
ফেলে আসা দিন
Shishun Niketon Kaptai is a very wellknown and very respective school at Kaptai in Rangamati..
Operating as usual
ফেলে আসা দিন
A memorable day .
Rekha Rehana pa. :-)
Ek tukro Shishu Niketon, Kaptai ❤️.
Welcome
Grand opening
1st Re-Union. ( 27.12.2019)
Shishu Niketon er khub Kasa kasi jaygata . Onek din por dekhe valo laglo.
Dhaka Chaadda 2019. Ex teachers & adorable students :-)
ছোট একটা শহরের প্রাথমিক স্কুলের পঞ্চম শ্রেণীর এক শিক্ষিকা, যাঁর অভ্যাস ছিল তিনি ক্লাস শুরু হওয়ার আগে রোজ "আই লাভ ইউ অল্" বলতেন l কিন্তু তিনি জানতেন, তিনি সত্য বলছেননা l তিনি জানতেন ক্লাসের সবাইকে একরকমভাবে তিনি ভালবাসেন না l
ক্লাসের রাজু নামে একটা বাচ্চা যাকে তিনি মোটেও সহ্য করতে পারতেননা l রাজু ময়লা জামাকাপড়ে স্কুলে আসত l তার চুলগুলো থাকত উষ্কো-খুষ্কো , জুতোর বকলস্ খোলা, শার্টের কলারে ময়লা দাগ ....ক্লাসে পড়া বোঝানোর সময়ও সে ছিল খুব অন্যমনস্ক l মিসের বকুনি খেয়ে সে চমকে তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকত l কিন্তু তার শূন্য দৃষ্টি দেখে স্পষ্ট বোঝা যেত যে রাজু শারীরিকভাবে ক্লাসে উপস্থিত থাকলেও তার মন অন্য কোনখানে উধাও হয়ে গেছে, ধীরে ধীরে রাজুর প্রতি মিসের মনে ঘৃণার উদ্রেক হলো l ক্লাসে ঢুকতেই রাজু মিসের সমালোচনার শিকার হয়ে যেত l সবরকম খারাপ কাজের উদাহরণ রাজুর নামে হতে থাকল l বাচ্চারা তাকে দেখে আর খিলখিল করে হাসে, মিসও তাকে অপমান করে সন্তোষ লাভ করেন l রাজু যদিও এইসব কথার কোনও উত্তর দিতনা l মিসের তাকে নিষ্প্রাণ পাথর বলে মনে হতো যার মধ্যে অনুভূতি নামে কোন জিনিস ছিলনা l সমস্ত ধমক, ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ আর শাস্তির জবাবে সে শুধু নিজের ভাবনায় শূন্য দৃষ্টিতে তাঁকে দেখত আর মাথা নীচু করে নিত l এইভাবে সে মিসের অত্যন্ত বিরাগভাজন হয়ে উঠলো l প্রথম সেমেস্টার শেষ হয়ে রিপোর্ট বেরোনোর সময় হলে মিস প্রগতি পত্রে (রেজাল্ট কার্ড) তার সম্পর্কে সব খারাপ কথা লিখে দিলেন l মা -বাবাকে দেখানোর আগে প্রগতি পত্র হেড মিস্ট্রেসের কাছে পাঠাতে হতো l তিনি রাজুর রিপোর্ট দেখে মিসকে ডেকে পাঠালেন এবং বললেন, "মিস ! প্রগতি পত্রে কিছু তো প্রগতির কথা লেখা উচিত্ ! আপনি তো যা কিছু লিখেছেন তার থেকে রাজুর বাবা একদম নিরাশ হয়ে যাবেন l" মিস বললেন, "আমি মাফ চাইছি, কিন্তু রাজু এক অশিষ্ট আর নিষ্কর্মা বাচ্চা l আমার মনে হয়না আমি ওর উন্নতির সম্পর্কে কিছু লিখতে পারি !" মিস ঘৃণার সাথে এই কথা বলে সেখান থেকে উঠে এলেন l
হেড মিস্ট্রেস অদ্ভুত একটা ব্যাপার করলেন l তিনি চাপরাশির হাত দিয়ে মিসের ডেস্কের ওপরে রাজুর আগের বছরের প্রগতি পত্র রাখিয়ে দিলেন l পরের দিন যখন মিস ক্লাসে ঢুকলেন তখন রিপোর্টের ওপরে নজর পড়তে, উল্টে দেখেন সেটা রাজুরই প্রগতি পত্র ! ভাবলেন আগের বছরও নিশ্চয়ই সে এইরকম আচরণ করেছে ! ভাবার সাথে সাথেই তৃতীয় শ্রেণীর রিপোর্টটা খোলেন l রিপোর্টের মন্তব্য পড়ে ওনার আশ্চর্যের সীমা রইলনা, রাজুর উচ্ছ্বসিত প্রশংসায় রিপোর্ট কার্ডটি ভরা - তাতে লেখা আছে, "রাজুর মতো বুদ্ধিমান বাচ্চা আমি আজ পর্যন্ত দেখিনি l অতি সংবেদনশীল বাচ্চা এবং নিজের সহপাঠী আর শিক্ষকের প্রতি সম্মান এবং সহযোগিতা করে l" অন্তিম সেমেস্টারেও রাজু প্রথম স্থান আধিকার করে নেয় l অস্থিরভাবে মিস চতুর্থ শ্রেণীর রিপোর্ট খোলেন, সেখানে লেখা আছে "রাজুর লেখাপড়ার ওপর তার মায়ের অসুখের গভীর প্রভাব পড়ছে, পড়াশোনার প্রতি অমনোযোগী হয়ে উঠছে l" রাজুর মা মারা গেছে এবং সঙ্গে রাজুর জীবনের যাবতীয় আশা ভরসা আর সুন্দর ভবিষ্যতের আলোও l তাকে বাঁচাতে হবে .....আরও দেরী হয়ে যাওয়ার আগে l মিসের মাথায় যেন অত্যন্ত ভারী বোঝা চেপে আছে ....কাঁপা হাতে তিনি রিপোর্ট বন্ধ করেন l তার নয়ন অশ্রুসজল হয়ে উঠলো ....টপ টপ করে চোখের জল ঝরতে লাগলো l
পরের দিন যখন ক্লাসে ঢুকলেন তাঁর নিজের চির অভ্যস্ত বাক্যের পুনরাবৃত্তি করলেন, "আই লাভ ইউ অল্" l কিন্তু বুঝতে পারছিলেন আজও তিনি সত্যের অপলাপ করছেন l কারণ এলোমেলো চুলে এই ক্লাসে বসে থাকা বাচ্চাটা, রাজুর প্রতি যে স্নেহ তিনি হৃদয়ে অনুভব করছিলেন ....তা' ক্লাসের অন্য বাচ্চাদের জন্য হওয়া সম্ভবই ছিলনা l পড়া বোঝানোর সময় রোজের দিনচর্যার মতো রাজুর দিকে একটা প্রশ্ন ছুঁড়ে দিলেন আর রাজুও রোজের মতো মাথা নীচু করে নিলো l যখন বেশ কিছুক্ষণ পর্যন্ত মিসের ধমক বা শ্লেষাত্মক কথার কোনটাই বা সহপাঠীদের সম্মিলিত হাসির শব্দ কানে এলোনা তখন সে আচমকা মাথা উঁচু করে তাঁর দিকে চেয়ে রইলো l অপ্রত্যাশিতভাবে তার মাথা আজ মুন্ডিত, কেশহীন ছিল l
তাঁর মুখে মৃদু হাসি l তিনি রাজুকে কাছে ডাকলেন এবং প্রশ্নের উত্তর বলে দিয়ে তা' আওড়াতে বললেন l
রাজু তিন-চারবার চেষ্টার পর অবশেষে বলতে পারলো l তার জবাব দেওয়ার সাথে সাথে মিস খুশি হয়ে শুধু নিজে তালি দিলেন না, বরং অন্য সব বাচ্চাদের দিয়েও দেওয়ালেন l তারপরে এটা প্রত্যেক দিনের দিনচর্যা হয়ে গেল l মিস সব উত্তর নিজের থেকে দিতেন, তারপর সস্নেহে রাজুকে বাহবা দিতেন l সব ভালো কাজের উদাহরণে রাজুর নাম বলা হতে লাগলো l ধীরে ধীরে বিষণ্ণতার কবর ফুঁড়ে রাজু বেরিয়ে আসলো l এখন থেকে আর মিসকে প্রশ্নের সাথে উত্তর বলে বলে দেওয়ার প্রয়োজন হতোনা l সে রোজ সঠিক উত্তর দিয়ে সবাইকে প্রভাবিত করতো এবং নতুন নতুন প্রশ্ন করে হয়রানও l
তার চুলগুলো এখন অনেকটা পরিপাটি থাকত, জামাকাপড়ও যথেষ্ট পরিষ্কার থাকতো, হয়তো সে নিজেই কাচতে শুরু করেছিল l দেখতে দেখতে বছর শেষ হয়ে গেল, রাজু দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ হলো l
বিদায়কালীন সমারোহে সব বাচ্চারা মিসের জন্য সুন্দর সুন্দর উপহার নিয়ে এলো আর মিসের টেবিলের ওপর একের পর এক পাহাড় জমে গেল l এত সুন্দরভাবে প্যাক করা উপহারের মধ্যে পুরানো কাগজে অগোছালোভাবে মোড়া একটা উপহার পড়েছিলো l বাচ্চারা তাই দেখে হাসতে লাগলো l কারও জানতে বাকি রইলো না যে উপহার হিসেবে সেটা রাজুই এনেছে l মিস উপহারের এই ছোট পাহাড় থেকে সেটা বার করে আনলেন l খুলে দেখলেন তার ভিতরে মহিলাদের আতরের অর্ধেক ব্যবহার করা একটা শিশি আর এক হাতে পরার মতো বড় একটা বালা যার বেশিরভাগ মোতি ঝরে গিয়েছিলো l মিস চুপচাপ শিশি থেকে নিজের গায়ে আতর ছিটিয়ে দিলেন এবং বালাটা হাতে পরে নিলেন l বাচ্চারা এই দৃশ্য দেখে খুব অবাক হয়ে যায় l রাজু নিজেও l শেষ পর্যন্ত রাজু থাকতে না পেরে মিসের কাছে এসে দাঁড়িয়ে পড়লো l
কিছুক্ষণ পর সে থমকে থমকে মিসকে বলল, "আজ আপনার গা' থেকে আমার মায়ের মতো গন্ধ আসছে l "
সময় পাখা মেলে উড়তে লাগলো l দিন সপ্তাহে, সপ্তাহ মাসে আর মাস বছরে বদলাতে আর কোথায় সময় লাগে ? কিন্তু প্রত্যেক বছরের শেষে রাজুর কাছ থেকে একটা চিঠি নিয়মিতভাবে আসতো যাতে লেখা থাকতো, "এই বছর অনেক নতুন টিচারের সংস্পর্শে এসেছি কিন্তু আপনার মতো কেউ ছিলনা l" তারপর রাজুর স্কুলপর্ব শেষ হয়ে গেল এবং চিঠির ধরাবাহিকতাও l কয়েক বছর পর মিসেরও রিটায়ার হয়ে গেল l একদিন তাঁর নিজের মেলে রাজুর চিঠি পেলেন যাতে লেখা ছিলো, "এই মাসের শেষে আমার বিয়ে, আপনাকে ছাড়া বিয়ের কথা ভাবতে পারিনা, আরেকটা কথা .....জীবনে আমি অনেক লোকের সাথে মিশেছি, আপনার মতো কেউ নেই ...ডক্টর রাজু
Collected......
স্কুলের বর্তমানের শিক্ষকবৃন্দ।। রেখা ম্যাডাম ( বর্তমান প্রিন্সিপাল), সেলিনা ম্যাডাম( ভাইস প্রিন্সিপাল), লিপিকা ম্যাডাম, শফিক স্যার, কুলসুম ম্যাডাম, নাহার ম্যাডাম , পারভীন ম্যাডাম।।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত জেলা পরিষদ বৃত্তি পরীক্ষায় বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সাথে স্কুলের প্রিন্সিপাল রেখা ম্যাডাম।
শিশু নিকেতনের বর্তমান ছাত্রছাত্রীদের কয়েকজন
লিপিকা ম্যাডাম ( মাঝখানে), নাহার ম্যাডাম ( লিপিকা ম্যাডামের ডানে), কুলসুমা ম্যাডাম ( লিপিকা ম্যাডামের বামে)।।
copied from Saidul Islam Satil ( ex student of SN)
(১৯৯৯-২০০৫)
সালটা ১৯৯৯। বাবার কাছে বায়না ধরলাম স্কুলে ভর্তি হবো। বয়স কম থাকায় বাবা-মা কেউ রাজি না কিন্তু আমিও প্রতিজ্ঞা করলাম হারব না। অবশেষে আমার জেদের কাছে হার মানে বাবা-মা ...।
প্রথমদিন বাবার সাথে স্কুলে যাই। শিশু নিকেতনে প্রথম দিন... প্রথমদিন আমার শিক্ষা জীবনেরও...।
সে এক অদ্ভুত অনুভূতি। জীবনে এমন অনুভূতি কেবলমাত্র একবারই হয়। চেনা জায়গা অচেনা মানুষ... পরিচিত কেউ নেই... তবুও অবাক হয়ে দেখলাম সেই অপরিচিত মানুষগুলোর মাঝে আন্তরিকতার কোন অভাব নেই।
ভর্তি প্রক্রিয়াটা শেষ করি শ্রদ্ধেয় রেখা ম্যাডামের কাছে। আজ বুঝি সেটা শুধু একটা ভর্তি প্রক্রিয়াই ছিল না,ছিল একদলা কাঁদামাটিকে মানুষে পরিণত করার প্রথম ধাপ ...
ধীরে ধীরে ক্লাস শুরু হয়, অচেনা সেই জায়গাটা কতটা আপন হয়ে উঠে সেটার ব্যখ্যা হয়তো মানুষের তৈরী ভাষায় দেয়া সম্ভব না। এ যেন সতিকারের এক রূপকথার জগত!!
যাদের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে কাঁদামাটি দিয়ে সত্যিকারের মানুষ বানানোর কার্যক্রম পরিচালনা হতো তারা হলেন তৎকালীন প্রিন্সিপাল মনোরা বেগম পান্না ম্যাডাম ও ভাইস প্রিন্সিপাম মমতাজুল হক কমল স্যার। একসময় প্রিন্সিপাল ম্যাডাম ও ভাইস প্রিন্সিপাল স্যার মূর্তিয়মান আতঙ্কের নাম থাকলেও আজ বুঝি শিক্ষার্থীদের প্রতি কতটা ভালবাসা থাকলে এতটা ত্যাগ ও কষ্ট স্বীকার করা সম্ভব। আজও যখন অতীতের কথা ভাবি তখন মোহাচ্ছন্ন হয়ে পড়ি শ্রদ্ধেয় পান্না ম্যাম ও কমল স্যারের নেতৃত্বদানের সেই অস্বাভাবিক ক্ষমতা ও অসাধারণ ব্যক্তিত্বের কথা ভেবে। সামনে থেকে নেতৃত্ব দেয়া হয়তো একেই বলে !!
শ্রদ্ধেয় রেখা ম্যাডামের ম্যাথ ক্লাস, আযাদ স্যারের ইংলিশ, শিল্পী ম্যাডামের আর্ট ক্লাস... লিপিকা ম্যাডামের গানের ক্লাস, বাবু স্যারের তবলা বাজানো... কুতুব স্যার, খসরু স্যার, ফেরদৌস স্যার,শফিক স্যার,সেলিনা ম্যাডাম, শাহীনূর ম্যাডাম, সুপ্তা ম্যাডাম, ইয়াসমিন ম্যাডাম, রোজিনা ম্যাডাম, মুক্তা ম্যডামের স্নেহ, ভালবাসা কোনদিন ভোলা সম্ভব না।
শুধু শিক্ষকরাই নয়, শিশু নিকেতনের প্রতিটি স্টাফের ভালবাসা আজও হৃদয় ছুয়ে আছে। বেলাল ভাই, মাসি বা বুয়ার ভালবাসাও কোনদিন ভোলা যাবে না।
শিশু নিকেতন নিজেকে চিনতে শিখিয়েছে, নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে শিখিয়েছে। শৃঙ্খলা, সম্মান, স্নেহ, বিনয়, বিশ্বাস আর দেশপ্রেমের শিক্ষাটা শিশু নিকেতনই দিয়েছে। শুধু তাই নয় দিয়েছি সত্যিকারের কিছু বন্ধু আর উজ্জ্বল কিছু স্মৃতি।
শিশু নিকেতন নিয়ে হয়তো সারাজীবন বলা যাবে তবুও কিছু কথা থেকে যাবে। যদিও গর্ব ও অহংকারের শিক্ষা শিশু নিকেতন কখনো কাউকে দেয় নি তবুও শিশু নিকেতনের স্টুডেন্ট হিসেবে যে কেউ তার স্কুল নিয়ে গর্ববোধ করতেই পারে, শিক্ষকদের নিয়ে একটু অহংকার করতেই পারে।
কেউ হয়তো কখনো জানবে না এই গর্ব আর আহংকারের আড়ালে লুকিয়ে আছে কত স্মৃতি ও হৃদয় উজাড় করা ভালবাসার গল্প !!!
লিপিকা ম্যাম হতে সংগ্রীহিত।।
একটা মজার ঘটনা বলছি :
অামি তখন নার্সারীর শ্রেণি শিক্ষক। সে
সময়টাতে ২ - ৩ মাস পর পর স্কুলে মেডিকেল টিম অাসতো, ডাক্তার বাচ্চাদেরকে চেক অাপ করে একটা ব্যবস্থাপত্র দিয়ে দিতো। একদিন ডাক্তার এসে বাচ্চাদেরকে চেক অাপ করছে,অার অামি তাদেরকে লাইন করিয়ে ক্লাসে নিয়ে যাচ্ছিলাম। এই সময় দেখলাম, সবার হাতেই ব্যবস্থাপত্র অাছে; এক জনের ছাড়া। বললাম, "কি ব্যাপার, ডাক্তার তোমাকে কোন কাগজ দেয়নি?" ওর সোজাসাপ্টা জবাব " হেতে কইছে অাঁই ভালা অাছি।" ঘটনাটা মনে পড়লে এখনো খুব হাসি পায়। :-) :-) :-)
The Legends of SN
Its Situated At Majher Bosti, Tabalchari Rangamati. Chittagong, Bangladesh, 4500.
স্কুলের সকল তথ্য পেতে Website: rtpghs.edu.bd Email : [email protected]
CHAKMA RAJ VIHARA PALI COLLEGE, RAJBARI, RANGAMATI HILL TRACTS (JUMMALAND) CHT OF BANGLADESH.
সবার জন্য শিক্ষা আলো প্রদীপ জালো জ্ঞান আহরণ কর
Official page of Bogachari Al-Amin High School.
কারিগরি শিক্ষায় দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার প্রয়াশ।
Bangladesh-Sweeden Polytechnic Institute Kaptai, Rangamati Phone & Fax: 03529-251 BTEB fun page http://t.co/JAljef5stG