Al Kuddus Dakhil Madrasah

গ্রাম:দৌলা,
পোস্ট:ডাকাতিয়া,
ভালুকা,ময়মনসিংহ।
01768914912
01777577376

Operating as usual

26/04/2015

পাপকে ঘৃনা কর । পাপিকে নয় ।

16/12/2014

সবাই'কে জানাই মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ।।

20/11/2014

"Good Morning....

13/11/2014

একটি ছেলে মোটরবাইক মেরামতের দোকানে কাজ করে।ডিউটি শুরু হয় সকাল সাতটা থেকেই।কাজের ফাঁকেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সময়মত আদায় করে।কাজ থেকে ছুটি হয় বিকাল চারটায়।চারটা থেকে সন্ধা পর্যন্ত কিশোর বয়সী এই ছেলেটি আশে-পাশের অন্যান্য শিশু শ্রমিকদের সাথে নিয়ে বসায় একটি মিনি মাদ্রাসা।যেখানে দেয়া হয় ইলমে দ্বীনের দরস।সম্পূর্ণ অবৈতিক এই মিনি মাদ্রাসায় কোরআন থেকে শুরু করে শেখানো হয় বিশেষ প্রয়োজনীয় ইসলামের যাবতীয় হুকুম-আহকাম।সন্ধায় মেসে ফিরে রুম-মেটের সাথে আদায় করে মাগরিবে নামাজ।তার রুম-মেট একজন মাদ্রাসা ছাত্র।নামাজের পর গভীর রাত পর্যন্ত দুজনের মিলে চলতে ইলমের চর্চা।এরপর তাহাজ্জুদ পরে ফজর পর্যন্ত ঘুম।

যদিও বা ছেলেটি মাদ্রাসায় যেতে পারে না,তবুও কঠিন বাস্তবতা তার ইলম অর্জন আর বিতরণের পথে বাঁধা হতে পারেনি।কারণ সে একটি ইনসাফ ভিত্তিক দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখে।তাই সে করে যাচ্ছে কঠোর পরিশ্রম।

হয়ত এই ছেলেটি সরকারীভাবে তার অবদানের স্বীকৃতি পাবে না।কোনোদিন অর্জন করতে পারবে না নোবেল পুরষ্কার।আর এই ধরনের স্বীকৃতি সে চায়ও না।
সে শুধুমাত্র তার স্রষ্টার কাছ থেকে পেতে চায় তার পাওনা।

02/11/2014

চরমোনাই বর্তমান পীর মুফতী রেজাউল করিম সাহেব তার কোনো এক বক্তৃতায় বলেছিলেন,"যদি আপনি সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছেই জনপ্রিয়তা অর্জন করেন,যদি সবাই আপনাকে ভালবাসে এবং কেউ আপনার বিরোধিতা না করে,তাহলে বুঝে নিতে হবে আপনার মাঝে সত্যিকারের নীতি-নৈতিকতার ঘাটতি রয়েছে।"

যদিও আমি উনার সম্পর্কে বেশি কিছু জানি না, তবুও তাঁর এই একটা উদ্ধৃতি আমাকে ভাবিয়ে তুলেছে।সত্যিই তো,আগে তো কোনোদিন এতটা গভীরভাবে চিন্তা করে দেখিনি।মানুষের দুইটা দিক রয়েছে।একটা ভাল,আরেকটা মন্দ।সমাজে এই দুই দলের দাপট আর বড়ত্ব(জনসংখ্যার দিক থেকে)একটা আরেকটার চেয়ে কোনো অংশে কম নয়।এখন আমি যদি ভালোর দলে থাকি,তাহলে এর বিপরিত দল অবশ্যই আমার বিরোধিতা করবে বা আমাকে খারাপ বলবে।আর যদি থাকি মন্দের দলে,তবুও ঘটবে সেই একই ঘটনা।

এখন যদি দুই দলই আমাকে ভালবাসে,তাহলে আমি কোন দলে?ভালোর দলে,নাকি মন্দের দলে?যেকোনো একটা তো অবশ্যই হবে।কিন্ত দুই দলই আমাকে কেনো ভালবাসবে?তাহলে ধরে নিতে হবে,আমি দুমুখো সাপ?আর দুমুখো সাপ দেশের জন্য কতটুকু উপকারী?

ইদানিং আমাদের দেশে এরকম দুমুখো সাপের অভাব নেই।যারা মূলত আমাদের স্বকীয়তা ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে,আর মুখে শান্তনার বুলি আওড়াচ্ছে।
So সাবধান

28/10/2014

মন মানেনা তাই বার বার ছুটে আসি তোমার কাছে। কোথাও যেতে মন চাই শুধু ফিরে আসতে চাই তোমার কাছে। কিন্তু এখন তা আর সম্ভব নয় কারন ছেড়ে গেছি তোমায় তাও আসি তোমায় দেখতে আমার ভালবাসার মাদ্রাসায়

08/10/2014

"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলঊল্লা (স:)....

02/09/2014

চলমান শতাব্দীতে দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমান আর আলেম-ঊলামার মাঝে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে একটি মহল উঠেপরে লেগেছে।তাদের মিশনের অংশ হিসেবে বিভিন্ন কাজে তারা সফলও হয়েছে। #ফারুকী_হত্যাকান্ডও তাদের মিশনের একটি অংশ বলে আমি মনে করি।
হ্যাঁ,বাংলার মুসলমান আজ আমল/আকিদাগত কারণে বিভিন্ন ফিরকায় বিভক্ত হয়ে আছে।তবে এদের মধ্যে মাঝে মাঝে হালকা-পাতলা কিছু বাকযুদ্ধ চললেও মারমারি বা হাতাহাতি মোটেও নেই।
এটাই ইসলাম বিদ্বেষীদের মাথাব্যথার মূল কারণ।
নুরুল ইসলাম ফারুকী আকীদাগত ভাবে বেদআতী (অনেকের মতে) ছিলো।তার মাঝে যদি নূন্যতম ঈমানটুকুও থেকে থাকে, তাহলে আল্লাহ তাকে মাফ করুক। আপনি দেশে চলমান মুসলমানদের প্রত্যেকটি ফিরকায় খোঁজ নিয়ে দেখুন, এরকম একটি হত্যাকান্ড কেউও সমর্থন করে না।

তাহলে এর মানে কী দাঁড়ালো? ধর্মীয় মতবিরোধের কোনো কারণ এই হত্যাকান্ডের পিছনে নেই।এই হত্যাকান্ডের মূল উদ্দেশ্যই হলো মুসলমানদের মাঝে বিবাদ বৃদ্ধি করা।যাতে তারা একে-অপরকে দোষারুপ করতে থাকে।এমনকি এই দোষারুপের এক পর্যায়ে মারামারি বা ঝগড়া-বিবাদের সম্ভাবনাও প্রবল আকার ধারণ করবে। আর এতেই তাদের মনের খায়েশ পূর্ণ হবে।

%কমেন্টে অশালীন ভাষা ব্যবহার করবেন না।%

28/07/2014

Jano ki chader khobor samne naki EID-UL FITOR sajbe tumi sajbe sobay sajbe tumar bari dorja tuku khola rekho amio aste pari

27/07/2014

এই পেপার লইবেন,পেপার।দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন,কালের কন্ঠ,যুগান্তর,আরো অনেক পেপার আছে।পেপার লইবেন,পেপার।

বারো বছরের ইমরান প্রতিদিন এভাবেই ডেকে ডেকে পত্রিকা বিক্রি করে।এক মা আর বোন নিয়ে তার পরিবার।ধানমন্ডির কোনো এক বস্তিতে তাদের বসবাস।ইমরান যখন ছোট,তখন তার বাবা তার মাকে ছেড়ে অন্যত্র চলে গিয়ে নতুন করে সংসার বেঁধেছে।এরপর থেকেই শুরু হয় তার মায়ের কষ্টের জীবন।ধীরে ধীরে বর্তমান অবস্থায় উপনীত হয় ইমরান।মায়ের দুঃখ ঘোচাতে খুঁজতে থাকে আয়ের পথ।তারপর ঘটনাক্রমে সে পত্রিকা বিক্রি শুরু করে।সারাদিন পত্রিকা বেঁচে রাতে মায়ের মুখে দুমুঠো ভাত তুলে দিতে পারা তার কাছে জীবনের সবথেকে বড় সফলতা।যেনো দুনিয়ার সব সুখ তার এই সফলতার মাঝেই নিহীত।কিন্ত কয়েক দিন ধরে তার মনটা খুব খারাপ।কারণ সামনে ঈদের সময় ঘনিয়ে আসছে।চতুর্দিকে আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে।কিন্ত ঈদে নতুন জামা কিংবা ফিরনি না খেতে পারার দুঃখ তার নেই।তার মন খারাপের কারণ হলো আগামী 3/4দিন পত্রিকা বন্ধ থাকবে।তাহলে সে এই কয়দিন পরিবারের খরচ যোগাবে কীভাবে?এই চিন্তায় চিন্তায় কয়েকরাত ধরে তার ভালোমত ঘুম হয়নি।

পরের দিন ঈদ।অথচ ইমরানের মাথায় ভর করেছে ভিষন চিন্তা।বুঝতে পারছে না,একয়টা সে কীভাবে চলবে?

25/07/2014

I am Abu Nayeem Abdullah from Bangladesh. I .

I .

হ্যাশ ট্যাগ দিয়ে এভাবে আপনিও ফিলিস্তিনের পক্ষে জানিয়ে দিন আপনার সমর্থনের কথা।কোটি মানুষের আবেদন পৌঁছে যাক বিশ্বদরবারে।

23/07/2014

দয়া করে লেখাটি কেউ এড়িয়ে যাবেন না।
চোখ বন্ধ করে একবার ভাবুন,আপনার জীবনের একটি কাল্পনিক বাস্তবতা।

"আপনি একজন সবজী দোকানদার।বাড়িতে আপনার স্ত্রী ছাড়াও আছে এক ছেলে ও এক মেয়ে।প্রতিদিন কাঁচাবাজারে সবজী বিক্রি করে যা আয় হয়,তাতে খুব স্বাচ্ছন্দেই দিন কাটায় আপনার এই চার সদস্যের পরিবার।দৈনিক বাজার থেকে বাড়ি আসতেই আবদার পূরণে ছেলের হাতে তুলে দিতে হয় 'মজা'।তারপরই ছোট্ট মেয়েটা আব্বু ডাকতে ডাকতে দৌড়ে এসে এক লাফে কোলে উঠে বসে।আপনার স্ত্রী আপনাকে হাসি মুখে ঘরে নিয়ে বিশ্রামের জায়গা করে দেয়।অতঃপর সবাই মিলে রাতের খাবার খাওয়া।
সব মিলিয়ে একটি জান্নাতী পরিবেশ।

কিন্ত হঠাৎ একটি গ্রেনেড ব্রাস্ট আর গোলাগুলির আওয়াজ।এরপর একেকজনে দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে চতুর্দিকে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পরা।ভাগ্যক্রমে একা বেঁচে গেলেন আপনি।"

কী, ভাবতে কষ্ট হচ্ছে?
না, গল্পটা কিন্ত একেবারেই কাল্পনিক নয়।
প্রতিনিয়তই ঠিক এইরকম নিষ্ঠুর বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছে ফিলিস্তিনে আমার/আপনার শত শত ভাই বোন।

নাহ্, আমি আর লিখতে পারছি না।
চোখটা যন্ত্রণা করছে।

21/07/2014

সেদিনের স্বপ্ন দেখি।
যেদিনের আকাশে ডানা মেলে,
ঊড়ে যেতো সুখপাখি।
সেদিনের স্বপ্ন দেখি।

20/07/2014

নিজের মৃত দুধের শিশুকে কোলে নিয়ে কাঁদছে তার পিতা।আসে-পাশে সবাই শুধু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে।তারাও হারিয়ে ফেলেছে শান্তনা দেয়ার নূন্যতম ভাষাটুকু। না,বেশি কিছু লিখবো না।

শুধু এতটুকুই বলবো, ছবিতে সন্তানহারা এই পিতার অবস্থানে নিজেকে একটু কল্পনা করে দেখুন তো।

16/07/2014

প্রয়োজনের তাকিদে টয়লেটে সবাইকেই যেতে হয়।কিন্ত যদি প্রতিবারই একটু খেয়াল করে ঢুকার সময় বাম আর বেরুবার সময় আগে ডান পা ব্যবহার করি,তাহলেই একটি সওয়াবের আমল হয়।এটা কি খুব পরিশ্রমের?

পেটের ক্ষুধা মেটাতে খাওয়ার প্রয়োজন তো সবারই হয়।কিন্ত যদি একটু খেয়াল রেখে দস্তার খানা বিছিয়ে সুন্নাত তরিকায় আহার করি,তাহলে খাওয়া তো হলই,সাথে সওয়াবের আমলও হলো।

পরিচ্ছন্নতার খাতিরে প্রতিদিন গোছলের কাজটা সবারই করতে হয়।কিন্ত যদি তার আগে নিয়মমতো সুন্নতি কাজগুলো সেরে নিই,গোসলও হলো আবার সওয়াবের আমলও হলো।

এভাবে মসজিদে ও নিজের ঘরে ঢুকার সময় আগে ডান পা এবং পরে বাম পা ব্যবহার করা।পায়ের জুতো পরতে আগে ডান,খুলতে বাম পা ব্যবহার করা।জামা পরার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম।
এই নিয়মের অনুসরণেই প্রত্যেক ভালো কাজের আগে ডান ও অপেক্ষাকৃত নিচু কাজে আগে বামকে প্রাধান্য দেয়া।

কাজগুলো করতে কি খুবই পরিশ্রমের প্রয়োজন?
না,প্রয়োজন হয় একটু অভ্যাসের।
জীবনের দৈননন্দিন প্রত্যেকটি কাজে যদি আমরা এভাবে সুন্নাতের অভ্যাস গড়ে তুলি,তাহলে আমাদের হাজতগুলো তো পূরণ হলোই সাথে এমন কিছু আমল হলো,যা দুনিয়া ও পরকালীন কল্যাণ ডেকে আনবে।তাই আসুন জীবনের প্রতিটি কাজেই আমরা সুন্নাতের অভ্যাস গড়ে তুলি।

08/07/2014

আপনারা কে কী মনে করবেন জানি না।তবে আমি এতটুকু আঁচ করতে পারছি যে, সম্ভবত সাকিব আল হাসানের উপর থেকে চলমান নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হতে পারে। একথাটি আমার কেনো মনে হচ্ছে, এব্যাপারে আমি বেশি কিছু বলবো না।তবে সবাইকে একটু ভাবতে বলবো, সাকিব এতো বড় একটি কথা বলার সাহস কোথায় পেলো?
অবশ্যই কোনো খুটির জোর ছাড়া একথা সে বলার সাহস করেনি।কী, অবাক হচ্ছেন? হ্যাঁ, অবাক হওয়ার মতোই কথা।

যাহুক, এখন প্রশ্ন হলো, সে এতো বড় একটি কথা বলার সাহস কোথায় পেলো?

আপনারা হয়ত ভুলে যাননি, গত পাঁচ জানুয়ারীর পূর্ব পর্যন্ত আওয়ামীলিগের দলীয় নির্বাচনী প্রচারণায় সজীব ওয়াজেদ জয়ের অধিকাংশ জনসভাতেই এই সাকিব তার সফরসঙ্গী ছিলো।আ.লীগের পক্ষে ভোটও চেয়েছে এই সাকিব।এছাড়াও...

ধ্যাঁৎ, বলবো না বলেও অনেক কথাই বলে ফেললাম।
আশা করি আমার কথা বুঝতে পেরেছেন।
যদিও আমি নিজেও সাকিবের একজন ভক্ত।তারপরও আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি যে, নিজেদের দল যেহেতু রাষ্ট্রীয় গদিতে আছে, সেহেতু এই নিষেধাজ্ঞা বেশিদিন টিকবে বলে মনে হয় না।

- #আবু_নাঈম_আবদুল্লাহ্

05/07/2014

রোজা অবস্থায় সারা দিন অনেক পরিশ্রম করেছি।সারা শরীরেই বিরাজ করছে ক্লান্তি আর ক্লান্তি।তাই সিদ্ধান্ত নিলাম, মসজিদে খতমে তারাবিতে না গিয়ে আজকের মতো নিজের রুমেই সুরাহ তারাবীহ্ পড়ে নিই।তারাবীহ পড়া শেষে মনে পড়লো আজকে কোনো বাজার করা হয়নি।সেহরিতে খাওয়ার মতো কিছু আছে বলে মনে হচ্ছে না। কাঁচা বাজারে না গিয়ে বরং মসজিদের পাশের দোকানটা থেকে ডাউল কিনে আনি।আজকের সেহরিটা নাহয় শুধু ডাউল দিয়েই হোক।
ভাবনা মতো গেলাম মসজিদের পাশের দোকানে।গিয়ে দেখি সব কয়টা সবকয়টা দোকানই খোলা।মসজিদ থেকে তারাবির কোরআন তেলাওয়াতের আওয়াজ শুনা যাচ্ছে।সম্ভবত আট রাকাত কি দশ রাকাত হয়েছে। এসময় মসজিদ মার্কেটের সবকয়টা দোকানই খোলা।এই দোকানদারদের প্রায় সবাই টুপি-পাঞ্জাবী পরিহিত হুজুর টাইপের হবে।প্রত্যেকেরই দাড়ি আছে।এদের কেউ কেউ আবার তার দোকানের সাইন বোর্ডে নিজের নামের শুরুতে মাওলানা, হাফেজ, ক্বারী ইত্যাদি পদবী লাগিয়ে রেখেছে। মসজিদে তারাবীহ চলছে, অথচ এরা নামাজে না গিয়ে এখনো দোকানদারি করে চলেছে।

আচ্ছা, এরা একেকজন হুজুর হওয়া সত্বেও নামাজে যায়নি কেনো?
তাহলে এরাও কি সবাই আমার মতো একা একা সুরা তারাবি পড়ে নিয়েছে?
নাকি নামাজ না পড়েই...

আল্লাহই ভালো যানেন।

04/07/2014

ছোট্ট সোনামনিদের ইংরেজি বর্ণগুলো এভাবে পড়ালে কেমন হয়?

A=ALLAH,

B=Bismillah,

C=Calima,

D=Doa,

E=Eman,

F=Farzu,

G=Gihad,

H=Haj,

I=Islam,

J=Jannath,

K=Kiamat,

L=Layilaha,

M=Mohamad(sallallahu alaihi wa sallam),

N=Nubuwath,

O=Ohzu,

P=Pulsirat,

Q=Quran,

R=Rahomat,

S=Sunnath,

T=Thowba,

U=Umrah,

V=Vithuru.

W=Wakto,

Y=Yaseen,

Z=Zakat.

-আবু নাঈম আবদুল্লাহ্।

01/07/2014

*একটি রমজান স্পেশাল জোকস্*

(বি.দ্র: কৌতুক পড়ে হাসতে হাসতে কারো পেট ব্যথা ধরলে আমি দায়ী নই।)

মাগরিবের পূর্ব মূহুর্তে দুই বন্ধু আবুল আর মকবুল ইফতার সামনে নিয়ে বসে আছে।
আজান শুনার জন্য আবুল তার মোবাইলে রেডিও অন করে রেখেছিলো।এমন সময় রেডিওতে আর.জে. বক বক করে বলে যাচ্ছিলো,
"হাই, আমি আবির। আজকে তোমাদের সামনে হাজির হয়েছি তোমাদেরই পছন্দের কিছু সুপারহিট গান নিয়ে।আর এই গানগুলো প্লে করা হবে তোমাদের ইচ্ছা অনুযায়ী।আমাদেরকে ফোন করে গান ছিলেক্ট করবে তুমি, আর তৎক্ষনাত সেই গানটাই আমরা প্লে করবো। তাই আর দেরি না করে তোমার পছন্দের গান ছিলেক্ট করতে এক্ষুনি কল করো 02******* নাম্বারে"

আর.জে. এর এইসব বক বকানী শুনতে শুনতে দুজনেরই ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙে যাওয়ার উপক্রম প্রায়।
তাই আর.জে. এর বলা ফোন নাম্বারটা নিজের মোবাইলে টুকে নিয়ে কল দিলো মকবুল।আর.জে. সাথে সাথেই রিসিভ করে বলল, "হ্যাঁ ভাইয়া! বলুন, আপনার জন্য আমরা কোন্ গানটা প্লে করতে পারি।"
মকবুল বললো...
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
মাগরিবের আজান প্লীজ! (?)
:) :) :) :) :)

-আবু নাঈম আবদুল্লাহ্।

27/06/2014

ডাক্তার:(বিষন্ব মনে) ভাই,আমি দুঃখিত।আপনার ছেলে মারা গেছে।
(এমন সময় মৃতছেলেটি মাথা ঢেকে রাখা চাদর সরিয়ে উঠে বলল)
ছেলে:না বাবা,আমি মারা যাইনি
বাবা:(ধমকের স্বরে)চুপ কর বেয়াদব,তুই কি ডাক্তারের চাইতে বেশী বুঝিস?

উপরের ছোট্ট গল্পটা যদিও একটা কৌতুক,এরপরও এর থেকে আমাদের শেখার আছে।এই কৌতুকটা যে কেউ পড়েই বুঝবে,ঐছেলেটার বাবা আসলেই একটা আহম্মক।কিন্ত এই কৌতুকটা যদি বাস্তবতার সাথে তুলনাকরি,তাহলে দেখা যাবে আমরা ঐ ছেলের বাবার চেয়েও আরও অনেক বড় আহম্মক।
এ ব্যাপারে বেশি কিছু বিশ্লেষণ করবো না।যা বুঝার, বুঝে নেয়ার চেষ্টা করুন।
এই বাংলাদেশ হলো বর্তমানে একটি ডিজিটাল দেশ।যদিও বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্নের'থ্রীজি'র দেখা আমি এখনো পাইনি,তবুও এই'স্লো'গতির ইন্টারনেট নিয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রীর সাথে তাল মিলিয়ে আমাকে বলতেই হবে,"এদেশ থ্রীজি ইন্টারনেট সমৃদ্ধ একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ"।

গরমের মৌসুমের এই চরম পর্যায়ে এসে দিনে দুই ঘন্টা বিদ্যুৎ না থাকলেও তার কথার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমাকে বলতেই হবে,অন্য সরকারের তুলনায় এই সরকার দশগুন বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।

হ্যাঁ,আমাকে বলতেই হবে।কারণ যেহেতু ডাক্তার মশাই কথাটা বলেছেন,আমরা কি আর ডাক্তারের চেয়েও বেশি বুঝি?

26/06/2014

এর আগেও পোস্ট করা হয়েছিলো।

-:ফেইসবুকার যখন আল্লাহর মুখোমুখি:-

কিয়ামতের দিন যখন একজন ফেইসবুকারকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে ফেইসবুকে তার সময় ব্যয় করার কারণ জিঞ্জাসা করবেন,তখন সে জবাব দেবে, "হে আল্লাহ্!আমি তো ফেইসবুক-ইন্টারনেটে সারাদিন সময় ব্যয় করেছি শুধুমাত্র তোমার সন্তুষ্টির জন্যই।যখন দুনিয়াজুড়ে ইসলামের শত্রুরা দ্বীনের বিরুদ্ধে মিডিয়ার আগ্রাসন চালাচ্ছিল,তখন আমরা এই ফেইসবুক/ইন্টারনেটকে তোমার দ্বীনের স্বার্থে বিকল্প মিডিয়া হিসেবে গ্রহন করে তার সদ্ব্যবহার করেছি।"আল্লাহ্ তাআলা তো আলিমুল গায়িব,সবার অন্তরের খবর তিনি যানেন।যদি ঐ লোকটার কথা সত্যি হয়ে থাকে,তাহলে তো আল্লাহ চাইলে সে মুক্তি পেয়ে যাবে।কিন্ত যদি মিথ্যা হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ্ বলবেন,"তুমি মিথ্যা বলছো,বরং তুমি তো লাইকের আশায় ফেইসবুক চালিয়েছ,যাতে লোকে তোমাকে সেলিব্রেটি বলে।তোমার সেই চাওয়া তো দুনিয়াতে পূরণ হয়ে গেছে। আজ এখানে জাহান্নাম ছাড়া তোমার জন্য আর কিছুই নেই"

এখনো সময় আছে বন্ধুরা।আসুন,নিজের নিয়তকে সহীহ করে নিই।ফেইসবুকে ব্যয় করা এই সময়ের হিসাব আপনাকে একদিন অবশ্যই দিতে হবে।

অনুরোধ করবো না।যদি মনে চায়,তাহলে লেখাটি শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।

25/06/2014

টুপি ওয়ালারা কেউ খারাপ না।বরং কিছু খারাপ মানুষ টুপি মাথায় দিয়ে এর পবিত্রতা নষ্ট করছে।

পাজামা-পাঞ্জাবী পরিধানকারী কেউ সন্ত্রাস নয়।কিছু সন্ত্রাস নিজেদের গা বাঁচাতে এই পোষাককে ব্যবহার করছে।

মাদরাসা পড়ুয়া কেউ জঙ্গী নয়।বরং কিছু চিন্হিত জঙ্গীরা মাদরাসা পড়ুয়াদের চাল-চলন নকল করে তাদের সুনাম নষ্ট করছে।

হাফেজ,ক্বারী,মাওলানা,মুফতী, এই উপাধীগুলো মুসলামানদের কাছে অনেক সম্মানিত।কিছু খারাপ মানুষ উদ্দেশ্যমূলক ভাবে এই উপাধীগুলোকে কলংকিত করার চেষ্টায় লিপ্ত।

এরপরও এক শ্রেণির মানুষ নিজের অজান্তেই বলে ফেলে, "হাজী মানুষ আসলেই পাজি।","টুপিওয়ালা সব উগ্রপন্থী।","মুফতি মাওলানারা অস্ত্রের ট্রেনিং দেয়।"

কেনো, কথাগুলো কি একটু উল্টো করে এভাবে বলা যায় না? "পাজি মানুষটা হাজীর ছদ্মবেশ ধারণ করেছে।","উগ্রপন্থী লোকরা কেউ কেউ টুপি পড়ে।","খারাপ লোকটা পাঞ্জাবী পরেছে সাধু সাজার জন্য।"

আমরা না শিক্ষিত জাতি।তাহলে এই কথাগুলো সামান্য উল্টো করে বলতে পারছি না কেন?তবে আমরা এত বড় বড় ডিগ্রি অর্জন করে কিসের শিক্ষিত হলাম।

আসলে দোষটা আমাদেরই।কিছু লোক ইসলামকে বিশ্ববাসির সামনে কলংকিত করার চেষ্টা করছে।আর আমরা বোকারা তাল মিলিয়ে তাদের সহযোগিতা করে যাচ্ছি।

24/06/2014

*আমি জামায়াত করি*

কয়েকদিন আগে নতুন একটা মেসে উঠেছি।কারণ পার্শ্ববর্তী একটা মাদরাসায় আলিমে ভর্তি হয়েছি।মেসে গোসল করে আজ দুপুরে মসজিদে যাচ্ছিলাম।যাওয়ার পথে চা ষ্টলে বসে থাকা নেতা টাইপের এক লোক আমাকে কাছে ডেকে নিলো।তার কথাগুলো ছিলো এইরকম,
সে : এই মোল্লা,মেসে নতুন উঠছো?
আমি : জ্বী।
সে : কী কর।
আমি : অমুক মাদ্রাসায় পড়াশোনা করি।
সে : তুমি কি জামাত কর?
আমি : জ্বি,করি।
সে : (অবাক হয়ে)তুমি জামাত কর !
আমি : বললাম তো,করি।
সে : তুমি কি জানো,কার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলছ?
আমি : না, জানি না।
(এতক্ষণে ঐ লোকের উচ্চ আওয়াজের কথা বলার কারণে আমাকে ঘিরে চতুর্পাশে একটা মিনি জনসমাবেশের মতো লোক জড়ো হয়ে গেছে।)
সে : আমি হলাম এই ওয়ার্ডের মেম্বার।তুমি কি জানো, আমার সামনে এই কথা বলার পরিণতি কী হতে পারে?
আমি : না,তাও জানি না।
সে : তুমি জামাত করো, এই কথাটা আমার সামনে বলতে তোমার একটুও ভয় লাগলো না?
আমি : ভয় লাগবে কেনো? আমি তো এখনো মসজিদে যাচ্ছি জামাত করতে ।

এতক্ষণে সবাই বুঝতে পেরে সমস্বরে হেসে উঠলো,আমি কোন জামাতের কথা বলেছি।
নেতাজি কিছুটা লজ্জা পেলো।জড়ো হওয়া সমাবেশের মাঝখান থেকে কয়েকজন লোক বলল,এইবার তারে ছাঈড়া দেন,হের জামাতের দেরি অইয়া যাইতাছে।

23/06/2014

ছোট্ট একজন তালিবে ইলম রাস্তা হেঁটে যাচ্ছিলো।হঠাৎ কয়েকজন পুলিশ ঐ তালিবে ইলমকে নিজেদের কাছে ডেকে নেয়।পুলিশ প্রথমেই তাকে জিজ্ঞাসা করলো,কোন মাদ্রাসায় পড়?

তালিবে ইলম : (হাতের ইশারায় দেখিয়ে)ঐ মাদ্রাসায় পড়ি।

পুলিশ : কোন ক্লাশে পড়?

তালিবে ইলম : নাজেরা বিভাগে পড়ি।

পুলিশ : তোমাদের মাদ্রাসায় কয়জন ছাত্র আছে?

তা.ই. : অনেক ছাত্র আছে।

পুলিশ : তোমাদের মাদ্রাসায় কী 'আল-কায়দা' আছে?

তা.ই. : হ্যাঁ, আছে।অনেকগুলো আছে।

পুলিশ : (অবাক হয়ে)অনেকগুলো আছে?

তা.ই. : হ্যাঁ,অনেকগুলো আছে।

পুলিশ : এখন আমরা ঐ মাদরাসায় গেলে কি 'আল কায়দা' পাবো?

তালিবে ইলম : হ্যাঁ পাবেন।

(পুলিশ তার উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ফোন করে বলল, স্যার, আমরা অমুক মাদ্রাসায় আল কায়দার সন্ধান পেয়েছি।আপনি দ্রুত কয়েকটা ফোর্স পাঠান।)
মুহুর্তেই কয়েক গাড়ি পুলিশ চলে এলো।এরপর ঐ তালিবে ইলমকে গাড়ির সামনে বসিয়ে চলল মাদ্রাসার দিকে।পুলিশ ভাবছে এবার আমার প্রমোশন ঠেকায় কে?মাদ্রাসা মাঠে গিয়ে তারা তালিবে ইলমকে বলল,কোথায় আল কায়দা?

তা.ই. : স্যার,কোনটা নিবেন?

পুলিশ : মানে?

তা.ই. : (ভিতর থেকে কয়েক ডজন কায়দা এনে দেখিয়ে)কোনটা নিবেন?নূরানী কায়দা, নাকি বোগদাদী কায়দা।

পুলিশ অফিসার অজ্ঞান !

22/06/2014

বিশ্বকাপ ফাইনালে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার খেলা চলছে।রেফারির দায়িত্ব আছে এরশাদ।

খেলা শুরু।মধ্যমাঠে মেসির পায়ে বল।দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে ব্রাজিলের গোলপোষ্টের দিকে।হঠাৎ নেইমার পিছন থেকে মেসিকে ধাক্কা দেয়ায় বল লাগলো মেসির হাতে।রেফারির বাঁশি বেজে উঠলো।মেসির হ্যান্ড হয়েছে।এরশাদের দিক চোখ রাঙালো মেসি।বলল,নেইমার আমাকে ধাক্কা দিয়েছে,তাই তার ফাউল হয়েছে।সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করল রেফারি এরশাদ,নেইমারের ফাউল হয়েছে।এদিকে নেইমার নিজের মাথা একটা ঝাকি দিয়ে তার ঝাকড়া চুলগুলো খাড়া করে রেফারিকে তার গরম মেজাজ দেখালো।
তাই আবারো সিদ্ধান্ত বদলে রেফারি বলল,মেসির হ্যান্ড হয়েছে।
এরপর আবারো মেসি এরশাদকে...
তারপর নেইমারও রেফারির দিকে...
এভাবেই চলতে লাগল কিছুক্ষণ।

এরপর



রেফারি পকেটে হাত ঢুকাচ্ছে



ব্যাপক আগ্রহ নিয়ে তাকিয়ে আছে গ্যালারির দর্শক।টিভির দিকে তাকিয়ে পুরো বিশ্ববাসী।



এই বুঝি লাল কার্ড বের করছে।


কিন্ত কাকে দেখাবে?



মেসি, নাকি নেইমারকে?



চলছে শ্বাসরুদ্ধকর একটা পরিস্থিতি।




কিন্ত একি? রেফারির হাতে পিস্তল।




ধীরে ধীরে পিস্তলটা নিজের মাথায় ঠেকালো।



এরপর বলল,



খেলা ড্র হইছে।না মানলে সুইসাইড করমু।

15/06/2014

হযরত আবদুল্লাহ্ বিন আমর (রা.) থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,- ঐ সময় খুব নিকটবর্তী যখন বনু কান্তরা (পশ্চিমারা) তোমাদেরকে ইরাক থেকে বের করে দেবে।এরপর আমি জিজ্ঞেস করলাম, আমরা কি পুনরায় ইরাকে ফিরে আসতে সক্ষম হবো?তিনি বললেন, তুমি কি এমনটাই কামনা করো? আমি বললাম 'হ্যাঁ'।তখন তিনি বললেন, অবশ্যই ফিরে আসবে।আর তখন তাদের জন্য ইরাকের মাটিতে সচ্ছলতা ও আনন্দের জীবন-যাপন হবে।(আল ফিতান, নুআইম ইবনে হাম্মাদ,খন্ড-2,হাদীস-697।)

সোহাগ আহমেদ

14/06/2014

আমাদের মাঝে প্রচলিত কিছু ভুল।কিছু পণ্যের নাম এখন পরিচিতি পেয়ে গেছে তার ব্র্যান্ডের নামে।তারমধ্যে কয়েকটি হলো--

জিনিসটার নাম 'পাম্পার্স' না,জিনিসটার নাম ডায়পার।অনেকগুলো ব্রান্ডের মাঝে পাম্পার্স হলো একটা ব্রান্ড।

জিনিসটার নাম 'হোন্ডা' না,জিনিসটার নাম মটরসাইকেল।অনেকগুলো ব্র্যান্ডের মাঝে হোন্ডা হল একটা ব্র্যান্ড।

জিনিসটার নাম 'ফ্রেক্সিলোড' না,'একাউন্ট টপ আপ'।হাজারো উপায়ের মাঝে ফ্লেক্সিলোড জাস্ট একটা ব্র্যান্ড মাত্র।

ঠোঁটে মাখা জিনিসটার নাম 'ভ্যাসলিন' বা 'মেরিল' নয়,'পেট্রোলিয়াম জেলি'।পেট্রোলিয়াম জেলির হাজারো ব্র্যান্ডের মাঝে ভ্যাসলিন বা মেরিল হলো জাস্ট একটা ব্র্যান্ড।

জিনিসটার নাম হারপিক নয়, 'টয়লেট ক্লীনার'।টয়লেট ক্লীনারের হাজারো ব্রান্ডের মাঝে হারপিক জাস্ট একটা ব্রান্ড।

এরকম আরো অনেক আছে।তাই আমাদের উচিত ভুলগুলি শুধরে নেয়া।

13/06/2014

বিশ্বকাপ ২০১৪ এর প্রথম গোল খাওয়া দল
কোনটি ? প্রথম হলুদ খাওয়া প্লেয়ার/দল
কোনটি ?
রেফারিকে টাকা খাওয়ানো দল
কোনটি ?
কে কে বলতে পারবে দেখি ?

12/06/2014

জীবনে কখনো কাউকে বিশ্বাস
করতে যেও না।
কারন,যাকেই তুমি বিশ্বাস করবে সেই
তোমাকে ঠকাবে।

11/06/2014

Copy-past লাইক না করে পড়ুন এবং নিজে শেয়ার করুন।পোষ্ট দেখামাত্রই দৌড় দিয়েন না।

এটা কয়েক ঘন্টা আপনার ওয়ালে থাকুক।কপি করেই হোক বা শেয়ার।পর ইচ্ছে হলে সরিয়ে দিবেন।মেয়েটার জীবন বাঁচাতে সাহায্য করুন।

সবে তো মাত্র ক্লাস এইটে পড়ে।এক্সিডেন্ড করেছে, অবস্থা এখন খুবই খারাপ।খুব আর্জেন্ট 25 ব্যাগ এবি পজেটিভ রক্তের প্রয়োজন। জ্বি, 25 ব্যাগ।তবে আপনি-আমি এগিয়ে এলে 25 ব্যাগ রক্ত খুঁজে পেতে সময় লাগবে মাত্র এক ঘন্টা।

আপুটা এখন এপেলো হাসপাতালে।প্লিজ...এগিয়ে আসুন।আপুটা বেঁচে উঠুক।সবে তো মাত্র ক্লাস এইট।
প্লিজ...প্লিজ...
যোগাযোগ করুন - +8801675926422

copy from tasnim rifat

07/06/2014

": এই যে ভাই,মসজিদটা কোন দিকে বলতে পারেন?
: আপনি মসজিদে যাবেন? আমার সাথে আসুন দেখিয়ে দিচ্ছি।(মসজিদের সামনে গিয়ে) এই যে এটাই মসজিদ,যান নামাজ পড়ুন।
: আপনি যাবেন না?
: ইয়ে মানে প্যান্টটা ঠিক নেই।"



": দোস্ত,চল মসজিদে যাই।নামাজের সময় হয়েছে।
: তুই যা,আমি একটু পরে আসছি।
: পরে কেনো?তাহলে আমিও একটু পরে তুকে নিয়ে একসাথে যাবো।
: ইয়ে মানে,প্যান্টটা ঠিক নেই।"




বাজারে মসজিদে যাওয়ার পথে কলেজের স্যারের সাথে দেখা হয়ে গেলো।আমাকে দেখেই-
: কোথায় যাচ্ছো?
: মসজিদে যাচ্ছি স্যার,নামাজ পড়তে।
: ও,নামাজ পড়তে যাচ্ছো।নামাজ পড়া খুব ভালো,যাও।
: আপনি যাবেন না স্যার?
: ইয়ে মানে প্যান্টটা ঠিক নেই।

নামাজ পড়ার কথা বললে প্রায় সবাই এই একই অজুহাত দাঁড় করায় "ইয়ে মানে প্যান্টটা ঠিক নেই"।

অজুহাত তো সাধারণত অনেক ধরনের হয়ে থাকে।25 জন মানুষ যদি কোনো কারনে অজুহাত দাঁড় করায়,তাহলে নিশ্চই অজুহাতের ধরণও 15থেকে20 প্রকারেরই হবে।
একটু খেয়াল করুন,নামাজের কথা বললে কিন্ত অধিকাংশরাই সেই একই অজুহাত দেয়।এর কারণ কী?এর কারণ হলো,এদের পিছনে একজনই কাজ করে।আর সে হলো 'শয়তান'।
তাই আসুন,আমরা শয়তানের গোলামী বাদ দিয়ে আল্লাহর হুকুম পালনে যত্নবান হই।

শেয়ার হবে?

01/06/2014

বি.দ্র. : এই গল্পটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক।কিন্ত এরপরেও যদি আওয়ামিলীগ অথবা বিএনপি কিংবা অন্য কোন রাজনৈতিক / অরাজনৈতিক দলের কোন দলীয় নেতা বা সংসদ সদস্যের বাস্তবিক জীবনের সাথে মিলে যায়, তাহলে আবু নাঈম আবদুল্লাহ্ দায়ী থাকবে না।বরং উহা নিতান্তই কাকতালীয় হিসেবে গণ্য হইবে।
........................................
সংসদে সরকার দলীয় এম পি বক্তব্য দিচ্ছে-
''কোনো এক গ্রামে আব্দুল করিম নামের এক বৃদ্ধ লোক বাস করতো।ঐ বৃদ্ধ লোকের তিনজন ছেলে সন্তান ছিলো।

বাবা একদিন তার বড় ছেলেকে একশো টাকা দিয়ে বলল এমন কিছু কিনে আনতে, যাতে এই পুরো ঘরটা ভরে যায়।ছেলে সেই একশো টাকা দিয়ে কিছু খড় কিনলো,কিন্তু ঘর ভরলো না। অনুরুপ মেঝো ছেলেকেও বলা হলে সে একশো টাকা দিয়ে অনেকগুলো তুলো কিনলো,কিন্তু তবুও ঘর ভরলো না।এভাবে ছোট ছেলেকেও একশো টাকা দেওয়া হলে সে পাঁচ টাকা দিয়ে একটা মোমবাতি কিনে এনে ঘরের মাঝখানে জ্বালিয়ে দেওয়ার পর পুরো ঘর আলোয় ভরে গেলো।আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সেই ছোট ছেলের মতো,যিনি এভাবে সারা দেশেই আলো ছড়িয়ে যাচ্ছেন।''
এসময় বিরোধীদলীয় এক সদস্য দাড়িয়ে বলল-''সবই তো বুঝলাম,কিন্ত বাকী 95 টাকা গেলো কোথায়?

লেখা পাঠিয়েছেন : আবু নাঈম আবদুল্লাহ

30/05/2014

ছোট্ট একটা কৌতুক : -
কোন এক দানবীর একটি এতিমখানায় কিছু খাবার পাঠালেন।যেহেতু এতিমখানার সভাপতি স্থানীয় এমপি সাহেব, তাই খাবারগুলো আগে তার কাছেই পাঠানো হলো।কিন্ত ঐ দানবীর ব্যক্তি খাবারগুলো দেওয়ার পূর্বে তাতে বিষ মিশিয়েছিলেন।

পরে দেখা গেলো,বিষাক্ত খাবার খেয়ে সংসদ সদস্যসহ তিনজন মারা গেলেও এতিমখানার শিশুরা সবাই নিরাপদেই আছে।

বি. দ্র. : কৌতুকটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক।তারপরও যদি কারো বাস্তবজীবনের সাথে মিলে যায়, তাহলে এর লেখক কোনক্রমেই দায়ী থাকবে না।

28/05/2014

বৃদ্ধা মায়ের আশ্রয় গোয়ালঘরে!

গোয়ালঘরে অসহায় মা।যে মায়ের কারণে সুন্দর এ পৃথিবীর আলোর দেখা পেয়েছিল তার সন্তানরা, সেই গর্ভধারিনী মা আজ বয়সের ভারে বৃদ্ধা হয়ে যাওয়ায় পরিবারে কাছে হয়ে ওঠেছে ভারী বোঝা।
পটুয়াখালির রাঙ্গাবাড়ি উপজেলার ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নে আশি বছরের বৃদ্ধা মাকে গোয়ালঘরে ফেলে রেখেছেন তার নিষ্ঠুর ছেলে।একমাস ধরে অসহায় এই মায়ের ঠাঁই হয়েছে সেখানে।

Want your school to be the top-listed School/college in Mymensingh?

Click here to claim your Sponsored Listing.

Location

Category

Website

Address


গ্রাম:দৌলা, পোস্ট:ডাকাতিয়া, ভালুকা, ময়মনসিংহ।01768914912
Mymensingh
Other Schools in Mymensingh (show all)
Govt. Laboratory High School, Mymensingh Govt. Laboratory High School, Mymensingh
Mymensingh, 2200

Government Laboratory High school is one of the top most schools of greater Mymensingh. It is the bi

Nusan Jannat Hridoy Nusan Jannat Hridoy
Mymensingh

Winnerpar Govt. Primary School Winnerpar Govt. Primary School
School Road, Winnerpar, Churkhai
Mymensingh, 2200

Chandab Dokkhin Government  Primary School Chandab Dokkhin Government Primary School
Chandab
Mymensingh, VALUKA

Ns Sumon King Ns Sumon King
ময়মনসিংহ
Mymensingh

12345

English Private programme, Mymensingh English Private programme, Mymensingh
আকুয়া, নাসিরাবাদ কলেজ রোড সংলগ্ন, ময়মনসিংহ
Mymensingh, 2200

All classes of English grammar will be discussed on this page . H.S.C/S.S.C Spoken English .

SH Math SH Math
MYMENSINGH
Mymensingh, 2200

This is an education page. Where upload mathematical Problem & Solution.

KBS Dakhil Madrasah KBS Dakhil Madrasah
Begunbari, Muktagacha
Mymensingh

Gobindorsee High School Gobindorsee High School
Madan, Netrakona
Mymensingh, 2490

Gobindorsee High School

দারুছ ছুন্নাহ্ দাখিল মাদরাসা, লক্ষীপুর, ফুলবাড়ীয়া, ময়মনসিংহ দারুছ ছুন্নাহ্ দাখিল মাদরাসা, লক্ষীপুর, ফুলবাড়ীয়া, ময়মনসিংহ
Luxmipur, Fulbaria
Mymensingh, 2200

এই মাদরাসাটি ১৯৮৩ সালে ময়মনসিংহ জেলা?

Dewangonj Islamia High School Dewangonj Islamia High School
Nandail
Mymensingh