
BAUATH picnic '25 🔥
বাকৃবি ভর্তি যুদ্ধে শুরু থেকে তোমাদের পাশে থেকে সাহায্য করাই আমাদের লক্ষ্য।
Operating as usual
BAUATH picnic '25 🔥
নবীন বাকৃবিয়ানদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা:
♦️(অবশ্যই পুরোটা পড়বে)♦️
🔲দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী- এই পরিচয় তোমরা পেয়েছো, শুরুতেই তাই অভিবাদন জানাই তোমাদের। 😊
♦️ ইতোমধ্যেই নোটিশ পেয়েছো ওরিয়েন্টেশন ও ক্লাস শুরুর। অনেকেই ক্যাম্পাসে চলে এসেছো, বাকিরাও চলে আসার পথে...
♦️✅♦️বিশ্ববিদ্যালয়ে আগমনের পর প্রথম দিকেই তোমাদের যেই কাজগুলো করা দরকার: ♦️♦️♦️
✅প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা সাধারণত একই ফ্লোরের রুমগুলোতে থাকে। তাই তোমার রুমমেট কিংবা আশেপাশে যাদের পাবা তারা প্রায় সবাই তোমার লেভেল মেট , এই লেভেলমেট-রাই আগামী কয়েকটা বছর তোমার সব থেকে কাছের জন। তাই প্রথম কয়েক দিনের মধ্যেই প্রত্যেকের নিজেদের সাথে পরিচিত হয়ে নেওয়া ও কন্টাক্ট ইনফরমেশন সংগ্রহে রাখা দরকার। ✅
✅ শুরুতে এক সপ্তাহ ক্লাসের প্রেসার কিছুটা কম থাকবে এই সময়ের মধ্যেই চেষ্টা করবে পুরো ক্যাম্পাসটা ঘুরে দেখার, এক সময়ের সবুজের সমারহে মোড়া ক্যাম্পাস এখন খানিকটা সবুজত্ব হারালেও এখনও অনেক সুন্দর। বিশেষ করে শীত আর বসন্তের এই সময়টা ছবির মতোই লাগবে। মোটামুটি ক্যাম্পাসের সবখানেই ঘুরে ফিরে দেখো। কারণ পরে আর তেমন ইচ্ছা নাও থাকতে পারে।
✅ বিশ্ববিদ্যালয়ে যে কোন সহযোগিতায় কাছে পাবে তোমাদের ইমিডিয়েট সিনিয়র লেভেল কে। তাই তাদের সাথে পরিচিত হওয়া, নিজ ফ্যাকাল্টি কিংবা এলাকার বড় ভাইদের সাথে দ্রুতই পরিচিত হয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবে। কোর্স ম্যাটেরিয়ালস ও পড়াশোনার ব্যাপারে তাদের কাছ থেকে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা পাবে। 👍
এবারে একাডেমিক বিষয়ে কিছু কথা:
✅বাকৃবিতে চান্স প্রাপ্ত সবাই নিজ নিজ স্কুল-কলেজের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষার্থী। কিন্তু সঠিক দিকনির্দেশনা কিংবা গাফিলতির কারণে ক্যাম্পাসে এসে কেউ কেউ ইয়ার ড্রপ খায়, আবার কেউ রেকর্ড সিজিপিএ নিয়ে গোল্ড মেডেলিস্ট হয়। 😊
মনে রাখতে হবে, টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনার চাপ সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় বেশি হয়। আর টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাকৃবিতে প্রাক্টিকাল এবং ক্লাসের চাপ একটু বেশিই। 😶
✅বাকৃবিত শিক্ষক নিয়োগ আমার মতে দেশের সবথেকে ফেয়ার ভাবেই হয়। কৃষি অনুষদে টপ-টেন, আর আর অন্য অনুষদ গুলোতে প্রথম তিন চার জনের মেরিটে আসতে পারলে , তোমার কাজ হাফ ডান! সেক্ষেত্রে হয় বাকৃবিতে সুযোগ পাবে নয়তো অন্য কোন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ মিলে যাবে! 🤌
✅ অন্যদের ক্ষেত্রেও চেষ্টা করা উচিত একটা সম্মানজনক সিজিপিএ নিয়ে বের হওয়া। যাদের লক্ষ্য দেশের বাইরে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়া কিংবা স্কলারশিপ নেওয়া, তারা সিজিপিএ ৩.৫০+ রাখতে হবে। এছাড়াও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের NST-Fellowship পাওয়ার জন্য ৩.৪০+ সিজিপিএ প্রয়োজন। প্রতিবছর আমাদের ক্যাম্পাস থেকে ৬০০ থেকে ৭০০ জন এই স্কলারশিপ পায় , ফলে ৫৪০০০ টাকা এককালীন গবেষণা অনুদান লাভ করে ।
✅ যারা নিতান্তই অন্যদিকে ক্যারিয়ার গড়তে চাও তাদেরও উচিত মোটামুটি সিজিপিএ ৩.২৫+ রাখা, এতে পছন্দের ডিপার্টমেন্টে মাস্টার্স করার সুযোগ পাবে। বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রেও এটা দরকার হতে পারে।
ভালো রেজাল্টের জন্য কতোটা পড়াশোনা করা দরকার:
👉এটা নির্ভর করছে তুমি নিজের অবস্থান কতটা উপরে দেখতে চাও। যাদের লক্ষ্য প্রথম দিকে থাকা, তাদের অবশ্যই অন্তত নিয়মিত ক্লাসের পড়াগুলো একটু করে দেখে রাখতে হবে এবং সপ্তাহের ছুটির দিনগুলোতে ভালোভাবে পড়তে হবে।
👉যারা মোটামুটি ভালো অর্থাৎ ৩.৫০+ রাখতে চাও তাদের ক্ষেত্রে ছুটির দিনগুলো কাজে লাগানো এবং পরীক্ষার আগের প্রিপারেটরি লিভ ভালোভাবে কাজে লাগাতে হবে।
👉অন্যরা অবশ্যই প্রতিটা সেমিস্টারের শুরুতে বিগত চার-পাঁচ বছরের প্রশ্ন ম্যানেজ করে ফেলবে এবং এগুলোই যেভাবে পারো আয়ত্তে নিয়ে আসবে। কারণ তোমার ৮০% প্রশ্ন এখান থেকে কমন পেয়ে যাবে। তার জন্য কে কিভাবে কতটা পড়বে? নিজের মেরিট বুঝে ঠিক করতে হবে।
✅ তবে সবাইকে অবশ্যই নিয়মিত ক্লাস করতে হবে এবং প্র্যাকটিক্যাল খাতা গুলো যথাসময়ে লিখে স্যারদের সাইন নিতে হবে , এখানে লেট করলে ফাইনালে নাম্বার কমে যাবে। ক্লাসে উপস্থিতি এবং প্রাকটিক্যাল খাতার মার্ক , এটা অনেকটা বোনাসের মত কাজ করবে রেজাল্ট তোলার ক্ষেত্রে।
✅ বায়োলজিক্যাল সাইন্সে পড়াশোনা মুখস্ত নির্ভর এবং কঠিন মনে হবে। ডিভিএম এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টির পড়াশোনা আসলেই অন্যদের তুলনায় একটু বেশি, কঠিন তাই এই দুই অনুষদের শিক্ষার্থীদের অন্যদের তুলনায় আরো বেশি পড়াশোনা করা দরকার পড়ে।
Sorry but যে যত ভাল মুখস্ত করতে পারবে এবং পরীক্ষার খাতায় রিপিট করতে পারবে তার সিজিপিএ তত ভালো হবে 😕
পড়াশোনার বাইরে আর কি করা উচিত:
💥 বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনার বাইরেও করার মত আরও অনেক কিছুই রয়েছে। যাদের প্রয়োজন তাদের অবশ্যই একটা দুটো টিউশনি করানো উচিত। পাশাপাশি ক্যাম্পাসে অনেক ছাত্র সংগঠন পাবে।
✅নিজের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করার জন্য প্রত্যেকেরই অন্তত একটা করে সংগঠনের সাথে দুই- তিন বছর কাজ করা উচিত।
👉বাকৃবির সংগঠন গুলোর মধ্যে রয়েছে স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন, যেমন: বাঁধন, হাসিমুখ, আলোকসরণী ইত্যাদি
👉সাংস্কৃতিক সংগঠন: ত্রিভুজ ,অঙ্কুর, পদচিহ্ন, চারণ, টিম উৎসব ইত্যাদি
👉রয়েছে ডিবেটিং সংঘ, ক্যারিয়ার ক্লাব ,ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব, সাইন্স ক্লাব, রোভার স্কাউট ,বি এন সিসি সহ আরো অনেক সংগঠন।
✅যার যেই ফিল্ডে আগ্রহ আছে, এরকম যেকোনো একটা সংগঠনে সম্পৃক্ত থাকা উচিত এর ফলে প্রত্যেকেই কিছু না কিছু শিখবে যার পরবর্তী জীবনে কাজে লাগবে।
পরিশেষে বলবো সাড়ে বারশো একরের এই ক্যাম্পাসে তোমরাই সবথেকে জুনিয়র ব্যাচ , তাই অবশ্যই নিজের চাল-চলন ,কর্মকাণ্ড , এবং নিজেকে মার্জিতভাবে অন্যদের সামনে উপস্থিত করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪-৭ বছরের এই দীর্ঘ পথচলার অভিজ্ঞতা ভালো হোক সকলের এই প্রত্যাশা ও শুভ কামনা রইলো। 🌳🌳
© BAU Admission Test Helpline
© ইস্তেহাদ আলম কুশল
MS Student
Department of Fisheries Management
🔹ওরিয়েন্টেশন 🔹
📌বাকৃবিতে মূলত তিনটি ওরিয়েন্টেশন হয়ে থাকে।
১) সেন্ট্রাল
২) ফ্যাকাল্টি
৩) হল
📍সেন্ট্রাল ওরিয়েন্টেশন ক্লাস শুরুর আগেই হয় সাধারণত। সেন্ট্রাল ওরিয়েন্টেশন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তন এ হয়ে থাকে। পুরো ব্যাচের একসাথে ওরিয়েন্টেশন হয়ে থাকে। সেখানে অভিভাবক নিয়ে যাওয়ারও সুযোগ থাকে। নির্দিষ্ট কোন ড্রেসকোড নাই কিন্তু ভার্সিটি জীবনের প্রথম দিন রঙিন করে তোলার জন্য যা ইচ্ছা পড়তে পারো। এখানে কোন কালচার প্রোগ্রাম নাই। এটি মূলত ২-৩ ঘণ্টার একটি আয়োজন।
📍এবার যেহেতু ৪ তারিখে সেন্ট্রাল ওরিয়েন্টেশন এবং ৫ তারিখে ফ্যাকাল্টি ওরিয়েন্টেশন হবে বলে দিছে। এখানে নিজ নিজ অনুষদের যাবতীয় বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়।
(বিগত বছরগুলোতে সেন্ট্রাল ওরিয়েন্টেশন ও ফ্যাকাল্টি ওরিয়েন্টেশন এক দিনই হয়ে থাকে।সেন্টাল ওরিয়েন্টেশন সকালে হয় এবং ফ্যাকাল্টি ওরিয়েন্টেশন বিকেলে হয়ে থাকে)
📍আর হল ওরিয়েন্টেশন স্ব স্ব হলগুলি নিজেদের সুবিধাজনক সময়ে করে থাকে (এবার ৫ তারিখে হবে)
📍আর মাঠ গবেষণার পরিদর্শন বলতে বিভিন্ন অনুষদের ফার্ম পরিদর্শন বুঝানো হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে করেই তোমাদেরকে ফার্মগুলো ঘুরানো হবে।
ওরিয়েন্টেশন নিয়ে প্যারা খাওয়ার কিছুই নেই। অনেকে ওরিয়েন্টেশন নিয়ে খুবই চিন্তিত তাদেরকে বলি ক্লাস শুরুর আগেই ওরিয়েন্টেশন হয়। ওরিয়েন্টেশন উপস্থিত না থাকলেও সমস্যা নেই কিন্তু তুমি তোমার ভার্সিটি লাইফের প্রথম আয়োজনই মিস করলা এই আফসোসটুকুই থাকবে।
জীবনের নতুন অধ্যায়ে তোমাদের স্বাগতম🖤
"Welcome BAU-63 Batch to 1250
Acres of Heaven "
©BAU Admission Test Helpline
আশরাফুল আলম সাকিব
কৃষি অনুষদ _ বাকৃবি
Faculty Review 🫰
Veterinary Science
Man VS DVM (BAU)
©video collected
📍কৃষি গুচ্ছের ক্লাশ কবে শুরু হবে?
জানুয়ারির মধ্যেই আশা করা যায় বেশিরভাগ ভার্সিটির ক্লাশ শুরু হবে। কারণ চূড়ান্ত ভর্তির পরে মাত্র একটি মাইগ্রেশন হবে এবং অন্যান্য ভার্সিটির ক্লাশ শুরু হয়ে গেছে।
বাকৃবি, শেকৃবিতে ক্লাশ শুরুর সম্ভাব্য সময় জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ। বশেমুরকৃবিতে ক্লাশ শুরুর সম্ভাব্য সময় মার্চ - এপ্রিল।সিকৃবি,সিভাসু,পবিপ্রবি, হকৃবি, কুড়িকৃবিতে ক্লাশ শুরুর সম্ভাব্য সময় জানুয়ারি প্রথম থেকে দ্বিতীয় সপ্তাহ আর খুকৃবি ক্লাশ শুরুর সম্ভাব্য সময় জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ। এগুলো অফিসিয়াল নোটিশ না, ক্লাশ শুরুর আগে অফিসিয়াল নোটিশ আসবে আশা করি।
©BAU Admission Test Helpline
আশরাফুল আলম সাকিব
কৃষি অনুষদ, বাকৃবি
🩸Blood Grouping ❌ Badhan BAU Zone🏥
🌴বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় 🌴
📷: Reduan Hasan Sabbir
শুরু হয়েছে বাকৃবিতে ব্লাড গ্রুপিং 🩸 ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তির প্রক্রিয়া 🏥 .....
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তিকে কেন্দ্র করে তোমাদের মধ্যে তৈরি হওয়া কিছু প্রশ্নের উত্তর:
১) ভর্তির কার্যক্রম শুরু কখন:
=বাঁধন বাকৃবি জোনের স্থাপিত বুথে সকাল ৯.৩০টা থেকেই ব্লাড গ্রুপিং শুরু হবে।
২) পূর্বে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করা থাকলে আর গ্রপ পরীক্ষা করা লাগবে কি-না?
= অবশ্যই সকলকে বাঁধন বাকৃবি জোনের স্থাপিত বুথে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করতে হবে।
৩) স্বাস্থ্য পরীক্ষা তে কি কি যাচাই করবে, চশমাতে উচ্চ পাওয়ার... সমস্যা হবে কি-না?
= উচ্চতা, ওজন নির্ণয়, ২/১ মিনিট কথা বলে তোমার মানসিক পরিস্থিতি যাচাই... এই তো.. চশমার পাওয়ার কম/বেশি কোনো সমস্যা নেই। বড়জোর যাদের পাওয়ার -২.৫০ এর বেশি তাদের একটা সাধারণ আবেদনপত্র দিতে হতে পারে, কোনো এক বছর এটা লেগেছে, কোনো বার লাগেনি। এসবের জন্য কারো ভর্তি বাতিল হয়না।
৪) আগে ভর্তি হলে কোনো সুবিধা পাওয়া যাবে কি-না?
= তেমন কোনো সুবিধা নেই, গতবছর পর্যন্ত হল লটারি/অটোমেটিক কম্পিউটার সিস্টেমের মাধ্যমে ঠিক করা ছিলো। আগে ভর্তিতে অতিরিক্ত সুবিধা বা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরে ভর্তি হলে কোনো অসুবিধা নেই।
৫) ভর্তির প্রক্রিয়া শেষ হতে কত সময় লাগবে?
= আগামীকাল মোটামুটি ৭৫% জন ভর্তি হয়ে যাবে ধারণা করছি, তাতে কাল প্রতিটি ধাপেই লাইন পার হতে হবে এবং সময় লাগবে। তাই অন্তত ৩ ঘন্টা তো লাগবেই সব শেষ করতে
৬) হল কবে পাওয়া যাবে?
= আগামীকালই তোমাদের হল নির্ধারণ করে দিবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস শুরুর ২-৩ দিন আগেই হলে উঠতে পারবা।
৭) কোন হল বেশি ভালো হতে পারে?
= প্রতিটা হলই ভালো, ২০২০-২১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটা হলে সংস্কার কাজ হওয়ায় রুম গুলো পরিচ্ছন্ন, প্রত্যেকের কাছেই তার হলই সেরা মনে হবে ২-৩ মাস পর। তাই যে কোনো হল হলেই অসুবিধা নেই। আর তাছাড়া প্রক্টর স্যার লটারি নয়তো অটোমেটিক কম্পিউটার সিস্টেমের মাধ্যমে হল allotment দিলে তোমার চয়েজ দেওয়ার সুযোগ নেই। কারো খুব পরিচিত কেউ, একটা হলে থাকলে, তুমি বড়জোর স্যারের কাছে রিকুয়েস্ট করতে পারো ঐ হল দিতে পারেন কি-না
৮) দ্বিতীয় বা তৃতীয় দিন ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো অসুবিধা আছে কি-না?
= কোনো অসুবিধা নেই, বরং প্রায় ফাঁকা থাকবে প্রতিটি ধাপেই। তাই দ্রুত শেষ হবে কার্যক্রম।
৯) ভর্তির সময়ে মূল কাগজপত্র দেখাতে হবে কিনা? না দিতে পারলে সমস্যা হবে কিনা?
= অবশ্যই বর্ণিত সকল কাগজপত্রের মূল কপি দেখাতে হবে। নোটিশে যা বলা আছে তাই লাগবে , যা বলা নেই তা প্রয়োজন নেই।
দেখাতে না পারলে সমস্যা হওয়ার কথা। এখানে তো একদিন আগে নোটিশ দেয়নি, প্রথমে অনলাইনে টাকা দিয়ে ভর্তি নিশ্চায়ন করতে হয়েছে, এরপর অনেক দিন সময় পাচ্ছো সবাই, অন্য কোথাও ভর্তি থাকলে/ মূল কাগজ না থাকলে/ হারিয়ে গেলে সেগুলো ব্যবস্থা করার জন্য যথেষ্ট সময় ছিলো। তাই প্রশাসন যদি এটাকে ইস্যু করে সিদ্ধান্ত নেই তো কিছু করার নেই।
তবে পূর্বে যথাযথ কারণ সাপেক্ষে ৫ দিন সময় দিয়েছে ঐ সব কাগজ দেখানোর জন্য। তাই অনুরোধ/আবেদন করতে পারো।
ভর্তির দিন গুলোতে প্রায় প্রতিটি ধাপেই অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ভাই/আপুরা থাকবেন তোমাদের গাইডলাইন দেওয়ার জন্য। অবশ্যই দেখা হয়ে যেতে পারে আমাদের গ্রুপের এডমিন প্যানেলের সদস্যদের সঙ্গে।
ভর্তির সময়ে যে কোনো সমস্যা হলে অবশ্যই জানাতে পারো আমাদের কিংবা যে কোন বড় ভাইয়া আপুদের, সবাই সমাধানের জন্য চেষ্টা করবে।
© BAU Admission Test Helpline
© ইস্তেহাদ আলম কুশল
M.S Student
Department of Fisheries Management
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন চালুকৃত Agricultural & Bioresources Engineering অনুষদের Irrigation and Water Resources Management ডিপার্টমেন্টে Expert Member এবং Research Supervisor হিসেবে রয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়-এর Irrigation and Water Management ডিপার্টমেন্টের চার জন শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক।
⭐আবেদনের সময়ে কোনো ভুল হলে করণীয়:⭐
✅বাকৃবিতে ভর্তির জন্য ওয়েবসাইটে তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে কোনো ভুল হলে [email protected] এই মেইলে সমস্যা বিস্তারিত লিখে , প্রয়োজনে স্ক্রিন শট দেওয়া গেলে সংযুক্ত করে মেইল করো, আশা করি দ্রুতই সমাধান পাবে।
📌আর আবেদন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু, এখানে কোনো ভুল করা মস্ত বড় ভুল, যা হওয়া উচিত না, তাই অবশ্যই ডাবল চেক করে আবেদন সাবমিট করতে হবে।
©ইস্তেহাদ আলম কুশল
স্নাতক ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির বিষয়ে জরুরি বিজ্ঞপ্তি.... ৯-১২ ডিসেম্বর যেকোন দিন ভর্তি হতে পারবেন-
২০২৩-২৪ সেশনে বাকৃবিতে চূড়ান্ত ভর্তি প্রার্থীদের জন্য প্রযোজ্য:
📌৪ ডিসেম্বর থেকে বাকৃবির ওয়েবসাইট (bau.edu.bd) -এ ঢুকে আপনাদের পিন, পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করতে হবে, এরপর ঐ এডমিশন, রেজিস্ট্রেশন+ মেডিকেল ফর্ম গুলো ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিয়ে আসতে হবে ভর্তির দিন। এই ফর্ম ছাড়া কেউ ভর্তি হতে পারবেন না। 👍
📌 ৯-১২ ডিসেম্বর যে কোনো দিন ভর্তি হওয়ার সুযোগ থাকবে। 👍
📌 কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হবে তার বিস্তারিত নোটিশ আজকে/কাল দুপুরের মধ্যেই প্রকাশ হবে। এবং আমরা তা যথারীতি আপডেট করবো।
© ইস্তেহাদ আলম কুশল
© BAU Admission Test Helpline
©
🔸SECOND TIMER 🔸
📍পর্ব -২
সেকেন্ড টাইমারদের প্রথমবার চ্যান্স না পাওয়ার কারণগুলো আগে খুঁজে বের করতে হবে।
" আমি পারবোই" এই মনোভাব ধরে রাখতে হবে সবসময়। আসলে সে হয়তো পরিশ্রম করেছে কিন্তু ভাগ্য সহায় ছিল না বা সামনে আরও ভাল কিছু হবে। তাই আগে নিজের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করা লাগা যাবে যা হবার হইছে। প্রচুর পরিশ্রম আর ধৈর্য এর সাথে পড়াশুনা করতে হবে। আর যেহেতু Medical এক্সাম জানুয়ারিতে, GST হবে এপ্রিল মে, আর কৃষির এক্সামগুলো জুন -জুলাই । আর যেহেতু ৪-৫ মাস সময় পাইতেছো তাই ভালভাবে কাজে লাগাতে হবে। বাইরের কারও কথায় কান দেওয়া যাবে না।ঘুম, নামাজ, খাওয়াদাওয়া, পড়াশুনা ব্যতীত আর কাজ নাই তোমার। সবাইকে যেন দেখিয়ে দিতে পারো, নিজের মনোবল ধরে রাখতে হবে, হতাশ হলে চলবে না।নিজের গত বছরের ভুলসমূহ খুঁজে বের না করা। যদি তুমি সেকেন্ড টাইমার হওয়া সত্ত্বেও এই কাজ না করে থাকো,তাইলে আজকেই বসো,খাতা কলম নাও-নিয়ে নিজের গতবছরের ভুলগুলো লিখো।নিজের ভুল থেকে শিখতে হবে,একই ভুল বারবার করা যাবে না।সেকেন্ড টাইমারদের দ্বিতীয়বার চান্স না পাওয়ার কারণ নিজের মনোবল হারিয়ে যাওয়া,হতাশ অনুভব করা আর ছোট ছোট বিষয়ে অফট্র্যাক হয়ে যাওয়া।
মাথায় রাখবে একটি কথা যে,ফার্স্ট টাইমার দের থেকে তোমরা বেশী অভিজ্ঞ,তোমরা কিন্তু সেই পরিবেশে নার্ভাস হবে নাপরিবেশের ছোট ছোট আনন্দগুলো গুরুত্ব না দিয়ে নিজের পরিশ্রমে বেশী গুরুত্ব দাও,তাইলে জীবনে অনেক বড় বড় জায়গায় সফল হবে,সেখানে আনন্দ বেশী,আশেপাশের বন্ধুবান্ধব টুর দিচ্ছে,হ্যাং আউট এ যাচ্ছে,তুমি চান্স পাওয়ার পর অন্তত দেড় দুই মাস সময় পাবে,সেই সময়ে এসব আনন্দ করতে পারবে,তাই এখন শুধুমাত্র ফোকাস থাকবে প্রস্তুতিতে।পড়ালেখায় অনীহা এসে যাওয়া,একধরনের গাফলতি দেখানো,টাইম ম্যানেজমেন্ট ঠিক না রাখা।
প্রস্তুতি : আগে নিজের মত করে রুটিন বানিয়ে নেও,সে অনুযায়ী পড়তে থাকো আর রেগুলার এক্সাম দিও কারণ নিজের ভুলগুলো ধরতে পারবা তাহলে যেগুলো ভুল করবে সেগুলো বেশি বেশি রিভিশন দিবে, একটি অধ্যায় ভালোভাবে পড়বে,গুরুত্বপূর্ণ লাইন আর ছক ভালোভাবে রিভিশন দিবে,ভুল করেছো এমন আর নতুন ইনফরমেশন গুলো বারবার পড়বে,এক পেইজ পড়া শেষে চোখ বন্ধ করে কী ওয়ার্ড গুলো মনে করার চেষ্টা করবে।এবার অধ্যায় রিভিশান শেষে অই অধ্যায়ের যত মডেল টেস্ট/নমুনা প্রশ্ন/গাইডের প্রশ্ন আছে সব রিভাইস বা সলভ করবে,যদি ভুল বা নতুন কিছু পাও তাহলে বইয়ের অই
🔸ভেটেরিনারি কলেজ সমাচার
বাংলাদেশে দুইটি ভেটেরিনারি কলেজ আছে যা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ হিসেবে অধিভুক্ত।
📍সিরাজগঞ্জ সরকারি ভেটেরিনারি কলেজ
📍ঝিনাইদহ সরকারি ভেটেরিনারি কলেজ
সিরাজগঞ্জ সরকারি ভেটেরিনারি কলেজ যা মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষদ হিসেবে অধিভুক্ত। ঝিনাইদহ সরকারি ভেটেরিনারি কলেজ যা যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষদ
হিসেবে অধিভুক্ত।সিরাজগঞ্জ সরকারি ভেটেরিনারি কলেজ
এর দ্বিতীয় ব্যাচ চলমান।ঝিনাইদহ সরকারি ভেটেরিনারি কলেজ এর অষ্টম ব্যাচ চলমান।প্রত্যেক ব্যাচে ৫০ জন করে
শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হয়। শেষবার ২০২০-২১ সেশনে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হয়েছিল যখন শেকৃবির অধিভুক্ত ছিল তখন এককভাবে ভর্তি পরীক্ষা নিয়েছিল।কিন্তু বর্তমানে ভর্তি কার্যক্রম বন্ধ আছে এবারও ভর্তি নিবে না। আগামী বছর থেকে হয়তো ভর্তি নিতে পারে কিন্তু
এককভাবে নাকি জিএসটি তে যুক্ত হবে নাকি কৃষি গুচ্ছে সেটা তাদের উপর নির্ভর করবে।
©BAU Admission Test Helpline
আশরাফুল আলম সাকিব
কৃষি অনুষদ - বাকৃবি
Happy International Men's Day
19 November 🌸
গ্যাস-ক্রোমাটোগ্রাফি ও নেক্সট জেনারেশন সিকুয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে পানির গুণাগুণ কীভাবে চিংড়ির খামারের গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনে জড়িত ব্যাক্টেরিয়ার জিনের কার্যক্রমকে প্রভাবিত করে,এটা প্রমান করে প্রথম বাংলাদেশি গবেষক হিসেবে ৭ম আইপিসিসি সম্মাননা পুরস্কার পেলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকুয়াকালচার বিভাগের প্রভাষক আবুল বাশার স্যার।
তার পিএইচডি এর এই কাজটি তত্ত্বাবধান করছেন অ্যাকুয়াকালচার বিভাগের প্রফেসর ড.মুহাম্মদ মাহফুজুল হক রিপন স্যার ও সয়েল সায়েন্স বিভাগের প্রফেসর জাহাঙ্গীর স্যার। এছাড়াও ডেনমার্কের ২ জন প্রফেসর তার এই কাজের সাথে যুক্ত রয়েছেন।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) দক্ষিণ এশিয়ার কৃষি শিক্ষার অন্যতম বিদ্যাপীঠ। সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বাকৃবির কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্য বা স্বকীয়তা আছে যা বাকৃবিকে সবার থেকে আলাদা করছে।
🔸এটি ১২৫০ একরের সবুজ স্বর্গ সবুজের মায়া যে কাউকে বিমোহিত করবেই। নিরিবিলি পরিবেশে পড়ালেখার ভাল পরিবেশ।
🔸বাকৃবি সম্পূর্ণ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়। যেখানে ছেলেদের জন্য ৯টি এবং মেয়েদের জন্য ৪টি হল ( নির্মাণাধীন আরও ৩টি হল) শিক্ষার্থী সংখ্যা বিবেচনায় এতগুলো হল বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই।
🔸বাকৃবি লাইব্রেরি বাংলাদেশের অন্যতম পুরাতন লাইব্রেরি এবং সেখানে রয়েছে সমৃদ্ধ পুস্তকের সমাহার।
🔸পৃথিবীর ২য় বৃহত্তম জার্মপ্লাজম সেন্টার যেখানে ৫০ হাজারের মতো উদ্ভিদের সমাহার।
🔸এখানে রয়েছে ২৫ একরের সুবিশাল বোটানিকাল গার্ডেন।
🔸পর্যাপ্ত ল্যাব ফ্যাসিলিটি এবং হাতে কলমে গবেষণার সুযোগ।
🔸ক্যাম্পাসে রয়েছে BINA এবং BFRI এর মতো দুইটি স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান।
🔸গবেষণার দিক দিয়ে বাকৃবি অনন্য বাংলাদেশের গবেষণা সেক্টরে এর অবদান অনেক। লাইফ সাইন্স এ বাকৃবি দেশের এক নম্বর বিশ্ববিদ্যালয়।
🔸বাকৃবিতে রয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ এক গম্ভুজ মসজিদ।
🔸এগ্রোনমি ফিল্ড,হর্টিকালচার ফিল্ড,ডেয়রি ফার্ম, ফিশারিজ মিউজিয়াম, কৃষি মিউজিয়াম যা খুবই সমৃদ্ধ।
🔸সেশন জোট মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মধ্যে অন্যতম বাকৃবি।
🔸টাইমস হায়ার এডুকেশনে বাকৃবি ২০২১ সালে দেশসেরা হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
🔸বিসিএস মানে বাকৃবিয়ানদের কাছে ঈদ। এই বছর ২৫০+ বিসিএস ক্যাডার।
🔸বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। আর সেই দেশের কৃষির উন্নয়নে মাতৃ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বাকৃবির অবদান অনস্বীকার্য।
" বাকৃবির অবদান
ক্ষুধা মঙ্গার অবসান"
©BAU Admission Test Helpline
আশরাফুল আলম সাকিব
কৃষি অনুষদ _ বাকৃবি
📍কৃষি গুচ্ছ প্রাথমিক ভর্তি আপডেট :
🔸কৃষি গুচ্ছের মেধা তালিকায় স্থানপ্রাপ্ত প্রার্থীদের প্রাথমিক ভর্তি প্রক্রিয়া ১০ নভেম্বর থেকে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা জমা না দিলে আসন শূন্য ঘোষণা করা হবে।
🔸ভর্তি প্রার্থিতা নিশ্চিত করার জন্য ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে (acas.edu.bd) গিয়ে অনলাইন ফরমের নির্ধারিত স্থানে প্রদত্ত নির্দেশনা মোতাবেক মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইন ব্যাংকিং, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড’র যে কোন একটির মাধ্যমে ভর্তি ফির প্রথম অংশ (অফেরতযোগ্য) ১০ হাজার টাকা জমা দিতে হবে।জনতা ব্যাংকের চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু) শাখায় পরিচালিত হিসাব নম্বরে এ টাকা দিতে বলা হয়েছে। ১০ নভেম্বর থেকে ১৪ নভেম্বরের মধ্যে টাকা জমা দিয়ে ভর্তির প্রাথমিক ধাপ সম্পন্ন করতে হবে।
🔸নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা জমা না দিলে উক্ত আসন শূন্য গণ্য করে অপেক্ষমাণ তালিকার প্রার্থীদের সুযোগ দেওয়া হবে। শূন্য আসনের জন্য (যদি থাকে) প্রথম অটোমাইগ্রেশন স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন হবে। অটোমাইগ্রেশন বন্ধ করতে চাইলে প্রার্থী ওয়েবসাইট (acas.edu.bd)-এ সাইন-ইন পূর্বক তা করতে পারবে।
🔸একবার অটোমাইগ্রেশন বন্ধ করলে পরে আর চালু করা যাবে না। প্রথম অটোমাইগ্রেশন সম্পন্ন করার পর শূন্য আসনের (যদি থাকে) জন্য অপেক্ষমাণ তালিকার প্রার্থীদের মেধাক্রম অনুযায়ী প্রাপ্ত ডিগ্রি বা বিষয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নামসহ ফলাফল আগামী ১৮ নভেম্বর প্রকাশ করা হবে।
©BAU Admission Test Helpline
আশরাফুল আলম সাকিব
কৃষি অনুষদ - বাকৃবি