Mymensingh Nursing College, Batch-10

Mymensingh Nursing College, Batch-10

Share

We, the 10th batch of MNC.Its our new page . Stay with us n get latest information . Be open minded n help us to move on..

Operating as usual

09/10/2024

হসপিটালে সদ্য ক্লিনিক্যাল প্র্যাকটিসে যাওয়া প্রথম বর্ষের জুনিয়র নার্সিং স্টুডেন্টসগণ 😄

07/10/2024

বাংলাদেশের ইতিহাসে ব্রয়লার মুরগির ডিম সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে গেছে (৬০ টাকা হালি)। বাজারে দ্রব্যমূল্য/ সবজির দাম অনেক চড়া মধ্যবিত্ত, গরিব, অসহায় মানুষের নির্বাক চোখে তাকিয়ে থাকা ছাড়া কোনো উপায় নেই। ⚠️😞

Photos from Mymensingh Nursing College, Batch-10's post 04/10/2024

লাইসেন্স পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশ

14/09/2024

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

06/09/2024
31/08/2024

স্বাধীন বাংলাদেশ যাত্রার টাইমলাইন
৫ জুন থেকে ৫ আগস্ট

(শেয়ার করে রেখে দিন নিজের প্রোফাইলে)

৫ জুন
-- মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় প্রদান করে হাইকোর্ট

৬ জুন
-- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীবৃন্দ-এর ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে ঢাবি ছাত্ররা

৯ জুন
-- কোটাব্যবস্থা পুনর্বহালের প্রতিবাদে আবারও বিক্ষোভ সমাবেশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
-- দাবি মানতে সরকারকে ৩০ জুন পর্যন্ত সময় বেঁধে দেন ঢাবি ছাত্ররা।
-- বিক্ষোভ শেষে আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদল সুপ্রিম কোর্টে অ্যাটর্নি জেনারেল বরাবর স্মারকলিপি দেয়।
-- কোটা বাতিল-সংক্রান্ত হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য ৪ জুলাই দিন নির্ধারণ করা হয়

১ জুলাই
-- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে কোটা বাতিলের দাবিতে ছাত্রসমাবেশ ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয় ঢাবিসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে
-- ৪ জুলাইয়ের মধ্যে দাবির বিষয়ে চূড়ান্ত সুরাহার আহ্বান জানানো হয়
-- আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে তিন দিনের কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়

২ জুলাই
-- ঢাবির ছাত্ররা মিছিল নিয়ে শাহবাগ অবরোধ করে এক ঘন্টা
-- জাবির ছাত্ররা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ২০ মিনিটের জন্য অবরোধ করেন।

৩ জুলাই
-- ঢাবির ছাত্ররা শাহবাগ মোড় দেড় ঘণ্টার মতো অবরোধ করে রাখেন।
-- ময়মনসিংহে রেললাইনে ট্রেন অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
-- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করেন।
-- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়ক অবরোধ করেন।
-- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন
-- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পুরান ঢাকার তাঁতীবাজার মোড়ে সড়ক অবরোধ করেন।

৪ জুলাই
-- প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের আপিল বিভাগ 'নট টুডে' বলে আদেশ দেন। পরের সপ্তাহে এ বিষয়ে শুনানি হতে পারে বলে ওই দিন অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় থেকে জানানো হয়।
-- ছাত্ররা ঢাকার শাহবাগ মোড় অবরোধ করে রাখে ৫ ঘণ্টা

৫ জুলাই
-- এই দিন শুক্রবারেও চট্টগ্রাম, খুলনা ও গোপালগঞ্জে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলনকারী ছাত্ররা।

৬ জুলাই
-- দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আগের দিনের মতোই বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়।
-- আন্দোলনকারীরা সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন, ছাত্র ধর্মঘট এবং সারা দেশে সড়ক-মহাসড়ক অবরোধের ডাক দেন। এর নাম দেওয়া হয় ‘বাংলা ব্লকেড’।

৭ জুলাই
-- বাংলা ব্লকেডে স্থবির রাজধানী। অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা।

৮ জুলাই
-- ঢাকার ১১টি স্থানে অবরোধ, ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ, ৩টি স্থানে রেলপথ অবরোধ এবং ৬টি মহাসড়ক অবরোধ।
-- সারাদেশের ছাত্রদের নিয়ে 'বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন' নামে ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করা হয়।

৯ জুলাই
-- হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে দুই শিক্ষার্থীর আবেদন করে।
-- ঢাকার বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৪ ঘন্টা অবরোধ কর্মসূচি 'বাংলা ব্লকেড' পালন করা হয়।
-- পরদিন সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা 'বাংলা ব্লকেড'-এর ঘোষণা দেওয়া হয়।

১০ জুলাই
-- কোটার বিষয়ে পক্ষগুলোকে চার সপ্তাহের জন্য স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে নির্দেশ আপিল বিভাগের। প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। শুনানির জন্য আগামী ৭ আগস্ট দিন রাখা হয়।

-- ছাত্ররা ভুল করেছে মর্মে বক্তব্য রাখেন প্রধান বিচারপতি। তিনি আরো বলেন, রাস্তায় স্লোগান দিয়ে রায় পরিবর্তন করা যায় না। এটি সঠিক পদক্ষেপ না।

১১ জুলাই
-- পুলিশের বাধার মুখেই দেশের বিভিন্ন স্থানে অবরোধ পালন করেন আন্দোলনকারীরা
-- ওবায়দুল কাদের বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা সর্বোচ্চ আদালতের বিরুদ্ধে শক্তি প্রদর্শন করছেন। এটি অনভিপ্রেত ও সম্পূর্ণ বেআইনি।
-- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, শিক্ষার্থীরা 'লিমিট ক্রস' করে যাচ্ছেন।

১২ জুলাই
-- শুক্রবার ছুটির দিনেও দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ চলে
-- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন।
-- রেলপথ অবরোধ করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

১৩ জুলাই
-- আরাফাত বলেন, বিচারাধীন বিষয়ে সরকারের এখন কিছু করার নেই।

১৪ জুলাই
-- রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি দিয়ে আন্দোলনকারীরা সংসদে জরুরি অধিবেশন ডেকে কোটার যৌক্তিক সংস্কারের দাবিতে সরকারকে ২৪ ঘণ্টার সময় বেঁধে দেন ছাত্ররা।
-- শেখ হাসিনা চীন সফর শেষে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে আন্দোলনকারী ছাত্রদের রাজাকারের নাতি-পুতি বলেছে।
-- এর প্রতিবাদে রাত নয়টার দিকে ঢাবির বিভিন্ন হলে শ্লোগান ওঠে
তুমি কে? আমি কে?
রাজাকার! রাজাকার!!
-- এই শ্লোগান এতোই জনপ্রিয় হয় যে, মুহূর্তেই দেশের সকল পাবলিক ভার্সিটিতে ছোঁয়া লাগে। সকল ভার্সিটিতেই এই শ্লোগান চলে রাতভর।
-- রাতে চবিতে ছাত্রদের মিছিলে ছাত্রলীগ হামলা চালায়।

১৫ জুলাই
-- ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলে, আন্দোলনকারীদের 'রাজাকার' স্লোগানের জবাব ছাত্রলীগই দেবে।
-- ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম মন্তব্য করে, যাঁরা ‘আমি রাজাকার’ স্লোগান দিচ্ছেন, তাঁদের শেষ দেখিয়ে ছাড়বো।
-- কাদের ও সাদ্দামের মন্তব্যের পর ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হানাদার বাহিনী ঢাবির আন্দোলনকারী ছাত্রদের ওপর সশস্ত্র আক্রমণ করে। ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা গুলি করে।
-- ভয়াবহ আক্রমণে ২৯৭ জন ছাত্র আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নেন।
-- হামলার প্রতিবাদে আন্দোলনকারী ও ছাত্রলীগ উভয়ে সমাবেশ করার ঘোষণা দেয়।

১৬ জুলাই
-- পুলিশের গুলিতে রংপুরে আবু সাঈদ, চট্টগ্রামে ওয়াসিম, শান্ত, ফারুক ও ঢাকায় সবুজ আলী ও শাহজাহান শাহদাতবরণ করেন।
-- সাদ্দাম আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যে বলে, আমরা দেখে নেব, কত ধানে কত চাল।

১৭ জুলাই
-- ঢাবিসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বিতাড়ন করে 'রাজনীতিমুক্ত' ঘোষণা করে সাধারণ ছাত্ররা।
-- পুলিশের কাঁদানে গ্যাসের শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের কফিন মিছিল পণ্ড হয়ে যায়
-- সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছাত্র বিক্ষোভ, সড়ক-মহাসড়ক অবরোধ, গায়েবানা জানাজা, কফিন মিছিল এবং দফায় দফায় সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা।
-- রাত সাড়ে সাতটায় জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ। ছয়জন নিহত হওয়ার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ।
-- বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হল বন্ধের ঘোষণা ও পুলিশের তৎপরতার মুখে অনেক শিক্ষার্থী সন্ধ্যা নাগাদ ক্যাম্পাস ছেড়ে যান। তবে হল বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে রাতেও অনেক ছাত্রছাত্রী হল ও ক্যাম্পাসে অবস্থান করছিলেন।

১৮ জুলাই
-- সারাদেশের প্রায় সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ মিছিল। হানাদার আওয়ামী পুলিশ বাহিনীর হামলা।
-- প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা এদিন আন্দোলনের মূল হাল ধরে
-- মুগ্ধসহ মোট ৪০ জন শাহদাতবরণ করেন।
-- সংঘর্ষ বেশি হয় ঢাকায়।
-- সারাদেশে বিজিবি মোতায়েন।

১৯ জুলাই
-- শিক্ষার্থীদের 'কমপ্লিট শাটডাউন' বা সর্বাত্মক অবরোধের কর্মসূচি ঘিরে রাজধানী ঢাকায় ব্যাপক সংঘর্ষ, হামলা, ভাঙচুর, গুলি, অগ্নিসংযোগ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটে।
-- দেশের বিভিন্ন জেলাতেও ব্যাপক বিক্ষোভ, সংঘর্ষ ও সহিংসতা হয়।
-- পুলিশ ও বিজিবির নৃশংস গুলিতে ১১৯ জন শাহদাতবরণ করেন। এদিন আন্দোলন গণআন্দোলনে রূপ নেয়। এদিন রাস্তায় ছাত্রদের চাইতেও বেশি ছিল নানান শ্রেণি পেশার মানুষ। বলাবাহুল্য সারাদেশের চেয়ে রাজধানী ঢাকা ছিল বেশি অগ্নিগর্ভ।
-- ঢাকার যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, রামপুরা-বাড্ডা, সায়েন্সল্যাব, মিরপুর ১ ও ১০, মহাখালী, মোহাম্মদপুর, সাভার ছিল আন্দোলনের মূল হটস্পট।
-- রাতে সারা দেশে কারফিউ জারি, সেনাবাহিনী মোতায়েন। ইন্টারনেট সেবা সম্পূর্ণ বন্ধ।

২০ জুলাই
-- দেশজুড়ে কারফিউ, সেনা মোতায়েন। সাধারণ ছুটি ঘোষণা।
-- রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ, ধাওয়া ও গুলি। উল্লেখযোগ্য স্থান হচ্ছে, যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, বাড্ডা, মিরপুর ও মোহাম্মদপুর।
-- পুলিশ ও বিজিবির গুলিতে মোট ৭১ জন শাহদাতবরণ করেন।
-- প্রধান সমন্বয়ক নাহিদকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ
-- আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক তিন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে আট দফা দাবি পেশ।

২১ জুলাই
-- কোটা সংস্কার করে ৭% কোটা রেখে রায় প্রদান করে আদালত।
-- এদিনও রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন অব্যাহত থাকে।
-- হানাদার পুলিশ ও বিজিবির নির্মম গুলিতে ৩১ জন শাহদাতবরণ করেন।
-- চার দফা দাবি পূরণের জন্য বৈষম্যবারোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা ৪৮ ঘন্টা সময় বেঁধে দিলেন। চার দফা দাবির মধ্যে রয়েছে, ইন্টারনেট সংযোগ চালু করা, শিক্ষার্থীদের আসার ব্যবস্থা করে দিয়ে হল খুলে দেওয়া, আন্দোলনের সমন্বয়কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং কারফিউ তুলে দেওয়া। এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন চারজন সমন্বয়ক।
-- নাহিদকে ব্যাপক নির্যাতন করে রাস্তায় ফেলে রেখে যায় পুলিশ।

২২ জুলাই
-- কোটা সংস্কার করে প্রকাশিত রায়ের প্রজ্ঞাপনের প্রস্তুতি চলে
-- প্রতিদিন মানুষ হত্যার প্রতিবাদে সাধারণ ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ অব্যাহত থাকে। তবে আন্দোলন স্তিমিত হতে থাকে।
-- এদিনও ১০ জন শাহদাতবরণ করেন। এর মধ্যে কয়েকজন ছিলেন আগের আহত হওয়া।

২৩ জুলাই
-- কোটাপ্রথা সংস্কার করে প্রজ্ঞাপন জারি।
-- সরকার কয়েক হাজার মামলা দিয়ে গণগ্রেপ্তার শুরু করে।

২৪ জুলাই
-- কোটা আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও রিফাত রশীদের খোঁজ পাওয়া গেছে।
-- নিখোঁজ থাকার পাঁচ দিন পর আসিফ ও বাকেরকে চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে যাওয়া হয়েছে বলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দুজনই জানিয়েছেন।
-- আর রিফাত আত্মগোপনে আছেন।
-- ব্লক রেইড দিয়ে গণগ্রেপ্তার চলছেই।

২৫ জুলাই
-- আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও অন্য অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই কোটা সংস্কারের যে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে, সেটিকে তাঁরা চূড়ান্ত সমাধান মনে করছেন না। যথাযথ সংলাপের পরিবেশ তৈরি করে নীতিনির্ধারণী জায়গায় সব পক্ষের অংশগ্রহণের ভিত্তিতে প্রজ্ঞাপন দিতে হবে।
-ছাত্রদের বিবৃতি
-- শেখ হাসিনা মেট্রোরেলের ভাঙ্গা অংশ দেখে চোখের পানি ফেলতে শুরু করেছেন।

২৬ জুলাই
-- এলাকা ভাগ করে চলছে 'ব্লক রেইড'। সারা দেশে অভিযান। সারা দেশে অন্তত ৫৫৫টি মামলা। গ্রেপ্তারের সংখ্যা ৬ হাজার ২৬৪।
-- সাদা পোষাকে ডিবি হারুনের সন্ত্রাসীরা হাসপাতাল থেকে ছাত্রনেতাদের তুলে নিয়ে যায়।

২৭ জুলাই
-- ১১ দিনে গ্রেপ্তার ৯ হাজার ১২১ জন। আতঙ্কে মানুষ ঘরছাড়া।
-- ছাত্রনেতাদের গ্রেপ্তার ও নির্যাতন করতে থাকে ডিবি হারুন

২৮ জুলাই
-- মোবাইল ইন্টারনেট ১০ দিন পর সচল।
-- কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুমকে হেফাজতে নিয়েছে ডিবি হারুন।
-- ডিবি হারুন জোর করে গান পয়েন্টে ছাত্রনেতাদের দিয়ে আন্দোলন প্রত্যাহারের বিবৃতি আদায় করে।
-- আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক মাহিন সরকার, আব্দুল কাদের ও আব্দুল হান্নান মাসুদ অজ্ঞাত স্থান থেকে আগের বিবৃতি প্রত্যাহার ও ৯ দফা দাবী নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়।

২৯ জুলাই
-- ছাত্র আন্দোলনে প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালনের জন্য খুনী হাসিনার নেতৃত্বে ১৪ দলের মিটিং-এ জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত হয়।
-- একইসাথে ছাত্রআন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে খুনসহ অন্যান্য মামলা দিয়ে কঠোর শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় গণহত্যাকারী ১৪ দল।
-- ডিবি হারুন কর্তৃক জোর করে বিবৃতি আদায়ের ঘটনায় ছাত্ররা আবার বিভিন্ন ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।
-- চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, জাবি ও রাবিতে পুলিশ ছাত্রদের ওপর হামলা করে।
-- অনেক ক্যাম্পাসে ছাত্রদের সাথে শিক্ষকরাও বিক্ষোভ করে

৩০ জুলাই
-- হত্যার বিচার চেয়ে মুখে লাল কাপড় বেঁধে মিছিল করে ছাত্র ও শিক্ষকরা
-- জাতিসংঘ মহাসচিবের বিবৃতি, স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান।
-- ফেসবুকের প্রোফাইল লাল রঙের ফ্রেমে রাঙিয়েছেন সারাদেশের মানুষ। গণহত্যাকারীরা কালো ফ্রেম দিয়েছে। তবে সেটা নিতান্তই নগণ্য।
-- নাটক ও সিনেমা সংশ্লিষ্ট মানুষরা খুনী হাসিনার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শণ করেন।

৩১ জুলাই
-- ছাত্ররা 'রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোস' কর্মসূচি পালন করে।
-- ৯ দফার পক্ষে জনমত গঠন করতে থাকে ছাত্ররা।
-- সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের তোপের মুখে পড়েন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের
-- ঢাবির শিক্ষকরা সমন্বয়কদের ছাড়াতে ডিবি অফিসে গেলে পুলিশ তাদের হেনস্তা করে। পরিবারের সাথেও দেখা করতে দেওয়া হয়নি।

১ আগস্ট
-- ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ভূমিকার জন্য জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।
-- ছয় সমন্বয়ককে ছেড়ে দিয়েছে ডিবি

২ আগস্ট
-- ৯ দফা আদায়ের দাবিতে সারাদেশে গণমিছিল করে ছাত্র জনতা।
-- রাজধানীসহ বিভিন স্থানে পুলিশের সাথে ছাত্র জনতার সংঘর্ষ হয়।
-- পুলিশের গুলিতে ৩ জন শাহদাতবরণ করেন। পরিস্থিতি আবারো উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
-- ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছে ১৫ হাজার মানুষ।

৩ আগস্ট
-- ৯ দফা না মেনে গণগ্রেপ্তার ও গণহত্যা চালু রাখার প্রতিবাদে শহীদ মিনারে বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ করে ছাত্র জনতা।
-- সেনাপ্রধান তার সেনা কমান্ডার নিয়ে মিটিং করেন। সেখানে তিনি এই বার্তা পান যে, সেনাবাহিনী আর গুলি করতে প্রস্তুত নয়।
-- কয়েক লক্ষ মানুষের উপস্থিতিতে নয় দফা বাদ দিয়ে ১ দফার (খুনী হাসিনার পদত্যাগ) ঘোষণা দেয় ছাত্রনেতারা।
-- হাসিনা ছাত্রদের আলোচনা করার প্রস্তাব দেয়। প্রয়োজনে মন্ত্রীদের কয়েকজন পদত্যাগ করার ঘোষণাও দেন। ছাত্ররা সব আলোচনা নাকচ করে দেন।
-- আবারো ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয় সরকার।
-- শহীদ আবু সাইদের খুনী দুইজন পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত ও প্রেপ্তার করে পুলিশ।
-- ছাত্রজনতাকে রাস্তায় প্রতিহত করতে কড়া নির্দেশ দেয় খুনী হাসিনা।

৪ আগস্ট
-- রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ মিছিলে হামলা চালায় আওয়ামী সন্ত্রাসী। এদিন পুলিশের সাথে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা ছাত্রদের গুলি করে। কিন্তু হাজার হাজার ছাত্র ইট পাটকেল দিয়ে সন্ত্রাসী ও হানাদার পুলিশ বিজিবিকে প্রতিরোধ করে।
-- কয়েকটি স্থানে সেনাবাহিনীও গুলি করে।
-- সারাদেশে ১৩০ জন খুন হন। এর মধ্যে ছাত্রলীগ, পুলিশ ও যুবলীগেরও কিছু সদস্য রয়েছে। লাখো ছাত্ররা এদিন সন্ত্রাসীদের অনেককে ভালোভাবে উত্তম-মাধ্যম দেয়।
-- পরদিন ঢাকামুখী লং-মার্চের কর্মসূচি দেয় ছাত্র জনতা।
-- অনেক আওয়ামী সন্ত্রাসীদের অফিস ও বাড়িতে আগুন দেয় প্রতিশোধ পরায়ন ছাত্র-জনতা।

৫ আগস্ট
-- সকাল থেকেই ব্যাপক মারমুখী অবস্থান নেয় পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী।
-- সারা ঢাকা শহরে খন্ড খন্ড যুদ্ধ শুরু হয় ছাত্র জনতার সাথে।
-- সকাল সাড়ে দশটার পর সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে হাসিনা পালিয়ে যায়।
-- কর্মরত পুলিশরা এই খবর না জানায় তারা জনতার সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যায়। অনেক মানুষকে তারা খুন করতে থাকে।
-- সেনাবাহিনী প্রধান দুইটায় ভাষণ দিবেন বলে ঘোষণা দেন।
-- ১২ টায় শাহবাগের পুলিশ ও সেনাবাহিনী রাস্তা ছেড়ে দেয়।
-- ১ টায় মানুষ জেনে যায়, হাসিনা পালিয়ে গেছে।
-- সারাদেশের বিশেষভাবে ঢাকার মানুষ সব রাস্তায় নেমে নেচে গেয়ে উদযাপন করতে থাকে।
-- গলিতে গলিতে মিস্টি বিতরণ ও ঈদ মোবারক বলে কোলাকুলি করতে থাকে মানুষ।
-- রাস্তায় রাস্তায় মানুষ সিজদা দিয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করতে থাকে।
-- দেশে বিভিন্ন মোড়ে থাকা স্বৈরাচার মুজিবের সকল মুর্তি ভেঙ্গে দেয় আন্দোলনকারী ছাত্রজনতা
-- পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায় ও আত্মগোপন করে। অনেকেই ছাত্রজনতার কোপানলে পড়ে খুন হয়।
-- রাজধানীর মানুষদের একটা বড় অংশ গণভবনে গিয়ে হাসিনার ওপর রাগ ক্ষোভ গণভবনের ওপর ঝাড়ে।

৬ আগস্ট
-- বাংলাদেশে উদিত হয় নতুন সূর্য। আওয়ামী হানাদার মুক্ত বাংলাদেশের নতুন রক্তিম যাত্রা শুরু হয়।

~ Ahmed Afgani

Photos from Mymensingh Nursing College, Batch-10's post 29/08/2024

সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, কমপ্রিহেনসিভ পরীক্ষার ফর্ম পুরণ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ।

অনলাইনে আবেদনের সময় সীমা- ২৯ আগস্ট, ২০২৪ খ্রি হতে ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি. পর্যন্ত
হার্ড কপি জমা- ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ বিকেল ৪ ঘটিকা পর্যন্ত।

পরীক্ষার সময়, কেন্দ্র পরবর্তীতে নোটিশের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে জানানো হবে।

23/08/2024

এই ২৪ এর বন্যা ভারত বাংলাদেশের এর যে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি করল। একটা সাধারণ পরিবার আগামী ৫০ বছরেও তা ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না ।
এটা ছিল তাদের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং মোদী ও ফেসিস্ট হাসিনা সরকারের চক্রান্ত।

ভারতের সীমান্তবর্তী চারদিকের দেশগুলো পাকিস্তান চীন বাংলাদেশ নেপাল ভুটান কারো সাথেই কূটনৈতিক সম্পর্ক বর্তমানে ভালো চলছে না। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এরা শত্রু ভাবাপন্ন বিভিন্ন কার্যক্রম চালাচ্ছে। ইন্ডিয়া হয়তো ভুলে গেছে তাদের চিকেন নেক এবং সেভেন সিস্টারের কথা। ইতোমধ্যে ডঃ ইউনুস সরকার ভারতকে সতর্ক করে দিয়েছে আর আমাদের চীন পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্র তো আছেই খেলা হবে বেেে।।।।। এই সময়টাতে দরকার সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর এর মত একজন লোক। ইনশাল্লাহ সময় আসতেছে বাংলাদেশের মানচিত্র পরিবর্তন হবে।

23/08/2024

সেবার পাশাপাশি আর্থিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকতে চান নার্সরা.......।

বন্যার্তদের সহযোগিতায় এই সংকটকালিন মুহূর্তে সেবার পাশাপাশি অর্থ দিয়েও পাশে থাকতে চান সারা দেশের নার্সরা। সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন পোস্টে দেখা যায় তারা একদিনের সমপরিমাণ বা বেতনের ১০% কর্তন করে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে চান।
বর্তমানে ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, কক্সবাজার, সিলেট, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জে বন্যায় প্লাবিত। দেশের এই পরিস্থিতিতে অন্য সকল পেশাজীবীদের মতো এগিয়ে আসতে চান নার্সরাও। বর্তমানে সরকারি পর্যায়ে প্রায় ৪০ হাজারের মতো নার্স কর্মরত আছেন। তাদের একদিনের নূন্যতম বেতন যদি একহাজার টাকা করেও হয় মোট ৪০ হাজার নার্সের একদিনের বেতন দাঁড়ায় ৪০কোটি টাকা। এ টাকাটা সরকারি মাধ্যমে বা সরাসরি আইবাসের মাধ্যমে যথাযথ প্রক্রিয়ায় উৎসর্গ করতে চান নার্সরা।

23/08/2024

টিএসসিতে গাড়ির লাইন লেগে গেছে। প্রত্যেকটা গাড়ি ভর্তি ব্যক্তিগত উদ্যোগে সংগ্রহ করা ত্রাণ। এতো মানুষ ত্রাণ দিতে এসেছে যে ভলান্টিয়াররা রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে ত্রাণ নিতে।

এই প্রথমবার জীবনে অতিরিক্ত ভীড়ে কারো হিমশিম খাওয়া দেখে বিরক্ত না লেগে শান্তি লাগল। কি সুন্দর একটা বাংলাদেশ আমাদের।

এমন স্বাধীনতাই তো আমরা চেয়েছিলাম, তাইনা?

19/08/2024

স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ে এই দুই জন ব্যাক্তি, নার্সিং সেক্টরের প্রশাসনিক গুরুত্বপূর্ণ নির্বাহী আদেশ জারি করে থাকে।
আপনারা যৌক্তিক দাবি করে জানাতে পারেন। ইমেইল বা মোবাইলে ফোন করে।

19/08/2024

নার্সিং ও মিড ওয়াইফারি প্রফেশনের প্রিয় ভাইয়া এবং আপুরা বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে যেহেতু বাংলাদেশের এই তরুণ ছাত্র সমাজ গোটা রাষ্ট্র সংস্কার ও সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট এর জন্য দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে,তাই আমরা যারা নার্সিং সমাজ আছি -

আপনাদের প্রতি বিনীত অনুরোধ, বাংলাদেশের ৬৪ জেলার সকল সরকারি ও বেসরকারি সকল নার্সিং কলেজ ও নার্সিং ইনস্টিটিউট, নার্সিং প্রতিষ্ঠান, বিএসসি ইন নার্সিং , ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সাইন্স এন্ড মিডওয়াইফারি,
ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি, পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিং
পোস্ট বেসিক বিএসসি মিডওয়াইফারি সহ সকল ধরনের কোর্সের যারা ইতোমধ্যে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন, স্ব- স্ব প্রতিষ্ঠান থেকে
সমন্বয়ক ও প্রতিনিধিদের নিয়ে--

আপনারা আপনাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতি, অযোগ্য স্বৈরাচার প্রতিষ্ঠান প্রধান, প্রতিষ্ঠানের স্বৈরাচারী সিদ্ধান্ত- সিস্টেম, আবাসিক হল ও হোস্টেলের অনিয়ম, সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের অনিয়ম, ইন্টার্ন ভাতা বৃদ্ধি ও ইন্টার্নদের আবাসিক হল বঞ্চনা, আপনারা আপনাদের সকল ন্যায্য দাবি-দাওয়া, নার্সিং প্রফেশনের গ্রহণযোগ্যতা ও সেবার মান বৃদ্ধির লক্ষ্মে "বিসিএস সেবা" ক্যাডার চালু করনসহ, বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে নার্সিং উচ্চতর ডিগ্রী চালু করানোর জন্য নার্সিং অনুষদ, কারিগরি নার্সদের জন্য আলাদা প্লাটফর্ম, ভুয়া নার্স সনাক্তকরণ, প্রতিটি নার্সিং কলেজ ও হাসপাতালে মোবাইল টিম গঠন, সরকারি বেসরকারি প্রতিটি হাসপাতালে অনিয়ম বঞ্চনা বৈষম্য নিয়ে অভিযান চালান, প্রাইভেট ক্লিনিক,প্রাইভেট হাসপাতাল সমূহের নার্সদের বৈষম্য ও বেতন কাঠামো নিয়ে কথা বলেন বিভিন্ন প্রাইভেট হাসপাতালে নার্সদের নির্যাতন ও বঞ্চনা, নার্সিং ইউনিফর্ম পোশাক মানসম্মত পূর্বের পোশাক সাদা রাখার দাবি, বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল এর সঠিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা, অযোগ্য রেজিস্টার ও অযোগ্য ডিজি, তাদের অক্ষমতা অনিয়ম দুর্নীতি। বিশেষ করে নার্সিং ও মিডওয়াইফারী অধিদপ্তরের যে নিয়োগ বাণিজ্য ও বদলি বাণিজ্য। এছাড়া নার্সিং ও মিডওয়াইফারি নিয়োগ প্রক্রিয়া অতি দীর্ঘ এবং বিলম্ব করা কোনভাবেই কাম্য নয় এসব নিয়ে মাঠে নেমে যান। নির্দিষ্ট সময়ের সর্বোচ্চ ১ বছরের (বিপিএসসি সকল প্রক্রিয়া) মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য আলটিম্যাডাম দিতে হবে।

সময় এসেছে এখনি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছ থেকে সঠিক এবং ন্যায্য দাবি দেওয়া অধিকার আদায় না করতে পারলে পরবর্তীতে তা আদায় করা অতি কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। বলে রাখা ভালো এই সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডঃ ইউনুস উনি একজন নার্স বান্ধব মানুষ। উনার নিজেরও একটি নার্সিং কলেজ আছে, তাই নার্সদের কোন অনিয়ম অন্যায় বৈষম্য, নিয়ে কথা বললে আশা রাখি ইনশাল্লাহ আমাদের সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মোঃ ইউনুস অতি দ্রুত তা সমাধান করার চেষ্টা রাখবেন।

তাই নার্সিং সমাজ অতি দ্রুত জেগে উঠুন আপনারা আপনাদের নিজ নিজ জায়গা থেকে সবাই সোচ্চার হোন
আপনি আপনার নিজের সাংবিধানিক অধিকার সম্পর্কে সচেতন হন। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান থেকে দাবি দাওয়া নিয়ে আপনি ও আপনারা সকলে রাজপথে, মাঠে থাকুন। প্রতিষ্ঠানের প্রধান বরাবর সংশ্লিষ্ট সেক্টর বরাবর মার্চ ফর জাস্টিস, march for rights জন্য কাজ করে যান। আপনারা দেওয়ার সমূহ লিখিত প্রজ্ঞাপন আকারে জেলা সিভিল সার্জন অফিস, ডিজি, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধি দপ্তর, রেজিস্টার,বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল ঢাকা, সবশেষে স্বাস্থ্য বিভাগের উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারের বেগম নুরজাহান বেগম বরাবর , স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় বরাবর পাঠিয়ে দিন সরাসরি অথবা কুরিয়ার যোগে।
©

19/08/2024

ভূয়া নার্স নিধনে ময়মনসিংহের সকল সরকারি বেসরকারি নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের এক হওয়ার আহবান জানাচ্ছি।

18/08/2024

আমি কোনোদিনই এপ্লিকেশন লেখা পছন্দ করতাম না,যাও ২,৪ লেখতাম তাও ভুল ধরতেন শিক্ষকরা ।

কিন্তু এতো অশিক্ষিতর মতো এপ্লিকেশন লিখতাম না ।

আমি ভাবতাম আমিই মনে হয় লেখতে পাই না । যাক, এখন মন রে একটু সান্তনা দেয়া যাবে । আমি অন্তত তার থেকে ভালো এপ্লিকেশন লিখতাম ।

09/08/2024

আপনার এক একটা ফেসবুক পোস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কে প্রশ্নবিদ্ধ করতেছে!

যারা হামলা, ভাংচুর, তিলাওয়াত, গ্রাফিতি ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে প্রতিনিয়ত পোস্ট করছেন আমি বলবো আপনি অবশ্যই এই আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্যই এটা করছেন। এসকল বিচ্ছিন্ন ঘটনার জন্য এই আন্দোলন কে প্রশ্নবিদ্ধ করার অধিকার আপনাকে কে দিয়েছে?!. মানুষ মরেছে ভাই, মানুষ। যারা মাঠে থেকে আন্দোলন করেছে তারা বুঝে এর মর্ম। মানুষের থেকে বিল্ডিং বড় না। মানুষের থেকে কোন তিলাওয়াত আগে হলো সেটা বড় না। মানুষের থেকে কোথায় কোন গ্রাফিতি হবে কি হবে না সেটা বড় না। হাজার খানেক মানুষের আত্মত্যাগ এখানে, ব্যাপার টাকে এত সহজেই ছোট করে ফেলছেন?!

আপনাদের প্রত্যেক টা উস্কানিমূলক পোস্ট এই আন্দোলনের আত্মত্যাগকে ছোট করছে। এতগুলো প্রাণ চলে গেল, আর আমরা বিভিন্ন রাজনৈতিক
ষড়যন্ত্রের মায়াজালে নিজেদেরকে বেপরোয়া করে তুলছি। আর প্রতি নিয়তই প্রশ্ন তুলছি,"এজন্যই কি
স্বাধীন হয়েছি?!.

...এগুলো কি ভাই?

অন্তত দেশের জন্য যদি কিছু করতে চান, আপাতত চুপ থাকেন। একদম চুপ! এখন কোন বিচার কাওকে দিতে চাইলে যে যার মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট বিচার দেন। দেশের অভ্যন্তরে কোন্দল সৃষ্টি করেন না। যে বা যারাই এগুলো করছেন তারা এসব পোস্ট শেয়ার বন্ধ করুন। বিবেককে কাজে লাগান। এই মহান ত্যাগকে তুচ্ছতাচ্ছিল্যের পাত্র বানায়েন না।
ধন্যবাদ।

08/08/2024

অভিনন্দন ২য় স্বাধীন বাংলাদেশের
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে যারা আছেন সকলকে...

08/08/2024

কথায় কথায় জামাত শিবির জঙ্গী যেই ট্যাগটা।

গত ১৫ বছর সবচেয়ে Minority কারা ছিলো জানেন?

যারা Islam practice করতো।
মুখে দাড়ি আছে, নামাজ পরে, পরিপূর্ণ পর্দা করে, নিজের Facebook wall এ নিজের ধর্মের কোরান-হাদিস শেয়ার দেয় মানেই তারা শিবির না হয় জ*ঙ্গী।

কোন ইসলামিক বই রাখতেও ছাত্ররা ভয় পেতো।
পাছে সেটাকে জিহাদি বই বলে চালিয়ে জ*ঙ্গী হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। এবং সেক্ষেত্রে তাদের পশুর মতো মারাও জায়েজ হয়ে যায়। ধর্ম নিরপেক্ষতা মানে সব ধর্মের মানুষের দেশে সমান অধিকার থাকবে নিজ ধর্ম পালনের। কিন্তু এটা কতোটুকু ছিলো সবাই দেখেছেন নিত্যদিনকার ছোট-বড় নানান ঘটনায়। ইসলামের বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য বহনকারী আমরা সাধারণ মানুষেরও বাঁকা নজর, বাঁকা কথা থেকে বাঁচতে পারিনি।
আমরা আদতে সংখ্যায় লঘু না হলেও, we did indeed feel like that!

©

05/08/2024

❤️❤️স্বাধিনতা❤️❤️

31/07/2024

নার্সিং এর শিক্ষকগোষ্ঠী গর্তে লুকিয়ে আছে। সম্মান দিতে চাই কিন্তু কিভাবে যেন আসতে চায় না, জোর করি, তবুও আসতে চায় না। গুটি কয়েক এক্সেপশনাল থাকবেন তাদের কথা আলাদা। আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি, তাদের নীতি নৈতিকতা, আদর্শ আর আপনাদের আদর্শ?! ছাত্র-ছাত্রীদের দমন পীড়ন চালাতে আপনারা সবসময়ই পটু। পরীক্ষায় ফেইলের ভয় দেখিয়ে সবসময় মানসিক নির্যাতনে রাখতে পারেন। এগুলোর মাধ্যমে নিজেদের অযোগ্যতা ঢাকার চেষ্টা চালান। অধিকাংশই যখন ছাত্র থাকে অনেক উদ্যোগ নিতে চাইলেও নিতে পারে না, দিন শেষে তারা গুটি কয়েক সাফার করবে তাই।এর শেষ কোথায়?! জাতি হিসেবে আমরা অনেক কিউট, কেমনে জানি আমরা এসকল আযোগ্য নির্লজ্জদের দিন শেষে তেল দিতেই ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়ি। খুব সহজেই আত্নসম্মান বিসর্জন দিয়ে ফেলি, দমন পীড়ন সব সহ্য করতে থাকি। এগুলোর অবসান কাম্য।


দিন শেষে আমরা না পারছি কিছু শিখতে, না পারছি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট এ কাজ করতে। আমাদের প্রফেশন দিন শেষে মুখ থুবড়ে পড়ছে। চলমান কোটা আন্দোলনের মত হাজারো বৈষম্যের শিকার আমাদের প্রফেশন।


আমরা প্রচন্ড রকমে যোগ্য শিক্ষাগুরুর অভাব বোধ করছি।

30/07/2024

তুমি কখনো মনে করো না যে, জালিমরা যা করে সে বিষয়ে আল্লাহ গাফিল। তবে তিনি তাদেরকে সেদিন পর্যন্ত অবকাশ দেন, যেদিন চক্ষু হবে স্থির।

(সূরা ইবরাহীম, আয়াত ৪২)

16/07/2024

শহীদ আবু সাইদ ভাইকে মহান আল্লাহ তায়ালা জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন । আমীন

Want your school to be the top-listed School/college in Mymensingh?

Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

হসপিটালে সদ্য ক্লিনিক্যাল প্র্যাকটিসে যাওয়া প্রথম বর্ষের জুনিয়র নার্সিং স্টুডেন্টসগণ 😄
শুভ সকাল  #everyone
নামাজ পড়তেই হবে ।
Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.Whenever yo...

Location

Website

Address


MymensinghMedical College Road, Charpara
Mymensingh
Other Colleges & Universities in Mymensingh (show all)
BANGLADESH AGRICULTURAL UNIVERSITY BANGLADESH AGRICULTURAL UNIVERSITY
BAU
Mymensingh, 2202

Bangladesh Agricultural University Bangladesh Agricultural University
Bangladesh Agricultural University
Mymensingh, 2202

BAU was established in 1961.The campus, with an area of 4.85 km².There is 6 faculty having seat 120

Mymensingh Engineering College (MEC) Mymensingh Engineering College (MEC)
Rahmatpur, Khagdahar
Mymensingh, 2208

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার শিক্ষা মন্ত্রণালয় কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর

Bangladesh Agricultural University, Mymensingh Bangladesh Agricultural University, Mymensingh
BAU Mymensingh
Mymensingh, 2202

Welcome to the evergreen campus of Bangladesh Agricultural University (BAU). Green is the symbol of life,a radiant and vibrant life that forms the core of human existence and civilization; and exactly that is what we all are here involved in with BAU

HM Abu Saim HM Abu Saim
Mymensingh, JAMALPUR

Hd mahim Hd mahim
Mymensingh

���

Md sofir uddin Md sofir uddin
Mymensingh

মানুষ হচ্ছে মেঘের মত। তারা আসবে, তারা যাবে নিজেকে থাকতে হবে আকাশের মতো স্থীর🖤

Rafiqul Rafiqul
Netrokona
Mymensingh

I love my country � I love my motherland ��

Ashik hasan Ashik hasan
Mymensingh

Not

Hridoy Ahmed Hridoy Ahmed
Trisal
Mymensingh

Bangladesh Institute of Professional Management-BIPM Mymensingh Bangladesh Institute of Professional Management-BIPM Mymensingh
Durlov Dalia Tower, 10 Horikishure Roy Road (1st Floor), Sadar Mymensingh. Contract: (+88)01776293751, (+88)01917293753
Mymensingh, 2200

🌐🎓 Welcome to the official page of Bangladesh Institute of Professional Management (BIPM)! 🌐🎓

Amr islam Amr islam
Mymensingh