24/07/2021
বিজ্ঞান প্রতিদিন - YouTube
Eid mubarak to you all. Please Subscribe our Youtube channel.
link: https://www.youtube.com/channel/UCqUPznwFc2oNZeg3ugvsBZg
বিজ্ঞান প্রতিদিন - YouTube
সবাইকে আসসালামুয়ালাইকুম। সবাইকে স্বাগতম বিশ্লেষণ মূলক বিজ্ঞান ভিত্তিক এই চ্যানেলে। বিজ্ঞানের অনেক জানা অজানা ....
27/10/2020
টপিকস---তেজস্ক্রিয়তা
#মৌলের অস্হিতিশীল অবস্হা থেকে স্থিতিশীল হবার প্রবণতাকে তেজস্ক্রিয়তা বলে।
#যেসব মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ৮২ থেকে বেশি তারাই মূলত তেজস্ক্রিয় মৌল।
#রেডিয়াম, রেডন, থোরিয়াম হল - তেজস্ক্রিয় মৌল
#তেজস্ক্রিয় পদার্থ প্রথম আবিষ্কার করেন - হেনরি বেকরেল ১৮৯৬ সালে। তাই তেজস্ক্রিয়তার একক হল- বেকরেল। তিনি ইউরেনিয়াম আবিষ্কার করেন।
#মাদম কুরি ও পিয়রে কুরি ১৮৯৯ সালে থোরিয়াম আবিষ্কার করেন।
%%%%ইউরেনিয়ামের পারমাণবিক সংখ্যা -৯২ ও থোরিয়ামের -৯০
****তেজস্ক্রিয় পদার্থ থেকে তিন ধরনের রশ্মি বের হয়****
১. আলফা রশ্মি --- এতে দুটো নিউট্রন ও দুটো প্রোটোন থাকে। তাই এটা ধনাত্মক চার্জযুক্ত।। এর ভর বেশি। তাই ভেদনক্ষমতা কম।
২. বিটা রশ্মি - এতে ইলেকট্রন কণা থাকে। ঋণাত্মক চার্জযুক্ত। আলফার চেয়ে ভেদনক্ষমতা বেশি।
৩. গামা রশ্মি --- এটা শক্তিশালী বিদ্যুৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ রশ্মি। এর ভেদনক্ষমতা আলফা ও বিটার চেয়ে বেশি। কেনোনা এটা চার্জ ও ভর শূন্য। মানবদেহ ও প্রাণীর জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর এই রশ্মি । ক্যান্সার চিকিৎসায় গামা রশ্মির আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়।
11/10/2020
ব্ল্যাকহোলে আশার আলো: পোনরোজের নোবেল বিজয়:
একটি বড় নক্ষত্র (অবশ্যই আমাদের সূর্য থেকে কয়েক লক্ষ গুন বড়) তার নিজস্ব মহাকর্ষের অধীনে পতিত হয়, তখন এটি একটি ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর গঠন করে। এটা এতই ঘনত্বপূর্ন যে,এটি তার event horizon (ঘটনা দিগন্ত, ব্ল্যাকহোলকে চারপাশ দিয়ে ঘিরে রাখা একটি সীমানা) এর পাশ দিয়ে যাওয়া সমস্ত কিছুকে নিজের দিকে টেনে নিয়ে আসে।এমনকি আলোও এটাকে অতিক্রম করে বের হয়ে আসতে পারে না।
Event horizon স্থান কে সময়ের সাথে প্রতিস্থাপন করে এবং কেবলমাত্র সামনে এগিয়ে যায়। সময়ের সাথে সবকিছু ব্ল্যাকহোলের অভ্যন্তরে Singularity (ব্ল্যাক হোলের মধ্যকার অসীম ঘনত্বের বিন্দুটিকে ইংরেজিতে সিঙ্গুলারিটি বলা হয়) এর দিকে এগিয়ে যায়, যেখানে ব্ল্যাকহোলের ঘনত্ব অসীম হয় এবং সময়ের ইতি ঘটে। এটাও জেনে রাখা ভালো সিঙ্গুলারিটির সীমানার চারপাশে জগতের চিরাচরিত কোন তত্ত্বই কাজ করে না।
Sir Roger Penrose, অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার তত্ত্ব বিশ্লেষণের জন্য যুগান্তকর একটি গাণিতিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। তিনি টপোলজি গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহার করে দেখান, একটি Collapsing বড় নক্ষত্রের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি এত বেশি হবে যে, সেটি একটি সিঙ্গুলারিটি তৈরি করবে।সিঙ্গুলারিটির মানেই অনন্য। এমন অনন্য অবস্থা মহাবিশ্বের আর অন্য কোথাও বিরাজ করে না। সিঙ্গুলারিটিতে curvature of space-time (স্থান-কালের বক্রতা) এত তীব্র হয় যে আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতার নীতি সেখানে আর কাজ করে না এবং সেটি আমাদের মহাবিশ্ব থেকে মুক্ত হয়ে যায়।
পেনরোজ প্রমাণ করেন, এরকম সিঙ্গুলারিটি একটি ঘটনা দিগন্ত দিয়ে ঘেরা থাকবে, যার ভেতর থেকে আলোও বের হবে না। এটাকে মহাজাগতিক সেনসরশিপ নাম দিয়েছিলেন পেনরোজ। আপেক্ষিকতার জনক আলবার্ট আইনস্টাইনও বিশ্বাস করতেন না যে ব্ল্যাক হোল আসলেই থাকতে পারে। তবে আইনস্টাইনের মৃত্যুর দশ বছর পরে Penrose ঠিকই প্রমাণ করেছিলেন যে ব্ল্যাক হোলগুলি তাদের নিজস্ব বৈশিষ্ট্যগুলি প্রদর্শন করতে পারে।
১৯৬৫ সালে তার এই যুগান্তকারী আবিষ্কার পেপারে পাবলিশের পরবর্তী কাজের মধ্যে, পেনরোজ স্টিফেন হকিংয়ের সাথে যোগ দিয়েছিলেন এবং Gravitational Singularity ( ব্ল্যাক হোলের অভ্যন্তরে তৈরি হওয়া অসীম ঘনত্বের বিন্দু) কখন তৈরি হয় তার আইডিয়া দিয়েছিলেন।
ব্ল্যাক হোল কল্পনা করার একটি সাধারণ উপায় হল ফানেলের মধ্যে প্রসারিত একটি দ্বি-মাত্রিক(2D) শীট। আপনি যদি এর নিচের দিকে একবার চলে যান তাহলে আপনি আর উপরে উঠতে পারবেন না। এবার ফানেলটিকে ছবির মতো ত্রি-মাত্রিক(3D) ভাবে চিন্তা করুন, কোন বস্তুকে আপনি যেদিক থেকেই ফেলেন না কেনো সেটা একটি কেন্দ্রীয় বিন্দুতে অভ্যন্তরে পড়ে। এই বিন্দুটিকেই পদার্থবিজ্ঞানীরা বলে থাকেন Singularity।
ব্ল্যাক হোলগুলোকে আপনি শুধু তাদের ভর(mass), বৈদ্যুতিক চার্জ (electric charge) এবং কৌণিক গতি(angular momentum)দ্বারা চিহ্নিত করতে পারবেন।এরা প্রত্যেকেই প্রাথমিক কণার (elementary particles) মতো আচরন করে।
আলবার্ট আইনস্টাইনের তার আপেক্ষিকতার তত্ত্বে ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে, একটি ব্ল্যাক হোলের curvature of space-time (সহজ ভাষায় বললে , স্থান-কালের বক্রতা) তার singularity তে অসীম হয়ে যায়; তবে এটা physically সম্ভব নয়। উপরের তথ্যগুলো এটাই প্রমাণ করে যে, আইনস্টাইনের তত্ত্বটি অসম্পূর্ণ। পদার্থবিজ্ঞানীরা মনে করেন যে, তাদের ব্ল্যাকহোলের Singularity বোঝার জন্য মহাকর্ষের কোয়ান্টাম তত্ত্ব নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
পদার্থবিদদের এই চিন্তার বাস্তবিক রূপদানের জন্যই দীর্ঘ বছর পর ২০২০ সালে এসে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার পেলেন Sir Penrose। তবে মূল আফসোসের বিষয় আমাদের Sir Jamal Nazrul Islam ও ছিলেন Penrose এবং Hawking এর সমপর্যায়ের এবং তাদের সমসাময়িক মহাকাশ গবেষক। হয়ত দেশে ফিরে না এলে আজকে আমরা তার হাতেও পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার দেখতে পেতাম। তবে আশা করি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পদার্থবিদরা দেশের জন্য অনেক সাফল্য বয়ে আনবে।
Source: sciencebee.com
….
11/10/2020
Let's talk dimensions..... (part 1)
A line has just one dimension, square has two(2D), cube is the three dimensional form of square(3D), what about the forth dimension(4D)??
Again if length, breadth, height are the three dimensions of a regular object, then what is the fourth one??
Let's know the answers from physics......
Physics says, dimension is the minimum number of co-ordinate required to define an object. Ususally we see 3D objects around us. It takes X, Y, and Z axis to define a 3D object.
Well, the "4D" form of cube(box) is tesseract. Here is the way to make a tesseract. Take two cubes(For convenience you can consider two boxes). One small cube and another larger relative to the previous one. Now join the vertices of the cubes. The eight lines connecting the vertices of the cubes(boxes) in that case represent
a single direction in the unseen 'fourth' dimension.
To understand the higher dimensions easily a device called "dimensional analogy" is commonly used. Dimensional analogy is the study of how "(n-1)" dimensions are related to "n" dimensions and then how this "n" dimensions are related to "(n+1)" dimensions.
12/06/2020
ফিশন-কি? ---
↘↘যে প্রক্রিয়ায় ভারী পরমাণুর অন্তর্নিহিত নিউক্লিয়াস বিভক্ত হয়ে প্রায় সমান ভরের দুটি নিউক্লিয়াস উৎপন্ন করে এবং একাধিক নিউট্রন ও বিপুল পরিমাণ শক্তি উৎপন্ন হয় তাকে ফিশন বলে।
↘↘তাহলে ফিশনে কি কি হয়?
উত্তর - ১.ভারী পরমাণুর নিউক্লিয়াস বিভক্ত হয়
৷৷৷৷৷৷৷ -২.প্রায় সমান ভরের দুটি নিউক্লিয়াস উৎপন্ন করে
৷৷৷৷৷৷৷--৩. একাধিক নিউট্রন ও বিপুল শক্তি উৎপন্ন করে।
👊👊তাহলে কোন কোন পরমাণু ফিশনে অংশ নেয়?
♦♦কথা হলো যেসব পরমাণুর পারমাণবিক সংখ্যা ৯২ বা তার অধিক কেবল তারাই ফিশন প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়।
#- এটম বোমায় ফিশন প্রক্রিয়ায় প্রচণ্ড শক্তি উৎপন্ন হয়।
পরের পোস্টে আমরা ফিউশন নিয়ে কথা বলব।
03/05/2020
মৌলিক বর্ণ
#মৌলিক বর্ণ ৩টি। লালা, সবুজ, নীল বা আসমানী
#বিভিন্ন বর্ণের মিশ্রণ
লাল+নীল=বেগুনি
লাল+হলুদ=কমলা
নীল+হলুদ=সবুজ
সবুজ+লাল=হলুদ
সবুজ+নীল=ময়ূরকণ্ঠী নীল
লাল+নীল+সবুজ=সাদা
31/03/2020
সর্বমোট আবিষ্কৃত মৌল পদার্থ -১১৮ টি
প্রকৃতিতে পাওয়া যায় -৯৮টি
কৃত্রিম উপায়ে মৌল পাওয়া যায়-২০ টি
24/03/2020
করোনা মোকা বেলায় বিভিন্ন জেলায় বিইপিএস - লালসবুজের কন্ঠ
করোনা মোকাবেলায় " Bangladesh Environment Protection Society" এর কার্যক্রম নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে দৈনিক লাল সবুজের কণ্ঠে। নিচে সংবাদটির লিংক দেয়া হল। আমাদের প্রচারের উদ্দেশ্য হলো আপনারা নিজ নিজ জায়গা থেকে এগিয়ে আসুন। আপনি আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে সহায্য করতে চাইলে কমেন্টে বা আমাদের ফেসবুক পেজে জানান।
বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট প্রোটেকশন সোসাইটি ( বিইপিএস) বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস মোকাবেলা করতে নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। ইতোমধ্যে সংগঠনটির সদস্যদের নিজস্ব অর্থায়নে রাজশাহী, নওগাঁ ও ঝিনাইদহসহ বেশকিছু জেলায় গ্রামের মানুষের মধ্যে( প্রথমধাপে ১০০জনকে) হাত ধোয়ার সাবান, টিস্যু , করোনা প্রতিরোধে কী কী করণীয় সে-সম্পর্কিত লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। আজ রাজশাহীর প্রান্তিক মানুষের মাঝেও এগুলো বিতরণ করা হয়। এগুলো বিতরণের পূর্বে কী কী করণীয় সে-সম্পর্কিত লিফলেটর বার্তাগুলোও গ্রামের মানুষদেরকে বুঝিয়ে দেয়া হয়।
সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা মো. গোলাম মোস্তফা জানান, এই মুহুর্তে আমরা মূলত গ্রামের মানুষদের করোনা সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করছি। কেনোনা গ্রামেই প্রায় শতকরা ৭০ ভাগ লোক বাস করে। তাই গ্রামের মানুষগুলোকে সচেতন করতে পারলে হয়তো করোনা মোকাবেলা করা সম্ভব হবে।
করোনা মোকাবেলায় এসব সামগ্রী মূলত গ্রামের বিধবা, দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষদেরকে দেয়া হচ্ছে যাদের একেবারেই সামর্থ নেই। আর এইসব লোকদের তালিকা প্রস্তুত করতে বিইপিএস এর আাঞ্চলিক প্রতিনিধিরা কাজ করছেন।
এছাড়া সংগঠনটির পক্ষ থেকে গ্রামে গ্রামে মাইকে প্রচারও করা হয়েছে করনো সম্পর্কিত তথ্য।
মূলত এই মুহুর্তে সারাদেশেই বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট প্রোটেকশন সোসাইটি সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করছে। সংগঠনটির ফেইসবুক গ্রুপ ও পেজ( Bangladesh Environment Protection Society-BEPS) থেকেও করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয় সে-সম্পর্কিত সচেতনতামূলক তথ্য প্রচার করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য আরটিভির লাভ ফর নেচার পুরস্কার প্রাপ্ত বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট প্রোটেকশন সোসাইটি বাংলাদেশের পরিবেশ-প্রকৃতি- প্রাণী সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় কাজ করে।
ধন্যবাদ
https://lalsobujerkontho.com/%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%ae%e0%a7%8b%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%ac%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%ad%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a8/
করোনা মোকা বেলায় বিভিন্ন জেলায় বিইপিএস - লালসবুজের কন্ঠ
লালসবুজের কণ্ঠ রিপোর্ট: বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট প্রোটেকশন সোসাইটি ( বিইপিএস) বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস মোকাবেলা করত.....
27/12/2019
আমরা অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, আমাদের পেজের অন্যতম এডমিন মো. আবুল বাশার রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে( রুয়েটে) ভর্তি হয়েছে। সে অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেলেও রুয়েটে ভর্তি হয়েছে। আমি মো.গোলাম মোস্তফা তার শিক্ষক এবং বড়ভাই হিসেবে সবসময় সাফল্য কামনা করি। এই পেজের সাথে যুক্ত সাবাইকে দোয়া করার জন্য অনুরোধ রইল।https://www.facebook.com/abulbasar518161
10/06/2019
8.1 k likes done....
Thank you all....
29/05/2019
1. A particle starts from rest and moves with constant acceleration a. what is the nature of the graph between the time (t) and the displacement.
(a) straight line
(b) instant velocity
(c) average speed
(d) average velocity
Answer it please.
20/01/2019
-2019
নগ্নবীজী উদ্ভিদ
on জানু, ২০১৯
যে সকল উদ্ভিদের ফুলে গর্ভাশয় থাকে না বলে ফল উৎপন্ন হয় না এবং বীজ নগ্ন অবস্থায় জন্মে তাদেরকে নগ্নবীজী উদ্ভিদ বলা হয়। পৃথিবীতে এক সময় নগ্নবীজী উদ্ভিদের আধিক্য ছিল। ডেভোনিয়ান যুগে এদের উৎপত্তি হয়েছিল এবং মেসোজোয়িক যুগে এরা বিস্তৃতি লাভ করেছিল। কিন্তু বর্তমানকালে নগ্নবীজী উদ্ভিদের সংখ্যা আবৃতবীজী উদ্ভিদের তুলনায় অনেক কম।
জিমনোস্পার্ম উদ্ভিদের বাংলা প্রতিশব্দ নগ্নবীজী উদ্ভিদ। গ্রিক Gymnos অর্থ হলো naked = নগ্ন এবং spermos = seed = বীজ। অর্থাৎ জিমনোস্পার্ম শব্দের অর্থ naked seed বা নগ্নবীজী।
Gymnosperm শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন উদ্ভিদবিজ্ঞানের জনক থিওফ্রাস্টাস তার Enquiry into Plants নামক গ্রন্থে। এক সময় নগ্নবীজী উদ্ভিদকেও পুষ্পক উদ্ভিদ বলা হলেও বর্তমানে বলা হয় না, কারণ নগ্নবীজী উদ্ভিদের স্পোরোফিল ফুলের সাথে মিলসম্পন্ন নয় বরং স্ট্রোবিলাসের সাথে মিল সম্পন্ন।
বাংলাদেশে নগ্নবীজী উদ্ভিদ
বাংলাদেশে প্রায় ৪০০০ প্রজাতির আবৃতবীজী উদ্ভিদ আছে। অপরদিকে মাত্র ৫ (পাঁচ) প্রজাতির নগ্নবীজী উদ্ভিদ প্রাকৃতিকভাবে জন্মে এখানে। প্রজাতিগুলো হলো-
Cycas pectinata: চট্টগ্রামের বাড়িয়াডালা পাহাড়ি এলাকায় পাওয়া যায়।
Podocarpus nerifolius: বাংলাদেশে এটি পরিচিত বাঁশপাতা নামে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট বনাঞ্চলে পাওয়া যায়।
Gnetum: একটি কাষ্ঠল লতানো উদ্ভিদ যা পাওয়া যায় সিলেট, চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন বনে। ধারণা করা হয়, বাংলাদেশে Gnetum (নিটাম) এর ২/৩টি প্রজাতি আছে। প্রজাতিগুলো হলো Gnetum montenum, G. oblongum, G. latifolium। এই সবগুলো প্রজাতিই বিলুপ্তির আশঙ্কায় আছে। তাই এদেরকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করার জন্য এগিয়ে আসতে হবে সবাইকে।
বাগানে লাগানো অবস্থায় Cycas revoluta, Aurucaria,Thuja, Pinus ইত্যাদি নগ্নবীজী উদ্ভিদ দেখা যায়।
পৃথিবীতে নগ্নবীজী উদ্ভিদ
পৃথিবীতে নগ্নবীজী উদ্ভিদের গণ সংখ্যা ৮৩টি। প্রজাতির সন্ধান পাওয়া গেছে ৭২১টি। অধিকাংশ নগ্নবীজী উদ্ভিদই বৃক্ষ বা বৃক্ষ জাতীয়। কিছু গুল্ম বা কাষ্ঠল আরোহী। বর্তমানে যে জীবন্ত নগ্নবীজী উদ্ভিদ প্রজাতিসমূহ আছে সেগুলোকে চারটি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বিভাগ চারটি হচ্ছে: Ginkgophyta, Cycadophyta, Gnetophyta এবং Coniferophyta.
Ginkgophyta-র রয়েছে একটি মাত্র প্রজাতি যারস্বভাব এবং আবাসভূমি:
Cycas একটি বহুবর্ষজীবী নগ্নবীজী উদ্ভিদ। সাধারণত পাহাড়ের উপর শুষ্ক স্থানে জন্মে। তবে সমতল ভূমিতে চাষ করলেও এরা বেশ বৃদ্ধি লাভ করে। এদের বৃদ্ধির জন্য ভালো হলো উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়া।
শ্রেণিবিন্যাস:
Kingdom: Plantae
Division: Cycadophyta
Class: Cycadopsida
Order: Cycadales
Family: Cycadaceae
Genus: Cycas
ভৌগলিক বিস্তার:
ধারণা করা হয় প্রায় ৩০ কোটি বছর পূর্বে Cycas জাতীয় উদ্ভিদগুলো আবির্ভূত হয়েছিল। পৃথিবীর উষ্ণ এবং উপ-উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলে Cycas উদ্ভিদের বিস্তার দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়া,
26/10/2018
মানুষ দারিদ্র্য থেকে মুক্তি চায়, কিন্তু যা কিছু তাকে দরিদ্র করে রাখে, তা কিছু থেকে মুক্তি চায় না।
-Sushanta Paul
একমত হলে শেয়ার দিয়ে সবাইকে জানিয়ে দিন।
26/08/2018
রসায়ন -২য় পত্র( HSC)
CHAPTER -4:
আজকের টপিক টা সাধারন কিন্তু খুব গুরুত্তপুর্ন ঃ
তুল্য সংখ্যা এবং তুল্য ভরের ধারণা না থাকায় আমরা অনেক সময় ম্যাথ পারি না ।।
তুল্য ভর =আণবিক ভর / তুল্য সংখ্যা
তুল্য সংখ্যা কি কি হতে পারে ?
-এসিড এর ক্ষেত্রে প্রতিস্থাপন যোগ্য হাইড্রোজেন সংখ্যা
-ক্ষারের ক্ষেত্রে প্রতিস্থাপন যোগ্য হাইড্রোক্সাইড সংখ্যা
-মৌলের ক্ষেত্রে যোজনী
-লবণের ক্ষেত্রে ধাতুর পরমাণুর সংখ্যা
-জারণ বা বিজারণ বিক্রিয়ায় কোন যৌগের কেন্দ্রীয় পরমাণুর জারণ সংখ্যার পরিবর্তন
-অম্লধর্মী পদার্থের ক্ষেত্রে ক্ষারকত্ব
-ক্ষারধর্মী পদার্থের ক্ষেত্রে অম্লত্ব
তাহলে দেখ , H2SO4 বা সালফিউরিক এসিডে H 2 টা , তাই এর তুল্য সংখ্যা ২ । আবার অম্লীয় মাধ্যমে পটাসিয়াম পার ম্যাংগানেট এর ম্যাঙ্গানিজ এর জারণ সংখ্যা +7 থেকে +2 হয় । এখানে জারণ সংখ্যার পরিবর্তন ৫ । তাই তুল্য সংখ্যা ৫ ।।
এভাবে বের করে ম্যাথ সহজে করা যায় কারণ ,
নরমালিটি = মোলারিটি x তুল্য সংখ্যা ।।
সবাইকে শুভকামনা ।।
18/08/2018
আমরা খুব তাড়াতাড়ি নিয়ে আসছি Hsc er live class!
আপনারা সাথে থাকবেন তো??????
কমেন্ট৷ এ জানান!