Comments
পৃথিবিতে সবচেয়ে শক্ত পদার্থ কি? helpe me🤔🤔
১ আলোকবর্ষ অতিক্রম করতে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে দ্রুতগামি রকেটের কতদিন লাগতে পারে?
# ডিমের দাম বাড়ছে কেন ?
🤣
মাঝে মাঝে এই জীবনটা খুব অর্থহীন মনে হয়। বাঁচার জন্য বাঁচা। যখন আমি মহাবিশ্ব নিয়ে ভাবি তখন নিজেকে খুব তুচ্ছ মনে হয়। লক্ষ কোটি গ্রহ উপগ্রহ নিয়ে একটা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি। কত মিলিয়ন মিলিয়ন মিল্কিওয়ে নিয়ে আমাদের এই মহাবিশ্ব। মহাবিশ্বে ছোট্ট একটা বিন্দুর মতো স্থান করে আছে আমাদের নীল গ্রহ নামক এই পৃথিবী। যেখানে বাস করে লক্ষ লক্ষ রকমের ভিন্ন প্রজাতির প্রাণী, উদ্ভিদ, আর ৭০০ কোটিরও অধিক মানুষ।
আজ থেকে কয়েক কোটি বছর আগে এই পৃথিবী রাজত্ব করতো বিশাল আকারের ডাইনোসর প্রানী। ধীরে ধীরে বিবর্তন ও সময়ের পরিক্রমায় আজ পৃথিবীকে শাসন করছে ৫-৬ ফুট দৈর্ঘ্যের মানুষরা। কখনো কখনো তাদের কাছে বনের হিংস্র প্রাণীও অসহায় হয়ে যায়। মানুষ ছুটছে ক্যারিয়ার নিয়ে, মানুষ ছুটছে সম্পর্ক নিয়ে, মানুষ ছুটছে সম্মান নিয়ে, মানুষ ছুটছে অর্থের জন্য। মানুষ ছুটছে আভিজাত্যের জন্য। মানুষ ছুটছে আগামী প্রজম্মের একটি বাসযোগ্য পৃথিবীর জন্য।
সেই কয়েক লক্ষ বছর আগের আদিম যুগের গুহা পেরিয়ে আজ মানুষ গড়েছে সুউচ্চ বিল্ডিং, পাকা সড়ক, গত শতাব্দীতে গঠিয়েছে শিল্প বিপ্লব, এই শতাব্দী শুরু থেকে প্রযুক্তি বিপ্লব। গড়েছে অত্যাধুনিক সব ব্যবস্থাপনা। এই পৃথিবী নামক গ্রহটিকে মানুষ ২০০টিরও অধিক দেশে বিভক্ত করেছে, নির্ধারণ করেছে সীমানা। রাষ্ট পরিচালনার জন্য তৈরি করেছে সংবিধান। বানিয়েছে আইন। অপরাধীদের রাখার জন্য গড়েছে কারাগার। মানুষ বিনোদন করার জন্য বন-জঙ্গলের প্রানীকে ধরে এনে বন্দী করেছে চিড়িয়াখানায়। পৃথিবীর জায়গাকে বেচা কেনা করার জন্য তৈরি করেছে রেজিষ্ট্রি অফিস। দেশে দেশে অর্থ বিনিময়ের জন্য বানিয়েছে, টাকা, রুপি, পাউন্ড, ডিনার, রিয়েল, ডলার....। পৃথিবীর সব দেশগুলোর লেনদেন, ব্যবসা, বানিজ্যকে সংযুক্ত করতে এই মাধ্যমকে নাম দেয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক। এই সবকিছু হচ্ছে মহাবিশ্বের সীমায় স্থান করে থাকা ছোট্ট বালুকণার মতো গ্রহ এই পৃথিবীকে ঘিরেই। ব্যাপারটা কি আজব না? তারপরও মানুষ কত স্বপ্ন বুনে, ভালভাবে বেঁচে থাকার জন্য, প্রপার্টি গড়ার জন্য। খ্যাতি অর্জনের জন্য। সেলিব্রিটি জন্য। দুই দন্ড রোমাঞ্চিত হওয়ার জন্য। মানুষ কয় বছর বাঁচে? ৭০-৮০ বছর? অথচ এই সময়গুলি মহাবিশ্ব ট্রাবেল করার জন্য কিছুই না! আসলে মাঝে মাঝে এই জীবন, পৃথিবীর এই মানব সভ্যতা খুবই অর্থহীন মনে হয় খুব।
গাছ পরিবেশের বন্ধু হলেও সাহারা মরুভূমিতে গাছ জন্মানোয় আতংকে পরিবেশবিদরা।
সম্প্রতি স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া ছবি থেকে ধূ ধূ সাহারার বুকে হঠাৎ সবুজের সমারোহ খুঁজে পাওয়া গেছে। গবেষকরা অনুমান করছেন, ১৮০ কোটি গাছ রয়েছে পশ্চিম আফ্রিকার এই মরুভূমিতে।
কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূবিজ্ঞানের অধ্যাপক মার্টিন ব্র্যান্ড জানিয়েছেন, সাহারায় এত গাছে জন্মায় এ সম্পর্কে তাদের কোন ধারণাই ছিল না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই তারা খুবই আশ্চর্য হয়েছেন। এই মরুভূমিতে উদ্ভিদশূন্য রুক্ষ অংশের পরিমাণ বেশি হলেও, চমৎকার বিষয় হলো বালির নিচেও গাছ জন্মাচ্ছে।
মরুভূমির বুকে গাছ জন্মানোর বিষয়টি কিন্তু খুব ভালো সংবাদ নয়। কেননা, পরিবেশবিদরা এর পিছনে ক্রমশ বদলে যাওয়া পৃথিবীর জলবায়ুর প্রভাব দেখতে পাচ্ছেন। ঠিক এই একই কারণে বরফঢাকা অ্যান্টার্কটিকার শীতল বুকেও জন্ম নিচ্ছে প্রচুর সবুজ উদ্ভিদ। শেষ পর্যন্ত এর পরিণাম কী, তা নিয়ে ভাবছেন বিজ্ঞানীরা!
মহাকাশ সাধন
সুর্য গ্ৰহনের সময়
আপনি জানেন কী?
দুবাইয়ে পাম আইল্যান্ডের "Pum Island" মতো আরো একটি মানব সৃষ্টি আইল্যান্ড আছে। যেটা ঠিক পাম আইল্যান্ডের পাশেই অবস্থিত। এর নাম "The World Island". পৃথিবীর মানচিত্রের আদলে তারা এই আইল্যান্ডটি তৈরি করেছে। এমনকি মানচিত্রের ভিতরে ছোট ছোট দ্বীপ আকারে সকল দেশগুলোর নাম উল্লেখ করা আছে।
তবে আজব ব্যাপার হচ্ছে, এই আইল্যান্ডে বাংলাদেশকে সরাসরি দেখানো হয়নি। ইন্দোনেশিয়া + বাংলাদেশ এক সাথে দেখানো হয়েছে .
#সাইফুল🌍
(আসলে কি আমরা মিথ্যার ধুম্রজালে দাড়িয়ে সত্যকে খুঁজছি???)
[নিম্নে উল্লেখিত বিষয় গুলোর বিস্লেসন মূলক জবাব চাই বিচক্ষন মহলের কাছে।]
@ সহজ মানুষ সরল কথা|
--------------------------------------
★যাহা দেখি দুই নয়নে বিশ্বাস করি না দিব্য জ্ঞানে।
★যা দেখা যায় সব সত্য নয়,
যা দেখি না সব মিথ্যাও নয়।
★একই বিষয় আমার কাছে ধ্রুব সত্য, আপনার কাছে ডাহা মিথ্যা।
যেই বিষয়ে আমি বলছি নাউযুবিল্লাহ, একই বিষয়ে আপনি বলছেন সুবহানাল্লাহ।
★সত্য মিথ্যার ধুম্রজালে ডুবে আছি সব সময়,
#সত্যের মূল সত্ত্বাকে কখনো কি দেখা যায়?
★বিশাল "অগ্নিগুলক সূর্য" কখনই পূর্ব দিগন্তে উদয় হয় না,পশ্চিমে অস্তমিত হয় না অথচ বাস্তবে দেখি সূর্যোদয় সূর্যাস্ত হয়!!!
★চাদঁ কখনই ছোট বড় হয় না, যত বড় চাঁদ তত বড়ই থাকে সব সময়,
অথচ বাস্তবে ছোট বড় হতে দেখি আমাদের অতি প্রিয় চাদঁকে!!!
★সূর্যকে কেন্দ্র করে সূর্যের চতুর্পার্শে এবং নিজ অক্ষপথে লাঠিমের মত অবিরত ঘুরতেছে আমাদের স্বাদের পৃথিবী,
অথচ বাস্তবে দেখি পৃথিবী স্হির, গোলাকার থালার মত সমান!!!
★মহা সাগরের অথৈ পানি নিয়ে জুলন্ত অবস্থায় শূণ্যস্থানে পৃথিবী এক ফোটা পানিও পরে যায় না কখনো!!!!
★ছাদের মত নেই কোন মহাকাশ,
অথচ বাস্তবে দেখি বিশাল ছাদের মত ঐ নীল আকাশ!!
★মহা জাগতিক দৃষ্টিতে নেই কোন উপর নীচ, নেই পূর্ব-পশ্চিম উত্তর-দক্ষিন।
পৃথিবীতে দাড়িয়ে মাথার উপর দেখি চাঁদ আবার চাঁদে দাড়ালে পৃথিবীকে দেখা যায় মাথার উপর!!!!!
★বরফের চাইতেও ঠান্ডা বুতল গ্যস, সেই ঠান্ডা গ্যস থেকে জ্বলে আগুন!!!
★দেখা যায় ঘূর্ণিঝড় উঠে সাগর থেকে অথচ মুসল ধারে বৃষ্টি ঝরে আকাশ থেকে!!!
★চোখে দেখি মাটি, সেই মাটি পানিতে ধুইলে বাস্তবে দেখা যায় বিভিন্ন উপাদান ও পদার্থের মিশ্রন!!!!
@এমন হাজারো ধাঁধার মধ্যে সত্য মিথ্যার আঁধারে বেড়াজালে আটকে আছে জ্ঞানের পর্দা,
ভেদ করতে পারে না মানুষ রুহানি দরজা।
@ মহা গ্রন্থের ভাষা পড়ি এক রকম
ব্যখ্যা করে হাজার জনে হাজার রকম!!!!
√ অমা উতিতু মিনাল ইলমি ইল্লা ক্বালিলা।
আল্লাহ খুবই সামান্য জ্ঞান দান করেছেন মানুষকে√
(কোরআন)
#মহা_জ্ঞনের_জ্ঞানী মহান আল্লাহর দেওয়া অতি নগন্য জ্ঞান দ্বারা কি তাঁর অস্তিত্ব অবলোকন করা সম্ভব???
★যেখানে নিজের অস্তিত্বের স্বরূপ খুঁজে পাওয়া ধোয়াসার চাদরে ঢাকা,
সেখানে অদেখা অজানা অনুভূতিহীন লক্ষ কুটি ধাধার আঁধারের খবর আলোকিত করা কি অসম্ভব নয়???
★তবুও নেই কোন হতাসা
বুঝতে চেষ্টা করি স্রষ্টার ভাষা,
অতি বড় অতি ক্ষুদ্র সব সৃষ্টির মধ্যেই নিদর্শন রয়েছে আছে একজন কারিগড়ের ছুয়া।
Sk Sultan
ডায়ামেনশন- সাধারণভাবে গণিত ও পদার্থবিজ্ঞানে ডাইমেনশন বা মাত্রা বলতে কোন স্থান বা বস্তুর প্রতিটি বিন্দুকে নির্দিষ্ট করতে সর্বনিম্ম যতগুলো স্থানাংকের প্রয়োজন হয় তাকে বুঝায়। স্বাভাবিকভাবে ডাইমেনশন বলতে যেকোন একটি দিককে বুঝায় । যেমন : সরলরেখা একমাত্রিক , এর প্রতিটি বিন্দুকে সংজ্ঞায়িত করতে একটি মাত্র স্থানাংকই যথেষ্ট ।
স্ট্রিং তত্ত্ব অনুসারে মহাজগতে সাধারণত ১০ টি ডায়ামেনশন আছে বলে ধরা করা হয়।
0D:জিরো ডায়ামেনশন বলতে একটি ছোটো বিন্দুকে বোঝানো হয় যা এক জায়গায় স্থির।
1D:১ম ডায়ামেনশন হল একটি সরলরেখা যা দুটি বিন্দুকে যুক্ত করে।
2D:দ্বিতীয় ডায়ামেনশন হল খাতার পাতায় আঁকা ছবি।
3D:তৃতীয় ডায়ামেনশন হল আমাদের বাস্তব জগত যা ডাঁয়ে, বাঁয়ের সাথে উপর নিচেও যেতে পারে।
4D:চতুর্থ ডায়ামেনশন হল সময়।যে কালে আমরা অবস্থান করি।বাস্তবে আমরা সময়কে অনুভব করি।কিন্তু সেই স্থানে যেতে পারিনা।(টাইম মেশিন)
5D: পঞ্চম ডায়ামেনশন। আচ্ছা আমরা সময়ের সাথে সাথে এগিয়ে চলি কিন্তু পিছতে তো যেতে পারি না।যদি আমরা সময়কে পিছিয়ে অতীতে যেতে পারতাম তবে তা হত পঞ্চম ডায়ামেনশন।
6D:ষষ্ঠ ডায়ামেনশনে।এক্ষেত্রে সময়কে আমরা আগে পিছে নেওয়ার সাথে সাথে ডানে বাঁয়েও নিতে পারব।যেমন যদি একটা ছাত্র এই সিদ্ধান্ত নিতে না পারে যে তার ডাক্তারি পড়া উচিত না ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্ষেত্রে সে একবার ডাক্তারি পড়ে দেখতে পারে যে তাতে সফল হল কিনা যদি না হয় তবে অতীতে ফিরে আবার ইঞ্জিনিয়ারিং নিতে পারবে।
7D: সপ্তম ডায়ামেনশন। যেখানে একটি ছাত্র একবার ডাক্তার হল আবার সে অতীতে ফিরে ইঞ্জিনিয়ার হল এবার সেই ছাত্রের ডাক্তার আর ইঞ্জিনিয়ার রূপ দুজনে দুজনের সাথে দেখা করতে পারবে।কথা বলতে পারবে।( প্যারাডক্স থিওরি)
8D: ৮ম ডায়ামেনশনে এই সাতটি ডায়ামেনশন যুক্ত জগৎ আরও একটি সাত ডায়ামেনশন যুক্ত জগতের সাথে এক হতে পারবে।অর্থাৎ একই ব্যক্তির জন্ম থেকেই আর একটি রূপ থাকবে যা অন্য জগতে অবস্থিত হবে।এবং দুটি রূপ একে অপরের সাথে মিলিত হতে পারবে।(ছয় নম্বর ডায়ামেনশনে দুটো কেরিয়ার নেওয়ার সময় দুটি সত্বা হয়েছিল এক্ষেত্রে জন্ম থেকেই থাকবে)।
9 &10D: 8D এর মতো নয় ও দশ ডায়ামেনশনেও আরও অন্যান্য প্যারালাল ওয়ার্ল্ডের সাথে আমরা যুক্ত হতে পারব।
(বলে রাখা ভাল এখানে সময় বাদে সবগুলো মাত্রাই স্থানের মাত্রা)
যেহেতু মহাজগত দশ ডায়ামেনশনের।তাই মহাজগতের সবকিছুর মাত্রা দশ।
যেমন:
একজন ব্যক্তি যে পৃথিবীতে জন্মগ্রহন করেছে সে এরকম আরও দশটি পৃথিবীতে একই সাথে জন্মগ্রহন করেছে এবং অবস্থান করছে।
এবার আসি অদৃশ্য বস্তুতে।
মহাবিশ্বের মাত্র ৪% দৃশ্যমান বস্তু।বাকি ৯৬% অদৃশ্য।
এবং অদৃশ্য ভরের ২১% গুপ্ত পদার্থ। বাকি ৭৫% গুপ্ত শক্তি।
প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে এগুলো আমরা দেখতে বা অনুভব করতে পারিনা কেন?
মানুষ থ্রি ডায়ামেনশনাল জীব তাই তারা সেইসব জগতে কোনোদিনও প্রবেশ করতে পারবে না।এমন কি তাদের প্রতিরূপও দেখতে পাবে না।কিন্তু মানুষ প্রবেশ না করতে পারলে কি হবে এমন কোনো জীব বা এলিয়েন বা জ্বীন তো থাকতেই পারে যারা মানুষের চেয়ে বেশি ডায়ামেনশনকেই প্রত্যক্ষ করতে সক্ষম।যারা অন্য ডায়ামেনশনের জীব।
স্ট্রিং থিওরি অনুসারে 11D আছে বলেও ধারনা করা হয়।৷ 11D হোক আর বা অসীম হোক 10D এর পর ম্যাক্সিমাম ডায়ামেনশনের জ্ঞান যার আছে তিনিই সৃষ্টিকর্তা।
মহাকাশ সাধন
চন্দ্র উদয়ের সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ দেশ কোনটি?
আগে জানতেন কি?