নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর বাংলাদেশ ঢাকা
শুভেচ্ছান্তে মো:মমিনুল ইসলাম (মমিন)প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ "মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ"পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা।
Muktijoddha Technical School & College plashbari,Gaibandha
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ"পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা।
Operating as usual
শিক্ষক দিবস উপলক্ষে সকল শিক্ষকদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
স্বাধীনতার স্থপতি, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৮ তম শাহাদত বার্ষিকীতে বিনম্র শ্রদ্ধা " -মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ",পলাশবাড়ী,গাইবান্ধা ।
আসসালামু আলাইকুম,
ত্যাগের মহিমায় মহিমান্বিত হোক সবার জীবন।পরিবার - পরিজন ও বন্ধুদের নিয়ে ঈদ হোক আনন্দময়। সকল ধর্মপ্রাণ মুসলিম ভাই-বোনদের জানাই ঈদ- উল-আযহার শুভেচ্ছা।
মোঃমমিনুল ইসলাম
প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ,"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ" পলাশবাড়ী গাইবান্ধা।
বিশিষ্ট পরমানু বিজ্ঞানী ডঃ এম.এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৪তম মৃত্যু বার্ষিকীতে বিনম্র শ্রদ্ধা ।
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ"পলাশবাড়ী, গাইবান্ধার এসএসসি ২০২৩খ্রিঃ পরিক্ষর্থীদের প্রবেশপত্র বিতারণের কিছু স্থিরচিত্র।
অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ২২তম মহামান্য রাষ্ট্রপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু।
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এ্যান্ড কলেজ", পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা পক্ষ থেকে
সবাইকে বাংলা নববর্ষ ১৪৩০’র শুভেচ্ছা
"শুভ নববর্ষ"
১৭ মার্চ
জাতীয় শিশু দিবস
স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্তপতি
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এর ১০৩ তম
জন্মবার্ষিকী তে কেক কর্তন ও আলোচনা সভার কিছু স্থিরচিত্র।
আয়োজনেঃ"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ" পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা।
মহান ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৩ উপলক্ষে "মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড "পলাশবাড়ী গাইবান্ধার পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ।
২১ মানে মাথা নত না করা।
"FREEDOM IN THE AIR"
১৯৫২ ভাষা আন্দোলনে সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
২০২৩ সালের নুতন শিক্ষাবর্ষের "মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ"পলাশবাড়ী গাইবান্ধার ছাত্র/ছাত্রীদের মাঝে বিনামুল্যে নতুন বই বিতরণ করা হয়।বই উৎসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন অত্র প্রতিষ্ঠানের সন্মানিত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃআনছার আলী সরকার ম্যানেজিং কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা কনক চন্দ্র সরকার,বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃওয়াদুদ মন্ডল,বীর মুক্তিযোদ্ধা বাদশা মিয়া,বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃমান্নান সরকার ,বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু বক্কর সিদ্দিক,মোঃমেহেদী হাসান সজীব,শিক্ষক/শিক্ষিকাদের মধ্যে মোছাঃসপ্না বেগম,মোছাঃলতিফা বেগম,আব্দুল বারি,সোহেল সরকার,সেলিম সরকার,কানিজ ফাতেমা,রুবিনা খাতুন,বিশাল তালুকদার, মোঃহিরা,আঃরউফ,রাবেয়া বেগম,হাবিব,মোত্তালিব সরকার,নাজমুল প্রমুখ এবং অভিবাবকবৃন্দ।অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ মোঃমমিনুল ইসলাম মমিন ।
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল স্কুল এন্ড কলেজ"পলাশবাড়ী, গাইবান্ধার পক্ষ থেকে ১৬ ভিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের কিছু স্থিরচিত্র।
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড" কলেজ পলাশবাড়ী গাইবান্ধা এর পক্ষ থেকে জানাই মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সকল বীর শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলী প্রিয় দেশবাসীর প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
🔴ভর্তি চলছে...ভর্তি চলছে....ভর্তি চলছে....
মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ,
ভর্তি সংক্রান্ত তথ্যের জন্য যোগাযোগ : বাঁশকাটা,পলাশবাড়ী পৌরসভা গাইবান্ধা।
মোবাইল : ০১৭১০৫৫৫৫৭২।
🌑আমাদের বৈশিষ্ট্যসমূহ
১. প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ভবন, খেলার মাঠ, শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য শিশুপার্ক সহ অভিভাবকদের বসিবার সু-ব্যবস্থা।
২. প্রতিষ্ঠানটি অত্যন্ত সুন্দর মনোরম ও কোলাহল মুক্ত পরিবেশে অবস্থিত।
৩. ভর্তি ফি, সেশন ফি, মাসিক বেতন সীমিত।
৪. শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পরিবহন ব্যাবস্থা ।
৫. বিষয় ভিত্তিক দক্ষ ও অভিক্ষ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান।
৬. ইংরেজি ও গনিত বিষয়কে সর্বাধিক গুরত্ব সহকারে পাঠদান।
৭. ধর্মীয় মূল্যবোধ ও নৈতিক শিক্ষা সহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভিত্তিক শিক্ষার ব্যবস্থা।
৮. দৈনন্দিন শিক্ষা কার্যক্রম ডায়েরি ও ফোনের মাধ্যমে অভিভাবকদের অবহিতকরণ।
৯. PSC, JSC, SSC পরিক্ষার্থীর জন্য অতিরিক্ত ক্লাসের সু-ব্যবস্থা ও পরিক্ষায় A+ সহ শতভাগ পাশের নিশ্চয়তা।
১০. শিক্ষার্থীদের মেধা যাচাইয়ের জন্য নিয়মিত টিউটোরিয়াল পরীক্ষার ব্যাবস্থা।
১১. পড়ালেখার পাশাপাশি কবিতা আবৃৃত্তি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, চারু কারুকলা এবং বির্তক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনের ব্যাবস্থা।
১২. নিয়মিত স্কাউট ট্রেনিং, শরীরচর্চা, বিনোদন ও প্রাথমিক চিকিৎসার সু-ব্যবস্থা।
১৩. প্রতিবছর বার্ষিক ক্রিয়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠান সহ শিক্ষা সফরের ব্যাবস্থা।
১৪. অভিভাবক ও শুভাকাঙ্খীদের সাথে নিয়মিত মত বিনিময়ের সু-ব্যবস্থা।
১৫. শিক্ষার্থীদের সু-শিক্ষার মাধ্যমে সু-নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলায় হচ্ছে অত্র প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য।
🛑 ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে কারিগরি ও সাধারণ শাখা ও শিশু থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত ভর্তি চলছে.........
🔴 ভর্তি ফরম বিতরণ : ১ ডিসেম্বর ২০২২ হতে শুরু হয়েছে।
🔴 ক্লাস শুরু : ১ জানুয়ারি ২০২৩খ্রিঃ।
ভর্তি চলছে,ভর্তি চলছে,ভর্তি চলছে।
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ"পলাশবাড়ী গাইবান্ধার বার্ষিক পরীক্ষার কিছু স্থিরচিত্র।
আলহামদুলিল্লাহ "মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ"পলাশবাড়ী, গাইবান্ধার এস এসসি প্রথম ব্যাচ ২০২২খ্রিঃ ১০০%পাশ ২জন A+
৩রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস
স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর ঘনিষ্ট সহচর মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক
জাতীয় চার নেতার প্রতি "মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ"পলাশবাড়ী, গাইবান্ধার পক্ষ থেকে
বিনম্ন শ্রদ্ধা।
আগামীকাল সারাদেশে এস,এস,সি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থীদের জন্য আন্তরিক দোয়া ও শুভকামনা রইল।
শুভেচছান্তেঃ
প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ, মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ,পলাশবাড়ী , গাইবান্ধা ।
১৫ই আগস্ট হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও স্ব-পরিবারের ৪৭ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে "মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ"পলাশবাড়ী গাইবান্ধা এর পক্ষ থেকে জাতীয় পতাকা অর্ধনিমিত ,কালো পতাকা উত্তোলন ,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ এর কিছু স্থিরচিত্র।
আজ ১৫ই আগষ্ট
জাতীয় শোক দিবস
১৯৭৫'র ১৫ই আগস্ট নির্মম, নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার বঙ্গবন্ধু এবং বঙ্গবন্ধু পরিবার ও সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
স্বপ্নজয়ের সারথী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২ তম জন্মবার্ষিকীতে বিনম্র শ্রদ্ধা।
শোকাবহ আগষ্টে "মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ" পলাশবাড়ী গাইবান্ধা এর আয়োজনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল শাহাদত বরণকারীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, প্রগতিশীল রাজনীতিবিদ, আমাদের সকলের প্রিয়ভাজন বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আব্দুল মান্নান এর ২য় মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে সরণ সভা ও দোয়া মাহফিলের চিত্র।
স্থানঃ"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ"পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা।
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ" পলাশবাড়ী এর পক্ষ থেকে শোকাবহ আগষ্টের সকল শহীদের প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা।
বৃক্ষরোপন কর্মসূচীর কিছু স্থিরচিত্র।
স্থানঃমুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ
পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা।
মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শামসুল হক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। ১৯৪৯ সালে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতারা দলের আত্মপ্রকাশের দিন হিসেবে ইতিহাস থেকে ২৩ জুন (১৯৪৯) তারিখটি বেছে নিয়েছিলেন। কারণ, ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতার লাল সূর্য অস্তমিত হয়েছিল।
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর বঙ্গবন্ধু হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করেন, 'এই পাকিস্তান বাঙালিদের জন্য হয় নাই। একদিন বাংলার ভাগ্যনিয়ন্তা বাঙালিদেরই হতে হবে।' গণবিচ্ছিন্ন নেতৃত্বের স্থলে জনসম্পৃক্ত নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে '৪৭-এর শেষে বঙ্গবন্ধু সতীর্থ-সহযোদ্ধাদের নিয়ে ১৫০ নম্বর মোগলটুলীতে 'ওয়ার্কার্স ক্যাম্প' সংগঠিত করেন ও '৪৮-এর ৪ জানুয়ারি 'ছাত্রলীগ' প্রতিষ্ঠা করেন।
ঢাকার রোজ গার্ডেনে আওয়ামী লীগের জন্মকালে বঙ্গবন্ধু কারারুদ্ধ ছিলেন এবং পরে এ সম্পর্কে 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থে বঙ্গবন্ধু লিখেছেন- সকলেই একমত হয়ে নতুন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান গঠন করলেন; তার নাম দেওয়া হল 'আওয়ামী মুসলিম লীগ'। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি, জনাব শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক এবং আমাকে করা হল জয়েন্ট সেক্রেটারি। খবরের কাগজে দেখলাম, আমার নামের পাশে লেখা আছে 'নিরাপত্তা বন্দী'। বস্তুত ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে মহান ভাষা আন্দোলন ও মহত্তর মুক্তিযুদ্ধের বীজ রোপিত হয়। স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ইতিহাসে আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ নামগুলো তাই সমার্থক হয়ে আছে।
১৯৫৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে বঙ্গবন্ধু বাণিজ্য, শ্রম ও শিল্পমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। কিন্তু ১৯৫৭ সালের ৮ আগস্ট মন্ত্রিত্ব ত্যাগ করে দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বভার গ্রহণ করে তিনি ইতিহাস সৃষ্টি করেন। তাঁর কাছে দলের দায়িত্ব মন্ত্রিত্বের ক্ষমতার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর মধ্যরাতে জেনারেল আইয়ুব খান রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে রাজনীতি নিষিদ্ধ এবং বঙ্গবন্ধুসহ রাজনীতিকদের কারাগারে নিক্ষেপ করেন। ১৯৬৪ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে অনুষ্ঠিত সভায় আওয়ামী লীগকে পুনরুজ্জীবিত করা হয়। বঙ্গবন্ধু পুনরায় দলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৬৬ সালে ৬ দফা দেওয়ার পর বঙ্গবন্ধু আমাদের বলতেন, 'সাঁকো দিলাম, এই সাঁকো দিয়েই একদিন আমরা স্বাধীনতায় পৌঁছাবো।' তার পরের ইতিহাস সবারই জানা।
১৯৬৯ সালে প্রবল গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি করে ২২ ফেব্রুয়ারি জাতির পিতাকে ফাঁসিকাষ্ঠ থেকে মুক্ত করে ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে ১০ লক্ষাধিক বাঙালির জনসমুদ্রে কৃতজ্ঞ জাতি 'বঙ্গবন্ধু' উপাধিতে ভূষিত করে। এর কিছুদিন পরে স্বৈরশাসক আইয়ুব খান পদত্যাগে বাধ্য হন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ '৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও ক্ষমতা হস্তান্তর প্রশ্নে ষড়যন্ত্র শুরু করে পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠী। এর ফলে বঙ্গবন্ধুর ডাকে এবং আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হাতিয়ার তুলে নিয়ে ৩০ লক্ষাধিক শহীদ আর ২ লক্ষাধিক মা-বোনের আত্মত্যাগে বাংলাদেশ স্বাধীন করে।
১৯৭২ সালের ৭-৮ এপ্রিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের বর্ণাঢ্য কাউন্সিলে বঙ্গবন্ধু পুনরায় সভাপতি ও জিল্লুর রহমান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। বঙ্গবন্ধু যে মুহূর্তে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে স্বাভাবিক করেন; অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি দেন, ঠিক তখনই ঘাতকের নির্মম বুলেটে একাত্তরের পরাজিত শক্তি, বাংলার মীরজাফর, বেইমানরা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। ওই সময় তাঁর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা প্রবাসে থাকায় ঘাতকদের হাত থেকে রেহাই পান।
ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্যই ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অর্থনৈতিক মুক্তি। আজ বিনম্র শ্রদ্ধায় জাতির পিতাকে স্মরণ করে এ কথাই মনে করি, সারাটি জীবন তিনি জেল-জুলুম-অত্যাচার-নির্যাতন সবই সহ্য করে আওয়ামী লীগকে গড়ে তোলেন দেশ স্বাধীন করার জন্য। দলের কর্মীদের তিনি পরিবারের সদস্য মনে করতেন। দক্ষতা, সাহস, সীমাহীন ত্যাগ, অসীম ধৈর্য আর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা দিয়ে তিনি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন।
বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে খুনি চক্র মনে করেছিল, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করে দেবে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা স্বজন হারানোর বেদনা নিয়ে দীর্ঘ নির্বাসন শেষে ১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশের মাটি স্পর্শ করে শহীদের রক্তে ভেজা আওয়ামী লীগের পতাকা হাতে তুলে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ তথা অর্থনৈতিক মুক্তির দায়িত্বভার গ্রহণ করে বাংলাদেশকে আজ অনন্য উচ্চতায় উন্নীত করেছেন। দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত। জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে বঙ্গবন্ধুকন্যা বাংলাদেশকে বিশ্বে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন।
শেখ হাসিনা যা বিশ্বাস করেন, জাতির পিতার মতো
তা-ই তিনি বাস্তবায়নের চেষ্টা করেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও পদ্মা সেতু নির্মাণ তার অদম্য প্রমাণ। বিশ্বব্যাংক রক্তচক্ষু প্রদর্শন করে কায়েমি স্বার্থবাদী ষড়যন্ত্রকারীদের দিয়ে তথাকথিত দুর্নীতির অভিযোগ তুলে পদ্মা সেতু নির্মাণ বাধাগ্রস্ত করতে চেয়েছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সততা ও অদম্য ইচ্ছার ফলে সে বাধা অপসারিত হয়েছে এবং পদ্মা সেতু আজ দৃশ্যমান। ২৫ জুন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হবে। আমি মনে করি, শুধু দক্ষিণাঞ্চলের না; সমগ্র বাংলাদেশের অথনৈতিক উন্নয়নে পদ্মা সেতু গতি আনবে।
জাতির পিতা দুটি লক্ষ্য নিয়ে রাজনীতি করেছেন। একটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, আরেকটি অর্থনৈতিক মুক্তি। তিনি আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছেন, কিন্তু অর্থনৈতিক মুক্তি দিয়ে যেতে পারেননি। সেই কাজটি নিষ্ঠা, দক্ষতা ও সততার সঙ্গে করে চলেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন সব ধরনের প্রতিকূলতা জয় করে স্বাধীন বাংলাদেশ হবে মর্যাদাশালী, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা।
তোফায়েল আহমেদ: আওয়ামী লীগ নেতা; সংসদ সদস্য; সভাপতি, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ" পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা এর এসএসসি-২২
ব্যাচের শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানের কিছু স্থিরচিত্র।
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ "পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা এর পাঠদানের অনুমতি প্রদানের জন্য মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড দিনাজপুর কতৃক পরিদর্শন এবং সন্মানিত পরিদর্শক,ম্যানেজিং কমিটি ও স্টাফদের নিয়ে বৃক্ষরোপনের কিছু স্থিরচিত্র।
অফিস সময়ে তোলা কিছু ছবি।
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ" পলাশবাড়ী গাইবান্ধা এর দিনাজপুর মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কাজ শেষে বিভিন্ন দর্শনিয় স্থানে স্টাফদের নিয়ে একটু ঘোড়াঘোড়ি।
আজ থেকে প্রতিষ্ঠানের একাডেমি কার্যক্রম শুরু।
খ্যাতনামা পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া’র মৃত্যুবার্ষিকীতে "মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ" পলাশবাড়ী গাইবান্ধা এর পক্ষ থেকে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ" পলাশবাড়ী গাইবান্ধা এর পক্ষ থেকে সবাইকে পবিত্র ঈদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা োবারক ❤️
১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে ,
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং জাতীয় চার নেতার প্রতিবিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
#মুজিবনগর দিবস
বাংলাদেশের প্রতিটি উপজেলা থেকে আজ "মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ" টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের দিনব্যাপী কর্মশালার কিছু স্থিরচিত্র।স্থানঃ"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ"সদর, নাটোর।
২০২২ শিক্ষাবর্ষের জন্য.....
ভর্তি চলছে, ভর্তি চলছে,ভর্তি চলছে
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ "- এ প্লে গ্রুপ থেকে নবম শ্রেশি পর্যন্ত সাধারণ ও কারিগরি শাখায় ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি চলছে ।
স্থান:স্থায়ী ক্যাম্পাস বাশকাটা(ব্র্যাক মোড়) পলাশবাড়ী পৌরসভা,গাইবান্ধা।
২০২২ শিক্ষাবর্ষের জন্য.....
ভর্তি চলছে, ভর্তি চলছে,ভর্তি চলছে
"মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ "- এ প্লে গ্রুপ থেকে নবম শ্রেশি পর্যন্ত সাধারণ ও কারিগরি শাখায় ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি চলছে ।
স্থান:স্থায়ী ক্যাম্পাস বাশকাটা(ব্র্যাক মোড়) পলাশবাড়ী পৌরসভা,গাইবান্ধা।
প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ,
মো.মমিনুল ইসলাম ।
এমবিএ (হিসাব বিঙান)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Rangpur
Begum Rokeya University
Rangpur
Rangpur, 5610
This page is for current & former students of Govt. Mir Ismail Hossain College, Rajarhat, Kurigram.
Lalmonirhat
Rangpur, 5500
Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Aviation and Aerospace University - Lalmonirhat BSMRAAU
Rangpur
আপনারা চাইলে 𝙲𝚁𝚄𝚂𝙷 & 𝙲𝙾𝙽𝙵𝙴𝚂𝚂𝙸𝙾𝙽 দিতে পারেন। আপনাদের সকল তথ্য গোপন রাখা হবে।
Mulato
Rangpur, 5400
Mulatol Government Model Primary EST 1968
Mahimaganj, Gabindaganj, Gaibandha
Rangpur
মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদরাসা, মহিমাগঞ্জ, গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধা। “শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে এই পেজটি”