই হাসি তার প্রমাণ। আনন্দ ছাপিয়ে যে আনন্দ সব চেয়ে বেশি মুগ্ধতা ছড়ায়, চারদিক নির্মল অনুভূতি শিহরণ জাগায়, সবার মধ্যে অপার্থিব সুখ ছড়িয়ে দেয়-সেটা হলো শিশু শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি।
জান্নাতের সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসা ছোট ছোট শিশুদের হাসি, উল্লাস, দৌড়াদৌড়ি, খুনসুটি, আবদার, মান-অভিমান, বড়দের সঙ্গে আঁড়ি, ঝগড়া, কান্না, লাফালাফি-সব কিছুর মধ্যে যে আনন্দ খুঁজে পাওয়া যায়, তা অন্য সব আনন্দকে ম্লান করে দেয়।
নবীনদের পদচারণে মুখরিত ক্যাম্পাস!
ঘরের ছোট সন্তানটি যখন ধীরে ধীরে ৪/৫ বা ৬ বছরে পদার্পণ করে তখনই অভিভাবকদের নতুন স্বপ্ন উঁকি দেয়। নেমে পড়েন সন্তানকে স্কুলে ভর্তি করানোর মিশনে। ৪ বছরের আগে সন্তানকে স্কুলে দিতে চাইলে অবশ্যই ইসলামিক স্কুলে ভর্তি করানোর চেষ্টা করুন। যেখানে বাচ্চাদের পড়ালেখার বাইরে ধর্মীয় , মেধা ও শরীরের বিকাশে বিভিন্ন অ্যাকটিভিটি করানো হয়ে থাকে।
স্কুল নির্বাচনে লক্ষণীয়:
স্কুল নির্বাচনের ক্ষেত্রে পরিবেশ, নিরাপত্তা ও দূরত্বের বিষয়ে খেয়াল রাখুন। সন্তানের প্রথম স্কুল বাসাবাড়ির কাছাকাছি রাখার চেষ্টা করুন। স্কুল সম্পর্কে আগেভাগেই জেনে নিন। স্কুলের নিরাপত্তা ও শিক্ষক সম্পর্কে জানুন। সন্তানকে স্কুলে ভর্তির আগে শ্রেণি শিক্ষকের সঙ্গে দেখা করুন ও কথা বলুন।
বর্তমানে যেসব শিক্ষার্থী বিভিন্ন শ্রেণিতে অধ্যয়ন করছে, এক যুগ পর তারা উন্নত দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে যাতে এগিয়ে থাকতে পারে, তেমন সক্ষমতা অর্জনের লক্ষ্য নিয়েই ত্ব-হা যিন নুরাইন ইসলামিক স্কুলে শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হয়েছে এবং হচ্ছে । একটি আলোকিত প্রজন্মই আমাদের অঙ্গীকার ।
ঈদ পরবর্তী স্কুল ক্যাম্পাসে বাচ্চাদের ফেরা 🥰
#নিয়োগ_বিজ্ঞপ্তি
উস্তাদ আবু ত্ব-হা মুহাম্মাদ আদনান পরিচালিত
'ত্ব-হা যিন নুরাঈন ইসলামিক স্কুল, রংপুর' - এ বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।
❏ পদসংখ্যা এবং বিবরণঃ
১। জেনারেল শিক্ষক/শিক্ষিকা (২ জন পুরুষ ও ২ জন মহিলা)ঃ কোনো অনুমূদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। বাচ্চাদের শেখানোতে পারদর্শী হতে হবে। সুন্দর হাতের লেখা হতে হবে।
প্লে-নার্সারীর বাচ্চাদের পড়াতে পারদর্শী হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য।
২। ইংরেজি শিক্ষক/শিক্ষিকা (১ জন)ঃ কোনো অনুমূদিত বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইংরেজিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। ইংরেজিতে কথা বলার দক্ষতা থাকতে হবে। বাচ্চাদের ইংরেজি শেখানোতে পারদর্শী হতে হবে।
❏ অভিজ্ঞতাঃ নূন্যতম দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
❏ দ্বীনদার, তাকওয়াবানদের প্রাধান্য দেওয়া হবে।
❏ সিভি পাঠানোর ঠিকানাঃ [email protected]
❏ সিভি পাঠানোর নিয়মঃ অবশ্যই ই-মেইলের বিষয়ে আপনি কোন পোষ্টের জন্য আবেদন করছেন তা উল্লেখ করবেন। উদাহরণঃ Application for the post of an English Teacher. সিভির কভার লেটারেও যে পোষ্টের জন্য আবেদন করছেন তা উল্লেখ থাকতে হবে।
অথবা, সরাসরি প্রতিষ্ঠানে এসে সিভি জমা দেওয়া যাবে।
❏ আবেদনের শেষ তারিখঃ ২০/০৭/২৩ ইং
❏ বেতনঃ আলোচনা সাপেক্ষে।
❏ যোগাযোগঃ নিউ ইঞ্জিনিয়ার পাড়া (ব্রিজ সংলগ্ন), রংপুর
❏ মোবাইলঃ 01779802912
জাঝাকুমুল্লাহ খাইরান আহসানাল জাযা।
আল্লাহু আকবার!
আল্লাহু আকবার!
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ!
ওয়াল্লাহু আকবার!
আল্লাহু আকবার!
ওয়া লিল্লাহিল হামদ!
প্রতিটি মুসলিম কলবে জাগ্রত হউক ইব্রাহিমী চেতনার।
পাশে থাকুক সারাহ ও হাযেরার প্রেরণা, ঘরে ঘরে জন্ম হউক ইসমাঈলের মত গুলামুন হালিমদের। সত্যিকার অর্থেই প্রতিষ্ঠিত হউক মহান আল্লাহর একত্ববাদ, নশ্বর এ ধরণী মুক্তি পাক যাবতীয় শিরকের বিষাক্ততা থেকে।
আমিন। ইয়া রব্বাল আ'লামিন।
সবাইকে ঈদুল আজহার অসংখ্য মোবারকবাদ।
শ্রেণিতে শিক্ষার্থীকে শেখানোর প্রক্রিয়া হলো বিদ্যালয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। শিক্ষক এই প্রক্রিয়ার মূল চালিকাশক্তি। শিক্ষক নির্দেশনা প্রদান করবেন এবং শিক্ষার্থী নির্দেশনা অনুসরণ করে শিখতে সক্ষম হবে।
শিক্ষককেন্দ্রিক কৌশল ব্যবহারের পরিবর্তে শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক কৌশল ব্যবহারে শিক্ষার্থীরা আগ্রহ ও আনন্দের সঙ্গে শিখে থাকে। শিক্ষার্থীদের ক্ষমতা ও প্রবণতা এবং পাঠের বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে শিক্ষক পদ্ধতি ও কৌশল নির্বাচন করে থাকেন। আমরা ত্ব-হা শিক্ষা পরিবার মূলধারার শিক্ষা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। এরজন্য প্রয়োজন আপনাদের সহোযোগিতা।
প্রত্যেক অভিভাবকের উচিত তার সন্তানের পর্যাপ্ত সময় দেওয়া। শিক্ষা বিষয়ে সর্বশেষ সংস্কার সম্পর্কে ভালোভাবে অবহিত করা। একজন দায়িত্বশীল অভিভাবক হিসেবে তার সন্তানের বিদ্যালয়ের প্রতিদিনের শ্রেণির কাজ, বাড়ির কাজ ও অনুশীলনমূলক পরীক্ষার অগ্রগতির খোঁজ রাখা প্রয়োজন। ফলে নিজ নিজ সন্তানেরা তাদের কাজের প্রতি আরও যত্নবান হবে।
আমাদের কাছে কিছু অভিভাবক আসেন বাচ্চাদের এক্সট্রা (প্রাইভেট) ক্লাস নেওয়ার পরামর্শে । আমরা বরাবরই বলে থাকি , একটি বাচ্চার চাপ নেওয়ার ক্ষমতা অনুযায়ী আমাদের সিলেবাস সহজ করা হয়েছে। অতিরিক্ত চাপ দেওয়া বাচ্চার মেধাশক্তি হ্রাস পায়।
ছোট্ট বয়সে তার পর্যন্ত ঘুম ও খেলাধুলা প্রয়োজন । যদি খেলাধুলার বয়সে বাচ্চা কে অতিরিক্ত পড়াশোনার চাপ প্রয়োগ করা হয় তাহলে তার স্বাভাবিক বেড়ে উঠা বাধাগ্রস্ত হবে। এতে হিতে বিপরীত হবে।
আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের ক্লাসে যা পড়াই তাই বাসার কাজ থাকে এবং সেটাই যথেষ্ট। বাসায় যতটুকু কাজ দেওয়া হয় এর বাহিরে তাকে চাপ দেওয়া মোটেই ঠিক হবে না। তাই অভিভাবকদের বলি বাচ্চাদের প্রতি আরও আন্তরিক হতে হবে।
শিশুরা আনন্দের মাধ্যমে শেখে।
বিদ্যালয়ের পরিবেশ হবে শিশুবান্ধব। শিক্ষকদের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বন্ধুর মতো আচরণ করতে হবে, যাতে তারা ভীতির মধ্যে না থাকে। শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষা সহজ ও আনন্দদায়ক করে তুলতে হবে।
শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যদি আনন্দ না পায় তবে তারা বিদ্যালয়ে নিয়মিত আসবে না। এক গবেষণায় দেখা গেছে, শিশুদের বিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়ার অন্যতম কারণ বিদ্যালয়ের ভীতিজনক বা নিরানন্দ পরিবেশ।
শতভাগ শিশুদের জন্য মানসম্মত শিক্ষার ব্যবস্থা করাও আমাদের অন্যতম অঙ্গীকার। এটিকে আমরা সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছি। আমাদের শিশুরা আমাদের অমূল্য সম্পদ, আমাদের ভবিষ্যত। আমরা তাদের উজ্জল ভবিষ্যত গড়তে অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমাদের কোমলমতী শিশুদের প্রতি আমাদের প্রাণের শুভাশিষ থাকবে ঝর্ণা ধারার মত, অকৃত্রিম ও উচ্ছল।
কোন শিক্ষা দিচ্ছেন আপনার সন্তানকে?
এই আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা আপনার সন্তানকে নাস্তিক বানানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে যে আপনাকে ও আপনার ধর্মকে ঘৃণা করবে। তাই আধুনিক শিক্ষার সাথে ধর্মীয় শিক্ষার বিকল্প নেই।
সৃষ্টির শুরু থেকে পৃথিবীর প্রত্যেকটি জাতি ও গোষ্ঠির সামষ্টিক জীবন পরিচালনা করতে বিভিন্ন উপাদনের প্রয়োজন ছিল। এসকল উপাদানের মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হলো পার্থিব বিভিন্ন জ্ঞান। প্রত্যেক যুগেই প্রত্যেক ধর্মের মানুষ সমকালীন প্রয়োজনীয় জ্ঞানের দ্বারস্থ হয়েছিল। আর প্রত্যেক যুগে কিছু খ্যাতিমান বুদ্ধিজীবী, লেখক, গবেষক ও আবিস্কারকের আগমন ঘটেছিল। ৬১০ সাল থেকে শুরু করে পরবর্তী এক হাজার বছর সময়টি ছিল মুসলিম জ্ঞান-বিজ্ঞানের স্বর্ণ যুগ।
প্রতিটি যুগে সভ্যতার শিক্ষক ছিলেন সমকালীন নবী ও রাসুল (আ.)।
ইসলাম আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান শিক্ষায় বিরোধী নয়; বরং ইসলামী জ্ঞান তথা কোরআন-হাদিস যেমন শিক্ষণীয়, তদ্রূপ আধুনিক জ্ঞান অর্জন করাও দরকার। এই দুটির কোনো একটিকে বাদ দিলে চলবে না। ইসলামের স্বর্ণযুগে মসজিদে কোরআন, হাদিস ও ফেকাহর ওপর আলোচনার পাশাপাশি রসায়ণ, পদার্থবিদ্যা, উদ্ভিদবিদ্যা, ভেষজবিজ্ঞান এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানের উপরও আলোচনা হতো। কেননা, ইসলামের স্বর্ণযুগে মসজিদই ছিল বিশ্ববিদ্যালয়। ইসলাম আধুনিক শিক্ষাবিস্তারেও এক কালজয়ী ভূমিকা পালন করেছে ইতিহাস আজো যার সাক্ষী। জ্ঞান অর্জন করতে যেমন উৎসাহ দিয়েছে ইসলাম। তদ্রূপ জ্ঞান বিতরণ করতেও কখানো পিছপা হয়নি। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। তাঁর থেকে সাহাবীরা শিক্ষা গ্রহণ করে পৃথিবীর দিগ্বিদিকে ছড়িয়ে পড়েছিলেন। কোরআন এমন একটি আসমানী মহাগ্রন্থ, যা মানবজাতির জ্ঞানের সব তৃষ্ণাকে মেটাতে পারে। অতএব, কোরআন থেকে আমরা আধুনিক বিজ্ঞানের বহু জটিল সমস্যার সমাধান পেতে পারি। এ ছাড়া একটি উন্নত ও কল্যাণমুখী সমাজব্যবস্থাও গড়ে তুলতে পারি।
সব মানুষ আলিম, হাফিজ, মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকিহ এবং মুফতি হবেন না। জীবনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়েও মুসলমানদের হতে হবে বিশেষজ্ঞ। যেমন তাদের মধ্যে থাকবেন বিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ, সমাজবিজ্ঞানী, ডাক্তার, প্রকৌশলী, প্রশাসক ইত্যাদি। এরা হবেন সমাজের বিভিন্ন স্তরের একে অপরের পরিপূরক। যিনি যে বিষয়ে বিশেষজ্ঞ, অন্যরা সে বিষয়ে তার শরণাপন্ন হবেন। তার পরামর্শ নেবেন। এ জন্য আধুনিক শিক্ষাকে ইসলামী মূলভিত্তির ওপর দাঁড় করানো হলে তাদের ঈমান সুদৃঢ় হওয়ার পাশাপাশি তারাও ইসলামের আলোকে অনেক বিষয়ের সহজ সমাধান দিতে পারবেন। আর এটা কোনো কঠিন বিষয়ও নয়।
আমরা শিক্ষার উৎস সন্ধান করলেও এর বাস্তবতা উপলব্ধি করতে সক্ষম হব। সব শিক্ষাকে ইসলামী ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে হবে। তা হলেই কেবল ভালো মানুষ গড়ার মাধ্যমে ভালো সমাজ গড়া সম্ভব হবে।
ছোট্ট থেকে যখন ধর্মের সাথে বিজ্ঞান ইতিহাস প্রযুক্তি ইত্যাদি নিয়ে পড়াশোনা করবে বড় হয়ে বিপদের দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তাই এই ফিতনার জামানায় এমন স্কুলে বাচ্চাদের দিবেন যারা জেনারেল অর্থাৎ আধুনিকতার সাথে ধর্মীয় শিক্ষার সমন্বয় থাকবে।
ঠিক যেমন,
ত্ব-হা যিন নুরাইন ইসলামিক স্কুল , রংপর।
শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াত ব্যাবস্থা নিশ্চিত
করতে ত্ব-হা যিন নূরাঈন ইসলামিক স্কুল মাইক্রোবাস সার্ভিস চালু করেছে আলহামদুলিল্লাহ।
স্কুল বাস পেয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হয়েছে। স্কুল বাসে ক্যাম্পাসে যাওয়ার সুযোগে শিক্ষার্থীরা উচ্ছ্বসিত ও আনন্দিত। বাসকে ঘিরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে রোমাঞ্চকর অনুভূতি প্রকাশ পাচ্ছে।
আপাতত শিক্ষার্থীরা একটি স্কুল বাসে যাতায়াত করবে। স্কুল বাসে উঠার সঙ্গে সঙ্গেই শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হবে। ছেলেমেয়েরা অনেকে একসঙ্গে বাসে যাওয়া-আসা করলে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব তৈরি হবে, সামাজিক বন্ধন সুদৃঢ় হবে। তাদের সক্ষমতা বাড়বে।’ ‘তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি অতি গুরুত্বপূর্ণ।
স্কুল বাসে শিক্ষার্থীদের সুবিধা :
ক্যাম্পাসের বাসের সুবিধাই সর্বাধিক। নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত হয়। বন্ধু, বড় ভাইবোনদের সঙ্গে একবারের জন্য হলেও প্রতিনিয়ত দেখা হয়। অভিভাবক ও চিন্তামুক্ত থাকেন। রাস্তায় কোনো সমস্যা হয় না। ভাড়া লাগে না, যদিও সব ফির সঙ্গে এককালীন ফি পরিশোধ করতে হয়।
স্কুলের একজন শিক্ষার্থীর কাছে এর চেয়ে আনন্দের কিছু হতে পারে না।
‘অনেক পরিবারে বাবা-মা দুজনেই চাকরিজীবী। তাদের যেন ছেলেমেয়েদের স্কুলে যাওয়া-আসা নিয়ে দুশ্চিন্তা না করতে হয় সে ক্ষেত্রে নিরাপদ স্কুলবাসই চমৎকার সমাধান হবে। সময়, নিরাপত্তা ও খরচ সবকিছু বিবেচনায় নিয়েই বাস সার্ভিসটি চালু করা হয়েছে। আমরা চাই একটি টেকসই সমাধান।’
#আসন্ন_কুরবানী_প্রোজেক্ট_২০২৩
#কুরবানী_একটি_ত্যাগের_মহিমা
#এগিয়ে_আসুন_আপনিও
সত্যি বলতে আমাদের সমাজে এমন অনেক অভাবী মানুষ আছেন যারা বছরে কেবল কুরবানীর ঈদেই গরু বা খাশির গোস্তের স্বাদ নেওয়ার জন্য অপেক্ষায় থাকেন। তাছাড়া দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি, জীবনযাত্রার মান বেড়ে যাওয়ার মত সমস্যাগুলো ত আছেই। হয়তো এবার অনেকেই পশু কুরবানীতে সক্ষম হবেন না।
আর তাই এ বিষয় গুলো সামনে রেখে এবং বিগত রামাদানের "মাসিক বাজার প্রজেক্ট" ও ঈদুল ফিতরের "ঈদের খুশি প্রজেক্টে" আপনাদের পক্ষ থেকে ব্যাপক কন্ট্রিবিউশান ও রিস্পন্স পাওয়ার পর আরও একবার
Team Adnan উদ্যোগ গ্রহণ করেছে স্বচ্ছলদের পক্ষ হতে কুরবানী করে উত্তরবঙ্গ সহ দেশের দেশের বিভিন্ন দরিদ্র অঞ্চলের দুস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে কুরবানীর পশুর গোশত বিতরণ করবে ইনশাআল্লাহ তায়া’লা ।
উল্লেখ্য যে, 'টিম আদনান' প্রতি বছর শীতবস্ত্র বিতরণ, বন্যায় ত্রান সামগ্রী বিতরন, রমাদান ফ্যামিলি প্যাকেজ বিতরণ , মক্তব প্রোজেক্ট , এতিমদের ব্যায় বহন , যাকাত সংগ্রহ করে কাঙ্খিত ব্যাক্তির কাছে পৌছানো সহ করনাকালীন সময়ে ব্যাপক কাজ করেছে এবং করে যাচ্ছে। 'টিম আদনান' এর কুরবানী প্রোজেক্টে আমরা আপনার সহোযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি।
একটি কুরবানী অথবা কুরবানীর অংশ অনেক অসহায় মানুষের মাঝে হাসি ফোটাতে পারে। কুরবানী এমন একটি ইবাদত যা প্রতিনিধি মারফত সম্পাদন করা হয়। আপনি যদি আল্লাহর অনুগ্রহে একজন বিত্তবান হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের সাথে আপনাকে শরিক হওয়ার জন্য আন্তরিকতার সহিত জানানো হচ্ছে ।
আমাদের প্যাকেজ সমূহ:
♦️ ১ টি মাঝারি আকারের গরু ৭০ হাজার টাকা।
♦️ ১ টি মাঝারি আকারের ছাগল ১৫ হাজার টাকা।
♦️ গরুর এক সপ্তামাংশ ১০ হাজার টাকা।
এছাড়াও যেকোন পরিমাণ টাকা পাঠাতে পারেন ইনশাআল্লাহ তায়া'লা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ প্রেরণ করলেই সেটা কুরবানী হিসাবে ধরা হবে। অংশগ্রহণের জন্য নিম্নোক্ত ব্যাংক একাউন্টে অথবা মোবাইল ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা প্রেরণ করে সংশ্লিষ্ট নাম্বারে ফোন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে জানিয়ে দিতে হবে।
ব্যাংক একাউন্ট: Md. Mujahidul Islam
A/c 20501170204155012
Islami Bank Bangladesh limited
Branch -Rangpur
বিকাশ পারসোনাল :
01763002627, 01765922612
নগদ পরসোনাল :
01763002627 , 01765922612
রকেট: 01765922612
অংশগ্রহণে শেষ তারিখ: ২৫/০৬/২৩ ইং বিকাল ৫ টা পর্যন্ত। যোগাযোগ: 01315188248 (Whatsapp)
জাজাকাল্লাহু খাইরান আহসানাল জাজা।
#আসন্ন_কুরবানী_প্রোজেক্ট_২০২৩
#কুরবানী_একটি_ত্যাগের_মহিমা
#এগিয়ে_আসুন_আপনিও
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। প্রিয় দ্বীনি ভাই ও বোনেরা, আসছে ঈদুল আজহা। ইব্রাহিমী চেতনার এক চির প্রাচীন নিদর্শন। মহান আল্লাহর হুকুমের সামনে নিজের সন্তান কুরবানীর সেই মহান ইব্রাহিমী স্মৃতি। তাইতো হাজার বছর ধরে আজও মুসলিম জাতি এদিনে নিজেদের প্রবৃত্তি ও পশুত্বকে কুরবানী করে আল্লাহ ভীতি অর্জনের মহান চেষ্টায় রত হয়।
মহান আল্লাহ বলেন : নিশ্চয়ই তোমাদের কুরবানীর পশুর গোশত, রক্ত এগুলোর কোনটিই আল্লাহর নিকট পৌছেনা, পৌছে শুধুমাত্র তোমাদের তাকওয়া বা আল্লাহ ভীতি। (সুরাহ হজ্জ ৩৭)"
প্রিয় ভাই ও বোনেরা! আসুন না এবারের কুরবানী ঈদে ভিন্ন কিছু করি। রব্বে কারীমের মেহমানদারীতে শরিক করি সমাজের অসহায় দুস্থ ও অভাবগ্রস্তদেরকেও। আপনার কুরবানী উপকৃত করুক সমাজের হতদরিদ্র মানুষগুলোকে।
সত্যি বলতে আমাদের সমাজে এমন অনেক অভাবী মানুষ আছেন যারা বছরে কেবল কুরবানীর ঈদেই গরু বা খাশির গোস্তের স্বাদ নেওয়ার জন্য অপেক্ষায় থাকেন। তাছাড়া দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি, জীবনযাত্রার মান বেড়ে যাওয়ার মত সমস্যাগুলো ত আছেই। হয়তো এবার অনেকেই পশু কুরবানীতে সক্ষম হবেন না।
আর তাই এ বিষয় গুলো সামনে রেখে এবং বিগত রামাদানের "মাসিক বাজার প্রজেক্ট" ও ঈদুল ফিতরের "ঈদের খুশি প্রজেক্টে" আপনাদের পক্ষ থেকে ব্যাপক কন্ট্রিবিউশান ও রিস্পন্স পাওয়ার পর আরও একবার
Team Adnan উদ্যোগ গ্রহণ করেছে স্বচ্ছলদের পক্ষ হতে কুরবানী করে উত্তরবঙ্গ সহ দেশের দেশের বিভিন্ন দরিদ্র অঞ্চলের দুস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে কুরবানীর পশুর গোশত বিতরণ করবে ইনশাআল্লাহ তায়া’লা ।
উল্লেখ্য যে, 'টিম আদনান' প্রতি বছর শীতবস্ত্র বিতরণ, বন্যায় ত্রান সামগ্রী বিতরন, রমাদান ফ্যামিলি প্যাকেজ বিতরণ , মক্তব প্রোজেক্ট , এতিমদের ব্যায় বহন , যাকাত সংগ্রহ করে কাঙ্খিত ব্যাক্তির কাছে পৌছানো সহ করনাকালীন সময়ে ব্যাপক কাজ করেছে এবং করে যাচ্ছে। 'টিম আদনান' এর কুরবানী প্রোজেক্টে আমরা আপনার সহোযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি।
একটি কুরবানী অথবা কুরবানীর অংশ অনেক অসহায় মানুষের মাঝে হাসি ফোটাতে পারে। কুরবানী এমন একটি ইবাদত যা প্রতিনিধি মারফত সম্পাদন করা হয়। আপনি যদি আল্লাহর অনুগ্রহে একজন বিত্তবান হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের সাথে আপনাকে শরিক হওয়ার জন্য আন্তরিকতার সহিত জানানো হচ্ছে ।
আমাদের প্যাকেজ সমূহ:
♦️ ১ টি মাঝারি আকারের গরু ৭০ হাজার টাকা।
♦️ ১ টি মাঝারি আকারের ছাগল ১৫ হাজার টাকা।
♦️ গরুর এক সপ্তামাংশ ১০ হাজার টাকা।
এছাড়াও যেকোন পরিমাণ টাকা পাঠাতে পারেন ইনশাআল্লাহ তায়া'লা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ প্রেরণ করলেই সেটা কুরবানী হিসাবে ধরা হবে। অংশগ্রহণের জন্য নিম্নোক্ত ব্যাংক একাউন্টে অথবা মোবাইল ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা প্রেরণ করে সংশ্লিষ্ট নাম্বারে ফোন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে জানিয়ে দিতে হবে।
ব্যাংক একাউন্ট:
Md. Mujahidul Islam
A/c 20501170204155012
Islami Bank Bangladesh limited
Branch -Rangpur
বিকাশ পারসোনাল :
01763002627, 01765922612
নগদ পরসোনাল :
01763002627 , 01765922612
রকেট: 01765922612
অংশগ্রহণে শেষ তারিখ: ২৫/০৬/২৩ ইং বিকাল ৫ টা পর্যন্ত। যোগাযোগ: 01315188248 (Whatsapp)
জাজাকাল্লাহু খাইরান আহসানাল জাজা।
Teacher is not only the guide
but also a best friend ❤️
জান্নাতে তুমি যা চাবে তাই পাবে! তুমি কি চাও?
আদনান স্যারের এমন প্রশ্নে বাচ্চাদের উত্তর শুনে
মনের অজান্তেই চোখে পানি চলে আসলো! কেউ খেলনা চাচ্ছে , কেউ ঘুরতে চাচ্ছে ,কেউবা প্রিয় খাবার!
জান্নাত চিরশান্তির জায়গা। সেখানে আরাম- আয়েশ, সুখ-শান্তি, আমোদ-প্রমোদ, চিত্ত বিনোদন ও আনন্দ-আহলাদের চরম ও পরম ব্যবস্থা রয়েছে। সেখানে ভোগ-বিলাস ও পানাহারের আতিশয্য। জান্নাতীরা যা কামনা করবে কিংবা কোনো কিছু পাওয়ার আহবান জানাবে, সকল কিছু পাবে। সেখানে সবাই যুবক হয়ে বাস করবে। শরীরে কোনো রোগ-শোক, জরাজীর্ণতা, মন্দা, বার্ধক্য, দুর্বলতা ও অপারগতা থাকবে না। যত ধরনের ফল-ফলাদি, খাদ্য-খাবার, পানীয়, দুধ, মধু সুস্বাদু খাবার সব খেতে পারবে। ভোগ-বিলাসের সকল উপায়-উপকরণ বিদ্যমান। সেগুলো স্বাদ ও গন্ধে অপূর্ব। আমোদ-প্রমোদ, ভ্রমন-বিহার, খেলা-ধুলা, বেড়ানো, বাজার করা ও শুভেচ্ছা-স্বাগত জানাতে পারবে। প্রাচুর্যের কোনো অভাব হবে না। দ্রুতগামী যানবাহনসহ মনের ইচ্ছা চোখের নিমির্ষে পূরণ করতে পারবে।
জান্নাতের এমন বর্ণনা যখন আদনান স্যার দিচ্ছিলেন ঠিক মুহুর্তে বাচ্চাদের একটার পর একটা প্রশ্ন আসছে ,
স্যার জান্নাতে কি এটা পাব, ওটা পাব ইত্যাদি ইত্যাদি!
আদনান স্যারের উত্তর, হ্যা! তোমরা চাওয়ার সাথে সাথে পেয়ে যাবা!
জ্বি এভাবেই বাচ্চাদের শেখানো হচ্ছে আমাদের পরবর্তী জীবনের চিরসুখের সাফল্যের ডেফিনিশন ।
জ্ঞানার্জনের আদব ও শিষ্টাচার
যে ছাত্র আদব দেখিয়ে শিক্ষক/ উস্তাদের সামনে মাথা নুইয়ে দেয় আল্লাহ তা'আলা সারা দুনিয়ায় তার মাথা উঁচু করে দেন। শিক্ষক/উস্তাদ নিজে বাদশাহ না হলেও তিনি বাদশাহ বানানোর কারিগড় হন। তাই উস্তাদের শাসন-অনুশাসন মেনে নেওয়া ছাত্রদের উন্নতি ও অগ্রগতির পাথেয়।শিক্ষকের দিকে প্রতিটি দৃষ্টি দিতে হবে শ্রদ্ধাভরে।
ত্ব-হা যিন নুরাইন ইসলামিক স্কুলে বাচ্চাদের নিয়ে আজ পরিচালক (আদনান স্যার) যখন আদম আলাইহিস সালাম ও ইবলিস সয়তান কে নিয়ে বাচ্চাদের তাওহীদ শিখাচ্ছেন ,আমরা সিসি টিভি মনিটরিং করে দেখতে পাচ্ছি কত বিনয়ের সাথে বাচ্চারা উস্তাদের কথাগুলো শুনছেন!
আমাদের বাচ্চারা দেশ , রাজনীতি , বিশ্ব থেকে শুরু করে তাওহীদ ,আদব, আখলাক, তাকওয়া , শিরক, বিদআত ইত্যাদি জ্ঞানে জ্ঞানী হয়ে উঠছে ইনশাআল্লাহ ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শিশুদের খেলাধুলা করা বাধ্যতামূলক। খেলাধুলার ভেতরে যে আনন্দ থাকে তা শিশুমনের পরিপূর্ণ বিকাশে সহায়ক।
পড়ালেখা কিংবা কাজের চাপে খেলার সুযোগ পায়না এখনকার শিশুরা। যতটুকু অবসর সময় পাওয়া হয়, তা সবাই আলস্যে মোবাইল ব্যবহারের মধ্যে কাটাতে পছন্দ করে। খুব কম সংখ্যকই খেলাধুলার পাশাপাশি বই পড়তে বা সৃজনশীল কাজ করতে পছন্দ করে।
আমাদের কিছু বাচ্চা আছে যারা তাদের আব্বু আম্মুকে একটু দেরিতে আসতে বলে! কারন, ছুটির পর অনেক্ক্ষণ বন্ধুদের সাথে খেলতে পারবে! ছোট্ট শিক্ষার্থী বন্ধুরা ছুটির পর আর বাসায় ফিরতে চায় না! কারন, বাসায় বাচ্চাদের মত উপযুক্ত পরিবেশ না থাকায়।
প্লে নার্সারিতে বাচ্চাদের পড়াশোনায় একটা পরিবেশ দিতে হলে ৭০% খেলাধুলার পরিবেশ দিতে হয়। তাদের উত্তম পরিবেশে রাখলে যেমন পড়াশোনার প্রতি মনোযোগী হবে তেমনি সুস্থ মানসিক ভাবে বেড়ে উঠবে।
পড়ালেখার পাশাপাশি অভিভাবকসহ সকলের উচিৎ বিকেলে কিছুটা সময় হাতে নিয়ে আশেপাশে ঘুরতে, খেলতে বা হালকা কিছু শারীরিক ব্যায়াম-হাঁটাহাঁটি, প্রতিবেশীদের সাথে গল্প করতে বেরিয়ে পরা। এতে স্বাস্থ্য ও মন উভয়ই প্রফুল্ল থাকবে।
Taw Haa
প্রতিটি শিশুর মাঝেই আছে সুপ্ত প্রতিভা। সবার প্রতিভার ধরন এক নয়। বৈশিষ্ট অনুযায়ী এদের প্রতিভার ধরনেও আছে ভিন্নতা। পড়ালেখা তো থাকবেই, তবে শিশুদের এ দিকগুলোও উপেক্ষা করা একদমই ঠিক নয়। বরং উচিত শিশুদের প্রতিভা বিকাশের সর্বাত্মক সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া।
প্রথম শ্রেনীর শিক্ষার্থী নুরাজ সহ তার সহপাঠীরা সালাম বিনিময় শেষে পেন বক্স (ডেকোরেশন সহ) তৈরি করে পরিচালক স্যার কে গিফট করেছেন মাশা-আল্লাহ। ছোট্ট বন্ধুদের এমন প্রতিভা এবং আচরণগত পরিবর্তন ফুটে উঠছে আলহামদুলিল্লাহ ।
পরিচালক স্যারের সাথে বাচ্চাদের একাংশ!
গতকাল শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা মূলক ক্লাস নিয়েছেন অত্র প্রতিষ্ঠানের পরিচালক আবু ত্ব-হা মুহাম্মদ আদনান। গতকাল স্কুলে বাচ্চাদের সাথে মূল্যবান সময় কাটিয়েছেন এবং শিক্ষক স্টাফ কে নিয়ে পড়াশোনা, স্কুল ক্যাম্পাসের পরিবেশ ,আদব আখলাক ও বাচ্চাদের চরিত্র গঠন বিষয় নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন।
তিনি নিয়মিত বাচ্চাদের সাথে সময় কাটান এবং শিক্ষক ও অভিভাবকদের গঠনমূলক দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন।
তিনি যেমন বাচ্চাদের ভালোবাসেন বাচ্চারাও স্যারকে অনেক ভালোবাসেন। আমরা দু'আ করি ,
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা পরিচালক স্যার সহ তার শিক্ষার্থীদের জ্ঞানে ভরপুর বারাকাহ্ দান করুক আমিন।
বিদায়ী মুহুর্তে নার্সারি'র স্টুডেন্ট মাহদি'র আবেগঘন মুহুর্তে ব্লক টিচার ও সহপাঠীদের একাংশ!
আমরা ত্ব-হা যিন নূরাঈদ শিক্ষা পরিবার কতটা সৌভাগ্যবান যে কাউকে বিদায় দিতে আমাদের এত কষ্ট হচ্ছে। বিদায় বলতে যদিও কষ্ট হয়, তবুও বিদায় বলে দিতেই হয়। ফ্যামিলি লালমনিরহাটে শিফট করার কারনে নার্সারি ছাত্র মাহদি কে গতকাল তার সহপাঠীরা বিদায় জানিয়েছেন। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই মাহদি সবাইকে আপন করে নিয়েছিলো! আমরা জানি মাহদি আমাদের কতটা ভালো বাসে! আমরাও মাহদিকে ভালোবাসি।
আমরা তার কল্যাণ কামনা করি। যেখানেই পড়াশোনা করুক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা তার মেধায় বুদ্ধিতে বারাকাহ্ দান করুক।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Address
New Engineer Para (Near Bridge)
Rangpur
5400
Rangpur, 5700
This institutute setuated since 2017. It's located at Ramchandrapur Union,Gaibandha. Class activity
Rangpur
Rangpur, 5400
Lions School & College Rangpur. We are 2010th Batch.
JALDHAKA
Rangpur, 5330
শিক্ষার জন্য এসো সেবার জন্য যাও