মমতা নার্সিং ইন্সটিটিউট, রাজশ

মমতা নার্সিং ইন্সটিটিউট, রাজশ

Comments

নার্সিং এ ভর্তি হতে.......
১। যোগ্যতা কি?
২। সম্পূর্ণ কোর্স ফি কত?
৩। ভর্তির নিয়মাবলী কি?
#জানতে_চাই_প্লীজ

মমতা নার্সিং ইন্সটিটিউট এ ভর্তি তথ্য সহ সকল খবরাখবর জানতে এই পেজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন..ধন্যবাদ।

Operating as usual

02/12/2021

#জনক

✪ ফেসবুকের জনক → মার্ক জুকারবার্গ।
✪ মোবাইল ফোনের জনক → মার্টিন কুপার।
✪ কম্পিউটারের জনক → চার্লস ব্যাবেজ।
✪ ই-মেইলের জনক →রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিনসন।
✪ ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েবের জনক → টিম বার্নাস-লি।
✪ ক্যামেরা জনক → জর্জ ইস্টম্যান।
✪ ল্যাবটপ জনক → বিল মোগারিজ।
✪ আইফোন জনক →স্টিভ জবস।
✪ ক্যালকুলেটর জনক →বেইসি প্যাসকেল।
✪ ঘড়ির জনক → সি হাইজেন্স।
✪ রেডিও জনক →জি মার্কনি।
✪ চশমা জনক → ডেলা স্পিনা।
✪ HIV জনক → এল. মন্টোগনিয়ার।
✪ কলম জনক → জন লাউড।
✪ রোবট জনক → জর্জ চার্লস ডেভল।
✪ মটরসাইকেল জনক →গটলির ডেলমার।
✪ পিস্তলের জনক→স্যামুয়েল কোল্ট।
✪ হেলিকপ্টার জনক →ইগর সিকরস্কি।
✪ বিদ্যুৎতের জনক→মাইকেল ফ্যারাডে।
✪ রকেট জনক →রবার্ট গডার্ড।
✪ মাইক্রোফোন জনক → আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল।
✪ ইলেকট্রন জনক → জন থম্পসন।
✪ জৈব রসায়নের জনক → ফ্রেডারিক উহলার।
✪ আলো সাতটি বর্ণের সমষ্টি " জনক → আইজ্যাক নিউটন।
✪ আলোর গতির জনক →এ মাইকেলসন।
✪ এটম বোমা জনক →অটোহ্যান।
✪ টাচ স্ক্রিন মোবাইল জনক → স্টিভ জবস।
✪ ইন্টারনেট প্রযুক্তি জনক → লিওনারড ক্লেইনরক।
✪ গুগলের জনক →সার্জেই বিন।
✪ টুইটারের জনক → জ্যাক ডোরসেই।
✪ মার্কেটিং জনক →ফিলিপ কোটলার।
✪ ফিনান্সের জনক →এ্যারোরা।
✪ হিসাব বিজ্ঞানের জনক → লুকা প্যাসিওলি।
✪ এনাটমির জনক →আঁদ্রে ভেসালিয়াস।
✪ ATM-এর জনক →জন শেফার্ড ব্যারন।
✪ আধুনিক শিক্ষার জনক → সক্রেটিস।
✪ পারমাণবিক বোমার জনক → ওপেন হেইমার।
✪ বাংলা গদ্যের জনক→ ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর।
✪ পদার্থ বিজ্ঞানের জনক → আইজ্যাক নিউটন।
✪ সমাজ বিজ্ঞানের জনক → অগাষ্ট কোঁৎ।
✪ হিসাব বিজ্ঞানের জনক→লুকাপ্যাসিওলি।
✪ চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক → ইবনে সিনা।
✪ দর্শন শাস্ত্রের জনক → সক্রেটিস।
✪ রসায়ন বিজ্ঞানের জনক → জাবির ইবনে হাইয়ান।

ধন্যবাদ ❤

02/12/2021

🎉 ‘ঠিকানাহীন’ শোভার ঠিকানা এখন বুয়েট 🎉❤️

জন্মের আগেই বাবাকে হারিয়েছিলেন। ‘অপয়া’ সেই মেয়েকে নিয়ে এরপর প্রতিমা রানীর নিরন্তর সংগ্রাম। সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় শোভা রানীও যোগ দেয় মায়ের সংগ্রামে। অবশেষে নানা ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শোভা সুযোগ পেলেন বুয়েটে। তিনি এই যুদ্ধ জয়ের গল্প শুনিয়েছেন পিন্টু রঞ্জন অর্ককে

আমি মায়ের গর্ভে থাকতেই বাবা মারা যান। ফলে জন্মের পরপরই লোকের কাছে ‘অপয়া’ ছিলাম। বাবা মারা যাওয়ার পর মাকে শ্বশুরবাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। তখন মা মামার বাড়ি গেলেন। আমার দিদিমাও মারা গিয়েছিলেন। পরে দাদু দ্বিতীয় বিয়ে করেন। যে কারণে মামাবাড়িতেও এক ধরনের আগন্তুকের মতো ছিলাম। স্থানীয় একটা স্কুলে দপ্তরির কাজ করতেন মা। তত দিনে আমি অ আ ক খ শিখে ফেলেছি। সেই সময়কার একটা ঘটনা মনে আছে। একটা জামা বা কী যেন কিনে দেওয়ার জন্য বায়না ধরেছিলাম। মায়ের হাতে পয়সা নেই। পরে ঘরের মুরগির ডিম বিক্রি করে সেটা কিনে দিয়েছিলেন। এটা জানতে পেরে মামা রাগ করে আমাদের বাড়ি থেকে চলে যেতে বলেছিলেন। একটা পোঁটলা আর আমাকে নিয়ে মা বাড়ি ছাড়লেন। বাইরে তখন তুমুল বৃষ্টি। মায়ের চোখে জল। কোথাও যাওয়ার মতো জায়গা যে আমাদের নেই!


🎉 দিদিমার নিজের চলাই দায়

- উপায়ান্তর না দেখে মা তখন তাঁর পিসির বাড়িতে গেলেন। কিন্তু তাঁদের সংসারেও নুন আনতে পান্তা ফুরায়। দুই-তিন মাস পর মায়ের একটা কাজ জুটল। কুমিল্লার কোম্পানীগঞ্জে এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ। সেই বাড়িতে রান্নাঘরের পাশে ছোট্ট একটা রুমে আমরা থাকতাম। সেখানে বেগমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হলাম। তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ার সময় একদিন বাড়িওয়ালা বললেন, ‘কাজ করে একজন। খায় দুজন। তোমার মেয়েকে কেন রাখব?’ এক পর্যায়ে সেই বাসাও ছাড়তে হলো।


- কিন্তু কোথায় যাবে মা?

অনন্যোপায় হয়ে আবার গন্তব্য মামাবাড়ি। অনুনয়-বিনয়ের পর মামার দয়া হলো। সেখানে একটা স্কুলে ক্লাস ফোরে ভর্তি হলাম। তত দিনে কোনো কাজ জোগাড় করতে পারেননি মা। ফলে মাস দুয়েক পর আবার মামার বাড়ি ছাড়তে হলো। এবারও শেষ ঠিকানা মায়ের সেই পিসির বাড়ি। পরে মা সেই বাড়িতে আমাকে রেখে কুমিল্লা চলে গেলেন। এক বাসায় গৃহপরিচারিকার কাজ পেলেন। মা যে বাসায় কাজ করতেন বছরখানেক পর তারাও অন্যত্র চলে যায়। ফলে মা আবার গ্রামে ফেরেন।


-আবার বিয়ের পিঁড়িতে

তখন অবস্থা এমন যে মামার বাড়িতেও আমাদের ঠাঁই নেই, দিদিমণির বাড়িতেও থাকার উপায় নেই। এদিকে আমি বড় হচ্ছি। মা-মেয়ের স্থায়ী কোনো ঠিকানা নেই। আজ এখানে তো কাল ওখানে। ফলে প্রতিবেশীরা চাচ্ছিল মাকে আবার বিয়ে দিতে। কিন্তু মা রাজি ছিলেন না। অনেকে বোঝানোর পর আমার নিরাপত্তার কথা ভেবেই রাজি হলেন। তখন ক্লাস ফোরে পড়ি। বিয়ের পর কামাল্লা থেকে আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে চলে আসি। সেখানে আদর্শ কিন্ডারগার্টেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তি হলাম। পিএসসি পাসের পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া গভর্নমেন্ট মডেল গার্লস হাই স্কুলে ভর্তি পরীক্ষা দিলাম। কয়েক শ শিক্ষার্থীর মধ্যে আমিসহ মাত্র ১২০ জন ভর্তির সুযোগ পেল। স্কুলের কাছেই ছিল নিউ অক্সফোর্ড কোচিং সেন্টার। সেখানে দিদার স্যার এবং পার্থ স্যার অল্প টাকায় আমার পড়ার ব্যবস্থা করলেন। স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষায় অষ্টম হয়েছিলাম।


- বাবা ছিলেন উদাসীন

তাঁর সহায়-সম্পত্তি বলতে কিছুই ছিল না। চায়ের দোকানে কাজ করতেন। একদিন কাজ করলে দুই দিন বসে থাকতেন। ছোট্ট এক রুমের ভাড়া বাসায় উঠিয়েছিলেন আমাদের। ঠিকমতো চাল-ডাল আনতেন না। ঘরভাড়াও বাকি পড়ত। এ নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই ঝগড়াঝাঁটি হতো। একটু উচ্চবাচ্য করলেই মায়ের ওপর চলত নির্যাতন। পড়ার টেবিলে বসে আমি কাঁদছি। চোখের জলে বইয়ের পাতা ভিজে গেছে কত দিন! খাবারদাবার বা অন্য কোনো কিছুর জন্য নয়, সৃষ্টিকর্তার কাছে শুধু প্রার্থনা করতাম, আমাকে এমন একটা পরিবেশ দাও যেন একটু পড়তে পারি। জীবনে আর কিছুই চাই না। শুধু পড়াশোনা করতে চাই!

- টিউশনি শুরু করলাম

তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়তাম। খাবার, পোশাক-আশাক থেকে শুরু করে সব কিছু মাকেই জোগাড় করতে হতো। স্থানীয় একটা কারখানায় আচার, চকোলেট ইত্যাদির প্যাকেট বানাতেন মা। আচারের এক হাজার প্যাকেট বানালে ৩০ টাকা পেতেন। আমি এলাকার কয়েকটা বাচ্চাকে পড়ানো শুরু করলাম। সপ্তাহে সাত দিন।
মাসে একেকজনের কাছ থেকে ৫০-১০০ টাকা করে পেতাম।

জীবনে কোনো দিন অপচয় করেছি বলে মনে পড়ে না। যতটুকু লাগত তার চেয়ে কম বৈ বেশি চাইনি। দিন দিন পড়াশোনার খরচ বাড়ছিল। আমাদের এমন করুণ অবস্থার কথা স্কুলে তখনো জানত না। স্কুলে সব বড়লোকের ছেলেমেয়েরা পড়ে। সব সময় মনে হতো তারা জানলে কী ভাববে।


-চোখের জল ফুরাত না

জেএসসি পরীক্ষার রাতগুলোও খুব কষ্টের ছিল। বাবা প্রায়ই এসে ঝগড়া করতেন। রাতে ঘুমাতে যেতাম কাঁদতে কাঁদতে। সকালে উঠে কোনো মতে পরীক্ষার হলে যেতাম। এসবের মধ্যেও পড়তে চেষ্টা করতাম। জেএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস পেলাম। বৃত্তিও পেলাম। নবম শ্রেণিতে চেয়েছিলাম কমার্সে পড়তে। কারণ বিজ্ঞানে পড়ার খরচ চালানোর সামর্থ্য নেই। পরে স্যাররা পাশে দাঁড়ালেন। বললেন, তুমি বিজ্ঞানেই পড়বে। নবম ও দশম শ্রেণিতে ক্লাসে প্রথম হয়েছিলাম।


-ভেবেছিলাম আর হবে না

ক্লাস নাইনে ওঠার পর ভেবেছিলাম, আর পড়াশোনা করব না। এমন পরিস্থিতি কত সহ্য করা যায়? আগে তো বাঁচতে হবে। একদিন বইপত্র সব বস্তায় ঢুকিয়ে ফেলেছি। মাকে বললাম—চলো, যাই। কিন্তু প্রতিবেশীরা তখন বুঝিয়েছে। কোচিং সেন্টারের স্যাররাও বলেছেন, কষ্টসৃষ্টে এই স্কুল থেকেই এসএসসি শেষ করো। ফলে আবারও সত্বাবার ঘরে ফিরে গেলাম।

দশম শ্রেণিতে পড়ার সময় একদিন খবর পেলাম, আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য স্কুলে একটা বৃত্তি এসেছে। ক্লাসে দাঁড়িয়ে ম্যাডামকে বললাম, বৃত্তিটা পেলে খুব উপকার হবে। বৃত্তিটা পেলাম। এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস এবং বৃত্তি পেয়েছি। এসএসসিতে পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষার আগের রাতে মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করে বাবা ঘর থেকে বের করে দেন। রাতভর কিছুই পড়তে পারিনি। কিন্তু পদার্থবিজ্ঞানে ৯৮ নম্বর পেয়েছিলাম। এসএসসিতে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত ও উচ্চতর গণিতে আমার গড় নম্বর ছিল ৯৮.৯১।

এসএসসি ফল প্রকাশের দিনও একই ঘটনা ঘটল। তখনো ভেবেছিলাম, আর নয়। কোচিং সেন্টারের স্যাররা আবার বোঝালেন। পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে ভর্তি হলাম। তখন একটা বেসরকারি ট্রাস্ট থেকে অদম্য মেধাবী হিসেবে বৃত্তি পেলাম।


- অবশেষে ঘর ছাড়লাম

এক পর্যায়ে অতিষ্ঠ হয়ে শহরে একটা মেসে উঠলাম। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে কেন্দ্রবিন্দু একাডেমিক কেয়ারে বিনা পয়সায় কোচিংয়ের সুযোগ পেয়েছিলাম। তারা বৃত্তি দিত। টিউশনি করতাম। অপুষ্টি, ক্রমাগত শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের ফলে মা তত দিনে অসুস্থ হয়ে পড়েন। কিডনি, মেরুদণ্ডের সমস্যাসহ নানা রকম জটিলতায় ভুগছিলেন। নিজের খরচ চালানোর পাশাপাশি মাসে আড়াই হাজার টাকার মতো মায়ের চিকিৎসার পেছনে খরচ হতো। এসবের মধ্যেই এইচএসসি পরীক্ষা হলো।


-এবার ভর্তিযুদ্ধে

এইচএসসি পরীক্ষার আগে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য ঘুড্ডি ফাউন্ডেশন একটা পরীক্ষার আয়োজন করেছিল। সেখানে নির্বাচিত হয়ে বিনা মূল্যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং ও হোস্টেলে থাকার সুযোগ পেলাম। সেই থেকে ঢাকায় হোস্টেল জীবন। এর মধ্যে ঈদ আসে, পূজা আসে। সবাই নিজ নিজ বাড়ি যায়। কিন্তু আমার যাওয়ার কোনো জায়গা নেই! মন খারাপ হতো। কিন্তু আবার নিজেই নিজেকে সান্ত্বনা দিতাম। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি আমাকে হতেই হবে।


-মা তখনো কাঁদছিলেন

আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ফরম পূরণ, যাতায়াতসহ সব খরচ দিয়েছিল মানুষ মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন। তারা মায়ের চিকিৎসার ব্যবস্থাও করেছে। যাহোক বুয়েট, ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, রাজশাহী, বুটেক্সসহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছি। সব কটিতে মেধাতালিকায় প্রথম দিকে আছি। ২৫ নভেম্বর বুয়েটের চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা হলো। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছি। খবরটা জেনে সবার আগে মাকে ফোন করেছি। মুঠোফোনের অন্য প্রান্তে মা তখনো কাঁদছিলেন। তবে এ কান্না আনন্দের!


~~ আমার জীবন একটা কষ্টের সাগর

বাচ্চাটারে নিয়ে অনেক কষ্ট করছি। কোনো মতে ডাইল-ভাত খাইয়া বাচ্চাটারে দাঁড় করাইচি। ম্যালা জায়গায় কাজ করচি। বাবারে তোমারে কী কমু, মালিকেরা তো বেশি ভালা না। মাইয়া মানুষ কোন জায়গায় নিরাপদ? পরে বিয়া কইরা যার কাছে আইছি হেও কষ্ট দিছে। তাও ভাবছি, যতই কষ্ট হউক শোভারে পড়ামু। বাচ্চাটা টিফিন খাইব। দিমু যে দুইডা টাকা, হেই সামর্থ্য আছিল না। আমার জীবনটা একটা কষ্টের সাগর। আমি তো কষ্ট পাইছি। শোভাও প্রচুর কষ্ট পাইছে। আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাইনসের ঋণ শোধ করতে পারুম না।

Credit : Kaler Kantho

04/11/2021

স্বল্প খরচে নার্সিং ইন্সটিটিউটে পড়ার সুযোগ!!

02/06/2021

#বিখ্যাতদের_মজার_ঘটনা

#নাপিত_আর_মার্ক_টোয়েন

মার্ক টোয়েন একবার শেভ করতে সেলুনে গেছেন। শেভ করানোর ফাঁকে ফাঁকে নাপিতের সঙ্গে আলাপ করছিলেন তিনি।

‘আপনাদের শহরে এবারই প্রথম বেড়াতে এলাম।’

‘ভালো সময়ে এসেছেন। আজ রাতে আমাদের এখানে মার্ক টোয়েন বক্তৃতা করবেন। আপনি সেখানে যাচ্ছেন তো?’

‘হুম... আশা করছি যাব।’

‘টিকিট কিনেছেন?’

‘না তো!’

‘মনে হয় আর টিকিট পাবেন না। পেলেও আপনাকে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে।’

‘আমার ভাগ্যটাই আসলে খারাপ। ভদ্রলোক যখনই বক্তৃতা করেন, তখনই আমাকে সব সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়!’

বললেন মার্ক টোয়েন।

এমন ঘটনা বারবার ঘটে না

লিও টলস্টয় একবার বক্তৃতা করছিলেন। বক্তৃতায় সব প্রাণীর প্রতি অহিংস ও সহানুভূতিশীল হওয়ার কথা বলছিলেন তিনি। এমন সময় একজন প্রশ্ন করল, ‘বনের ভেতর একটা বাঘ যদি আমাকে আক্রমণ করে, কী করব বলুন তো?’

টলস্টয় বললেন, ‘নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করুন। এমন ঘটনা জীবনে বারবার ঘটে না!’

#জর্জ_বার্নার্ডশকে_চিঠি

বিখ্যাত নর্তকী ইসাডোনা ডানকান একবার জর্জ বার্নার্ডশকে লিখলেন, ‘ভাবুন তো, আপনি আর আমি যদি একটা শিশুর জন্ম দিই, ব্যাপারটা কী চমৎকারই না হবে! সে পাবে আমার রূপ, আর আপনার মতো মেধা।’

বার্নাড শ’ জবাবে লিখলেন, ‘যদি আমার রূপ আর আপনার মতো মেধা পায়, তবে...?’

#বিটলসের_চুল_রহস্য

বিটলস ব্যান্ডের সদস্যদের একবার এক সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন, ‘আপনারা কি মাথায় পরচুলা পরেন?’

ব্যান্ডের পক্ষ থেকে জন লেনন উত্তর দিয়েছিলেন, ‘না। যদি পরতাম, তাহলে আমাদের চুলই হতো বিশ্বের প্রথম নকল চুল, যাতে আসল খুশকি রয়েছে!’

#কীভাবে_পৃথিবী_সূর্যের_চারদিকে_ঘোরে

বিখ্যাত দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেল একবার বক্তৃতা করছিলেন। বলছিলেন, কীভাবে পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে। এমন সময় এক বৃদ্ধা উঠে দাঁড়ালেন। বললেন, ‘বললেই হলো? পৃথিবী আসলে গোল নয়, চ্যাপ্টা। আর পৃথিবীটা আছে একটা কচ্ছপের পিঠের ওপর। সে কথা আমরা জানি না ভেবেছ?’

বারট্রান্ড হেসে বললেন, ‘ঠিক আছে ম্যাডাম, আপনার কথাই মানলাম। কিন্তু বলুন তো, যে কচ্ছপটা পিঠের ওপর পৃথিবীটা বয়ে বেড়াচ্ছে, সে কিসের ওপর দাঁড়িয়ে আছে?’

বৃদ্ধা বললেন, ‘তোমার মাথায় এত বুদ্ধি, আর এটা জানো না? কচ্ছপটার নিচে আছে আরেকটা কচ্ছপ। তার নিচে আরেকটা কচ্ছপ, তার নিচে আরেকটা...!’

সংগৃহিত

Videos (show all)

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে মমতা নার্সিং ইন্সটিটিউট এর পরিচালক মহাদয়.শিক্ষক শিক্ষিকা সহ সকল ছাত্রছাত্রী বৃন্দ.....

Location

Category

Telephone

Website

Address


অফিসঃ বহরমপুর (রেল ক্রসিং) সিটি বাইপাস মোড়, নিজস্ব ক্যাম্পাসঃ দেবীসিং পাড়া (
Rajshahi
6000

Other Education in Rajshahi (show all)
AU Company Official. AU Company Official.
Rajshahi

Welcome To CHARANO SAURABH.This Charano Saurabh Valuable sayings, CHARANOSAURAVH,SAURAVH,CHARANO,,successful motivationm https://www.youtube.com/channel/UC5yNktXOiBOC0lEXCnrJ_SQ?view_as=subscriber

Sabuj Kanan School & College Scout Group, Sirajgonj Sabuj Kanan School & College Scout Group, Sirajgonj
Mujib Sarak,Sirajgonj.
Rajshahi, 6700

Scout Knowledge

Forexjointeams Forexjointeams
Rajshahi, 6207

Online Forex Trading in here Please visit http://forexjointeam.blogspot.com

Sohag Accounting Aid Sohag Accounting Aid
Vubonmohon Park
Rajshahi

Sohag Accounting Aid(for academic and admission) Saheb Bazar, Rajshahi Contact: 01783010408 gmail: [email protected]

Inspire Coaching Center Inspire Coaching Center
Holding No:220/2, Upashahar Newmarket
Rajshahi, 6000

Our Program:- ♦Admission batch (class- 3 & 6). ♦PSC+JSC+SSC Preparation batch. ♦PSC+JSC+SSC Exam batch. ♦Class coaching (5th-10th).

জামিয়া ইসলামিয়া আহলিয়া। তারা জামিয়া ইসলামিয়া আহলিয়া। তারা
Puthia
Rajshahi

দ্বীনি শিক্ষা প্রতিস্ঠান।

BITU Chemistry Home BITU Chemistry Home
Rajshahi, 6000

BITU Science Home

ইসলামী জীবন ধারা ইসলামী জীবন ধারা
Bnagladesh
Rajshahi, 6230

“প্রচার করো, যদি একটিমাত্র আয়াতও হয়”।সহীহ বুখারিঃ ৩৪৬।

Family of Chemists Family of Chemists
Rajshahi, 6205

We are chemists, we have strong intermolecular forces. No matter how far we go, we will be united.

বানেশ্বর কলেজ Baneshwar College বানেশ্বর কলেজ Baneshwar College
Rajshahi Dhaka Highway
Rajshahi, 6260

A very old college facing Baneswar Traffic

ACCA - Students in Rajshahi ACCA - Students in Rajshahi
Holding # 182, Ahmed Plaza, 3rd Floor(Bank Asia Building), Alupatti
Rajshahi, 6100

"ACCA Students in Rajshahi" aims to bring together ACCA students, tutors, and potential employers across Bangladesh to interact and discuss about ACCA.