ভালো ছাত্র বনাম সেরা সন্তান!
□○◇□○◇□○◇□○◇□○◇□○◇
আমি একজন বিধবা মহিলা এবং আমার বয়স এখন ৬০ বছর। আমি স্কুল শিক্ষিকা ছিলাম। আমার স্বামী যখন মারা যায় তখন আমার বয়স ছিল ৪০ বছর, আর আমার একমাত্র সন্তানের বয়স তখন ১৬ বছর। ছেলেকে আমি বড় করেছি, নিজে কষ্ট করেছি এবং কখনো ছেলেকে কোন কিছুর অভাব বুঝতে দেই নাই। ছেলেকে দেশের সব চাইতে ভালো স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়িয়েছি। তারপর ছেলে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেল অষ্ট্রেলিয়া এবং স্হায়ীভাবে আছে। আমাকে সবাই সফল মা হিসাবে জানে।
গত সপ্তাহে আমার এক পুরাতন বান্ধবীর সাথে দেখা। ওর ছেলে আমার ছেলে একই স্কুলে পড়েছে। আমরা দু'জন খুব ভালো বন্ধু হলেও আমাদের সন্তানদের মধ্যে ভাল বন্ধুত্ব গড়ে উঠেনি। আমি সব সময় চাইতাম আমার ছেলে ক্লাশের সেরা ছাত্রদের সাথে মিশুক যাতে মনের মধ্যে প্রতিযোগিতাবোধ জাগে।
ওর ছেলে সব ক্লাসে টেনেটুনে পাশ করে যেতো। তবে সব সময়ই স্কুলের খেলাধুলা অন্যান্য কার্যক্রম গুলোতে অংশগ্রহণ করতো। স্কুলের ওয়াল ম্যাগাজিনে ওর লেখা থাকতো, ছবি আঁকতো, এগুলো নিয়েই আমার বান্ধবী খুশি থাকতো। ও ভাবতো, আমার ছেলে তো আর ফেল করে না! আমার ছেলেটা পড়ালেখায় তেমন ভালো না কিন্তু ওর অন্য কাজগুলো কত সুন্দর! আমার কাছে মনে হতো,ছেলের মাথায় তো গোবর আছে। তার চাইতে বেশি গোবর মায়ের মাথায়। বাচ্চারা স্কুল পার হওয়ার পর আর আমাদের দেখা হয় নাই।
হঠাৎ করে গত সপ্তাহে শপিং মলে দেখা। ওর ছেলে আমাকে চিনতে পেরে এগিয়ে এসে সালাম দিল। আমি আসলেই চিনতে পারছিলাম না। ছেলে রীতিমতো ভদ্রলোক। তার পর আমাকে তার মায়ের কাছে নিয়ে যায়।
ছেলে মাকে নিয়ে শপিং এ এসেছে। মায়ের জন্য ছেলে পছন্দ করে রংচঙে থ্রী-পিছ কিনছে। আমি অবাক হলাম।
ছেলে আর মা আমাকে দিয়ে পছন্দ করিয়ে একই রংয়ের দুই সেট থ্রীপিস কিনলো। আমরা গল্প করলাম। আরো কিছু টুকিটাকি কেনাকাটা করে ওরা। ওদের কেনাকাটা দেখে মনে হচ্ছিল ওরা কোথাও বেড়াতে যাবে।
আমি খেয়াল করছিলাম ছেলে তার মার সাথে কেমন সহজ স্বাভাবিক ভাবে কথা বলছে। মনে হলো মাকে নয় মেয়েকে নিয়ে বের হয়েছে শপিং করতে। তারপর আমাদের নিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে যায়। টুকটাক খাবার অর্ডার করে শেষে বলে - 'আম্মা কফি খাবে নাকি কোন আইসক্রিম।' খেতে খেতে শুনলাম ওরা বেড়াতে যাচ্ছে কক্সবাজারে সেখান থেকে সেন্ট মার্টিন। সাথে মা'কে নিয়ে যাবে। যদিও সেটা অফিসিয়াল ট্যুর। বুঝতে পারলাম ছেলে ভালো দায়িত্বে আছে। আমাদের সাথে বসা অবস্থায় অনেকবার মেইল চেক করলো। আর টুকটাক অফিসিয়াল কল রিসিভ করলো। তার মানে শত ব্যস্ততার মধ্যেও মা'কে শপিং করতে নিয়ে এসেছে।
ইতিমধ্যে জানা হয়ে গেলো বউ-এর কথা। বউ একটা মাল্টি ন্যাশনাল কম্পানিতে আছে। তাদের এক সন্তান সে এখন তার নানি বাড়িতে আছে। শপিং শেষ হলে মেয়েকে তুলে নিবে। আমি একটা বিছানার চাদর আর আমার জন্য টুকটাক বাজার করতে এসেছিলাম। আমি কিছুই কিনি নাই সেদিন। আমার কিছু কিনতে ইচ্ছে হচ্ছে হলো না আর। আমি শুধু দেখছিলাম। ছেলে কি ভাবে মা'কে এত যত্ন করছে। স্যান্ডেলের দোকানে নিজে তার মায়ের পায়ে স্যান্ডেল পরিয়ে দিলো। মা এত দাম দিয়ে স্যান্ডেল কিনবে না। ছেলে বোঝালো মূল্য না দেখে আরাম এর বিষয়টি খেয়াল করতে। ছেলের কত খেয়াল মায়ের জন্য। সবশেষে সানগ্লাস কিনলো মায়ের জন্য। মা সানগ্লাস কিনবে না। ছেলে বলল, 'মা সানগ্লাস কিনতে হবে কারন তুমি যখন সমুদ্রের ধারে হাটবে তখন তোমার চোখে রোদ লাগবে।'
ওদের মা-ছেলেকে দেখে আমার এমন লাগছে কেন? আমি একবার ছেলেকে দেখি, আর একবার মাকে দেখি। আর আমার ভেতরে কেমন হীনমন্যতা ঢুকে যাচ্ছে! বার বার মনে হচ্ছে আমি হেরে গেছি জীবনের কাছে? আমি একজন ব্যর্থ মা? যে তার ছেলেকে সব চাইতে সফল আর বড় বানাতে গিয়ে এত বড় বানিয়ে ফেলেছি যে, সেই ছেলের নাগাল আমি আর কখনো পাবো না! এর মধ্যে কয়েকবার মা আর ছেলে আমার ছেলের কথা জানতে চেয়েছে। ফোন নম্বর চেয়েছে, আমি দেই নাই। বলেছি বাসায় আছে, নোট বইয়ে লেখা। আসলে অনুমতি না নিয়ে ওর নম্বর কাউকে দিলে ও রাগ করবে।
আমাকে বলে - ' মা আমি অনেক বিজি থাকি, যখন তখন কল দিবে না। এতে করে আমার ডিসটার্ব হয়। তুমি এখনো অষ্ট্রেলিয়া আর বাংলাদেশের সময়ে এডজাস্ট করতে পারো না কেন?'
আমাকে আমাদের বাসায় নামিয়ে দেওয়ার সময় আমার হাতে একটা শপিং ব্যাগ দিয়ে বলল ছেলে বললো, ' আন্টি, এটা আপনার জন্য। আপনারা দুই বান্ধবী এক সময় এক রকম জামা পরে বেড়াতে বের হবেন।' আমার চোখে পানি চলে এলো।
আরো বলল, 'আন্টি আমার মোবাইল নং তো সেভ করে দিয়েছি আপনার যখন খুশি কল দিবেন, আমি এসে আপনাকে বাসায় নিয়ে যাবো।'
আরো বলল,'আন্টি আপনি তো একা থাকেন আপনিও চলেন না আমাদের সাথে কক্স বাজার। আম্মা'র একজন সঙ্গী হবে। আম্মার আরো বেশি ভালো লাগবে। আমি মনে মনে কতক্ষন থেকে বলছি - 'আমাকে নিবি তোদের সাথে কক্স বাজার?' আমি সমুদ্র দেখবো না। আমি শুধু দেখবো একটি ছেলে তার মাকে কত আদর যত্ন করে তা।'
মনে হয় আমার কথায় ওরা অবাক হলো। আমি এত সহজে ওদের সাথে যেতে রাজি হবো এটা ওরা ভাবতেও পারে নাই।
আমার হাত জড়িয়ে ধরে থাকলো, তার পর ওরা চলে গেলো। আমি আমার আলোহীন ঘরে ঢুকে, আজ আরো বেশি অন্ধকার দেখতে পেলাম। গত রাতে আমার ছেলের সাথে টেলিফোনে হওয়া কথা গুলো ভাবতে লাগলাম।
ছেলে একা একা বিয়ে করলো অষ্ট্রেলিয়া, নিজে মেয়ে পছন্দ করলো। যেহেতু বউ-এর পরিবার অষ্ট্রেলিয়ায় বহু বছর থেকে আছে, তাই বাংলাদেশে এসে বিয়ের করার প্রশ্নই আসে না। আমি টেলিফোনে ওদের দোয়া করলাম।
তার পর দেশে আসবে বলে আসলো না। তখন বউ-এর পড়ালেখা শেষ হয় নাই এর মধ্যে আসা যাবে না, তারপর নাতি হলো এখন ছেলে ছোট তাই বাংলাদেশের আবহাওয়া বাচ্চা'র সহ্য হবে না তা-ই আসা যাবে না।
এবছর আমাকে অষ্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য সবকাগজ ঠিক করার কথা। গতকাল কল দিয়ে জানালো এবার ছুটিতে ওদের সবাই কে নিয়ে শ্বশুর-শাশুড়ীসহ আমেরিকা যাবে। আমাকে বলল 'মা আমরা সবাই চেষ্টা করবো আগামী বছর দেশে আসার তুমি মন খারাপ করো না।'
না আমি মন খারাপ করি নাই। আমি আজ বুঝতে পেরেছি, শুধু ভালো ছাত্র আর সব সময় ফাস্ট হওয়া ছেলেরাই সেরা সন্তান হয় না। একজন সন্তানকে মানুষ করার ক্ষেত্রে আমি শুধু আমার ছেলেকে সেরাটা দিয়েছি। আর তাকে শিখিয়েছি ফার্স্ট হতে হবে পরীক্ষার খাতায় আর চাকরির বাজারে।
সেরা মানুষ হতে হবে এটা আমি কখনো শেখাই নাই। আমি ওকে কখনো শেখাই নাই তোমার বন্ধুদের সহযোগিতা করবে। আমি শিখিয়েছি শুধু প্রতিযোগিতা।
ওর কিসে ভালো হবে ওকে শিখিয়েছি। কিন্তু সবাইকে নিয়ে ভাবাটা শিখাতে পারি নাই। আমি সব সময় ছেলেকে ভালো জিনিস কিনে দিয়েছি। ওর চাহিদা পূরণ করেছি। কিন্তু আমি কখনো আমার কোন চাহিদা আছে বা থাকতে পারে তা ওকে দেখাই নাই।
আজ আমার পুরানো বান্ধবীর সাথে দেখা হওয়ায় ভালো হলো। এখন থেকে আমি আমার ভালো লাগা মন্দ লাগা নিয়ে ভাববো। ছেলের কাছ থেকে কোনো অনুমতি নিবো না। ছেলেকে নিয়ে আমার ভাবনা শেষ। ছেলেকে তার ভালো থাকার জন্য সব করে দিয়েছি। ছেলের আর আমার কাছ থেকে পাওয়ার কিছু নাই।
ছেলে আমাকে তার কাছে অষ্ট্রেলিয়া বেড়াতে নিয়ে যাবে বলে গত দু' বছর থেকে আমার চলার টাকা থেকে একটু একটু করে যথেষ্ট টাকা জমিয়েছি। ওদের জন্য কত কিছু কিনবো তাই। এবার থেকে আমি আমার জীবনের ছোট ছোট চাওয়া গুলো পূরণ করবো।
খুব শখ ছিলো হিমালয় দেখবো আর মিশরের পিরামিড দেখবো! একা একা কি এগুলো দেখা যাবে? তার চাইতে এবার কক্সবাজার আর সেন্ট মার্টিন ঘুরে আসি তারপর একটু নিজেকে নিয়ে ভাববো!
[একটি সত্য ঘটনা। সবার নাম কেটে দিয়েছি। লেখাটি অনেক বড় ছিল। সময় বাচাঁতে সংক্ষিপ্ত করে দিয়েছি। ]
Collected.
Rajabari Hat High School. SSC Batch 2014
Nearby schools & colleges
Rajpara
Sopura
Sparkling Blue Practise Pad, Road
Motihar
Tanore
Online and Daokandi, Durgapur
Ruet Campus
6270
Chapai Nawabgonj
Bagmara
Bangadesh
Shaheb Bazar
Sipaipara
Rajshahi Ranibazar
Comments
বিশেষ প্রয়োজনেঃ ০১৭৯৭-৭২৩০১৪
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rajabari Hat High School. SSC Batch 2014, School, Rajabari Hat High School, Godagari, Rajshahi.
Operating as usual

𝗜 𝗮𝗺 𝗳𝗿𝗼𝗺 𝗕𝗮𝗻𝗴𝗹𝗮𝗱𝗲𝘀𝗵 𝗮𝗻𝗱 I 𝘀𝘂𝗽𝗽𝗼𝗿𝘁 𝗣𝗮𝗹𝗲𝘀𝘁𝗶𝗻𝗲 🇵🇸 🇵🇸 🇵🇸

বদলাবে বই, কমবে পরীক্ষা।
# সাপ্তাহিক ছুটি ২ দিন।
# ক্লাস টেন কোনো পাবলিক পরীক্ষা নেই।
# ক্লাস 3 এর আগে কোনো পরীক্ষাই নেই।
# এসএসসি তে মাত্র ৫ বিষয়ের পরীক্ষা। বাংলা, ইংলিশ, ম্যাথ, সায়েন্স ও সোশ্যাল সায়েন্স। কোনো পত্র নেই। মাত্র ৫ দিনেই শেষ।
# সায়েন্স, আর্টস, কমার্স গ্রুপিং হবে ইন্টারমিডিয়েটে।
হাইস্কুল লেভেলে বিষয় থাকবে ১০ টি :
- বাংলা,
- ইংরেজি,
- গণিত,
- জীবন ও জীবিকা,
- বিজ্ঞান,
- সামাজিক বিজ্ঞান,
- ডিজিটাল প্রযুক্তি,
- ধর্মশিক্ষা,
- ভালো থাকা,
- শিল্প ও সংস্কৃতি।
# ২০২৬ এর ইন্টারমিডিয়েট,
# ২০২৪ এর ক্লাস নাইন,
# ২০২৩ এর ক্লাস এইট ও ২০২২ এ নিচের অন্যান্য ক্লাসগুলো নতুন বই পাবে।
ইন্টারমিডিয়েটে সাবজেক্ট ৬টা, প্রত্যেকটার পত্র ৩ টা করে।
ফার্স্ট ইয়ারে সবগুলোর প্রথম পত্রের পাবলিক এক্সাম সেকেন্ড ইয়ারে সেকেন্ড ও থার্ড পার্ট। তারপর ২ এক্সাম মিলিয়ে চূড়ান্ত এইচএসসির রেজাল্ট।
ছেলের বৌ আনলেন হেলিকপ্টারে!

রাজশাহী থেকে হেলিকপ্টারে বউ নিয়ে গেলেন রূপপুরের প্রকৌশলী
Amader friend Rajabari hat high school ssc Batch 2014 er Meya Urmi akter.
রাজশাহী থেকে হেলিকপ্টারে বউ নিয়ে গেলেন রূপপুরের প্রকৌশলী নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলায় হেলিকপ্টার নিয়ে বিয়ে করে ছোটবেলার স্বপ্ন পূরণ করলেন প্রকৌশলী হারুন অর রশীদ বাদশা। শ.....

আজকে আমাদের এসএসসি 2014 ব্যাচের মোসাঃ উর্মি আক্তার (এমি) এর বিয়ে শুভ বিবাহ সম্পন্ন হইল, তাদের দাম্পত্য জীবন যেন সুখের হয় সবাই দোয়া করবেন??
আমরা তাকে আকাশে উড়িয়ে শশুর বিদায় দিলাম।।

বন্ধু আমাদের না জানিয়ে ফরজ কাজটা করেই ফেলল🥰
তোমাদের বিবাহিত জীবন সুখের হোক এই শুভকামনা রইল🙂

দৃশ্যটি এশিয়া মহাদেশেরই একটি দেশের। দেশটির নাম জাপান । সে দেশে রোডের পাশের ড্রেনে মাছ চাষ হয়। আন্তর্জাতিক খেলায় নিজ দেশ বাজেভাবে হারলেও লাথি মেরে কেউ স্টেডিয়ামের চেয়ার ভাঙ্গে না। সে দেশের প্রাইমারী লেভেলের ছাত্র-ছাত্রীদের হোমওয়ার্ক থাকে রোবট বানানো।
আমাদের দেশে রোডের পাশের ড্রেনে মাছ চাষ তো দূরের কথা, ঢাকার ঐতিহ্য বুড়িগঙ্গা নদীই মাছ চাষের জন্য অনুপযোগী। আমাদের গায়ে বীরের রক্ত টগবগ করে; সুতরাং দেশ হারলে স্টেডিয়ামের দু-চারটা চেয়ার আমরা ভাঙতেই পারি। সম্ভব হলে সাকিব তামিমকে স্টেডিয়ামে বসেই খেলা শিখিয়ে আসি আমরা।
প্রাইমারী লেভেলে আমরা হোমওয়ার্ক হিসেবে পেয়েছি হাতের লেখা সুন্দর করার দায়িত্ব। এস.এস.সি, এইস.এস.সিতে ভাগ্য খুব ভাল হলে বাড়ির কাজ হিসেবে পেয়েছি বোতলের দৈর্ঘ্য, প্রস্ত বের করার দায়িত্ব। বোতলের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ মাপতে মাপতে হয়ত একদিন আমাদের মধ্যেই কেউ বোতলের আয়তন বের করা শিখবে। কিন্তু বিল গেটস, স্টিভ জবস, মার্ক জাকারবার্গের মতো কাউকে তৈরী করতে হলে
তো সেই মানের ভিত্তি চাই।
আমাদের প্রজন্মের সবচেয়ে বড় অপ্রাপ্তি ঠিক এই জায়গাতে। আমাদের ভাল কোন ভিত্তি নেই, দিকনির্দেশনা নেই। আমরা বুয়েটে পড়ে হচ্ছি পুলিশ অফিসার, মানবিকে পড়ে হচ্ছি ব্যাংক অফিসার। পাঠ্য বিষয় এবং জবের মধ্যে যেখানে থাকসে বিস্তর ফারাক।
আমরা ঠিক জানি না কিসের জন্য আমরা হাসিমুখে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে প্রস্তুত। আমরা জানি না রাতের পর রাত, আমরা কেন পড়ার টেবিলে কাটাই।
গ্রাফ থেকে মান বের করি বা এ্যাসাইনমেন্ট তৈরী করি। আমরা ঠিক জানিনা কেন আমরা বৈমানিক হতে চাই, ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই, ডাক্তার হতে চাই।
আমরা জানিনা এই বিশাল পৃথিবীতে আমাদের অবস্থানটা ঠিক কোথায়???
জানি না ঠিক কিসের জন্য আগামীদিন আমরা ঘুম থেকে উঠব!.......
আমরা চাকুরীর পরিক্ষার জন্য মুখস্ত করি জাপানের মুদ্রার নাম কি?
অথচ জানার দরকার ছিল জাপান কেন আজ পৃথিবী সেরা।
আমরা মুখস্থ করি বাঘের ডাককে কি বলে? যেখানে জানার দরকার ছিল সুন্দরবনের বাঘ রক্ষায় আমাদের করনীয় কী?
ইংরেজী সাহিত্যে পড়াশুনা শেষ করেও আমরা বাংলা সাহিত্যের সন্ধি মুখস্ত করতে গিয়ে মুখস্ত করি পাগল+আমি=পাগলামী।
বাংলা সাহিত্যের নিগূঢ়তম রহস্য গুলো নখদর্পণে থাকার পরেও মাস্টার্স শেষ করে আমরা মুখস্ত করি ইংলিশের পার্টস অফ স্পিস।
আমরা মুখস্ত করি কোন রাজার শালার নাম কি? ঘোড়ার ডাকের প্রবর্তক কে? চাঁদ কোন দেশের উপনিবেশ ছিল?
এজাতীয় অতিপ্রয়োজনীয় জ্ঞান! একটা চাকরীর আশায় আমরা কত কিছুই না মুখস্ত করি।
সত্যিকারের জ্ঞানচর্চা এবং অধিকাংশ অফিসাররা যদি সৎ থাকত দেশ তাহলে আরো ভাল অবস্থানে থাকত।
উন্নত জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার আমাদের অনেক কিছুই ছিল। আমাদের পাট ছিল, ধান ছিল, ইলিশ ছিল, চিংড়ি ছিল, গার্মেন্টস ছিল, রেমিট্যান্স ছিল, পদ্মা-যমুনা ছিল, চিটাগাং পোর্ট ছিল, সুজলা-সুফলা উর্বর জমি ছিল, সুন্দরবন ছিল, কক্সবাজার ছিল।
#অভাব শুধু সৎ মানুষের। আমরা পড়ে আছি সেই মান্ধাতার আমলে। যার কারনেই আমাদের অর্থনীতির চাকা সোজা হয়ে দাড়াতে পারছে না।
আজ আমাদের দরকার ছিল সুন্দর একটি দেশ গড়ার স্পিরিট। যেই স্পিরিটটা দেশ গড়তে আমাদেরকে সামনে বাড়াতো। আমরা হতাম পৃথিবীর অন্যতম একটি সেরা জাতি। আমাদের দেশ হতো পৃথিবীর অন্যতম অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির দেশ।
তখন আমরা শুধু রাস্তার পাশের ড্রেনেই না, বুড়িগঙ্গায় আবার মাছকে ফিরিয়ে আনতাম। বাংলাদেশ হারলেও স্টেডিয়াম পরিস্কার করে বাসায় ফিরে পোস্ট দিতাম মাশরাফি ভাই ব্যাপার না, "সামনের ম্যাচে ধরে দিবানে।"
সেই স্পিরিটা প্রাইমারী হাইস্কুলের বাচ্চাদের মাঝেও ছড়িয়ে যেত। তখন তাদের হোমওয়ার্ক থাকত বাসা থেকে নতুন কিছু সৃষ্টি করে আনার।
দেশের উন্নয়নে সেই স্পিরিটের দরকার ছিল, যেই স্পিরিট নিয়ে ভুজেসিক নিক হাত পা বিহীন মানব হয়েও পৃথিবী সেরা। যেই স্পিরিট নিয়ে নেলসন মেন্ডেলা নিজেকে নিয়ে স্বপ্ন দেখত বিশ্বসেরা হওয়ার। আমাদের দরকার ছিল সেই স্পিরিটটা।
ঠিক জানি না মরার আগে বড় কিছুর অংশ হয়ে মরতে পারব কিনা, তবে সকলের কাছে দাবী করতেই পারি আমরা সবাই যেন বড় কিছুর অংশ হয়েই পৃথিবী ত্যাগ করার স্বপ্ন দেখি। সেই স্পিরিটটা তখন অবশ্যই দেশের মধ্যে ছড়িয়ে পড়বে।
- ইনবক্স থেকে

২০২০ সালে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের নতুন উপবৃত্তি সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি
২০২০ সালে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের নতুন উপবৃত্তি সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি ২০২০ সালে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের নতুন উপবৃত্তি সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মাধ্য...

ঘুড়ি ওড়াতেও অনুমতি লাগবে
ঘুড়ি ওড়াতেও অনুমতি লাগবে এখন থেকে ড্রোন, রিমোটলি পাইলটেড এয়ারক্রাফট সিস্টেম, রিমোট কনট্রোলড খেলনা বিমান এবং ঘুড়ি ওড়াতে অনুমতি লাগবে

Sir: সব সময় মানুষের উপকার করবি 😱
Me : পরিক্ষার সময় আপনার এই মানবতা কই থাকে 😁😜



🔴ষষ্ঠ শ্রেনী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত বীজগাণিতিক সূত্রাবলী🔴
▬▬ ▬▬ ▬▬ ▬▬ ▬▬ ▬▬▬▬ ▬▬▬▬ ▬▬
🔰☞ (a+b)²= a²+2ab+b²
🔰☞ (a+b)²= (a-b)²+4ab
🔰☞ (a-b)²= a²-2ab+b²
🔰☞ (a-b)²= (a+b)²-4ab
🔰☞ a² + b²= (a+b)²-2ab.
🔰☞ a² + b²= (a-b)²+2ab.
🔰☞ a²-b²= (a +b)(a -b)
🔰☞ 2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²
🔰☞ 4ab = (a+b)²-(a-b)²
🔰☞ ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²
🔰☞ (a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)
🔰☞ (a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³
🔰☞ (a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)
🔰☞ a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³
🔰☞ (a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)
🔰☞ a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)
🔰☞ a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)
🔰☞ a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)
🔰☞ a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)
🔰☞ (a2 + b2 + c2) = (a + b + c) 2 – 2(ab + bc + ca)
🔰☞ 2 (ab + bc + ca) = (a + b + c) 2 – (a2 + b2 + c2)
🔰☞ (a + b + c) 3 = a3 + b3 + c3 + 3 (a + b) (b + c) (c + a)
🔰☞ a3 + b3 + c3 – 3abc = (a+b+c)(a2 + b2+ c2–ab–bc– ca)
🔰☞ a3 + b3 + c3 – 3abc = (a+b+c) { (a–b) 2+(b–c) 2+(c–a) 2 }
-
🔰☞ (x + a) (x + b) = x2 + (a + b) x + ab
🔰☞ (x + a) (x – b) = x2 + (a – b) x – ab
🔰☞ (x – a) (x + b) = x2 + (b – a) x – ab
🔰☞ (x – a) (x – b) = x2 – (a + b) x + ab
🔰☞ (x+p) (x+q) (x+r) = x3 + (p+q+r) x2 + (pq+qr+rp) x +pqr
-
🔴 গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।🔴
তুমি কি সেটা কেবলমাত্র তোমার পক্ষেই উপলব্ধি করা সম্ভব।। সুতরাং তোমার সম্পর্কে মানুষ কি ধারনা করছে বা কে কি বলছে তা নিয়ে বিচলিত হয়ো না। ........ বাইরে থেকে না বোঝা গেলেও একমাত্র ঝিনুকই জানে তার ভিতরের মুক্তার উপস্থিতি।।।।
#জেনে_নিনঃ
★ ১ পক্ষ = ১৫ দিন; ১ মাস = ২ পক্ষ;
★ ১ মাস = ৪ সপ্তাহ; ১ মাস = ৩০ দিন;
★ ১ ঋতু = ২ মাস = ৪ পক্ষ = ৮ সপ্তাহ = ৬০ দিন;
★ ১ বছর = ১২ মাস = ২৪ পক্ষ = ৩৬৫ দিন = ৫২ সপ্তাহ;
★ ১ অধিবর্ষ = ৩৬৬ দিন;
★ ১ যুগ = ১২ বছর ; ১ অর্ধযুগ = ৬ বছর;
★ ১ অর্ধ-শতাব্দী = ৫০ বছর ; ১ শতাব্দী = ১০০ বছর;
★ ১ কুড়ি = ২০টি ১ রিম = ২০ দিস্তা = ৫০০ তা
★ ১ ভরি = ১৬ আনা ; ১ আনা = ৬ রতি;
★ ১ গজ = ৩ ফুট = ২ হাত;
★ ১ কেজি = ১০০০ গ্রাম;
★ ১ কুইন্টাল = ১০০ কেজি;
★ ১ মেট্রিক টন = ১০ কুইন্টাল = ১০০০ কেজি;
★ ১ লিটার = ১০০০ সিসি;
★ ১ মণ = ৪০ সের;
★ ১ বিঘা = ২০ কাঠা( ৩৩ শতাংশ) ;
★ ১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট (৮০ বর্গ গজ);
★★★★★★★★★★★★
1 মিলিয়ন = 10 লক্ষ;
1 মাইল = 1.61 কি.মি ;
1 কি.মি. = 0..62;
1 ইঞ্চি = 2.54 সে..মি ;
1 মিটার = 39.37 ইঞ্চি;
1 কে.জি = 2.20 পাউন্ড ;
1 সের = 0.93 কিলোগ্রাম;
1 মে. টন = 1000 কিলোগ্রাম ;
1 পাউন্ড = 16 আউন্স;
1 গজ= 3 ফুট ;
1 একর = 100 শতক;
1 বর্গ কি.মি.= 247 একর;
প্রধান মন্ত্রী - শেখহাসিনা
অর্থ মন্ত্রী -আবুল মাল আব্দুল মুহিত
শিল্পমন্ত্রী -আমির হোসেন আমু
বানিজ্য মন্ত্রী -তোফায়েল আহমেদ
কৃষিমন্ত্রী - বেগম মতিয়া চৌধুরী
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী - মোহাম্মদ নাছিম
জনপ্রশাসন মন্ত্রী - সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী -
খন্দকার মোশাররফ হোসেন
বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী -রাশেদ খান মেনন
ধর্মমন্ত্রী - অধ্যাক্ষ মতিউর রহমান
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী - আ.ক.ম মোজাম্মেল
মৎস্য ও প্রানীসম্পদ মন্ত্রী -মোঃ ছায়েদুল
হোসেন
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী - মুহা. ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক
সড়ক ও পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী - ওবাইদুল কাদের
তথ্যমন্ত্রী - হাসানুল হক ইনু
পানি সম্পদ মন্ত্রী - আনিসুল ইসলাম মাহমুদ
পরিবেশ ও বন মন্ত্রী - আনোয়ার হোসেন
শিক্ষামন্ত্রী - নুরুল ইসলাম নাহিদ
নৌ পরিবহনমন্ত্রী - শাহাজাহান খান
আইন ও বিচার সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী - আনিসুল হক
দূর্যোগব্যবস্থাপনা ও ত্রানমন্ত্রী - মোফাজ্জল
হোসেন
রেলমন্ত্রী - মো. মুজিবুল হক
পরিকল্পনা মন্ত্রী - আ হ ম মুস্তফা কামাল
প্রাথমিক ও গনশিক্ষা মন্ত্রী - মোস্তাফিজুর রহমান
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী - আসাদুজ্জামান নুর
ভূমি মন্ত্রী - শামসুর রহমান শরীফ
খাদ্যমন্ত্রী - মো. কামরুল ইসলাম
পররাষ্ট্র মন্ত্রী - আবুল হাসান মাহমুদ আলী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী - আসাদুজ্জামান খান
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী - স্থপতি ইয়াফেস ওসমান
কলেজে ভর্তি হওয়ার পর...
আমি তো বুয়েটে পড়েই ছাড়বো 😎 EEE শুধুই আমার জন্য 😎
ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে উঠার পর...
ফার্স্ট ইয়ার তো নষ্ট করলাম 😒 এক বছরে ডাবল পড়ে দেখি চুয়েট, কুয়েট, রুয়েটে হয় কিনা 😒
ইন্টার পরীক্ষা দেওয়ার পর...
ইঞ্জিনিয়ারিং কাকে বলে ভাই? 🐸 ঢাবির জন্য প্রস্তুতি নিবো 😎 ফার্মেসি শুধুই আমার 😎
এডমিশন টেস্টের ২ মাস আগে...
অয় ভাই ঢাবিতে পাশ করতে হলে কি করতে হবে? 🐸
পরীক্ষার ১৫ দিন আগে...
জীবিকা নির্বাহের জন্য কোনটা ভালো হবে? রিকশা নাকি অটো? 🐸🐸🐸
যে মেট্টিক পর্যন্ত
পড়ছে সে ভাবে কোন
ভাবে ডিগ্রী টা করতে
পারলে লাইফটা সুন্দর
হইতো।
যে ডিগ্রী করছে সে
ভাবে ভাল
ভার্সিটিতে ভালো
সাবজেক্টে পড়তে
পারলে লাইফটা ভালো
ভাবে সেটেল হইতো।
যে ভালো ভার্সিটি
থেকে পাশ করে
প্রাইভেট কোম্পানীতে
এক্সিকিউটিভ জব
করে সে ভাবে সরকারী
জব করলে শান্তিতে
থাকা যাইতো।
যে সরকারী জব করে
সে ভাবে ডাক্তার
ইঞ্জিনিয়ার হইয়া
নিজের চেম্বার
খুইল্লা বসতে পারলে
লাইফটা সুখি হইতো।
যে ডাক্তার/
ইঞ্জিনিয়ার সে ভাবে
এতো কম্পিটিশনের
পড়াশুনার চেয়ে
ডিফেন্স অফিসার
হইতে পারলে মনেহয়
ভালো হইতো। পাওয়ার,
সম্মান সবই থাকতো।
যে ডিফেন্সে সে ভাবে
এতো ডিসিপ্লিন
লাইফ ভাল্লাগে না।
ব্যাবসায়ী হইতে
পারলে মনেহয়
শান্তিতে থাকা
যাইতো, স্বাধীন
লাইফ।
যে ব্যাবসায়ী সে ভাবে
এইদেশে আবার
ব্যাবসা!! বিদেশ
যাইতে পারলে মনেহয়
ভালো হইতো।
নিশ্চিন্ত লাইফ।
যে প্রাবাসী সে ভাবে
লাইফে চাকচিক্য,
নিরাপত্তা সবই আছে
কিন্তু আপনজন
কেউই কাছে নাই। এর
চেয়ে দেশে বেকার বসে
থাকলেও ভালো হইতো।
যে বেকার সে ভাবে
প্রতিবন্ধি হইলে
মনেহয় ভালো হইতো,
এতো জুতার তলা ক্ষয়
করতে হইতো না, কোন
কোটা বা কারো
সিম্প্যাথিতে এমনেই
জব জুটে যাইতো।
যে সব দিক দিয়ে
ফুলফিল কিন্তু
প্রতিবন্ধি সে ভাবে
আল্লাহ শুধু পরিপূর্ণ
সুস্থ রাখতো তাহলে
আর কিছুরই দরকার
ছিলো না।
আসলে আপনার যা
আছে তা অন্যের
কাছে সপ্ন আবার
অন্যের যা আছে তা
হয়তো আপনার কাছে
সপ্ন। যাকে আল্লাহ যা
দিয়েছেন তা নিয়েই
শোকর থাকা উচিৎ।
আপাত দৃষ্টিতে কিছুই
দিয়ে না থাকলেও
সারাদিন যে কোন
চার্জ ছাড়াই ফ্রি
অক্সিজেন নেই
সেটার জন্য হলেও
শোকর করা উচিৎ।
(সবই বুঝি কিন্তু
মানি না)
আসলে আমরা মানুষের
জাতটাই এমন। নিজের
কি কি আছে তা দেখি
না। নিজের যা আছে
তাতে সন্তুষ্ট থাকতে
পারি না, অন্যেরটাতে
সুখ খুঁজি। ফাস্ট্রেটেড
হয়ে স্ট্যাটাস দেই
‘শান্তির মা মরছে’
‘শান্তির মা’ যদি
মরেও থাকে কেউ
কিন্তু বলেনি ‘শান্তি’
মারা গেছে। শুধু
শান্তিকে খুজে নিতে
হবে। নিজের যা আছে
তাতে শোকর থাকলে
শান্তি এমনিতেই
আসবে।
এখন ‘শান্তিকে’
খুঁজবেন না ‘শান্তির
মায়ের’ মৃত্যুর শোকে
কাঁদবে এটা পুরোটাই
আপনার উপর।
বাংলাদেশ Vs মিয়ানমার সামরিক শক্তি
---------------------------------------------
★মিয়ানমার★
সামরিক শক্তিতে মিয়ানমারের অবস্থান ৩১। দেশটির সেনা
সংখ্যা পাঁচ লাখ ১৬ হাজার। বিমান বাহিনীর মত বিমানের সংখ্যা ২৪৯টি।
মিয়ানমারের দখলে ট্যাংক রয়েছে ৫৯২টি। রয়েছে এক
হাজার ৩৫৮টি বিভিন্ন ধরনের সাঁজোয়া যান, ৯৯৬টি কামান ও ১০৮টি
ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের যান। মিয়ানমারের নৌবাহিনীতে
রয়েছে পাঁচটি ফ্রিগেটসহ ১৫৫টি তরী।
★বাংলাদেশ★
১৩৩টি দেশের মধ্যে সামরিক শক্তিতে বাংলাদেশের
অবস্থান ৫৭তম। সামরিক বাহিনীর মোট সদস্য সংখ্যা ২ লাখ পাঁচ
হাজার। বিমান বাহিনীর বিমানের সংখ্যা ১৬৬টি।বাংলাদেশের ট্যাংক
রয়েছে ৫৩৪টি। আছে ৯৪২টি বিভিন্ন ধরনের সাঁজোয়া যান,
১৮টি কামান ও ৩২টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের যান।
নৌবাহিনীতে রয়েছে ছয়টি ফ্রিগেট, চারটি করভেট ও দুটি
সাবমেরিনসহ ৯১টি তরী।
☞ প্রথম নিরক্ষরমুক্ত জেলা #মাগুড়া।
☞ প্রথম নিরক্ষরমুক্ত গ্রাম কচুবাড়ী কৃষ্টপুর
(ঠাকুরগাঁও জেলার সালন্দ ইউনিয়নের একটি গ্রাম)।
☞ প্রথম নারী এভারেস্ট জয়ী -- নিশাত মজুমদার।
☞ প্রথম নারী স্পিকার -- শিরিন শারমিন চৌধূরী।
☞ প্রথম এভারেস্ট জয়ী -- মুসা ইব্রাহিম।
☞ প্রথম স্বাধীন জেলা -- যশোর।
☞ প্রথম সেনাবাহিনী প্রধান -- জেনারেল এমএজি ওসমানী।
☞ প্রথম জাতীয় অধ্যাপক -- শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।
☞ প্রথম রণতরী -- বি এন এস পদ্মা।
☞ প্রথম পতাকা উত্তলন -- ২ মার্চ ১৯৭১।
☞ প্রথম নোট (মুদ্রা) চালু হয় -- ৪ মার্চ ১৯৭২।
☞ প্রথম বিমান চালু হয় -- ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২।
☞ প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় -- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯২১ সাল)।
☞ প্রথম নির্বাচন কমিশনার -- বিচারপতি মোহাম্মাদ ইদ্রিস।
☞ প্রথম বাংলা ছায়াছবি -- মুখ ও মুখোশ (১৯৫৬)।
☞ প্রথম বিমানবাহিনী প্রধান -- একে খন্দকার।
☞ প্রথম নারী পাইলট -- কানিজ ফাতেমা রোকসানা।
☞ প্রথম বানিজ্য জাহাজ -- বাংলার দূত।
☞ প্রথম নারী উপাচার্য -- ফারজানা ইসলাম (জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়)।
☞ ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে প্রথম নারী শহীদ -- প্রীতিলতা ।

এস,এস,সি ব্যাচ 2014 এর বন্ধুদের সহ সকল কে জানাই ঈদুল অায-হার
♥শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন♥
♥ঈদ মোবারক♥
আমার এক আমেরিকান বন্ধু আছে নাম রবার্ট। ব্যাটা বহুত অহংকারী পাবলিক। নিজেদের সামরিক শক্তি নিয়ে অনেক অহংকার করে। এই সেদিন কথা হচ্ছিল
বন্ধু- ইউ ন উই হ্যাভ ফিফথ জেনারেশন ফাইটার প্লেন।
আমি- ব্যাটা থাম, অপারেশন জ্যাকপটের নাম শুনেছিস
বন্ধু- ইন ইরাক ওর আফগানিস্তান
আমি- ইরাক ও না আফগানিস্তান ও না। বাংলাদেশ।
বন্ধু- হোয়াট ?
আমি- চার ঘন্টায় ২৬ টা জাহাজ ডুবাইয়া দিছিলাম উইদাওট এনি মিসাইল
বন্ধু- অসম্ভব
হা করে ঘটনা শুনল সে। অবশ্য তার দোষ কি। আমাদের পোলাপাইন অনেকেই জানেনা অপারেশন জ্যাকপটের কথা।
৭১ এর ১৫ই অগাস্টের সে রাত।
অপারেশন জ্যাকপট। টার্গেট চট্টগ্রাম, মংলা,চাদপুর, নারায়ণগঞ্জ দেশের সবগুলো সমুদ্র ও নদী বন্দর। সুইসাইডাল অপারেশন ছিল। প্রত্যেক কে একটা ফর্মে সই করতে হয়েছিল যাতে লেখাছিল "আমি দেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন বিসর্জন দিতে সম্মত হয়েই এই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছি, আর যুদ্ধে আমার মৃত্যু ঘটলে কেউ দায়ী থাকবে না।"
ডেটলাইন ১৫ ই অগাস্ট রাত , রাত ১ টা
সাবমেরিনার ওয়াহিদ চৌধুরী তার দল নিয়ে কর্নফুলি নদীর তীরে পৌছে যান রাত সাড়ে এগারোটার মধ্যে। ঠিক একই সময়ে মংলা বন্দরে কমান্ডার আমিনুর খসরুর নেত্তৃত্তে পৌছে যায় আরেকদল কমান্ডো। চট্টগ্রামে কমান্ডার ওয়াহিদ চৌধুরী সবার উদ্দেশে বললেন, 'শোনো কমান্ডোরা, বন্দরের দিক থেকে কর্ণফুলীর পানিতে মাঝেমধ্যেই সার্চলাইট ফেলে সতর্কতামূলক গুলি করা হয়। কারো শরীরে সেই গুলি লাগলে চিৎকার না করে সঙ্গে সঙ্গে পানিতে ডুবে যাবে। এখনো সময় আছে, কারো ভয় লাগলে অপারেশন থেকে সরে দাঁড়াও। আই রিপিট দিস ইজ এ সুইসাইডাল অপারেশন। '
এদিকে মংলায় তখন ২৪ জনের দল ৬ জন করে ভাগ হয়ে মাইন লাগাতে নেমে গেছে পানিতে। রাত ১টা ৪০ মিনিটে চট্টগ্রামে প্রথম বিস্ফোরণ ঘটে। তারপর একে একে সব গুলো মাইন বিস্ফোরিত হয়। একই সাথে চাদপুর আর নারায়ণগঞ্জে ফাটতে শুরু করে মাইন। মংলায় ৬.৩০ মিনিট থেকে মাইনগুলো ফাটতে শুরু করে।এঁকে এঁকে ডুবে যায় পাকিদের রসদ অস্ত্র গোলাবারুদ বাহি ২৬ টা জাহাজ যার মোট ওজন ছিল ৫০৮০০ টন। চারঘন্টার ব্যাবধানে পাক বাহিনীর নৌ সেক্টরকে পানিতে ডুবিয়ে দেয় মাত্র দুইশ জনের একদল কমান্ডো। কোন আধুনিক অস্ত্র ছাড়াই। আত্মঘাতী অপারেশনে প্রাণ দেয় বিশজন কমান্ডো।
এ ঘটনার চল্লিশ বছর পড়ে ঢাকা থেকে এক ডাক্তার যায় নৌ কমান্ডো ফজলুর রহমানের কাছে। সাথে একটি ক্যামকর্ডার। ফজলুর রহমানের হতদ্ররিদ্র অবস্থা দেখে ডাক্তার বলেন 'এই যে যুদ্ধ করলেন,কি পাইলেন? দেশ স্বাধীন করলেন অথচ এখন এই বয়সে ও আপনে ঠেলা গাড়ি চালান, পুকুর পাড়ে ভাঙ্গা ঘরে থাকেন”।
ফজলুর রহমানের ভাবলেশ হীন উত্তর “ বিল্ডিং দেওনের লাইগ্গা তো আর দেশ স্বাধীন করি নাই। আমরা আসিলাম সুইসাইড টিম। মরনের লাইগ্গা যুদ্ধ করছি। বাইচ্চা যে রইছি , স্বাধীন দেশটারে দেখলাম, এইডাইতো বেশী”।
একাত্তরের সেই রাতে ফজলুর রহমানরা শুধু মাত্র মাইন দিয়ে ৫০০০০ টন জাহাজ অস্ত্র গোলাবারুদ ধ্বংস করে দেয়।
বিখ্যাত হলিইড পরিচালক ক্রিস্টোফার নোলান সম্প্রতি ২ইয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্র বাহিনীর এভাকুয়েশন নিয়ে এপিক বানালেন ডানকির্ক। ব্রিটিশ সিভিলিয়ানদের বীরত্বের গল্প দেখে সারা দুনিয়া হতবাক।
কেউ কি নেই অপারেশন জ্যাকপট নিয়ে একটা মুভি বানানোর্।
পৃথিবী জানবে বাঙ্গালী নামক জাতির বীরত্বের কথা। এক ছোট্ট দেশের নৌ কমান্ডোদের সুপার পাওয়ার আমেরিকার জাহাজ এস এস লাইটনিং কে মংলা পোর্টে ডুবিয়ে দেয়ার কথা। বুকে মাইন বেধে মাথায় কাফনের কাপড় জড়িয়ে পানিতে নামার কথা।
পৃথিবী কি জানবে না , এ পৃথিবীতে একটা দেশ আছে যারা আক্ষরিক অর্থে রক্ত দিয়ে স্বাধীন হয়েছে। এ পৃথিবীতে একটা দেশ আছে যারা শত্রুর এল এম জি কাইড়া নিয়া শত্রুর বুকেই গুলি করেছে।
সোর্স: অপারেশন জ্যাকপট - সেজান মাহমুদ , অমিয় উজ্জলের ব্লগ - সামু

আমাদের এস,এস,সি ব্যাচ 2014 এর গর্ব। "আব্দুল হামিদ" আধুনিক হিসাববিজ্ঞান এর সমৃদ্ধ ভান্ডার। এখানে অতি যত্ন সহকারে হিসাববিজ্ঞান পড়ানো হয়। দোয়া করি দোস্ত জীবনে অনেক বড় হও আর 2014 ব্যাচ এর মুখ উজ্জল কর।

#ইচ্ছা_তাকলে_সব_কিছু_করা_যায়।
মাত্র ৬ বছর বয়সেই তিনি নেশার রাজ্যে প্রবেশ করেন। ৮ বছর বয়স থেকেই তিনি হেরোইন ও কোকেনে খুব বেশি আসক্ত হয়ে পড়েন। তাঁর বয়স যখন ১৩ তখন তাঁর পিতামাতার বিচ্ছেদ হয়। ২০ বছর বয়সে তাঁর খারাপ আচরনের কারণে প্রিয় মানুষটির সাথে তাঁর ৭ বছরের সম্পরকের অবনতি হয়। অতিমাত্রায় আসক্তি তাকে মানসিক রোগের দিকে (দ্বিপক্ষীয় ব্যাধিতে) ধাবিত করে। যা তাঁর ক্যারিয়ার গঠনকে বাঁধাগ্রস্ত করে। তিনি বিভিন্ন অপরাধে যুক্ত হয়ে বেশ কয়েকবার কারাবন্দি হন। সেখানে তাকে খুব বেশি প্রহার করা হয়। জ্ঞান ফিরলে তিনি দেখতে পান তিনি তাঁর নিজের রক্তের উপর শুয়ে আছেন। এখন পর্যন্ত তিনি এসব কথা কাউকে বলতে চান না। জেল থেকে বের হওয়ার পড় তাঁর স্ত্রী তাঁকে বিবাহ বিচ্ছেদের চিঠি পাঠান। তাঁর কাছে টাকা বা পরিবার কিছুই ছিল না। ঘণ্টায় ৮ সেন্টের বিনিময়ে তিনি একটি পিৎজার দোকানে বাসনপত্র ধোঁয়ার কাজ নেন। ২০০৩ সালে তাঁর সাথে একজন সুন্দরী ও ধনী মহিলার পরিচয় হয়, এবং দুজন দুজনের প্রেমে পড়ে যান। কিন্তু তিনি শর্ত দেন যে নেশা না ছাড়া পর্যন্ত তিনি তাঁকে বিয়ে করবেন না। এই একটি কথা তাঁর জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। নেশা ছেড়ে ২০০৮ সালে তিনি তাঁর প্রতিভার ঝলক দেখান। তাঁর অভিনিত "আয়রন ম্যান" মুভিটি ব্লকবাস্টার হিট হয়। বর্তমানে তিনি হলিউডের প্রথম শ্রেণীর নায়কদের একজন। তিনি "আয়রন ম্যান" খ্যাত অভিনেতা "রবার্ট ডাউনি জুনিয়র"।
"ঈশ্বরের শপথ। আমি আমার গল্প নই"। - রবার্ট ডাউনি জুনিয়র
তাঁর গল্প আমাদের একটি বিষয় শিক্ষা দেয়। আমরা নিজেদের নিয়ে যা চিন্তা করি আমরা তাঁর চেয়েও বেশি শক্তিশালী। :)
★ পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ ↔ চাঁদ
★ ‘শান্ত সাগর’ অবস্থিত ↔ চাঁদে।
★ সূর্যের নিকটতম নক্ষত্র ↔ প্রক্রিমা সেন্টারাই।
★ “সবুজ গ্রহ” বলা হয় ↔ ইউরেনাস-কে।
★ সৌরজগত এর দ্রুততম গ্রহ ↔ বুধ
★ “গ্রহ রাজ” বলা হয় ↔ বৃহষ্পতি-কে।
★ যে গ্রহের উপগ্রহ সবচেয়ে বেশি ↔ শনি (৫৩ টি)
★ শতাব্দীর সবচেয়ে উজ্জ্বল ধুমকেতু ↔ হেল-বপ
★ “পৃথিবীর জমজ” নামে পরিচিত ↔ শুক্র
★ পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ ↔ শুক্র
★ সূর্যের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ ↔ পৃথিবী
★ সৌরজগত আবিষ্কার করেন ↔ নিকোলাস কোপারনিকাস।
★ সৌরজগতের পূর্ণ গ্রহের সংখ্যা ↔ ৮টি। বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস ও নেপচুন।
এক নজরে বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত খাবারঃ
★ নাটোর▶কাঁচাগোল্লা।
★ রাজশাহী▶আম।
★ টাঙ্গাইল ▶চমচম।
★ দিনাজপুর▶লিচু।
★ বগুড়া▶দই।
★ ঢাকা▶বাকরখানি।
★ কুমিল্লা▶রসমালাই।
★ চট্রগ্রাম▶শুটকি।
★ খাগড়াছড়ি▶হলুদ।
★ বরিশাল▶আমড়া।
ছাত্রদের মাঝে অনুসন্ধান, সৃজনশীলতা, উদ্যোক্তা এবং নৈতিক নেতৃত্বের সক্ষমতা তৈরি করা উচিত শিক্ষাবিদদের।
আমাকে আমার সফলতা দ্বারা বিচার করো না; ব্যর্থতা থেকে কতবার আমি ঘুরে দাঁড়িয়েছে তা দিয়ে আমাকে বিচার করো ।

Some special moment last day at School
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Telephone
Website
Address
Rajabari Hat High School, Godagari
Rajshahi
Sagorpara, Ghoramara
Rajshahi, 6100
One of the best school in this subcontinent since 1898.
Madarigonj Bagmara
Rajshahi, 6440
Suffix Pre-Cadet and Kinder Garden- বাগমারা, রাজশাহী Primary and High School
Jamalpur, Padma Abashik, Boalia
Rajshahi, 6000,6100,6203
জামিয়া ক্বওমিয়া মহিলা মাদ্রাসা রাজশা
Kanthal Baria
Rajshahi, 08266
আসসালামু আলাইকুম আমাদের স্কুলের পেইজে আপনাদের স্বাগতম
Padma Residential Area, House No : 156, Holding No : 83 , Road No : 05 , Post Co
Rajshahi, 6000
Located in Rajshahi, Bangladesh, this school provides an opportunity for Bengalis to learn Western m
Rajshahi
As salamu alaikum, Thank you for visiting my Channel. Mainly it is an educational channel. educat
Uposhahar, Cantontment Road
Rajshahi, 6205
This is a Hifz Madrasah. We have Nurani, Nazera, Hifz Group. Besides Hifz We have General Division f