ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে সবাইকে জানাই,আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা (একুশে ফেব্রুয়ারী)।
Kayer Par Bir Bikroom High School
“ মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আ?
Operating as usual
এস,এস,সি ২০২২-২০২৩ ব্যাচ বিদায় অনুষ্ঠান এবং নবীনদের নবীনবরণ অনুষ্ঠান
মায়েদের ভালোবাসা কখনোই বদলায় না!❤️
পিরোজপুরের আল্লামা সাঈদী ফাউন্ডেশনের বায়তুল হামদ জামে মসজিদের পাশে চলছে কোরআনের পাখির কবর খননের কাজ।
এখানেই শুয়ে আছেন তার কলিজার টুকরা বড় সন্তান রাফীক বিন সাঈদী, তার অত্যন্ত স্নেহের ছোট ভাই হুমায়ুন কবীর সাঈদী, তার কন্যাসম বড় পুত্রবধু সুমাইয়া রাফীক সাঈদী।
ইয়া রব ...
তুমি আমাদের উত্তম ধৈর্য ধারনের তাওফিক দাও।
পড়াশোনায় দ্রুত Improve করার ১০টি সিক্রেট PURE TIPS
===================================
১। প্রতিদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠুন। ফলে আপনি অন্যদের বেশি সময় পাবেন পড়াশোনার জন্য।
২। প্রতিদিন নতুন নতুন কিছু না কিছু শিখুন। এটি আপনাকে অন্যদের চেয়ে দিন দিন এগিয়ে নিয়ে যাবে।
৩। আগামীকাল কী পড়বেন তা আগের দিন প্ল্যান করে আলাদা খাতায় লিখে রাখুন এবং পরের দিন সেই প্ল্যান অনুযায়ী পড়ুন। ভাগ ভাগ করে পড়লে পড়তে ভালো লাগবে।
(খাতার নাম দিতে পারেন "স্টাডি প্ল্যান খাতা")
৪। প্রতি সপ্তাহ ও মাসে কোন কোন সাবজেক্ট বা বই শেষ করবেন তা প্ল্যান করে খাতায় লিখে রাখুন। এতে করে দ্রুত কোনো বই বা সাবজেক্ট শেষ করতে পারবেন।
৫। কঠিন বিষয়গুলো প্রতিদিন অল্প অল্প করে পড়ুন এবং লিখে লিখে হালকা শব্দ করে পড়ার চেষ্টা করুন। এতে করে কঠিন বিষয়গুলো খুব ভালো করে শেখা হবে এবং বেশি দিন মনে থাকবে।
৬। যে কোনো বিষয়ে কন্সেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়ুন। নিজে নিজে না বুঝলে অন্যের সাহায্য নিন। না বুঝে কোনো কিছু মুখস্থ করবেন না এবং পড়ার সময় পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ার চেষ্টা করুন।
৭। মোবাইল, ইন্টারনেট, ফেইসবুক, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, ইমোতে কম সময় ব্যয় করুন। এতে করে আপনার পড়ায় বেশি সময় দিতে পারবেন।
৮। অযথা আড্ডা বা ঘুরাফেরা করে সময় নষ্ট করা থেকে বিরত থাকুন। এতে করে আপনার মাথায় খারাপ ও অনর্থক চিন্তা কম আসবে এবং বেশি করে পড়ার সুযোগ পাবেন।
৯। প্রতিদিন আপনার স্বপ্নটাকে অন্তত সকাল, বিকাল, রাতে ঘুমানোর আগে একবার করে স্মরণ করুন। প্রয়োজনে আপনার স্বপ্নটিকে পড়ার টেবিলে উপর লিখে রাখতে পারেন। যেমন- " আমি বিসিএস ক্যাডার হবো", "আমি ব্যাংকার হবো"। এটি আপনাকে বেশি বেশি পড়তে উৎসাহ জোগাবে।
১০। নেতিবাচক চিন্তাশীল মানুষদের পরিহার করে চলুন এবং যতটুকু সম্ভব ইতিবাচক চিন্তাশীল মানুষদের সংস্পর্শে থাকার চেষ্টা করুন। এর ফলে করে আপনার ভিতরে ভালো কিছু করার অনুপ্রেরণা জাগবে।
কখনো হতাশ হবেন না। খারাপ সময়ে ধৈর্য ধারণ করে লক্ষ্য ঠিক রেখে পরিশ্রম করে যান। ইনশাআল্লাহ, ভালো ফল পাবেন।
সকল সৎ-পরিশ্রমীর জন্য শুভ কামনা রইল।
Eid Mubarak🌙
All muslim brothers and sisters.❤
**ব্রেকিং নিউজ***
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা আগস্টে 🧾🧾
As of now=এখন থেকে।
🔶As of Now I will study regularly.
=এখন থেকে আমি নিয়মিত পড়াশোনা করব।
🔶As of now I will not watch television.
=এখন থেকে আমি আর টেলিভিশন দেখবনা।
🔶As of now I will meet with you.
=এখন থেকে আমি তোমার সাথে সাক্ষাত করব।
🔶As of now I will go to school.
=এখন থেকে আমি বিদ্যালয়ে যাব।
🔶As of now I will say my prayer.
=এখন থেকে আমি নামায পরব।
🔶As of now I will learn English regularly.
=এখন থেকে আমি নিয়মিত ইংরেজি শিখব।
Write done................
🔵1, Life is valueless without parents- বাবা মা ছাড়া জীবন মূল্যহীন।
🔵2, Life is valueless without learning Quran- কোরআন শিক্ষা ছাড়া জীবন মূল্যহীন।
🔵3, Life is valueless without prayer- নামাজ ছাড়া জীবন মূল্যহীন।
🔵4, Life is valueless without learning English- ইংরেজি শেখা ছাড়া জীবন মূল্যহীন।
🔵5, Life is valueless without study- পড়াশোনা ছাড়া জীবন মূল্যহীন।
🔵6, Life is valueless without personality- ব্যক্তিত্ব ছাড়া জীবন মূল্যহীন।
🔵7, Life is valueless without politeness- ভদ্রতা ছাড়া জীবন মূল্যহীন।
🔵8, Life is valueless without self respect- আত্মসম্মান ছাড়া জীবন মূল্যহীন।
🔵9, Life is valueless without eye- চোখ ছাড়া জীবন মূল্যহীন।
🔵10, Life is valueless without knowledge- জ্ঞান ছাড়া জীবন মূল্যহীন।
✅পড়া শেষে Done লিখতে ভূলবেন না কিন্ত ✅
① বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন.?
উত্তরঃ উইলিয়াম গিলবার্ট,১৫৭০ সালে।
-
② ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন.?
উত্তরঃ গটফ্রাইড উইলহেম লিমানিজ,১৬৭১ সালে।
-
③ টেলিভিশন আবিষ্কার করেন.?
উত্তরঃ জন লগি বেয়ার্ড,১৯২৬ সালে।
-
④ টেলিফোন আবিষ্কার করেন.?
উত্তরঃ আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল,১৮৭৬ সালে।
-
⑤ ডিজেল ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন.?
উত্তরঃ রুডলফ ডিজেল,১৮৯৫ সালে।
-
⑥ পেট্রোল ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন.?
উত্তরঃ নিকোলাস অটো,১৮৭৬ সালে।
-
⑦ কম্পিউটার আবিষ্কার করেন.?
উত্তরঃ হাওয়ার্ড আইকেন,১৯৩৯ সালে।
-
⑧ এক্সরে আবিষ্কার করেন.?
উত্তরঃ রন্টজেন,১৮৯৫ সালে।
-
⑨ লেজার আবিষ্কার করেন.?
উত্তরঃ টি এইচ মাইম্যান,১৮৬০ সালে।
-
⑩ ডিনামাইট আবিষ্কার করেন.?
উত্তরঃ আলফ্রেড নোবেল,১৮৬২ সালে
ENGLISH🌿
Verb কাকে বলে? Verb কত প্রকার ও কি কি?
----------------------------------
Sentence এ ব্যবহৃত যে সব Word দ্বারা কোন কাজ করাকে বোঝায় তাকে Verb বলে।
Verb এর প্রকারভেদ : Verb দুই প্রকার। যথা :
1. Finite Verb (সমাপিকা ক্রিয়া) :
যে সব Verb দ্বারা বক্তার বক্তব্য সম্পূর্ণরূপে শেষ হয়ে যায় তাকে Finite Verb বলে।
Example :
I go to school.
Kamal plays football.
Finite Verb এর বৈশিষ্ট্য :
- Sentence এর অর্থ সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পায়।
- বক্তার বক্তব্য পূর্ণাঙ্গররূপে ব্যক্ত করে।
- Subject এর Person, Number, Tense অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন হয়।
Finite এর প্রকারভেদ :
Finite Verb দুই প্রকার। যথা :
a. Principal Verb (প্রধান ক্রিয়া) :
যে Verb নিজেই স্বাধীনভাবে অন্য Verb এর সাহায্য ছাড়াই ক্রিয়া সম্পাদন করে তাকে Principal Verb বলে।
Example :
You go
They play in the field.
Principal Verb এর প্রকারভেদ :
Principal Verb দুই প্রকার। যথা :
I. Transitive Verb (সকর্মক ক্রিয়া) :
যে সমস্ত Verb এর Object বা কর্ম থাকে তাদেরকে Transitive Verb বলে।
Example :
The baby is drinking milk.
I have bought a book.
Transitive Verb এর বৈশিষ্ট্য :
- Subject এর পরে বসে
- প্রতিটি Verb এর পরে এক বা একাধিক Object থাকে।
- Tense ও Subject এর Person, Number অনুযায়ী এদের রূপের পরিবর্তন ঘটে।
II. Intransitive Verb (অকর্মক ক্রিয়া) :
যে Verb এর Object বা কর্ম থাকে না তাদেরকে Intransitive Verb বলে।
Example :
The girl went to school.
Birds fly in the sky.
Intransitive Verb এর বৈশিষ্ট্য :
- এরা প্রায়ই Sentence এর শেষে বসে।
- এদের পরে কোনো Object থাকে না।
- Tense ভেদে Subject এর Person ও Number অনুযায়ী এদের রূপের পরিবর্তন ঘটে।
b. Auxiliary Verb (সাহায্যকারী ক্রিয়া) :
Sentence এ ব্যবহৃত যে সব Verbs Principal Verbs এর ভাব ও অর্থ সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করার জন্য Principal Verbs কে সহায়তা করে, সে সকল Verb কে Auxiliary Verb বলে।
Auxiliary Verb এর বৈশিষ্ট্য :
- Auxiliary Verbs Sentence এ ব্যবহৃত হয়ে নিজে কোন অর্থ প্রকাশ করে না।
- Auxiliary Verbs Sentence এর ভাব ও অর্থ প্রকাশ করতে Principal Verb কে সহয়তা করে।
- Auxiliary Verbs Tense, Voice ও Mood এর রূপ গঠনের জন্য Principal Verb কে সহয়তা করে।
Auxiliary Verb এর তালিকা :
am, is, are, was, were, be, being, been, have, has, had, shall, should, will, would, may, might, can, could, do, does, did, used (to), ought (to), dare (to)
Auxiliary Verb এর প্রকারভেদ :
Auxiliary Verb সমূহকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা :
I. Primary Auxiliaries/Tense Auxiliaries :
যে Verb গুলোকে বাক্যে Helping বা Auxiliary এবং কখনো কখনো Ordinary Verb হিসেবে ব্যবহৃত হয় তাদেরকে Primary Auxiliaries/Tense Auxiliaries বলে।
Primary Auxiliaries/Tense Auxiliaries গুলো নিম্নরূপ :
Verb to be : am, is, are, was, were
Verb to have : have, has, had
Verb to do : do, does, did
II. Modal Auxiliaries :
ক্রিয়া সম্পাদনের ক্ষেত্রে Mood বা ধরণ বুঝানোর জন্য যে Auxiliaries ব্যবহৃত হয় সেগুলোকে Modal Auxiliaries বলে।
Modal Auxiliaries গুলো নিম্নরূপ :
shall, should, will, would, may, might, can, could, used (to), ought (to), dare (to)
2. Non-finite Verb (অসমাপিকা ক্রিয়া) :
যে Verb দ্বারা কোন বাক্যের অর্থ সম্পূর্ণ প্রকাশ পায় না এবং Subject এর Number ও Person দ্বারা যে Verb এর কোন রূপের পরিবর্তন হয় না তাকে Non-finite Verb বলে।
Non-finite Verb এর প্রকারভেদ :
Non-finite Verb তিন ভাগে বিভক্ত। যথা :
a. Gerund :
Gerund হল verb+ing যার মধ্যে Noun ও Verb এর শক্তি কাজ করে। একে Double Parts of Speech ও বলা হয়।
Example :
Swimming is a good exercise.
Sleeping is necessary to life.
She is fond of reading poems.
b. Participle :
Verb যে রূপ একসঙ্গে Verb ও Adjective এর কার্য সম্পন্ন করে তাকে Participle বলে।
Participle এর প্রকারভেদ :
Participle তিন প্রকার। যথা :
I. Present Participle :
Verb এর ing form যখন Verb ও Adjective এর কাজ করে তখন তাকে Present Participle বলে।
Example :
The book is interesting.
II. Past Participle :
যে Participle দ্বারা অতীতে কোন কাজ সম্পন্ন হয়েছে বোঝায় তাকে Past Participle বলে।
Example :
I got a decorated room.
She had gone there.
III. Perfect Participle :
যদি Verb এর Past Participle এর পূর্বে having যুক্ত হয়ে Adjective ও Verb এর কার্য সম্পাদন করে কখন তাকে Perfect Participle বলে।
Example :
The sun having risen, the fog disappeared.
c. Infinitive :
Verb এর Present form এর অাগে to বসিয়ে Infinitive গঠন করা হয়।
Example :
To tell a lie is a great sin.
I come to see
কম্পিউটারের কিছু শর্টকাটঃ-
Ctrl + A = সিলেক্ট অল।
Ctrl + B = টেক্সট বোল্ড।
Ctrl + C = কোন কিছু কপি করা।
Ctrl + D = ফন্ট পরিবর্তনের ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করা।
Ctrl + E = সেন্টার এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl + F = কোন শব্দ খোঁজা বা প্রতিস্থাপন করা।
Ctrl + G = গো টু কমান্ড।
Ctrl + H = রিপ্লেস কমান্ড।
Ctrl + I = টেক্সট ইটালিক।
Ctrl + J = টেক্সট জাস্টিফাইড এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl + K = হাইপারলিংক তৈরী করা।
Ctrl + L = টেক্সট লেফট এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl + M = ইনভেন্ট দেয়ার জন্য।
Ctrl + N = নতুন কোন ডকুমেন্ট খোলার জন্য।
Ctrl + O = পূর্বে তৈরী করা কোন ফাইল খোলার জন্য।
Ctrl + P = ডকুমেন্ট প্রিন্ট।
Ctrl + Q = প্যারাগ্রাফের মাঝে স্পেসিং করার জন্য।
Ctrl + R = টেক্সটকে রাইট এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl + S = ফাইল সেভ।
Ctrl + T = ইনডেন্ট পরিবর্তন করার জন্য।
Ctrl + U = টেক্সট আন্ডারলাইন।
Ctrl + V = টেক্সট পেষ্ট করার জন্য।
Ctrl + W = ফাইল বন্ধ করার জন্য।
Ctrl + X = ডকুমেন্ট থেকে কিছু কাট্ করার জন্য।
Ctrl + Y = রিপিট করার জন্য।
Ctrl + Z = আন্ডু বা পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা।
Alt+0131= ƒ (টাকা)
Alt+0165= ¥ (ইয়েন)
Alt+0177= ± (যোগবিয়োগ)
Alt+0215= × (গুণ)
Alt+Ctrl+T= ™ (ট্রেডমার্ক)
Alt+ Ctrl+R= ® (রেজিষ্টার্ড)
Alt+0163= £ (লীরা)
Alt+0128= € (পাউন্ড)
Alt+0247= ÷ (ভাগ)
Alt+248/0186= º (ফারেনহাইট)
F1 key ( সাহায্য পাওয়ার জন্য )
F2 key (রিনেম বা পুনর্নাম নির্ধারন)
F3 key (সার্চ )
F4 key ( ঠিকানা বা এড্রেস বার দেখা )
F4 key (সক্রিয় তালিকা থেকে আইটেমগুলো দেখা )
F5 key ( রিফ্রেস/ বিদ্যমান উইন্ডো আপডেট করা)
F6 key ( ডেস্কটপ বা বিদ্যমান উইন্ডোর আইটেমগুলোতে ঘুরাফিরা করা)
F10 key (সক্রিয় প্রোগ্রামের মেনু বার সক্রিয় করার জন্য )
Keyboard shortcuts, Computer key Shortcut-
CTRL+A (একই উন্ডোর সবকিছু একসাথে বাছাই বা সিলেক্ট করার জন্য)
CTRL+C (কপি করুন)
CTRL+X (কাট করুন)
CTRL+V ( পেস্ট করুন )
CTRL+Z (আগের অবস্থায় ফিরে যান)
CTRL+SHIFT (শর্টকাট তৈরি করা)
CTRL+RIGHT ARROW (ইনসার্শন পয়েন্ট কে পরের শব্দে নেয়া)
CTRL+LEFT ARROW ((ইনসার্শন পয়েন্ট কে পূর্বের শব্দে নেয়া)
CTRL+DOWN ARROW (ইনসার্শন পয়েন্ট কে পরের অনুচ্ছেদে নেয়া)
CTRL+UP ARROW ((ইনসার্শন পয়েন্ট কে পূর্বের অনুচ্ছেদের প্রথমে নেয়া)
CTRL+TAB (বিদ্যমান ট্যাবগুলো নড়াচড়া করা)
CTRL+ESC (স্টার্ট মেনুতে ফিরে যাওয়া )
CTRL+SHIFT+TAB (ট্যাবগুলোতে ঘুরাফিরা করার জন্য)
CTRL+SHIFT with any of the arrow keys (টেক্সটকে হাইলাইট করা)
SHIFT+TAB ( অপশনগুলোর পেছনে যাওয়া)
SHIFT with any of the arrow keys ( একই উইন্ডোতে একসাথে অনেকগুলো আইটেমকে বাছাই বা সিলেক্ট করা)
SHIFT+DELETE (বাছাইকৃত উপাদানগুলো permanently মুছে ফেলা)
SHIFT+F10 ( বাছাইকৃত আইটেমগুলোর জন্য শর্টকাট মেনু দেখা )
ALT+ENTER ( বাছাইকৃত আইটেম এরপ্রোপার্টিজ দেখা )
ALT+F4 ( চলমান কোন প্রোগ্রাম বা বিদ্যমান উইন্ডো বন্ধ করা )
ALT+SPACEBAR ( বিদ্যমান উইন্ডোর শর্টকাট ওপেন করা )
ALT+TAB ( চলমান প্রোগ্রামগুলোতে মুভ করা )
ALT+ESC ( চলমান প্রোগ্রামগুলোতে ঘুরাফিরা )
ALT+SPACEBAR ( বিদ্যমান উইন্ডোর জন্য সিস্টেম মেনু )
ALT+Underlined letter in a menu name ( সংশ্লিষ্ট মেনু দেখা )
Dialog Box (কীবোর্ড শর্টকাট)
BACKSPACE ( আগের মেনুতে ফিরে যাওয়া)
ESC ( সম্প্রতিক কাজ শেষ করা )
Accessibility Keyboard Shortcuts
HOME (সক্রিয় উইন্ডোর উপরে যাওয়া)
END ( সক্রিয় উইন্ডোর উপরে যাওয়া)
Windows Logo +U (ইউটিলিটি ম্যানাজার অন করা )
SHIFT five times (স্টিকি কী অন বা অফ করা )
Right SHIFT for eight seconds ( ফিল্টার কী অন বা অফ করা )
Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (হাই কন্ট্রাসট অন বা অফ করা )
Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK ( মাউস কী অন বা অফ করা )
NUM LOCK for five seconds (টুগল কী অন বা অফ করা )
NUM LOCK+Asterisk sign (*) (নির্বাচিত ফোল্ডারের মধ্যের সব সাব-ফোল্ডার দেখা )
NUM LOCK+Plus sign (+) (নির্বাচিত ফোল্ডারের সকল কন্টেন্ট দেখা )
NUM LOCK+Minus sign (-) (নির্বাচিত ফোল্ডারটি minimize করা
উইন্ডোজ ১০’র কিবোর্ড শর্টকাট
---------------------------
Windows key + A : অ্যাকশন সেন্টার খুলবে।
Windows key + C : করটানা কণ্ঠ নির্দেশনার জন্য তৈরি হবে।
Windows key + I : সেটিংস অ্যাপ্লিকেশন খুলবে।
Windows key + S: করটানা চালু হবে।
Windows key + Tab টাস্ক ভিউ দেখা যাবে।
Windows key + Ctrl + D :নতুন ভার্চুয়াল ডেস্কটপ তৈরি হবে।
Windows key + Ctrl + F4 :চালু থাকা ভার্চুয়াল ডেস্কটপ বন্ধ হবে।
Windows key + Ctrl + left or right arrow : ভার্চুয়াল ডেস্কটপ বদলাবে।
সাধারণ শর্টকাট
Windows key (উইন্ডোজ ৭ ও পরের সংস্করণ) : স্টার্টমেন্যু খুলবে/বন্ধ হবে।
Windows key + X (উইন্ডোজ ৮.১ ও ১০) : স্টার্ট বোতামে ডান কিক করলে যে মেন্যু আসে, তা দেখা যাবে।
Windows key + left or right arrow (উইন্ডোজ ৭ ও পরের সংস্করণ) : চালু থাকা উইন্ডোর ডানে-বাঁয়ের পর্দাজুড়ে দেখা যাবে।
Windows key + E (উইন্ডোজ ৭ ও পরের সংস্করণ) : দ্রুত ফাইল এক্সপ্লোরার চালু করে ফাইলপত্রের কাজ করা যাবে।
Windows key + L (উইন্ডোজ ৭ ও পরের সংস্করণ) : ডেস্কটপ লক করা যাবে।
Alt + PrtScn (উইন্ডোজ ৭ ও পরের সংস্করণ) : চালু থাকা উইন্ডোর স্ক্রিনশট নেওয়া যাবে, কিপবোর্ডে কপি করা যাবে। Windosw key + Print Screen (উইন্ডোজ ৮.১ ও ১০) : ডেস্কটপের পুরো পর্দার ছবি (স্ক্রিনশট) নেওয়া যাবে। এগুলো জমা হবে Computer Picture screen shots ফোল্ডারে।
💻🖥️🔗🗡️💊
✅✅যেসব ইংরেজি word এর পরে শুধু S যোগ করলে এদের অর্থ সম্পূর্ণ পরিবর্তন হয়ে যায়....
[:]
●New(নতুন) News(খবর)
●Time(সময়) Times (বার)
●Food (খাদ্য) Foods (খাবারের তালিকা)
●wood (কাট) Woods (বন)
●good( ভাল) Goods(পন্য)
●crop (শস্য) Crops(শস্যের প্রকারভেদ)
●corn(ভুট্টা ) Crons(পায়ের শিকল)
●Water (পানি) Waters (জলাশয়)
●Manner( পদ্ধতি) Manners(অাচার-অাচরণ)
●Custom(প্রথা) Customs (শুল্ক)
Return (ফিরে দেখা) Returns( বিবরণী)
●Colour (রঙ) Colours( পতাকা)
●Iron (লোহা) Irons (লোহার শিকল)
●Sand (বালু) Sands ( মরুভূমি)
●Arm( বাহু) Arms (অস্ত্র)
●Advice (উপদেশ) Advices (সংবাদ)
#জ্ঞানই_শক্তি
জেনেনিন কিছু তথ্যঃ-
☞ ইন্টারনেটের জনক
-ভিন্টন গ্রে কার্ফ।
☞ ই মেইলের জনক
-র্যায়মন্ড স্যামুয়েল টমলিনসন।
☞ মাইক্রোসফটের জনক
-বিল গেটস।
☞ www-এর জনক
-টিম বার্নাস লি।
☞ মোবাইল ফোনের জনক
-মার্টিন কুপার।
☞ গুগলের জনক
-সার্জেই বিন।
☞ ফেসবুকের জনক
-মার্ক জুকারবার্গ।
☞ টুইটারের জনক
-জ্যাক ডোরসেই।
☞ ই বুকের জনক
-মাইকেল এস হার্ট।
☞ সিডি এর জনক
-নোরি ও ওগো।
☞ কম্পিউটার মাউসের জনক
-ডগলাস এঙ্গেলবার্ট।
☞ আধুনিক ল্যাপটপের জনক
-বাল মেগারিজ।
☞ সার্চ ইঞ্জিনের জনক
-এলান এমটাজ।
☞ ডিজিটাল ক্যামেরার জনক
-স্টিভেন জে সিসোন।
☞ ATM-এর জনক
-জন শেফার্ড ব্যারন।
☞ উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা
-জিমি ওয়েলস।
মানুষের সর্বোচ্চ সাফল্য সবটুকু করতে পারায় নয়, সাধ্যমত করতে পারায়।
কর্মের কোনো নির্দিষ্ট বয়স নেই।কর্ম ছাড়া জীবন শুন্য।কর্ম জীবনকে অর্থপূর্ণ ও উদ্দেশ্যময় করে তোলে।
---- স্টিফেন হকিং
সভ্যতার ধ্বংসের জন্য আগ্রাসন হচ্ছে সবচেয়ে খারাপ কাজ।
---- স্টিফেন হকিং
“ কৌতুহল আমাদের সবারই আছে, কিন্ত কৌতুহল মেটানোর জন্যে প্রয়োজনীয় পরিশ্রমটি আমরা করি না। করতে চাই না। ”
---- হুমায়ূন আহমেদ
জীবন এবং সময় পৃথিবীর শ্রেষ্ট শিক্ষক। জীবন শিখায় সময়কে ভালভাবে ব্যবহার করতে সময় শিখায় জীবনের মূল্য দিতে।
---- এ পি জে আবুল কালাম
সময় দ্রুত চলে যায়, এর সদ্ব্যবহার যারা করতে পারে, তারাই সফল ও সার্থক বলে পরিচিত হয়
---- বেকেন বাওয়ার
অনেক কিছু ফিরে আসে, ফিরিয়ে আনা যায়, কিন্তু সময়কে ফিরিয়ে আনা যায় না ।
---- আবুল ফজল
During last 5 minutes of examination every student gets a super natural power. ?
এসএসসি ব্যাচ ২০২০ ইং
রুটিন অনুযায়ী পরীক্ষা হলে ফেব্রুয়ারীর ১ তারিখ তোমাদের পরীক্ষা শুরু৷ সে হিসেবে সময় মাত্র ৭০ দিন। হাতে ৭০ দিন হাতে থাকলেও পড়ার মুখ্য টাইম পাবা ৬০ দিন। যেহেতু শেষের কয়েকটা দিন তোমার পুর্ন রেস্ট সহ অনেক আনুসাঙ্গিক কাজ থেকে যায়৷ তাই এখন থেকে মনে করো আর মাত্র ৬০ দিন আছে। আর এই ৬০ দিনে তোমাকে এ প্লাস ছিনিয়ে নিয়ে আসতে হবে। তাই তোমাদের এ প্লাস ছিনিয়ে নিয়ে আসার জন্য সামনের একমাসের রুটিন কেমন হতে পারে......তাই বলে দিচ্ছি-
অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করে, ভাইয়া রুটিন
কিভাবে করবো? এখন তো আর বেশীদিন নাই। মাত্র ২মাস সময়। এতো পড়া কীভাবে গুছিয়ে পড়া যায়? অনেকেই আবার মডেল টেস্টও দিবা। এই পর্যন্ত অনেক জন আমাকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করেছে। তাই আজ এই শেষ সময়ের জন্য কিভাবে একটা ইফেক্টিভ রুটিন বানানো যায় সেটা বলার চেষ্টা করবো।(এসএ)
তার আগে কিছু কথা না বললেই নয়। এতোদিন যখন যেভাবে ইচ্ছা পড়েছো, অনেক শান্তিতে চলেছো, যখন যা ইচ্ছা করেছো। একদিন রাত ১১ টায় ঘুমিয়েছো তো আরেকদিন ভোর ৪ টায়। কিন্তু এখন আর এরকম উরাধুরা নিয়মে চললে হবে না। (এসএ)একটা স্পেসিফিক রুটিন তাই এখন খুবই দরকার। তা না হলে দেখা যাবে পরীক্ষা চলে আসবে কিন্তু তুমি সবগুলো বিষয় টাচ করতে পারবা না। কিন্তু পরীক্ষার আগের এই রিভাইস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই রিভাইসের ইফেক্টিভনেসের উপরেই তোমার এ প্লাস পাওয়া না পাওয়া অনেকাংশে নির্ভর করে। তাই ভালোভাবে প্রিপারেশন কম্পলিট করতে হলে অবশ্যই একটা ভালো প্ল্যানিং ও একটি ভালো রুটিন থাকা আবশ্যক। এখানে কখন কোন কাজ করবা সব থাকতে হবে।(এসএ)
রুটিন বানানোর মৌলিক উপাদান গুলো হলো সময়, পড়াশুনা ও অন্যান্য কাজের লিস্ট এবং রেস্ট। এই চারটার সমন্বয়েই গঠিত হয় রুটিন।
একটা পারফেক্ট রুটিন বানানোর জন্য নিচের
ধাপগুলো অনুসরণ করা যেতে পারো।
১. সবসময় স্পেসিফিক রুটিন করবা। কবে কোন সাব্জেক্ট পড়বা, কতটুকু সময়ের মধ্যে কতটুকু শেষ করবা পুরো স্পেসিফিক রুটিন বানাতে হবে।
আর চেষ্টা করবা একসাথে এক সপ্তাহের রুটিন বানানোর জন্য। এর কম সময়ের জন্য করলে বার বার রুটিন বানাতে টাইম নষ্ট হবে আবার এর চেয়ে বেশী দিনের সময়ের জন্য করলেও রুটিনটা ইফেক্টিভলি হবে না। কারণ এক সপ্তাহ পরে কখন কি হবে, না হবে তা
কেউ বলতে পারেনা। কিন্তু এক সপ্তাহের মধ্যে কোন দিন কিরকম হতে পারে সেটার একটা অনুমান করা যেতে পারে।(এসএ)
২. এখন যে দিনের রুটিন টা করবা সেই দিনের প্রতিটা কাজ লিখে ফেল খাতায়। একটা লিস্ট বানাও যে কি কি করবা একটা দিনে। যেমন-
ঘুম
পড়া
মাইন্ড রিফ্রেস করার জন্য রেস্ট
আবার পড়া
এই গ্রুপে এসে স্টাডি করা
আবার পড়া।
৪. এবারের কাজ হলো তোমাকে খুজে বের করতে হবে যে সারাদিনে তুমি কখন কখন কতো ঘন্টা পড়তে পারবা। এখানে খেয়াল রাখতে হবে যে প্রতি দুই ঘন্টা পর পর যেন ৩০ মিনিটের একটা ব্রেক থাকে। এসময়ে ব্রেইন এ বেশী চাপ না ফেলাই ভালো, তাই ব্রেক নিয়ে নিয়ে পড়বা, এতে মনযোগ ধরে রাখা যাবে আর পড়াগুলোও ব্রেইনে দীর্ঘস্থায়ী হবে।(এসএ)
যেমন এভাবে করা যেতে পারে-
সকাল-
০৯.০০ - ০৯.৩০- ফ্রেশ হওয়া
০৯.৩০ - ১১.৩০ - স্টাডি - ২ ঘন্টা
১১.৩০ - ১২.০০ - রেস্ট
১২.০০ - ০২.০০ - স্টাডি - ২ ঘন্টা
০২.০০ - ০৩.৩০ - নামাজ, লাঞ্চ
০৩.৩০ - ০৫.০০ - রেস্ট - ১.৫ ঘন্টা
০৫.০০ - ০৭.০০ - স্টাডি ২ ঘন্টা
০৭.০০ - ০৭.৩০ - রেস্ট
০৭.৩০ - ০৯.৩০ - স্টাডি - ২ ঘন্টা
০৯.৩০ - ১০.৩০ - নামাজ, ডিনার
১০.৩০ - ১১.৩০ - গ্রুপে এসে স্টাডি ১ ঘন্টা
১১.৩০ - ০২.০০ - স্টাডি ২.৫ ঘন্টা
০২.০০ - ০৯.০০ - ঘুম - ৭ ঘন্টা
সুতরাং এভাবে করলে তুমি মোট ১০.৫ ঘন্টা
টেবিলে এবং ১ ঘন্টা গ্রুপে পড়াশুনা করতে পারবা। মোট ১১.৫ ঘন্টা। যা পারফেক্টলি করলে আর কিছু লাগবে না গোল্ডেন পেতে, বর্তমানে তোমার প্রিপারেশন যাই হোক না কেন। (এসএ)
৫. এবার তোমার পড়ার সময়গুলো আবার আলাদা করে লিখে নাও। উপরের উদাহারন থেকে বললে এভাবে-
০৯.৩০ - ১১.৩০ - ২ ঘন্টা
১২.০০ - ০২.০০ - ২ ঘন্টা
০৫.০০ - ০৭.০০ - ২ ঘন্টা
০৭.৩০ - ০৯.৩০ - ২ ঘন্টা
১০.৩০ - ১১.৩০ - ১ ঘন্টা (গ্রুপ)
১১.৩০ - ০২.০০ - ২.৫ ঘন্টা
৬. প্রতিটা সাব্জেক্টের জন্য ৩ দিন সময় নিবা। আগের পোস্টে এ নিয়ে বিস্তারিত বলেছিলাম। কোন দিন কোন সাব্জেক্ট পড়বা এটা কীভাবে ফিক্সড করতে হবে এটাও বলেছিলাম আগের পোস্টে। যারা বিভিন্ন জায়গায় মডেল টেস্ট দিবা, তারা সেই রুটিন অনুযায়ী কোন কোন তারিখে কোন কোন সাব্জেক্ট পড়বা সেটা ভেবে নাও। প্রতিটি সাব্জেক্টের জন্য দিন বরাদ্দ হয়ে গেলে এবার তুমি আরেকটি কাজ করতে পারো। মনে করো, একটি সাব্জেক্টের ৭/৮ টা অধ্যায় আছে। প্রতিটা অধ্যায়গুলোকে ভালো করে দেখে মনে মনে একটা হিসাব করে রাখো যে কোন চ্যাপ্টার টা পড়তে কতক্ষণ লাগতে পারে। এটা করার জন্য তুমি দেখতে পার কতোটা পেজ আছে সে অধ্যায়ে। মনে করে একটা অধ্যায়ে ৩০ টা পেজ আছে। প্রতিটা পেজ রিডিং পড়তে তোমার ৪ মিনিট করে সময় লাগে। তাহলে মোট ১২০ মিনিটে বা ২ ঘন্টাতেই সেই অধ্যায়টা শেষ হয়ে যাবে। আবার ধরো, ৬ টা ম্যাথ আছে, প্রত্যেকটা করতে ১০ মিনিট করে সময় লাগে মানে মোট ৬০ মিনিট বা ১ ঘন্টা। এভাবে হিসাব করে নাও, কোন অধ্যায় পড়তে কতোক্ষণ সময় লাগবে। এই ধাপটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। (এসএ)
৭. এবার প্রতিটা সাব্জেক্টের বিভিন্ন অধ্যায়ের জন্য সময়গুলো
ভাগ করে নেওয়ার পরে কোন অধ্যায়টা কখন পড়বা সেটা প্ল্যান করে নাও। যেমন:
০৯.৩০ - ১১.৩০ - প্রথম অধ্যায়
১২.০০ - ০২.০০ - দ্বিতীয় অধ্যায়
০৫.০০ - ০৭.০০ - তৃতীয় অধ্যায়
০৭.৩০ - ০৮.৩০ - চতুর্থ অধ্যায়
০৮.৩০ - ০৯.৩০ - পঞ্চম অধ্যায়
১১.৩০ - ১২.৩০ - ষষ্ঠ অধ্যায়
১২.৩০ - ০১.৩০ - সপ্তম অধ্যায়
০১.৩০-০২.০০ - গ্রুপের বিভিন্ন টেস্টের
হোমওয়ার্ক।
এগুলা শুধু উদাহারণ দিচ্ছি বুঝানোর জন্য। কেউ আবার এগুলাকেই হুবুহু কপি মেরে follow করতে যেও না। তাহলে লাভ নাই। আবার ও বলছি, এই রুটিন টা শুধু বোঝানোর জন্য, এটাকে হুবুহু ফলো করা যাবেনা। এটা দেখে নিজের জন্য একটা বানাতে হবে। নিজের অবস্থার সাথে তাল মিলিয়ে নিজে প্রস্তুত করবা। অনুগ্রহ করে কেউ আমাকে রিকোয়েস্ট করবা না রুটিন বানিয়ে দেওয়ার জন্য। এ যাবত কারোর টা বানাই দেইনি। এমনকি যারা আমার কাছে টিউশনি পড়ে তাদের টাও। কারণ নিজের রুটিন নিজে না বানালে সেই রুটিনের কোনো ভ্যালু নাই। নিজের রুটিন নিজে বানালে নিজের পড়ার স্টাইল সম্পর্কে নিজেই একটা স্বচ্ছ ধারণা পাবা যেটা তোমার জন্য এখন কাজে না দিলেও এডমিশনে অনেক কাজে দিবে। এজন্য সব সময়, নিজের রুটিন টা, নিজের হাতে বানানো উচিত।(এসএ)
আরেকটা বিষয় হলো, রুটিন বানানোটা যতটা সোজা, রুটিন টা মেইনটেন করাটা ঠিক ততোই বেশি কঠিন। যার কারণে একটা রুটিন বেশিদিন স্থায়ী হয় না। কয়েকদিন পর পর নতুন করে রুটিন বানাতে হয়, নতুন করে প্ল্যানিং করতে
হয় আবার। তাই এতে সময় অনেক বেশী নষ্ট হয় কেননা রুটিন বানাতেও বেশ সময় লাগে। তাই চেষ্টা করবা রুটিনটা কখনোই যেন ব্রেক না হয়। মানে তুমি যেন কোনমতেই তোমার প্ল্যানিং থেকে সরে না আসো।যেমন ধর আজ
সকালে তোমার চার নম্বর অধ্যায় পড়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই সময়েই হয়তো তোমার বন্ধু/বান্ধবী ঘুরতে যাবে, তোমাকেও ডাকছে। না। যাওয়া যাবে না। যতোই কষ্ট হোক, থেকে যেতে হবে বাসায়। যেটা প্ল্যান ছিল সেটাই করতে হবে।
নম্রতার মাধ্যমে যা অর্জন করা যায় কঠোরতা মাধ্যমে তা অর্জন করা যায় না।
---হাছান মাহমুদ
জীবন চলার পথে পড়ে আছে অসংখ্য পাথর। এতে তোমার চলার পথ যেন থেমে না যায়। বরং পাথরগুলো কুড়িয়ে তৈরি কর সাফল্যের সিঁড়ি।
---হাছান মাহমুদ
যে অধিকার আদায়ের পেছনে চেষ্টা চালানো হয় তা কখনই বৃথা যায় না।
--- হাছিব ইকবাল
পা পিছলে পড়ে যাওয়া লজ্জার কথা নয়। বরং যথা সময়ে উঠে না দাঁড়ানোই লজ্জার ব্যাপার..😀😀
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Website
Address
Opening Hours
Monday | 09:00 - 16:40 |
Tuesday | 09:00 - 16:00 |
Wednesday | 09:00 - 16:00 |
Thursday | 09:00 - 13:00 |
Saturday | 09:00 - 16:00 |
Sunday | 09:00 - 16:00 |
G. L. Roy Road
Rangpur, 5400
Lions School and College is one of the biggest schools and colleges in Rangpur city. It is situated at G.L. Roy Road, Ranpur.
Dhakin Kakra, Nautara, Dimla, Nilphamari
Rangpur
EIIN:-124782
Mukul's House, (500 Yards South Of Bhurungamari Bus Station, Bhurungamari To Kurigram Road), P/O: Bhurungamari, Upazila: Bhurungamari, District: Kurigram
Rangpur, 5670
Mukul Virtual Teaching is created in order to share different educational topics, especially a classifying method to learn English. English lessons will be quoted from Thesaurus by Md Abdul Matin (Mukul) based on Oxford Advanced Learner’s Dictionary.
Bangla Sonahat, Bhurungamari, Kurigram
Rangpur, 5670
Bangabandhu High School (Bengali: বঙ্গবন্ধু দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয়)
Rangpur, 5600
Supply store of Educational Books, Hands note, Sheet as word file. Supplier of Educational Materials.
Jaigir Hat, Mithapukur
Rangpur, 5460
Jaigir High School & College is an educational institution with a mission to expand education in the
Rangpur, 5420
"Hatibandha High School" is a secondary level school. It is in Upzilla: Taraganj, District: Rangpur,