দৃশ্যমান গ্রহগুলো আমাদের প্রতিবেশী গ্রহ, বলতে পারবেন কোনটার নাম কি?
বিজ্ঞান বিম্ব
তথ্য বহুল চর্চিত জ্ঞান প্রচারের জন্য ?
Operating as usual
আত্মহত্যার দর্শন
আত্মহত্যার দর্শন উদ্ভূত হয়েছে গ্রিক দার্শনিক প্লেটোর চিন্তা থেকে যিনি আত্মহত্যার নৈতিকতার বিষয়টি গভীরভাবে বিবেচনা করেছেন। দর্শনের বিভিন্ন শাখায়, বিশেষ করে নীতিবিদ্যায়, আত্মহত্যা বেশ কিছু কঠিন প্রশ্ন উত্থাপন করে, যার উত্তর বিভিন্ন দার্শনিক বিভিন্নভাবে দিয়েছেন। যখন কেউ রাষ্ট্রীয় আইনে মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত হন, অথবা দুর্ভাগ্যবশত জীবন ধারণে অপারগ হন, অথবা অনিবর্তনীয় অপমানে জর্জরিত হন, তখন দার্শনিক প্লেটো'র মতে আত্মহত্যা করা অনৈতিক নয়। তবে, প্লেটো বিশ্বাস করতেন, যদি কেউ নিস্ক্রীয়তা বা কাপুরুষতার জন্য আত্মহত্যা করেন, তবে সেটা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আত্মহত্যার প্রতিযুক্তি
অনেক দার্শনিক বিতর্কের সারবক্তব্য হলো, আত্মহত্যা একটি অনৈতিক ক্রিয়া। এ প্রসঙ্গে একটি জনপ্রিয় যুক্তি হলো- আত্মহত্যা যেসব কারণে সংঘটিত হয়, যেমন- বিষণ্নতা, মানসিক বেদনা বা অর্থনৈতিক দারিদ্র্য ইত্যাদি সমস্যা সাময়িক এবং এসব কারণের অনেকগুলোই উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে দূর করা সম্ভব। আত্মহত্যা প্রতিরোধের জন্য প্রচলিত মতবাদটিকে এই প্রবচনের মাধ্যমে এককথায় এভাবে প্রকাশ করা যায়: "আত্মহত্যা হচ্ছে সাময়িক সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান"। তবে আত্মহত্যার বিপক্ষে এই যুক্তির প্রতিযুক্তিও আছে। যদিও অধিকাংশ মানুষের ক্ষেত্রে মানসিক বেদনার বিষয়টি সাময়িক, তবুও কোনো কোনো ক্ষেত্রে মানসিক বেদনা এতটাই তীব্র হয় যে, সেটা সহ্য করা ক্ষেত্রবিশেষে অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাছাড়া কোনো কোনো ক্ষেত্রে মানসিক বেদনা নিরসনে আন্তরিক পরামর্শও কোনো কাজে আসে না। কিছু ক্ষেত্রে এমন সমস্যা দেখা দেয় যা সমাধানের অতীত। এধরনের কিছু সমস্যার উদাহরণ হলো, অনারোগ্য রোগভোগ অথবা আজীবন মানসিক সমস্যায় ভোগা।
সামাজিক চুক্তি
জাঁ জ্যাক রুশো-এর মতে, একটি সমাজের সাথে একজন মানুষের চুক্তি হলো- প্রতিটি মানুষের নিজের জীবন রক্ষাকল্পে জীবনের ঝুঁকি নেবার অধিকার আছে। হোবেস তার লেভিথান নামক গ্রন্থে বলেছেন, "নিজের জীবন ধ্বংসকারী যেকোনো ক্রিয়াই প্রকৃতিকভাবে নিষিদ্ধ। এই প্রাকৃতিক নিয়ম ভঙ্গ করা অযৌক্তিক এবং অনৈতিক। মানুষের জন্য যৌক্তিক হলো সে মৃত্যুকে ভয় পাবে এবং সে সুখের প্রত্যাশায় থাকবে।
বিজ্ঞান অারো সহজভাবে উপলব্ধি করুন।
বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার যা ছিলো দক্ষিণ এশিয়াতেও ব্যবহার করা প্রথম কম্পিউটার।
বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের সূচনা হয় ষাটের দশকে এবং নববই-এর দশকে তা ব্যাপকতা লাভ করে। দশকের মধ্যভাগ থেকে এ দেশে তথ্য প্রযুক্তি ব্যাপক পরিচিতি লাভ করতে শুরু করে। পাকিস্তান পরমাণু শক্তি কমিশনের পরমাণু শক্তি কেন্দ্র, ঢাকা-তে ১৯৬৪ সালে স্থাপিত হয় বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) প্রথম কম্পিউটার। এটি ছিল আইবিএম (International Business Machines - IBM) কোম্পানির 1620 সিরিজের একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer)। যন্ত্রটির প্রধান ব্যবহার ছিল জটিল গবেষণা কাজে গাণিতিক হিসাব সম্পন্নকরণ।এটি ছিল দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম কম্পিউটার।
ষাটের দশকে দেশে ও বিদেশে বৈজ্ঞানিক গবেষণাসহ ব্যাংক-বীমা ও ব্যবসা-বাণিজ্যে দ্রুত প্রসার ঘটতে শুরু করে; এবং এজন্য রুটিন হিসাবের পরিমাণ যেমন বৃদ্ধি পায় তেমনি প্রয়োজন হয়ে পড়ে হিসাবে দ্রুততা আনয়নের। বড় বড় অনেক প্রতিষ্ঠানে হাতে-কলমে হিসাব পরিচালনা প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠে। এসময় দেশের কয়েকটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠান ব্যয়বহুল মেইনফ্রেম কম্পিউটার স্থাপন করে। ষাটের দশকের শেষ দিকে তদানীন্তন হাবিব ব্যাংক IBM 1401 কম্পিউটার এবং ইউনাইটেড ব্যাংক IBM 1901 কম্পিউটার স্থাপন করে। প্রধানত ব্যাংকের যাবতীয় হিসাব-নিকাশের জন্য ব্যবহূত এসব কম্পিউটার ছিল তৃতীয় প্রজন্মের মেইনফ্রেম ধরনের।
স্বাধীনতার পূর্বে, ১৯৬৯ সালে পরিসংখ্যান ব্যুরোতে স্থাপিত হয় একটি IBM 360 কম্পিউটার। আদমজী জুট মিলেও এ সময় একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার স্থাপিত হয়েছিল। সীমিত পরিসরে হলেও স্বাধীনতা পূর্বকালে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্স কৌশল প্রভৃতি বিষয়ের পাঠ্যক্রমে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার-এর অন্তর্ভুক্তি শুরু হয়। ১৯৭২-এর পর থেকে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো নামক প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত হয় IBM 370, IBM 9100 এবং IBM 4341 প্রভৃতি বৃহৎ কম্পিউটার।
লেনজের আইন: সূত্র, সমীকরণ, প্রয়োগ, উদাহরণ
দ্য লেনজের আইন চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের প্রবাহের পার্থক্যের কারণে একটি ক্লোজড সার্কিটে প্ররোচিত বৈদ্যুতিন শক্তি বলয়ের মেরুচরিতা এমনটি প্রমাণিত হয় যে এটি বলা প্রবাহের প্রকরণের বিরোধিতা করে।
ফ্যারাডির আইনের পূর্ববর্তী নেতিবাচক চিহ্নটি লেনজের আইনটিকে বিবেচনা করে, কারণ এটি ফ্যারাডে-লেন্সের আইন বলা হয় এবং যা প্রকাশিত হয়:
হেইনরিচ লেনজের পরীক্ষা-নিরীক্ষা-
হেইনরিচ লেনজ (১৮০৪-১65 scientific) তাঁর বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন জুড়ে অসংখ্য পরীক্ষামূলক কাজ সম্পাদন করেছিলেন। হ'ল লুপের মাঝখানে হঠাৎ করে একটি চৌম্বক ফেলে রেখে তৈরি করা চৌম্বকীয় শক্তি এবং প্রভাবগুলি পরিমাপ করার জন্য উত্সর্গীকৃত, আমরা সবেমাত্র বর্ণিত তাদের মধ্যে সর্বাধিক পরিচিত are তার ফলাফলের সাথে তিনি মাইকেল ফ্যারাডেয়ের কাজটি পরিমার্জন করলেন।
ফ্যারাডির আইনে সেই নেতিবাচক চিহ্নটি সেই পরীক্ষায় পরিণত হয়েছিল যার জন্য তিনি আজ সবচেয়ে বেশি পরিচিত recognized যাইহোক, লেনজ তার যৌবনে ভূ-পদার্থবিদ্যায় প্রচুর কাজ করেছিলেন, ইতিমধ্যে তিনি কয়েল এবং টিউবগুলিতে চৌম্বকগুলি ফেলে দেওয়ার কাজে নিযুক্ত ছিলেন। তিনি ধাতব বৈদ্যুতিক প্রতিরোধের এবং পরিবাহিতা সম্পর্কে অধ্যয়নও করেছিলেন।
বিশেষত, প্রতিরোধের মানের উপর তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রভাবগুলিতে। তিনি পর্যবেক্ষণ করতে ব্যর্থ হননি যে যখন তারের উত্তাপ হয় তখন প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং তাপ অপচয় হয়, এমন একটি বিষয় যা জেমস জোলও স্বাধীনভাবে লক্ষ্য করেছিলেন।
বৈদ্যুতিন চুম্বকত্বের ক্ষেত্রে তাঁর অবদানকে চিরকাল স্মরণে রাখার জন্য, তাঁর নাম বহনকারী আইন ছাড়াও, ইন্ডাক্ট্যান্সস (কয়েল) এল অক্ষর দ্বারা চিহ্নিত করা হয় ।
কৃষ্ণগহবরের ভেতরের রহস্য
মহাবিশ্বের এই বিশাল রহস্যময় এক গোলকধাঁধায় কৃষ্ণগহবরগুলো আসলে আরেক রহস্যময় দুনিয়ার জন্ম দেয়। কৃষ্ণগহবরগুলো আসলে মহাবিশ্বের ভেতরে অবস্থিত এমন কিছু জায়গার সমষ্টি যেখানে মাধ্যাকর্ষণ বল অত্যন্ত শক্তিশালী; এতোটাই শক্তিশালী যেখানে আলো তার পথ হারিয়ে ফেলে। আসলে কৃষ্ণগহবরের ভেতরের রহস্য নিয়ে কেউই তেমন মজবুত ব্যাখ্যা দিয়ে যেতে পারেননি। বিশিষ্ট বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংস কৃষ্ণগহবরের রহস্যের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে ‘ইভেন্ট হরাইজন’ নামক বিশেষ এক তাত্ত্বিক ধারণার কথা বলেছেন। তবে ‘ইভেন্ট হরাইজন’ কৃষ্ণগহবরের বাইরে অবস্থান করার কারণে তত্ত্বটিও অনিশ্চিত এক রহস্যের কথা বলে।
সবুজ রসায়ন(Green chemistry)
কার্যত সবুজ রসায়ন এমন একটি গবেষণাদর্শন, যার উদ্দেশ্য এমন রাসায়নিক পদ্ধতির উদ্ভাবন ও অবলম্বন করা যাতে শিল্পজাত বর্জ্যের পরিমাণ হ্রাস পায়, ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার হ্রাস পায় এবং শক্তির অপচয় হ্রাস পায়। এটি রসায়নের একটি নবতর শাখা। এর লক্ষ্য মানবদেহের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ উপাদান বর্জিত পণ্য ও পদ্ধতি আবিষ্কার।
কমপ্যাক্ট ডিস্ক
কমপ্যাক্ট ডিস্ক (Compact Disc) ইংরেজি শব্দ। তথ্য ধারণের একটি চাকতি বিশেষ, ডিজিটাল তথ্য যেমন- লেখা , ছবি, ভিডিও, গান প্রভৃতি রাখার একটি প্রযুক্তি। গোলাকৃতির ও কয়েক মিলিমিটার পুরু চাঁচ নির্মিত এই ডিস্ক কম্পিউটারের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখে। আদর্শ সিডিগুলোর ব্যাস প্রায় ১২০ মি.মি. বা ৪.৭ ইঞ্চি হয়ে থাকে এবং এতে প্রায় ৭০০ মেগাবাইট (৭০০×২^২০ বাইট) তথ্য সংরক্ষণ করা যায়। এটি প্রি-রেকর্ডেড, রেকর্ডেবল, এবং রিরাইটেবল তিন ধরনের হয়ে থাকে। এর থেকে তথ্য উদ্ধারের বা পড়ার জন্য একটি ড্রাইভ বা চলক প্রয়োজন হয়।
বহির্জাগতিক প্রাণ
জ্যোতির্জীববিজ্ঞান মহাবিশ্বের জীবনের আন্তঃবিষয়ক বিদ্যা যেটি জ্যোতির্বিদ্যা, জীববিদ্যা এবং ভূতত্ত্বের দৃষ্টিকোণ মিলিয়ে তৈরি। এটায় প্রাথমিকভাবে জীবনের উৎপত্তি, বিতরণ এবং জীবনের বিবর্তনের উপর গবেষণা করা হয়। এটি exobiology হিসাবেও পরিচিত (গ্রিক থেকে: έξω, "EXO", "বাহিরে")।এটির জন্য "Xenobiology" শব্দটিও ব্যবহার করা হয়, কিন্তু এটি গঠনগতভাবে ভুল কারণ এটির পরিভাষার অর্থ হল "বিদেশীদের জীববিদ্যা"। জ্যোতির্জীববিজ্ঞানীদের জীবনের এমন সম্ভাব্য সম্পর্কে বিবেচনা করতে হবে যেটা পৃথিবীর যেকোনো জীবন থেকে আলাদা হবে। অতীত বা বর্তমানের জ্যোতির্জীববিজ্ঞানের জন্য সৌরজগতের প্রধান স্থান হল এঞ্চেলাডাস ,ইউরোপা, মঙ্গল, ও টাইটান।
মহাকাশ সম্পর্কে তথ্য
মহাকাশ বা মহাশূন্য বলতে পৃথিবীর বাইরে অবস্থিত এবং খ-বস্তুসমূহের মধ্যে প্রসারিত স্থানকে বোঝায়। মহাকাশ সম্পূর্ণরূপে ফাঁকা একটি শূন্যস্থান নয়। এটিতে খুবই কম ঘনত্বের কণা থাকে যাদের সিংহভাগই হাইড্রোজেন ও হিলিয়ামের প্লাজমা দিয়ে গঠিত।
মহাকাশে নীল তারা !
নীল অতিদানব তারা হচ্ছে বড় তারাগুলোর মৃত্যুর পূর্বের অবস্থা। এর কেন্দ্রের পারমাণবিক বিক্রিয়ার গতি কমে আসাতে তারাটি সংকুচিত হয় এবং সংকুচিত অবস্থায় একই পরিমাণ শক্তি বিকিরণের ফলে এর উপরিপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। যেকোন কারণেই হোক; লাল অতিদানব তারার পারমাণবিক বিক্রিয়ার গতি কমে গেলে তা নীল অতিদানব তারায় পরিণত হয়।
ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন কে?
ওলন্দাজ বিজ্ঞানী অ্যান্থনি ভন লিউয়েনহুক (অক্টোবর ২৪, ১৬৩২ – আগস্ট ৩০, ১৭২৩) প্রথম অণুবীক্ষণযন্ত্র তৈরি করেন এবং ব্যাক্টেরিয়া, ঈস্ট, রটিফার, স্নায়ুকোষ, হাইড্রা, প্রোটোজোয়া, শুক্রাণু এবং ভলভক্স ইত্যাদির সঠিক বর্ননা দেন। তিনি ১৬৮০ খ্রিষ্টাব্দে অণুজীবের অবাতবৃদ্ধি আবিষ্কার করেন।
মার্টিন "মার্টি" কুপার ইলিনয়িস রাজ্যের শিকাগোতে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত মার্কিন আবিষ্কারক। তারবিহীন টেলিফোন শিল্প হিসেবে মোবাইল ফোনের পথিকৃৎ হিসেবে বৈশ্বিকভাবে পরিচিত হয়ে আছেন। এ শিল্পে তার সর্বমোট এগারোটি মেধাস্বত্ব রয়েছে। বর্তমান সময়ের বেতার তরঙ্গ ব্যবস্থাপনায় অন্যতম শীর্ষস্থানীয় আবিষ্কারক তিনি।
তিনি সর্ব প্রথম মোবাইল ফোনের ওপাশ থেকে হেলো শব্দটি ব্যবহার করেন।
Biggan Bimbo It appears that the requested content could not load or is not available anymore, however there's plenty more cool stuff to be found on our home page.
Bigganbimbo (bigganbimbo) - Profile | Pinterest Bigganbimbo | Educational research blog online.
সকালের নাস্তা কী দিয়ে করা উচিত?
প্রতিদিন সকালে একটি ডিম খেতে পারেন। ডিম হচ্ছে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার, যা খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে। ডিম শরীরে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে শরীরে শক্তি জোগায়।
এ বিষয়ে বারডেম জেনারেল হাসপাতালের পুষ্টি বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান আখতারুন নাহার আলো যুগান্তরকে বলেন, সকালের নাস্তা সারাদিনের জন্য শরীরকে প্রস্তুত করে। তাই সকালের নাস্তা হওয়া উচিত প্রোটিন ও পুষ্টিসমৃদ্ধ। এ ছাড়া দেরি না করে সকালের নাস্তা সময়মতো খাওয়া উচিত।
তিনি বলেন, ডিম যেভাবেই খান না কেন এর পুষ্টিগুণ কখনও নষ্ট হয় না। ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেলস। প্রোটিনের সব চাইতে ভালো উৎস হচ্ছে ডিম। এতে ক্যালোরিও থাকে বেশ কম।
এ ছাড়া সকালের নাস্তায় আটার রুটি খেতে পারেন। রুটি সঙ্গে সবজি, ভাজি, ডিম অথবা ঝোলের তরকারি কিংবা কলা দিয়ে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ভালো
সকালের নাস্তায় আরও যা খেতে পারেন
খেতে পারেন ওটমিল। এই খাবার সারাদিনের এনার্জিই দেবে। ওটে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফাইবার, ম্যাংগানিজ, কপার, ফসফরাস, আয়রন, জিঙ্ক, ফলেট, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন বি১ এবং ভিটামিন বি৬। ওট খেতে পারেন দুধ, ফল ও বাদাম মিশিয়ে।
সকালের নাস্তা ফলমূলও খেতে পারেন। কলা, আপেল, কমলা, আঙুর খেতে পারেন। নাস্তায় রাখতে পারেন খিচুড়ি। তবে অবশ্যই সবজি খিচুড়ি খেলে ভালো।
মানুষ হাঁটার সময় দুই হাত সামনে পিছনে নাড়ায় কেন?
মানুষের দেহের ভারসাম্য বজায় রাখতে,ভরবের কারণে মানুষ হাঁটার সময় নিজের অজান্তে হাত সামনে পিছনে নড়তে থাকে।
মানুষ যখন হাটে তখন হাটার জন্য একটা কৌণিক ভরবেগ তৈরি হয়। কৌণিক ভরবেগ বেশি হলে হাটার সময় মানুষ উলটে পরে যেতে পারে। তাই হাটার সময়ে আমাদের ডান পা সামনে আগালে বাম হাত পেছনে যায় এবং একইভাবে বাম পা সামনে গেলে ডান হাত পেছনে যায়। এখানে মূলত এক পা সামনে যাওয়ার কারণে যে কৌণিক ভরবেগ তৈরি হয়েছে তা কমিয়ে আনার জন্য বিপরীত দিকের হাত পেছনে যায়। এভাবেই হাত পা এর বিপরীত দিকে চলার জন্য যে বিপরীতমুখী বলের সৃষ্টি হয় তা মোট লব্ধ কৌণিক ভরবেগকে কমিয়ে আনে এবং দেহের ভারসাম্য প্রদান করে।
বরের উচ্চতা বউয়ের থেকে কম হলে কোন সমস্যা হয়/ হবে কি?
প্রশ্ন টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সমাজে তালাক দেওয়ার অন্যতম কারণ হলো শারীরিক তৃপ্তী।শারীরিক তৃপ্তী হলে মেয়েদের মানষিক তৃপ্তী হয়। এটাই অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়েছে। স্ত্রী যদি স্বামী থেকে লম্বা হয় তাহলে ৯৫% স্বামী-স্ত্রী দাম্পত্য জীবনে সুখী হবেনা। কারণ খাটো ছেলেদের তোলনামূলক ভাবে গোপনাংঙ্গ ছোট হয়। লম্বা মেয়েদের গোপনাংঙ্গের গভীরতা অন্য সাধারন মেয়েদের তুলনায় একটু বেশী হয়। সেই দিক থেকে বিচার করলে খাটো পুরুষ এবং পুরুষের থেকে লম্বা নারীর বিবাহ না করাই উত্তম।বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে পরবর্তী প্রজন্ম আকার ছোট হতে পারে। কারণ পিতা এবং মাতার থেকে পরবর্তী তে জিন সঞ্চারিত হবে।
নারী যদি তাহার কামনার দিকটা ত্যাগ করতে পারে তাহলে বিবাহ করলে সমস্যা হবেনা।
আর এটা সম্পূর্ন নির্ধাণ করে নারী পুরুষ অর্থাৎ স্বামী-স্ত্রী তাহাদের মন মানসিকতার কাছে।
ধন্যবাদ
হার্নিয়া কী? হার্নিয়া হওয়ার কারণ কী?
হার্নিয়া আমাদের দেশে সচরাচর দেখা যায় এমন একটি পরিচিত রোগ যাতে নাড়িভূড়ির একটি অংশ উদরগ্রাত্র ভেদ করে অণ্ডথলিতে নেমে যায়। মানুষের পেটের ভিতরে খাদ্যনালী মুখ থেকে পায়ু পর্যন্ত বিস্তৃত, এবং এটি বিশ থেকে ত্রিশ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয় ৷ হার্নিয়ার ক্ষেত্রে পেটের কিছু দুর্বল অংশ দিয়ে ক্ষুদ্রান্ত্রের অংশ বিশেষ অণ্ডথলিতে চলে আসে ৷ তখন কুচকি এবং অণ্ডথলি অস্বাভাবিক ফুলে যায় এবং ব্যথা হয় ।
হার্নিয়া একটি পেটের অন্ত্রের রোগ। হার্নিয়ার কারণে পেটে ছিদ্র হয় এবং ফোলা আকারে এটি বেরিয়ে আসে। যার কারণে মেনিনজিয়াল পটি দুর্বল হয়ে যায়।
রোগের কারণ: আমাদের পেটের কিছু অংশ আছে যেগুলো আশেপাশের অংশ থেকে অপেক্ষাকৃত দুর্বল থাকে ৷ অনেকের জন্মগতভাবে এ অংশগুলো দুর্বল থাকে৷ পেটের ভিতরের চাপ যদি বেশি হয়, যেমন-অনেক দিনের পুরানো হাঁচি, কাশি বা কোষ্ঠকাঠিন্য আছে, তাদের বেলাতেও ক্ষুদ্রান্ত্র এই দুর্বল অংশগুলো দিয়ে বেরিয়ে আসতে পারে৷ উদর এবং উরুর সংযোগ স্থলে হার্নিয়া হতে পারে৷ এটা সাধারণত পুরুষদের হয় ৷ মহিলাদের বেলাতে উরুর ভেতরের দিকে স্ফীত দেখা যায়৷ নাভির চারপাশে বা কোনো একপাশে ফুলে যায়৷ এটাকে নাভির হার্নিয়া বলা হয় ৷ পূর্বে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে এমন জায়গাতেও হার্নিয়া হতে পারে ৷ এটাকে ইনসিশনাল হার্নিয়া বলা হয়৷ ভারী জিনিস তুলতে গিয়ে হতে পারে ৷ পুরুষদের প্রস্টেটের অসুখ, মুত্রাশয়ের অসুখের কারণে হতে পারে ৷ চাপ দিয়ে প্রস্রাব করলে হতে পারে৷ প্রসবের পর ভারি কাজ বা অনবরত সিঁড়ি ভাঙলে হার্নিয়া হতে পারে ৷
ডাক্তাররা এতো ওষুধের নাম কিভাবে মনে রাখেন?
এই প্রশ্নটি অনেকবার অনেকের কাছে শুনেছি। আর যখন সত্যি কথা বলেছি কেউ বিশ্বাস করেনি। যে সত্যি সব ওষুধের নাম আমাদের মনে থাকেনা। রাখা সম্ভবও না।
যেগুলি খুব কমন ওষুধ, জ্বরের বা গ্যাসের বা পেটব্যথার, সেগুলি এমনিই মনে থাকে।যেগুলি অতোটা বেশি লাগেনা, যেমন কিছু অ্যান্টিবায়োটিক, ঘুমের ওষুধ সেগুলো কষ্ট করে মনে রাখতে হয়। যে বিষয় নিয়ে কাজ করি, যেমন আমি চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, তার ওষুধগুলি বারবার দিতে দিতে অভ্যেস হয়ে যায়।
ব্র্যান্ড নাম মনে রাখার জন্য মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ দের কিছুটা দরকার হয়। কনফারেন্স বা সেমিনারে ডিসকাশন করে জানা যায় কোন ব্র্যান্ড কত ভালো কাজ করে-আজকাল ফেসবুক ফোরাম আর হোয়াটসঅ্যাপ গ্রূপে যে যার অভিজ্ঞতা জানালে তার থেকেও শেখা যায়।
সবশেষে ভরসা গুগল। আমার পেশেন্টরা প্রায়ই এসে বলেন তাঁরা অমুক কোম্পানির সিরাম লাগাচ্ছেন বা তমুক ব্র্যান্ডের মলম মাখছেন। কোনটায় কি কম্পোজিশন সেটা মনে রাখা অসম্ভব।
ডাক্তারি পড়লে সারাজীবন নতুন জিনিস শিখতেই কেটে যায়। প্রত্যেক বছর আরো নতুন ওষুধ বেরোচ্ছে।
বার্থোলিনের সিস্ট কী? হলে এর চিকিৎসা পদ্ধতি কেমন?
বার্থোলিন গ্ল্যান্ড বা গ্রন্থি মেয়েদের ভ্যাজাইনা বা যোনিদ্বারের পাশে ২ দিকে অবস্থিত মটরদানার মত আকারের দুটি গ্ল্যান্ড। এদের কাজ হলো যৌন উত্তেজনা বা মিলনের সময় লুব্রিকেশনের জন্য রস নিঃসরণ করা।
অনেক সময় চোট লাগা বা অন্য কোনো কারণে এই গ্ল্যান্ডের মুখটি ব্লক হয়ে গেলে, এর নিঃসৃত রস ভেতরেই জমে গ্ল্যান্ডটি আস্তে আস্তে ফুলে ওঠে। যেহেতু এতে কোনো ব্যথা হয়না তাই যতক্ষন না ফোলা খুব বড় হয়ে যাচ্ছে বা তাতে ইনফেকশন/সংক্রমণ না হচ্ছে ততক্ষণ রোগী নিজেও টের পায় না। একেই বলে বার্থোলিন সিস্ট। নীচে ছবিতে দেখুন:
সিস্ট অবস্থায় চিকিৎসা করলে সহজে সেরে যায়। অনেকদিন চিকিৎসা না করে ফেলে রাখলে সিস্টে ইনফেকশন হয়ে অ্যাবসেস হয়ে যেতে পারে। ভেতরে পুঁজ জমে, লাল হয়ে ফুলে ওঠে, সঙ্গে অসহ্য যন্ত্রণা-হাঁটতেও সমস্যা হয়। এই অবস্থায় সার্জারি ছাড়া সারা মুশকিল।
যখন সিস্ট অবস্থায় থাকে তখন গরম সেঁক, বা সিটজ (Sitz) বাথ দেওয়া যেতে পারে। এতে বাথটাবে বা গামলায় গরম জল ভরে, কখনো কিছু সুথিং ওষুধ দিয়ে নির্দিষ্ট সময় বসে থাকতে হয়।
অ্যাবসেস হলে Incision and drainage করা যেতে পারে, যাতে সার্জেন স্ক্যালপেল দিয়ে ছোট করে কেটে পুঁজ বের করে দিতে পারেন, বা মারসুপিয়ালাইজেশন (marsupialisation) করা যেতে পারে, যাতে উপরের চামড়াটা সরিয়ে পুঁজ বের করে চামড়াটা পাশে সেলাই করে দেওয়া হয়, পুঁজ জমার আর জায়গা থাকেনা। অনেক সময় সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে দেওয়া হয়।
বার্থোলিন সিস্ট একবার হলে আবার হতে পারে। বারবার হলে ডাক্তার বার্থোলিন গ্ল্যান্ডটিকে কেটে বাদ দিয়ে দিতে পারেন।
একটি গ্লাসে টর্নেডো
টর্নেডো ধ্বংসাত্মক হতে পারে।
এটি বড় বড় ভবন ধ্বংস করতে পারে, বাড়ির ছাদ ভেঙে ফেলতে পারে, গাছ উপড়ে ফেলতে পারে, এবং শত শত গজ দূরে গাড়ি নিক্ষেপ করতে পারে।
এমনকি তা আপনাকে তুলে নিতে পারে এবং আক্ষরিক অর্থে আপনাকে অন্য কোথাও ফেলে দিতে পারে।
একটি টর্নেডো, যাকে টুইস্টার বা সাইক্লোনও বলা হয়, এটি পৃথিবীর পৃষ্ঠ এবং একটি বজ্রঝড়ের ভিত্তির মধ্যে বিস্তৃত বায়ুর একটি হিংস্র ঘূর্ণন কলাম।
বাতাসের এই ঘূর্ণি, সাধারণত ফানেল আকৃতির, খুব ধ্বংসাত্মক হতে পারে।
এই পরীক্ষায়, আমরা আমাদের নিজের বাড়িতে নিরাপদে একটি জলের টর্নেডো তৈরি করব এবং এর গতি অধ্যয়ন করব।
এটি একটি সহজ পরীক্ষা শুধু কয়েকটি জিনিসের প্রয়োজন যা আপনি সহজেই রান্নাঘরে খুঁজে পেতে পারেন।
আপনারা বাড়িতে একটি গ্লাসে তৈরি টর্নেডো পছন্দ করবেন বাচ্চাদের আনন্দ দিতে।
আসুন দেখি কিভাবে একটি ঘূর্ণায়মান ঘূর্ণি গঠিত হয়।
নির্দেশাবলী
একটি গ্লাসটি তিন চতুর্থাংশ জল দিয়ে পূরণ করুন।
পানিতে কয়েক ফোঁটা ডিশ সাবান রাখুন।
এক হাত দিয়ে গ্লাস ধরে রেখে, অন্য হাত ব্যবহার করে জলকে দ্রুত বৃত্তাকার
গতিতে নাড়ুন যতক্ষণ না ঘূর্ণায়মান বুদবুদগুলির একটি ঘূর্ণি বা কলাম তৈরি হয়।
জারটি শক্তভাবে আটকে রাখুন এবং আপনার কব্জি ব্যবহার করে জারটিকে বৃত্তে ঘুরান।
তারপর কাঠিটি সরান, বা জারটি নিচে রাখুন, এবং পর্যবেক্ষণ করুন ভিতরে টর্নেডো আকৃতির পানি সহ গ্লাস এবং নীচে ঝলমলে ঝলকানি .
কাচের ভিতরে জলের স্রোত কীভাবে চলে তা দেখতে চকচকে গ্লিটার যোগ করুন
মন্তব্য
যখন আপনি জল নাড়ান বা ঘুরান, কেন্দ্রে একটি ঘূর্ণি তৈরি হয়, টর্নেডোতে ঘূর্ণির মতো।
একটি ঘূর্ণিতে, বাইরের দিকে ঘূর্ণায়মান জলকে ভিতরে থাকা পানির চেয়ে দ্রুত চলতে হয়।
এই কারণেই হারিকেনে প্রবল বাতাস কেন্দ্র থেকে অনেক দূরে অনুভূত হয় কিন্তু কেন্দ্র নিজেই (চোখ) শান্ত থাকে।
এখানে একটি মজার বিজ্ঞানের পরীক্ষা যা অবশ্যই আপনাদের কাছ থেকে "বাহ" রিয়েকশান পাবে। সোডিয়াম অ্যাসেটেট বা গরম বরফ তৈরি করতে বেকিং সোডা এবং ভিনেগার একত্রিত করুন! যখন আপনি এটি ঢালতে থাকবেন তখন তা তাত্ক্ষণিকভাবে স্ফটিক হয়ে যায়, যা আপনাকে স্ফটিকগুলির একটি টাওয়ার তৈরি করতে দেয়। যেহেতু স্ফটিকীকরণের প্রক্রিয়াটি এক্সোথার্মিক, তাই "বরফ" যা স্পর্শে গরম হবে। বিজ্ঞান এত চমৎকার!
আলোর অনিয়মিত প্রতিফলন।
কোন বস্তু থেকে আলোকরশ্মি যখন সরাসরি আমাদের চোখে আসে তখন আমরা বস্তুটিকে যথাস্থানে দেখতে পাই। কিন্তু বস্তু থেকে আলোকরশ্মি যদি সরাসরি না এসে প্রতিফলিত বা প্রতিসৃত হয়ে আমাদের চোখে আসে তখন আমরা বস্তুটির মতো একটি বস্তুকে অন্যস্থানে দেখি; একে প্রথম বস্তুটির প্রতিবিম্ব বলে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Contact the school
Telephone
Address
Mymensingh
2200
Mymensingh Sadar
Mymensingh, 2200
Global-IT Pathshala is one of the best (online based) IT Training Institute in Bangladesh.
Zilla School Road
Mymensingh, 2250
This is the official page of "Origin Academic and Admission Care"
97/8 Patgudam, Bridge More
Mymensingh, 2200
👉🏻যে নিজেকে মুসলিম হিসাবে দাবী করবে ?
Jatiya Kabi Kazi Nazrul Islam University, Trishal
Mymensingh
Help Desk for Department of Film & Media JKKNIU
5B Green House, 27/2 Ram Babu Road
Mymensingh, 2200
Start exploring globally. Build your career as an IT Professional.
Mymensingh
A reliable tuition media that provides quality private teachers from MMC, BAU and Nazrul University for your kids in Mymensingh.
Rasheed Tower, Zilla School Road
Mymensingh
Never let the fear of striking out keep you from playing the game. -Babe Ruth
Trishal Bus Stand Moor ( Beside Mymensingh Mohila College Building 4th Floor)
Mymensingh, 2200
Chase Your Dream to be a Nurse. 💉🩺