আমিরুল ইসলাম, আমার মা ২১/১০/২০২২ইং তারিখ রাত ১০ঃ০০ ঘটিকায় নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেছেন।#ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহীর রজিউন।মায়ের আত্মার মাগফিরাতের জন্য দোয়া প্রার্থনা করছি। আল্লাহ্ মাকে জান্নাতুল ফিরদাউস নসীব করুন।
#উনার জানাজার নামাজ ২২/১০/২০২২ইং তারিখ সকাল ১০ ঘটিকায় নিজ বাস ভবনে অনুষ্ঠিত হবে এবং পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
Binary computer training center
Nearby schools & colleges
Padma Abasik,
6230
Build Guide Engineering Training Center
Rajshahi GPO
upor vodra, Rajshahi.
In front of Rajshahi polytechnic Institute (1st floor)
রাজশাহী পলিটেকনিক মেইন গেট এর
6203
H#252/3, Uposhahar, Shopura, Rajshahi. Mobile: +88-01716-899322+88-01820-887312.
Godhuli Market,2nd floor,opposite of Railway Station
Dorikhorbona
Reshompotti Mor, Sagorpara, Ghoramara
3rd Floor of Dorjibari, Alokar Mor
7th Floor, Shefali Tower, Bindur Mor, Railgate, Rajshahi
6100
Comments
ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহী রজিউন।
মরহুমার জানাজার নামাজ সকাল ১০.০০ ঘটিকায় নিজ বাস ভবনে অনুষ্ঠিত হবে।
আল্লাহ সুবহানাল্লাহ ওয়া তায়া’লা মরহুমাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান বানিয়ে নিন।
আমিন!☝️☝️☝️
📌ব্রডব্র্যান্ড ইন্টারনেট প্রতিটি কম্পিউটার।
📌ফ্রী WiFi ইন্টারনেট সবার জন্য ।
📌১৮টি আধুনিক কম্পিউটার সজ্জিত ল্যাব।
📌মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর।
📌ইঞ্জিনিয়ার/দক্ষ প্রশিক্ষক।
📌আন্তর্জাতিক সরকারি সনদ।
📌আজীবন সদস্য সেবা।
📌H.S.C. ICT ব্যবহারিক ।
"একসাথে গড়বো আমাদের আগামী"
সত্যিই দুঃখ প্রকাশ করতে হছে, তাদের জন্য যারা HSC ICT ফেল করেছে ।
Motherboard Intel/Gigabyte/Asus / Msi all
brands are available
💾 Processor- Core2Do/Duel core🔳 2.5- 3.6 Ghz
📊This Processor Performance Like Core i3
💽 Hard Disk - 500 GB
📈 RAM -4 GB 📏
📊 Super Cooling System with High Cooling Fan
🔋 Power Supply - 500 Watt, 24 Pin ATX
🗄 Casing - Black Smart Casing
🖥 Monitor- LG 22" Super HD Colour Mark or
Samsung/Hp/LG/Asus/Dell Any Brands Monitor.
💯💯💯💯💯💯💯💯💯💯💯💯💯💯💯💯💯💯
🛅 All products Have
🔐 1Year Guarantee
🛠 3 years free service Warranty
________________________________________
☀️Working Best performance for - High Speed InterNet Browsing, Typing, Video editing, Graphics Design, Freelancing, Soft Gaming.
---------------------------------------------------------------------------------
🛠💥আমদের কম্পিউটার দোকান থেকে ডেস্কটপ / ল্যাপটপ / পিসি / এল ই ডি টিভি মনিটর / কম্পিউটার এর সকল পার্টস বিক্রি করা হয় ।
🔎 আপনি আপনার নিজের মতো করে কনফিগার সাজিয়ে আমাদের দোকান থেকে যে কোন ধরনের কম্পিউটার নিতে পারেন । মূল্য আলোচনা সাপেক্ষে ।
✔️ ঢাকার বাহিরের গ্রাহকগণদের সুবিধার্থে, আমরা দেশের যে কোন জেলায় কুরিয়ারের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টায় আমাদের প্রোডাক্ট ডেলিভারি করে থাকি, তবে তা আলোচনা সাপেক্ষে ( অর্থাৎ আমাদের প্রোডাক্ট এর সংরক্ষণ এর জন্য আমরা ৫০০ টাকা অগ্রিম নেই ) আরও বিস্তারিত জানতে ফোন করুন আমাদের অ্যাড এর ব্যবহৃত নাম্বারে ...........✔️
--------------------------------------------------------------------------------
⬜ Shop Address ⬜
🏁 NextGen Computer 🛃
ঠিকানাঃ- আমতলা চার রাস্তারমোর, হক বেকারির দ্বিতীয় তলা, শোরুম নং: ২ , (60/ ষাটফিট রোড) দক্ষিন পীরেরবাগ, মিরপুর ১০ , ঢাকা ১২১৬।
🔛 সপ্তাহে ৭ দিন খোলা - সকাল ১০.০০ টা থেকে রাত
১১.০০ টা পর্যন্ত ।
🔎 ভাবছেন কি ভাবে আসবেন ?
📩 খুব সহজেই আপনি আসতে পারবেন--- মিরপুর ১০, মিরপুর ২, বাংলা কলেজ ,শ্যামলী বাস ষ্ট্যানড, ফার্মগেট, শিশু মেলা, IDB ভবন, তালতলা, শেওড়পাড়া, কাজিপাড়া
অথবা কল্যানপুর বাস ষ্ট্যানড এর সামনে থেকে রিকসা দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট এর মধ্যেই পৌছে যাবেন আপনি আমাদের শোরুম এ ।
🆘 যে কোন প্রয়োজনে আপনি ফোন করুন আমাদের অ্যাড এর ব্যাবহৃৃত ন
কম্পিউটার শিক্ষা ও প্রশিক্ষন-উন্নত ভবিষৎ সমুদ্ধ জীবন
Operating as usual
#জরুরী_নোটিশ
Assalamualaikum oya rahmatullah.
Binary Computer Training Centre এর সকল ছাত্র ছাত্রীদের জানানো যাচ্ছে যে,
আগামীকাল 22-10-2022 তারিখ শনিবার (সকাল ও বিকাল ব্যাচ) আপনাদের কম্পিউটার ক্লাস বন্ধ থাকবে,
23-10-2022 রবিবার থেকে আপনাদের ক্লাস যথা সময়ে চালু হবে!

#এস.এস.সি. পরবর্তী
To Hero ব্যাচে প্রশিক্ষণার্থীদের আমন্ত্রণ।
#দক্ষ হবো নেইকো লাজ ঘুচাবে অভাব মিলবে কাজ।

আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহর অশেষ রহমতে সকলের উপস্থিতিতে গত ১৬/১০/২০২২ ইং রোজ রবিবার থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী ২০২২ এর শিক্ষার্থীদের নিয়ে সকাল ৯:০০ টার ২য় ব্যাচের কম্পিউটার ক্লাস শুরু করলাম।

আলহামদুইল্লাহ ১ম ব্যাচ
#এস.এস.সি. পরবর্তী
To Hero ব্যাচের প্রশিক্ষণার্থীর একাংশ।
সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত গড়ে দিবে ভবিষ্যৎ-বদলে দিবে জীবন।
সার্টিফিকেট ও একটু দক্ষতার #অভাবে আপনি #আপনার প্রত্যাশিত চাকুরিটা হারাতে পারেন।#সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গড়ে দিবে ভবিষ্যৎ।
আসলে আমরা #কোন কাজকে খুব গুরুত্ব সহকারে #মূল্যায়ন করি না। যখন দরকার হয় তখন #দৌড়ায়।

SSC পরীক্ষার পর অবসর সময়কে কাজে লাগানোর এটাই উপযুক্ত সময় কাজেই ৩ ও ৬ মাস মেয়াদী কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি হয়ে স্বাবলম্বী হন ।
-- কোর্স সমূহ ---
💥 কম্পিউটার অফিস এ্যাপ্লিকেশন।
💥 ডাটাবেজ প্রোগ্রামিং।
💥 গ্রাফিক্স ডিজাইন।
=========
ভর্তি হয়ে যা প্রয়োজন হবে:-
💥 JSC/SSC/HSC পাশের যে কোন একটি মার্টশীটের/ সার্টিফিকেটের ১ কপি ফটোকপি।
💥 ২ কপি পাসপোর্ট সাজের রঙ্গিন ছবি।
💥 ভর্তি ও রেজিষ্ট্রেশন ফি

সচেতন ব্যাক্তি হিসেবে আপনার উচিত নতুন প্রজন্মকে আধুনিক প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে উতসাহিত করা। #আপনি নিশ্চয়ই চান না তারা গেইম খেলে সময়গুলো নষ্ট করুক।
#আসলে প্রতিযোগিতার এ যুগে আপচয় করার মত সময় কারো নেই।

শুধুমাত্র কম্পিউটার না জানার কারণে ৬০% জব চান্স মিস হয়। যাদের ভাল ফলাফলের পাশাপাশি কম্পিউটারেও ভাল দক্ষতা আছেন, চাকরির ক্ষেত্রে তারা অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে থাকেন। তাই যারা কম্পিউটারের বেসিক থেকে মোটামুটি এ্যাডভান্স লেবেল পর্যন্ত কম্পিউটার শিখতে চান তাদের জন্য আমাদের এই কোর্সটি।

আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে:

কিছু সঠিক সিদ্ধান্ত -গড়ে দিবে ভবিষ্যৎ
ঘুচাবে অভাব মিলবে কাজ।

এমন অদক্ষতা আর না !

শুধুমাত্র কম্পিউটার না জানার কারণে ৬০% জব চান্স মিস হয়। যাদের ভাল ফলাফলের পাশাপাশি কম্পিউটারেও ভাল দক্ষতা আছেন, চাকরির ক্ষেত্রে তারা অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে থাকেন। তাই যারা কম্পিউটারের বেসিক থেকে মোটামুটি এ্যাডভান্স লেবেল পর্যন্ত কম্পিউটার শিখতে চান তাদের জন্য আমাদের এই কোর্সটি।

জুলাই থেকে ডিসেম্বর ২০২২ ইং
কম্পিউটার কোর্সের রেজিষ্ট্রেশন চলছ..
#কম্পিউটার প্রশিক্ষণ আপনাকে এক ধাপ এগিয়ে রাখবে।
#বিস্তারিত জানতে চলে আসুন আমাদের ট্রেনিং সেন্টারে।

সার্টিফিকেট ও একটু দক্ষতার #অভাবে আপনি #আপনার প্রত্যাশিত চাকুরিটা হারাতে পারেন।
কিছু দিন আগে এমনই একটা অভিজ্ঞার কথা শুনালাম । একজন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে ভাইভা দিয়ে এসেছে ‘‘ #কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ‘’ পদে অথচ কম্পিউটারের কিছুই জানেনা। অবশ্য তার সার্টিফিকেট আছে। কিন্তু কাজ কিছুই জানে না। এখন আবারও সে খুব দ্রুত কম্পিউটার শিখতে চাই । কেন বলুন তো ??????
আমরা আসলে #কোন কাজকে খুব গুরুত্ব সহকারে #মূল্যায়ন করি না। যখন দরকার হয় তখন #দৌড়ায়।
#বর্তমান সময় এমন একটা সময় যে, কম্পিউটারের দক্ষতা না থাকাটা আপনাকে খুব চোখ রাঙ্গাবে। আপনার সময় ও যথেষ্ট সুযোগ থাকলে আপনি কেন শুধু শুধু পিছিয়ে থাকবেন।
আর দেরি না করে আজই ভর্তি হয়ে যান আমাদের কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারে। আমরা আপনার কম্পিউটার দক্ষতা বাড়াতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। আমাদের আছে অভিজ্ঞ প্রশিক্ষক ও আধুনিক মাল্টিমিডিয়া কম্পিউটার ল্যাব যা আপনাকে #কম্পিউটার শিখতে এক ধাপ এগিয়ে রাখবে।
আমাদের কোর্স সমূহ-
১। সার্টিফিকেট ইন #অফিস এপ্লিকেশন।
২। সার্টিফিকেট ইন #ডাটাবেজ প্রোগ্রামিং।
৩। #গ্রাফিক ডিজাইন এন্ড মাল্টিমিডিয়া।

জুলাই ডিসেম্বর ২০২১ সেশনের
প্রশিক্ষণর্থীর সরকারি সনদ এখন বাইনারিইন্সটিটিউট অব আইটি তে।

শুধুমাত্র স্কিল ডেভেলপমেন্ট করে আমরা আমাদের মূল্যবান সময় গুলোকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজের ক্যারিয়ারকে সুনিশ্চিত করতে পারি।
তাই আপনাদের জন্য দারুণ একটা সুযোগ হতে চলেছে এই কোর্স।

Binary computer training center updated their address.

অধুনিক বাস্তব জীবনে ব্যবহারিক দক্ষতা অর্জন এবং অভিজ্ঞতাকে উন্নত করার জন্য বাংলাদেশ কারিগরিশিক্ষা বোর্ড পরিচালিত কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কোর্সটি অনন্য। আমরা সমাজের প্রতিটি মানুষকে দক্ষ জনশক্তি হিসাবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ প্রদান করি।
#সনদ প্রদানের একাংশ।

"শুভ উদ্বোধন"
শুভ উদ্বোধনের সাক্ষী হয়ে আমরা গর্বিত।

Photos from Binary computer training center's post

বাইনারি ইন্সটিটিউট অব আইটির কোর্স লিস্টে নতুন সংযোজন
আইটি সার্পোট টেকনিশিয়ান কোর্স, যুগের চাহীদায় অন্যন,গড়ে দেয় সপ্ন বাস্তবতায়

আলহামদুইল্লাহ্ !
বোর্ড ফাইনাল পরিক্ষায় উপস্থিত সবাই পেয়ে উত্তীর্ণ।
সবাইকে অভিনন্দন।

শুধুমাত্র স্কিল ডেভেলপমেন্ট করে আমরা আমাদের মূল্যবান সময় গুলোকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজের ক্যারিয়ারকে সুনিশ্চিত করতে পারি।
তাই আপনাদের জন্য দারুণ একটা সুযোগ হতে চলেছে এই কোর্স।

"সময়ের কাজ সময়ে করি-জীবনটাকে গড়ে তুলি"
অধুনিক বাস্তব জীবনে ব্যবহারিক দক্ষতা অর্জন এবং উন্নত করার বাংলাদেশ কারিগরিশিক্ষা বোর্ড পরিচালিত কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কোর্সটি অনন্য। আমরা সমাজের প্রতিটি মানুষকে দক্ষ জনশক্তি হিসাবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ প্রদান করি।

বেকারত্ব দূরীকরণে দক্ষতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। বাস্তব সত্য একটি কথা হলো, সফল উদ্যক্তা হতেও আপনাকে ডিজিটাল স্কীলের দিকে মনযোগ দিতে হবে।
আমরা পারি_আমরা করে দেখাব
আগামীর গল্প আমরাই লিখব।

দৃষ্টি আকর্ষণ:
জানুয়ারি-জুন ২০২১, সেশনের সনদ প্রদানের একাংশ।
সনদ উত্তোলনে সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দেশ বিদেশে দক্ষ জনশক্তির চাহিদা পূরন ও শিক্ষার্থীদের আত্মনির্ভরশীল করার লক্ষে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধিভুক্ত বাইনারিইন্সটিটিউট অব আইটি, ইন্সটিটিউট কোড নং ২৩৩৭১।
_______________________________________________________________________
✅✅✅ #ভর্তি হতে
পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি ছবি।
এসএসসি সার্টিফিকেট বা মার্কশীট এর কপি।
____________________________________________________________________
আমাদের কোর্স সমূহঃ📋📋📋📋
🍀 #কম্পিউটার_অফিস_অ্যাপ্লিকেশন ০৬ মাস
🍀 #গ্রাফিকডিজাইন_এন্ড_ফ্রিল্যান্সিং ০৬ মাস
🍀 #ডাটাবেজ প্রোগ্রামিং ০৬ মাস
🍀 #কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন ০৩ মাস
🍀 #নেটওয়ার্ক টেকনিশিয়ান।
🍀 #আইসিটি সাপোর্ট টেকনিশিয়ান।
🍀
✅✅✅ কোর্স শেষে সরকারি #সার্টিফিকেট প্রদান
✅✅✅ কোর্স শেষে #চাকুরি সুযোগ রয়েছে।
🏪 বাইনারিইন্সটিটিউট অব আইটি, খড়খড়িবাইপাস, রাজশাহী।
☎ 01711417686
📧 [email protected]
আজকে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বাংলা সাহিত্যে ও ব্যাকরণ অংশের সমাধান
১। শীতার্ত এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি ?
=শীত+ঋত
২। খণ্ড প্রলয় বাগধারাটির অর্থ কী ?
- তুমুল কাণ্ড
৩। . সবার উপরে মানুষ সত্য উক্তিটি কার ?
- চন্ডীদাস
৪। তামার বিষ বাগধারাটির অর্থ কী ?
- অর্থের কুপ্রভাব
৫। অর্ধ মাত্রা কতটি ?
=-৮টি
৬। তৎসম শব্দ কোনটি ?
-- নারিকেল
৭। একাত্তরের দিনগুলো গ্রন্থটির লেখক কে?
-- জাহানারা ইমাম
৮। একটি কবিতা পড়া হবে
-- নির্মলেন্দু গুণ
৯। পণ্ডিতমূর্খ ব্যাসবাক্য
=পণ্ডিত হয়েও মূর্খ
১০। শুদ্ধ বানান কোনটি ?
-- দূষণীয়
১১। পাছে লোকে কিছু বলে কবিতায় পাঠকের মনে কোন আচরণের উদ্রেক ঘটায়
-- সংকোচ
১২। দ্বীপ ব্যাসবাক্য
- দুই দিকে অপ যার।
১৩। তাজা মাছ --
=অবস্থাবাচক বিশেষণ
১৪। ব্যাকরণের কাজ
-- ভাষার শৃঙ্খলা
১৫। এ শিশুকে বাসযোগ্য--- পঙক্তিটি কার ?
-- সুকান্ত ভট্টাচার্য
১৬। স্টপ জেনোসাইড প্রামাণ্য চিত্রটির বিষয়বস্তু
= মুক্তিযুদ্ধ
১৭। শুক্রবার বিদ্যালয় বন্ধ থাকে - বাক্যে বিদ্যালয় শব্দটি কোন কারকে কোন বিভক্তি?
= কর্মে শুন্য
১৮। ২০২২ সালে জাতীয়কবি কাজী নজরুল ইসলামের কততম জন্মদিন পালন করা হয় ?
= ১২৩
১৯। কোন সালের প্রভাতফেরীতে সর্বপ্রথম একুশের গান আমার ভাইয়ের রক্তে
-- গানটি পাওয়া হয় = ১৯৫৪
২০। কবিতায় পাঠকের মনে কোন আচরণের উদ্রেক ঘটায় পাছে লোকে কিছু বলে
-- সংকোচ
বিসিএস সহ বিভিন্ন পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণঃ
❐ বাংলাদেশ রোড অবস্থিত - আইভরি কোস্ট।
❐ বাংলাদেশ জেলা অবস্থিত - আর্মেনিয়া।
❐ বাংলাদেশ অ্যাভিনিউ অবস্থিত - মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র।
❐ বাংলাবাজার সিটি অবস্থিত - নিউইয়র্ক সিটি, যুক্তরাষ্ট্র।
❐ বাংলাদেশ স্কয়ার অবস্থিত - লাইবেরিয়া।
❐ লিটল বাংলাদেশ অবস্থিত - লস অ্যাঞ্জেলস।
❐ বাংলাদেশ ভবন অবস্থিত - বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা, ❐ বাংলাদেশ ভবন অবস্থিত - বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা, ভারত।
❐ বাংলা টাউন অবস্থিত - মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র।
❐ বঙ্গবন্ধু স্কয়ার অবস্থিত - ফ্রান্স।
❐ বঙ্গবন্ধু স্মৃতিকক্ষ অবস্থিত - কলকাতা, ভারত।
❐ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সড়ক অবস্থিত - দিল্লি, ভারত।
❐ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরণি অবস্থিত - কলকাতা, ভারত।
❐ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সড়ক (বুলভারি) অবস্থিত - আঙ্কারা, তুরস্ক।
❐ শেখ মুজিব ওয়ে অবস্থিত - শিকাগো, যুক্তরাষ্ট্র।
১। জুঁই (জেসমিন ) বিপ্লব সংগঠিত হয় – তিউনিসিয়ায় (২০১১)
২। শ্বেত বিপ্লব সংগঠিত হয় – ইরানে (১৯৬৩)
৩। ভেলভেট বিপ্লব সংগঠিত হয় –চেকোস্লাভাকিয়া (১৯৮৯)
৪। গোলাপি বিপ্লব সংগঠিত হয় – জর্জিয়া (২০০৩)
৫। কমলা বিপ্লব সংগঠিত হয় – ইউক্রেন (২০০৪)
৬। টিউলিপ বিপ্লব সংগঠিত হয় – কিরগিজস্তান (২০০৫)
৭। সিডার বিপ্লব সংগঠিত হয় –লেবানন(২০০৫)
৮। নীল বিপ্লব সংগঠিত হয় – কুয়েত (২০০৫)
৯। পারপেল বিপ্লব সংগঠিত হয় – ইরাক (২০০৫)
১০। সংস্কৃতিক বিপ্লব - চিন (১৯৬৬)
১১। আগস্ট বিপ্লব - ভিয়েতনাম (১৯৪৫) ।
১২। ফরাসি বিপ্লব - ফ্রান্স ((১৭৮৯–১৭৯৯)
১৩। শিল্প বিপ্লব - ইংল্যান্ড (১৭৮০)
১৪। রুশ বিপ্লব - রাশিয়া (১৯১৭)
১৫ । ইসলামিক বিপ্লব - ইরান (১৯৭৯)
১৬ । আমেরিকান বিপ্লব - যুক্তরাষ্ট্র (১৭৭৬)
১৭ । জার্মান বিপ্লব (১৯১৮) - জার্মান
১৮ । হাঙ্গেরিয়ান বিপ্লব - হাঙ্গেরি (১৯১৯)
১৯। চীন বিপ্লব - চীন(১৯৪৯)
২০। কিউবান বিপ্লব - কিউবা (১৯৫৯)
২১। বলিভারিয়ান বিপ্লব - ভেনিজুয়েলা (১৯৯৮)
২২। অক্টোবর বিপ্লব বা বলশেভিক বিপ্লব - রাশিয়া (১৯১৭)।
১ম বিশ্বযুদ্ধ [সময়কাল ২৮.৭.১৯১৪-১১.১১.১৯১৮] ঃ
অস্ট্রিয়ার যুবরাজ ফ্রান্সিস ফার্ডিনান্ড-এর হত্যাকে কেন্দ্র করে ১ম বিশ্বযুদ্ধ হল ২৮.৭.১৯১৪ তারিখে।
#যুদ্ধের পক্ষসমুহঃ
এক পক্ষে ছিল অক্ষ শক্তি জার্মানি, অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি, তুরস্ক ও বুলগেরিয়া এবং
#অপর পক্ষে ছিল মিত্র শক্তি ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, সার্বিয়া ও অন্যান্য মিত্র রাষ্ট্র। মিত্র শক্তির সাথে রাশিয়া যোগ দেয় 1915 সালে ও ইতালি যোগ দেয় 1917 সালে।
যুদ্ধ শেষ হয় ১১.১১.১৯১৮
* ফলাফলঃ
* অক্ষ শক্তি পরাজিত হয়। অক্ষশক্তি প্রায় 50 লাখ সৈন্য এ যুদ্ধে নিহত হয় এবং ১ কোটি ১০ লক্ষ সৈন্য আহত হয়।অনুমান করা হয় যে, ৪(চার) বছরের এ যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৮০ লাখ, অক্ষম হয় ৬০ লাখ এবং ১ কোটি ২০ লাখ সৈন্য যুদ্ধে আহত হয়।1919 সালে ভার্সাই চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে জার্মানি সাম্রাজ্য শক্তিকে আরো খর্ব করে দেয়।
#মিত্র শক্তির প্রধানগণ হলেনঃ
#রাশিয়া জার- ২য় নিকোলাস,
#বৃটেন প্রধানমন্ত্রী- লয়েড জর্জ,
#ফ্রান্স এর পঁয়কার - ২য় উইলিয়াম, যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট - উইড্রো উইলসন,
#১ম বিশ্বযুদ্ধ মিত্র শক্তি সামরিক বাহিনী প্রধান - জেনারেল ফস,
#১ম বিশ্ব যুদ্ধে আমেরিকা মিত্র শক্তিতে যোগ দেয় - ৬.৪.১৯১৭,
#১ম বিশ্ব যুদ্ধে জার্মান চ্যাঞ্চেলর ছিলেন - বিসমার্ক,
#১ম বিশ্ব যুদ্ধে ইতালি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন - বিটোরিও আর্লাণ্ডো,
#১ম বিশ্ব যুদ্ধে জার্মানি আত্মসমর্পণ করে ১১.১১.১৯১৮
#১ম বিশ্বযুদ্ধ বিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়-১১.১১.১৯১৮ প্যারিস, ফ্রান্স (প্যারিস শান্তি চুক্তি),
♦১ম বিশ্বযুদ্ধ বিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- জার্মান ও মিত্র শক্তি,
♦১ম বিশ্ব যুদ্ধে জার্মান ও ইংল্যান্ড এর মধ্যে সংঘটিত নৌ-যুদ্ধকে বলে - জাটল্যাণ্ড যুদ্ধ,
♦২য় ভার্সাই চুক্তি 28.7.1919, ভার্সাই, ফ্রান্স, উদ্দেশ্য ♦১ম বিশ্বযুদ্ধে পরাজিত জার্মানি বাহিনীর শাস্তি প্রদান ও ক্ষতিপূরণ আদায়,
#২য় বিশ্বযুদ্ধ(1.9.1939-6.5.1945) নিয়ে একনজরেঃ
1919 সালে অযৌক্তিক ভার্সাই চুক্তি, ফ্রান্সের অসৌজন্য আচরণ জার্মানিতে নাৎসী পার্টির আবির্ভাব, ভার্সাই চুক্তিতে ইতালির অসন্তোষ্টি জাপানের সম্প্রসারন নীতি এবং ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স-এর সাম্রাজ্যবাদী মনোভাবের কারনে এ যুদ্ধ হয়।
# যুদ্ধের পক্ষ সমূহঃ
#অক্ষশক্তি বা কেন্দ্রীয় শক্তি - জার্মানি, ইতালি, জাপান,
♦মিত্র শক্তি - বৃটেন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র পোল্যান্ড ও বেনেলাক্স (বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস ও লুক্সেমবার্গ),
♦২য় বিশ্বযুদ্ধের ফলাফলঃ
হিটলারের অপরিসীম রাজ্যলিপ্সা ও ক্ষমতার উদ্ধতাই এ যুদ্ধের ডেকে আনে। প্রথমদিকে অক্ষশক্তি সমুহের প্রভূত সাফল্য ঘটলেও শেষে জার্মানি, ইতালি ও জাপান আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। জার্মানির পতনের খবর পেয়ে হিটলার তাঁর সদর দপ্তর বার্লিনে 30.9.1945 আত্মহত্যা করেন।
♦২য় বিশ্ব যুদ্ধের পিতৃভূমি বলা হয়- রাশিয়াকে,
♦২য় বিশ্ব যুদ্ধের সময় অক্ষ শক্তি প্রধানগণ-
♦এডলফ হিটলার - জার্মানি নেতা,
♦মুসোলিনী - ইতালি নেতা,
♦ হিরোহিতো - জাপান সম্রাট
♦ মিত্র শক্তি প্রধানগণ হলেনঃ
♥যোশেফ স্টালিন - রাশিয়া প্রেসিডেন্ট,
♦রুজভেল্ট ও হেনরি ট্রুম্যান-আমেরিকা প্রেসিডেন্ট,
♦ উইনস্টন চার্চিল - বৃটেন প্রধানপ্রধানমন্ত্রী,
♦ ২য় বিশ্ব যুদ্ধের সময় আমেরিকা সরাসরি যোগ দেয় -7.12.1941,
♦২য় বিশ্ব যুদ্ধের সময় মিত্র বাহিনীর নিকট জার্মানি আত্মসমর্পণ করে - 6.5.1945,
♦জাপান পাল হারবার আক্রমণ করে-7.12.1941,
♦ ২য় বিশ্ব যুদ্ধ আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি হয়- 14.8.1945,
♦যুক্তরাষ্ট্র হিরোশিমা, জাপানে এটম বোমা ফেলে-6.8.45,
♦যুক্তরাষ্ট্র নাগাশাকি, জাপানে এটম বোমা ফেলে-9.8.45,
♦২য় বিশ্ব যুদ্ধের সময় ইরান সমর্থন দেয় - জার্মানিকে,
♦ 6 ও 9 আগস্ট, 1945 হিরোশিমা ও নাগাশাকিতে বোমা ফেলার নির্দেশ দেয়- মার্কিন প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট,
♦২য় বিশ্ব যুদ্ধের সময় মরুভুমিতে যুদ্ধ করে 'ডেজার্ট ব্যাট খেতাব পান - জেনারেল মন্টোগোমারী, বৃটেন,
♦২য় বিশ্ব যুদ্ধের সমর নায়কগণঃ
♦জেনারেল আইসেন হাওয়ান(যুক্তরাষ্ট্র),- যুক্তরাষ্ট্র,
♦জেনারেল লিসোমো স্টালিন- রাশিয়া,
♦ ফিল্ড মার্শাল রোমেল- জার্মানি,
♦জেনারেল মন্টোগোমারী- বৃটেন,
#চুক্তি, সনদ ও সম্মেলনঃ
১.প্রথম ভার্সাই সন্ধি -- যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য, ১৭৮০ ।
২.দ্বিতীয় ভার্সাই সন্ধি -- প্রথম বিশ্বযুদ্ধের মিত্রশক্তি ও জার্মানী, ১৯১৯।
৩.আটলান্টিক সনদ -- যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য – ১৯৪১ ।
৪.এ্যান্টার্কটিকা চুক্তি -- যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও নিউজিল্যান্ড বনাম অষ্ট্রেলিয়া ও ফ্রান্স।
৫.প্যারিস চুক্তি -- ফ্যান্স ও ব্রিটেন, ১৮১৪ ।
৬.তাসখন্দ চুক্তি -- ভারত ও পাকিস্তান, ১০ জানুয়ারী, ১৯৬৬ ♦♦♦
৭.জর্ডান-ইসরাইল শান্তি চুক্তি -- জর্ডান ও ইসরাইল, ২৬ অক্টোবর, ১৯৯৪ ♦♦
৮.বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি -- বাংলাদেশ ও ভারত, ১৯ মার্চ, ১৯৭২ ♦♦♦
৯.ভারত-সোভিয়েত মৈত্রী চুক্তি -- ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়ন, ৯ আগস্ট, ১৯৭১।
১০.সিমলা চুক্তি -- ভারত ও পাকিস্তান, ৩ জুলাই, ১৯৭২♦♦♦
১১.প্যারিস শান্তি চুক্তি -- যুক্তরাষ্ট্র ও ভিয়েতনাম, ১৯৭৩
১২.ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি -- ইসরাইল ও মিশর,
১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৮ ♦♦
১৩.ভারত-শ্রিলংকা শান্তি চুক্তি -- ভারত ও শ্রিলংকা, ২৯ জুলাই, ১৯৮৭।
১৪.ডেটন চুক্তি --বসনিয়া হার্জেগোবিনা, ক্রোয়েশিয়া ও সার্বিয়া, ২১ নভেম্বর, ১৯৯৫♦♦
১৫.ম্যাসট্রিচট চুক্তি -- ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ১৯৯২।
১৬.জেনেভা কনভেনশন -- ১২ আগষ্ট, ১৯৪৯♦♦
১৭.জেনেভা চুক্তি -- ভিয়েতনাম ও ফ্রান্স, ২০ জুলাই, ১৯৫৪।
১৮.মলোটভ রিবেন থ্রোপ -- স্ট্যালিন ও হিটলার, ১৯৩৯।
১৯.হাভানা সনদ -- ৫৪ টি দেশ, ১৯৫৭।
আনজুস চুক্তি -- অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্র, ১৯৫১।
২০.এনপিটি চুক্তি -- ১৭০ টি দেশ, ১৯৬৮।
২১.সিটিবিটি চুক্তি -- ৫টি শক্তিধর রাষ্ট্র, ২৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৬♦♦♦
২২.সল্ট-১ -- যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন, ২৭ মে, ১৯৭২ ।
২৩.সল্ট-২ -- যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন, ১৮ জুন, ১৯৭৯ ♦♦
২৪.স্টার্ট-২ -- যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া, ৩ জানুয়ারী, ১৯৯৩।
২৫.মহাশূন্য চুক্তি -- প্রায় ১০০ টি দেশ, ১০ অক্টোবর, ১৯৬৭
২৬.নাফটা চুক্তি -- যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা, ১৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৩ ।
২৭.নানকিং চুক্তি -- ব্রিটেন ও চীন, ১৮৪২ ♦♦♦
২৮.ডেটন চুক্তির ফলাফল -- বসনিয়া ও হার্জেগোবিনার যুদ্ধ অবসান ।
২৯.ডেটন কি -- ডেটন বিমান ঘাটি, যুক্তরাষ্ট্র ।
৩০.তাসখন্দ চুক্তির লক্ষ্য ছিল -- ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধের অবসান ।
৩১.আটলান্টিক সনদের মূল লক্ষ্য ছিল -- দ্বিতীয় ৩২.বিশ্বযুদ্ধের পেক্ষাপটে বিশ্ব শান্তি ও সমৃদ্ধি রক্ষা ।
৩৩.আটলান্টিক সনদে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে কে স্বাক্ষর করেন -- ফ্রাংকলিন রুজভেল্ট ♦÷♦
৩৪.আটলান্টিক সনদে ইংল্যান্ডের পক্ষে কে স্বাক্ষরকরেন -- উইনস্টর চার্চিল ♦
৩৫.প্যারিস শান্তি চুক্তির ফলাফল -- ভিয়েতনাম যুদ্ধের অবসান ।
৩৬.জেনেভা চুক্তির ফলাফল -- ভিয়েতনামকে উত্তর ও দক্ষিণ দুই অংশে বিভক্তি করে রাষ্ট্র গঠন ।
৩৭.জেনেভা কনভেনশনে অংশগ্রহনকারী দেশ -- ৫টি♦♦
৩৮.জেনেভা বনভেনশনের লক্ষ্য -- যুদ্ধাহত ও যুদ্ধবন্দিদের ন্যায় বিচারের জন্য আচরণবিধি প্রনয়ণ।
৩৯.সিমলা চুক্তিতে ভারতের পক্ষে স্বাক্ষর করেন -- শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী ।
৪০.সিমলা চুক্তিতে পাকিস্তানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন -- জুলফিকার আলী ভুট্টা ।
৪১.শিমলা চুক্তির উদ্দেশ্য -- প্রত্যেক দেশের জাতীয় সংহতি, অখন্ডতা,স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা।
৪২.শিমলা কোথায় অবস্থিত – ভারতে ।
৪৩.ম্যাসট্রিচট চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় -- ১৯৯২ সালে ।
৪৪.ম্যাসট্রিচট চুক্তি অনুমোদিত হয় -- ২১ মে, ১৯৯৩ ।
৪৫.ম্যাসট্রিচট চুক্তির প্রত্যক্ষ ফল -- অভিন্ন ইউরো মুদ্রা চালূ ♦♦
৪৬.ম্যাসট্রিচট অবস্থিত – নেদারল্যান্ডে ।
৪৭.ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির মধ্যস্থতাকারী ছিলেন -- সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার ।
৪৮.ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির লক্ষ্য ছিল -- মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি স্থাপন ।
৪৯.ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির প্রতিক্রিয়া ছিল -- মিশরকে আরবলীগ ও ওআই সি থেকে বহিস্কার।
৫০.ক্যাম্প ডেভিড কোথায় অবস্থিত – যুক্তরাষ্ট্রে ।
৫১.হাভানা সনদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি -- বিশ্ব উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা ।
৫২.হাভানা সনদে স্বাক্ষর করে -- ৫টি দেশ ।
৫৩.এনপিটি চুক্তির উদ্দেশ্য -- পারমানবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ ।
৫৪.এনপিটি চুক্তি কবে স্বাক্ষরিত হয় -- ১৯৬৮ সালে ।
৫৫.এনপিটি চুক্তি কবে কার্যকর হয় -- ১৯৭০ সালে।
৫৬.এনপিটি চুক্তিতে কতটি দেশ স্বাক্ষর করে -১৭০ টি।
৫৭.কোন চুক্তির মাধ্যমে ইউরোপীয় দেশের পার্সপোর্ট ও অন্যান্য প্রথা রহিত হয় -- চেনজেন চুক্তি ।
৫৮.আমেরিকার ‘স্বাধীনতা চুক্তিটি’ পরিচিত -- প্রথম ভার্সাই চুক্তি ♦♦♦
৫৯.প্রথম ভার্সাই চুক্তির ফলাফল ছিল -- আমেরিকার স্বাধীনতা অর্জন।
৬০.দ্বিতীয় ভার্সাই চুক্তির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল -- জার্মানীকে যুদ্ধাপরাধী সাব্যস্ত করা ♦
৬১.দ্বিতীয় ভার্সাই চুক্তির ফলাফল ছিল -- জার্মানী যুদ্ধের ক্ষতিপূরন দানে বাধ্য হয় ♦♦
৬২.ইরানী পার্লামেন্ট কোন চুক্তিটি অনুমোদনে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে -- নিউক্লিয়া নন-প্রোলিফারেশন ট্রিটি (এসপিটি)।
৬৩.সিটিবিটি চুক্তির লক্ষ্য ছিল -- পারমানবিক পরীক্ষা নিষিদ্ধকরণ ।
৬৪.সিটিবিটি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ কবে অনুমোদন করে – ১০ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৬।
৬৫.সিটিবিটি জাতিসংঘে উত্থাপন করে – অস্ট্রেলিয়া ।
৬৬.সিটিবিটি চুক্তির পক্ষে ভোট দেয় -- ১৫৮ টি দেশ ।
৬৭.সিটিবিটি চুক্তির বিপক্ষে ভোট দেয় -- ৩ টি, ভুটান, লিবিয়া ও ভারত ।
৬৮.লিবিয়া কবে সিটিবিটি চুক্তি অনুমোদন করে -- ৬ জানুয়ারী, ২০০৪ ।
৬৯.বর্তমানে পারমানবিক অস্ত্র ও চুল্লি অধিকারী দেশ -- ৪৪ টি ।
৭০.বৃহৎ শক্তিধর ৫টি দেশ সিটিবিটি-তে স্বাক্ষর করে -- ২৪ সেপ্টম্বর, ১৯৯৬ ।
৭১.এখনও সিটিবিটি অনুমোদন করেনি -- রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও চীন ।
৭২.উত্তর আয়ারল্যান্ড সম্পর্কিত শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় -- ১০ জুলাই, ১৯৯৮।
৭৩.‘স্থলমাইন নিষিদ্ধকরণ চুক্তি’ কার্যকর হয় --১৯৯৯ সাল
৭৪.‘শান্তির জন্য ভূমি’ চুক্তিটি ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় --২৩ অক্টোবর, ৯৮ (হোয়াইট হাউজ)।
৭৫.‘নিরাপদ করিডোর’ চুক্তি ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় -- ৫ অক্টোবর, ১৯৯৯ ♦
৭৬.‘মলোটভ রিবেন থ্রোপ’ হলো -- স্ট্যালিন ও হিটলারের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তি ।
৭৭.‘মলোটভ রিবেন থ্রোপ’ চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় --১৯৩৯ সালে ।
৭৮.আনজুস চুক্তি কোন কোন দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় -- অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও নিউজিল্যান্ড ।
৭৯.আনজুস চুক্তি কবে স্বাক্ষরিতহয় -- ১৪ সেপ্টম্বর, ১৯৫১ ।
৮০.আনজুস চুক্তি উদ্দেশ্য -- প্রশন্ত মহাসাগর অঞ্চলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ।
৮১.ইরান-রাশিয়া পারমানবিক চুক্তি স্বাক্ষর করে -- ২৫ ডিসেম্বর, ২০০২ ।
৮২.ফ্যালকন চুক্তি স্বাক্ষর করে -- ভারত ও ইসরাইল।
৮৩.ফ্যালকন চুক্তি হলো -- ফ্যালকন রাডার সিস্টেম চুক্তি ।
৮৪.এ্যান্টার্কটিকা চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় -- যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও নিউজিল্যান্ড বনাম অষ্ট্রেলিয়া ও ফ্রান্স ।
এ্যান্টার্কটিকা চুক্তির উদ্দেশ্য -- এ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে দুপক্ষ মিলে শাসন করা ।
৮৫.সল্ট-১ চুক্তিটির উদ্দেশ্য -- এ্যান্টি ব্যালিস্টিক সিস্টেম সীমিতকর ।
৮৬.সল্ট-২ চুক্তিটির উদ্দেশ্য -- আক্রমণাত্মক অস্ত্র ২৪০০ মধ্যে সীমিতকরণ ।
৮৭.নান কিং চুক্তি উদ্দেশ্য ও ফলাফল -- ব্রিটেন চীনের নিকট থেকে হংকং লাভ ।
৮৮.চীন কেন নান কিং চুক্তি কবতে বাধ্য হয় -- অহিফেনের(১৮৪০-’৪২) যুদ্ধে পরাজিত হয়ে ।
৮৯.স্ট্যার্ট-টু চুক্তিটি কবে স্বাক্ষরিত হয় -- ৩ জানুয়ারী, ১৯৯৩ (যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া)।
৯০.স্ট্যার্ট-টু চুক্তিটির উদ্দেশ্য -- পারমানবিক ক্ষেপনাস্ত্র হ্রাসকরণ ।
৯১.ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী চুক্তির উদ্দেশ্য -- ২৫ বছর মেয়াদী মৈত্রী, শান্তি ও সহযোগিতা।
৯২.ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় -- নয়াদিল্লী, ভারত ।
৯৩.ইরাক-ইরান যুদ্ধ বিরতি চুক্তি কবে স্বক্ষরিত হয় -- ২০ সেপ্টম্বর, ১৯৮৮ ।
#স্নায়ুযুদ্ধ কি ?
স্নায়ুযুদ্ধ মূলত দুটি দেশের ভিন্ন বিশ্বাস আর মতাদর্শের সংঘর্ষ.স্নায়ুযুদ্ধ শব্দটি ১৯৪৫ থেকে ১৯৯০ সাল
পর্যন্ত আমেরিকা এবং সোভিয়েতইউনিয়নের মধ্যে কুটনৈতিক ও সামরিকসম্পর্ক বর্ণনা করতে ব্যবহার করা হতো।এই দুটি দেশ কখনো একে অপরের
সাথে সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণা করেনি,কিন্তু এই দীর্ঘ সময় তারা নিজ নিজ রাষ্ট্রের আদর্শ স্থাপনের জন্য
পরোক্ষভাবে লড়াই করে গেছেন নানা রকম হুমকি, সামরিক শক্তি বৃদ্ধি,গোয়েন্দা তত্পরতা, মহাকাশ গবেষণা,আর বিভিন্নদেশে নিজ নিজ আদর্শ
স্থাপনার নামে কুটনৈতিক ও সামরিকহস্তক্ষেপ প্রভাবিত করে. স্নায়ু যুদ্ধ রক্তক্ষয়ী নয়, এই
যুদ্ধে কখনো শান্তি সম্ভাবনা ভেস্তে যায়
না, আর দুটি দেশের সৈন্যবাহিনী পকৃত যুদ্ধে জড়িয়ে না পরে সবসময় একটা স্নায়ু চাপেরমাঝে থেকে একে অপরকে পাহারা দেয় আর সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে থাকে.মার্কিন সোভিয়েত স্নায়ু যুদ্ধের সময়
বিশ্ব স্পষ্টত বিরোধিতা পূর্ণ দুটি ব্লক এ বিভক্ত ছিল এবং দুটো ব্লকের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক একটি জটিল
প্যাটার্ন সামঞ্জস্য লড়াই আর অবিশ্বাস নিয়ে থাকত সবসময়.
নিরপেক্ষ ইতিহাসবিশেষজ্ঞরা স্নাযুযুধের জন্য মূলত
সোভিয়েত ইউনিয়নের ইউরোপেরমধ্যে নিজের সামরিক, আদর্শিক আর অর্থনৈতিক অবস্থান বিস্তার আর সরাসরি অন্য দেশে সোভিযেত সামরিঅবস্থানকে দায়ী করে থাকে। ৯০ এর দশকের ইস্টার্ন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কমুনিসম এর পতন, বার্লিন ওয়াল
ধংশ, আর সবশেষে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে যাবার পর আপাতত বিশ্বে আর
স্নায়ুযুদ্ধ নেই ।
#সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন' নিয়ে একনজরেঃ
'সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন' আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৯১ সালের ২৬শে ডিসেম্বর, সোভিয়েত ইউনিয়নের ১৫টি প্রজাতন্ত্রের স্বাধীনতার স্বীকৃতিতে ঘোষণা নং ১৪২-হ[১] হিসাবে জারি করা হয়। ফলে পতনের পর ১২টি সাবেক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র নিয়ে, "স্বাধীন রাষ্ট্রের রাষ্ট্রমণ্ডল" নামক ১টি অবিভক্ত অর্থনৈতিক ও আঞ্চলিক সংগঠন তৈরি হয়।
সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৫টি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রে প্রসূতঃ ১. আজারবাইজান, ২. আর্মেনিয়া, ৩. ইউক্রেন, ৪. এস্তোনিয়া, ৫. উজবেকিস্তান, ৬. কাজাখস্তান, ৭. কিরগিজিস্তান, ৮. জর্জিয়া, ৯. তাজিকিস্তান, ১০. তুর্কমেনিস্তান, ১১. বেলারুশ, ১২. মলদোভা, ১৩. রাশিয়া, ১৪. লাতভিয়া, ১৫. লিথুয়ানিয়া
ঘোষণাটি সাবেক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের স্বাধীনতা স্বীকার করে এবং কমনওয়েলথ অফ ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টেটস (সিআইএস) তৈরি করে, যদিও স্বাক্ষরকারীরা পাঁচটি পরে এটি অনুমোদন করেছিল বা তা সবই করে নি। সোভিয়েত ইউনিয়নের অষ্টম ও চূড়ান্ত নেতা সোভিয়েত প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ পদত্যাগ করেছেন, তার অফিস বিলুপ্ত ঘোষণা করেছেন এবং সোভিয়েত পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের জন্য কোডগুলি নিয়ন্ত্রণসহ - রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি বরিস ইয়েলৎসিনের কাছে হস্তান্তর করেছেন। ৭:২৩ এ যে সন্ধ্যায় সোভিয়েত পতাকা শেষ সময় ক্রেমলিনের কাছ থেকে নেমে এসেছিল এবং বিপ্লবী রাশিয়ার প্রাক্তন পতাকায় প্রতিস্থাপিত হয়েছিল।
পূর্বে, আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত, সমস্ত স্বতন্ত্র প্রজাতন্ত্র, রাশিয়ায় সহ, ইউনিয়ন থেকে সরে যায়। ইউনিয়নের আনুষ্ঠানিক বিলুপ্তিের এক সপ্তাহ আগে, ১১ প্রজাতন্ত্রের স্বাক্ষরিত আলম-আতা প্রোটোকল আনুষ্ঠানিকভাবে সিআইএস প্রতিষ্ঠা করে এবং ঘোষণা করে যে সোভিয়েত ইউনিয়ন অস্তিত্ব অব্যাহত রয়েছে। [৩] [৪] ১৯৮৯ সালের বিপ্লব এবং ইউএসএসআর বিলোপের উভয়ই (রাশিয়ান: ক্রান্তিলস সিসিএস) এছাড়াও কোল্ড ওয়ারের শেষ ইঙ্গিত দেয়।
সাবেক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের বেশ কয়েকটি রাশিয়ান ফেডারেশনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখেছে এবং স্বাধীন ও কমনওয়েলথ অফ ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টেটস, ইউরেশীয় ইকনমিক কমিউনিটি, ইউনিয়ন স্টেট, ইউরেশীয় কাস্টমস ইউনিয়ন এবং ইউরেশীয় ইকোনমিক ইউনিয়নের মতো বহুজাতিক সংস্থা গঠন করেছে যা অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। । অন্য দিকে, শুধুমাত্র বাল্টিক রাষ্ট্র ন্যাটো এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদান করেছে।
#লেগাসি
২০১৪ সালের জরিপ অনুযায়ী, ৫৭ শতাংশ নাগরিক সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন, আর ৩০ শতাংশ বলেছে তারা তা করেনি। বয়স্ক মানুষ ছোট রাশিয়ানদের তুলনায় আরো নস্টালজিকপ্রবণ। ইউক্রেনের ৫০% উত্তরদাতারা ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুরূপ একটি জরিপে অংশগ্রহণ করে বলেছে তারা সোভিয়েত ইউনিয়নের বিচ্ছিন্নতা অনুভব করে। ২০০৫ সালের ২৫ জানুয়ারি রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন লেনিনকে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের ভাঙনের জন্য স্বতন্ত্র প্রজাতন্ত্রের 'রাজনৈতিক সেকেন্ডের অধিকার' সম্পর্কে তার বক্তব্যকে দায়ী করেছিলেন। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর অর্থনৈতিক সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার ফলে সোভিয়েত রাষ্ট্র ও পূর্ব পূর্ব ব্লকের জীবনযাত্রার মানসিক বিপর্যয়ের একটি গুরুতর অর্থনৈতিক সংকট ও বিপর্যয়কর পতন ঘটে যা গ্রেট ডিপ্রেসনের চেয়েও খারাপ ছিল। দারিদ্র্য এবং অর্থনৈতিক বৈষম্য বেড়েছে; ১৯৮৮/১৯৮৯ এবং ১৯৯৩/১৯৯৫ সালের মধ্যে, প্রাক্তন সমাজতান্ত্রিক দেশগুলির গড়ের গড় সংখ্যা ৯ পয়েন্টে বৃদ্ধি পেয়েছে। রাশিয়া এর আর্থিক সংকট এমনকি ১৯৯৮ এর আগে, রাশিয়ার জিডিপি ১৯৯০ সালের প্রথম দিকে এটি ছিল অর্ধেক।
#জাতিসংঘের সদস্যপদঃ
২৪ শে ডিসেম্বর, ১৯৯১ তারিখে, রাশিয়ান ফেডারেশনের সভাপতি বরিস ইয়েলটসিন, জাতিসংঘের মহাসচিবকে সিকিউরিটি কাউন্সিল এবং অন্যান্য জাতিসংঘের সংস্থায় সোভিয়েত ইউনিয়নের সদস্যপদ রশিদ ফেডারেশনের কমনওয়েলথ অফ ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টেটস এর ১১ সদস্য দেশগুলির সমর্থন। তবে, বেলারুশীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র এবং ইউক্রেনীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ইতোমধ্যে ১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে যৌথভাবে মূল সদস্য হিসাবে যুক্ত হয়েছেন। স্বাধীনতা ঘোষণার পর, ইউক্রেনীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ২৪ আগস্ট, ১৯৯১ সালের ২১ আগস্ট ইউক্রেনকে বদলে দেয় এবং ১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৯১ সালে বেলারুশীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র জাতিসংঘকে জানায় যে এটির নাম বেলারুশ প্রজাতন্ত্রের বদলে দিয়েছে। সাবেক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র থেকে প্রতিষ্ঠিত অন্যান্য বারো স্বাধীন রাষ্ট্রগুলি জাতিসংঘে ভর্তি হয়েছিল:
*সেপ্টেম্বর ১৭, ১৯৯১: এস্তোনিয়া, লাতভিয়া, এবং লিথুনিয়া
* ২ মার্চ ১৯৯২: আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, মোল্দাভিয়া, তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান ও উজবেকিস্তান
* জুলাই ৩১, ১৯৯২: জর্জিয়া
#ইতিহাসবিদ্যায় সোভিয়েত পতনের ব্যাখ্যাঃ
সোভিয়েত বিপ্লবের ইতিহাসে প্রায় দুই ভাগে বিভক্ত করা যেতে পারেঃ ইচ্ছাকৃতভাবে এবং কাঠামোগতভাবে
ইন্ট্যানটেন্যালিস্ট অ্যাকাউন্টের প্রতিবাদ করে যে সোভিয়েত পতন অনিবার্য নয়, এবং নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের (সাধারণত, গর্বাচেভ এবং ইয়েলসিন) নীতি ও সিদ্ধান্তের ফলে ঘটেছে। ইচ্ছাকৃতভাবে লেখার একটি চরিত্রগত উদাহরণ ঐতিহাসিক আর্কি ব্রাউনের গর্বাচেভ ফ্যাক্টর, যা যুক্তি দেয় যে সোভিয়েত রাজনীতিতে গর্বাচেভ প্রধান বাহিনী ছিল কমপক্ষে ১৯৮৫-১৯৮৮; এমনকি পরবর্তীতে, তিনি 'ঘটনাবলী দ্বারা পরিচালিত' হওয়ার বিরোধিতায় রাজনৈতিক সংস্কার ও উন্নয়নে নেতৃত্ব দেন। রাজনৈতিক বিজ্ঞানী জর্জ ব্রেসলুয়ার দ্বিতীয়বারের মত গর্বাচেভকে "ঘটনাবলী" হিসেবে চিহ্নিত করার মাধ্যমে, perestroika এবং glasnost, বাজারের উদ্যোগ এবং বিদেশী নীতির অবস্থানের নীতির ক্ষেত্রে এটি বিশেষভাবে সত্য ছিল। সামান্য ভিন্ন প্রান্তে, ডেভিড কোটজ এবং ফ্রেড ওয়াইয়ার দাবী করেছেন যে সোভিয়েত এলিট জাতীয়তাবাদ ও পুঁজিবাদের উভয় ক্ষেত্রেই প্রাণবন্ত ছিলেন, যার ফলে তারা ব্যক্তিগতভাবে উপকৃত হতো (এই পোস্টের উচ্চতর অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের মধ্যে তাদের বর্তমান উপস্থিতি - সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র)। বিপরীতক্রমে, কাঠামোগত অ্যাকাউন্টগুলি আরও নির্ণয়মূলক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে, যার মধ্যে সোভিয়েত বিপ্লব গভীরভাবে স্থায়ী কাঠামোগত সমস্যাগুলির একটি ফলাফল ছিল, যা একটি 'সময় বোমা' রোপণ করেছিল। উদাহরণস্বরূপ, স্টিফেন ওয়াকার যুক্তি দিয়েছেন যে, সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীগুলি ইউনিয়ন স্তরে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়, অর্থনৈতিক আধুনিকায়নের একটি সাংস্কৃতিকভাবে অস্থিতিশীল রূপের মুখোমুখি হয় এবং রাশিয়ার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে আধিপত্য লাভ করে, একই সময়ে তারা বিভিন্ন নীতিমালার দ্বারা জোরদার হয় সোভিয়েত শাসনের মাধ্যমে (যেমন নেতৃত্বের স্বায়ত্তশাসন, স্থানীয় ভাষাগুলি সমর্থন ইত্যাদি) - যা সময়ের সাথে সাথে সচেতন জাতি তৈরি করে। তাছাড়া সোভিয়েত ইউনিয়ন ফেডারেশনের ব্যবস্থার মৌলিক বৈধকরণের কাহিনী - এটি স্বজাতির একটি স্বেচ্ছাসেবী এবং পারস্পরিক মিলন - স্বতন্ত্রতা / স্বাধীনতার চ্যালেঞ্জ হ'ল। ২০০৫ সালের ২৫ জানুয়ারি, রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের "বিলম্ব-কর্ম বোমা" জন্য বিচ্ছিন্নতা অধিকারের লেনিন এর সমর্থন কল, এই দৃশ্য সমর্থন করে
#বার্লিন প্রাচীর নিয়ে একনজরেঃ
বার্লিন প্রাচীর (জার্মান: Berliner Mauer, উচ্চারণ [bɛʁˈliːnɐ ˈmaʊ̯ɐ] (এই শব্দ সম্পর্কেশুনুন)) ছিলো একটি সুরক্ষিত কংক্রিটের অন্তরায়, যা ১৯৬১ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত আক্ষরিক ও মতাদর্শগতভাবে বার্লিন শহরকে বিভক্ত করেছিল।[১] জার্মান গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র (জিডিআর, পূর্ব জার্মানি) কর্তৃক এই প্রাচীরটি নির্মাণ করা হয়।
১৩ আগস্ট ১৯৬১ সাল থেকে শুরু করে ১৯৮৯ সালের নভেম্বরে[২] পূর্ব জার্মান কর্মকর্তাদের নির্দেশে এটি ভেঙে না ফেলা পর্যন্ত, প্রাচীরটি (ভৌগলিকভাবে) সুদীর্ঘ ২৮ বছর ধরে পার্শ্ববর্তী পূর্ব জার্মানি থেকে পূর্ব বার্লিন সহ, পশ্চিম বার্লিনের মধ্যে সীমানা প্রাচীর হিসেবে অবস্থান করছিল।
প্রচীরটির পতন আনুষ্ঠানিকভাবে ১৩ জুন ১৯৯০ থেকে শুরু করে ১৯৯২ সালের মধ্যে সমাপ্ত হয়েছিল।[১][৩] সরকারি হিসেব অনুযায়ী এ সময়কালে প্রাচীর টপকে পশ্চিম বার্লিন যাবার চেষ্টাকালে ১২৫ জন প্রাণ হারান।[৪] বেসরকারী হিসাবে এ সংখ্যা প্রায় ২০০।[৫] সদ্য প্রকাশিত দলিলে দেখা যায় কমিউনিস্ট সরকার পক্ষত্যাগকারীদের গুলি করার নির্দেশ দিয়ে রেখেছিল। যদিও পূর্ব জার্মান সরকার সবসময় এটা অস্বীকার করে আসছিল।[৬]
কয়েক সপ্তাহের জনঅসন্তোষের পর ৯ নভেম্বর, ১৯৮৯ পূর্ব জার্মান সরকার পশ্চিম বার্লিনে যাবার অনুমতি দেবার সিদ্ধান্ত নেয়। হাজার হাজার উৎসুক জনতা প্রাচীর টপকে পশ্চিম পাশে যেতে থাকে। পশ্চিম প্রান্তে উৎসবমুখর পরিবেশে তাদের স্বাগত জানানো হয়। কয়েক সপ্তাহের মধ্যে স্যুভেনির সংগ্রাহকরা প্রাচীরটির কিছু অংশ ভেঙে ফেলে। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে পুরো প্রাচীর সরিয়ে নেয়া হয়। বার্লিন প্রাচীর খুলে দেয়ার ঘটনা দুই জার্মানির পুনঃএকত্রীকরণের পথ প্রশস্ত করে দেয়, যার আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়ে ১৯৯০ সালের ৩ অক্টোবর।
শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন, প্রয়োজনে চোখ বুলিয়ে নিতে পারবেন।
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Kharkhari Bypass,Paba
Rajshahi
6204
Opening Hours
Monday | 09:00 - 20:00 |
Tuesday | 09:00 - 20:00 |
Wednesday | 09:00 - 20:00 |
Thursday | 09:00 - 20:00 |
Friday | 09:00 - 20:00 |
Saturday | 09:00 - 20:00 |
Sunday | 09:00 - 20:00 |
Rajshahi, 6203
The online courses here will give you the right guidelines and instructions to build your career as
Rajshahi, Bangladesh
Rajshahi, 6240
Welcome to ArifB Learning page. This page is for several tutorials, Such as Bangla Excel, MS Word, P
44 Golzarbaag Guripara, Rajshahi Court, Rajpara, Rajshahi
Rajshahi, 6201
ঘরে বসে আয়, ফ্রিল্যান্সিং-এ করা যায় Web Development Graphic Design & Editing Digital Marketing Content Writing Affiliate Marketing English (Writing and Spoken)
Uposhohor
Rajshahi, 6203
Information and communications technology. We are providing Basic Computer Training Center in RAJSHAHI.Basic Computer Training Center. Best Basic Computer Training in Bangladesh.
Bangabandhu Sheikh Mujib Hi-Tech Park
Rajshahi, 6201
We help to build your professional skill.
64, Moddho-Nowdapara
Rajshahi, 6203
We provide Tutorial courses, Freelancing jobs, blogs, Digital Marketing, SEO, and WordPress Development.
Reshompotti Mor, Sagorpara, Ghoramara
Rajshahi, 6000
MateRoyal It is an IT Institute, Where we work and grow a person to an IT Professionals. We are comm
Hatem Khan, Front Side Of Nesco , Boalia, Rajshahi.
Rajshahi, 6000
Self-Development Technical Training Institute is one of the leading Technical and Vocational Educati
Alipur, Durgapur, Rajshahi.
Rajshahi, 6240
Computers and electronics play an enormous role in today's society, impacting everything from commun