21/09/2022
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএ/বিএসএস পরীক্ষার রুটিন 2022 BOU BA / BSS Exam Routine 2022
https://dailyresultbd.com/bangla/exam/1297/
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএ/বিএসএস পরীক্ষার রুটিন 2022 BOU BA / BSS Exam Routine 2022
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএ/বিএসএস পরীক্ষার রুটিন 2022 প্রকাশিত। ডেইলি রেজাল্ট বিডিতে এই বাউবি বিএ/বি.....
21/09/2022
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বি,এ এবং বি,এস,এস পরীক্ষা - ২০২০ এর ১ম , ২য় , ৩য়, ৪র্থ এবং ৬ষ্ঠ সেমিস্টারের
পরীক্ষার সময়সূচি
21/09/2022
শিক্ষা সমাচার updated their phone number.
শিক্ষা সমাচার updated their phone number.
21/09/2022
শিক্ষা সমাচার updated their address.
শিক্ষা সমাচার updated their address.
31/07/2022
ঢাকা শহরের কতিপয় বিলুপ্ত/বিলুপ্ত প্রায় পেশাঃ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে
১.বাইজি:
বাইজিদের সম্পর্কে সাধারণ ঢাকাবাসীদের মধ্যে কৌতুহল ছিল। বাইজিদের বিশেষ ধরনের জীবনযাপন,কঠোর পর্দার মধ্যে বসবাস এবং প্রহরীদের প্রহরায় ঘোড়াগাড়ীতে যাতায়াতের কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে তাদের সম্পর্কে অনেক কৌতুহল ছিল। পাটুয়াটুলীর বাইজিরা সঙ্গীদের নিয়ে হেঁটে খুব সকালে অদূরে বুড়িগঙ্গা নদীতে গোসলে যেত। তখন বুড়ীগঙ্গা নদীর পানি ছিল খুবই স্বচ্ছ ও সুপেয়। গোসল পর্ব শেষে বাইজিরা যখন ফিরতো তখন লোকজন গলির মুখে দাড়িয়ে থেকে সিক্ত বসনা বাইজিদের দেখে পুলকিত হতো। কারণ এছাড়া সাধারন মানুষের পক্ষে বাইজিদের দেখার আর কোন সুযোগ ছিল না।
ইংরেজ শাসন স্থায়ী হওয়ার পর বাইজি পেশায় ধীরে ধীরে ধস নামে। ঢাকার বাইজি পাড়ায়ও লাগে এর হাওয়া। নবাব,জমিদারদের আয়ের উৎস কমে যেতে থাকে। তাদের পৃষ্টপোষকতা করা আর সম্ভব হয়নি। তখন ঢাকায় নব্য ধনি শ্রেনীর জন্ম হয়,এরা বাইজিদের নাচ-গান উপভোগের চেয়ে শ্বেতাঙ্গ রমনীদের সঙ্গে বলড্যান্স উপভোগ করতে অধিক অর্থ ব্যয় করতে উৎসাহী হয়ে উঠেন। এভাবেই ঢাকা শহর থেকে বাইজিরা হারিয়ে যেতে থাকে।
২.ভিস্তিওয়ালা:
১৮৭৮ সালে ঢাকা শহরে আধুনিক সুপেয় পানি সরবরাহ ব্যবস্থা চালু হয়। এর আগে ঢাকায় খাবার পানির উৎস ছিল পুকুর,কুয়া,নদী।সে সময় কিছু লোক টাকার বিনিময়ে মশক (চামড়ার ব্যাগ)-এ করে ঢাকা শহরের বাসায় বাসায় খাবার পানি পৌঁছে দিতো। এ ধরনের পেশাজীবীদের বলা হত ‘ভিস্তিওয়ালা’ বা ‘সুক্কা’। আর ভিস্তিওয়ালা বা সুক্কা-রা পুরান ঢাকার যে এলাকায় বাস করতো সেটা কালক্রমে ‘সিক্কাটুলি’ নামে পরিচিত হয়।
৩.বাতিওয়ালা
বর্তমানে বাতিওয়ালা ঢাকার বিলুপ্ত পেশাজীবী। একসময় রাত হলেই ঢাকা তখন ঘুটঘুটে এক অন্ধকার শহরে পরিনত হত। ঢাকার রাস্তার পাশে কেরোসিনের বাতি জ্বালানো শুরু হয় ১৮৭৭ সালে। হঠাৎ করেই ঢাকা শহরে এক নতুন পেশাদার শ্রেণির উদ্ভব হয়। বাতিওয়ালারা প্রতি সন্ধ্যায় মই বেয়ে ল্যাম্প পোস্টে উঠে সঙ্গে আনা কেরোসিন ভরে সেগুলোতে আলো জ্বালিয়ে দিয়ে যেত। ঢাকার শেষ বাতিওয়ালার নাম দক্ষিণারঞ্জন রাউত। ১৯৫২-১৯৫৩ সালের পরে এই ব্যবস্থা উঠে যাওয়ার পর তিনি ওই পেশা থেকে অবসর নেন।
৪.পাঙ্খাওয়ালা
হাতপাখা নির্ভর এই পেশাজীবীদের অনেক আগেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। রাজা-জমিদারদের আমলে এই পেশাজীবীদের অনেক কদর ছিল।বড় আকারের তালপাখার নাম ছিল আরানি,ছোটগুলোর নাম আরবাকি।
৫.গোয়ালা:
এক সময় ঢাকা শহরে গোয়ালাদের বসবাস ছিল। তারা গরু লালন-পালন করত এবং শহরবাসীর নিকট দুধ সরবরাহ করত। দুধ সরবরাহ ছাড়াও তারা দুধ দিয়ে ঘি, দই,ছানা তৈরি করত। ঢাকার মিষ্টি তৈরিকারকরা দুধের জন্য গোয়ালাদের উপর দারুণভাবে নির্ভরশীল ছিল। ১৮৩০ সালের আদমশুমারি থেকে জানা যায় যে,তখন ঢাকায় ৩৮২ ঘর হিন্দু গোয়ালা বাস করত।
৬.সাপুড়ে:
মোগল ঢাকা তো বটেই, ব্রিটিশ আমল পর্যন্ত ঢাকায় জলা-জঙ্গলের অভাব ছিল না। ফলে সাপও ছিল প্রচুর। সাপুড়েও ছিল। তবে মূল শহর থেকে এই পেশা হারিয়ে গেছে। এখনো মাঝে মাঝে এদেরকে দেখা যায়।
৭.ধুনারি:
তুলা ধুনা একটি অতি প্রাচীন পেশা। তুলা ধুনা করা পেশাজীবীরা লেপ,বালিশ ও তোষক প্রস্তুত করত। অতীতে এরা গ্রামে-শহরে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে তুলা ধুনা এবং লেপ, বালিশ ইত্যাদি তৈরির কাজ নিত। বর্তমানে ঢাকা শহরে এই পেশা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। তবে, তারা এখন লেপ-তোষক ইত্যাদি তৈরির বড় বড় দোকানে শ্রমিকের কাজ করে থাকে। ঢাকা শহরের ধুনারিরা,যারা মুসলমান ছিল,তারা বিহার থেকে এসেছিল বলে জানা যায়।
৮.নৈচাবন্দ ও টিকাওয়ালা:
ঢাকা শহরে সবাই ধূমপানের জন্য সিগারেটকেই বেছে নেন।সময়ের সাথে সাথে হুঁকা নামের ধূমপানের বস্তুটি হারিয়ে গেছে।কিন্তু একসময় এই ঢাকা শহরেই ছিল উপমহাদেশের বৃহত্তম হুঁকা বানানোর শিল্প।এই হুঁকার নল যারা বানাতো তাদের বলা হতো নৈচাবন্দ।ঢাকার নৈচাবন্দরা মূলত আসতো সিলেট থেকে।শিশু, জাম,জারুল,শিমুল কাঠ দিয়ে নৈচা বানানো হতো।
আজকের ঢাকার যে টিকাটুলি এলাকা তা ছিল মূলত হুঁকার টিকাদারদের আবাসস্থল।টিকাটুলির এই টিকাদাররা অতিসাধারণ টিকিয়াকে অসাধারণ শিল্পে পরিণত করেছিলো। তাদের তৈরি টিকিয়ার কোন তুলনা ছিলো না। এগুলো এতো হাল্কা ও দাহ্য ছিলো যে,দিয়াশলাইয়ের একটা শলা দিয়েই অনেকগুলো টিকিয়াতে আগুন ধরানো যেতো।
ঢাকার নৈচার কারিগররা যেখানে বসবাস করতেন তা নৈচাবন্দটোলা নামে পরিচিত ছিল।এর অবস্থান ছিল বর্তমান সদরঘাটের কাছে।পরে তা বুড়িগঙ্গার বক্ষে বিলীন হয়ে যায়।পরে আস্তে আস্তে হুকোর জায়গা সস্তা ও সহজে বহনযোগ্য বিড়ি দখল করে নেয়।আস্তে আস্তে ঢাকা থেকে নৈচা তৈরির কারিগররা সম্পূর্ন বিলুপ্ত হয়ে যায়।
30/07/2022
সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসছে দেশের ৪০ হাজার কিন্ডারগার্টেন। আগামী শিক্ষাবর্ষে নতুন পাঠ্যপুস্তক বিতরণ থেকে শুরু করে সহায়ক বই পাঠ্য করতেও সরকারের নির্দেশনা মানতে হবে এসব প্রতিষ্ঠানকে। ব্যক্তি মালিকানায় গড়ে ওঠা শহর কিংবা গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের কয়েক হাজার কিন্ডারগার্টেন এখনো সরকারের কোনো নিয়মনীতিরই তোয়াক্কা করছে না। ইচ্ছেমতো কারিকুলাম, অতিরিক্ত বই পাঠ্য করা, এমনকি কোমলমতি শিশুদের ওজনের চেয়েও বেশি ওজনের বই ক্লাসে নিয়ে এসে পড়ানো থেকে শুরু করে নানা অসঙ্গতির অভিযোগ রয়েছে কিন্ডারগার্ডেন মালিক ও শিক্ষকদের বিরুদ্ধে। এবার এসব অনিয়ম দূর করতে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে বেশ কিছু বিষয়ের নিয়ন্ত্রণ নিতে চাইছে সরকার।
শিক্ষা সংশ্লিষ্টরা জানান, কিন্ডারগার্টেনগুলো নিজস্বভাবে বোর্ড বইয়ের বাইরেও বেশ কিছু বই পাঠ্য করে শিক্ষার্থীদের পড়তে বাধ্য করে। সহজ কথায় এই বইগুলোকে সহায়ক বই হিসেবেই পাঠ্য করে তারা। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের পাঠপরিকল্পনা, পরীক্ষা পদ্ধতি, মূল্যায়নের ধরনসহ বেশ কিছু বিষয়ে কিন্ডারগার্টেনের মালিকরা বা পরিচালকরা নিজেদের মতো করেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। কিন্তু সরকারের সিদ্ধান্ত হচ্ছে এখন থেকে কিন্ডারগার্ডেন স্কুলগুলোকে শুধু বিনামূল্যের পাঠ্যবই সরবরাহই করবে না বরং এর সাথে পাঠ্যসূচি তৈরি ও কারিকুলাম অনুযায়ী পাঠদানেও বাধ্য করা হবে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে।
এসব বিষয়ে গতকাল সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো: আমিনুল ইসলাম খান বলেছেন, দেশে এই মুহূর্তে যত প্রাইভেট কিন্ডারগার্টেন আছে, বেসরকারি প্রাথমিক আছে এবং অন্যান্য স্কুল আছে তার সবই একই নিয়মে পরিচালনা করতে চাই। আমরা চাই একীভূত শিক্ষানীতির আলোকে একই বই, একই কারিকুলাম বাস্তবায়ন করতে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, শিশুদের ওপর কম বই চাপানো। প্রধানমন্ত্রী সব সময়ই এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। প্রধানমন্ত্রী নিজেও সব সময়ই অত্যন্ত শিশুবান্ধব। আমরা নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, এখন থেকে বিভিন্ন কিন্ডারগার্টেন বা বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেন ভিন্ন বই, ভিন্ন ছড়া, রাইমস বা সরকারের নির্ধারিত কারিকুলামের বাইরের কোনো বই যাতে পড়ানো না হয়।
সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম আরো বলেন, শিশুদের ১০-১২ বছর পর্যন্ত মস্তিষ্ক বর্ধনশীল। সেহেতু আমরা তাদের এমন কোনো চাপে বা এমন কোনো বিষয়ের মধ্যে ফেলতে চাই না, এমনকি পৃথক ডিজিটাল ডিভাইস হাতে ব্যবহার করাও নিরুৎসাহিত করছি। তবে বাসায় স্মার্ট টেলিভিশন, কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবে। তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্ত এটা করতে চাই না। কিন্ডারগার্টেন মালিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে কিন্ডারগার্টেনে ভিন্ন সিলেবাসে পড়ানো যাবে না। প্রয়োজনে আমরা কিন্ডারগার্টেন মালিক বা পরিচালকদের সাথে বসব, আলাপ-আলোচনা করব। সব প্রতিষ্ঠানে একই বিষয়ে একইভাবে যেন পড়ানো হয়।
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মো: মিজানুর রহমান সরকার গতকাল সন্ধ্যায় সংবাদ মাধ্যমকে বলেন,
দেশের সব কিন্ডারগার্টেনই সরকারের নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে। সময়ে সময়ে সরকারের পক্ষ থেকে যেসব নির্দেশনা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে দেয়া হয় আমরা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হয়েও সব বিষয়ে সরকারের নির্দেশনা প্রতিপালন করে আসছি। কাজেই নতুন করে আমাদের নিয়ন্ত্রণ করার আর কী আছে? আমরা সরকারের নির্দেশনা সব সময়েই মেনে আসছি এবং মানতে বাধ্যও। তবে সরকারের পক্ষ থেকে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন যে কারিকুলাম বাস্তবাস্তবায়নের নির্দেশনা আসছে আমরাও তার বাইরে থাকব না। তবে এ ক্ষেত্রে আমরা একটি অনুরোধই করব, সরকার যেন কিন্ডারগার্টেন মালিকদের সুবিধা-অসুবিধাও বিবেচনায় রাখে।
02/10/2021
"শুয়োরের বাচ্চাদের আবার অর্থনীতি..!!”
‘-তো বেতন কত..??’
পরিচিত একজন একদিন বললো - জানিস, আমার ভাই রোডস অ্যান্ড হাইওয়েতে আছে। ৩ কোটি টাকা দিয়ে আমাদের গ্রামের বাড়িতে বাড়ি করছে..!!
আমি বললাম, আপনার ভাইয়ের বেতন কত?
গর্বে ভরা চেহারাটা মুহূর্তে ছাই হয়ে গেলো..!!
দোস্তো বলিস না, এই শালা ট্রাফিক পুলিশ, শালারা দুই টাকাও ঘুষ খায়..!!
দোস্তো, তোদের ফ্লাটে কত খরচ পড়েছে?
-এই সব মিলে ৯৭ লাখ।
তোর বাবা তো ট্যাক্সে আছে, বেতন কত? চেহারা আবারও ছাই..!
এক আত্মীয়ের বাসায় গেলাম। সারা জীবন সততার বুলি আউড়িয়েছেন। মেয়ের জামাই চাকুরি করেন সিটি কর্পোরেশনে। খুব গর্ব করে বলছেন, তার মেয়ে ঘরের ফার্নিচার ৪/৫ বছর পরেই পাল্টায়। মেয়ে খুব সৌখিন। ৮০ লাখ টাকায় ফ্লাট কিনে আরও ৫০ লাখ টাকা খরচ করছে ইন্টেরিয়র কাজে..!!
জিজ্ঞেস করলাম, ভাইজান, জামাইয়ের বেতন কতো?প্রশ্ন শুনে বেচারার মুখটা কালো হয়ে গেলো..!!
অনেক দিন পর ছোটবেলার এক বন্ধুর সাথে দেখা । সরকারি চাকরি, কথায় কথায় অনেক কিছু বলল বাড়ি গাড়ি সবই করছে। দের/ দুই কোটি টাকা দিয়ে বাড়ি তৈরি করছে গ্রামে। ঢাকায় ফ্ল্যাট কিনছে আশিঁ লক্ষ টাকা দিয়ে।
-জিগ্যেস করলাম কোন পোস্ট? বেতন কত?
আর কোন উত্তর নাই...!! পরে জানতে পারলাম অফিস সহকারী।
কথা সত্যি এবং কি নিদারুণ সত্যি..!!
মানুষ হয়তো আছে। কিন্তু সংখ্যাটা কম..!!
মেয়ের বিয়ে ঠিক হয়েছে।
তা কোথায় হলো, ছেলে কী করে? যদি ঘুষের ডিপার্টমেন্টের হয়, দেখবেন মেয়ের বাবা মা, ভাই বোন আর মেয়ের চেহারা খুশিতে কেমন চকচক করে..!!
অথচ এই যে অরাজকতা, এই যে ভেজাল জিনিস, এই যে উচ্চমূল্য, এই যে গলাকাটা সেবা, এই যে পেনশনের টাকা তুলতে ফাইলের পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে জুতার তলা ক্ষয় হয়ে যাওয়া, এই যে পরীক্ষায় ভালো করলেও চাকুরি না হওয়া -- এইসবের মূলে তো সেই দুর্নীতিবাজ শুয়োররা..!!
বিখ্যাত এক অর্থনীতিবিদ বলেছিলেন, "শুয়োরের বাচ্চাদের অর্থনীতি"..!! এই শুয়োরের বাচ্চারা কারা..??
এই লেখা পড়ে যাদের চেহারায় চপেটাঘাত পড়বে, ছাই হয়ে যাবে, তারাই...!!!
ধন্যবাদ।
(সংগৃহিত)