Ananda Mohan College, Mymensingh

Ananda Mohan College, Mymensingh

Comments

AMC math department k k asen aktu kosto kore comment koiren

Season : 2021-2022

Thanks
আসসালামু আলাইকুম।
আমাদের (টিউটর মিডিয়া ময়মনসিংহ) পেইজ/গ্রুপ থেকে টিউশন নিতে পারবেন।
টিউশন কনর্ফাম হওয়ার পর মিডিয়া ফি। কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই আমরা টিউশনি দিয়ে থাকি।

https://facebook.com/groups/1902012210006282/
ব্যক্তি আয়কর রিটার্ন পূরণ বিষয়ক স্পেশাল ট্রেনিং
https://www.facebook.com/sdttacademy/photos/a.118315407186289/204057858612043/
""'''''''"ময়মনসিংহের মাইন্ডসেট শাখা''"""""""'''''

আগামী ১৬ জুলাই,২০২২ শনিবার মাইন্ডসেট সাইকোথেরাপি এন্ড কাউন্সেলিং সেন্টারের ,ময়মনসিংহ শাখায়(৫১ এফ হামিদ উদ্দিন রোড/কলেজ রোড)একটি মনোবৈজ্ঞানীক কর্মশালা পরিচালনা করা হবে।

কর্মশালার নামঃ
আচরণ ও মানসিক চাপ মোকাবেলা

সময়ঃ
বিকাল ০৪ঃ০০-সন্ধ্যা ০৬ঃ০০ টা পর্যন্ত
রেজিষ্ট্রেশনের জন্য খুবই সীমিত আসন রয়েছে।

রেজিষ্ট্রেশন ফিঃ ৮০০ টাকা..
রেজিষ্ট্রেশন এর নিয়মঃ
01405757678 --নাম্বারে কল করে name,designation দিয়ে b-kash করুন ।

কর্মশালাটি পরিচালনা করবেন --

ফৌজিয়া শারমীন হোসেন
কাউন্সেলিং সাইকোলজিস্ট এন্ড সাইকোথেরাপিস্ট
অনার্স (সাইকোলজি), এম.এস(কাউন্সেলিং সাইকোলজি), সাইকোথেরাপি (ডি.এম.সি.এইচ,এন.আই.এম.এইচ,টি.এ)
এস এফ এস সি -লন্ডন
BAU Campus
click 📷
Location Ananda Mohan College, Mymensingh
ICT te koto gula sit ace, keu bolte parben?
9.78 e anandomuhon e kon subject aste pare?
আপনার পাওয়ার ফ্যাক্টর এর মান কি 0.95 এর কম?
আপনি কি পাওয়ার ফ্যাক্টর এর জন্য জরিমানা দিচ্ছেন।
তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন,
আমরা দক্ষ টেকনিশিয়ান দারা আপনার সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
01956862669
https://web.facebook.com/safteypower216/?ref=pages_you_manage&__tn__=%3C
😃😃আমাদের সার্ভিস সমূহ:😃😃
1. পাওয়ার ফ্যাক্টর নতুন স্থাপন করা
2. পুরাতন পাওয়ার ফ্যাক্টর সার্ভিসিং করা.
3. বিদ্যুৎ মিটার এবং পি এফ আই এর মিটার এর মান এক হাওয়া.
4. নতুন সাবস্টেশন স্থাপন করা।
5. এইচটি সুইচ গিয়ার স্থাপন করা
6. এলটি সুইচ গিয়ার স্থাপন করা
7. অটো পি এফ আই প্লান্ট স্থাপন করা
8. এটি এস প্যানেল স্থাপন করা
9. মোটর কন্ট্রোল প্যানেল স্থাপন করা

পাওয়ার ফ্যাক্টর এর উপকারিতা

1. মিটারের রিডিং কম আসে ফলে বিদ্যুৎ বিল কম হয়.
2. গ্রাহককে পাওয়ার ফ্যাক্টর এর মাশুল দিতে হয় না.
3. বৈদ্যুতিক মোটরের তার কম গরম হয়, ফলে মোটরের আয়ুকাল বৃদ্ধি পায়.
4. মোটর এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
5. পাওয়ার ফ্যাক্টর এর মান উন্নত করলে পাইমারি মিটারের গ্রাহকগণের ট্রান্সফর্মার অপচয় শতকরা 25% শতাংশ কমে যায়

😲নোট: আমরা 100% গ্যারান্টি সহকারে কাজ করে থাকি,
বাংলাদেশের যেকোন প্রান্তে আমরা কাজ করি,😲
😌গ্রাহক সেবায় আমাদের মূল উদ্দেশ্য।

সেফটি পাওয়ার
টোটাল পাওয়ার সলিউশন
মোবাইল: 0171 989 0448, 0195 686 2669.
Email: [email protected]
Dhaka.
কেও ICT প্রাইবেট পড়তে চাইলে রাব্বি সারের সাথে নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করো,,ঈদের পরে আগামি ১০ তারিখ সকাল ৭ টা থেকে নতুন বেইজ শুরু হচ্ছে,,(01674618866)
কলেজ রোডের ৫১/ছ হামিদ উদ্দিন রোড(ত্রিরত্না)নামক তিনতলা ভবনের দ্বিতীয় তলার দুইটি রুম খালি আছে। আগ্রহী ছাত্রীরা/ছোট পরিবার. যোগাযোগ করুন--01711345291
কলেজ রোডের ৫১/ছ হামিদ উদ্দিন রোড(ত্রিরত্না)নামক তিনতলা ভবনের দ্বিতীয় তলার তিনটি রুম খালি আছে। আগ্রহী ছাত্র/ছাত্রীরা. যোগাযোগ করুন--01711345291
কলেজ রোডের ৫১/ছ হামিদ উদ্দিন রোড(ত্রিরত্না)নামক তিনতলা ভবনের দ্বিতীয় তলার তিনটি রুম খালি আছে। আগ্রহী ছাত্র /ছাত্রীরা যোগাযোগ করুন--01711345291

Ananda Mohan University College, Mymensingh,

Phone-09166769 Ananda Mohan College, Mymensingh is one of the renowned college in Bangladesh. Md.

It was established 1901. Ananda Mohan Bose established this Institution in 1883 in his own family residence at Ram Babu Road. This institution was later renamed City Collegiate School. On 18 July 1901, it introduced a college branch as an affiliate of the Calcutta City College established by the Brahmo Samaj. The college section was closed in 1906 after the death of Ananda Mohan Basu. Two years la

Operating as usual

24/10/2022

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মঙ্গলবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

06/07/2022

এভাবে কখনো ভেবে দেখেছে কি কেউ?

ছাত্রের ফেলের খবর দেয়া শিক্ষকের সাথে ছাত্রের বাবার কথোপকথন:

-আপনি কি মলয় দাস ?
-আজ্ঞে, বলছি।
-সাগর দাস কি আপনার ছেলে?
-আজ্ঞে, আপনি কে বলছেন?
-আমি আপনার ছেলের ইউনিভার্সিটি থেকে বলছি। তন্ময় বেরা। হেড অফ ডিপার্টমেন্ট।

-ও, আচ্ছা। কেমন আছেন, স্যার?
- আজ্ঞে, ভালো। আপনার ছেলে সম্পর্কে কিছু কথা বলার ছিল। ও তো কিছুদিন আগে থার্ড সেমিস্টার শেষ করেছে। সেমিস্টার ফাইনালের রেজাল্ট প্রকাশ হয়েছে দুই দিন আগে। আপনার ছেলে দুই কোর্সে ফেল করেছে। আপনাকে কি বলেছে?
- আজ্ঞে, বলেছে।

-আমাদের ইউনিভার্সিটিতে কিছু নিয়ম-কানুন আছে। ফেল করলে আমরা ছাত্রদের আবারও পরীক্ষায় বসে পাস করার সুযোগ দেই। এরপরও ফেল করলে ইউনিভার্সিটিতে রাখার নিয়ম নেই।
-তা এসব আমাকে কেন বলছেন?

থতমত খেয়ে গেলেন ও প্রান্তের ব্যক্তি।
-না, মানে, আমি বলছিলাম আপনার ছেলে ফেল করেছে। আপনার কি উচিত না তার পড়াশোনার প্রতি খেয়াল রাখা?
-আমাকেই যদি তার পড়াশোনার দায়ভার নিতে হয়, তাহলে আপনি কী জন্যে আছেন?
-না, মানে আমি বলছিলাম আপনি কাউন্সেলিং করতে পারেন, বোঝাতে পারেন।
-অবশ্যই আমি তার সাথে কথা বলতে পারি। কিন্তু শিক্ষক হিসেবে আপনি কি তার সাথে কথা বলেছেন?
-মানে? বুঝলাম না!
-আমি বলতে চাইছি, আমার ছেলে যে ফেল করল, গলদটা কোথায় বোঝার চেষ্টা করেছেন কি? দোষ পুরোটা কি ওর একার? আপনার কোনও দায়ভার নেই?

-কী বলতে চাইছেন আপনি?
-দেখুন, স্যার, খুব স্পষ্ট আর সহজ ভাষায় বলছি। এভাবে ছাত্রের ব্যর্থতায় সরাসরি মা-বাবাকে তলব করার আগে আপনাদের পাঁচবার ভাবা উচিত। পড়াশোনার জন্য ছেলেকে পাঠিয়েছি আপনাদের কাছে। তাকে পড়াতে না পারার, পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ তৈরি করতে না পারার, সফলতার পথ দেখাতে না পারার ব্যর্থতাটুকু পুরোপুরি আপনাদের। বাবা-মা কোনও শিক্ষক নন যে এসব পালন করবেন। এ দায়িত্বটুকু পালনের ভার আপনাদের উপরে দেয়া হয়েছে। কই, বেতন তো ঠিকই নেন। ছাত্রের সফলতারও ভাগ চান। তাহলে ব্যর্থতার ভার কেন শুধু ছাত্র আর মা-বাবার ওপরে চাপবে?

-আমি আসলে ওভাবে বুঝাতে চাইনি।
-কোনওভাবেই বোঝানোর দরকার পড়ত না, যদি যথাযথ শিক্ষকের দায়িত্ব আপনারা পালন করতে পারতেন।
-আমি রাখছি।
- দাড়ান । আপনার বাবার ফোন নম্বরটা পাঠিয়ে দেন।
-মানে? কেন?
-ব্যর্থ ছাত্রের পিতাকে ফোন করে যে দায়িত্ব আপনি পালন করেছেন, ব্যর্থ শিক্ষকের বাবাকে ফোন করে আমিও একই দায়িত্ব পালন করতে চাই!

সংগৃহীত

বিশ্ববিদ্যালয় নিজেরা সিদ্ধান্ত নেবে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা স্থগিত 21/01/2022

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা স্থগিত

করোনা সংক্রমণের কারণে আবারও বন্ধের মুখে পড়ল দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ ও সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে সরকার।

একই সঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বলেছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনুরূপ ব্যবস্থা নেবে। নির্দেশনার পর আজ শুক্রবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যায়ের সব ধরনের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় এসব পরীক্ষার সময়সূচি পরে জানানো হবে।

https://www.prothomalo.com/education/higher-education/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%AC-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4

বিশ্ববিদ্যালয় নিজেরা সিদ্ধান্ত নেবে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা স্থগিত করোনা সংক্রমণের কারণে আবারও বন্ধের মুখে পড়ল দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ ...

29/12/2021

If any one interested

শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন কারিকুলাম: সবাইকে ঘাড় ধরে এক বানানোর চেষ্টা 28/12/2021

শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন কারিকুলাম: সবাইকে ঘাড় ধরে এক বানানোর চেষ্টা

শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন কারিকুলাম: সবাইকে ঘাড় ধরে এক বানানোর চেষ্টা এখন ঘাড়ে ধরে সবাইকে এক বানানোর চেষ্টা। পৃথিবীর কেউই এক রকম না। বৈচিত্রতাই পৃথিবীর সৌন্দর্য্য।

26/12/2021

মমিসিংগা বেডার চাক্কাডি :)

16/12/2021

আজ ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

মুক্তিযোদ্ধারা অদম্য লড়াই চালিয়ে এই দিন আমাদের প্রানের দেশকে পুরোপুরিভাবে পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করেন। এই মহান বিজয় দিবস উদযাপনের মধ্য দিয়ে গোটা বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হওয়ার পাশাপাশি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে জানা-অজানা শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের।

সবাইকে আবারো জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

18/12/2020

রাতের Ananda Mohan College

29/05/2020

ট্রেন সমূহ চলতে পারে

18/03/2020

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষন বাংলায় হুবুহু তুলে ধরা হলো:
_
প্রিয় কানাডাবাসী৷ আমি জানি আজ সবাই কঠিন সময় পার করছেন৷ আশা করি এই বিপদ আমরা কাটিয়ে উঠবো তবে সেই জন্য আপনাদের সাহায্য আমার দরকার।

আপনাদের জন্য আমি আজ প্রধানমন্ত্রী, জনগনের সেবা ও নিরাপত্তা দেয়া আমার প্রধান কাজ, আমি চাইলে নিজে ঘরে বন্দি থাকতে পারতাম, তবুও রিক্স নিয়ে আপনাদের খোজ খবর নিচ্ছি, বের হচ্ছি, । কারন আপনারাই আমার অক্সিজেন। আপনারা সুস্থ থাকলেই আমি সুস্থ। আপনাদের থেকে গুরুত্বপূর্ণ আমার কাছে কিছুই নেই।

আপনাদের কাছে অনুরোধ আপনার ১ মাস নিজ বাসায় অবস্থান করুন। শুধু মাত্র মেডিসিন+ প্রয়োজনীয় খাবার+ পানীয় দোকান গুলো খোলা রাখবেন৷ তবুও সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিটি নাগরিকের বাসায় ১ মাসের যাবতীয় সব ধরনের খাবার পানি মেডিসিন মাস্ক আমরা পৌছে দিচ্ছি। তাছাড়া আপনাদের যখন যা লাগে আপনাদের দেয়া নাম্বারে যোগাযোগ করবেন, আপনাদের বাসায় সব কিছু পৌছে দেয়া হবে। তবুও বের হবেন না।

ভয় নেই কাউকে অনাহারে মরতে হবে না। আপনারা নিজ বাসায় অবস্থান করুন৷ সচেতন থাকুন। আপাতত আমাদের দেশ লক ডাউন করে দিচ্ছি।।পরিস্থিতি ঠিক হলে আবার খুলে দিব। আমার উপর আপনারা আস্থা রাখুন।

আপনারা যারা অফিস আদালত কিংবা অন্য প্রতিষ্ঠানে কাজে নিয়োজিত ছিলেন, আপনাদের কারো কাজে যেতে হবে না। সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অফিস কারখানা বন্ধ ঘোষনা করলাম।।
ভয় নেই, আপনাদের সবার একাউন্টে আপনাদের মাসিক বেতনের টাকা পৌছে যাবে। শুধু তাই নয় আপনারা যারা বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করেন, সেই ভাড়াও সরকার বহন করবেন। এসব নিয়ে একটুও চিন্তিত হবার কারন নেই। আপনাদের ভালো রাখাই আমার কাজ। যারা সরকারের নিয়ম মানবে তাদের এক কালিন অতিরিক্ত অর্থ পুরস্কার দেয়া হবে।

করোনা আজ পুরা দুনিয়ার এক আতংকের নাম। আপনাদের সবার সহযোগিতা দরকার। আপনার কেউ ঘর থেকে বের হবেন না।।বাসায় থাকুন এবং সচেতনার সাথে থাকুন। আশা করি শীঘ্রই আমরা এই সংকট কাটিয়ে উঠবো। এই জন্য প্লিজ আপনারা আমাকে সহযোগিতা করুন। ধন্যবাদ

_
_
স্যালুট জাস্টিন ট্রুডো কে। সত্যি আপনি একজন যোগ্য রাষ্ট্র নায়ক...
(সংগ্রহীত)

09/02/2020

Akbar the Great.
Congratulations Bangladesh U19 Cricket

27/01/2020

😆😆😆😆😆

16/12/2019

আজকের প্রথম আলো পত্রিকায় আমাদের কলেজের সকল সমস্যা তুলে ধরেছেন, সকল সমস্যা নিরসনে কতৃপক্ষের দ্রুত পদক্ষেপ প্রত্যাশাই করি।

16/12/2019

সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

আজ ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

মুক্তিযোদ্ধারা অদম্য লড়াই চালিয়ে এই দিন আমাদের প্রানের দেশকে পুরোপুরিভাবে পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করেন। এই মহান বিজয় দিবস উদযাপনের মধ্য দিয়ে গোটা বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হওয়ার পাশাপাশি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে জানা-অজানা শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের।

সবাইকে আবারো জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

10/12/2019

আজ ১০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ মুক্ত দিবস
সবাইকে ময়মনসিংহ মুক্ত দিবসের শুভেচ্ছা

মুক্তিযোদ্ধারা অদম্য লড়াই চালিয়ে এই দিন জেলা শহর পুরোপুরিভাবে পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করেন। এই মহান দিবস উদযাপনের মধ্য দিয়ে গোটা ময়মনসিংহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হওয়ার পাশাপাশি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে জানা-অজানা শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের।

১৯৭১-এর ২৫ মার্চে ঢাকা শহরে গণহত্যা শুরুর অব্যবহিত পরে ময়মনসিংহের সংগ্রামী জনতা খাগডহর তৎকালীন ইপিআর ক্যাম্প ঘেরাও করে এবং বাঙ্গালী ইপিআর সদস্যদের সহায়তায় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীকে পরাস্ত করে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করে। এ যুদ্ধে ইপিআর সদস্য দেলোয়ার হোসেন ও ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসকের ড্রাইভার পুত্র আবু তাহের মুকুল শাহাদৎ বরণ করেন। মূলতঃ এই যুদ্ধের পর পরই ময়মনসিংহের সীমান্ত অঞ্চলে অবস্থিত সীমান্ত ফাঁড়িগুলি বাঙ্গালী বিডিআরদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। নিহত পাক সেনাদের লাশ নিয়ে ময়মনসিংহবাসী বিজয় মিছিল করতে থাকে ও ধৃত অন্যান্য পাকসেনাদের কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ময়মনসিংহ জেলখানায় প্রেরণ করা হয়। যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে এক সকালে পুরাতন বিডিআর ভবনের ৩য় তলার শীর্ষে হাজার হাজার লোকের জয় বাংলা ধ্বনির মধ্যে বাংলাদেশের নকশা খচিত পতাকা পতাকা উত্তোলন করেন সাবেক কমান্ডার জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, মোঃ সেলিম সাজ্জাদ। এ যুদ্ধে আবুল হাসেম, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, নাজিম উদ্দিন আহমেদ, ম হামিদ, এসএম নাজমুল হক তারা, চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের (কাদু মিয়া), ভাসানী ন্যাপ নেতা এডভোকেট আব্দুল লতিফ তালুকদার, ইসহাক আখন্দ, গিয়াসুদ্নদিন মোক্তার, এম শামছুল আলম, শেখ হারুন, খোকন, বিডিআর ও পুলিশের সদস্যসহ হাজার হাজার সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করে।মুক্তিবাহিনী ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর হালুয়াঘাট হানাদার মুক্ত করে এবং ৮ ডিসেম্বর ফুলপুর এবং ভালুকা উপজেলা পরবর্তীতে গৌরীপুর, এিশাল, ঈশ্বরগঞ্জ এবং তারাকান্দা মুক্ত করা হয়। ১০ ডিসেম্বর পাকবাহিনীর কবল থেকে ময়মনসিংহ শহর মুক্ত করেন।

তথ্য সূত্র
উইকিপিডিয়া ও বাসস

01/11/2019

Be careful

#নতুন সড়ক পরিবহন আইন #
হেলমেট ছাড়া বাইক চালালে ১০ হাজার টাকা, ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা, ১ নভেম্বর থেকে কার্যকর

29/07/2019

এটি একটি সাইকোলজিক্যাল টেস্ট। সবাই অংশগ্রহণ করুন। ডক্টর ফিলস টেস্ট নামে একটা টেস্ট আছে, যেটাতে আপনার ব্যক্তিসত্ত্বার উপর মানুষ একটা ধারণা পেয়ে যায়। আজকাল অনেক জব সেক্টরেও এই টেস্ট করে আপনার সম্পর্কে ধারণা নেয়।
এখানে প্রশ্নকর্তা আপনাকে ১০ টা প্রশ্ন দিবেন, সাথে কিছু উত্তর দিবেন। উত্তর মিলিয়ে শেষে দেয়া নাম্বার থেকে আপনি আপনার স্কোর জানতে পারেন।

ডক্টর ফিলস এই টেস্টে পেয়েছিলেন ৫৫।
তিনি অপরাহ উইনফ্রে এর উপর এই টেস্ট করেন, তিনি পেয়েছিলেন ৩৮।

তবে এই টেস্টে অংশগ্রহণ করতে হলে, আপনাকে যে বিষয়টা মাথায় রাখতে হবে, সেটা হল আপনি অতীতে কেমন ছিলেন সেটা ভুলে যান, আপনি বর্তমানে কোথায় কেমন আছেন, সেটাই মুখ্য বিষয়।

নিচে সেই দশটি প্রশ্ন ও কিছু উত্তর দেয়া আছে।
আপনার উত্তর মিলিয়ে নিন। শেষে আপনার উত্তরের জন্য যে নাম্বারিং করা আছে, সেখান থেকে আপনার স্কোর কত তা দেখে নিন।
এবং কত স্কোরিং এ একজন মানুষ আপনাকে কীভাবে মূল্যায়ন করবে, তাও জেনে নিন।

১। আপনি কোন সময়ে নিজেকে সবচেয়ে সুখী অনুভব করেন?
ক) সকালে
খ) বিকাল ও সন্ধ্যার মাঝামাঝি সময়ে।
গ) মধ্যরাতে।

২। আপনি সাধারণত কীভাবে হাঁটেন?
ক) দ্রুত, বড় বড় পায়ে।
খ) দ্রুত, ছোট ছোট পায়ে।
গ কম দ্রুত, মাথা উঁচু করে চারপাশের প্রকৃতি দেখে।
ঘ) কম দ্রুত, মাথা নিচু করে।
ঙ) খুবই আস্তে।

৩। আপনি কারো সঙ্গে কথা বলার সময়-
ক) দুই হাত বুকের উপর গুটিয়ে রাখেন।
খ) দুই হাত হ্যান্ডশেক এর মতো করে বা মুষ্টিবদ্ধ করে রাখেন।
গ) একহাত বা দুই হাত আপনার হিপে রেখে বা পকেটে ঢুকিয়ে রাখেন।
ঘ) যার সাথে কথা বলছেন, তাঁকে স্পর্শ করে কথা বলেন।
ঙ) আপনার হাত দিয়ে আপনার কান, ত্বক বা মাথায় স্পর্শ করে কথা বলেন।

৪। আপনি যখন বিশ্রাম নেন, তখন যেভাবে বসে থাকেন-
ক) দুই হাঁটু ভাজ করে মুখের সামনে এনে বসেন।
খ) দুই পা কোনাকোনিভাবে মাটিতে রেখে বসেন।
গ) পা দুটো সোজা সামনের দিকে দিয়ে বসেন।
ঘ) এক পা ভাজ করে অন্য পা সোজা করে বসেন।

৫। যখন কোনো কিছু আপনাকে সত্যিকারের আনন্দ দেয়, তখন আপনি;
ক) জোরে হাসি দিয়ে স্বাগত জানান।
খ) অল্প শব্দ করে হাসি দেন।
গ) আপনি নীরব থাকেন!
ঘ) মুচকি হাসি দেন।

৬। আপনি যখন কোনো পার্টিতে উপস্থিত হন, তখন,
ক) সবাইকে ওয়েলকাম করে ভিতরে প্রবেশ করেন।
খ) নীরবে প্রবেশ করেন, এবং পরিচিত কাউকে খোঁজেন।
গ) নীরবে প্রবেশ করে এক কোনায় একা দাঁড়িয়ে থাকতে পছন্দ করেন।

৭। আপনি কোনো কাজে অনেক বেশি মগ্ন, হঠাৎ কেউ আপনাকে নক করলে,
ক) আপনি তাকে স্বাগত জানান।
খ) আপনি খুবই রেগে যান
গ) মাঝে মাঝে স্বাগত জানান, মাঝে মাঝে রেগে যান।

৮। আপনার পছদের রঙ কোনটি?
ক) লাল অথবা কমলা
খ) কালো
গ) হলুদ অথবা হালকা নীল।
ঘ) সবুজ
ঙ) গাঢ় নীল অথবা বেগুনী
চ) ধূসর অথবা বাদামী।

৯। রাতে ঘুমানোর আগে আপনি কীভাবে বিছানায় শুয়ে থাকেন?
ক) সোজা হয়ে।
খ) উপুর হয়ে।
গ) একপাশে কাত হয়ে।
ঘ) একহাতের উপর মাথা রেখে।
ঙ) মাথা বালিশের নিচে রেখে।

১০। আপনি প্রায়ই কীরকম স্বপ্ন দেখেন?
ক) আপনি কোনো কিছু থেকে পড়ে যাচ্ছেন।
খ) আপনি কারো সাথে মারামারি করছেন বা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
গ) আপনি কাউকে খুঁজছেন।
ঘ) আপনি উড়ছেন বা ভাসছেন।
ঙ) আপনি স্বপ্ন দেখেন না বললেই চলে।
চ। আপনি সবসময় আনন্দের স্বপ্ন দেখেন।

নাম্বারসমূহঃ
১। ক=২, খ= ৪, গ=৬
২। ক= ৬, খ= ৪, গ= ৭, ঘ= ২, ঙ=১
৩। ক=৪, খ=২, গ=৫, ঘ=৭, ঙ=৬
৪ ক=৪, খ=৬, গ=২, ঘ=১
৫। ক=৬, খ= ৪, গ=৩, ঘ=৫,
৬। ক=৬, খ=৪, গ=২
৭। ক=৬, খ=২, গ=৪
৮। ক=৬, খ=৭, গ=৫, ঘ=৪, ঙ=৩, চ=২
৯। ক=৭, খ=৬, গ=৪, ঘ=২, ঙ=১।
১০। ক=৪, খ= ২, ঘ=৩, ঘ=৫, ঙ=৬, চ=১।

আপনার স্কোর যখন ৬০ এর উপরে, তখন অন্যরা আপনাকে জানবে আপনি আত্মকেন্দ্রিক, আপনি ডমিন্যান্ট করতে পছন্দ করেন। আপনি প্রশংসিত হবেন, কিন্তু সবসময় বিশ্বাসযোগ্য হবেন না। আপনার সাথে কেউ ঘনিষ্ঠ হতে অনেক দ্বিধায় ভুগবে।

আপনার স্কোর যখন ৫১-৬০, তখন অন্যরা আপনাকে জানবে আপনি একজন আকর্ষণীয়, প্রাণবন্ত, আবেগী, ব্যক্তিত্বসম্পন্ন, দলনেতা, দূরদর্শী, যেকোনো কিছুর সিদ্ধান্ত অনেক তাড়াতাড়ি নিতে পারেন, সেটা ভুল হোক আর ঠিক হোক। আপনি সাহসী, অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয়, আপনার সঙ্গ পেতে সবাই পছন্দ করবে।

আপনার স্কোর যখন ৪১-৫০, তখন অন্যরা আপনাকে জানবে আপনি সতেজ, জীবনঘনিষ্ঠ, সুন্দর, বাস্তববাদী একজন মানুষ। আপনি দয়ালু, সুবিবেচক, মানুষকে সাহায্য করতে পছন্দ করেন।

আপনার স্কোর যখন ৩১-৪০, তখন অন্যরা জানবে আপনি বিচক্ষন, সতর্ক, যত্নশীল, বাস্তববাদী, চালাক, মেধাবী এবং বিনয়ী। আপনার সাথে সহজেই একজন বন্ধুত্ব করে ফেলবে। আপনি সহজেই কাউকে বিশ্বাস করে ফেলবেন, কিন্তু কেউ আপনার বিশ্বাস ভাঙলে তাঁকে আর কখনোই বিশ্বাস করতে পারবেন না।

আপনার স্কোর যখন ২১-৩০, তখন অন্যরা জানবে আপনি বিরক্তিকর এবং ব্যস্ত। আপনাকে সবাই অত্যন্ত কৌশলী বলেই জানবে। আপনি প্রতিভাবান নন, কিন্তু উদ্যমী।

যখন আপনার স্কোর ২১ এর নিচে, তখন অন্যরা জানবে আপনি অনেক লাজুক, নার্ভাস, সবসময় সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন। কেউ আপনাকে শুধুই বিরক্তির উপকরন হিসেবে দেখবে। ব্যক্তিগত জীবনে আপনি অনেক প্রতিকূলতার সম্মুখীন হবেন।

Collected

29/07/2019
21/07/2019

Our pride

20/05/2019

ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকেট বিক্রয় সংক্রান্ত তথ্য

31/03/2019

Seat plan of HSC exam

20/02/2019

কর্তৃপক্ষের যথাযথ পদক্ষেপ কামনা করছি

29/01/2019

ইজরাইলের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা যখন নতুন মৌল আবিস্কার করে, তখন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা লাইব্রেরিতে গিয়ে প্রেম করে! বিশ্বের ১ নম্বর হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সারা বছরে কোন কনসার্টের খবর পাওয়া যায় না। আর আমাদের ভার্সিটিতে কত কত কনসার্ট... এল.আর.বি, জেমস, শিরোনামহীন, অ্যাশেজ, তাহসান, ওয়ারফেজ.-একটার পর একটা প্রোগ্রাম হয়। (সংযুক্ত: কনসার্ট হয়, কিন্তু কখনোই এটা নিয়ে অতিরিক্ত মাতামাতি হয় না।)

নাচ, গান, হোলি উৎসবও হয় এখন। ফাক ইউ, হট বেবি, ক্রাশ খাইছি, মাস্তি, ইয়াবা, বিয়ার, গাজা এই শব্দগুলো এখন ছেলে-মেয়েদের কাছে অতি পরিচিত।

অন্যান্য দেশে জ্ঞানী মানুষরা, বিজ্ঞানীরা কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন। বিজ্ঞানী আইনস্টাইন বেশ কয়েকবার অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিবেটে অংশগ্রহণ করেন।
আর আমাদের?

বিজ্ঞানী মকসুদুল আলম কয়টা সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যেতেন? আমাদের বর্তমান বিজ্ঞানী মুহাম্মদ আশরাফুল আলম কয়টি সমবর্তন অনুষ্ঠানে যান? (যিনি ব্যাক্টেরিয়া শনাক্তকরণের সেন্সর তৈরি করেছেন. "যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্স" জার্নাল এ তার গবেষণা ছাপা হয়েছে)

বা ‘জিন’ ত্রুটি নির্ণয়ে অভাবিত সাফল্য অর্জন করেছেন বাংলাদেশের যে তিন গবেষক। তারা হলেন— ডা. কেএম ফোরকান উদ্দিন ও ডা. মোঃ রোবেদ আমিন ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান বৈজ্ঞানিক ডক্টর মোহাম্মদ উদ্দিন ড্যাফিল। তারাও কি ভার্সিটির কোনো সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যাবেন? তাদেরকে কি বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকা হবে?

তাদের কাউকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকবে না। কারণ- নাইলা নাঈম আর সানি লিওনদের দাম এখানে বেশি অথবা দালালী আর দাসত্বের বীজ বহনকারী মেরুদণ্ডহীন বুদ্ধিজীবীরা - যারা এদেশের মানুষকে রোহিঙ্গার মতো করতে চায়। স্টিভ জবসের স্পিচ পাওয়া যায় ইউটিউবে। সমাবর্তনে বক্তব্য দিয়েছিলেন তিনি।

বিলগেটস একজন ভালো বক্তা।
মার্ক জুকারবার্গও একজন মোটিভেশনাল স্পীকার!
আজকে চীন বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি হতে যাচ্ছে। ইন্ডিয়া আইটি সেক্টরে ডমিনেট করছে। তাদের ছেলে মেয়েরা গুগলে কাজ করে। আর আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরা মাস্তি করে আর মেয়েরা হিন্দি সিরিয়াল দেখে সময় পার করে।

ভারত যখন বসে বসে সিইও তৈরি করে আমরা তখন বসে বসে ক্যাম্পাসে ক্যাডার তৈরি করি। আমেরিকা যখন নতুন নতুন ফাইটার জেটের নকশা করে, তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা যখন প্রতিরক্ষা-নিরাপত্তা মেলার আয়োজন করে আমরা তখন ক্যাম্পাসে মিথিলার - তাহসান ডিভোর্স নিয়ে আন্দোলন করি এবং ইউটিউবে লুল ভিডিও দেখি।
মায়ানমার যখন প্রতিবেশী দেশের সীমান্ত থেকে খনিজ সম্পদ আহরণের যন্ত্র আবিষ্কারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে - তখন আমাদের ছেলেমেয়েরা বোটানিক্যল গার্ডেনে বসে প্রেম করছে।
আমাদের দেশে প্রেমের নাটক করে হিট হওয়া ছেলেটা হলো বড় সেলেব্রেটি। আর ময়দা সুন্দরী হচ্ছেন হট কেক।

এখানে লাইব্রেরিতে গিয়ে অন্তরঙ্গ হওয়ার ভিডিও ফাঁস হয়।
সদ্য বিদেশ ফেরত আমাদের এক শিক্ষক বলেছিলেন, ওদের দেশে কলেজ লেভেলের ছেলে মেয়েদের যে দক্ষতা আমাদের দেশে মাস্টার্স পাস করা ছেলেমেয়রাও এতোটা ক্রিয়েটিভ এবং দক্ষ হয় না।

আমরা মাসে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে ১০০ টির বেশি TV চ্যানেল (আমাদের একটা চ্যানেলও ভারতে দেখানো হয় না) সংযোগ দিয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা শিক্ষা দিচ্ছি----
অফিস টাইমে কিভাবে মেয়ে পটাতে হয়।
কিভাবে বেস্ট ফ্রেন্ডকে প্রপোজ করতে হয়।
কিভাবে বন্ধুর গার্ল ফ্রেন্ডের সাথে ফ্লার্ট করতে হয়।
কেন বাংলাদেশ থেকে গবেষক তৈরি হয় না?
কেন আমরা ওয়ার্ল্ড র‌্যাঙ্কিংয়ে জায়গা পাই না?
কেন আমাদের ইন্টারন্যাশনাল কোন সেলেব্রেটি নাই?
প্রেম করার জন্য বার আছে, সী বিচ আছে, লং ড্রাইভ আছে---। বিশ্ববিদ্যালের লাইব্রেরিতো প্রেমের জায়গা না! হিন্দি চ্যানেল দেখার জায়গা এটা নয়! সবার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার দরকার নেই।

বিশ্ববিদ্যালয় হলো সক্ষমতা অর্জনের জায়গা। মায়ানমার ১০ লাখ রোহিঙ্গাকে আমাদের উপর চাপিয়ে দিয়েছে, ভারত- আসাম থেকে ৮০ লাখ বাঙালি মুসলিমদের আমার দেশে ডুকিয়ে দেয়ার আয়োজন করছে! ভারত পারমাণবিক বোমা বানালে - আমরা কি হাইড্রোজেন বোমা বানাবো কি না?

কিভাবে প্রতিবেশী রাস্ট্রের সাম্প্রদায়িকতা ও আধিপত্যবাদ হতে মুক্তি পাব? চীনের সাথে আমাদের প্রতিরক্ষানীতি কেমন হবে? আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলে- মেয়েদের এসব বিষয়ে ধারণা না থাকলেও- প্রশ্ন আউট করে পরীক্ষায় Golden A+ পাওয়া, ইন্টারনেটে সারারাত Girl Friend নিয়ে ডুবে থেকে জাতিকে মেরুদণ্ডহীন করার পাঁয়তারা আধিপত্যবাদীরা ঠিকই ঢুকিয়ে দিতে পেরেছে!

লেখক, শিক্ষার্থী
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
Photo: fb.

29/12/2018

আপনার ভোটের কেন্দ্র জানতে আপনার মোবাইল থেকে টাইপ করুন PC স্পেস দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার/স্মার্ট কার্ডের নম্বর লিখে 105 এ পাঠান।
ফিরতি এস এম এস এ কেন্দ্রের নাম জেনে যাবেন। যে কোন মোবাইল অপারেটর থেকে

pc # # # # # # # # # # # # # #

send 105.

Photos from Ananda Mohan College, Mymensingh's post 17/11/2018

Reunion of Management Department Batch 2002-2003

Picture Collected

30/09/2018

কে কে আছেন?

18/09/2018

জাপানে পড়তে আসা এক বাংলাদেশী ভাই একদিন ফোনে বললো- ভাই, বড়ই লজ্জায় আছি।
কেন কি হয়েছে ?
ড্রইং ক্লাসে ড্রইং বক্স নিয়ে যাইনি।
তো?
জাপানী স্যার বড় একটা শিক্ষা দিয়েছেন।
কি করেছে?
আমার কাছে এসে উল্টা ক্ষমা চেয়েছেন। বলেছেন আজ যে ড্রইং বক্স নিয়ে আসতে হবে তা স্মরণ রাখার মত জোর দিয়ে আমাকে বুঝিয়ে বলতে পারেন নি। তাই সে দুঃখিত।
হুম।
আমি তো আর কোন দিন ড্রইং বক্স নিতে ভুলবো না, ভাই । আজ যদি সে আমাকে বকা দিত বা অন্য কোন শাস্তি দিত আমি কোন একটা মিথ্যা অজুহাত দিয়ে বাচার চেষ্টা করতাম।

জাপানী দল বিশ্বকাপে হেরে গেলেও জাপানী দর্শকরা গ্যালারী পরিষ্কার করে স্টেডিয়াম ত্যাগ করেন। এ কেমন কথা? এটা কি কোন পরাজয়ের ভাষা! হেরেছিস- রেফারীর গুষ্টি তুলে গালি দে- বলে দে পয়সা খেয়েছে। বিয়ারের ক্যান, কোকের ক্যান, চিনাবাদামের খোসা যা পাস ছুড়ে দে। দুই দিন হরতাল ডাক। অন্তত বুদ্বিজীবিদের ভাষায় এটা তো বলতে পারিস যে খেলোয়াড় নির্বাচন ঠিক হয়নি- সরকারের অথবা বিরোধী দলের হাত আছে।
--

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে হেরে গিয়ে জাপানের সম্রাট হিরোহিতো আমেরিকার প্রতিনিধি ম্যাক আর্থারের কাছে গেলেন। প্রতীকি আইটেম হিসাবে নিয়ে গেলেন এক ব্যাগ চাল। হারাকিরি ভঙ্গিতে হাটু গেড়ে মাথা পেতে দিয়ে বললেন- আমার মাথা কেটে নেন আর এই চাল টুকু গ্রহণ করুন। আমার প্রজাদের রক্ষা করুন। ওরা ভাত পছন্দ করে। ওদের যেন ভাতের অভাব না হয়।

আরে ব্যাটা তুই যুদ্ধে হেরেছিস তোর আত্মীয় স্বজন নিয়ে পালিয়ে যা। তোর দেশের চারিদিকেই তো পানি। নৌপথে কিভাবে পালাতে হয় আমাদের ইতিহাস (লক্ষণ সেন) থেকে শিখে নে। কোরিয়া বা তাইওয়ান যা। ওখানকার মীরযাফরদের সাথে হাত মিলা। সেখান থেকে হুংকার দে।
সম্রাট হিরোহিতোর এই ক্যারেক্টার আমেরিকানদের পছন্দ হলো। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের কুখ্যাত মহানায়কদের মধ্যে কেবলমাত্র হিরোহিতোকে বিনা আঘাতে বাচিয়ে রাখা হলো।
--

--
২০১১ সালের ১১ই মার্চ। Tsunami র আগাম বার্তা শুনে এক ফিশারি কোম্পানীর মালিক সাতো সান প্রথমেই বাচাতে গেলেন তার কর্মচারীদের। হাতে সময় আছে মাত্র ৩০ মিনিট। প্রায়রিটি দিলেন বিদেশি (চাইনিজ) দের। একে একে সব কর্মচারীদের অফিস থেকে বের করে পাশের উচু টিলায় নিজ হাতে রেখে এলেন। সর্বশেষে গেলেন তার পরিবারের খোজ নিতে। ইতিমধ্যে Tsunami সাহেব এসে হাজির। সাতো সানকে চোখের সামনে কোলে তুলে ভাসিয়ে নিয়ে গেলেন। আজও খোজহীন হয়ে আছেন তার পরিবার। ইসস সাতো সান যদি রানা প্লাজার মালিকের সাথে একটা বার দেখা করার সুযোগ পেতেন ।
সাতো সান অমর হলেন চায়না তে। চাইনিজরা দেশে ফিরে গিয়ে শহরের চৌরাস্তায় উনার প্রতিকৃতি বানিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন।
--
নয় বছরের এক ছেলে। স্কুলে ক্লাস করছিল। Tsunami-র আগমনের কথা শুনে স্কুল কর্তৃপক্ষ সব ছাত্রদের তিন তলায় জড়ো করলো। তিন তলার বেলকনি থেকে দেখলো তার বাবা আসছে গাড়ি নিয়ে। গাড়িকে ধাওয়া করে আসছে ফোসফোসে পানির সৈন্য দল। গাড়ির স্পিড পানির স্পিডের কাছে হার মেনে গেলো। চোখের সামনে নাই হয়ে গেল বাবা। সৈকতের নিকটেই ছিল তাদের বাসা। মা আর ছোট ভাই ভেসে গেছে আরো আগে। পরিবারের সবাইকে হারিয়ে ছেলেটি আশ্রয় শিবিরে উঠলো। শিবিরের সবাই ক্ষুধায় আর শীতে কাপছে। ভলান্টিয়াররা রুটি বিলি করছেন। আশ্রিতরা লাইনে দাড়িয়ে আছেন। ছেলেটিও আছে। এক বিদেশী সাংবাদিক দেখলেন, যদ্দুর খাদ্য (রুটি) আছে তাতে লাইনের সবার হবেনা । ছেলেটির কপালে জুটবে না। সাংবাদিক সাহেব তার কোট পকেটে রাখা নিজের ভাগের রুটি দুটো ছেলেটিকে দিলেন। ছেলেটি ধন্যবাদ জানিয়ে রুটি গ্রহন করলো। তারপর যেখান থেকে রুটি ডিস্ট্রিবিউশন হচ্ছিল সেখানেই ফেরত দিয়ে আবার লাইনে এসে দাড়াল। সাংবাদিক সাহেব কৌতুহল ঢাকতে পারলেন না। ছেলেটিকে জিজ্ঞাস করলেন - এ কাজ কেন করলে খোকা? খোকা উত্তর দিল- বন্টন তো ওখান থেকে হচ্ছে। উনাদের হাতে থাকলে বন্টনে সমতা আসবে। তাছাড়া লাইনে আমার চেয়েও বেশী ক্ষুধার্ত লোক থাকতে পারে।
সহানুভুতিশীল হতে গিয়ে বন্টনে অসমতা এনেছেন- এই ভেবে সাংবাদিক সাহেবের পাপবোধ হলো। এই ছেলের কাছে কি বলে ক্ষমা চাইবেন ভাষা হারালেন।
--
যাদের জাপান সম্পর্কে ধারণা আছে তারা সবাই জানেন...যদি ট্রেনে বা বাসে কোন জিনিস হারিয়ে যায়, অনেকটা নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন, ঐ জিনিস আপনি অক্ষত অবস্থায় ফেরত পাবেন। গভীর রাতে কোন ট্রাফিক নেই, কিন্তু পথচারী ঠিকই ট্রাফিক বাতি সবুজ না হওয়া পর্যন্ত পথ পার হচ্ছেন না। ট্রেনে বাসে টিকিট ফাকি দেয়ার হার (%) প্রায় শুন্যের কোঠায়। একবার ভুলে ঘরের দরজা লক না করে এক বাংলাদেশী দেশে গেলেন মাস খানেক পর এসে দেখেন, যেমন ঘর রেখে গেছেন, ঠিক তেমনই আছে।

এই শিক্ষা জাপানীরা কোথায় পায়?
সামাজিক শিক্ষা শুরু হয় কিন্ডারগার্টেন লেভেল থেকে। সর্বপ্রথম যে তিনটি শব্দ এদের শিখানো হয় তা হলো-
কননিচিওয়া (হ্যালো) - পরিচিত মানুষকে দেখা মাত্র হ্যালো বলবে।
আরিগাতোউ (ধন্যবাদ) - সমাজে বাস করতে হলে একে অপরকে উপকার করবে। তুমি যদি বিন্দুমাত্র কারো দ্বারা উপকৃত হও তাহলে ধন্যবাদ দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।
গোমেননাসাই (দুঃখিত) - মানুষ মাত্রই ভুল করবে এবং সেই ভুলের জন্য ক্ষমা চাইবে।

এগুলো যে শুধু মুখস্ত করে শিখানো হয় তা না। বাস্তবে শিক্ষকরা প্রো-এক্টিভলি সুযোগ পেলেই ব্যবহার করবেন এবং করিয়ে ছাড়বেন।
সমাজে এই তিনটি শব্দের গুরুত্ব কত তা নিশ্চয়ই অনুধাবন করতে পারছেন। এই শিক্ষাটা এবং প্রাকটিস ওরা বাল্যকাল থেকে করতে শিখে। আমাদের রাজনীতিবিদরা বাল্যকালটা যদি কোন রকমে জাপানের কিন্ডারগার্টেনে কাটিয়ে আসতে পারতেন।

কিন্ডারগার্টেন থেকেই স্বনির্ভরতার ট্রেনিং দেয়া হয়। সমাজে মানুষ হিসাবে বসবাস করার জন্য যা দরকার - নিজের বই খাতা, খেলনা, বিছানা নিজে গোছানো; টয়লেট ব্যবহার, পরিষ্কার করা; নিজের খাবার নিজে খাওয়া, প্লেট গোছানো ইত্যাদি। প্রাইমারী স্কুল থেকে এরা নিজেরা দল বেধে স্কুলে যায়। দল ঠিক করে দেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ট্রাফিক আইন, বাস ট্রেনে চড়ার নিয়ম কানুন সবই শিখানো হয়। আপনার গাড়ি আছে, বাচ্চাকে স্কুলে দিয়ে আসবেন, উল্টা আপনাকে লজ্জা পেয়ে আসতে হবে।

ক্লাস সেভেন থেকে সাইকেল চালিয়ে স্কুলে যেতে পারবে। ক্লাসে কে ধনী, কে গরীব, কে প্রথম কে দ্বিতীয় এসব বৈষম্য যেন তৈরী না হয় তার জন্য যথেষ্ট সতর্ক থাকেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ক্লাসে রোল নং ১, মানে এই নয় যে একাডেমিক পারফরম্যান্স সবচেয়ে ভাল। রোল নং তৈরী হয় নামের বানানের ক্রমানুসারে।

বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতার সমস্ত আইটেম গুলো থাকে গ্রুপ পারফরম্যান্স দেখার জন্য - ইন্ডিভিজুয়েল নয়। সারা স্কুলের ছেলে মেয়েদের ভাগ করা হয় কয়েকটা টা গ্রুপে- সাদা দল, লাল দল, সবুজ দল ইত্যাদি। গ্রুপে কাজ করার ট্রেনিংটা পেয়ে যায় খেলাধুলা জাতীয় এক্টিভিটি থেকে। এই জন্যই হয়তো জাপানে বড় লিডার তৈরি হয়না কিন্তু গড়ে এরা সবার সেরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার আগে ১২ বছর শিক্ষাটা সম্ভবত ইউনিভার্সেল। আমাদেরটা হলো ৫ +৫ +২ অর্থাৎ প্রাইমারী ৫ বছর, হাইস্কুল ৫ বছর তারপর কলেজ ২ বছর। জাপানে ৬+৩+৩। শতকরা ১০০ ভাগ শিশুই ৬ বছর বয়সে প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হয়। কারো বয়স জানতে হলে সিম্প্লি জিজ্ঞাস করুন কোন ক্লাসে পড়ে। তার সাথে ৫ যোগ করে ফেলুন।
১৮ বছর বয়সে এরা সমাজে অনেকটা প্রাপ্ত বয়স্ক-র স্ট্যাটাস পেয়ে যায়। এই স্ট্যাটাসে তারা ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে গাড়ি চালাতে পারে। ছেলেরা বিয়ে করতে পারে (মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৬ বছর)। ২০ বছর বয়সে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রাপ্ত বয়স্কে পা দেয় এবং ভোট দিতে পারে।

লেখা - আসির আহমেদ

09/08/2018

Important information

Photos from Mymensingh's post 02/08/2018

ময়মনসিংহ সদর উপজেলার স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরনের সূচী:

Want your school to be the top-listed School/college in Mymensingh?

Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Strong Faith - দৃঢ় বিশ্বাস

Location

Category

Telephone

Website

Address


AMC
Mymensingh
2200
Other Educational Camps in Mymensingh (show all)
Ruminant, Methane and Climate Change Ruminant, Methane and Climate Change
Professor Drive Md. Abul Kalam Azad, Department Of Animal Science, Bangladesh Agricultural University
Mymensingh, 2202

Ruminants have an extraordinary symbiosis with bacteria, fungi and protozoa that fermentate indigest

Mymensingh Polytechnic Institute (MPI) Mymensingh Polytechnic Institute (MPI)
Maskanda
Mymensingh, 2200

Mymensingh Gov't polytechnic institute phone: 091-54995

জ্ঞানের গলি জ্ঞানের গলি
Trishal
Mymensingh, 2200

স্বপ্ন যেখানে বাসা বাধে

Bhalukber Ashraful Ulum Madrasa Bhalukber Ashraful Ulum Madrasa
Bhalukber, Shohagi
Mymensingh, 2281