19/08/2024
🖐️ আঙ্গুলের ছাপ ,
কোনো ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করতে যেটির ব্যবহার সবচেয়ে প্রচলিত । প্রত্যেক ব্যক্তির আঙ্গুলের ছাপ অনন্য এবং অন্যদের চেয়ে আলাদা । কিন্তু পৃথিবীতে এমন মানুষও রয়েছে, যাদের আঙ্গুলে কোন ছাপ'ই নেই !!
🐾
যেহেতু- পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, বিদেশ-ভ্রমণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে বিড়ম্বনা-দুর্ভোগ পোহাতে হয়, তাই এই রোগটি 'ইমিগ্রেশন ডিলে ডিজিজ (Immigration Delay Disease)' নামে পরিচিত। তবে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে Adermatoglyphia বলা হয়।
✈️
এই রোগ মূলত SMARCAD1 নামক জিনের DNA এর মিউটেশন এর কারণে হয়ে থাকে । এই SMARCAD1 জিনে অবস্থিত SMARCAD1 প্রোটিন আঙ্গুলের ছাপ তৈরিতে ভূমিকা রাখে । মিউটেশনের ফলে এ প্রোটিনের পরিমাণ কমে যায়, ফলে আঙ্গুলের ছাপ তৈরি-ই হয় না। এই রোগটি বংশানুক্রমে ছড়াতে পারে।
👨👩👧👦
সারা বিশ্বে এমন রোগীর সংখ্যা হাতেগোনা, আশ্চর্যের ব্যাপার হলো- বাংলাদেশেও এমন রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে । রাজশাহীর পুঠিয়ার অমল সরকারের পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্যের আঙ্গুলে কোন ছাপ নেই । এজন্য পরিবারের সবাই অমল সরকারের স্ত্রীর এনআইডি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা সিম ব্যবহার করেন, যেহেতু তার এই রোগটি নেই 🫡
সূত্রঃ বিবিসি
01/08/2024
🎉আগস্ট মাসে জন্মগ্রহণ করা সবাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা !
তো, তোমার জন্ম কোন মাসে ? কমেন্টে জানাতে পারো... 💬
20/07/2024
আজ থেকে ঠিক ৫৫ বছর পূর্বে, ২০ জুলাই-১৯৬৯ সালে, নিল আর্মস্ট্রং প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদের 🌕 মাটিতে পা রাখেন ! মানবজাতির ইতিহাসে এক নতুন মাইলফলক যুক্ত হয় !
🚀
১৯৬৯ সালের ১৬ই জুলাই, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়- অ্যাপোলো-১১ 🚀 । অ্যাপোলো-১১ এর অংশ ছিল তিনটি- কমান্ড মডিউল, সার্ভিস মডিউল এবং লুনার মডিউল।
১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই, লুনার মডিউলটি চাঁদে অবতরণ করে। আর কমান্ড মডিউলটি চাঁদের কক্ষপথে ঘুরতে থাকে ।🌕
🚀অ্যাপোলো-১১ এর যাত্রী ছিলেন তিনজন- নিল আর্মস্ট্রং, বাজ অলড্রিন এবং মাইকেল কলিনস। এদের মধ্যে প্রথম দুইজন চাঁদের মাটিতে পা রাখেন । তাঁরা সেখানে দুই ঘণ্টার কিছু বেশি সময় অবস্থান করেন এবং ২১.৫ কেজি বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করে ২৪ জুলাই পৃথিবীতে ফেরত আসেন 🌎
এই ঘটনা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও আমরা মানবজাতির এই অনন্য অর্জনে সরল মনে বিশ্বাস করি এবং সামনের দিনের মহাবিশ্ব-জয় নিয়ে আশাবাদী হই ।🪐
এই বিশ্বাস নিয়েই চাঁদের বুকে প্রথম পা রাখার মুহূর্তে নিল আর্মস্ট্রং বলেছিলেন,
"That's one small step for a man, one giant leap for mankind."
(একজন মানুষের ক্ষুদ্র এক পদক্ষেপ, মানবজাতির জন্য এক বিশাল অগ্রযাত্রা)⭐️
16/07/2024
মাটির নিচ থেকে হঠাৎ করে তীব্র বেগে পানি বের হচ্ছে,🌪️ দৃশ্যটি অবাক হওয়ার মতো !🤩
এই ব্যাপারটিকে বলা হয়- গেইসার !⛲
গেইসার মূলত ভূ-গর্ভ থেকে উৎক্ষিপ্ত গরম পানি বা বাষ্প💨, যা পিচকারি বা ফোয়ারার মতো করে উর্ধ্বমুখী হয়ে বেরিয়ে আসে !
🧐এটি একটি বিরল ঘটনা। সাধারণত আগ্নেয়গিরিপ্রবণ এলাকায় এটি বেশি ঘটে থাকে ।
ভূ-অভ্যন্তরে গরম শিলা, ম্যাগমা ইত্যাদির ফলে সৃষ্ট ♨️প্রচন্ড তাপে ভূ-গর্ভস্থ পানিতে উচ্চ-তাপ ও চাপের সৃষ্টি হয়, ফলে পানির উচ্চ-চাপে পাতলা ভূ-পৃষ্ঠ ফেটে গিয়ে বিস্ফোরণের মতো তীব্র বেগে গরম পানি স্প্রে বা উৎক্ষিপ্ত হয় । 💨
এটির উচ্চতা সর্বোচ্চ ২০০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। সর্বোচ্চ ১০ মিনিট পর্যন্ত এটি স্থায়ী হতে পারে। 🤯
🌎পৃথিবীতে বর্তমানে প্রায় ১০০০ টির মতো সক্রিয় গেইসার আছে । যার মধ্যে আমেরিকার Yellowstone National Park -টিতেই রয়েছে প্রায় ৪৬৫টি গেইসার !
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গেইসার- 'Old Faithful Geyser' এই Yellowstone National Park-এ অবস্থিত। যা থেকে প্রতি ৩৫-১২০ মিনিট পরপর ১.৫-৫ মিনিট ধরে ১০৬-১৮৫ ফুট পর্যন্ত পানি উৎক্ষিপ্ত হয় !
তথ্যসূত্রঃ ব্যাপন বিজ্ঞান সাময়িকী এবং ইন্টারনেট ।
14/07/2024
আর, ইকুয়েডর দুই গোলার্ধের মধ্যবর্তী দেশ🌎 হওয়ায় দেশটির একই অঞ্চলের এক পাশের পানির ঘূর্ণন অপর পাশের ঘূর্ণনের বিপরীত !! 🌪
12/07/2024
⚡বৈদ্যুতিক মাছ ! মাছেরাও আবার বিদ্যুৎ তৈরি করতে পারে নাকি ?? 🧐
উত্তরঃ হ্যাঁ । 😲
অবিশ্বাস্য মনে হলেও বাস্তবে এমন মাছের অস্ত্বিস্ত রয়েছে !
⚡
বৈদ্যুতিক মাছ বা Electric Eel ( ইলেকট্রিক ঈল ) নামে পরিচিত এসব মাছ প্রায় ৬৫০ ভোল্ট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে পারে !!
ইলেকট্রিক ঈলের বৈজ্ঞানিক নামঃ Electrophorus Electricus. 🐟
কেবলমাত্র দক্ষিণ আমেরিকার অ্যামাজন রেইনফরেস্টে এসব মাছ বাস করে। সাধারণত অ্যামাজন ও ওরিনোকো নদীতে এসব মাছের দেখা মেলে।
⚡ইলেকট্রিক ঈল তার শরীরের ইলেকট্রোলাইটস নামক কোষ এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে।
মূলত শিকার এবং যোগাযোগের কাজে তারা এই বৈদ্যুতিক সিগন্যাল ব্যবহার করে ।
যদিও, এই বৈদ্যুতিক সিগন্যাল এর ফলে তাদের নিজেদের কোন ক্ষতি হয় না ! ⚡
ইলেকট্রিক ঈল সাধারণত ছোট মাছ, ব্যাঙ 🐸 , স্যালাম্যান্ডার খেতে পছন্দ করে। এগুলো লম্বায় প্রায় ২.৫ মিটার বা ৮ ফিটের মতো এবং ওজনে ২০ কিলোগ্রামের মতো হয়ে থাকে ।
⚡
ইলেকট্রিক ঈল প্রায় ৬৫০ ভোল্টের বিদ্যুৎ তৈরি করতে পারে, যা দ্বারা সহজেই একটি 🐴ঘোড়াকে ঘায়েল করা সম্ভব ! যদিও এই বৈদ্যুতিক চার্জ খুবই অল্প সময় স্থায়ী হওয়ায় এই বিদ্যুৎ দ্বারা কেবল নিয়ন লাইট💡ই জালানো সম্ভব !
05/07/2024
বর্তমান পৃথিবীতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি📈 একটি মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই পৃথিবীর জনসংখ্যা ৮০০ কোটি বা ৮ বিলিয়ন ছাড়িয়েছে ! কিন্তু, ৮০০ কোটি জনসংখ্যা কী আসলেই অতিরিক্ত ? নাকি, কেবল মাত্র মানুষেরই অব্যবস্থাপনার ফলাফল !!
🧐
আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, এই ৮০০ কোটি মানুষকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যেই বসবাসের ব্যবস্থা করে দেওয়া সম্ভব। যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা 'Population Research Institute' এর এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন তথ্য। দেখা যাক- কীভাবে?...
🌎
যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয়-বৃহত্তম অঙ্গরাজ্য টেক্সাসের আয়তন- ৭৪৮,৬০৩,৫০০,০০০ স্কয়ার ফিট ! (৭.৪৮ ট্রিলিয়ন) !
এই আয়তনকে ৮০০কোটি দিয়ে ভাগ করলে, জনপ্রতি আয়তন দাঁড়ায় - ৯৩৫ স্কয়ার ফিট(প্রায়)।
আর, প্রতি চারজনকে একটি পরিবার👨👩👧👦 হিসেবে ধরলে- প্রত্যেক পরিবার পাবে- প্রায় ৩৭০০ স্কয়ার ফিট ! যেখানে, একটি সাধারণ বাড়ির🏠 আয়তন(*ক্ষেত্রফল) গড়ে- ২২০০ স্কয়ার ফিট !
**(টেক্সাস'কে- মরুভূমি, নদী-পাহাড় বাদ দিয়ে সমতল হিসেবে কল্পনা করলে)
😳
ℹ️ মজার ব্যপার হচ্ছেঃ
টেক্সাসের আয়তন- যুক্তরাষ্ট্রের আয়তনের ৭ শতাংশ ।
টেক্সাস আয়তনের দিক থেকে- বাংলাদেশের চেয়ে ৪.৫ শতাশ বড়।
টেক্সাসের আয়তন- পৃথিবীর স্থলভাগের আয়তনের ২০০ ভাগের ১ ভাগ (মাত্র !!) 😶
🤔
আর বাকি পৃথিবী পড়ে থাকবে - স্কুল-হাসপাতাল🏥, রাস্তা-ঘাট🛣, অফিস-আদালত, কৃষিজমি, বাজার-শপিংমল, বন-জঙ্গল🌵 , পশু-পাখি, পাহাড়-নদী🏞 ইত্যাদির জন্য।
03/07/2024
মহাকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে পৃথিবীর পক্ষ থেকে 👽এলিয়েনদের জন্য উপহার! তাও আবার ৪৬ বছর পূর্বে পাঠানো !! 🧐দেখা যাক... কী সেই উপহার?
🎁
১৯৭৭ সালে উৎক্ষেপণ করা হয়- ভয়েজার ১ ও ভয়েজার ২ নামক দুটি মহাকাশযান🚀। মানুষের পাঠানো সবচেয়ে দুরবর্তী মহাকাশযান হচ্ছে- এই ভয়েজার ১ ও ২। মহাকাশযান দুটির মূল মিশন ছিলো - আমাদের সৌরজগতের বাইরের মহাবিশ্ব নিয়ে অনুসন্ধান করা 🪐 । তবে মহাকাশযান দুটির প্রত্যেকটিই এলিয়েনদের জন্য একটি করে উপহার নিয়ে যায় । আর সেটি হচ্ছে -
ভয়েজার গোল্ডেন রেকর্ড - The Golden Record of Voyagers 📀
🔹এটি মূলত কপারের তৈরি ও সোনার আবরণে মোড়ানো ১২ ইঞ্চি ব্যাসের একটি ফনোগ্রাফ রেকর্ড।
🔹রেকর্ডটিতে আছে- মানবজাতির পরিচয়, মানুষের জীবনযাত্রা- সংস্কৃতি , পৃথিবীর বর্ণনা , বিভিন্ন অডিও ও ১১৫টি ভিন্ন ভিন্ন ছবি 🎞।
🔹অডিও হিসেবে আছে - শিশুদের হাসি, পাখিদের কিচিরমিচির ইত্যাদি। আরও আছে- ৫৫টি ভাষার শুভেচ্ছাবার্তা।
🔹মজার ব্যাপার হচ্ছে- এই ১১৫টি ছবি ডিজিটাল ফরম্যাটে কিংবা প্রিন্ট করে পাঠানো হয়নি।
🔸কারণ, সেসময়- ১৯৭৭ সালে, না ছিল পেনড্রাইভ আর না ছিল হার্ডডিস্ক।
আর, মহাকাশযানের কম্পিউটারের মেমোরি ছিল মাত্র- ৬৯.৬৩ কিলোবাইট !
🔹আসলে, ছবিগুলো পাঠানো হয়েছিল অডিও ফরম্যাটে অর্থাৎ, শব্দে রূপান্তর করে🎶!
কারণ, ফনোগ্রাফ রেকর্ডে কেবল শব্দই রাখা সম্ভব ।
🔹আর, রেকর্ডের কভারের উপরে এই শব্দকে ডিকোড করে কীভাবে তথ্য পাওয়া যাবে, তার নির্দেশনা দেওয়া আছে।
🛰ভয়েজার-১ বর্তমানে পৃথিবী থেকে ২৪,৪০৮,২৬৭,১৪৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে !!
⭐️
ভয়েজার গোল্ডেন রেকর্ড পাঠানোর মূল উদ্দেশ্য ছিল- এই মহাবিশ্বে যদি আর কোন বুদ্ধিমান প্রাণী থাকে, তবে তারা যেন জানতে পারে, মানুষ নামক আরেকটি বুদ্ধিমান প্রজাতি রয়েছে 🌏। এলিয়েন'রা যদি রেকর্ডটি পেয়ে ডিকোড করতে পারে, তবে উদ্দেশ্য সফল হবে।
আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, এই ক্ষুদ্র বার্তাটির সাথে মিশে আছে - মানুষের সামর্থ্য, মানবজাতির পরিচয়, আমাদের স্বপ্ন-আশা । এই আশা সাথে নিয়েই ছুটে চলেছে অজানার পথে ✨
🌟
যদি, কখনো-কোনদিন- এলিয়েন'রা রেকর্ডটি খুঁজে পেয়ে ঠিকমতো ডিকোড করতে পারে, তবে, ৫৫টি ভাষার শুভেচ্ছাবার্তার মধ্যে বাংলা ভাষার শুভেচ্ছাবার্তাটিও বেজে উঠবে,
" নমস্কার, বিশ্বে শান্তি হোক "...
30/06/2024
🌧বর্ষার মেঘলা আকাশে ঘন-কালো মেঘগুলো দেখে প্রশ্ন জাগতে পারে - মেঘের ওজন কতো?
🧐
সাধারণত একটি সাদা মেঘের আয়তন গড়ে - এক ঘন কিলোমিটার (১কি.মি.৩) । এই আয়তনের একটি মেঘের ওজন (মূলত ভর ) ১ মিলিয়ন পাউন্ড বা ৫ লক্ষ কেজি, কিংবা তারও বেশি হতে পারে। যা প্রায় ১০০টি হাতির ওজনের সমান !! 🤯
কিন্তু এখানেই শেষ নয়। এ তো কেবল সাদা মেঘের ওজনের হিসাব ।
🤔
ঘন-কালো একেকটি মেঘের ওজন একই আয়তনের সাদা মেঘের তুলনায় গড়ে ১০০ গুন বা তারচেয়েও বেশি হতে পারে। সংখ্যার হিসাবে তাই কালো মেঘের ওজন- ৫০ হাজার টন বা ৫ কোটি কিলোগ্রাম, এমনকি তারও বেশি হতে পারে। যা প্রায় ৮ হাজার হাতির ওজনের সমান !! 😱
ভাগ্যিস, বৃষ্টির পানি সব একসাথে ধপাস করে পড়ে না, নইলে......😶🌫️
28/06/2024
🧐প্যারাডক্সটি দেখে আপনার মাথাও কী ঘুরছে?😵💫
যদি প্যারাডক্সটির সমাধান খুঁজে পান, তাহলে কমেন্টে জানান।💬
26/06/2024
হঠাৎ যেন- কোন উঁচু পাহাড় থেকে পিছলে পড়ে যাচ্ছি, অমনি ঝাঁকি দিয়ে ঘুম ভেঙে গেল, এরকম অভিজ্ঞতা আমাদের প্রায় সবারই হয়েছে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানে এ ধরণের ঘটনাকে বলা হয়, হিপনিক জার্ক(Hypnic Jerk)। এ ঘটনাকে মায়োক্লোনিক জার্ক (Myoclonic Jerk) বা স্লিপ স্টার্ট(Sleep Start) নামেও ডাকা হয়। হিপনিক জার্ক মূলত আমাদের শরীরের মাংশপেশীর অনৈচ্ছিক টান, যেটি গভীর ঘুমে প্রবেশের পূর্বে ঘটে থাকে।😴
পৃথিবীর প্রায় ৬০-৭০ শতাংশ মানুষ জীবনে কমপক্ষে একবার হলেও এই অভিজ্ঞতা লাভ করে! আর, ১০ শতাংশ মানুষ প্রতিদিনই এই ঘটনার সম্মুখীন হয় !!
সাধারণত হিপনিক জার্ক কোন রোগ বা শারীরিক সমস্যা নয়, এটি একটি স্বাভাবিক ঘটনা ।
তবে অতিরিক্ত পরিশ্রম, খেলাধুলা বা ব্যায়াম করলে এবং বেশি-মাত্রায় চা-কফি বা ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় পান করলে এটির সম্ভাবনা বাড়ে । এছাড়া- মানসিক চাপ, অনিয়মিত জীবনযাপন, অতিরিক্ত ডিভাইস ব্যবহার, রাত-জাগা ইত্যাদির ফলেও হিপনিক জার্ক হতে পারে । অভ্যাস ও জীবনযাত্রার পরিবর্তনের মাধ্যমে এটি থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব ।
তো, কার কার এই অভিজ্ঞতা লাভের সৌভাগ্য(!) হয়েছে, কমেন্টে জানাতে পারো!!😇
25/06/2024
🤔ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে ক্যারিয়ন কাক পরিচিত এবং অজানা মানুষের কণ্ঠের মধ্যে পার্থক্য করতে সক্ষম।
23/06/2024
🧲এত বড় চুম্বক এর কাজ কি ?🤔
সূর্য থেকে আমরা যে আলো ও তাপ পাই তার সঙ্গে অতিবেগুনি রশ্মি ও মাঝে মাঝে আয়নিত চার্ট এসে উপস্থিত হয়।আমাদের পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তর আমাদের এই অতিবেগুনি রশ্মি হতে বাঁচাতে পারলেও আয়নিত চার্জ হতে বাঁচাতে পারে না মূলত এটি থেকে বাঁচাতেই পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড কাজে আসে।এই চৌম্বক ক্ষেত্র ওই সকল আয়নিক চার্জ যুক্ত কণাগুলোকে আঘাত দিয়ে সরিয়ে দেয় কিন্তু মাঝে মাঝে কিছু কণা এক্ষেত্রে আটকে পড়ে যা পরবর্তীতে অরোরা (Aurora)আকারে দেখা যায়।
22/06/2024
☄️কিন্ত বিজ্ঞানীরা গন্ধ পেল কিভাবে ?🤔
11/06/2024
সুতরাং ঘুমানোর সময় একটু বাড়ল !! 🥳
06/06/2024
☢️☢️
এবং, কলার খোসা হতে সাবধান !!👀
31/05/2024
🤯তাহলে তো,
মাটির অপর নামও জীবন !!
🌍🌍
28/05/2024
⚡️ অতএব বজ্রপাত হতে সাবধান!!
26/05/2024
👂 কান পরিষ্কার করতে ভুলবেন না ! 😳
13/09/2023
Hello,eveyone.
Nice to meet you!