The diploma students for computer science

it is diploma students site. the all informestion for diploma exam and other notificition for diplom

Operating as usual

05/08/2019

ঘরে বসে ইনকাম করতে চান।
আপনি কি আউটসোর্সিং শিখতে চান এবং ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে চান? তাহলে আপনার জন্যই রয়েছে ইমেইল মার্কেটিং এ কাজের সুযোগ। ইচ্ছুক প্রার্থী রা আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
মোবাইলঃ ০১৭২১২৯১১৯৬
Email: [email protected]
অথবা কমেন্ট করে জানান।
(বিদ্রঃ আপনার অবশ্যই পার্সোনাল কম্পিউটার থাকতে হবে। কোন এন্ট্রি ফ্রি লাগবে না)

28/06/2019

প্রকাশ্যে কুপিয়ে রিফাতকে হত্যা: যা বললেন তার স্ত্রী মিন্নি

25/06/2019

শুধুমাত্র ২০১৮ সালে ৭৭% অপ্রয়োজনীয় সিজার অপারেশন করা হয়েছে আমাদের দেশে।

24/06/2019

.

02/09/2017

ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাক্টঃ
1। তামাম দুনিয়ার ব্যাবাক সাবজেক্ট সোজা খালি
ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট বাদ দিয়া।
2। একমাত্র ইঞ্জিনিয়ারদের পক্ষেই সম্ভব সকাল ৭:৪০তে উইঠ্যা
সকাল ৮:০০ টার ক্লাশ করা।
3। জিন্সের প্যান্ট আর টি শার্ট হইতাছে ইঞ্জিনিয়ারদের জাতীয় পোশাক।...
4। সাধারন মানুষ ভাঙ্গা জিনিস জোড়া দেয়, আর
ইঞ্জিনিয়াররা আগে জিনিসটা ভালোভাবে ভাঙ্গে তারপর
জোড়া লাগায়।
5। ইঞ্জিনিয়াররা তৈরি করতে পারে না এমন কিছুই নাই,তারা
খালি একটা মাইয়্যার সাথে রিলেশন করতে পারে না। 6। দুনিয়ার কোন কিছুর দাম বাড়লেও আমাদের মাথা ব্যাথা
নাই।খালি সিগারেটের দাম ৫
টাকা থেকে ৬ টাকা হলেই আমাদের মাথায় আগুন ধরে যায়।
(আমার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।)
7। আমরা সমাধান করতে ভালোবাসি,যেখানে কোন সমস্যা নাই
ওখানেও আমরা সমস্যা তৈরি করে তারপর সমাধান করি। 8। যে কোন ইকুয়েশন ডেরাইভ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব।খালি
আমাদের কি প্রমান করতে হবে সেই ইকুয়েশন একবার লেইখ্যা
দেন।
9। তুমি কি কপার(CU) আর টেলুরিয়াম(TE)দিয়া তৈরি। কারন
তুমি কিউট(CUTE)। এভাবেই ইঞ্জিনিয়াররা ফ্লার্ট করে।
10। আমাদের জীবনের ভয়ংকর দুস্বপ্ন হল টিচার ক্লাশ নিতাছেন কিন্তু এটেন্ডেন্স
দিতাছেন না!
11। আমদের পরীক্ষার আগে একটা রাত টাইম দাও আমরা
তোমাকে সিলেবাস শেষ
করে দেব।
12। একজন ইঞ্জিনিয়ারই জানে যে আরেকজন ইঞ্জিনিয়ার কি বা*ডা জানে। কিন্তু সাধারন
মানুষ আমাদের জ্ঞানের ঢেকি ভাবে।
13। আমরা রাতের বেলা ঘুমাই না আর ভোরবেলা উঠিনা।আমরা
ভোরে ঘুমাই আর সন্ধ্যার
দিকে উঠি।
14| আমাদের সাথে ঝগড়া করা আর গালে বসা মশা মারা একই কথা।কারনমশা মরুক আর না মরুক নিজের গালে থাপ্পর মারতে
হবেই।
15| প্রত্যেক নতুন Semester আসলে সবার মুখে একটাই হতাশা, এই
বছর ও কোন
সুন্দর মাইয়্যা ভর্তি হলো না রে পাগলা।
16| একটা মাতাল ইঞ্জিনিয়ার যত ভালো ইংলিশ বলতে পারে,আমেরিকানরাও অত ভালো ইংলিশ বলতে পারে কিনা
সন্দেহ।
17| প্রত্যেক Semester এর শেষে " এই Semesterটা টেনে টুনে পাস
করে যাই নেক্সট
Semester এ দেখাই দিব আমি কি জিনিস..!"
কিন্তু আর দেখানো হয় না কিছুই।

18/08/2017

Diploma in engineering point great
1. 80-100 =A+ = 4.00= 1st class
2. 75-79 = A=3.75 =1st class
3. 70-74 = A- = 3.50 = 1st class
4. 65-69 = B+ = 3.25 =1st class
5. 60-64 = B = 3.00 = 1st class 6. 55-59 = B- = 2.75 = 2nd class
7. 50-54 = C+ = 2.50 =2nd class
8. 45-49 = C = 2.25 =2nd class
9. 40-44 = D = 2.00 = 3rd class.

26/06/2017

সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা 🗼ঈদ মোবারক🗼

Timeline photos 31/05/2017

Computer 6 th symester exam roatin

EDGE.COM 27/05/2017

EDGE.COM

এই post এর বিবৃত তথ্য ব্যবহার করে আপনি যদি কোন প্রকার ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে তার দায়ভার শুধুই আপনার। আমি নিজেকে একজন Techno-Libertarian মনে করি এবং মনে প্রাণে বিশ্বাস করি যে অনলাইনের প্রতিটি তথ্য জানার নিরুঙ্কুশ স্বাধীনতা প্রতিটি ইউজারের রয়েছে। তাই এই টিউন শেয়ার করছি। যেটা করবেন নিজ দায়িত্বে করবেন। আমি বা www.ed-ge.tk আপনার কোন প্রকার ক্ষতির জন্য দায়ী থাকব না। হলিউডি ছবির ওই দৃশ্যের কথা মনে আছে যেখানে গডফাদার তার পোষা খুনীর সাথে কখনো মখোমুখি সাক্ষাত না করে এক অতি গোপন নেটওয়ার্কের মধ্য দিয়ে হুকুম দিয়ে যান, অথবা কি মনে
পড়ে আঞ্জেলিনা জুলি অভিনীত ‘Hacker’ ছবিটির কথা যেখানে অপরাধীরা এক নাম না জানা নেটওয়ার্কের ভেতর নানা অপরাধ করত---যেখানে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নাক গলাতে পারত না? আপাতদৃষ্টিতে রূপালী পর্দার এসব সাইফাই মুভিগুলোকে শুধুই কেচ্ছা মনে হলেও এইসব মুভির অজানা নেটওয়ার্কের মতই আমাদের অতিচেনা ইন্টারনেটের আছে এক অন্ধকারজগত... তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষের সাথে সাথে প্রসার পেয়েছে ইন্টারনেট, আর তা আজ মহাসমুদ্রের ন্যায় বিশাল এক ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এর সাথে তাল মিলিয়ে সক্ষমতা বেড়েছে সার্চ ইঞ্জিনগুলোর।
বিশেষ করে Google এর নাম বলতেই হবে, যা এখন বিশ্বব্যাপী অন্যতম এক বিশ্বস্ত ব্র্যান্ডে পরিণিত হয়েছে। একটি নেট সেশনের কথা কি আমরা চিন্তা করতে পারি গুগলকে ছাড়া? অসম্ভব! কিন্তু এই Google এর সক্ষমতা কতটুকু? জেনে অবাক হয়ে যাবেন যে আপনি যখন কোন বিষয়ে সার্চ দেন আর গুগল তার লক্ষ লক্ষ ফলাফল আপনার সামনে হাজির করে তা ইন্টারনেটে থাকা মোট তথ্যের মাত্র ১০ শতাংশ থেকে প্রাপ্ত!
অর্থাৎ গুগল অনলাইনের মোট তথ্যের ৯০ শতাংশ জানে না! এলেমে থাকা মাত্র ১০ শতাংশের মধ্যেই সার্চ দিয়েই সে তার ফলাফলকে গ্রাহকের সামনে হাজির করে। বাকি ৯০ শতাংশ চিরকালই
আপনার অজানা থেকে যাবে। এক জরিপে জানা গেছে দৃশ্যমান ওয়েবে যে পরিমাণ ডেটা সংরক্ষিত আছে তার চেয়ে ৫০০ গুণ বেশী ডেটা সংরক্ষিত আছে অদৃশ্য ওয়েবে। প্রকৃতপক্ষে এই দৃশ্যমান নেট হল মহাসাগরে ভেসে থাকা
এক খন্ড হিমবাহ আর ডীপ ওয়েব হল মহাসাগর খোদ নিজে! এই অজানা ব্ল্যাক ওয়েবেই আমার আজকের আলোচনার বিষয় ব্ল্যাক ওয়েবেকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়, আর তা হলঃ 1. The Deep Web 2. The Dark Web ডীপ ওয়েব হল ইন্টারনেটের ওই সমস্ত অংশ যেগুলো সার্চ ইঞ্জিন খুঁজে পায় না কিন্তু আপনি যদি এগুলোর ঠিকানা জানেন তাহলে আপনি এই অংশে যেতে পারবেন। আর ডার্ক ওয়েব হল ইন্টারনেটের ওই অংশ যেখানে কনভেনশনাল উপায়ে আপনি ঢুকতে পারবেন না, প্রচলিত ব্রাউজারগুলো সেখানে প্রবেশ করতে পারে না। সেখানে প্রবেশ করতে গেলে আপনাকে
বিশেষ সফটওয়্যার এর সহায়তা নিতে হবে। ইন্টারনেটের এই অংশের উৎপত্তি কিভাবে হল? একদম সঠিক করে বলা অসম্ভব। প্রকৃতপক্ষে আপনি বা আমি কেউই ইন্টারনেটে একা নই! আপনার প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি ডাউনলোড নজরে রাখছে আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডার। তাদের কাছে আপনার পুরো লগ থাকে
আর যেকোন প্রয়োজনে তারা তা সরবরাহ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে। তার মানে হল আপনার চলাচলের কোন স্বাধীনতা নেই!!! নানা সময়ে বিশ্ব ইন্টারনেটের নানা গ্রুপ এমন একটি ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছে যেখানে তারা খুব গোপনে তাদের কর্মকান্ড পরিচালনা করতে পারবে। সামরিকবাহিনী, বিপ্লবী, হ্যাকার,
এমনকিই খোদ প্রশাসনই এমন এক ব্যবস্থা চেয়েছে যেখানে গোয়েন্দারা খুব গোপনে নিজেদের ভেতর তথ্য আদান প্রদান করতে পারবে অথবা চুরি যাওয়া তথ্য ফিরে পেতে দর কষাকষি করতে
পারবেন অপরাধীদের সাথে। তাছাড়া বিশ্বের অনেকদেশ আছে যেখানকার অনলাইন সেন্সরশিপ খুবই কড়া, ফলাফলস্বরুপ ভিন্নমতালম্বিদের এমন এক ব্যবস্থার কথা চিন্তা করতে হয়েছে যেখানে
সরকার তদারকি করতে পারবে না। আর এভাবেই উৎপত্তি হয়েছে এই অজানা অংশের। সাথে সাথে এটা প্রলুব্ধ করেছে ওই সমস্ত অপরাধীদের যারা ধরা পড়ে যাওয়ার ভয়ে মূল নেটে আলোচনা করতে
সাহস পায় না। এখন প্রশ্ন হল ডীপ ওয়েবে কেন সার্চ ইঞ্জিন সার্চ করতে পারে না? এর কারণ হল সার্চ ইঞ্জিনগুলো তাদের সার্চ তদারকি করে এক ধরনের ভার্চুয়াল রোবট তথা Crawler দিয়ে। এই Crawler গুলো ওয়েবসাইটের HTML tag দেখে ওয়েবসাইটগুলোকে লিপিবদ্ধ
করে।তাছাড়া কিছু কিছু সাইট থেকে সার্চ ইঞ্জিনে লিপিবদ্ধ হওয়ার জন্য রিকোয়েস্ট যায়। এখন যে সমস্ত সাইট এডমিন চান না যে তাদের সাইটটি সার্চ ইঞ্জিন খুঁজে না পাক, তারা Robot
Exclusion Protocol ব্যবহার করেন যা Crawler গুলোকে সাইটগুলো খুঁজে পাওয়া বা লিপিবদ্ধ করা থেকে বিরত রাখে। কিছু সাইট আছে ডাইনামিক অর্থাৎ নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে
এই ধরণের সাইটের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া সম্ভব, আর Crawler এর পক্ষে এই সব করা সম্ভব হয় না। কিছু সাইট আছে যেগুলোতে অন্য সাইট থেকে লিংক নেই। এগুলো বিচ্ছিন্ন সাইট, এগুলোও
সার্চে আসে না। তাছাড়া বলতে গেলে সার্চ ইঞ্জিন টেকনোলজি এখনো তার আঁতুড় ঘর ছাড়তে পারে নি। সার্চ ইঞ্জিনগুলো Text বাদে অন্য ফরম্যাটে থাকা(যেমন ফ্ল্যাশ ফরম্যাট) ওয়েবপ্যাজ
খুঁজে পায় না! এই ডীপ ওয়েবে থাকা তথ্যগুলো সারফেস ওয়েবের তথ্য থেকে মানে গুনে এগিয়ে। এগুলো খুবই সুসজ্জিত এবং প্রাসঙ্গিক। তাহলে বুঝুন সার্চ ইঞ্জিনগুলো কি করছে!!! এবার আসি সবচেয়ে মজার অংশে তথা ডার্ক ওয়েবে... আপনার প্রচলিত ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে এই সমস্ত সাইটে ঢুকতে পারবেন না। এরা ইন্টারনেটের সমস্ত প্রথার বাইরে অবস্থান করে, গ্রাহ্য করে না কোন নিয়মকানুন। আর এদের ঠিকানাও থাকে
এতটাই উদ্ভট (যেমন sdjsdhsjhsuyumnsdxkxcoioiydsu67686hsjdhjd.onion) যে সাধারণ মানুষের পক্ষে এগুলো মনে রাখা ভীষণ কঠিন। এই অংশটিই ইন্টারনেটের প্রকৃত অদৃশ্য
অংশ। বিশেষ কিছু জ্ঞান(যেমন প্রোগ্রামিং, নেটওয়ার্কিং, প্রক্সি) না থাকলে আপনি এই নেটওর্য়াকে প্রবেশ করতে পারবেন না। এই অংশের আরেকটি বিশেষত্ব হল এরা ওর্য়াল্ড ওয়াইড
ওয়েবের সাইটগুলোর মত টপ লেভেল ডোমেইন (যেমন .com) ব্যবহার না করে “Pseudo Top Level Domain” ব্যবহার করে যা কিনা মূল ওর্য়াল্ড ওয়াইড ওয়েবে না থেকে দ্বিতীয় আরেকটি
নেটওর্য়াকের অধীনে থাকে। এ ধরণের ডোমেইনের ভেতর আছে Bitnet, Onion, Freenet প্রভৃতি। এই দুনিয়াটি সবচেয়ে আলাদা! আপনই জীবনে যা কখনো কল্পনা করেন নি তাই পাবেন এখানে। হয়তো কখনো কল্পনা করেন নি যে সাইটে পাসওর্য়াড বাদে ঢুকা সম্ভব, দেখবেন তাই এখানে অহরহ
হচ্ছে। এমন বিষয় পাবেন যা আপনার মাথাও গুলিয়ে দিতে পারে। উইকিলিকস ঘোষণা করেছে যে এ বছর তারা আরো নতুন ডেটা প্রকাশ করবে, কিন্তু আপনিই হয়তো বিস্ময়ভরে দেখতে পারবেন
উইকিলিকস এর এই সমস্ত ডেটা এই ডার্ক ওয়েবে আছে বেশ কিছু বছর আগে থেকেই। যেকোন বইয়ের একদম লেটেস্ট এডিশন যা কিনা সারফেস ওয়েবে কপিরাইট ল’এর কারণে নেই তা দেখবেন
এখানে দেদারসে আদান প্রদান হচ্ছে। আরো আছে বিকৃতরুচির বিনোদোন! শিশু পর্ণোগ্রাফি থেকে শুরু করে নানা ধরনের Ge***al Mutilation এর ভিডিও যা কিনা সারফেস ওয়েবে নেই, তা এখানকার হট টপিকস। এমন কিছু সাইট আছে যেখানে মার্জুয়ানা, হিরোইন থেকে শুরু করে সব ধরণের মাদক হোম ডেলিভারী দেয়া হয়। ডার্কনেটের মূল ব্যবহারকারী মূলত মাদকাসক্তরাই। আবার কিছু সাইট আছে যেখানে কট্টরপন্থী গ্রুপগুলো শিক্ষা দিচ্ছে কিভাবে গোলা বারুদ বানাতে হয়, কিছু সাইটেতো রেডিমেড অস্ত্রই বিক্রি হয়। একে ৪৭ থেকে শুরু করে রকেট লাঞ্চার,
মর্টারের মত অস্ত্রও কিনতে পাওয়া যায়। আরব-বসন্তের সময় বিপ্লবকারীরা এই ডার্কওয়েবে যোগাযওগ করত। ডার্কওয়েবে নানা ধরণের মেইল সার্ভিস, চ্যাট সার্ভিস আছে যেখানে পরিচয় গোপন রেখে আপনি অনেক কিছুই করতে পারবেন। বিস্ময় আরো আছে! বেশ কিছু দিন আগে আমি এমন এক আন্ডারগ্রাউন্ড সাইটে ঢুকি যেখানে টাকার বিনিমিয়ে কিলার ভাড়া পাওয়া যায়!!! কি ভয়ংকর, বিশ্বাস হচ্ছে না? আমারও তখন হয় নি।
এমনই এক সাইটে ঢুকে দেখি কিলার তার নিজের সর্ম্পকে এভাবে বর্ণনা দিচ্ছেঃ “ আমাকে তুমি স্ল্যাট নামে ডাকতে পার। আমি তোমার শত্রুকে প্রফেশনাল ওয়েতে শেষ করে দিতে পারব। আমি তার সাথে তোমার সমস্যা জানতে আগ্রহী নই। তুমি শুধু আমাকে টাকা দিবে আর আমি তাকে শেষ করে দিব। টার্গেটের বয়স কমপক্ষে ১৮ হতে হবে,
টার্গেট পুরুষ না মেয়ে তাতে আমার কিছু আসে যায় না
আমি গর্ভবতী মহিলাকে টার্গেট হিসেবে নেই না
আমি টার্গেটকে অত্যাচার করি না
টার্গেট যদি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব অথবা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য হন তাহলে বাড়তি চার্জ লাগবে
আর বাড়তি চার্জের বিনিময়ে আমি পুরো ঘটনাকে আত্মহত্যা বা দুর্ঘটনার মত করে সাজাতে পারব ডাউনপেমেন্টের চার সপ্তাহের মধ্যে কাজ হয়ে যাবে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরের টার্গেটের জন্য বাড়তি ৫০০০ ডলার ট্রাভেল চার্জ লাগবে
কাজ হয়ে গেল আমি তোমাকে টার্গেটের ছবি তুলে পাঠাব” মোটকথা আপনি এমনই এক ব্ল্যাক ফরেস্টে প্রবেশ করবেন যেখানে আপনাকে প্রতিটি পদক্ষেপ ফেলার আগে দুবার ভেবে নিতে হবে। সারফেস ওয়েবে যেসব হ্যাকিং টেকনিক দেখতে পান তা হল এই
ডার্ক ওয়েব থেকে লীক হওয়া ১% তথ্যের অংশ বিশেষ। এখানকার হ্যাকাররা খুবই ভয়ংকর এবং প্রোগামিং এ তাদের কোন জুড়ি নেই, সাবধান আপনার মেইলই হ্যাক হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া
সরকারের এজেন্টগুলোতো আছেই। কিন্তু প্রশ্ন হল এই সব নেটওর্য়াক আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো নাকে ডকা দিয়ে কিভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে??? এটা বুঝতে হলে আমাদের এইরকম একটি নেটওর্য়াক নিয়ে একটু চিন্তা করতে হবে... ডার্কওয়েবে ব্যবহৃত নেটওর্য়াকের মধ্যে সারফেস ওয়েবে বেশ জনপ্রিয় হয়ে পড়েছে এমন এক নেটওর্য়াক হল অনিয়ন নেটওর্য়াক। অনিয়নের Pseudo-top-level-domain হল .onion। আর এর
সাইটগুলোর ঠিকানা ভূতুড়ে! মূলত মার্কিন নেভির জন্য তৈরী করা হলেও এই নেটওর্য়াক আজ বিশ্বব্যাপী ছদ্মবেশী নেট ব্যবহারকারীদের প্রথম পছন্দ। অনিয়নে আপনার ব্রাউজার দিয়ে ঢুকতে
পারবেন না, এজন্য আপনাকে ডাউনলোড করতে হবে Tor ব্রাউজার। টর আপনার পরিচয়কে লুকিয়ে ফেলবে আর এর ফলে কারো পক্ষে আপনার অবস্থান শনাক্ত করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে। আপনি যখন টর দিয়ে কোন সাইটে ঢুকতে যাবেন তখন টর আপনার এই
রিকোয়েস্ট কঠিন এনক্রিপশনের মধ্য দিয়ে অনিয়ন প্রক্সিতে পাঠাবে। অনিয়ন প্রক্সিতে আপনার পাঠানো ডেটা আর ডেটা থাকে না, সেটা দুর্বোধ্য এক স্ক্রিপ্টে পরিণত হয়। এবার অনিয়ন প্রক্সি এই ডেটা নিয়ে মূল ইন্টারনেটমূখো হবে যেখানে স্বেচ্ছাশ্রম দেয়া সদস্যদের অনিয়ন রাঊটারগুলো অপেক্ষা করছে। অনিয়ন রাউটারে প্রবেশের আগে অনিয়ন নেটর্য়াকের
প্রবেশপথে এই ডেটা আবার এনক্রিপশনের ভেতর দিয়ে যায়। নেটওর্য়াক থেকে বের হওয়ার সময় আরো একবার এনক্রিপশনের ভেতর দিয়ে যায়। পথিমধ্যে অনিয়নের বেশ কিছু রাউটারের ভেতর দিয়ে
এনক্রিপশন হয় যেখানে এক এক রাউটারে এনক্রিপশন আউটপুট এক এক রকম এবং কোন রাউটারই জানে না যে ডেটা কোন রাউটার থেকে আসছে। সবশেষে ডেটা যখন প্রাপকের হাতে গিয়ে
পৌছায় তা তখন ডিএনক্রিপশন প্রসেসের মাধ্যমে আদি অবস্থানে ফিরে আসে। এই রকম অনেকগুলো লেয়ার বা খোসা থাকার কারণেই এই নেটওর্য়াকের নাম অনিয়ন নেটওর্য়াক। এখন এই ডেটা চালাচালির সময় কেউ যদি এই ডেটা চুরি করতে সক্ষমও হয় তার পক্ষে এটা বের করা সম্ভব হবে না যে এটার প্রেরক কে বা প্রাপকই বা কে! কেননা অনিয়ন রাউটারগুলো নিজেরাই
এটা জানে না। তবে হ্যা, কেউ যদি দুই প্রান্তেই নজরদারী করতে পারে তাহলে সে বুঝতে পারবে Sender-Receiver এর লোকেশন কোথায়। এই ধরণের দুর্বোধ্য সিস্টেমের কারণেই এই সমস্ত নেটওর্য়াক সব সময়ই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। অনিয়ন নেটওর্য়াকে থাকা ব্ল্যাক মার্কেটগুলোর ভেতর সবচেয়ে
জনপ্রিয় হল Silkroad, ফোর্বসের হিসেবে এখানে গত বছর ২২ মিলিয়ন ডলারের বেচা-কেনা হয়েছিল। আর এখানে প্রচলিত মুদ্রায় বেচাকেনা হয় না, বেচাকেনা হয় Bitcoin নামক একধরণের
ভার্চুয়াল মুদ্রাতে। মাইক্রোসফট, অ্যাপেলের প্রোডাক্ট এখানে ৮০% পর্যন্ত ডিস্কাউন্টে পাওয়া যায়। এতসব অনিয়মের ভেতরেও এই ধরণের ব্যবস্থাকে সমর্থন করি, কেন? একটি উন্মুক্ত প্লাটফোর্ম থাকা আসলেই প্রয়োজন। যে শিশু পর্ণোগ্রাফি তৈরি করে সে এই নেটওর্য়াক বন্ধ করলে
আরেকভাবে তার কাজ করবে। আর তাছাড়া চিরকালই সাইবার সন্ত্রাসীরা আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলো থেকে একধাপ এগিয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ বলতে পারি Internet Protocol ^ 6 বের
হলেও সারফেস ওয়েবে এখনো পড়ে আছে সেই মান্ধতার আমলের Internet Protocol ^ 4 এ। অথচ আন্ডারগ্রাউন্ডের মোটামুটি সব সাইটই IP^6 ব্যবহার করছে। যেহেতু ইন্টারনেটেরও মানুষের বাকি সব সৃষ্টির মত খারাপদিক আছে তাই এটার সাথেই মানিয়ে নিয়ে চলতে হবে। আর অবশ্যি বলব যে জীবনে একবার হলেও ডার্ক ওয়েবে ঘুরে আসুন, তা না হলে
বরফখন্ডে আশ্রিত শীলের মত মহাসাগরের স্বাদ মিস করবেন। তবে হ্যা, বেশী দূর যাবেন না। মনে রাখবনে, সরকারের অঢেল টাকা আছে, তাই তারা চাইলেই ডার্ক ওয়েবের মেধাবী হাজারো হ্যাকারকে ভাড়া করতে পারবে আপনারমত লোকদের ডার্ক ওয়েবে
চোখে চোখে রাখতে।

EDGE.COM

Photos from The diploma students for computer science's post 22/05/2017

Diploma admission notice

Photos from The diploma students for computer science's post 22/05/2017

Diploma admission notice

Photos from The diploma students for computer science's post 22/05/2017

Photos from The diploma students for computer science's post

Photos from The diploma students for computer science's post 22/05/2017

Photos from The diploma students for computer science's post

www.techedu.gov.bd 17/05/2017

www.techedu.gov.bd

Diploma Engineering Polytechnic Admission system 2(Two) categories, 1st Shift and 2nd Shift Batch Admission.
After a complete 1st shift admission, then 2nd shift will be started. The Authority of Directorate of Technical
Education Published 2(Two) Admission circular 2017. Polytechnic 1st Shift Admission Circular 2017 and
Polytechnic 2nd Shift Admission Circular 2017 aslo publish on this post. Interested Students are Apply Within
Deadline. Polytechnic Admission Circular 2017. SSC/equivalent in 2015, 2016, 2017, they are eligible for diploma admission 2017. All Students must have GPA
3.5 over all and GPA 3.0 in Mathematics. Candidate can apply online and SMS system. Applicants can apply
online officail website www.techedu.gov.bd . Polytechnic Admission Circular 2017 Important Date & Time: Polytechnic Admission application Start: 20 May 2017 Online Application Last Date: 10 June 2017 Diploma Admission Result Publish: 16 Jun 2017 1st Mrit & 2nd Mrit List Result Publish: 17 to 22 June, 2017 Waiting list Result: 26 June to 30 June 2017 Class Starting Date: 16 August, 2017 Note: At first Fees Pay by SMS, Then Apply Online How To Apply Polytechnic Admission 2017 By SMS: At First Students must pay fee 150 taka 24 hour before online application. Application Fee pay by Teletalk Mobile.
Instruction process is given bellow-
Go to Mobile Massage type: DTE 1st 3 Letter of your SSC Pass Board SSC Roll SSC
Passing Year SSC Reg No Shift and Send 16222 1st SMA: DTE Board SSC Roll Year SSC Reg. No A or B and send to 16222 Example: DTE COM 129556 2017 2345178556 A and send 16222 You Will get a Re-play Massage send Pin Number, Fathers and Mothers Name and Shift Confirmation of pay to
fee. 2nd SMS: DTE yers Pin Number Contact your Mobile Number and send 16222 Example: DTE YES 129355 017…………… and send 16222 Repaly Massage send Applicant Money receipt Number for Further Query. Online Application Form Fill Up : Visit Directorate of Technical Education Diploma Poly Technical Admission website www.techedu.gov.bd Home
Page. Then Click here Online Admission (First Shift) button and Open Application Form. Full up Application form
and Click Submit.

www.techedu.gov.bd

03/03/2017

Facebook - Log In or Sign Up

জিপি সিম দিয়ে ছবি সহ ফ্রী ফেসবুক চালান।
প্রথমেই বলে নেই এই ট্রিকটা একান্ত আমার সংগ্রহ করা। কেউ এর অপব্যবহার করবেন না। কপি করলে অবশ্যই ক্রেডিট দিবেন।
ফ্রি ফেসবুক চালাতে আপনার ফোনে টাকা/এম্বি জিরো রাখতে হবে। বলে নেই এই সিস্টেমে শুধু ব্রাউজ+ ফটো ডাউনলোড করতে পারবেন। কোনো প্রকার সেটিংস লাগবে না।
এজন্য আপনার একটি ইউসি ব্রাউজার লাগবে। ইউসি মিনি না এটা অফিশিয়াল UC Browser যেটা ১৬-২০ এম্বি সাইজের।
১. তো প্রথমে UC Browser এ যান। তারপর (নিচের চিহ্নিত) সেটিংস এ যান
২. এখন Cloud Boost অপশনে যান
৩. তারপর সবগুলো অপশন Unmark করে Ok দিন
৪. এখন m.Facebook.com এ যান
আশা করি প্রথম চান্সেই হয়ে যাবে। আমারো হইছে প্রথমেই। এখন ফ্রি চালাচ্ছি।
কারো যদি কাজ না করে আমাকে বলবেন আমি পোস্টটা ডিলিট করে দিবো।
কেউ কোনো বাজে মন্তব্য করবেন না।
বেশি লাফালাফি করবেন না। তাহলে বন্ধ করে দিবে জিপি
কপি করলে বেইমানি করবেন না। অবশ্যই আমার ক্রেডিট দিবেন
পুস্ট টি ভালো লাগলে কমেন্টে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।
এরকম আরো কিছু জানতে আমার ওয়েবসাইট www.mizanurrahmanrl2.blogspot.com

Facebook - Log In or Sign Up Create an account or log into Facebook. Connect with friends, family and other people you know. Share photos and videos, send messages and get updates.

03/03/2017

www.facebook.com

ফেসবুক সময় নষ্ট করে। কিংবা ফেসবুকের কারণে ব্যক্তিগত জীবনে গোপনীয়তা বলে কিছু থাকছে না। এমন অজুহাত দেখিয়ে অনেকে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে ডিলিট করতে চান। জেনে নিন কীভাবে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলিট করবেন।
প্রথম পদক্ষেপ: যে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলিট করতে চান সেই অ্যাকাউন্ট লগ ইন করুন। এরপর সেটিংস মেনু খুঁজে বের করে যেখানে প্রবেশ করুন। সেটিংস মেনু পাবেন ফেসবুকের উপরের ডান কোণায়।
দ্বিতীয় পদক্ষেপ: এবার জেনারেল অ্যাকাউন্ট সেটিংসে ক্লিক করুন। ‘Download a copy of all your Facebook data’ অপশনে ক্লিক করুন।
তৃতীয় পদক্ষেপ: এই লিঙ্কে যান: https://www.facebook.com/help/delete_account.
এরপর ক্লিক করুন Delete My Account option.
চতুর্থ পদক্ষেপ: এটা করার পর অ্যাপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড চাইবে। তখন একটি ক্যাপচা কোড পুরণ করতে দেয়া হবে। সেটি পূরণ করলেই অ্যাকাউন্ট ডিলিট হয়ে যাবে।
মনে রাখবেন, অ্যাকাউন্ট ডিলিট পরও আপনি ফেসবুকে লগইন করলেই ডিলিট হওয়া অ্যাকাউন্ট পুনরায় ফেরত পাবেন।

www.facebook.com

01/03/2017

আইপি এড্রেস কি?আইপি এড্রেস(IP Address) এর সম্পূর্ন ইংরেজী রূপ হচ্ছে Internet Protocol Address. ভার্চুয়াল জগৎ থেকে আপনি যে তথ্য নিচ্ছেন তার উপর ভিত্তি করে আইপি এড্রেস হচ্ছে একটি অদ্বিতীয় এড্রেস। অর্থাৎ আপনি যে আইপি এড্রেসটির মালিক তা আর কারও কাছে নেই।আপনার ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এই আইপি এড্রেস এর মাধ্যমেই অবগত থাকেন, তিনি আপনার কাছে যেতথ্য পাঠাচ্ছেন এবং আপনি তা যথাযথভাবে পাচ্ছেনআপনার নিজের আইপি এড্রেস দেখাপ্রথমে Start->Run->খালি ঘরে লিখুন cmdএবার কী-বোর্ড থেকে এন্টার চাপুন।একটি কমান্ড এরিয়া দেখতে পাবেন। সেখানে লিখুন netstat -nএন্টার চাপুন। একটি লিস্ট আপনার সামনে আসবে। লোকালএড্রেসের দিকে খেয়াল করুন। যেটি প্রথমে আসবে সেটিই আপনার আইপি এড্রেস।দ্বিতীয় নিয়ম : আপনার ব্রাউজারের এড্রেস বারে লিখুন http://www.whatismyip.xn--com-euh4a1dum/ ওয়েবসাইট খুলবে। সেখানেই বড় অক্ষরে আপনি আপনার বর্তমান আইপি দেখতে পাবেন। নিচের লিস্টটি মনে রাখুন। পরবর্তীতে কাজে লাগবে।[b]ftp—->21smtp—>25dns—->53http—>80https—->81pop3—->110telnet—>23নাম্বারগুলো হচ্ছে পোর্ট নাম্বার। এ সম্পর্কে পরে কোন এক সময় আলোচনা করা হবে।কোন ওয়েবসাইটের আইপি বের করার নিয়মযদি আপনি কোন ওয়েবসাইট বা কোন ব্যক্তির একাউন্ট বা তার পিসি হ্যাক করবেন তাহলে সবর্প্রথম যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে তার আইপি এড্রেস সংগ্রহ করা। যতক্ষন পযর্ন্ত না আপনি তার আইপি এড্রেস বের করতে পারছেন ততক্ষন পযর্ন্ত আপনি তার কি ই বা করতে পারবেন? এখন আপনাদের দেখাচ্ছি যেভাবে কোন ওয়েবসাইটের আইপি এড্রেস বের করবেন।প্রথমে Start->Run->খালি ঘরে লিখুন cmdএবার কী-বোর্ড থেকে এন্টার চাপুন।একটি কমান্ড এরিয়া দেখতে পাবেন। সেখানে লিখুন tracert websitenameএন্টার চাপুন। এখন কিছু তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার সামনে আসবে।আপনি সেখানে নীল রংয়ের কিছু লেখা দেখতে পাবেন। আপনি সেখানেই আপনার কাঙ্খিত আইপি এড্রেসিট দেখতে পাবেন। নীল লেখাগুলোর প্রথম লাইনেই আপনি আইপিটি দেখতে পাবেন। দ্বিতীয় লাইন সহ এভাবে সবোর্চ্চ ৩০টি হুপ দেখতে পাবেন।হুপের ব্যাখ্যা :যখন আপনি কোন ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্ঠা করেন তখনআপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কিছু তথ্য সেই ওয়েবসাইটেরকাছে প্রেরন করেন যার প্রতিউত্তরে সেই ওয়েবসাইটটিও আপনার কাছে কিছু তথ্য প্রেরন করে (যার ফলাফল স্বরূপ আপনি ওয়েবসাইটটিকে দেখতে পান)।এই প্রক্রিয়াটি চলতেই থাকে। মনে করুন আপনি কমান্ড এরিয়ায় লিখলেন tracert yahoo.comতখন আপনার এই তথ্যের প্যাকেজটি গুগলের সার্ভারে (যেখানে তথ্য জমা থাকে) যাবে।গুগলও আপনাকে এর প্রতিউত্তর পাঠাবে। যেহেতু গুগল একটি বড় সাইট সেহেতু এর অনেকগুলো সার্ভার রয়েছে। সুতরাং প্রতিউত্তরগুলো সেসকল সার্ভার থেকেই আসে। এবার আপনি আপনার কমান্ড এরিয়ায় লক্ষ করুন সেখানে সবোর্চ্চ ৩০টির মত আইপি হুপ রয়েছে। এতগুলো আসার মানে হচ্ছে, গুগল তার যতগুলো সার্ভার থেকে আপনার কাছে তথ্য প্রেরন করছে সেই সার্ভারগুলোর আইপি হুপইআপনি দেখতে পাচ্ছেন।কমান্ড এরিয়ায় আপনি * ধরনের কিছু চিন্হ দেখতে পাবেন। এর মানে হচ্ছে এই যে সে স্থানগুলোতে ফায়ারওয়াল স্থাপন করা রয়েছে যাতে করে যে কেউ সহজে আক্রমন করতে না পারে।সাধারন ভূল-ধারনা :“google hack”অনেকেই আছেন যারা মনে করেন যে ইন্টারনেট থেকে কোন উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন স্পশর্কাতর তথ্য বা তথ্যাদি দেখা বা জানা যায় না। আসলে এটি ভূল ধারনা। মনে করুন ইন্টারনেটে অনেকেই হটফাইল বা রেপিডশেয়ারের প্রিমিয়াম একাউন্ট দেয়, যা থেকে আপনি উপকৃত হন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আপনি জানেন না এই একাউন্ট কোথা থেকে দেয়া হয়েছে? আপনি ইচ্ছে করলেই এসব তথ্য জানতে পারেন।যখন আপনি কমান্ড এরিয়ায় কোন ওয়েবসাইটের বিপরীতে nslookup লিখে এন্টার দিবেন তখন হয়ত এরকম লেখাও আসতে পারে যে You are now authentized to this route.এ রকম কিছু লেখা দেখলেই আপনি বুঝে নেবেন যে, ওই ওয়েবসাইটে স্পশর্কাতর তথ্য রয়েছে। ওই ওয়েবসাইটসম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আপনি নিচের ওয়েবসাইটগুলো ব্যবহার করতে পারেন।http://www.samspade.comhttp://www.dnsstuff.comhttp://www.whois.nethttp://www.who.isঐ সকল ওয়েবসাইটে শুধুমাত্র ওয়েবসাইটটির নাম দিয়েই আপনি এর আইপি, স্থান, মালিকের নাম, কবে কেনা হয়েছে, মেয়াদ কত দিনের, দৈনিক ভিজিটর সংখ্যা, নেম সার্ভার ইত্যাদি বিভিন্নতথ্য জানতে পারবেন। তথ্য জোগাড় করা একজন হ্যাকারের প্রাথমিক কাজ। এটি না করলে আপনি কিছুই করতে পারবেন না। আশা করছি আপনারা কোন ওয়েবসাইটের ব্যাপারে প্রাথমিক তদন্তের কাজটি যথাযথভাবে করতে পারবেন

01/03/2017

34255353309

04/01/2017

পৃথিবীতে কিয়ামত সংঘটিত হয়ে যাওয়ার পর আল্লাহ তাআলা সপ্তআকাশ ভেঙে দিবেন। সপ্ত আকাশে অবস্হানরত ফেরেশতারা মৃত্যুর দুয়ারে। সমস্হ ফেরেশতা মৃত্যুর পেয়ালা পান করবে। আরশ বহনকারী ফেরেশতাগণও বরণ করবে মৃত্যুর মালা। অতঃপর নির্দেশ হবে –
:
=> জিবরাইল! মৃত্যু বরণ কর!
=> মিকাইল! মৃত্যু বরণ কর!
:
আল্লাহ তাআলার ইশক ও ভালোবাসা সুপারিশ করবে – ‘হে আল্লাহ! জিবরাইল ও মিকাইলকে রক্ষা করো!’ তখন আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করবেন –
ﺍَﺳْﻜُﺖْ ﻓَﻘَﺪْ ﻛَﺘَﺒْﺖُ ﺍﻟْﻤَﻮْﺕَ ﻋَﻠَﻰ ﻣَﻦْ ﻛَﺎﻥَ ﺗَﺤْﺖُ ﻋَﺮْﺷِﻰْ
“চুপ কর! আমার আরশের নিচে যারা আছে সকলের জন্যই আমি মৃত্যুর ফয়সালা করে দিয়েছি।”
:
মৃত্যুবরণ করবে জিবরাইল। মিকাইল ও শেষ। সিঙা ফুৎকারের ইসরাফিলও ঢলে পড়বে মৃত্যুর কোলে। সিঙার ফুৎকার হাওয়ায় ভেসে উড়ে যাবে আরশে। আরশের উপরে আছেন আল্লাহ। নিচে কেবল আজরাইল। তখন আল্লাহ তাআলা প্রশ্ব করবেন – ‘বলো আর কে বাকি আছে?’
বলবে, ‘উপরে তুমি আর নিচে তোমার গোলাম।’
নির্দেশ করবেন –
ﺍِﻧَّﻚَ ﻣَﻴّـِﺖٌ
“তুমিও মরে যাও।”
এতদিন পর্যন্ত যে সকলের রুহ কবজ করে ফিরতো আজ সে নিজেই নিজের প্রাণ কবজ করবে। যদি মানুষ বেঁচে থাকতো তাহলে মৃত্যুমুখে আজরাইলের সেই চিৎকার শুনে হৃদয় বিদীর্ণ হয়ে সকল মানুষ মারা যেত।
:
=> আজ কারও জন্য কাঁদবার মত কেউ নেই।
=> আজ কাউকে দাফন করার মত কেউ নেই।
=> আজ কাউকে কাফন পরানোর মত কেউ নেই।
=> আজ কারও জন্য মাতম করার কেউ নেই।
=> আজ সম্পদ হারিয়ে যাওয়ার ফলে মামলা
করার মত কেউ নেই।
=> আজ দরবার আছে। দরবারী কেউ নেই।
=> কুরসী আছে। কুরসীতে বসার কেউ নেই।
=> বাদশাহী আছে। বাদশাহ কেউ নেই।
=> পেয়ালা আছে পানকারী মত কেউ নেই।
=> আজ এক আল্লাহ আছেন। তাঁর কোন শরীক নেই।
*
আল্লাহ তাআলা যখন সবাইকে মৃত্যু দিয়ে দিবেন তখন ঘোষণা করবেন –
ﻣَﻦْ ﻛَﺎﻥَ ﻟِﻰ ﺷَﺮِ ﻳْﻜٌﺎ ﻓَﻠْﻴَﺂﺕِ …
“আমার কোন শরীক আছে কি যে আমার মোকাবিলা করবে?”
তিনি তিনবার এই ঘোষণা দিবেন। বলবেন, আমার কোন প্রতিপক্ষ থাকলে সামনে এসো। অতঃপর তিনি আকাশ ও পৃথিবীকে নত করে দিয়ে ঘোষণা করবেন –
ﺍَﻧَﺎ ﺍﻟْﻘُﺪُّﺱُ ﺍﻟﺴَّﻠَﺎﻡُ ﺍﻟْﻤُﺆْ ﻣِﻦُ
“আমিই কুদ্দুস সালাম ও মু’মিন।”
পুণরায় ঝাঁকুনি দিয়ে একই বাণী উচ্চারণ করবেন। তৃতীয়বার উচ্চারণ করবেন –
ﺍَﻧﺎَ ﺍﻟْﻤُﻬَﻴْﻤِﻴﻦُ ﺍﻟْﻌَﺰِ ﻳْﺰُ ﺍﻟْﺠَﺒَّﺮُ ﺍﻟْﻤُﺘَﻜَﺒِِّﺮُ
“আমিই মুহাইমিনুল আজিজুল জব্বারুল মুতাকাব্বির।”
:
তারপর বলবেন –
ﺍَﻳْﻦَ ﺍﻟْﻤُﻠْﻚُ
“আজ রাজারা কোথায়?”
ﺍَﻳْﻦَ ﺍﻟْﺠَﺒَّﺎﺭُﻭْﻥَ
“জালেমরা আজ কোথায়?”
ﺍَﻳْﻦَ ﺍﻟْﻤُﺘَﻜَﺒِِّﺮُﻭْﻥَ
“অহঙ্কারীরা আজ কোথায়?”
# বলবেনঃ
ﻟِﻤَﻦِ ﺍﻟْﻤُﻠْﻚُ ﺍﻟْﻴَﻮْﻡَ
“আজ বাদশাহ কে?”
কোন জবাব নেই। অতঃপর আল্লাহ নিজেই বলবেন –
َ ﻟِﻠَّﻪِ ﺍﻟْﻮَﺍﺣِﺪِ ﺍﻟْﻘَﻬَّﺎﺭِ
“পরাক্রমশালী এক আল্লাহরই নিরঙ্কুশ রাজত্ব।”
– [ সুরা মু’মিনঃ ১৬ ]
:
যেখানে হিসাব নিবেন স্বয়ং আল্লাহ। যেখানে ব্যবস্হা আছে শাস্তি ও পুরষ্কারের।
যেখানে ব্যাবস্হা আছে চিরস্হায়ী সম্মান ও চিরস্হায়ী অপমানের।
যেখানে চিরন্তন সুশ্রী রূপ আছে, আছে কুশ্রী রূপও।
যেখানকার সফলতা চিরন্তন, ব্যার্থতাও চিরন্তন।
যেখানকার অপমান যেমন সীমাহীন তেমনি সীমাহীন সম্মানও।
:
আল্লাহ যদি কারও প্রতি সন্তুষ্ট হন তাহলে তাকে বেহেশত দিবেন ।
আর অসন্তুষ্ট হলে দিবেন জাহান্নাম।
আমাদের এই মরণই যদি শেষ কথা হতো,
তাহলে আর কোন চিন্তা ছিলোনা।
নামাজ পড়তাম কিংবা না পড়তাম।
পর্দা করতাম কিংবা না করতাম।
সত্য বলতাম কিংবা না বলতাম।
অন্যায় করতাম কিংবা কল্যাণ করতাম।
সুদ খেতাম কিংবা না খেতাম।
মানুষের প্রতি ন্যায় করতাম কিংবা অন্যায় করতাম।
* কিন্তু মৃত্যুই শেষ নয়। কবর, হাশর, মিযান, পুলসিরাত, জান্নাত অথবা জাহান্নাম – এ সব কিছু রয়েছে আমাদের সামনে।
আল্লাহ সকলের জন্য তা সহজ করে দিন।
আমিন।

09/12/2016

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।

আমরা কম বেশী সবাই ইন্টারনেট ব্যবহার করি কিন্তু ইন্টারনেট সম্পর্কিত অনেক তথ্যই আমাদের অজানা থেকে আছে এবং কেউ একজন প্রশ্ন করলে উত্তর দিতে পারি না, আসুন আজকে আমরা এই অজানা তথ্যগুলোকে সহজেই জেনে নেই।
ইন্টারনেট সর্ম্পকে অনেক জানা অজানা বিষয়

১। প্রশ্নঃ বিশ্বে ইন্টারনের চালু হয় কখন ?
উত্তরঃ ১৯৬৯ সালে।

২। প্রশ্নঃ বাংলাদেশে ইন্টারনের চালু হয় কখন ?
উত্তরঃ ১৯৯৬ সালে।

৩। প্রশ্নঃ ইন্টারনেটের জনক কে ?
উত্তরঃ ভিনটন জি কার্ফ ।

৪। প্রশ্নঃ WWW এর অর্থ কি ?
উত্তরঃ World Wide Web.

৫। প্রশ্নঃ WWW এর জনক কে ?
উত্তরঃ টিম বার্নাস লি ।

৬। প্রশ্নঃ ই-মেইল এর জনক কে ?
উত্তরঃ রে টমলি সন।

৭। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট সার্চইঞ্জিনের জনক কে?
উত্তরঃ এলান এমটাজ ।

৮। প্রশ্নঃ Internet Corporation For Assiged Names And Number – ICANN এর প্রতিষ্টা কবে?
উত্তরঃ ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮ সালে ( সদর দপ্তর ক্যালিফোর্নিয় )

৯। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট জগতের প্রথম ডোমেইনের নাম কি ?
উত্তরঃ ডট কম ।

১০। প্রশ্নঃ কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্টান সিম্বোলিকস ইন্টারনেট জগতের প্রথম ডোমেইন ডট কম রেজিস্ট্রেশন করে কবে ?
উত্তরঃ ১৫ মার্চ ১৯৮৫ সালে ।

১১। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট ব্যাবহারকারী শীর্ষদেশ কোনটি ?
উত্তরঃ প্রথম-চীন, দ্বিতীয় যুক্তরাষ্ট্র

১২। প্রশ্নঃ বহু জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার ( Web Browser ) কি কি?
উত্তরঃ Opera, Mozilla, Internet Explorer, Rock Melt, Google Chromr.

১৩। প্রশ্নঃ বিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন Google এর প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ সার্জে এম বেরিন ওলেরি পেজ।

১৪। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট কি কি?
উত্তরঃ Twitter, Facebook, Diaspora, MySpace, Orkut.

১৫। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট টুইটারের কবে প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তরঃ ২০০৬ সালে।

১৬। প্রশ্নঃ টুইটারের প্রতিষ্টাতা কে?
উত্তরঃ জ্যাক উর্সে , ইভান উইলিয়াম, বিজ স্টোর্ন ।

১৭। প্রশ্নঃ ফেসবুকের প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ মার্ক জুকারবার্গ, ক্রিস হেগস, ডাসটিন মোক্রোভিজ, এডুয়ার্জে সাভেরিনা

১৮। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট ফেসবুকের কবে প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তরঃ ২০০৪ সালে ।

১৯। প্রশ্নঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রদত্ত চিকিৎসা পদ্ধিতিকে কি বলে ?
উত্তরঃ টেলি মেডিসিন ।

২০। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কি ?
উত্তরঃ অনলাইনভিত্তিক ফ্রি বিশ্বকোষ ।

২১। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কে প্রতিষ্টা করেন ?
উত্তরঃ জিমি ওয়েলস (যুক্তরাষ্ট)

২২। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কবে প্রতিষ্টা করেন?
উত্তরঃ ২০০১ সালে ।

২৩। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া ফাউন্ডেশন কি ?
উত্তরঃ অনলাইনভিত্তিক বিশ্বকোশ উইকিপিডিয়ার মালিক প্রতিষ্টান ?

২৪। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) কি?
উত্তরঃ সুইডেন ভিত্তিক আন্তর্জিক সংস্থা ।

২৫। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) এর কাজ কি?
উত্তরঃ এর কাজ বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রের গুরুত্ব পূর্ন এমন একটি গোপন সংবাদ সংগ্রহ করে প্রকাশ করা ।

২৬। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) কে প্রতিষ্টা করেন ?
উত্তরঃ জুলিয়ান আসেঞ্জ ( অস্ট্রেলিয়া )

২৭। প্রশ্নঃ বিশ্বে প্রথম ইন্টারনেট নেটওয়ার্কিংয়ের নাম কি ?
উত্তরঃ ARPANET ( Advanced Research Projects Agency Network)

২৮। প্রশ্নঃ ফ্লিকার কি ?
উত্তরঃ ছবি শেয়ারিং সাইট Flickr.

২৯। প্রশ্নঃ ইউটউব কি ?
উত্তরঃ ভিডিও শেয়ারিং সাইট YouTube.

৩০। প্রশ্নঃ YouTube এর প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ স্টিভ চ্যান জাভেদ করিম ।

৩১। প্রশ্নঃ স্প্যাম কি ?
উত্তরঃ অনাকাঙ্কিত ই-মেইল।
৩২। প্রশ্নঃ কম্পিউটার মাউসের জনক কে ?
উত্তরঃ ডগলাস এঙ্গেলবার্ট।

৩৩। প্রশ্নঃ আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে?
উত্তরঃ চালর্স ব্যাবেজ
৩৩। প্রশ্নঃ FACEBOOK -এর সদর দপ্তর কোথায়?
উঃ California
৩৪। প্রঃ Google কবে প্রতিষ্ঠা করা হয়?
উঃ ১৯৯৮ খ্রিঃ
৩৫। প্রঃ 3g সেবা সর্বপ্রথম কখন চালু হয়?
উঃ ২০০১ খ্রিঃ
৩৫। প্রঃ 4g এর প্রকৃত bandwidth কত?
উঃ 10MBps
৩৬। প্রঃ ABC কি?
উঃ ১ম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার
৩৭। প্রঃ HTML মানে কি?
উঃ Hype Text Markup Language
৩৮। প্রঃ PC-তে সর্বপ্রথম operating system,ব্যবহার করা হয় কবে?
উঃ ১৯৭১ খ্রিঃ
৩৯। প্রঃ Printer কি ধরনের device?
উঃ Output
৪০। প্রঃ ROM এর পূর্ণ রূপ কি?
উঃ Read Only Memory
৪১। প্রঃ ইনফরমেশন বা তথ্যের ক্ষুদ্রতম একক কি?
উঃ ডাটা
৪২। প্রঃ কম্পিউটারের আবিষ্কারক কে?
উঃ হাওয়ার্ড আইকন
৪৩। প্রঃ কম্পিউটারের DPT এর পূর্ণ রূপ কি?
উঃ Dual Port Transreceiuer
৪৪। প্রশ্ন-৩. কে এবং কবে মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করেন?
উত্তর: ড. টেড হফ ১৯৭১ সালে (প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর ইন্টেল- ৪০০৪) মাইক্রোপ্রসেসর তৈরিকরেন।

৪৫। প্রশ্ন-৪. মাইক্রোকম্পিউটারের জনক কে?কেন তাকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়?
উত্তর: তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়। তিনি ১৯৭৫ সালে অলটেয়ার-৮৮০ নামে প্রথম মাইক্রোকম্পিউটারতৈরি করেন। এজন্য তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকেমাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়।

৪৬। প্রশ্ন-৫. আই.বি.এম (ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেসিন) পিসি তৈরি হয় কবে?
উত্তর: ১৯৮১ সালের ১২ আগস্ট থেকে বের হয় পার্সোনাল কম্পিউটার।

৪৭। Google : আবিস্কার হয়

উত্তর: Sept 4, 1998.
৪৮। Facebook : আবিস্কার হয়

উত্তর: Feb 4,2004.
৪৯। YouTube : আবিস্কার হয়

উত্তর: Feb 14, 2005.
৫০। Yahoo! : আবিস্কার হয়

উত্তর: March 1994.
৫১। Baidu : আবিস্কার হয়

উত্তর: Jan 1, 2000.
৫২। Wikipedia : আবিস্কার হয়

উত্তর: Jan 15, 2001.
৫৩। Windows Live : আবিস্কার হয়

উত্তর: Nov 1, 2005.
৫৪। Amazon : আবিস্কার হয়

উত্তর: 1994.
৫৫। Tencent QQ : আবিস্কার হয়

উত্তর: February 1999.
৫৬। Twitter : আবিস্কার হয়

উত্তর: March 21, 2006.
ভাল লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

Location

Category

Telephone

Address


Mymensingh, Gafargaon
Mymensingh
2233

Other Schools in Mymensingh (show all)
CBMC,B CBMC,B
At Winnerpar On A Panoramic 23 Acres Land 10 Km From Mymensingh Town Towards Dha
Mymensingh, 2200

Community based medical college Bangladesh was established as an academic enterprise of Community H

Nusan Jannat Hridoy Nusan Jannat Hridoy
Mymensingh

Winnerpar Govt. Primary School Winnerpar Govt. Primary School
School Road, Winnerpar, Churkhai
Mymensingh, 2200

Chandab Dokkhin Government  Primary School Chandab Dokkhin Government Primary School
Chandab
Mymensingh, VALUKA

English Private programme, Mymensingh English Private programme, Mymensingh
আকুয়া, নাসিরাবাদ কলেজ রোড সংল
Mymensingh, 2200

All classes of English grammar will be discussed on this page . H.S.C/S.S.C Spoken English .

Ashraf chowdhury fazil madrasah Ashraf chowdhury fazil madrasah
Muzzampur, Nandail
Mymensingh, 2290

দারুছ ছুন্নাহ্ দাখিল মাদরাসা, দারুছ ছুন্নাহ্ দাখিল মাদরাসা,
Luxmipur, Fulbaria
Mymensingh, 2200

এই মাদরাসাটি ১৯৮৩ সালে ময়মনসিংহ জেলা?

Dewangonj Islamia High School Dewangonj Islamia High School
Nandail
Mymensingh

Medhasiri Model School Medhasiri Model School
Mymensingh

বিদ্যা অমূল্য ধন করিবে যতন মিলিবে রতন?

Fayaz Model School Fayaz Model School
17 Saheb Ali Road, Notun Bazar
Mymensingh, 2200

আধুনিক ও মানসম্মত শিক্ষার প্রয়াসে, ফয়েজ শিক্ষা পরিবার হয়ে উঠুক আপনার প্রথম পছন্দ।