
Jamia Islamia Sahora, Momenshahi
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Jamia Islamia Sahora, Momenshahi, Community College, Chorpara, Mymensingh.
A leading Islamic Education Institute in Bangladesh... Which is widely known for it's successfull activities towards the reconstruction of Islamic education Curricullam in Bangladesh.... * Built as a well-educated and real Muslim.
* Identified the learners with Quran and Hadith as well as skilled in Bengali, English and Arabic language from childhood.
* Identified with the glorious history of Is
Operating as usual

দীর্ঘ ছুটির পর আবারো প্রাণবন্ত হচ্ছে জামিয়া। আগামী ১৭ এপ্রিল রোজ বুধবার থেকে জামিয়ার ভর্তি কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে ইনশাআল্লাহ। সীমিত সময় ভর্তি চলবে। তাই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নতুন পুরাতন সবাইকে ভর্তি হওয়ার আমন্ত্রণ।

জাযাকাল্লাহ এনায়েত ভাই। আবনায়ে জামিয়ার সম্মেলনের রিপোর্ট দেখুন নিচের লিঙ্কে
https://www.deshrupantor.com/485272/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%80

আমরা আপনাদের অপেক্ষায়
ময়মনসিংহের ঐতিহ্যবাহী জামিয়া ইসলামিয়া'র প্রাক্তন ছাত্র পরিষদ
আবনায়ে জামিয়া ইসলামিয়া সেহড়া মোমেনশাহীর আয়োজনে "দ্বিতীয় পুনর্মিলনী সম্মেলন"
তারিখ: ২৭ জানুয়ারী ২০২৪
রোজ: শনিবার
স্থান: জামিয়া ময়দান।
জামিয়ার একজন আদর্শিক সন্তান, শুভাকাঙ্ক্ষী ও কল্যাণকামী হিসেবে স্মৃতিময় এই সম্মেলনে আপনার উপস্থিতি বিশেষভাবে কামনা করছি।
আরজগুজার
মাওলানা আনওয়ারুল হক
মুহতামিম অত্র জামিয়া
বিস্তারিত জানতে
01718-580868
01712-855431
আজ জামিয়ার সকল ক্লাশের সবক শেষ হবে। আগামীকাল তাকমিলের ছাত্রদের বিদায়ী অনুষ্ঠান হবে। এরপর বেফাক পরীক্ষার আগ পর্যন্ত পরীক্ষার প্রস্তুতির উদ্দেশ্যে খেয়ার চলতে থাকবে।

আল হামদু লিল্লাহ সুশৃঙ্খলভাবে চলছে জামিয়ার দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা। আজ থেকে পরীক্ষা শুরু। চলবে আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ইনশাআল্লাহ।

মনে আছে তো। আজই এগার তারিখ। জামিয়ার সভা। সকলের দাওয়াত।
এটি জামিয়া ইসলামিয়ার অফিসিয়াল পেইজ।
স্মরণশক্তি বৃদ্ধির জন্য পরীক্ষিত একটি দরূদ
আমরা অনেকেই অনুযোগ করি, কত পড়ালেখা করি কিন্তু স্মরণ থাকে না! মনীষীগণ এ সমস্যার বিভিন্ন সমাধান দিয়েছেন। আমাদের এই কিতাবটি যেহেতু দরূদ শরিফ সংক্রান্ত, তাই একটি দরূদ কিভাবে আমাদের এই সমস্যার সমাধান করতে পারে, আমি নি¤েœ উল্লেখ করছি।
আল্লামা ইউসুফ নাবহানি রহ. (১২৬৫-১৩৫০ হি.) তাঁর ‘সাআদাতুদ দারাইন’ নামক প্রসিদ্ধ গ্রন্থে (পৃ. ৩২১) বলেন, শাবরামুলুছি রহ. (৯৯৭-১০৮৭ হি.) ছিলেন একজন অন্ধ ব্যক্তি। তিনি প্রতি জুমুআয় নামাজের পূর্বে খাফাজি রহ. (৯৭৭-১০৬৯ হি.)-এর বাড়ীতে যেতেন। তাঁর জন্য একটি চেয়ার আনা হত। তিনি তাতে বসতেন। তখন শিহাবুদ্দিন খাফাজি (রহ.) তাকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করতেন।
শাবরামুলুছি (রহ.) তাঁর সব প্রশ্নের উত্তর দিতেন। পাশাপাশি ঐ জবাবটি কোন কিতাবে কী সনদে উল্লেখ হয়েছে তাও বলে দিতেন। এসম্পর্কে শাবরামুলুছি (রহ.) কে জিজ্ঞাসা করা হলো, এ কী ঘটনা, আপনি দৃষ্টিহীন আর তিনি চক্ষুষ্মান, এরপরও এ পার্থক্য? শায়খ প্রতি উত্তরে বললেন, তিনি (খাফাজি রহ.) তো ভুলে যান কিন্তু আমি ভুলি না। জিজ্ঞাসা করা হল, এর কী কারণ? তিনি বললেন, আমার এক সাথী ছিল। আমি সকল জ্ঞানের ক্ষেত্রেই তার সমান ছিলাম। হঠাৎ সে ইলমে ‘রামাল’ অর্জন করা শুরু করল। অপরদিকে আমার জন্য ঐ জ্ঞান অর্জন করা কঠিন হয়ে গেল। আমি আমার শায়খের নিকট গিয়ে ঘটনা বললাম এবং তাঁর কাছে এই জ্ঞানটি অর্জন করার কামনা ব্যক্ত করলাম। তিনি বললেন, তা সম্ভব নয়। কারণ এটা তো দেখে দেখে শিখতে হবে আর তুমি অন্ধ। তাঁর কথা শুনে আমার মন ভেঙ্গে গেল। আমি চিন্তিত হয়ে পড়লাম। এতো বেশি ব্যথিত হলাম যে, দু’দিন পর্যন্ত খাওয়া দাওয়া হল না। হঠাৎ এক ব্যক্তি আমার কাছে এসে অভয় দিলেন। আমি তার কাছে সবকিছু বললাম। ঘটনা শুনে তিনি বললেন, ঐ জ্ঞান দুনিয়া ও আখেরাতে কোথাও প্রশংসনীয় নয়। সুতরাং তুমি ওটার আকাক্সক্ষা ছেড়ে দাও। তবে আমি তোমাকে একটি উপকার করতে পারি এই শর্তে যে, তুমি ঐ জ্ঞানের পিছনে পড়বে না। আমি বললাম, আপনার এই উপকারে আমার কী লাভ হবে বলুন, যাতে আমি বুঝে শুনে অঙ্গীকার করতে পারি। তখন তিনি এই দরূদ শরিফটি শিক্ষা দিলেন-
اللَّهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ وَبَارِكْ عَلَى سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِهِ كمَا لا نِهَايَةَ لِكَمَالِهِ وَ عَدَدِكَمَالِهِ.
উসতাযে মুহতারাম হযরত মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারাকাতুহুম উক্ত বিষয়টি ‘মিন সিহাহিল আহাদিসিল কিসার’ গ্রন্থের ভূমিকায় (পৃ. ৫৫) নাবহানি রহ. (১২৬৫-১৩৫০ হি.)-এর অন্য কিতাব ‘আফযালুস সালাওয়াত আলা সাইয়্যিদিস সাদাত’ গ্রন্থের (পৃ. ১৫০, ১৯১-১৯২) উদ্ধৃতিতে উল্লেখ করেছেন এবং এটা শাবরামুলুছি রহ. (৯৯৭-১০৮৭ হি.)-এর শায়খের শিখানো বলেছেন। আর মাগরিব ও এশার মধ্যবর্তী সময়ের পাশাপাশি প্রতি নামাজের পর দশবার পড়ার কথা বলেছেন।
Mahbubul Hasan Arife
আগামী ১১/১১/২০২৩ খৃ. জামিয়া ইসলামিয়ার বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ। সবার দাওয়াত রইল।

সবাই আমন্ত্রিত
গতকাল জামিয়ার আইডি থেকে জামিয়ার নামে করা সকল আইডি, পেইজ ও গ্রুপ সম্পর্কে পোস্ট দেওয়ার পর অনেকে জামিয়ার নামে একটি অফিসিয়াল পেইজ খেলার পরামর্শ দিয়েছিলেন। এরই মধ্যে জামিয়ার নামে খোলা সবচেয়ে পুরাতন পেইজ আমাদের হস্তগত হয়। আমাদের কিছু ছাত্র ভাই এটি খোলেছিলেন। তারা মাদরাসার সিদ্ধান্ত শুনে আমাদের কাছে এটি হস্থান্তর করেন। এটি এখন পুরোপুরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে। তাই এখন থেকে জামিয়ার সকল সংবাদ এই পেইজেই পাবেন, ইনশাাল্লাহ।
এটি জামিয়া ইসলামিয়ার অফিসিয়াল পেইজ। বিগত ২২/১০/২০২৩ খৃ. জামিয়ার শিক্ষক মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত হয় কেবল একটি পেইজ ছাড়া জামিয়ার নামে যত পেইজ বা গ্রুপ আছে সবগুলো বন্ধ করে দেয়ার জন্য। তাই সবার প্রতি অনুরোধ যারাই জামিয়ার নামে কোন পেইজ, আইডি বা গ্রুপ খুলেছেন তারা যেন অতি দ্রুত তা বন্ধ করে দেন। আর এবিষয়ে কারো কাছে কোন ইনফরমেশন থাকলে তাও আমাদেরকে জানানোর জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিন।
সন্ধা ৭.১০ মিনিটে আমাদের জামিয়া ইসলামিয়া ময়মনসিংহ এর প্রধান মুফতী ও শায়খুল হাদিস হযরত মাও. ফজলুল হক সাহেব ঢাকার ইবরাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন।

দেশের প্রাচীন ও সর্ব মহলে পরিচিত প্রতিষ্ঠান জামিয়া ইসলামিয়া ময়মনসিংহের মুহতামিম মাওলানা আনোয়ারুল হক সাহেব দা. বা. গত দু'দিন যাবত ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে CCU এ ভর্তি। শরীরের অবস্থা বেশ ভালো নয়। সবার কাছে দুআর দরখাস্ত। আল্লাহ তা'আলা যেন দ্রুত সেবা দান করেন, আমিন।

ময়মনসিংহ গাঙ্গিনাপাড় মসজিদের ইমাম ও খতিব হযরত মাওলানা মুস্তাফিজুর রহমান সাহেব কিছুক্ষণ পূর্বে ইন্তেকাল করেছেন। (إِنَّا لِلّهِ وَإِنَّـا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ)
উনার জানাজা আগামীকাল বাদ যোহর গ্রামের বাড়ী সোহাগী মাদরাসা মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।

ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
জামিয়া ইসলামিয়া সেহড়া, মোমেনশাহী এর ১৯ শে নভেম্বর রোজ শুক্রবার বার্ষিক সভা।
উক্ত মাহফিলে সভাপতিত্ব করবেন,
পীরে কামেল আল্লামা আনওয়ারুল হক সাহেব (দাঃ বাঃ) মুহতামিম, অত্র জামিয়া।
প্রধান মেহমান এবং খতমে বুখারী করবেন,
শাইখুল ইসলাম মহিউসসুন্নাহ আল্লামা মাহমুদুল হাসান (দাঃবাঃ) সভাপতি বেফাক, পীর সাহেব যাত্রাবাড়ি।
আরও বয়ান পেশ করবেন,
# শাইখুল হাদিস আল্লামা সোহরাব আলী খান কাসেমী (দাঃ বাঃ)ভারত , বয়ানঃ বাদ জুৃমআ
# শাইখুল হাদিস আল্লামা জাফর সাহেব (দাঃ বাঃ)পীর সাহেব ঢালকানগর, বয়ানঃ রাত ১০টা
# আল্লামা মুফতি নজরুল ইসলাম কাসেমী সাহেব (দাঃ বাঃ) ঢাকা, বয়ানঃ বাদ এশা
# মাওলানা আব্দুল খালেক শরিয়তপুরী (দাঃ বাঃ) ঢাকা, বয়ানঃ বাদ মাগরিব
এবং আরও স্থানীয় উলামায়ে কেরাম বয়ান পেশ করবেন।
আপনারা সকলেই আমন্ত্রিত।

১৯৫৩ সালের হজ্জের ২৪টি দূর্লভ ছবি,,,,,,
ভাবুন তো ১৯৫৩ সালে হজ্জ পালনের বিষয়টি কেমন ছিল? যদিও এটি মাত্র ৬৮ বছর আগের কথা। কিন্তু এই সময়ের মাঝে হজ্জের আনুষ্ঠানিকতা ও ব্যবস্থাপনায় এসেছে ব্যপক পরিবর্তন। যার অন্যতম কারণ হল হজ্জযাত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধি। সেই সময়ের কিছু চিত্র এখানে উপস্থাপন করা হল।

দুআ ও যিকির গ্রন্থটি কেন পড়বেন?
নিচে কিতাবটির উল্লেখযোগ্য কিছু বৈশিষ্ট উল্লেখ করছি। আশাকরি এতে গ্রন্থটিতে কি আছে তা সুস্পষ্ট হয়ে যাবে।
এক. দুআ ও যিকিরের আদব, দুআ কবুলের শর্ত, কাদের দুআ কবুল হয়-কাদের দুআ কবুল হয় না, কোন কোন সময়ে দুআ কবুল হয়, কোন কোন স্থানে দুআ কবুল হয়, কোন অবস্থায় দুআ কবুল হয় ইত্যাদি অনেক বিষয় আছে যেগুলো আমাদের অনেকেরই জানা নেই। অথচ দুআ ও যিকিরকারী সবার জন্য এগুলো জানা অত্যন্ত জরুরী। তেমনিভাবে দুআ ও যিকির সম্পর্কে আমাদের সমাজে নানান ধরণের ভ্রান্তিও রয়েছে। এজন্য আমরা প্রথম অধ্যায়ে দুআ ও যিকির সম্পর্কে এজাতীয় নানান বিষয় নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশাকরি এই আলোচনাগুলো পড়লে পাঠক জানতে পারবেন কেন আমাদের দুআ কবুল হয় না? কিভাবে দুআ করলে আমাদের দুআ কবুল হবে? সর্বোপরি আমাদের কিভাবে দুআ করা উচিত ইত্যাদি।
দুই. প্রতিটি দুআ ও যিকির সহিহ কিংবা হাসান তথা নির্ভরযোগ্য হাদিস থেকেই গ্রহণ করা হয়েছে। তেমনিভাসে প্রতিটি দুআর পরে হাদিসের রেফারেন্স উল্লেখ করার পাশাপাশি হাদিসটির মান উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। বিশেষ প্রয়োজনে কোথাও কোথাও সাধারণ কোন দুর্বল হাদিস উল্লেখ করার প্রয়োজন হলে টিকায় তা উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। তবে মুনকার, মাতরুক তথা অতি দুর্বল কোন হাদিস বিলকুল গ্রহণ করা হয় নি।
তিন. দুআর যেসব গ্রন্থে শুধু সহিহ কিংবা হাসান হাদিসে বর্ণিত দুআগুলোই উল্লেখ করার শর্ত করা হয়েছে সেগুলোতে শর্তের কারণে অনেক প্রসিদ্ধ দুআ ও যিকির বাদ পড়েছে। অথচ অনুসন্ধান করলে দেখা যায় বাদ দেওয়া দুআর হাদিসটি ‘মুনকার,’ ‘মাতরুক’ তথা অতি দুর্বল কিংবা ভিত্তিহীন নয়; বরং হাসানের কাছাকাছি কিংবা ফাযায়েলের ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য এমন হাদিস। এজাতীয় প্রসিদ্ধ দুআগুলো আমরা কখনো মূল গ্রন্থ কখনো টিকায় উল্লেখ করে হাদিসটি নিয়ে সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনা পেশ করার চেষ্টা করেছি। যেমন আয়নায় চেহারা দেখার দুআ-اللهم حسنت خلقي فحسن خلقي এই দুআটি অনেকেই উল্লেখ করেন নি। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে হাদিসটি ভিত্তিহীন নয়। বিশেষত বাইহাকির ‘আদ দাআওয়াতুল কাবির’ এর রেওয়ায়েতটি অনেকের সামনে না থাকায় তারা অন্যান্য সনদগুলোর উপর নির্ভর করে এটাকে ভিত্তিহীন বলার চেষ্টা করেছেন। হ্যাঁ, এটা ঠিক যে এতে দুর্বলতা রয়েছে।
চার. আমাদের দেশে কিছু কিছু দুআর ক্ষেত্রে ভুল শব্দের প্রচলন রয়েছে। যেমন খাবারের শুরুতে প্রসিদ্ধ দুআ হচ্ছে- بسم الله وعلى بركة الله অথচ এটি ভুল। সঠিক হচ্ছে- بسم الله و بركة الله এখানে على যুক্ত হবে না। আবার খাবার শেষের দুআ প্রসিদ্ধ হচ্ছে এভাবে-الحمد لله الذي أطعمنا وسقانا وجعلنا من المسلمين অথচ এটি ভুল। শেষে من যুক্ত করা ঠিক নয়। বরং সঠিক হবে- وجعلنا المسلمين দুআর মধ্যে এজাতীয় ভুল অনেক। তেমনিভাবে মুআনাকার একটি দুআ এভাবে প্রসিদ্ধ- اللهم زد محبتي لله ورسوله অথচ কোন হাদিসেই মুআনাকার এমন কোন দুআ বর্ণিত হয় নি। আমরা বইটিতে সঠিক বিষয় উল্লেখ করার পাশাপাশি কি ভুল হয়েছে? কেন ভুল হয়েছে? এসম্পর্কে টিকায় সংক্ষেপে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।
পাঁচ. দুআর বাংলা গ্রন্থগুলোতে সাধারণত প্রতিটি বিষয়ের একটি শিরোনাম দিয়ে দুআ উল্লেখ করা হয়। দুআটি কোন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, কোন প্রেক্ষাপটে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুআটি বলেছেন তা উল্লেখ করা হয় না। এতে বেশ সমস্যা তৈরী হয়। যেমন: দাওয়াত খাওয়ার শেষে أللهم أطعم من أطعمني واسق من سقاني দুআটি বেশ প্রসিদ্ধ। অথচ এটি নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দাওয়াত খাওয়ার পর বলেন নি; বরং খাবার চাওয়ার সময় এই দুআটি বলেছিলেন। তাঁর দুআ শুনেই হযরত মিকদাদ রা. দুধের ব্যবস্থা করেছিলেন। সাধারণত দুআর বইসমূহে বিষয়টির প্রতি ইঙ্গিত করা হয় না। যদি দুআ ও যিকির উল্লেখ করার পাশাপাশি নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মূল বক্তব্যটি উল্লেখ থাকতো তাহলে বিষয়টি সবার কাছে সুস্পষ্ট থাকতো। আরেকটি উদাহরণ দেখুন, আমরা মুসাফাহার সময় বলি- يغفر الله لنا ولكم অথচ কোন হাদিসেই এভাবে পড়তে বলা হয় নি বরং হাদিসে শুধু পরস্পর ক্ষমা প্রার্থনা করার কথা বলা হয়েছে। আর ক্ষমা প্রার্থনার এই বাক্য আমাদের নিজেদের তৈরী। এখানে কেউ যদি অন্য শব্দে ক্ষমা প্রার্থনা করে তাহলে এর সুযোগ রয়েছে।
কখনো এমন হয় যে, দুআটি মূলত নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন নি; বরং কোন সাহাবি কিংবা তাবিয়ি এটি পড়তেন। কিন্তু শুধু শিরোনাম দিয়েই দুআ উল্লেখ করার কারণে সবাই ধারণা করে নেন যে, এটিও নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শব্দ; অথচ বাস্তবতা ভিন্ন। দুআ উল্লেখ করার পাশাপাশি নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মূল বক্তব্যটি উল্লেখ না করার কারণে এজাতীয় নানান অস্পষ্টতা ও সমস্যা তৈরী হয়ে থাকে। তাই প্রতিটি দুআ ও যিকির উল্লেখ করার পর আমরা নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মূল বক্তব্যটি উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি।
ছয়. দুআ ও যিকিরের উৎসগ্রন্থ যেমন: আমালুল ইয়াউমি ওয়াল লাইলাহ, নাসায়ি; আমালুল ইয়াউমি ওয়াল লাইলাহ, ইবনুস সুন্নি; আদ দুআ, তাবারানি; আদ দাআওয়াতুল কাবির, বাইহাকি; আল আযকার, নববী; সিলাহুল মুমিন, ইবনুল হুমাম; আল হিসনুল হাসিন, জাযারি এগুলোসহ দুআ ও যিকিরের অসংখ্য গ্রন্থ সামনে রেখে বইটি প্রস্তুত করা হয়েছে। পাশাপাশি হাদিসের কিতাবসমূহ বিশেষত কুতুবে সিত্তা, সহিহ ইবনে হিব্বান, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবাহ, মিশকাতুল মাসাবিহ ও মাজমাউয যাওয়াইদ এর কিতাবুদ দুআ ও কিতাবুল আযকারের হাদিসগুলোকে সামনে রেখে বইটি প্রস্তুত করা হয়েছে। তাই এটি আলোচিত বিষয়ের জামে ও বিশদ একটি গ্রন্থ হয়েছে।
সাত. সাধারণত দুআ ও যিকিরের যেসব গ্রন্থে আল আসমাউল হুসনার আলোচনা থাকে না। আর থাকলেও সেগুলোর শুধু শাব্দিক অর্থই উল্লেখ করা হয়। এগুলোর মর্ম ও উদ্দেশ্য আলোচিত হয় না। অথচ এগুলো জানা অত্যন্ত জরুরী। কারণ হাদিসে বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি এই ইসমগুলো এহসা তথা আয়ত্ত করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর এই এহসার এক ব্যাখ্যা হচ্ছে এগুলোর মর্ম ও উদ্দেশ্য বুঝে এই গুণগুলো ধারণ করা। এজন্য আমরা এই ইসমগুলোর মর্ম ও উদ্দেশ্য উল্লেখের পাশাপাশি বান্দা এই ইসমগুলো থেকে কী শিক্ষা নিবে, কিভাবে এসব গুণে গুণান্বিত হবে এটিও আলোচনা করেছি।
এছাড়াও আরো অসংখ্য বিষয় রয়েছে যা সাধারণত দুআ ও যিকিরের বাংলা বইগুলোতে থাকে না।
Mahbubul hasan arife
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Telephone
Website
Address
Chorpara
Mymensingh
2200
College Road, Dhaka
Mymensingh, 2200
It is a department of Accounting of Ananda Mohan College.
Faculty Of Fisheries, Bangladesh Agricultural University
Mymensingh, 2202
Faculty of Fisheries of the Bangladesh Agricultural University, Mymensingh was established in 1967 as the first full-fledged institution for fisheries education in this sub-continent. It offers BSc, MS and PhD degree in different disciplines of fisheries.
Ananda Mohan College
Mymensingh
বাংলা বিভাগ, আনন্দ মোহন কলেজ, ময়মনসিংহ।
Mymensingh
Shahabuddin Degree College,Assim,Fulbaria,Mymensingh.
Sankipara
Mymensingh, 2200
This is the page about Marketing department of Nasirabad University College, Mymensingh. Every kind of information & update is published here.
17/2, Pandit Para
Mymensingh, 2200
Ensuring a glorious carrier. █║▌│█│║▌║│█║▌║█║▌ © Official page ® 2014
Govt. Nazrul College Trishal
Mymensingh, 2220
It is a most Popular Educational Institute
Mymensingh
This is the most up-to-date and best seller medical guidebook series in Bangladesh.
BAU Campus
Mymensingh, 2202
Agricultural University College (Bengali: কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ?
Bangladesh Agricultural University
Mymensingh, 2202
Faculty of Agricultural Engineering and Technology is a dominant faculty of Bangladesh Agricultural University, Mymensingh and working with glorious past to develop and improve technologies in the field of agriculture.
Barera Bypass, Maskanda
Mymensingh, 2200
√→Deligite Lumen Sapientiae�• √→Love The Light Of Wisdom�• College EIIN: 137031