Evergreen Rural Development Foundation
Nearby schools & colleges
Kumarkhali
Hospital More
Barokhada
Chourhash
College More
Jhenaidah Highway
Ailchara
Meherpur, Gangni
Bagoan Road
7000
We love our mother land. So we want to do our best Every person should love his/her motherland.
Operating as usual
"ইয়াসিন আলী খান মুক্ত মঞ্চ"
এর উদ্বোধন করলেন এভারগ্রীন পল্লী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের পরিচালক প্রকৌশলী ফেরদৌস ওয়াহেদ খান রাসেল
নিজ গ্রামের সবাইকে নিয়ে পিঠা উৎসব করলেন এভারগ্রীন পল্লী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর পরিচালক প্রকৌশলী ফেরদৌস ওয়াহেদ খান রাসেল
এমন আয়োজন এর জন্য এভারগ্রীন পল্লী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন পরিবার থেকে আপনাকে ধন্যবাদ
শুভ উদ্বোধন হলো গ্রাম্য সাংস্কৃতির লাঠিয়াল খেলা।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ এবং স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
সার্বিক সহযোগিতা করছেন-
প্রকৌশলী মো: ফেরদৌসের খান রাসেল, পরিচালক এভারগ্রিন পল্লী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন।
তেলের দাম ৫৫০ টাকা লিটার হলেও আশ্চর্য হবনা।
ভোজ্য তেলের দাম যদি ৫৫০ টাকা লিটার হয়, তাতে আমার কিছু যায় আসেনা, আমি আশ্চর্য হবনা। কিন্তু কেন? একটু খুলে বলি-
★ সয়াবিন তেল উৎপাদনকারি দেশের তালিকার শীর্ষ ১০ টি দেশের মধ্যে দুটি দেশ হলো রাশিয়া এবং ইউক্রেন। এই খাত থেকে তাদের রপ্তানি আয় যথাক্রমে ৩০১ m$ এবং ২২৪ m$। বর্তমানে রাশিয়া এবং ইউক্রেন থেকে সয়াবিন তেল রপ্তানি ১০০% বন্ধ।
★ সূর্যমুখী তেল উৎপাদনে বিশ্বে প্রথম হলো ইউক্রেন এবং দ্বিতীয় হলো রাশিয়া। তাদের বার্ষিক গড় উৎপাদন যথাক্রমে ৪৪ লাখ মে. টন এবং ৪১ লাখ মে. টন এবং ইউক্রেন তার উৎপাদনের ৮৮% রপ্তানি করে আর রাশিয়া রপ্তানি করে প্রায় ৮৫%। বর্তমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে তাদের রপ্তানি ১০০% বন্ধ।
★ সরিষা বীজ বা সরিষা তেল উৎপাদনে নেপাল বিশ্বে প্রথম হলেও পরের দুটি অবস্থা রাশিয়া ও ইউক্রেনের। এই দুটি দেশ তাদের মোট সরিষা তেল বা বীজ উৎপাদনের প্রায় ৯৩% ই রপ্তানি করে এবং এই রপ্তানিও বর্তমানে ১০০% বন্ধ।
★ পাম তেল বা ভেজিটেবল অয়েল উৎপাদনে বিশ্বে প্রথম ইন্দোনেশিয়া এবং দ্বিতীয় অবস্থানে মালয়েশিয়া। তাদের বার্ষিক গড় উৎপাদন যথাক্রমে ২৪.৫ কোটি মে.টন এবং ৯.৯ কোটি মে.টন। ইন্দোনেশিয়া তাদের মোট উৎপাদনের প্রায় অর্ধেক রপ্তানি করে এবং মার্চ ২০২২ শেষ সপ্তাহ থেকে তারা পাম অয়েল রপ্তানি ১০০% বন্ধ রেখেছে। মালয়েশিয়াও রপ্তানি বন্ধের পরিকল্পনা করছে।
আচ্ছা, এবার আসি বাংলাদেশে।
বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বছরে ২০ লাখ টন ভোজ্য তেলের চাহিদা রয়েছে। ২০২১ সালে ২৭ লাখ ৭১ হাজার টন ভোজ্যতেল আমদানি হয়েছে। বাংলাদেশের সকল প্রকার তেলবীজ থেকে প্রাপ্ত তেল দিয়ে চাহিদার ১০% ও পূরণ হয়না। মোট চাহিদার ৯০% ই পূরণ করতে হয় আমদানি করে। এখানে নির্মম সত্যটা হলো রাশিয়া- ইউক্রেন- ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানি বন্ধের কারণে সারা পৃথিবীতে যোগানে বিঘ্ন ঘটেছে, ফলে আপনার কাছে টাকা থাকলেও তেল কিনতে পাবেননা, বেশি দাম দিয়ে হলেও না। এই সংকট দিন দিন বাড়বেই, যতোদিন রাশিয়া- ইউক্রেন 'ঠিক' না হয়।
বিশ্বে আরেকটি ভোজ্যতেল উৎপাদনের 'গুরু' দেশ হলো আর্জেন্টিনা, তারাও নাকি রপ্তানি সীমিত করবে! আর তাহলে তো বাজারে ভোজ্য তেল দেখা যাবে বলে মনে হয়না।
সুতরাং এই পরিস্থিতিতে দেশবাসীর উচিত তেল খাওয়া কমিয়ে দেওয়া, স্বাভাবিকের ১০ ভাগের এক ভাগ দিয়ে রান্নার চেষ্টা করা। আর আগামী মৌসুমে বেশি করে তেলবীজ চাষ করা।
আর এসব না বুঝলে, এসব করতে ভালো না লাগলে ৫৫০ টাকা লিটার তেল কিনে খেতে হবে.... অথবা এমনও হতে পারে ** হাজার টাকা দিয়েও তেল কেনার জন্য কোন দোকানে তেল পাবেন না ? আর তা না হলে তেলের দাম নিয়ে কোন টু টা শব্দ করা যাবেনা, একদম চুপ! এখানে সরকারের করার কিছুই নাই, ব্যবসায়ীদেরও করার কিছু নাই।
আমি নিজে ফ্রান্সে থাকি *৩ রমজান থেকে এই প্যারিস শহরের কোথাও সয়াবিন তেল ছিল না - যাদের তেলের প্রয়োজন *তারা অধিক দামের #অলিভ অয়েল দিয়ে তরকারি রান্না করেছে( এক লিটার বাংলাদেশের টাকায় ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা) - আমার বাসাতে #ভাজিপোড়া বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছিলাম।
এই সব ফালতু সমালোচনা বাদ দিয়ে **নিজ নিজ জমিতে #সরিষা , #সয়াবিন , #সূর্য মুখি চাষ করার জন্য মাঠে নেমে পড়ুন ! যদি বাংলাদেশের আপামর জনতার চেষ্টা থাকে ইনশাআল্লাহ আগামীর কোন এক সময় #আমরা ভোজ্য তেলে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে সক্ষম হব !
লেখক ফ্রান্স প্রবাসী
মহান স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে, "খান মাহমুদুল হক স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট-২০২২" ফাইনাল খেলা এবং পুরস্কার বিতরণী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশলী ফেরদৌস ওয়াহিদ খান রসেল, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মিরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও পরিচালক এভারগ্রীন পল্লী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন।
....যে তুমি
আমার একান্ত কল্পনার পৃথিবীতে রয়েছো যে তুমি
তার সাথে আমার দেখা ,কথা প্রতিদিন ,অনুক্ষণ ..
সেথায় অনুপ্রবেশ নাই অন্য কারো একেবারেই ,
কোনোমতেই চলে না কারো খবরদারি ...!
সেথা কল্পিত আমার প্রেম কুঞ্জে পথ চলি পায়ে পায়ে,
কত গান ,পুরাতন কথা কত অক্লান্ত বলি বার বার...!
আমার হৃদয় ঝিনুকে ভালোবাসার মুক্তা হয়ে সংগোপনে
রয়েছো যে তুমি, সে যে আমি কত বার গাঁথি হারে ...
কল্পিত সেই জগতে নেই ক্ষুধা ,নেই তৃষ্ণা ,নেই ঘুম ,
নেই ছকে বাঁধা সংসারের কোনো কাজ ...
সময়ের ঘাটতি তাই হয় না আমার কোনো দিন ...!
সেথা অমর প্রেমের ছোট্ট এক সরোবরে ইচ্ছা মতো
তুমি,আমি অমলিন দুটি পদ্ম হয়ে ভাসি ...!
কোনো মায়াবী জোছনায় রুপালি আলোর বন্যায়
আমাদের সেই কুঞ্জ বনে প্রেমডোরে বাঁধা ফুলেল ঝুলনায়,
পুষ্প- বাসে বিভোর পাশাপাশি অনন্তকাল রই যেন বসে..!
আমার সমগ্র চেতনা আর সবটুকু স্মৃতি জুড়ে রয়েছো যে তুমি
সেখানে আমি হারাই ক্ষনে ক্ষনে,বার বার
কখনো বা একসাথে আবার একাকী কখনোও বা...!!
সাহেরা আফজা
আপন মনে ঘরের কোনে
ডিসেম্বর ১২ ,২০১৭
Sent from
বহলবাড়ীয়া ইউনিয়নের কৃতি সন্তান ইন্জিনিয়ার মোঃ
ফেরদৌস ওয়াহেদ খান রাসেলের খুব কাছের ছোট ভাই
সাকিল আহমেদ পাপ্পু আর নেই। ৮/৭/২০১৭ সকাল ১১:৩০ সময়
কুষ্টিয়া -ভেরামারা সড়কে এক মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনায়
মারা গেছে।(ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি
রাজিউন)।তার অকাল মৃত্যুতে এলাকাতে শোকের ছায়া
পড়ে গেছে। স্থানীয় সূএে দূর্ঘটনার মূল কারন জানা যাই,
উপস্থিত জনগন যানাই তালবাড়ীয়া পুলিশ ক্যাম্পের
সামনে মটর শ্রমিক এর টোল আদায়ের ফলে রাস্তাবন্ধ
হয়ে যাই। এতে মানুষজনের ভোগান্তি বেড়ে যাই। এই
জায়গাটি বন্ধ হয়ে থাকার ফলে প্রায়ই দূর্ঘটনা ঘটছে ।
আর প্রান হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ।
জেলা প্রশাসকের কাছে একটা প্রশ্ন রাখলাম:এই টোল
আদায় কি পৌরসভা এলাকায় তোলা উচিত,নাকি
পৌরসভার বাইরে তোলা উচিত?
যদিও আমার এই পোষ্টের কোনো দাম নাই,তবুও সমাজের
প্রভাবশালীদের বলতে চাই,,,, আর কত পাপ্পুর জীবন
নিবেন আপনারা?????
২১ মার্চ আন্তর্জাতিক বন দিবস।
"বন প্রকৃতির শক্তির আধার"
আসুন বন সংরক্ষণ করি
জীবন ও প্রকৃতিকে সমৃদ্ধ করি
আল্লাহ আপনাকে বেহেশত নসিব করুন। আমিন
একাত্তর ৭১ এর দিন গুলি।
৬৮ বছর পর সবচেয়ে বড় চাঁদের দেখা মিলবে আজ। সন্ধ্যার আকাশে দেখা যাবে এই ‘সুপারমুন’কে। সারা রাত ভরে উপভোগ করা যাবে চাঁদের এই মোহময় রূপ। ১৯৪৮ সালের পর এত বড় আর এতটা উজ্জ্বল চাঁদ আর দেখা যায়নি আকাশে। পূর্ণিমার চাঁদ যতটা বড় দেখায় তার চেয়ে ১৪ শতাংশ বেশি বড় দেখাবে এবারের সুপারমুনটিকে।
আর তার উজ্জ্বলতা হবে সাধারণ পূর্ণিমার চাঁদের চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি। ১৪ নভেম্বর সুপার মুনটিকে সবচেয়ে ভালোভাবে দেখতে পারবেন উত্তর আমেরিকার মানুষ। ২০৩৪ সালের ২৫ নভেম্বর আবার একটি সুপার মুন হবে। কিন্তু তখনও চাঁদ এবারের মতো অতটা কাছে আসবে না পৃথিবীর। নভেম্বরের এ পূর্ণিমাকে আমেরিকায় ‘বিভার মুন’ও বলা হয়।
কারণ, অনেক দিন আগে শীতে পশুর লোম দিয়ে গরম পোশাক বানানোর জন্য এই পূর্ণিমাতেই শিকারিরা ফাঁদ পাততেন পশু শিকারের জন্য। এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়ে মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় লুনার স্টাডিজের সহযোগী অধ্যাপক অনির্বাণ মুখোপাধ্যায় বলেন, দু’দিকের অভিকর্ষের টানাটানিতে তাই পূর্ণিমায় পৃথিবীর জলস্তরের উঠা-নামা হয় সবচেয়ে বেশি। যাকে আমরা জোয়ার-ভাটা বলি।
আর ওই পূর্ণিমাতেই যখন পৃথিবীর একদিকে থাকা চাঁদটি তার কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে সবচেয়ে কাছে চলে আসে আমাদের এ বাসযোগ্য গ্রহের (পেরিজি), তখনই হয় সুপার মুন। তিনি এও বলেন, ওই সময় পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব থাকে ২ লাখ ২৩ হাজার ৬৯০ মাইলেরও কম।
কারণ, চাঁদ আমাদের পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে ডিমের মতো কক্ষপথে। ফলে তা কখনও পৃথিবীর কাছে আসে, কখনও তা দূরে সরে যায়, অনেকটা স্বপ্নের মতোই। সবচেয়ে দূরে গেলে সেই দূরত্বকে আমরা বলে থাকি ‘অ্যাপোজি’।
বাংলাদেশ সময় : ১১৩০ ঘণ্টা, ১৪ নভেম্বর ২০১৬
Today general meting at evergreen rural development foundation, reg: kus-953/11
Bahal baria.
Picture general member with DD sir kushtia
One important key to success is self-confidence. An important key to self-confidence is preparation.
১৭ সেপ্টেম্বর ‘শিক্ষা দিবস’
বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাসে ১৯৬২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর একটি অনন্য দিন। আত্মদানে গৌরবোজ্জ্বল এই দিনটি বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ ‘শিক্ষা দিবস’ হিসেবে পালন করে আসছে। কেবল শিক্ষার দাবিতে এমন রক্তক্ষয়ী এবং বিপুল আন্দোলন এ দেশে আর কখনও হয়নি।
১৯৬২ সালটি ছিল আন্দোলনমুখর এক অগ্নিগর্ভ বছর। ১৯৬১ সালের ডিসেম্বর মাসেই আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান ও তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত গোপন কমিউনিস্ট পার্টির নেতা মণি সিংহ ও খোকা রায়-এর মধ্যে সমঝোতার ভিত্তিতে ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়নের মধ্যে আইউব খাঁর সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত হয়। কথা ছিল ১৯৬২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবসেই আন্দোলনের সূচনা হবে।
কিন্তু ১৯৬২ সালের ৩০ জানুয়ারি পাকিস্তানের এককালের প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের কর্ণধার হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে করাচিতে গ্রেফতার করে আইউবের পুলিশ। সোহরাওয়ার্দীর গ্রেফতারের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা না করেই সোহরাওয়ার্দীর মুক্তি ও চার বছরের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে ছাত্রসমাজ আন্দোলনের সূচনা করে। আন্দোলনের মূল সংগঠক ছিল ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়ন। ফেব্রুয়ারিতে শুরু হয়ে তীব্র দমননীতির মধ্যেও এই আন্দোলন মার্চ মাস পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। মাঝে দমন-পীড়নের জন্য কিছুটা স্তিমিত হলেও এপ্রিল থেকে পাকিস্তানের শাসনতন্ত্র ইস্যুতে আবার ছাত্রসমাজ মাঠে নামে।
এসব আন্দোলনের ফলে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ‘ফিল্ড মার্শাল’ আইউব খান পিছু হটতে বাধ্য হন। ১৯৬২ সালের ৮ জুন পাকিস্তানে ৪৪ মাস স্থায়ী সামরিক আইন প্রত্যাহার হয়। বিরোধী দলগুলোর বিরোধিতা সত্ত্বেও একটি সংবিধান জারি, পরোক্ষ ভোটে (ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যদের ভোটে) জাতীয় পরিষদ ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনের মাধ্যমে আইউব খানের বেসামরিক শাসন সুদৃঢ় করা হয়।
এই পটভূমিতে ১৯৬২ সালের আগস্ট মাস থেকে ছাত্রসমাজ আবার ‘শরীফ শিক্ষা কমিশন’-এর বিরুদ্ধে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আন্দোলন শুরু করে। আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল ঢাকা কলেজে। দ্বিতীয়ত, এটিই একমাত্র ছাত্র আন্দোলন, যা ছাত্র সংগঠনগুলোর পূর্ব পরিকল্পনা, তাদের উদ্যোগে বা তাদের নেতৃত্বে শুরু হয় নি। সরকার শরীফ কমিশন বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণের, বিশেষত তিন বছরের ডিগ্রি কোর্স চালু এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে অতিরিক্ত ইংরেজি চাপিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে প্রথমে ঢাকা কলেজের, পরে দেশের বিভিন্ন অংশের কলেজ-ছাত্ররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে সভা-সমাবেশ, প্রতিবাদী মিছিল ইত্যাদি করতে থাকে। বৃহৎ ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের ধারণা ছিল, কেবল শিক্ষার ইস্যুতে বড় কোনো আন্দোলনে ছাত্রসমাজের সাড়া পাওয়া যাবে না। অতীতে জাতীয় রাজনৈতিক ইস্যুর সাথে ছাত্রদের দাবি-দাওয়া জুড়ে দিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলার অভিজ্ঞতাকেই তারা প্রাধান্য দিয়েছিলেন। কিন্তু সাধারণ ছাত্ররা তাদের এই ধারণাকে ভুল প্রমাণিত করে। আন্দোলনরত ছাত্রদের মধ্যে প্রথমে ‘ডিগ্রি স্টুডেন্টস ফোরাম’ নামে এবং পরে ‘ইস্ট পাকিস্তান স্টুডেন্টস ফোরাম’ নামে দলমতের ঊর্ধ্বে সাধারণ ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ প্লাটফরম গড়ে ওঠে। প্রথমে কলেজ-ছাত্রদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও ১৫ আগস্ট থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত আমতলায় ছাত্র সমাবেশের ভেতর দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসমাজও এই আন্দোলনে সম্পৃক্ত হতে শুরু করে।
ছাত্র ইউনিয়ন ও ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ আন্দোলনের বিস্তৃতি এবং তীব্রতা উপলব্ধি করে শিক্ষার দাবিতেই এই আন্দোলনকে আরও সুসংগঠিত এবং কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের অধীনে আনার জন্য ঐকমত্যে পৌঁছান। এবার তাদের উদ্যোগে গড়ে ওঠে ‘সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ’।
ছাত্রসমাজ বিচ্ছিন্ন বিক্ষিপ্তভাবে তিন বছরের ডিগ্রি কোর্স বাতিল বা ইংরেজির বোঝা কমানোর মতো দাবি রেখেই মূল দাবি হিসেবে শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট বাতিলের দাবিটিকে সামনে আনেন।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ১৯৫৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর আইউব খাঁ শিক্ষা সংস্কারের লক্ষ্যে আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে তার এককালের শিক্ষক এবং পশ্চিম পাকিস্তানের শিক্ষা সচিব এসএম শরিফকে চেয়ারম্যান করে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করেন। এই কমিশন ১৯৫৯ সালের ২৬ আগস্ট তার অন্তর্বর্তীকালীন রিপোর্ট পেশ করেন। দীর্ঘদিন পর ১৯৬২ সালে চূড়ান্ত রিপোর্ট ছাপিয়ে গ্রন্থাকারে প্রকাশ করা হয়।
সম্পূর্ণ গণবিরোধী এবং প্রতিক্রিয়াশীল চরিত্রের এই রিপোর্ট কেবল শিক্ষা সংকোচনের দলিলই ছিল না, এই রিপোর্টের অনেক সুপারিশ বাংলা ভাষা এবং বাঙালি জাতিসত্তার মর্মমূলে আঘাত হেনেছিল। রিপোর্টের মূল কয়েকটি সুপারিশ ও অভিমতের মধ্যে ছিলÑ
ক্স শিক্ষা নাগরিকের জন্মগত অধিকার নয়। শিক্ষা একটি উত্তম ব্যয়বহুল বিনিয়োগ।
ক্স অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা অবাস্তব এবং রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয়।
ক্স ষষ্ঠ থেকে ডিগ্রি পর্যন্ত ইংরেজি শিক্ষা বাধ্যতামূলক।
ক্স ডিগ্রি কোর্স হবে তিন বছর মেয়াদি।
ক্স সমগ্র পাকিস্তানের বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের বোধগম্যতার জন্য উর্দুকে জনগণের ভাষায় পরিণত করা। কোরআনের ভাষা আরবি লিপিতে উর্দুর মতো বাংলাও লেখা যেতে পারে। তবে চূড়ান্ত সুপারিশে বলা হয়, বাংলা ও উর্দু লিপি সংস্কার করে রোমান হরফে বাংলা এবং উর্দু লেখা।
শরীফ কমিশনের এসব গণবিরোধী এবং চরম প্রতিক্রিয়াশীল সুপারিশ বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ এবং শিক্ষিত নাগরিক মধ্যবিত্তের মধ্যে তীব্র ঘৃণার সঞ্চার করে। ছাত্রসমাজ শরীফ কমিশন বাতিলের দাবি উত্থাপন করলে তা সামগ্রিকভাবে জনগণের বিপুল সমর্থন পায়। আন্দোলন সংগঠিত ও মিলিটেন্ট রূপ নেয়।
১৫ আগস্ট থেকে আন্দোলনে বাঁধ ভাঙা জোয়ারের সৃষ্টি হয়। একের পর এক ধর্মঘট সমাবেশের কর্মসূচি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে যেমন অচলাবস্থার সৃষ্টি করে, তেমনি ক্রমেই এই আন্দোলনের শ্রমজীবী ও পেশাজীবী বিভিন্ন স্তরের মানুষের অংশগ্রহণ, আন্দোলনটিকে ‘গণ-আন্দোলনে’ রূপান্তরিত করে। ১০ সেপ্টেম্বর সচিবালয়ের সামনে অবস্থানের ঘোষণা দেওয়া হয়। সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ১০ সেপ্টেম্বরের কর্মসূচি বাতিলর করে। তবে তার পরিবর্তে ১৭ সেপ্টেম্বর দেশব্যাপী হরতাল আহ্বান করে।
১০ সেপ্টেম্বর সরকার হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে কারাগার থেকে মুক্তি দেয়। সরকারের প্রত্যাশা ছিল সোহরাওয়ার্দী মুক্ত হলে আন্দোলন স্তিমিত হয়ে পড়বে। কিন্তু এই আশা-দুরাশায় পরিণত হয়।
১৭ সেপ্টেম্বর সারাদেশে অভূতপূর্ব হরতাল ও ছাত্র ধর্মঘট পালিত হয়। রাজপথে নেমে আসে রাজধানী ঢাকার লক্ষ লক্ষ মানুষ। সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশকে সহায়তা করার জন্য ইপিআর ও সেনাবাহিনী নামায়। ছাত্র-জনতার বিশাল জঙ্গি মিছিল হাইকোর্ট পার হয়ে আবদুল গণি রোডে (সচিবালয়ের কাছে) প্রবেশ করতেই মিছিলের ওপর নির্বিচার গুলিবর্ষণ করা হয়। পুলিশের গুলিতে তাৎক্ষণিকভাবে নিহত হন বাবুল এবং বাস কন্ডাক্টর মোস্তফা। গৃহভৃত্য ওয়াজিউল্লাহ গুরুতর আহত হয় এবং সে ১৮ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। ১৭ সেপ্টেম্বর কার্যত ছাত্রসমাজের অভ্যুত্থানে পরিণত হয়। ঐ দিনের বিক্ষোভ মিছিলে শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন স্তরের সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণই প্রধান হয়ে ওঠে।
১৭ সেপ্টেম্বরের হত্যাকা-ের বিরুদ্ধে প্রচ- দমন-পীড়ন ও প্রতিকূলতার মধ্যেও ছাত্রসমাজ আন্দোলন অব্যাহত রাখে। একপর্যায়ে সরকার নমনীয় হতে বাধ্য হয়। ছাত্রসমাজ ও আন্দোলনকারী জনগণের পক্ষে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর গোলাম ফারুকের সাথে আলোচনায় বসেন। ২৪ সেপ্টেম্বর ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ পাকিস্তানের ইতিহাসে সর্বপ্রথম পল্টন ময়দানে জনসভা আহ্বান করে। ঐ জনসভা থেকে সরকারের প্রতি ‘চরমপত্র’ দেওয়া হয়।
ইতোমধ্যে শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সাথে গভর্নর গোলাম ফারুকের কয়েক দফা বৈঠক হয়। ছাত্রসমাজের এই ‘চরমপত্র’ দেওয়ার তিন দিন পর, সরকার শরীফ কমিশন রিপোর্ট স্থগিত ঘোষণা করে। ডিগ্রি কোর্সের ছাত্রদের, যাদের দুই বছর অতিক্রান্ত হয়েছিল এবং তৃতীয় বর্ষে উঠেছিল তাদের বিনা পরীক্ষায় সবাইকে পাস ঘোষণা করা হয়। গ্রেফতারকৃত ছাত্রদের মুক্তি দেওয়া হয়।
অবশেষে বিজয়ের ভেতর দিয়ে বাষট্টির গৌরবোজ্জ্বল ছাত্র আন্দোলনের সফল পরিসমাপ্তি ঘটে। ১৯৬৩ সাল থেকে ছাত্রসমাজ ১৭ সেপ্টেম্বর দিনটিকে প্রতিবছর ‘শিক্ষা দিবস’ হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়। স্বাধীনতার আগে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে শিক্ষা দিবস পালিত হতো।
"২৬ জুন আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস"
আসুন, শিশু ও যুবাদের প্রতি মনোযোগ দেই, তাদের নিরাপদ বেড়ে উঠা নিশ্চিত করি।
- Director,
Evergreen Rural Development Foundation,
Reg. No. Kust-953
রোজার নিয়ত
হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল পবিত্র
রমজানের
রোজা রাখার নিয়ত করছি, যা তোমার পক্ষ
থেকে
ফরজ করা হয়েছে। সুতরাং আমার পক্ষ
থেকে তা
কবুল করো, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও
সর্বজ্ঞ।
ইফতারের দোয়া
হে আল্লাহ! আমি তোমার জন্য রোজা
রেখেছি
এবং তোমার রিজিক দ্বারা ইফতার করছি।
সেহরি: ঢাকার সময়ের সাথে একই হবে
নারায়ণগঞ্জ,টাঙ্গাইল,মুন্সিগঞ্জ,সিরাজগঞ্জ,ঠাকুরগাঁও,নোয়াখালী,
চাঁদপুর
ইফতার: ঢাকার সময়ের সাথে একই হবে
গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ, বাগেরহাট
ঢাকা জেলার জন্য হিজরি ১৪৩৭ রমজান জুন/
জুলাই ২০১৬ ইং
বার - সেহরির - শেষ সময় - ইফতারের সময়
০১ ৭ জুন মঙ্গল ৩-৩৮ ৬-৪৮
০২ ৮ বুধ ৩-৩৮ ৬-৪৮
০৩ ৯ বৃহস্পতি ৩-৩৮ ৬-৪৯
০৪ ১০ শুক্র ৩-৩৮ ৬-৪৯
০৫ ১১ শনি ৩-৩৮ ৬-৪৯
০৬ ১২ রবি ৩-৩৮ ৬-৫০
০৭ ১৩ সোম ৩-৩৮ ৬-৫০
০৮ ১৪ মঙ্গল ৩-৩৯ ৬-৫০
০৯ ১৫ বুধ ৩-৩৯ ৬-৫১
১০ ১৬ বৃহস্পতি ৩-৩৯ ৬-৫১
১১ ১৭ শুক্র ৩-৩৯ ৬-৫১
১২ ১৮ শনি ৩-৩৯ ৬-৫১
১৩ ১৯ রবি ৩-৩৯ ৬-৫২
১৪ ২০ সোম ৩-৩৯ ৬-৫২
১৫ ২১ মঙ্গল ৩-৩৯ ৬-৫২
১৬ ২২ বুধ ৩-৪০ ৬-৫২
১৭ ২৩ বৃহস্পতি ৩-৪০ ৬-৫৩
১৮ ২৪ শুক্র ৩-৪০ ৬-৫৩
১৯ ২৫ শনি ৩-৪০ ৬-৫৩
২০ ২৬ রবি ৩-৪১ ৬-৫৩
২১ ২৭ সোম ৩-৪১ ৬-৫৩
২২ ২৮ মঙ্গল ৩-৪১ ৬-৫৩
২৩ ২৯ বুধ ৩-৪২ ৬-৫৩
২৪ ৩০ বৃহস্পতি ৩-৪২ ৬-৫৩
২৫ ১ জুলাই শুক্র ৩-৪২ ৬-৫৩
২৬ ২ শনি ৩-৪৩ ৬-৫৪
২৭ ৩ রবি ৩-৪৩ ৬-৫৪
২৮ ৪ সোম ৩-৪৪ ৬-৫৪
২৯ ৫ মঙ্গল ৩-৪৪ ৬-৫৪
৩০ ৬ বুধ ৩-৪৫ ৬-৫৪
ঢাকার সময়ের সঙ্গে যোগ করতে হবে
জেলা সেহরি জেলা ইফতার
দিনাজপুর,লক্ষ্মীপুর,জয়পুরহাট, বগুড়া ১ মিনিট
নেত্রকোনা,খুলনা,গোপালগঞ্জ ১ মিনিট
মানিকগঞ্জ,নওগাঁ,কক্সবাজার,শরীয়তপুর ২
মিনিট
মানিকগঞ্জ,ফরিদপুর, নড়াইল,ময়মনসিংহ ২ মিনিট
মাদারীপুর,ফরিদপুর,ভোলা, বরিশাল,নাটোর ৩
মিনিট
মাগুরা,সাতক্ষীরা,টাঙ্গাইল,যশোর ৩ মিনিট
পাবনা, রাজবাড়ী ৪ মিনিট
রাজবাড়ী,ঝিনাইদহ,সিরাজগঞ্জ,শেরপুর,জামালপুর
৪ মিনিট
ঝালকাঠি,গোপালগঞ্জ,মাগুরা,রাজশাহী,কুষ্টিয়া,পটুয়াখালী
৫ মিনিট
কুষ্টিয়া,পাবনা ৫ মিনিট
পিরোজপুর,নড়াইল,বাগেরহাট,চাঁপাইনবাবগঞ্জ,
ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা৬ মিনিট
বগুড়া, চুয়াডাঙ্গা ৬ মিনিট
খুলনা, যশোর,মেহেরপুর,বরগুনা
৭ মিনিট
নাটোর,মেহেরপুর,গাইবান্ধা,কুড়িগ্রাম ৭ মিনিট
রাজশাহী, নওগাঁ, জয়পুরহাট,লালমনিরহাট ৮ মিনিট
সাতক্ষীরা ৯ মিনিট
রংপুর ৯ মিনিট
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ১০ মিনিট
দিনাজপুর,নীলফামারী,ঠাকুরগাঁও ১১ মিনিট
পঞ্চগড় ১২ মিনিট
ঢাকার সময় থেকে কমাতে হবে জেলা
সেহরি জেলা ইফতার
গাজীপুর,নীলফামারী,পঞ্চগড়,ফেনী,চট্টগ্রাম
১ মিনিট
শরীয়তপুর,মুন্সীগঞ্জ,মাদারীপুর,নারায়ণগঞ্জ,নরসিংদী,
সুনামগঞ্জ,পিরোজপুর ১ মিনিট
নরসিংদী, কুমিল্লা,জামালপুর,
রংপুর,গাইবান্ধা,বান্দরবান ২ মিনিট
ঝালকাঠি, বরগুনা,বরিশাল, চাঁদপুর ২ মিনিট
ময়মনসিংহ,লালমনিরহাট,শেরপুর,রাঙ্গামাটি ৩ মিনিট
ভোলা,হবিগঞ্জ,পটুয়াখালী,ব্রাহ্মণবাড়ীয়া ৩
মিনিট
কিশোরগঞ্জ,ব্রাহ্মণবাড়ীয়া,কুড়িগ্রাম,খাগড়াছড়ি
৪ মিনিট
লক্ষীপুর,সিলেট,মৌলভীবাজার,কুমিল্লা ৪
মিনিট
নেত্রকোনা ৫ মিনিট
নোয়াখালী ৫ মিনিট
হবিগঞ্জ ৬ মিনিট
ফেনী ৬ মিনিট
সুনামগঞ্জ,মৌলভীবাজার ৮ মিনিট
খাগড়াছড়ি ৮ মিনিট
চট্টগ্রাম ৯ মিনিট
সিলেট ১০ মিনিট
রাঙ্গামাটি ১০ মিনিট
বান্দরবান,কক্সবাজার ১১ মিনিট
আল্লাহ আমাদের সবাইকে রমজানের সকল
রোজা সঠিক ভাবে পালন করার মতো তৌফিক
দান করুন (আমিন)
বাল্যবিয়ে: বর ও কাজীর কারাদণ্ড
জেলা প্রতিনিধি, Æryåñ Shøhâñ
কুষ্টিয়া: জেলার মিরপুর উপজেলায় বাল্যবিয়ের আয়োজন করায় বর রফিকুল মল্লিক (২৪) ও কাজী শাহাবুল ইসলামকে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
শনিবার (৪ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মিরপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) গাজী তারিক সালমন তাদের একমাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
সাতবাড়ীয়া এলাকায় আত্মীয়ের বাড়িতে ফাইদার মল্লিকের ছেলে সঙ্গে মজমপুর এলাকার লিটনের মেয়ের বিয়ের প্রস্তুতি চলছিল। সে কুষ্টিয়া কলকাকলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী ছিলো।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) গাজী তারিক সালমন বলেন, শুক্রবার দিবাগত রাতে সাতবাড়ীয়া এলাকায় একটি বাল্য বিয়ে হচ্ছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে বর ও কাজী আটক করে। বরের দুলা ভাইয়ের বাড়িতে বিয়ের আয়োজন সম্পন্ন হয়।
তিনি আরো বলেন, বাল্যবিয়ে আমাদের সমাজে একটি ভাইরাস। এটা নির্মূল করা গেলে মাতৃ মৃত্যুর হার অনেক কমানো যাবে। আর যে সকল কাজী বাল্যবিয়ে দেয় তাদের কঠোর শাস্তি হয়া উচিত।
Timeline Photos
খাঁন মাহমুদুল হক ফুটবল টুনামেন্ট ২০১৬ ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হলো। এই খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয় ইকরা ষুব সংঘ।
good morning everyone
...
Khan mahmudul Haque Football Tournament- 2016
Khan Mahmudul Haque Football Tournament -2016
khan mahmadul haque football tournament 2016.
opening time just photo session with players
We are lost our boyhood and...............
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Telephone
Website
Address
Kushtia To Dhaka Highway
Kushtia
7030
Opening Hours
Monday | 09:00 - 17:00 |
Tuesday | 09:00 - 17:00 |
Wednesday | 09:00 - 17:00 |
Thursday | 09:00 - 17:00 |
Saturday | 09:00 - 17:00 |
Sunday | 09:00 - 17:00 |
Bheramara
Kushtia, 7040
It's a sister concern of Proceed Education Family. The school is well decorated.
Islamic University
Kushtia, 7003
অনলাইনের মাধ্যমে কুরআন ও সুন্নাহ শিক্ষার বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
Dangmorka Bazar, Bagoan Road, Daulatpur
Kushtia, 7052
We are here to provide quality education. Now we have PRE-KG, KG, ONE, TWO, THREE, FOUR, FIVE & SIX.
Kushtia, 7000
পবিত্র কুর'আন ও সহীহ হাদীসের আলোকে পরিচালিত, একটি যুগোপযোগী মানসম্মত ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।