মহাকাশ ও বিজ্ঞান

মহাকাশ ও বিজ্ঞান

Comments

পৃথিবিতে সবচেয়ে শক্ত পদার্থ কি? helpe me🤔🤔
১ আলোকবর্ষ অতিক্রম করতে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে দ্রুতগামি রকেটের কতদিন লাগতে পারে?
# ডিমের দাম বাড়ছে কেন ?
🤣
মাঝে মাঝে এই জীবনটা খুব অর্থহীন মনে হয়। বাঁচার জন্য বাঁচা। যখন আমি মহাবিশ্ব নিয়ে ভাবি তখন নিজেকে খুব তুচ্ছ মনে হয়। লক্ষ কোটি গ্রহ উপগ্রহ নিয়ে একটা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি। কত মিলিয়ন মিলিয়ন মিল্কিওয়ে নিয়ে আমাদের এই মহাবিশ্ব। মহাবিশ্বে ছোট্ট একটা বিন্দুর মতো স্থান করে আছে আমাদের নীল গ্রহ নামক এই পৃথিবী। যেখানে বাস করে লক্ষ লক্ষ রকমের ভিন্ন প্রজাতির প্রাণী, উদ্ভিদ, আর ৭০০ কোটিরও অধিক মানুষ।

আজ থেকে কয়েক কোটি বছর আগে এই পৃথিবী রাজত্ব করতো বিশাল আকারের ডাইনোসর প্রানী। ধীরে ধীরে বিবর্তন ও সময়ের পরিক্রমায় আজ পৃথিবীকে শাসন করছে ৫-৬ ফুট দৈর্ঘ্যের মানুষরা। কখনো কখনো তাদের কাছে বনের হিংস্র প্রাণীও অসহায় হয়ে যায়। মানুষ ছুটছে ক্যারিয়ার নিয়ে, মানুষ ছুটছে সম্পর্ক নিয়ে, মানুষ ছুটছে সম্মান নিয়ে, মানুষ ছুটছে অর্থের জন্য। মানুষ ছুটছে আভিজাত্যের জন্য। মানুষ ছুটছে আগামী প্রজম্মের একটি বাসযোগ্য পৃথিবীর জন্য।

সেই কয়েক লক্ষ বছর আগের আদিম যুগের গুহা পেরিয়ে আজ মানুষ গড়েছে সুউচ্চ বিল্ডিং, পাকা সড়ক, গত শতাব্দীতে গঠিয়েছে শিল্প বিপ্লব, এই শতাব্দী শুরু থেকে প্রযুক্তি বিপ্লব। গড়েছে অত্যাধুনিক সব ব্যবস্থাপনা। এই পৃথিবী নামক গ্রহটিকে মানুষ ২০০টিরও অধিক দেশে বিভক্ত করেছে, নির্ধারণ করেছে সীমানা। রাষ্ট পরিচালনার জন্য তৈরি করেছে সংবিধান। বানিয়েছে আইন। অপরাধীদের রাখার জন্য গড়েছে কারাগার। মানুষ বিনোদন করার জন্য বন-জঙ্গলের প্রানীকে ধরে এনে বন্দী করেছে চিড়িয়াখানায়। পৃথিবীর জায়গাকে বেচা কেনা করার জন্য তৈরি করেছে রেজিষ্ট্রি অফিস। দেশে দেশে অর্থ বিনিময়ের জন্য বানিয়েছে, টাকা, রুপি, পাউন্ড, ডিনার, রিয়েল, ডলার....। পৃথিবীর সব দেশগুলোর লেনদেন, ব্যবসা, বানিজ্যকে সংযুক্ত করতে এই মাধ্যমকে নাম দেয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক। এই সবকিছু হচ্ছে মহাবিশ্বের সীমায় স্থান করে থাকা ছোট্ট বালুকণার মতো গ্রহ এই পৃথিবীকে ঘিরেই। ব্যাপারটা কি আজব না? তারপরও মানুষ কত স্বপ্ন বুনে, ভালভাবে বেঁচে থাকার জন্য, প্রপার্টি গড়ার জন্য। খ্যাতি অর্জনের জন্য। সেলিব্রিটি জন্য। দুই দন্ড রোমাঞ্চিত হওয়ার জন্য। মানুষ কয় বছর বাঁচে? ৭০-৮০ বছর? অথচ এই সময়গুলি মহাবিশ্ব ট্রাবেল করার জন্য কিছুই না! আসলে মাঝে মাঝে এই জীবন, পৃথিবীর এই মানব সভ্যতা খুবই অর্থহীন মনে হয় খুব।
গাছ পরিবেশের বন্ধু হলেও সাহারা মরুভূমিতে গাছ জন্মানোয় আতংকে পরিবেশবিদরা।

সম্প্রতি স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া ছবি থেকে ধূ ধূ সাহারার বুকে হঠাৎ সবুজের সমারোহ খুঁজে পাওয়া গেছে। গবেষকরা অনুমান করছেন, ১৮০ কোটি গাছ রয়েছে পশ্চিম আফ্রিকার এই মরুভূমিতে।

কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূবিজ্ঞানের অধ্যাপক মার্টিন ব্র্যান্ড জানিয়েছেন, সাহারায় এত গাছে জন্মায় এ সম্পর্কে তাদের কোন ধারণাই ছিল না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই তারা খুবই আশ্চর্য হয়েছেন। এই মরুভূমিতে উদ্ভিদশূন্য রুক্ষ অংশের পরিমাণ বেশি হলেও, চমৎকার বিষয় হলো বালির নিচেও গাছ জন্মাচ্ছে।

মরুভূমির বুকে গাছ জন্মানোর বিষয়টি কিন্তু খুব ভালো সংবাদ নয়। কেননা, পরিবেশবিদরা এর পিছনে ক্রমশ বদলে যাওয়া পৃথিবীর জলবায়ুর প্রভাব দেখতে পাচ্ছেন। ঠিক এই একই কারণে বরফঢাকা অ্যান্টার্কটিকার শীতল বুকেও জন্ম নিচ্ছে প্রচুর সবুজ উদ্ভিদ। শেষ পর্যন্ত এর পরিণাম কী, তা নিয়ে ভাবছেন বিজ্ঞানীরা!
মহাকাশ সাধন
সুর্য গ্ৰহনের সময়
আপনি জানেন কী?
দুবাইয়ে পাম আইল্যান্ডের "Pum Island" মতো আরো একটি মানব সৃষ্টি আইল্যান্ড আছে। যেটা ঠিক পাম আইল্যান্ডের পাশেই অবস্থিত। এর নাম "The World Island". পৃথিবীর মানচিত্রের আদলে তারা এই আইল্যান্ডটি তৈরি করেছে। এমনকি মানচিত্রের ভিতরে ছোট ছোট দ্বীপ আকারে সকল দেশগুলোর নাম উল্লেখ করা আছে।

তবে আজব ব্যাপার হচ্ছে, এই আইল্যান্ডে বাংলাদেশকে সরাসরি দেখানো হয়নি। ইন্দোনেশিয়া + বাংলাদেশ এক সাথে দেখানো হয়েছে .

#সাইফুল🌍
(আসলে কি আমরা মিথ্যার ধুম্রজালে দাড়িয়ে সত্যকে খুঁজছি???)
[নিম্নে উল্লেখিত বিষয় গুলোর বিস্লেসন মূলক জবাব চাই বিচক্ষন মহলের কাছে।]
@ সহজ মানুষ সরল কথা|
--------------------------------------
★যাহা দেখি দুই নয়নে বিশ্বাস করি না দিব্য জ্ঞানে।
★যা দেখা যায় সব সত্য নয়,
যা দেখি না সব মিথ্যাও নয়।
★একই বিষয় আমার কাছে ধ্রুব সত্য, আপনার কাছে ডাহা মিথ্যা।
যেই বিষয়ে আমি বলছি নাউযুবিল্লাহ, একই বিষয়ে আপনি বলছেন সুবহানাল্লাহ।

★সত্য মিথ্যার ধুম্রজালে ডুবে আছি সব সময়,
#সত্যের মূল সত্ত্বাকে কখনো কি দেখা যায়?

★বিশাল "অগ্নিগুলক সূর্য" কখনই পূর্ব দিগন্তে উদয় হয় না,পশ্চিমে অস্তমিত হয় না অথচ বাস্তবে দেখি সূর্যোদয় সূর্যাস্ত হয়!!!
★চাদঁ কখনই ছোট বড় হয় না, যত বড় চাঁদ তত বড়ই থাকে সব সময়,
অথচ বাস্তবে ছোট বড় হতে দেখি আমাদের অতি প্রিয় চাদঁকে!!!
★সূর্যকে কেন্দ্র করে সূর্যের চতুর্পার্শে এবং নিজ অক্ষপথে লাঠিমের মত অবিরত ঘুরতেছে আমাদের স্বাদের পৃথিবী,
অথচ বাস্তবে দেখি পৃথিবী স্হির, গোলাকার থালার মত সমান!!!
★মহা সাগরের অথৈ পানি নিয়ে জুলন্ত অবস্থায় শূণ্যস্থানে পৃথিবী এক ফোটা পানিও পরে যায় না কখনো!!!!

★ছাদের মত নেই কোন মহাকাশ,
অথচ বাস্তবে দেখি বিশাল ছাদের মত ‌ঐ নীল আকাশ!!
★মহা জাগতিক দৃষ্টিতে নেই কোন উপর নীচ, নেই পূর্ব-পশ্চিম উত্তর-দক্ষিন।
পৃথিবীতে দাড়িয়ে মাথার উপর দেখি চাঁদ আবার চাঁদে দাড়ালে পৃথিবীকে দেখা যায় মাথার উপর!!!!!
★বরফের চাইতেও ঠান্ডা বুতল গ্যস, সেই ঠান্ডা গ্যস থেকে জ্বলে আগুন!!!
★দেখা যায় ঘূর্ণিঝড় উঠে সাগর থেকে অথচ মুসল ধারে বৃষ্টি ঝরে আকাশ থেকে!!!
★চোখে দেখি মাটি, সেই মাটি পানিতে ধুইলে বাস্তবে দেখা যায় বিভিন্ন উপাদান ও পদার্থের মিশ্রন!!!!
@এমন হাজারো ধাঁধার মধ্যে সত্য মিথ্যার আঁধারে বেড়াজালে আটকে আছে জ্ঞানের পর্দা,
ভেদ করতে পারে না মানুষ রুহানি দরজা।
@ মহা গ্রন্থের ভাষা পড়ি এক রকম
ব্যখ্যা করে হাজার জনে হাজার রকম!!!!

√ অমা উতিতু মিনাল ইল‌মি ইল্লা ক্বালিলা।
আল্লাহ খুবই সামান্য জ্ঞান দান করেছেন মানুষকে√
(কোরআন)

#মহা_জ্ঞনের_জ্ঞানী মহান আল্লাহর দেওয়া অতি নগন্য জ্ঞান দ্বারা কি তাঁর অস্তিত্ব অবলোকন করা সম্ভব???

★যেখানে নিজের অস্তিত্বের স্বরূপ খুঁজে পাওয়া ধোয়াসার চাদরে ঢাকা,
সেখানে অদেখা অজানা অনুভূতিহীন লক্ষ কুটি ধাধার আঁধারের খবর আলোকিত করা কি অসম্ভব নয়???

★তবুও নেই কোন হতাসা
বুঝতে চেষ্টা করি স্রষ্টার ভাষা,
অতি বড় অতি ক্ষুদ্র সব সৃষ্টির মধ্যেই নিদর্শন রয়েছে আছে একজন কারিগড়ের ছুয়া।

Sk Sultan
ডায়ামেনশন- সাধারণভাবে গণিত ও পদার্থবিজ্ঞানে ডাইমেনশন বা মাত্রা বলতে কোন স্থান বা বস্তুর প্রতিটি বিন্দুকে নির্দিষ্ট করতে সর্বনিম্ম যতগুলো স্থানাংকের প্রয়োজন হয় তাকে বুঝায়। স্বাভাবিকভাবে ডাইমেনশন বলতে যেকোন একটি দিককে বুঝায় । যেমন : সরলরেখা একমাত্রিক , এর প্রতিটি বিন্দুকে সংজ্ঞায়িত করতে একটি মাত্র স্থানাংকই যথেষ্ট ।
স্ট্রিং তত্ত্ব অনুসারে মহাজগতে সাধারণত ১০ টি ডায়ামেনশন আছে বলে ধরা করা হয়।
0D:জিরো ডায়ামেনশন বলতে একটি ছোটো বিন্দুকে বোঝানো হয় যা এক জায়গায় স্থির।
1D:১ম ডায়ামেনশন হল একটি সরলরেখা যা দুটি বিন্দুকে যুক্ত করে।
2D:দ্বিতীয় ডায়ামেনশন হল খাতার পাতায় আঁকা ছবি।
3D:তৃতীয় ডায়ামেনশন হল আমাদের বাস্তব জগত যা ডাঁয়ে, বাঁয়ের সাথে উপর নিচেও যেতে পারে।
4D:চতুর্থ ডায়ামেনশন হল সময়।যে কালে আমরা অবস্থান করি।বাস্তবে আমরা সময়কে অনুভব করি।কিন্তু সেই স্থানে যেতে পারিনা।(টাইম মেশিন)
5D: পঞ্চম ডায়ামেনশন। আচ্ছা আমরা সময়ের সাথে সাথে এগিয়ে চলি কিন্তু পিছতে তো যেতে পারি না।যদি আমরা সময়কে পিছিয়ে অতীতে যেতে পারতাম তবে তা হত পঞ্চম ডায়ামেনশন।
6D:ষষ্ঠ ডায়ামেনশনে।এক্ষেত্রে সময়কে আমরা আগে পিছে নেওয়ার সাথে সাথে ডানে বাঁয়েও নিতে পারব।যেমন যদি একটা ছাত্র এই সিদ্ধান্ত নিতে না পারে যে তার ডাক্তারি পড়া উচিত না ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্ষেত্রে সে একবার ডাক্তারি পড়ে দেখতে পারে যে তাতে সফল হল কিনা যদি না হয় তবে অতীতে ফিরে আবার ইঞ্জিনিয়ারিং নিতে পারবে।
7D: সপ্তম ডায়ামেনশন। যেখানে একটি ছাত্র একবার ডাক্তার হল আবার সে অতীতে ফিরে ইঞ্জিনিয়ার হল এবার সেই ছাত্রের ডাক্তার আর ইঞ্জিনিয়ার রূপ দুজনে দুজনের সাথে দেখা করতে পারবে।কথা বলতে পারবে।( প্যারাডক্স থিওরি)
8D: ৮ম ডায়ামেনশনে এই সাতটি ডায়ামেনশন যুক্ত জগৎ আরও একটি সাত ডায়ামেনশন যুক্ত জগতের সাথে এক হতে পারবে।অর্থাৎ একই ব্যক্তির জন্ম থেকেই আর একটি রূপ থাকবে যা অন্য জগতে অবস্থিত হবে।এবং দুটি রূপ একে অপরের সাথে মিলিত হতে পারবে।(ছয় নম্বর ডায়ামেনশনে দুটো কেরিয়ার নেওয়ার সময় দুটি সত্বা হয়েছিল এক্ষেত্রে জন্ম থেকেই থাকবে)।
9 &10D: 8D এর মতো নয় ও দশ ডায়ামেনশনেও আরও অন্যান্য প্যারালাল ওয়ার্ল্ডের সাথে আমরা যুক্ত হতে পারব।
(বলে রাখা ভাল এখানে সময় বাদে সবগুলো মাত্রাই স্থানের মাত্রা)
যেহেতু মহাজগত দশ ডায়ামেনশনের।তাই মহাজগতের সবকিছুর মাত্রা দশ।
যেমন:
একজন ব্যক্তি যে পৃথিবীতে জন্মগ্রহন করেছে সে এরকম আরও দশটি পৃথিবীতে একই সাথে জন্মগ্রহন করেছে এবং অবস্থান করছে।
এবার আসি অদৃশ্য বস্তুতে।
মহাবিশ্বের মাত্র ৪% দৃশ্যমান বস্তু।বাকি ৯৬% অদৃশ্য।
এবং অদৃশ্য ভরের ২১% গুপ্ত পদার্থ। বাকি ৭৫% গুপ্ত শক্তি।
প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে এগুলো আমরা দেখতে বা অনুভব করতে পারিনা কেন?
মানুষ থ্রি ডায়ামেনশনাল জীব তাই তারা সেইসব জগতে কোনোদিনও প্রবেশ করতে পারবে না।এমন কি তাদের প্রতিরূপও দেখতে পাবে না।কিন্তু মানুষ প্রবেশ না করতে পারলে কি হবে এমন কোনো জীব বা এলিয়েন বা জ্বীন তো থাকতেই পারে যারা মানুষের চেয়ে বেশি ডায়ামেনশনকেই প্রত্যক্ষ করতে সক্ষম।যারা অন্য ডায়ামেনশনের জীব।
স্ট্রিং থিওরি অনুসারে 11D আছে বলেও ধারনা করা হয়।৷ 11D হোক আর বা অসীম হোক 10D এর পর ম্যাক্সিমাম ডায়ামেনশনের জ্ঞান যার আছে তিনিই সৃষ্টিকর্তা।

মহাকাশ সাধন
চন্দ্র উদয়ের সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ দেশ কোনটি?
আগে জানতেন কি?

মহাকাশ ও বিজ্ঞান পেজটিতে মহাকাশ ও বিজ্ঞান বিষয়ে নিয়মিত আপডেট পেতে পেজটিতে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন https://youtube.com/c/Mohakasobiggan

Operating as usual

30/01/2023

এই মহিলাকে চেনেন? উনি আপনাদের জন্য কিছু করেন নাই, আপনারাও উনার জন্য দরকারী কিছু না। তারপরও আপনারা প্রায় সবাই উনাকে চেনেন।

উনি কোন কিছুর জন্যই বিখ্যাত না, এমন কিছুই করেন নাই যার জন্য মনে রাখতে হবে তারপরও আপনারা চিনেন। কেমনে?

কারন উনার নামের জন্য।

উনার বাবা কার্ল ১৮৮৬ সালে কম্বাসটন ইন্জিন আবিস্কার করেন, এর তিন বছর পর উনার জন্ম। পরে ডিমলারের সাথে গাড়ী বানানো শুরু হয়, অন্যতম পরিচিত এই গাড়ী।

উনার বাবা কার্ল বেন্জ। যিনি গাড়ীর নাম রাখেন তার কন্যার নামে। এই হলেন সেই কন্যা মারসেডিজ। কিছু না করেও সবার পরিচিত এক নাম।

মহাকাশ ও বিজ্ঞান মহাকাশ ও বিজ্ঞান

28/01/2023

ব্যাকটিরিওফেজ T4

24/01/2023

এই শীতে আপনার পানি পানের পরিমান কম হয়ে যাচ্ছেনা তো ? মিলিয়ি নিন .............
মহাকাশ ও বিজ্ঞান মহাকাশ ও বিজ্ঞান

19/01/2023

একবার এক লোক বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি বিল গেটসকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "পৃথিবীতে তোমার চোখে তোমার চেয়ে ধনী আর কেউ আছে কি?"

বিল গেটস জবাব দিয়েছিল, "হ্যাঁ, এমন একজন আছেন যিনি আমার চোখে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী”।

তারপর তিনি একটি গল্প বললেন।

“এই সময়টি ছিল যখন আমি ধনাঢ্য বা বিখ্যাত ছিলাম না।

“একবার নিউইয়র্ক বিমান বন্দরে একজন সংবাদপত্র বিক্রেতার সাথে আমার সাক্ষাত হলো।’’

“আমি একটি সংবাদপত্র কিনতে চেয়েছিলাম কিন্তু দেখেছি আমার কাছে যথেষ্ট টাকা নেই। তাই আমি কেনার সিদ্ধান্ত ছেড়ে পেপারটি বিক্রেতার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম।

“আমি তাকে আমার অবস্থার কথা বলেছি। বিক্রেতা বললেন, ‘আমি আপনাকে বিনামূল্যে দিচ্ছি।’ আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম।

“দুই থেকে তিন মাস পরে, আমি একই বিমান বন্দরে আবার অবতরণ করেছি এবং কাকতালীয়ভাবে আবারও সেই পত্রিকা বিক্রেতার সাথে দেখা হলো। বিক্রেতা আমাকে আজও একটি পত্রিকা অফার করলেন। আমি অপারগতা প্রকাশ করেছিলাম এবং বলেছিলাম যে আমি এটি নিতে পারি না কারণ এখনও আমার পরিবর্তন আসেনি। তিনি বললেন, ‘আপনি এটি নিতে পারেন, আমি এটি আমার লাভাংশ থেকে আপনাকে দিচ্ছি, আমার ক্ষতি হবে না’। বিক্রেতার আগ্রহে আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম।

“ঐ ঘটনার ১৯ বছর পরে আমি বিখ্যাত এবং মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠি। হঠাৎ একদিন মনে পড়ে গেল সেই পত্রিকা বিক্রেতার কথা। আমি তাকে খুঁজতে শুরু করে দিলাম এবং প্রায় দেড় মাস অনুসন্ধানের পরে আমি তাকে খুঁজে পেলাম।

“আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম,‘ আপনি কি আমাকে চেনেন? ’তিনি বলেছিলেন,‘ হ্যাঁ, আপনি বিল গেটস। ’

“আমি তাকে আবার জিজ্ঞাসা করলাম,‘ আপনার কি মনে আছে একবার আমাকে বিনামূল্যে একটি পত্রিকা দিয়েছিলেন? ’

“বিক্রেতা বললেন,‘ হ্যাঁ, মনে আছে। আপনাকে দু’বার দিয়েছি। ’

আমি বললাম,‘ আপনি যে আমাকে বিনামূল্যে পত্রিকা দিয়েছিলেন তা আমি ফিরিয়ে দিতে চাই। আপনি আপনার নিজের জন্য যা চান বলুন? আমি এটি পূরণ করব। ’'

“বিক্রেতা বললেন,‘ স্যার, আপনি এমন কিছু দিতে পারবেন না, যা আমার সাহায্যের সমান হবে। ’

“আমি জিজ্ঞাসা করলাম,‘ কেন? ’

“তিনি বলেছিলেন,‘ আমি আপনাকে সংবাদপত্র দিয়েছিলাম আমার দরিদ্র অবস্থান থেকে । আর আপনি এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হয়ে আমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন। আপনার সাহায্য কীভাবে আমার সাহায্যের সমান হবে? ’

"সেদিন আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে সংবাদপত্রের বিক্রেতা আমার চেয়ে বেশি ধনী, কারণ তিনি কাউকে সাহায্য করার জন্য ধনী হওয়ার অপেক্ষা করেন নি।"

মানুষের বুঝতে হবে যে সত্যিকারের ধনী ব্যক্তি হলো তাঁরাই যাদের প্রচুর অর্থের চেয়ে প্রাচুর্যপূর্ণ হৃদয় রয়েছে।

সত্যিকারের ধনী হওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ।

18/01/2023

সময়ের প্রবাহে জীবন পরিবর্তিত হয়? নাকি জীবনের প্রবাহে সময় পরিবর্তিত হয়?

কিছু প্রশ্নের সমাধান খুঁজতে গিয়ে, চিন্তাশীল সম্প্রদায় দুইটা দলে বিভক্ত হয়ে যায়। এক দলের সদস্যরা মনে করে সময়ের প্রবাহের সাথে সাথে জীবের জীবন পরিবর্তিত হতে থাকে।

আর অন্য একটা দল ভাবে, শক্তিপ্রবাহের পরিবর্তন প্রকাশ করার প্রেক্ষিতেই সময় সৃষ্টি হয়েছে। অর্থাৎ, জীবনের প্রবাহের সাথে সাথে সময় তার পরিবর্তিত রূপ প্রকাশ করে।

মহাশূন্যের মাঝে আলো, বস্তু এবং জীবনীশক্তি উদ্ভব হবার পর থেকেই সময়ের কাউন্টিং শুরু হয়েছে এবং বস্তুর জীবনীশক্তি ও সময় একই গতিতে একই দিকে প্রবাহিত হচ্ছে।

তাহলে দুই দল মানুষের মাঝে কাদের চিন্তাটা প্রকৃতিগত ভাবে তাৎপর্যপূর্ণ ও সঠিক❓❓❓

১। সময়ের প্রবাহের সাথেই কি জীবন পরিবর্তিত হয়?
২। নাকি জীবনের প্রবাহস্রোতে বাধ্যভাবেই সময় পরিবর্তিত হয়?

সময় এবং জীবন দুইটা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয় হলেও যদি আপনি এদেরকে পরস্পরের সমানুপাতে বসিয়ে ভাবতে পারেন, তবে দেখবেন সময় এবং জীবন সবসময় একই গতিতে চলমান হতে পারে, এদের একে অন্যের উপর কোনো প্রভাব নেই এবং হতে পারে এরা উভয়ই পরিপূর্ণ স্বাধীন।

কিন্তু যদি কোনো লজিকের বিশ্লেষণে জীবনের পরিবর্তনের উপর সময়ের অথবা সময়ের পরিবর্তনের উপর জীবনের প্রভাব থেকেই থাকে, তবে প্রশ্নগুলো আবার ঘুরে ফিরে আসে৷ সময়ের প্রবাহে জীবন পরিবর্তিত হয়? নাকি জীবনের প্রবাহে সময় পরিবর্তিত হয়?
কার উপরে কার প্রভাব বেশি❓
মহাকাশ ও বিজ্ঞান মহাকাশ ও বিজ্ঞান

16/01/2023

পশুপাখিদের বুদ্ধিমত্তা মানুষের স্তরের নয়। এরা মানুষের মত প্রবন্ধ লিখতে, গণিত করতে বা চিন্তা করতে না পারলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদের বুদ্ধিমত্তার স্তর মানুষকেও হতবাক করে দেয়।

পেন্ডুলাইন টিট নামের এই পাখি সাপের থেকে বাঁচতে অভিনব উপায়ে তাদের বাসা বানিয়ে থাকে। তারা মূলত মাকড়সার জাল,শৈবাল এবং ঘাস দিয়ে এই অভিনব বাসাটি বানায় যেখানে তাদের বাসায় দুটো দরজা থাকে।

বাসায় ঢোকার মুল দরজা চিকন হয় এবং পাখিটি বাসায় ঢোকা এবং বের হওয়ার সাথে সাথে বন্ধ হয়ে যায়।

অপর দিকে ভুয়া দরজাটি বড় এবং গোলাকার হয়, যার ফলে সাপ এটিকে মূল দরজা ভেবে ঢুকে পরে এবং ভিতরে যেয়ে খালি হাতে ফিরে আসে। পাখি একটি নকল দরজা দিয়ে বাড়ি তৈরি করে শিকারিকে বিভ্রান্ত করে।

এভাবেই পাখিগুলো তাদের জীবনের বাস্তব সমস্যা গুলো নেভিগেট করে নিজেদের বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে বিপদ থেকে উদ্ধার হয়।
মহাকাশ ও বিজ্ঞান মহাকাশ ও বিজ্ঞান

13/01/2023

এমন একটি পৃথিবীর কথা কল্পনা করুন যেখানে 60 মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে বসবাসকারী বিশাল সাপ টাইটানোবোয়া রা এখনো বিলুপ্ত হয়ে যায়নি।

যেখানে মানুষের জীবন যাপন কৃষিকাজ বা বসতি স্থাপনের মতো অনেক মানবিক কাজ এই ধরনের শিকারীর উপস্থিতি দ্বারা ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়।

যেখানে মানুষের বেঁচে থাকার জন্য হয় টাইটানোবোয়ার সাথে মানিয়ে নিতে হবে, অথবা তাদের শিকারে পরিনত হতে হবে বা তাদেরকে শিকার করতে হবে ।

08/01/2023

আলবার্ট আইনস্টাইন
মহাকাশ সাধন

পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত ও সফল বিজ্ঞানীদের একজন তিনি। তিনি এতটাই সফল যে, ‘বিজ্ঞানী’ শব্দটা মাথায় আসলেই বেশিরভাগ মানুষ তাঁর কথা ভাবেন।

পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম সেরা মেধাবী বলা হয় তাঁকে। কিন্তু ১৮৭৯ সালে জন্ম নেয়া এই জার্মান জিনিয়াসকে একটা সময় পর্যন্ত গর্ধভ মনে করা হত। কিছুতেই তিনি ভালো ছিলেন না। কথা বলা শিখতেই তাঁর ৪ বছর লেগেছিলো। পড়াশুনায় ছিলেন একদম কাঁচা। ১৬ বছর বয়সে জুরিখের সুইস ফেডারেল পলিটেকনিক স্কুলের ভর্তি পরীক্ষায় শোচনীয় ভাবে ফেল করেন।

ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সময়ে প্রতিটি বিষয়ে তিনি এতই বাজে রেজাল্ট করতেন যে, একাধিক বার পড়াশুনা বাদ দেয়ার চিন্তা করতে হয়েছিল। মারা যাওয়ার সময়ে তাঁর বাবার একমাত্র দু:খ ছিল যে এই গর্ধভ ছেলে জীবনে কিছুই করতে পারবে না। বাবার এই কথায় আইনস্টাইন বহুদিন ধরে মনে কষ্ট চেপে রেখেছিলেন।

কোনও কাজ না পেয়ে তিনি বাধ্য হয়ে ইন্সুরেন্স সেলস ম্যানের কাজ নেন। কোনও কাজ না পারলে মানুষ এই ধরনের চাকরি করতো। ২ বছর পর তিনি পেটেন্ট অফিসে কাজ পান। যেখানে নতুন ডিভাইস পেটেন্ট করার আগে পরীক্ষা করা হতো।

কিন্তু একটা সময়ে এই মানুষটাই পৃথিবীর চেহারা পাল্টে দিয়েছেন। তাঁর সেই ‘ডাল ব্রেন’ নিয়ে তিনি পদার্থ বিজ্ঞানের বেশ কয়েকটি মূল সূত্র সৃষ্টি করে গেছেন। বিজ্ঞানে অবদানের জন্য নোবেল প্রাইজ জিতেছেন। প্রমাণ করেছেন যে চেষ্টা করলে সবাইকে দিয়েই সবকিছু সম্ভব।
#মহাকাশসাধন

31/12/2022

১লা জানুয়ারিকেই নববর্ষের দিন বলে গণ্য করা হল কেন ?

২০০০ খ্রীস্টপূর্বাব্দ তথা আজ থেকে প্রায় ৪০০০ বছর আগেও নববর্ষ পালন হত। তবে সেটা মাস দেখে নয়। সেই সময় সূর্য চন্দ্রের চলাচলের উপর নির্ভর করে দিনটি পালন হত। আজকের যুগের সঙ্গে তুলনা করলে বলা যায় মার্চ মাসের শেষের দিকে এই দিন পালন করা হত।
ইতিহাস অনুযায়ী, সে যুগে ব্যাবিলিয়নরা এই দিন পালন করত। এই সময় যেদিন আকাশে ঘোর আমাবস্যার পর চন্দ্রের দেখা মিলত সেদিন আকাশের দেবতা মারদুক (Marduk) এর জয়ের আনন্দে এই দিন পালন করা হত। একইসময়ে নতুন রাজাকে সিংহাসনে বসানো কিংবা পুরানো রাজাকেই পুনরায় শাসন ভার অর্পন করার অনুষ্ঠান পালন করা হত।

এর অনেক যুগ পর, ৪৬ খ্রীস্ট পূর্বাব্দে রোমান রাজা জুলিয়াস সিজার (Julius Caesar) লক্ষ্য করেন যে পুরানো রোমান ক্যালেন্ডারের সঙ্গে সূর্যের কোনো সামঞ্জস্য নেই। তাই ক্যালেন্ডারে সামঞ্জস্য আনতে তৎকালীন নামজাদা মহাকাশবীদদের সাহায্য নেন জুলিয়াস। তারপই তৈরি হয় জুলিয়াস ক্যালেন্ডার (Julius Calendar)।

রাজা জুলিয়াস সিজারই জানুয়ারিকে প্রথম মাস বলে ঘোষণা করেছিলেন। এর নেপথ্যেও রয়েছে ধার্মিক কাহিনী।

প্রাচীন রোমানদের আরম্ভের দেবতা (God of Beginnings) ছিল জেনাস (Janus)। এই নামের সঙ্গে সাদৃশ্য রেখেই প্রথম মাসের নাম রাখা হয় January। আর জানুয়ারির প্রথম দিনকেই আরম্ভের দেবতাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে নতুন বছরের প্রথম দিন বলে ঘোষণা করা হয়।

Gregorian Calendar এর প্রসঙ্গ :

আজকের দিনে প্রায় গোটা বিশ্ব যেই ক্যালেন্ডার মেনে চলে তা হল Gregorian Calendar। মধ্য ইউরোপের খ্রীস্টান কর্তারা ১ লা জানুয়ারিকে অন্যতম ধার্মিক দিন (২৫ ডিসেম্বরের মতো) হিসেবে ঘোষণা করে। যদিও পরে ১৫৮২ খ্রীস্টাব্দে পোপ গ্রেগরী (Gregory) পুনরায় ১লা জানুয়ারিকে বছরের প্রথম দিন হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। তারপর থেকেই Gregorian Calendar অনুসরণে 1st January কেই New Year Day হিসেবে পালন করা হচ্ছে।
তৎকালীন রোমানরা জ্যোতির্বিজ্ঞানের কয়েকটি বিষয়ে অনবগত থেকেও শুধু ধর্মীয় বিশ্বাস থেকেই জানুয়ারিকে বছরের প্রথম মাস হিসেবে নির্ধারণ করেছিলেন।

পরবর্তীকালে গবেষণায় জানা যায়, বছরের এই সময়টাই পৃথিবী সূর্যের সব থেকে কাছে থাকে। এছাড়া উত্তর গোলার্ধে ডিসেম্বরে দিন ছোট থাকে। ২২ ডিসেম্বর থেকে ধীরে ধীরে দিন বড় হতে থাকে এবং জানুয়ারির শুরু থেকে দিনের দৈর্ঘ বেড়ে যায় সূর্যের দক্ষিণায়নের ফলে। সেজন্যও জানুয়ারি মাসকেই বছরের প্রথম মাস বলে ধরা হয়।
Munmun

30/12/2022

এই ছবিটি হতে পারে লাল গ্রহ মঙ্গলে মারা যাওয়ার আগে নাসার ইনসাইট ল্যান্ডারের তোলা শেষ মঙ্গল গ্রহের ছবি।

২০১৮ তে ল্যান্ড করার পর হতেই এ মহাকাশ যানটি মঙ্গলের অনেক অজানা তথ্য পৃথিবীবাসীকে জানিয়েছে। শুধুমাত্র মঙ্গলের ভূমিকম্পই শনাক্ত করেছে ১৩০০ এর ও বেশি, বেশ কয়েকবার মঙ্গলের বৈরী আবহাওয়া ও ধূলি ঝরের কবলেও পরেছে যানটি। বর্তমানে এর বিদ্যুত সরবরাহ কমে যাওয়ায় ধীরেধীরে অক্ষম হয়ে যাচ্ছে যানটি।

এই ছবিটি ১৯ ডিসেম্বর ২০২২ এ টুইটারে শেয়ার করার সময় নাসা ইনসাইট ল্যান্ডার হিসেবে লিখেছে, "আমার শক্তি সত্যিই কম, তাই এটিই হতে পারে আমার পাঠানো শেষ ছবি।"
মহাকাশ ও বিজ্ঞান মহাকাশ ও বিজ্ঞান

21/12/2022

পৃথিবীর মোট পানি ও মোট বিশুদ্ধ পানির পরিমান। ছবিটি হাওয়ার্ড পার্লম্যান দ্বারা গ্রাফিক্স করা । মহাকাশ ও বিজ্ঞান

Photos from মহাকাশ ও বিজ্ঞান's post 13/12/2022

অবশেষে চলে এল ব্লাড ক্যানসারের সফল মেডিক্যাল ট্রিটমেন্ট...

ব্লাড ক্যানসার বা লিউকোমিয়া একটি ভয়াবহ মরনব্যাধি, যা পুরোপুরি নিরাময়ের অযোগ্য। কিন্তু সম্প্রতি ‘সেল ইঞ্জিনিয়ারিং পদ্ধতি'তে কোষের জিনগত পরিবর্তন ঘটিয়ে দেহে নতুন অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ ক্যানসার মুক্ত হয়েছেন এলিসা নামে এক কিশোরী। এ পদ্ধতিতে দেহের কোনো ভালো কোষের ক্ষতি না করেই চিকিৎসার পর পুনরায় তাঁর দেহের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা সক্রিয় হয়ে উঠেছে।

সূত্র: BBC

11/12/2022

আমেরিকার ইতিহাস অকল্পনীয় হিংস্রতার ইতিহাস, কালো মানুষের বিরুদ্ধে সাদাদের নির্মম দাসত্বের ইতিহাস, নেটিভ আমেরিকান (রেড ইন্ডিয়ান)-দেরকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে মেরে শেষ করে তাদের জমি, তাদের দেশ দখলের ইতিহাস।

১৭২৪ সালে মাত্র ১৪ বছর বয়সে তাকে বিক্রি করে দেয়া হয় দাস হিসেবে, তার নাম টমাস ফুলার। তাকে ভার্জিনিয়ার ক্যালকুলেটর বা অসাধারণ গণিতবিদ বলা হতো। যেমন, তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল দেড় বছরে কতগুলো সেকেন্ড হবে। দুই মিনিটের ভেতর তিনি মনে মনে অংক করে বলে দিয়েছিলেন ৪৭,৩০৪,০০০। তখন তারা তাকে প্রশ্ন করল, একজন মানুষ যদি ৭০ বছর, ১৭ দিন, ১২ ঘন্টা বেঁচে থাকে, তাহলে সে সর্বমোট কত সেকেন্ড বেঁচে থাকল। দেড় মিনিটের ভেতরে তিনি মানসাংক করে বলে দিলেন, ২,২১০,৫০০, ৮০০।

বেশ ক'জন পণ্ডিত যারা তার অংক যাচাই করছিলেন, তাদের একজন লাফিয়ে উঠলেন, খুব খুশি হয়ে যে অবশেষে টমাসের অংকে ভুল ধরা গেছে। উত্তেজনায় কাঁপতে কাঁপতে তিনি বললেন, টমাসের উত্তর ঠিক নয়, সে বেশি সেকেন্ড বলেছে, আসলে মোট সেকেন্ড কম হবে। টমাস খুব ঠাণ্ডা মাথায় ভদ্রতা বজায় রেখে জবাব দিলেন, "দেখুন, ও সম্মানিত প্রভু, আপনি তো লিপ ইয়ার হিসেবের ভেতরে ধরেন নাই। লোকটা যদি এত দিন বেঁচে থাকে, তাহলে যতগুলো লিপ ইয়ার হয়, আমি সেই হিসেবও করে ফেলেছি। এবার আরো ভালো করে যাচাই করে দেখুন। দেখবেন আমার উত্তর একেবারেই সঠিক।"

মূল লেখা ও ছবিঃ Andrew Cleland
অনুবাদ, জেহান আলী, ২০২২

Photos from মহাকাশ ও বিজ্ঞান's post 11/12/2022

জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ "পিলারস অফ ক্রিয়েশনের" এই ভয়ংকর ছবিটি চমকৃত করেছে মানুষকে

পৃথিবী হতে প্রায় ৬৫০০-৭০০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত এটি ঈগল নেবুলার ছোট্ট একটি অংশ যা নাসার কর্তৃক প্রকাশিত হয়েছে।

সত্যিই এ সৌন্দর্য ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। এর আগেও নাসার হাবল টেলিস্কোপ ১৯৯৫ এবং ২০১৪ সালে ঈগল নেবুলা বা নীহারিকার এই ছোট্ট অংশের ছবি তুলেছিল। কিন্তু সেই ছবি জেমস ওয়েব এর তোলা এই ছবির মতো এত সার্প ও ক্লিয়ার ছিল না। এর মূল কারণ হলো হাবল শুধু দৃশ্যমান আলো বা ভিজিব্যল লাইট ক্যাপচার করে আর পক্ষান্তরে জেমস ওয়েব কে তৈরিই করা হয়েছে ইনফ্রারেড লাইট বা অবলোহিত আলো তে কাজ করার জন্য।

ক্রেডিটঃ NASA/ESA/CSA

মহাকাশ ও বিজ্ঞান

Source- https://www.nasa.gov/feature/goddard/2022/nasa-s-webb-takes-star-filled-portrait-of-pillars-of-creation/

08/12/2022

সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপকূলে অবস্থিত দুবাইয়ের এই পাম আইল্যান্ডটি বিশ্বের সবচেয়ে উচ্চাভিলাষী প্রকৌশল প্রকল্পগুলোর মধ্যে একটি বলে প্রমাণিত। সেখানে পাম জেবেল আলি, পাম জুমেইরা ও দেইরা কৃত্রিম দ্বীপ আছে।

পাম জুমেইরা হলো বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম কৃত্রিম দ্বীপ। আর অবাক করা বিষয় হলো, এটি মহাকাশ থেকেও দেখা যায়।

27/11/2022

লিওনেল মেসির সারা শরীরে মোট ১৮ টি ট্যাটু আছে, যেগুলো আলাদা আলাদা অর্থ বহন করে। মেসির হাতে, পায়ে, বাহুতে অনেকগুলো ট্যাটু দেখা গেলেও সচরাচর যেটা দেখা যায় না সেটা হলো তার পিঠে অঙ্কিত মায়ের প্রতিকৃতির একটি ট্যাটু। নিজের মায়ের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবেই এই ট্যাটু।

Photos from মহাকাশ ও বিজ্ঞান's post 21/11/2022

Sergey Prokudin Gorsky ছিলেন একজন রাশিয়ান কেমিস্ট এবং ফটোগ্রাফার। রঙিন ক্যামেরা তৈরির পূর্বেই তিনি এক অভিনব পদ্ধতিতে রঙিন ছবি তৈরি করেছিলেন। তিনি একটি ছবির নীল, সবুজ এবং লাল ফিল্টার ব্যাবহার করে তিনটি নেগেটিভ তৈরি করেন। পরে এই তিনটি ছবির সাহায্যে তিনি একটি রঙিন ছবি প্রদর্শনে সক্ষম হন।
তিনি এই ছবিগুলো ১৯০৯ থেকে ১৯১৫ সালের মধ্যে তুলেছিলেন।
মহাকাশ ও বিজ্ঞান মহাকাশ ও বিজ্ঞান
https://www.google.com/search?kgmid=/m/0298hz&hl=en-BD&q=Sergey+Prokudin-Gorsky&kgs=47e51182437838be&shndl=0&source=sh/x/kp&entrypoint=sh/x/kp

Photos from মহাকাশ ও বিজ্ঞান's post 15/11/2022

কিছু অসাধারণ বাণী

08/11/2022

অতীতে কি ঘটেছে তা আমরা বলতে পারলেও আজ থেকে পঞ্চাশ বছর একশ বছর পরে কি হবে সেটা কি আমরা বলতে পারি? সহজ কথায় এর উত্তর হবে না, পারি না।

কিন্তু যদি বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখি তাহলে আমরা একটা সাধারণ ধারণা করতে পারি যে কি হতে পারে।

বিশ্বের উষ্ণতা বাড়ানোর জন্য দায়ী গ্যাসগুলোর পরিমাণ বায়ুমণ্ডলে দিন দিন বাড়ছে, শীতের ইমেজ আগের চেয়ে কমে গেছে এটা পুরোনো কথা।

কিন্তু যে হারে দূষণ এবং গড় তাপমাত্রা বাড়ছে, তাতে পরবর্তী প্রজন্মের চোখের সামনেই ধ্বংস হবে পৃথিবী। এই শতাব্দীর শেষেই সেই দিন ঘনিয়ে আসছে। এমন ভয়ানক তথ্যই জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।

পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা দিন দিন অতিরিক্ত হারে বাড়ার জন্যই পৃথিবী মানুষের বাসযোগ্য থাকবে না বলেই মনে করছেন তাঁরা।

প্রায় পাঁচ বছর আগেই এ বিষয়ে সতর্ক করেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার ভূ-বিজ্ঞানী ড. ফেনার। তিনি বলেছিলেন, ‘আর এক শতকের মধ্যেই পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন হবে মানুষ।’ তিনি মারা গিয়েছেন বেশ কিছু দিন আগে। তবে তাচর করা ভবিষ্যদ্বাণীই যে সত্যি হতে চলেছে তেমন আশঙ্কাই করছেন এখনকার বিজ্ঞানীরা।

২০৩০-এর মধ্যে বিশ্বে যে পরিমাণ বিদ্যুতের চাহিদা হবে তার যোগান দিতেই যে পরিমাণ জ্বালানি ব্যবহৃত হবে, আর তা থেকে যে গ্যাস বাযুমণ্ডলে মিশবে, শুধুমাত্র তাতেই চলতি শতকের শেষে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়িয়ে দেবে।


পৃৃথিবী ধ্বংসের কারণ হিসাবে এটাই যথেষ্ট। বৈজ্ঞানিকরা মনে করছেন ২১০০ সালে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ৫ জিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়বে।

বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ভায়নক হারে কমবে, বলছে নাসার চিত্র। বাড়বে বন্যা, তাপমাত্রা। মিলবে না খাওয়ার জল। মাত্র এক শকতকেই হবে এমনটা।

কী হবে এতে? বৈজ্ঞানিকরা জানাচ্ছেন, ২ ডিগ্রি তাপমাত্র বাড়লেই পৃথিবীর জলস্তর এক মিটার পর্যন্ত বেড়ে যাবে। অর্থাত্ সমান্য বন্যায় বিস্তীর্ণ অঞ্চল চলে যাবে জলের নীচে। যদি ৫ ডিগ্রি বাড়ে, তবে?

উত্তরটা খুবই সোজা। শুধু মানুষ নয়, বহু প্রজাতির প্রাণীর অস্তিত্ব শেষ হয়ে যেতে বসেছে এই শতকেই।

মহাকাশ ও বিজ্ঞান মহাকাশ ও বিজ্ঞান #বিশ্ব #উষ্ণতা #তাপমাত্রা

Photos from মহাকাশ ও বিজ্ঞান's post 05/11/2022

মহাকাশ স্টেশন (iss) থেকে পৃথিবীর ঘূর্ণিঝড় যেমন দেখায়......

Photos from মহাকাশ ও বিজ্ঞান's post 30/10/2022

২০৫০ সালের মধ্যে মঙ্গল গ্রহে একটি পরিপূর্ণ শহর স্থাপনের পরিকল্পনা করেছেন বিশ্বে ধনীদের মধ্যে শীর্ষস্থানে থাকা #ইলনমাস্ক।

অদূর ভবিষ্যতে নাকি মানুষ #মঙ্গল_গ্রহে ঘর-সংসার শুরু করবে।

কেমন হবে মঙ্গলের ঘর সংসার যেখানে এর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২০° এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা -১৫৩° আর গড় তাপমাত্রায় -৫৫°!

এর বায়ুমন্ডলেও রয়েছে অক্সিজেনের বিরাট ঘাটতি। যেখানে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে অক্সিজেনের মাত্রা ২১% সেখানে মঙ্গলে আছে মাত্র ০.১৪% অক্সিজেন।

যদিও স্পেশাল স্পেস স্যুট পরিধান করে কোনমতে বসবাস করা সম্ভব হয় তার পরেও এর রেডিয়েশন থেকে ক্যান্সারের ঝুঁকিও অনেক অংশে বেড়ে যাবে।
মহাকাশ সাধন
বলা হয়ে থাকে, মঙ্গলে মাত্র কয়েকদিন কাটানো আর কোন নিউক্লিয়ার প্ল্যান্টে ১০ বছরের বেশি সময় কাটানোর সমান রেডিয়েশনে আক্রান্ত হতে পারে।

তবে এগুলোকে বড় বাধা হিসেবে দেখেন না বিজ্ঞানীরা। তারা বলেন মঙ্গলে মানব বসতি স্থাপনের আগে সুরক্ষাব্যবস্থা তৈরি করেই পরে বসবাস শুরু করতে হবে, এছাড়া এর কোনো বিকল্প নেই।

তাই মঙ্গলে অবকাঠামো তৈরির প্রস্তুতিও চলছে পুরোদমে।

ছবিগুলো মঙ্গলের ভবিষ্যৎ শহর পরিকল্পনার।
মহাকাশ ও বিজ্ঞান মহাকাশ ও বিজ্ঞান #ইলনমাস্ক

Photos from মহাকাশ ও বিজ্ঞান's post 30/10/2022

খুব নিবিড় পর্যবেক্ষণের পর তোলা সূর্য ও চাঁদের কিছু চমৎকার ছবি।

#ছবি মহাকাশ ও বিজ্ঞান মহাকাশ ও বিজ্ঞান

25/10/2022

https://youtu.be/gb2sLkYBdQg
মহাবিশ্বে কি পৃথিবীর মত বসবাস উপযোগী আরো কোন গ্রহ আছে?
পৃথিবী ছাড়াও অন্য কোথাও কি আমাদের কোন প্রতিবেশী আছে?
মানুষ শত শত বছর ধরে এমন প্রশ্ন করে আসছে। আর এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বিজ্ঞানীরা চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের নিরলস গবেষণা। সামনে আনছেন মহাকাশ সম্পর্কে অসংখ্য চমকপ্রদ সব তথ্য।
এরই ধারাবাহিকতায় বিজ্ঞানীরা মহাকাশে খুঁজে পেয়েছেন পৃথিবীর মত অবিকল দেখতে বেশ কিছু গ্রহ যেগুলো নাসার গ্রহ হওয়ার সঙ্গায় থাকা প্রায় অধিকাংশ শর্তই পূরণে সক্ষম। মহাকাশ ও বিজ্ঞান চ্যানেলে আজ দেখুন পৃথিবীর মত দেখতে সেইসব গ্রহদের সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা.....
https://youtu.be/gb2sLkYBdQg

Videos (show all)

বর্তমান যুগের সেরা আবিষ্কার গুলোর সাথে প্রাচীন যুগের দেয়াল ছবির কত মিল।হয়ত জ্ঞানে, প্রাচুর্যে, সংস্কৃতিতে সভ্যতায় তারা আ...
ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে দেখা আটলান্টিক মহাসাগরের উপর চাঁদ। (Credit: NASA Johnson Space Center) #mohakashsadhon ...
"যতকাল রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান,ততকাল রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান"আজ ১৫ আগস্ট, জাতীয় শোক দিবস। ইতিহাসের ন...
শুক্রবার রাত ১২টার পর থেকে ডিজেল ১১৪ টাকা, পেট্রোল ১৩০ টাকা, অকটেন ১৩৫ টাকা হওয়ার পূর্ব মুহূর্তেভিডিও - সংগ্রহ
আলীবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা একবার বলেছিলেন,---" যখন নিজের কাছের মানুষ, আত্নীয় বা বন্ধুবান্ধবদের কাছে কোন প্রডাক্ট বিক্...
মঙ্গল গ্রহে অতীতের কোন একসময়ে প্রানের অস্তিত্ব ছিল কিনা, ভবিষ্যতে মঙ্গলে মানব বসতি স্থাপন করা সম্ভব হবে কিনা এমন হাজারো ...
মহাকাশচারীদের পৃথিবীতে ফেরা
What if an Asteroid hit the Moon?🚀✨😱Credit - aerospace lovr #moon #moonlovers #asteroid #mohakashsadhon #mohakashobiggan
Victoria Crater of mars. This image is taken from NASA’s Reconnaissance Orbiter. Camera with flashNASA.#naša #mars #imag...
সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা
#russia  #ukraine  #military #operations রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন দখলের ঘোষনা দেয়ার কয়েক মিনিট পরই এভ...
পৃথিবীর কেন্দ্রের তাপমাত্রা আনুমানিক 5,700 কেলভিন এবং সূর্যের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা আনুমানিক ৫৭৭৮ কেলভিন।অর্থাৎ পৃথিবীর কেন্...

Location

Category

Telephone

Address

Mymensingh

Other Public Schools in Mymensingh (show all)
MYMENSINGH ZILLA SCHOOL MYMENSINGH ZILLA SCHOOL
Zilla School Road
Mymensingh, 2200

MZS is recognised as the best school in Mymensingh and also one of the top schools in Bangladesh.Man

Ridoy Hasan X07 Ridoy Hasan X07
Gazipur, Dhaka
Mymensingh, NO

Heppy

Reduan Rony Reduan Rony
Purbadhala
Mymensingh

MD Mizan ur Rahman Friend mohol MD Mizan ur Rahman Friend mohol
Mymensing
Mymensingh, 2204

Evrything

MR&MunnA MR&MunnA
Mymensing
Mymensingh, MUNNA23

সবাই সাপোর্ট করে পাশে থাকবেন ইনশাআল্?

Study Quran Study Quran
Mymensingh, ময়মনসিংহ

Think Yourself Think Yourself
None
Mymensingh, 2200

Thing your self

Talimul Quran International Madrasah Talimul Quran International Madrasah
Bhaluka
Mymensingh

Talimul Quran International Madrasah র পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।

CPSCM Corner CPSCM Corner
Shankipara
Mymensingh, 2200

Largest School and College in Mymensingh

Department Of Computer Science & Engineering-JKKNIU Department Of Computer Science & Engineering-JKKNIU
Science Building, Jatiya Kabi Kazi Nazrul Islam University
Mymensingh, 2220

The department of Computer Science and Engineering is therefore aware of proving quality education.

Eidgah High School Eidgah High School
Trishal
Mymensingh, 2220

one to ten