https://www.facebook.com/115019354883993/

I͢n͢q͢u͢i͢s͢i͢t͢i͢v͢e͢ M͢i͢n͢d͢

একটা বিষয় খুবই irritating লাগে আমার কাছে।

বৃষ্টির দিনে বা বৃষ্টি পড়তেছে এরকম সময় পুরুষ মানুষেরা দেখি লুঙ্গি বা প্যান্ট উপরে তুলতে তুলতে ভুলেই যায় যে হাটু পর্যন্ত সতর 🤦‍♂️

চোখ পড়ে গেলে বেজায় বিরক্তিকর লাগে ভাই। তখন মন যা চায় ওইডা আর না-ই বলি, থাক।

তাদের উদ্দেশ্য এটাই বলতে চাই—
হালকা একটু বৃষ্টি বাতাসে আপনি সতর ভুলে যান, তুফানে তো ইমান উড়াই নিয়া যাইতে পারে। ইমানের হাল তো খুবই জীর্ণশীর্ণ। আরেকটু খেয়াল রাখবেন কষ্ট করে।

একটু মাথায় রাখিয়েন বিষয়টা হু?

16/05/2024

এক যুবকের আল্লাহভীতি ও চরিত্র রক্ষার গল্প

Photos from I͢n͢q͢u͢i͢s͢i͢t͢i͢v͢e͢ M͢i͢n͢d͢ 's post

07/05/2024

Wallpaper

05/05/2024

আচ্ছা ইদানিং face ইস্যু নিয়ে কেন জানি না ফেসবুকে অনেক পোস্ট পাচ্ছি। আপুদের এইটা নিয়ে অনেক সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়েছে,হচ্ছে। মানে তাদের ভাষ্য মতে সুদর্শন না হওয়ার কারণেই তাদের মুমূর্ষু অবস্থা বা তাদের জীবন দুর্বিষহ! 😑

আমি এটা নিয়ে আমার opinion একটু লেখি—
আমি আসলে মনে করি বন্ধুত্ব জিনিসটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটা ক্ষেত্রেই। যেমন:- বাবা-সন্তান বা মা-সন্তান এর মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ থাকাটা জরুরি। হিউম্যান সাইকোলজিই এমন। আবার আমরাই বলি যে গাছ আমাদের ভালো বন্ধু বা বই আমাদের সবচেয়ে ভালো বন্ধু। এক্ষেত্রে আমরা এই জড় পদার্থগুলোর ক্ষেত্রেও এই সম্পর্কটাকেই টেনে আনলাম। মানে বন্ধুত্ব মানেই core একটা সম্পর্ক যেটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

সে হিসেবে যদি কথা বলি, তাহলে আমার এই ক্ষুদ্র জীবনে অনেক মানুষের সাথে বন্ধুত্ব হয়েছে। আমি কখনও আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধু হিসেবে সুদর্শন কাউকে বাছাই করতাম না। মানে ভালো বন্ধু হওয়ার জন্য সুদর্শন হওয়াকে তো কেউই পূর্বশর্ত বানায় না।

আমাদের সাথে প্র্যাকটিক্যাল লাইফে যাদের সম্পর্ক সবচেয়ে ভালো তারা সবাই কি অনেক সুন্দর চেহারার অধিকারী নাকি?

সম্পর্ক সুন্দর রাখার জন্য অনেকগুলো গুণ লাগে বা অনেক বিষয় কাজ করে যে লিস্টের তলানিতে আছে সৌন্দর্য।

তবুও কত হৈ-হুল্লোড়!!

আমার মাথায় এবিষয়গুলোর ক্যালকুলেশন এভাবেই হয়। এটা কেবলই আমার নিজের চিন্তাধারা।

01/05/2024

তারা তাদের রবের উপরই ভরসা করে

30/04/2024

পবিত্রতা কত দামী

দোয়া কবুলের অবাক করা ঘটনা | Deen Daily উটের ওপর আমার মা বসা আছেন। আমি আমার মায়ের চাদরের একটি কোণা ধরে দোয়া করেছি, “হে আল্লাহ! তিনি আমার পুণ্যাত্মা ও পবি....

30/04/2024

আমি আগে ভাবতাম এই জেনারেশনের ছেলে মেয়ে গুলাএকটু সুইসাইড প্রবণ। আমার ধারণাহয়তো ভুল ছিল। কারণ এই ঘটনাটি পড়লে বুঝতে পারবেন
প্রতিদিনের মতোই হসপিটাল এর ইমাজেন্সিতে ডিউটি। হঠাৎ ইমার্জেন্সির সামনে হাউমাউ চিৎকার । পরে দেখলাম একটা রোগী নিয়ে আসছে।।নরমালি কিন্তু এসব রোগীএ আসে ইমারজেন্সিতে আমাদের ভয় পাওয়ার কোন কারণ নাই। রোগীর সাথে যারা ছিল তাদেরকে জিজ্ঞেস করলাম কি হইছে? তারা উত্তর দিল কিছু হয় নাই এমনিতে। বললাম এমনি এমনিহলে হসপিটালে নিয়ে আসছেন কেন? না মানে ডাক্তার
হঠাৎ কেমন জানি করতেছিল নিশ্বাস নিতে পারছিল না। তা দেখে আমরা নিয়ে আসছি। নরমালি দেখলাম সবকিছু ঠিক আছে।
কিন্তু নিশ্বাস নিতে একটু কষ্ট হচ্ছে আর রোগী ছটফট করতেছে সাথে অন্য যে ডাক্তারগুলো ছিল ওনারা রোগীর সমস্যা অনুযায়ী ম্যানেজমেন্ট করতেছে ,। কথা বলতে বলতে হঠাৎ রোগীর ঘাড়ের দিকে চোখ গেল আগে বলে রাখি রোগীটি একটি মেয়ে।বয়স ১৭ এমনি বলেছিল। মেয়ের ঘাড়ের দাগটি থেকে আমার সন্দেহ ছিল। রোগীর সাথে যারা ছিল তাদেরকে জিজ্ঞেস করলাম এটা কিসের দাগ। দেখলাম ভয় পেয়ে গেছে উনারা ভয়ে ভয়ে বলল এমনিতে বাচ্চারা দুষ্টামি করতে যাইয়া হয়তোবা লাগছে । কিন্তু আমাদের কাছে এই অস্বাভাবিক দাগটি মোটেও দুষ্টামির দাগ মনে হচ্ছিল না। মনে হচ্ছিল হ্যাঙ্গিং মানে সুইসাইড করতে চাইছে। এরমধ্যে অনেক কথাই হইছে এই কথা সেই কথা । একপর্যায়ে স্বীকার করছে যে মেয়েটা গলায় ফাঁস দিছে। বললাম এই কথাটা আগে বলতে পারেন নাই আমাদের ট্রিটমেন্ট করতে সহজ হইত।যদিও প্রশ্ন মেডিকেল কলেজের রেফার করা লাগে ততক্ষণে দেরি হয়ে যায় রোগীর কারণে।রোগীর লোক বলল স্যার আমরা ভয় পেয়ে গেছি পুলিশ কেইস আরো অন্যান্য ঝামেলা । বললাম আপনাদের মেয়ে বাঁচাবেন নাকি আমাদের কাছে তথ্য লুকাবেন । পরবর্তীতে রোগী টাকে ম্যানেজমেন্ট করে। উপরস্ত মেডিকেল কলেজে রেফার করা হয়েছে। কিন্তু এটা ব্যাপার না। আমাদের কাছে কারন প্রতিনিয়ত রোগী আসে।
পরবর্তীতে মেয়েটার ঘটনা শুনে আপনাদের কাছে শেয়ার করতে ইচ্ছা জাগলো উপরের ঘটনাটি গোছানোভাবে লেখা হয়নি শুধুমাত্র বোঝানোর জন্য।

মেয়েটার ঘটনা হচ্ছে । মেয়েটা নাকি রিলেশন করত। ভালো কথা,এখনকার সময় এটা নরমাল বিষয় মেয়ে যেহেতু হইছে করতেই পারে স্বাভাবিক। কিন্তু ঘটনা হচ্ছে রিলেশন নিয়েই নাকি„বাকি যত সব কিছু। আমার জানার কৌতূহল আরো বাড়লো। কি হইছে? তো ঘটনাটি যেভাবে শুনলাম, মেয়েটি এক বছর ধরে রিলেশন করত। সব সময় ফোনে কথা হতো। এবং অনেকবার দেখাও করেছে। কথা বলতে বলতে তাদের প্রেমের সম্পর্ক আরো বাড়ল। একপর্যায়ে ছেলেটা বলল আসো আমরা ঘুরতে যাই। মেয়েটাও রাজি হয়ে গেল । পছন্দের মানুষের সাথে আবার পছন্দের জায়গায় ঘুরা। সব মিলে মেয়েটা রাজি হয়ে গেল
ছেলেটার সাথে দেখা হওয়ার পরে, ছেলেটা তাকে বলল আসো আমরা শারীরিক সম্পর্ক করি, মেয়েটা রাজি হচ্ছিল না , আমার ভয় লাগে।। ছেলেটা বললাম ভয় কিসের আমি আছি না । ছেলেটা মেয়েটাকে বুঝালো, বিয়ে তো আমি তোমাকেই করব, তোমরা বিয়ের পরে যেগুলা করব, বিয়ের আগে করলে কি সমস্যা, অনেকভাবে বোঝানোর পর রাজি করে ফেলে। পরবর্তীতে কোন এক বন্ধুর বাসায় গিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করে । বিকেলবেলা মেয়ে বাসায় চলে আসলো । কেন জানি মেয়েটা কয়েকদিন ছেলের সাথে কথা বলে না। ছেলেটা মেয়েটাকে আবার অফার করলো শারীরিক সম্পর্ক করতে। কিন্তু মেয়েটা রাজি হচ্ছিল না।. একপর্যায়ে ছেলেটা বলল তোমার ভিডিওগুলা কি তোমার বাবা-মার কাছে পাঠাবো। মেয়েটা বলল কিসের ভিডিও, ছেলেটি বলল প্রথম যেদিন তোমার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করেছি সেদিন একটা ভিডিও করে রাখছি , জানতাম তুমি পরবর্তীতে আর হয়তো রাজি হবে না, তাই । ছেলেটি মেয়েটিকে ব্ল্যাকমেইল করে নিয়ে গেল মানে ভিডিওর ভয় দেখিয়ে
।এর মধ্যে নাকি কত শতবার হয়েছে তা বলার বাহিরে ।
একপর্যায়ে ছেলের আর ভালো লাগেনা মেয়েটিকে।
ছেলে তো এখন দেহ ভোগ করা শেষ, এখন ভিডিওর ভয় দেখিয়েঅনেক টাকার মুক্তিপণ দাবি করল .
মেয়েটির আর্থিক অবস্থা তেমন ভালো ছিল না

বাবা ভাই কিভাবে দেবে আর,তারা যদি ভিডিওটা দেখে সে কিভাবে নিবে
এজন্যই মেয়েটা গলায় ফাঁস দিয়েছে
collected post
___________
এই হলো so called loyal bf এর অবস্থা!
আসলেই অবাক লাগে! বর্তমানে সবচেয়ে বেশি সহজলভ্য হয়ে গেছে ব্যভিচার 😓। এইসব পোস্ট অহঃঅহ দেখতেছি!! কী পরিমাণে বাড়ছে!!
কেউ মরে পাপে আর কেউ মরে তাপে
ভয় লাগে প্রচুর! ফিৎনা আশেপাশে ভরপুর! দমবন্ধকর সিচুয়েশন!

আল্লাহুম্মাগফিরলী!

আল্লাহুম্মা ইন্নি আয়ুজুবিকা মিন শাররি নাফসি 🙁

নিচের দোয়াটা বেশি বেশি পড়া দরকার 🫠—
আবু দাউদ ১৫৫১

30/04/2024

( পোস্টটি বেশি করে শেয়ার করে সকলকে সঠিক তথ্য জানার সুযোগ করে দিন)

একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ-

গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নয়।
_______________
সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া।

এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে।

গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে।

সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক।

আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক।

গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া।

এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন।

আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না-
এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা।

বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল।

গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত।

তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন।

কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন।

মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ।

এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন।

আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি।

গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল।

মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত।

এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি॥

[ যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন]

তথ্যসুত্রঃ
ইন্টারনেট ও অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন মিডিয়া।

#দৈনিক_সংগ্রামঃ ২১ শে জুলাই,২০১৮.

#দৈনিক_ঢাকা পোস্টঃ ৭ই সেপ্টেম্বর,২০১৮.

#জিব্রাইলের_ডানাঃ ১লা মার্চ,২০০৯.

#বিডি_আল_কোরআনঃ ৪ঠা এপ্রিল,২০১৩.
#সাইবার_মোজাহিদঃ জানুয়ারি,২০১৮.

#মাসিক_মদিনাঃ আগস্ট,২০০৪.
প্রশ্নোত্তর পর্ব,পৃষ্ঠাঃ ৪৭.

#কপি_পোস্ট

29/04/2024

🙂

28/04/2024

ভয়ংকর

28/04/2024

Picture collected

28/04/2024

really it is a blessing 😍

18/04/2024

আবুল ইয়াসার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:

রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এরূপ দু’আ করতেনঃ “হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে চাপা পড়ে মৃত্যুবরণ হতে আশ্রয় চাই, আশ্রয় চাই গহ্বরে পতিত হয়ে মৃত্যুবরণ হতে, আমি আপনার নিকট হতে আশ্রয় চাই পানিতে ডুবে ও আগুনে পুড়ে মৃত্যুবরণ হতে এবং অতি বার্ধক্য হতে। আমি আপনার নিকট আশ্রয় চাই মৃত্যুকালে শাইত্বানের প্রভাব হতে, আমি আশ্রয় চাই আপনার পথে জিহাদ থেকে পলায়নপর অবস্থায় মৃত্যুবরণ করা হতে এবং আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই বিষাক্ত প্রানীর দংশনে মৃত্যুবরণ হতে। ”

حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ، حَدَّثَنَا مَكِّيُّ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ صَيْفِيٍّ، مَوْلَى أَفْلَحَ مَوْلَى أَبِي أَيُّوبَ عَنْ أَبِي الْيَسَرِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَدْعُو ‏ "‏ اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَدْمِ وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ التَّرَدِّي وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ الْغَرَقِ وَالْحَرَقِ وَالْهَرَمِ وَأَعُوذُ بِكَ أَنْ يَتَخَبَّطَنِي الشَّيْطَانُ عِنْدَ الْمَوْتِ وَأَعُوذُ بِكَ أَنْ أَمُوتَ فِي سَبِيلِكَ مُدْبِرًا وَأَعُوذُ بِكَ أَنْ أَمُوتَ لَدِيغًا ‏"‏ ‏.‏

সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ১৫৫২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD