নুরানী শিফা

নুরানী শিফা

Share

জ্বীন আছর ,যাদু,বান, কুফুরী,অবাধ্য সন্তানকে বাধ্য করা.অবৈধ সর্ম্পক থেকে মুক্তির তদবির

Operating as usual

26/04/2024
06/02/2024

বর্তমান যুগে ছেলে ও মেয়েদের যৌন সমস্যা অনেক বেড়ে গেছে তাই যেকোন যৌন সমস্যার চিকিৎসার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ইনশাআল্লাহ চিকিৎসার মাধামে আপনার রোগ ভালো হবে ।
কল করুনঃ ০১৫১১০৪৩৩০১

05/02/2024

যে সকল ছেলে ও মেয়েরা বাবা মায়ের কথা শুনে না পড়া শুনা ঠিক মত করে না তাদের বাধ্য করার স্পেশাল তদবির করা হয়
কল করুনঃ ০১৫১১০৪৩৩০১

04/02/2024

যে সকল ছেলে ও মেয়েরা বাবা মায়ের কথা শুনে না পড়া শুনা ঠিক মত করে না তাদের বাধ্য করার স্পেশাল তদবির করা হয়

কল করুনঃ ০১৫১১০৪৩৩০১

03/02/2024

যে আমলে নারী-পুরুষের দ্রুত বিয়ে হয়
বিয়ে একটি সুন্নাতি আমল। ব্যক্তির শারীরিক, মানসিক ও আর্থিক অবস্থার উপর নির্ভর করে বিয়ের হুকুম। তাই সবার ক্ষেত্রে বিয়ের হুকুম এক নয়। বরং ব্যক্তিভেদে বিয়ে ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নাত, মোবাহ, মাকরূহ এবং হারাম হিসেবেও বিবেচিত।

তবে কার বিয়ে কখন হবে এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়। এমন কিছু ভাগ্যবান নারী-পুরুষ আছে, যাদের বিয়ে বয়স হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিয়ের প্রস্তাব পেয়ে যায় আর তারা তা সম্পন্ন করে ফেলে। আবার এমন অনেক নারী-পুরুষ আছে যারা বিয়ে প্রস্তাব পায় ঠিকেই কিন্তু সহজে বিয়ে হয় না। আবার এমন অনেক নারী-পুরুষ রয়েছে যারা বিয়ের প্রস্তাব না পেয়ে পুরোপুরি হতাশ হয়ে যায়।
সুতরাং যারা বিয়ের উপযুক্ত বা বিয়ের বয়স হয়েছে কিংবা বিয়ের বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে, তাদের জন্য দ্রুত বিয়ে করতে রয়েছে কিছু আমল। যে আমল করলে আল্লাহর অনুগ্রহে দ্রুত বিয়ে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এর কিছু হলো-

>> ইসতেগফা করা
সব সময় জবানে ইসতেগফার জারি রাখা। অর্থাৎ ‘আসতাগফিরুল্লাহ, আসতাগফিরুল্লাহ’ পড়া। কেননা যে ব্যক্তি বেশি বেশি ইসতেগফার করে, সে মুসতাজেবুদ দাওয়াহ হয়ে যায়। যার দোয়া আল্লাহ কখনো ফেরত দেন না।
اَسْتَغْفِرُ الله – اَسْتَغْفِرُ الله
উচ্চারণ : আসতাগফিরুল্লাহ, আসতাগফিরুল্লাহ।
اَسْتَغْفِرُ اللهَ الَّذِىْ لَا اِلَهَ اِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّوْمُ وَ اَتُوْبُ اِلَيْهِ
উচ্চারণ : ‘আসতাগফিরুল্লাহাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুমু ওয়া আতুবু ইলাইহি।’

03/02/2024

বর্তমান যুগে মানুষ অনেক খারাপ মানুষের ভালো চাই না কেউ অনেক সময় আপনার পরিবারের কেউ যাদু,বান,কুফুরি কবলে পড়ে তাহলে মুক্তি পাওয়ার জন্য তদবির করা হয়
কল করুনঃ ০১৫১১০৪৩৩০১

02/02/2024

স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্য দূর করার সহজ আমল
আল-মানিয়ু (اَلْمَانِعُ) আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নামসমূহের একটি। এ নামের আমলে সহজে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে মনোমালিন্য দূর হয়।

তাছাড়া প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার ৯৯টি গুণবাচক নাম আছে। যে ব্যক্তি এ গুণবাচক নামগুলোর জিকির (আমল) করবে; সে জান্নাতে যাবে।’

02/02/2024

বর্তমান জামানায় জ্বীন,পরী,দেও,দানব এর প্রভাবে মানুয়ের অনেক ক্ষতিসাধন হচ্ছে আর এই জ্বীন,পরী,দেও,দানব আছর দুর করনের তদবির করা হয়
ইনশাআল্লাহ তদবির এর মাধামে জ্বীন,পরী,দেও,দানব আছর দুর হবে ।
কল করুনঃ ০১৫১১০৪৩৩০১

01/02/2024

অবৈধ ভালবাসা নষ্ট করার তদবীর
সমাজ স্বীকৃত ভালবাসাকেই আমরা বৈধ ভালোবাসা হিসেবে জানি। যেমন সামাজিক বিয়ের মাধ্যমে যখন স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা হয় সেটা সামাজিক ও ধর্মীয় বৈধতা পায়। অন্যদিকে অবৈধ ভালোবাসা বলতে বুঝায় যা সমাজ স্বীকৃত নয়।

অবৈধ ভালোবাসা গুলো যেমন সমাজে ঘৃণা এবং খুব বিস্তার করে তেমনি ধর্মীয়ভাবে পাপের একটি অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়।

অবৈধ ভালোবাসা গুলোর মধ্যে বেশি রয়েছে— পরক্রিয়া ও গোপন সম্পর্ক। এগুলো সমাজ স্বীকৃত নয় এবং ধর্মমতে এগুলো পাপকার্য। এই সকল কর্মের কারণে অনেক সুখী পরিবার ধ্বংস হয়ে যায় সংসারে অশান্তি আসে। যার ফলে নিজের পরিবার, ব্যবসা এবং মান সম্মান বাঁচানোর জন্য এই সকল অবৈধ সম্পর্ক নষ্ট করা বা ছিন্ন করার বিশেষ প্রয়োজন দেখা দেয়।

যারা অবৈধ সম্পর্ক বা অবৈধ প্রেম ছিন্ন করার উপায় খুঁজছেন তাদের জন্য এই নিবন্ধনটি। এই তদবিরটিকে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন বা বিদ্বেষক বলা যায়। এর দ্বারা সহজেই দুজনের মধ্যে অথবা কেউ খারাপ সম্পর্কে আসক্ত হলে তা থেকে ওই ব্যক্তিকে ফিরিয়ে আনা যায়।

যদি কেহ অবৈধভাবে কাহারো সহিত ভালবাসা বা প্রেমে জড়াইয়া পরে, তবে নিম্নোক্ত আয়াত একুশবার পাঠ করিয়া প্রতিবারে একটি পানের উপর ফুঁক দিয়া তাহাকে খাওয়াইয়া দিবে। এবং কিছু নেমকের উপর উক্ত রূপে দম করিয়া আগুনের মধ্যে নিক্ষেপ করিবে। আল্লাহর রহমতে অবৈধ ভালবাসা বিচ্ছেদ হইয়া যাইবে।

আয়াত এই:
بسم الله الرحمن الرحيم * قل إن كنتم تحبون الله فاتبعوني يحببكم الله ويغفر لكم ذنوبكم والله غفور رحيم

উচ্চারণ: বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। কুল ইন কুনতুম তুহিবধূনাল্লাহা ফাত্তাবিউনী ইউবিব কুমুল্লাহু ওয়া ইয়াগফিরলাকুম যুনূবাকুম অল্লাহ গাফূরুর রাহীম।

01/02/2024

অনেক পরিবারের মানুষের সমস্যার কারণে মনের মানুষকে কাছে পাচ্ছেন না তাদের জন্য স্পেশাল তদবির করে দেওয়া হয় ইনশাআল্লাহ তদবির এর মাধামে আপনার মনের মানুষকে পাবেন।
কল করুনঃ ০১৫১১০৪৩৩০১

31/01/2024

অবাধ্য সন্তানকে অনুগত করার আমল
প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ তাআলার ৯৯টি গুণবাচক নাম রয়েছে; যে ব্যক্তি এ গুণবাচক নামগুলোর জিকির করবে; সে জান্নাতে যাবে।’এ গুণবাচক নামগুলোর আলাদা আলাদা আমল এবং অনেক উপকার ও ফজিলত রয়েছে।

আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নাম সমূহের মধ্যে (اَلشَّهِيْدُ) ‘আশ-শাহিদু’ একটি। এ পবিত্র নামের আমলে অবাধ্য সন্তান অনুগত হয়ে যায়।
ফজিলত
>> যদি কোনো ব্যক্তির সন্তান ছেলে হোক আর মেয়ে হোক পিতামাতার অবাধ্য বা অসৎ হয়ে যায়; তবে সে (পিতামাতা) যেন নিজের হাত সন্তানের কপালে রেখে এবং সন্তানের মুখমণ্ডলকে আসমানের দিকে ফিরিয়ে আল্লাহ তাআলার পবিত্র গুণবাচক নাম (اَلشَّهِيْدُ) ‘আশ-শাহিদু’ ২১ বার পাঠ করে।

আল্লাহর ইচ্ছায় ওই অবাধ্য বা অসৎ সন্তান (ছেলে হোক আর মেয়ে) সে সৎ ও আনুগত্যশীল হয়ে যাবে।

31/01/2024

অনেক দম্পতির জটিল ও কঠিন রোগের কারণে অথবা অন্য যে কোন কারণে সন্তান হচ্ছে না তাদের জন্য তদবির করা হয় ইনশাআল্লাহ তদবির এর মাধামে
আপনার পরিবারে আল্লাহতালা সন্তান দান করবেন ।

কল করুনঃ ০১৫১১০৪৩৩০১

30/01/2024

যাদুটোনা থেকে বাঁচার আমল
পৃথিবীতে দুষ্ট মানুষের অভাব নেই। নানাভাবে তারা মানুষকে কষ্ট দেয়। কেউ সরাসরি ক্ষতি করে, আর কেউ পরোক্ষভাবে। পরোক্ষ ক্ষতির ক্ষেত্রে ষড়যন্ত্রমূলক নানা চেষ্টা-তদবির করে থাকে। সেগুলোর একটি হলো- যাদুটোনা করা। তাছাড়া জিন কিংবা শয়তানও নানা ধরনের ক্ষতি করতে পারে।
দ্বিতীয়ত যাদু নষ্ট করার ক্ষেত্রে ঝাড়ফুঁকের বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে। ঝাড়ফুঁকের পদ্ধতি হচ্ছে- যাদুতে আক্রান্ত রোগীর ওপর অথবা কোনো একটি পাত্রে আয়াতুল কুরসি অথবা সুরা আরাফ, সুরা ইউনুস, সুরা ত্বহার যাদুবিষয়ক আয়াতগুলো পড়বে। এগুলোর সাথে সুরা কাফিরুন, সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক ও সুরা নাস পড়বে এবং রোগীর জন্য দোয়া করবে।

আনাস বিন মালিক (রা.) বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) এই দোয়া পড়ে অসুস্থ ব্যক্তিদের ঝাড়ফুঁক করতেন। দোয়াটি হলো-
আরবি :

اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ أَذْهِبْ الْبَاسَ اشْفِهِ وَأَنْتَ الشَّافِي لَا شِفَاءَ إِلَّا شِفَاؤُكَ شِفَاءً لَا يُغَادِرُ سَقَمًا

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা রাব্বান নাসি উজহিবাল বা’সি, ইশফিহি ওয়া আনতাশ-শাফি, লা শিফায়া ইল্লা শিফায়ুকা শিফায়ান লা ইউগাদিরু সাকমা।

অর্থ : হে আল্লাহ! মানুষের প্রতিপালক, কষ্ট দূরকারী। আমাকে আরোগ্য দিন, আপনি আরোগ্যকারী—আপনি ছাড়া কোনো আরোগ্যকারী নেই। এমন আরোগ্য দিন যেন কোনো রোগ না থাকে। (বুখারি, হাদিস : ৫৭৪২)

জিব্রাইল (আ.) আল্লাহর নবী (সা.)-কে যে দোয়া পড়ে ঝাড়ফুঁক করেছেন— সেটাও পড়া যেতে পারে। সে দোয়াটি হচ্ছে-

আরবি :

بِسْمِ الله أرْقِيكَ، مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيكَ، مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنِ حَاسِدٍ، اللهُ يَشْفِيكَ، بِسمِ اللهِ أُرقِيكَ

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি আরক্বিক মিন কুল্লি শাইয়িন য়ুযিক। ওয়া মিন শাররি কুল্লি নাফসিন আও আইনিন হাসিদিন; আল্লাহু ইয়াশফিক। বিসমিল্লাহি আরক্বিক।

অর্থ : আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়ফুঁক করছি। সকল কষ্টদায়ক বিষয় থেকে। প্রত্যেক আত্মা ও ঈর্ষাপরায়ণ চক্ষুর অনিষ্ট থেকে। আল্লাহ আপনাকে আরোগ্য করুন। আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়ফুঁক করছি। (মুসলিম, হাদিস : ২১৮৬; তিরমিজি, হাদিস : ৯৭২)

এই দোয়াটি তিনবার পড়ে ফুঁ দিবেন। এছাড়াও সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক ও সুরা নাস তিনবার পড়ে ফুঁ দিবেন। আমরা যে দোয়াগুলো উল্লেখ করলাম এ দোয়াগুলো পড়ে পানিতে ফুঁ দিতে হবে। এরপর যাদুতে আক্রান্ত ব্যক্তি সে পানি পান করবে। আর অবশিষ্ট পানি দিয়ে প্রয়োজনমতো একবার বা একাধিক বার গোসল করবে। তাহলে আল্লাহর ইচ্ছায় রোগী আরোগ্য লাভ করবে।

আলেমগণ এ আমলগুলোর কথা উল্লেখ করেছেন। শাইখ আব্দুর রহমান বিন হাসান (রহঃ) ‘ফাতহুল মাজিদ শারহু কিতাবিত তাওহিদ’ গ্রন্থের ‘নাশরা অধ্যায়ে’ এ বিষয়গুলো ও আরও কিছু বিষয় উল্লেখ করেছেন।

যাদুটোনা থেকে বাঁচতে যে দোয়া পড়বেন

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, নবী (সা.) নিম্নোক্ত দোয়ার মাধ্যমে হাসান ও হুসাইন (রা.)-এর জন্য আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। তিনি বলতেন, এই দোয়ার মাধ্যমে তোমাদের পিতা [ইবরাহিম (আ.)] ইসমাঈল ও ইসহাকের জন্য আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন।

দোয়াটি হলো :

উচ্চারণ : আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শায়তানিন, ওয়া হাম্মাতিন, ওয়া মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাতিন।

অর্থ : আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কলেমার দ্বারা প্রত্যেক শয়তান, বিষাক্ত প্রাণী এবং প্রত্যেক কুদৃষ্টির অনিষ্ট থেকে আশ্রয় কামনা করছি। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৩৭১)

উসমান বিন আফফান (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার এই দোয়া পড়বে, আল্লাহ তাআলা তাকে সব ধরনের বিপদাপদ থেকে রক্ষা করবেন। অন্য বর্ণনায় আছে, আল্লাহ তাআলা তাকে সব ধরনের রোগব্যাধি থেকে হেফাজত করবেন। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৩৮৮)

দোয়াটি হলো (আরবি) :

بِسْمِ اللهِ الَّذِي لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মাআসমিহি শাইউন ফিল আরদি ওয়ালা ফিস সামা-ই ওয়া হুয়াস সামিউল আলিম।

অর্থ : আল্লাহ তাআলার নামে, যার নামের বরকতে আকাশ ও মাটির কোনো কিছুই কোনো অনিষ্ট করতে পারে না। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী।

যাদুটোনা দূরের চিকিৎসা ও আমল

সাতটি কাঁচা বরই পাতা সংগ্রহ করে পাতাগুলো গুড়া করবে। এরপর গুড়াগুলো পানিতে মিশিয়ে সে পানিতে উল্লেখিত আয়াত ও দোয়াগুলো পড়ে ফুঁ দিবে। তারপর সে পানি পানি করবে; আর কিছু পানি দিয়ে গোসল করবে। যদি কোন পুরুষকে স্ত্রী-সহবাস থেকে অক্ষম করে রাখা হয় সেক্ষেত্রেও এ আমলটি উপকারী। সাতটি বরই পাতা পানিতে ভিজিয়ে রাখবে। তারপর সে পানিতে উল্লেখিত আয়াত ও দোয়াগুলো পড়ে ফুঁ দিবে। এরপর সে পানি পান করবে ও কিছু পানি দিয়ে গোসল করবে।

যাদুগ্রস্ত রোগী ও স্ত্রী সহবাসে অক্ষম করে দেওয়া ব্যক্তির চিকিৎসার জন্য বরই পাতার পানিতে যে আয়াত ও দোয়াগুলো পড়তে হবে সেগুলো নিম্নরূপ:

১. সুরা ফাতিহা পড়া। ২. আয়াতুল কুরসি পড়া। (আয়াতুল কুরসি সম্পর্কে জেনে নিতে ক্লিক করুন এখানে।) ৩. সুরা আরাফের যাদু বিষয়ক আয়াতগুলো পড়া। সে আয়াতগুলো হচ্ছে-

قَالَ إِنْ كُنْتَ جِئْتَ بِآيَةٍ فَأْتِ بِهَا إِنْ كُنْتَ مِنَ الصَّادِقِينَ (106) فَأَلْقَى عَصَاهُ فَإِذَا هِيَ ثُعْبَانٌ مُبِينٌ (107) وَنَزَعَ يَدَهُ فَإِذَا هِيَ بَيْضَاءُ لِلنَّاظِرِينَ (108) قَالَ الْمَلَأُ مِنْ قَوْمِ فِرْعَوْنَ إِنَّ هَذَا لَسَاحِرٌ عَلِيمٌ (109) يُرِيدُ أَنْ يُخْرِجَكُمْ مِنْ أَرْضِكُمْ فَمَاذَا تَأْمُرُونَ (110) قَالُوا أَرْجِهْ وَأَخَاهُ وَأَرْسِلْ فِي الْمَدَائِنِ حَاشِرِينَ (111) يَأْتُوكَ بِكُلِّ سَاحِرٍ عَلِيمٍ (112) وَجَاءَ السَّحَرَةُ فِرْعَوْنَ قَالُوا إِنَّ لَنَا لَأَجْرًا إِنْ كُنَّا نَحْنُ الْغَالِبِينَ (113) قَالَ نَعَمْ وَإِنَّكُمْ لَمِنَ الْمُقَرَّبِينَ (114) قَالُوا يَا مُوسَى إِمَّا أَنْ تُلْقِيَ وَإِمَّا أَنْ نَكُونَ نَحْنُ الْمُلْقِينَ (115) قَالَ أَلْقُوا فَلَمَّا أَلْقَوْا سَحَرُوا أَعْيُنَ النَّاسِ وَاسْتَرْهَبُوهُمْ وَجَاءُوا بِسِحْرٍ عَظِيمٍ (116) وَأَوْحَيْنَا إِلَى مُوسَى أَنْ أَلْقِ عَصَاكَ فَإِذَا هِيَ تَلْقَفُ مَا يَأْفِكُونَ (117) فَوَقَعَ الْحَقُّ وَبَطَلَ مَا كَانُوا يَعْمَلُونَ (118) فَغُلِبُوا هُنَالِكَ وَانْقَلَبُوا صَاغِرِينَ (119) وَأُلْقِيَ السَّحَرَةُ سَاجِدِينَ (120)قَالُوا آمَنَّا بِرَبِّ الْعَالَمِينَ (121) رَبِّ مُوسَى وَهَارُونَ (122)

অর্থ : সে বলল, তুমি যদি কোন নিদর্শন নিয়ে এসে থাক, তাহলে তা পেশ কর যদি তুমি সত্যবাদী হয়ে থাক। তখন তিনি নিজের লাঠিখানা নিক্ষেপ করলেন এবং তৎক্ষণাৎ তা জলজ্যান্ত এক অজগরে রূপান্তরিত হয়ে গেল। আর বের করলেন নিজের হাত এবং তা সঙ্গে সঙ্গে দর্শকদের চোখে ধবধবে উজ্জ্বল দেখাতে লাগল। ফেরাউনের সাঙ্গ-পাঙ্গরা বলতে লাগল, নিশ্চয় লোকটি বিজ্ঞ-যাদুকর। সে তোমাদের দেশ থেকে তোমাদের বের করে দিতে চায়। এ ব্যাপারে তোমাদের মতামত কী? তারা বলল, আপনি তাকে ও তার ভাইকে অবকাশ দান করুন এবং শহরে বন্দরে সংগ্রাহক পাঠিয়ে দিন। যাতে তারা পরাকাষ্ঠাসম্পন্ন বিজ্ঞ যাদুকরদের এনে সমবেত করে। বস্তুতঃ যাদুকররা এসে ফেরাউনের কাছে উপস্থিত হল। তারা বলল, আমাদের জন্যে কি কোন পারিশ্রমিক নির্ধারিত আছে, যদি আমরা জয়লাভ করি? সে বলল, হ্যাঁ এবং অবশ্যই তোমরা আমার নিকটবর্তী লোক হয়ে যাবে। তারা বলল, হে মূসা! হয় তুমি নিক্ষেপ কর অথবা আমরা নিক্ষেপ করছি। তিনি বললেন, তোমরাই নিক্ষেপ কর। যখন তারা বান নিক্ষেপ করল তখন লোকদের চোখগুলো যাদুগ্রস্ত হয়ে গেল, মানুষকে ভীত-সন্ত্রস্ত করে তুলল এবং মহাযাদু প্রদর্শন করল। তারপর আমি ওহীযোগে মূসাকে বললাম, এবার নিক্ষেপ কর তোমার লাঠিখানা। অতএব সঙ্গে সঙ্গে তা সে সমুদয়কে গিলতে লাগল, যা তারা যাদুর বলে বানিয়েছিল। এভাবে সত্য প্রকাশ হয়ে গেল এবং ভুল প্রতিপন্ন হয়ে গেল যা কিছু তারা করেছিল। সুতরাং তারা সেখানেই পরাজিত হয়ে গেল এবং অতীব লাঞ্ছিত হল। এবং যাদুকররা সেজদায় পড়ে গেল। বলল, আমরা ঈমান আনছি মহা বিশ্বের প্রতিপালকের প্রতি। যিনি মূসা ও হারুনের প্রতিপালক। (সুরা আরাফ, আয়াত: ১০৬-১২২)

৪. সুরা ইউনুসের যাদুবিষয়ক আয়াতগুলো পড়া। সেগুলো হচ্ছে-

وَقَالَ فِرْعَوْنُ ائْتُونِي بِكُلِّ سَاحِرٍ عَلِيمٍ (79) فَلَمَّا جَاءَ السَّحَرَةُ قَالَ لَهُمْ مُوسَى أَلْقُوا مَا أَنْتُمْ مُلْقُونَ (80) فَلَمَّا أَلْقَوْا قَالَ مُوسَى مَا جِئْتُمْ بِهِ السِّحْرُ إِنَّ اللَّهَ سَيُبْطِلُهُ إِنَّ اللَّهَ لَا يُصْلِحُ عَمَلَ الْمُفْسِدِينَ (81) وَيُحِقُّ اللَّهُ الْحَقَّ بِكَلِمَاتِهِ وَلَوْ كَرِهَ الْمُجْرِمُونَ

অর্থ- আর ফেরাউন বলল, আমার কাছে নিয়ে এস সুদক্ষ যাদুকরদিগকে। তারপর যখন যাদুকররা এল, মূসা তাদেরকে বললেন:নিক্ষেপ কর, তোমরা যা কিছু নিক্ষেপ করে থাক। অতঃপর যখন তারা নিক্ষেপ করল, মুসা বললেন, যা কিছু তোমরা এনেছ তা সবই যাদু-এবার আল্লাহ এসব ভণ্ডুল করে দিচ্ছেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ দুস্কর্মীদের কর্মকে সুষ্ঠুতা দান করেন না। আল্লাহ সত্যকে সত্যে পরিণত করেন স্বীয় নির্দেশে যদিও পাপীদের তা মনঃপুত নয়। (সুরা ইউনুস, আয়াত: ৭৯-৮২)

৫. সুরা ত্বহার আয়াতগুলো পড়া। সেগুলো হচ্ছে-

قَالُوا يَا مُوسَى إِمَّا أَنْ تُلْقِيَ وَإِمَّا أَنْ نَكُونَ أَوَّلَ مَنْ أَلْقَى (65) قَالَ بَلْ أَلْقُوا فَإِذَا حِبَالُهُمْ وَعِصِيُّهُمْ يُخَيَّلُ إِلَيْهِ مِنْ سِحْرِهِمْ أَنَّهَا تَسْعَى (66) فَأَوْجَسَ فِي نَفْسِهِ خِيفَةً مُوسَى (67) قُلْنَا لَا تَخَفْ إِنَّكَ أَنْتَ الْأَعْلَى (68) وَأَلْقِ مَا فِي يَمِينِكَ تَلْقَفْ مَا صَنَعُوا إِنَّمَا صَنَعُوا كَيْدُ سَاحِرٍ وَلَا يُفْلِحُ السَّاحِرُ حَيْثُ أَتَى (69)

অর্থ : তারা বলল- হে মুসা, হয় তুমি নিক্ষেপ করো, না হয় আমরা প্রথমে নিক্ষেপ করি। মূসা বললেন, বরং তোমরাই নিক্ষেপ করো। তাদের যাদুর প্রভাবে হঠাৎ তাঁর মনে হলো যেন তাদের রশিগুলো ও লাঠিগুলো ছুটাছুটি করছে। অতঃপর মুসা মনে মনে কিছুটা ভীতি অনুভব করলেন। আমি বললাম, ভয় করোনা, তুমি বিজয়ী হবে। তোমার ডান হাতে যা আছে, তুমি তা নিক্ষেপ করো। এটা তারা করেছে, যা কিছু সেগুলোকে গ্রাস করে ফেলবে। তারা যা করেছে তাতো কেবল যাদুকরের কলাকৌশল। যাদুকর যেখানেই থাকুক, সফল হবে না। (সুরা ত্বহা, আয়াত : ৬৫-৬৯)

30/01/2024

আপনার ছেলে অথবা মেয়ে কোন কারণে যদি বিবাহ হতে দেরি বা সমস্যা হচ্ছে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ইনশাআল্লাহ তদবির এর মাধামে আপনার ছেলে অথবা মেয়ে বিবাহ হবে

কল করুনঃ ০১৫১১০৪৩৩০১

29/01/2024

জিনের আছর থেকে বাঁচার আমল

জিনের ব্যাপারে জানা ও তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা মুমিনের কর্তব্য। অনেক জিন আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর কাছে মুসলিম হয়েছেন। জিনদের ভেতর প্রচুর উত্তম ও ভালো জিন রয়েছে। তবে মানুষের মতো জিনদেরও অনেক দুষ্ট সদস্য রয়েছে। দুষ্ট জিনরা সুযোগ পেলেই মানুষের ক্ষতি করে বসে।
দুষ্ট জিনেরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বাচ্চা ও নারীদের ওপর আক্রমণ করে। তাদের নানাভাবে কষ্ট ও যন্ত্রণা দেয়। যারা দুষ্ট জিনের আছরে আক্রান্ত হয়, তাদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন— ঘুমের ভেতর হঠাৎ হঠাৎ কেঁদে ওঠা। হাউমাউ করে ও উচ্চৈঃস্বরে কথা বলা। জোরে জোরে নিঃশ্বাস ফেলা। আতঙ্কিত হয়ে ঘুম থেকে জেগে বসে পড়া বা দাঁড়িয়ে যাওয়া। জাগ্রত অবস্থায় এমন কিছু দেখা, যা স্বপ্ন স্বপ্ন মনে হয়। হঠাৎ হঠাৎ বেহুঁশ হয়ে যাওয়া। সব সময় ভীতু ভাব থাকা। কখনো ভিন্ন ভাষায় ও ভঙ্গিতে কথা বলা। আশ্চর্যজনক আচরণ প্রকাশ পাওয়া, যেমন অল্প সময়ে বহুদূর চলে যাওয়া। মেয়েদের ক্ষেত্রে অনেক সময় স্বামী-সন্তান ও সংসার বিরক্তিকর হয়ে ওঠা। কোরআন তেলাওয়াত ও জিকির শুনলে অস্থিরতা সৃষ্টি হওয়া। যেহেতু খারাপ জিনরা এসব সহ্য করতে পারে না

এছাড়াও আক্রমণাত্মক ও ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা। যেমন— কালো কুকুর, কালো সাপ, কালো বিড়াল অথবা পাহাড় বা উঁচু স্থান থেকে পড়ে যাওয়া অথবা পানিতে পড়ে যাওয়া ইত্যাদি দেখা। কানে শোঁ শোঁ আওয়াজ শোনা। শরীরের ভারসাম্যহীনতা অনুভব করা। অল্পতেই রেগে যাওয়া। সর্বদা ঘুমের ভাব লেগে থাকা এবং গভীর ঘুম থেকে জেগে কষ্ট অনুভব হওয়া। কাজকর্মে অনীহা ও বিরক্তি প্রকাশ করা। একাকী ও নির্জনতা পছন্দ করা। হঠাৎ হঠাৎ আশ্চর্য ধরনের দুর্গন্ধ পাওয়া। এমন কাজ করেছে মনে হওয়া, যা সে করেনি। কাজেকর্মে বেশি ভুল হওয়া। দীর্ঘ সময় টয়লেটে অবস্থান করা, অদেখা কারও সঙ্গে কথা বলা ইত্যাদিসহ আরও অনেক অদ্ভুত আচরণ দেখা দিতে পারে

29/01/2024

আপনার ছেলে অথবা মেয়ে যদি কোন অবৈধ সর্ম্পকে জড়িয়ে পড়ে তাহলে আর দেরি না করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ইনশাআল্লাহ তদবির এর মাধামে আপনার পারিবারিক সমস্যা সমাধান হবে
কল করুনঃ ০১৫১১০৪৩৩০১

28/01/2024

ভালোবাসার মানুষকে পেতে যে দোয়া পড়বেন

একান্তই যদি কেউ কারো প্রেমে পড়ে যায়, তবে তাকে একটি আমল করার পরামর্শ দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির ফতোয়া বিভাগ। আর তাহলো-

যে ব্যক্তি কোনো মেয়েকে ভালোবাসে তাকে শুক্রবার মধ্যরাতে উঠতে হবে এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য কামনা করতে হবে। মনের আশা পূরণের নিয়তে এ দোয়াটি পড়া যেতে পারে-

فَإِن تَوَلَّوْاْ فَقُلْ حَسْبِيَ اللّهُ لا إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ
উচ্চারণ : ‘ফা ইং তাওয়াল্লাও ফাকুল হাসবিয়াল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশিল আজিম।’ (সুরা তাওবা : আয়াত ১২৯)

অর্থ : এ সত্ত্বেও যদি তারা বিমুখ হয়ে থাকে, তবে বলে দাও, আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ব্যতীত আর কারো বন্দেগী নেই। আমি তাঁরই ভরসা করি এবং তিনিই মহান আরশের অধিপতি।

28/01/2024

আপনাদের পরিচিতি অনেক মানুষ আছে যাদের এই রকম সমস্যার ভুগতেছেন তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারের ইনশাআল্লাহ সমাধান পাবেন
call 01511043301

Want your school to be the top-listed School/college in Pabna?

Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

যেকোনো যৌন সমস্যা সমাধানের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন আমরা বিশ্বস্ততার সহিত আপনাদের কথাগুলো শুনে  সঠিক চিকিৎসা ...

Location

Category

Website

Address


Pabna Town
Pabna
6600