
দারুল কুরআন,বানিয়াচং
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from দারুল কুরআন,বানিয়াচং, School, বড় বাজার, বানিয়াচং, হবিগঞ্জ ।, Habiganj.
Operating as usual


প্রাইভেট মুক্ত শিক্ষা

আলোকিত জীবনের পথপ্রদর্শক

আলোকিত জীবনের রাহবার "দারুন নাশাত"

ডিজি ল্যাব মেডিক্যাল সার্ভিস

Md Muklisur Rahman
দীনি কাজে সহযোগী হই প্রতিপক্ষ না
........................................................
দীনি কাজ যে কোন স্থানে, যে কোন ভাবে, যে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান করুক, তাতে আমার সাহায্যই তো হচ্ছে- যেহেতু আমি ও দীনি কাজ করছি, সবার লক্ষ্য তো দীনি উন্নতি- তাহলে কেন অন্য কারো উন্নতি আমার ভাল লাগবে না? অন্য কোন দল বা প্রতিষ্ঠান উন্নতি লাভ করলে আমার তো খুশি হওয়ারই কথা, তাই না?
বর্তমান সময়ে আমাদের মাঝে সহনশীলতা, সহযোগিতা, সহমর্মিতার মনোভাবের বড়ই অভাব। বৃহত্তর লক্ষ্য অর্জনে সবাইকে সহযোগী হিসেবেই কাজ করতে হবে।খানকাহ, মক্তব, মাদরাসা, মসজিদ, রাজপথ, মিডিয়া, যে যেখানেই কাজ করি সবাই সবার সহযোগী হই, কেউ কারো প্রতিপক্ষ না, তাহলেই বৃহত্তর লক্ষ্য অর্জন হবে। আল্লাহ তা’লা আমাদেরকে কবুল করুন।
শেষ করি একটি গল্প দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জন কেনেডি একদিন ‘নাসা’ (মহাকাশ গবেষণা সংস্থা) পরিদর্শনে গেলেন এবং দেখলেন এক ব্যক্তি ঝাড়ু দিচ্ছে, প্রেসিডেন্ট জিজ্ঞেস করলেন, “আপনি কি করছেন?” ওই ব্যক্তি উত্তর দিলেন, “আমি একজনকে চাঁদে পাঠাতে সাহায্য করছি”।

Md Muklisur Rahman
পৃথিবীর বৃহত্তম গ্রাম উলামা নগরী খ্যাত বানিয়াচংয়ের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত, বহু আল্লাহ ওয়ালা বুজুর্গানে দীনের স্মৃতি বিজরিত, অসংখ্য উলামায়ে কেরামের শৈশব কৈশোরের আলোকজ্জল বাতিঘর; আল- জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল কুরআন বানিয়াচং। দারুল কুরআন- কুরআনিক হোম, কুরআনের ঘর, নববী কানন ।
আমার সৌভাগ্য হয়েছে, এই বাতিঘর থেকে আলো পাওয়ার। আমার শৈশব কৈশোরের একটি বিশাল অংশ এই পবিত্র নববী কাননে আশ্রয় দিয়ে আমার মাওলা আমাকে ধন্য করেছেন। আমি ধন্য হয়েছি আলোর সমুদ্রে অবগাহন করে। আমি কৃতজ্ঞ আমার মুনিবের প্রতি- আমাকে প্রবিত্র আঙ্গিনায় প্রবেশের সুযোগ দানের জন্য- শ্রদ্ধা, সম্মান, দুয়া, ভালবাসা; আমার মা বাবা, আসাতাজায়ে কেরামের প্রতি। দুয়া তাদের জন্য- যারা এই প্রবিত্র বাগান নির্মাণ করেছেন, নির্মাণে সহযোগিতা করেছেন, সময়, শ্রম, মেধা, অর্থ দিচ্ছেন, দুয়া করছেন। আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন। আল্লাহই একমাত্র তৈফিক দাতা।
জামেয়া দারুল কুরআন- দীনি শিক্ষার এক অনন্য মারকাজ। উম্মতের দীনি তাকাযা পূরণের দীপ্ত শপথে বলিয়ান, চির উন্নত, ঐতিহাসিক এক দুর্গ। বহু উলামায়ে কেরামের সবকের শুরু এই কাননে। অসংখ্য মুফতি সাহেবদের প্রথম পাঠ এই বাগানে। অনেক বড় বড় মুহাদিস সাহেবদের প্রথম হাদিসের দারস ও হয়েছে এই জামিয়ায়। জামিয়া দারুল কুরআন বহু খ্যাতিমান আলেম, লেখক, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, দায়ী, ইমাম, শিক্ষকের জন্ম দিয়েছে। এমনকি দেশে-বিদেশের বিভিন্ন নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত, গবেষণারত আছেন জামেয়ার সাবেক ছাত্ররা।
বহু প্রতীক্ষিত, অসংখ্য মানুষের প্রত্যাশিত ও দীর্ঘ দিনের আকাঙ্ক্ষিত বিষয় ছিল জামেয়ায় হাদিছের সর্বোচ্চ ক্লাস দাওরায়ে হাদিছ এর দারস শুরু হওয়া। আলহামদুলিল্লাহ। ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ- সকল প্রশংসা তো একমাত্র আল্লাহর জন্যই- আগামি শিক্ষাবর্ষে শুরু হতে যাচ্ছে হাদিছে নববির দারস।
আগামি ১৯ জুলাই হবে দাওরায়ে হাদিছের সবকের ইফতেতাহ। আল্লাহ কবুল করুন।
এর মাধ্যমে জামিয়া দারুল কুরআন হবে বানিয়াচংয়ের সর্বোচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। মাস্টার্স সমমানের পড়াশুনা হয় এমন কোন প্রতিষ্ঠান বানিয়াচং এ ছিল না। অনন্য উচ্চতায় জামেয়া দারুল কুরআন। দাওরায়ে হাদিছের ক্লাস ই শেষ সংযোজন নয়। আমরা আশা করি পর্যায়ক্রমে তাফসির, উচ্চতর হাদিছ গবেষণা, ইফতা, আদব, ভাষা ও সাহিত্য ইত্যাদি বিভাগ গুলো ও জামিয়ায় খোলা হবে। আমরা বিশ্বাস করি দক্ষ উস্তাদমণ্ডলী, যোগ্য পরিচালনা, সবার আন্তরিক দুয়া ও সহযোগিতায় জামেয়া তার মাঞ্জিলে মাকছুদের দিকে এগিয়ে যাবে।

আলেম না হয়েও দ্বীনের অনেক খেদমত করা যায়, আলেম না হলেও ইসলামের অনেক কাজ করা যায়। যার প্রমাণ আমার বড় ভাইয়ের শ্বশুর আমার তালই, মরহুম আব্দুর রহমান সাহেব(নন্দী পাড়া) তিনি আজ রাত ১১:০০ টায় ইন্তেকাল করেছেন। তিনি ছিলেন বানিয়াচং এর আলেম সমাজের খুবই প্রিয়পাত্র। বিচক্ষণতা ও দূরদর্শীতায় তিনি অনেক এগিয়ে। আমি নিজেও দেখেছি বৃদ্ধ শরীর নিয়েও অনেক ইসলামের খেদমত করেছেন। আমার এখনো স্পষ্ট মনে আছে একদিন রাত্রে উদীচীর গানের অনুষ্ঠানে বিরোধিতায় উনি অক্ষম শরীর নিয়ে আমাদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ভাল করে হাটতে পারছিলেননা শারিরিক অক্ষমতার কারনে, কিন্ত ঈমানী জজবাতে সব অক্ষমতা তুচ্ছ করে লাঠিতে ভর করে খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটছিলেন। উনার শূন্যতা পূর্ন হবার নয়। দোয়া করি, আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুন। আমিন

আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল কুরআনের দক্ষিন পার্শ্বস্থ শিক্ষা ভবনের তৃতীয় তলা নির্মাণ কাজ শুরু।

কাকে কয়েদখানার ভয় দেখাও?
সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর
মাসিক রহমত, মে ২০১১
লিখতে পারাটা দোষ না। বলতে পারাটাও দোষ না। আবার কোনো কিছু পড়তে পারা, পড়াটাও দোষ না। এসবের জন্য স্বাধীনতা আছে। রাষ্ট্রকর্তৃকপ্রদত্ত বহুমূল্যের ‘বাকস্বাধীনতা’। আমরা ব্যাকুল হয়ে সেই বাকস্বাধীনতার তত্ত্ব তালাশ করি। আমাদের মহান সংবিধান বাকস্বাধীনতা বলতে কী বুঝিয়েছে, সংবিধানের কোন কোন ধারায় কতো কতো অনুচ্ছেদে বাকস্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে- তা জানা আমাদের একান্ত দরকার। আমাদের জানা প্রয়োজন, সত্যকথা লিখলে ঠিক কোন ধারার আওতায় আমাদের বাকস্বাধীনতা খর্ব হয়। কারণ, অধুনাসময়ে আমাদেরকে অজানা এক ভয়ের মর্গে ঢুকিয়ে কফিন করে রাখা হয়েছে। যেকোনো সময় শুরু হবে জল্লাদের ব্যবচ্ছেদ। চারদিকে মমির মতো মানুষের সারি সারি মুখ, সেই মুখে অশ্রাব্য সব বলিরেখা আঁকা। চকচকে ইস্পাতের বেড়ি, মুখ খুললেই বারুদের গন্ধে আটকে আসে গলা। কথা বললেই থ্রি নট থ্রি রাইফেলের কুৎসিত ঝংকার, রক্তের নেশায় ঢেউ উঠে বুটজুতোর তালভাঙ্গা প্যারেডে। তাই আমাদের সংবিধান জানা প্রয়োজন।
নয়তো একদিন আমাকেও দেখা যাবে টিভি পর্দায়, দৈনিকের শেষপাতায়। র্যাবের ফটোসেশনের রঙিন ছবিসহ। নিচে লেখা থাকবে- ‘আপত্তিকর লেখালেখির কারণে একজন গ্রেফতার’। সামনে থাকবে ‘আপত্তিকর’ বস্তুবিশেষ, আপত্তিকর দলিল দস্তাবেজ, আপত্তিকর আরো যা যা আছে পুলিশের গোডাউনে সংরক্ষিত। এমনই হয় শুনেছি। পুলিশের গোচরে সবিনয় নিবেদন, আমার থাকবার ছোট কামরায় ‘আপত্তিকর’ তেমন বই-টই নেই খুব একটা। তবে চারখানা কুরআন মাজীদ আছে। ‘আপত্তি’ দিয়ে ঠাসাগ্রন্থ! এ এমনই এক গ্রন্থ, যার প্রতি পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় তোলা যায় আপত্তি। কেননা, এই গ্রন্থে পিতার সম্পত্তিতে ছেলে এবং মেয়েকে সমান অংশ দেয়ার কথা বলা হয়নি। এ গ্রন্থে দুর্নীতি করলে রাষ্ট্রকর্তৃক শেয়ারকেলেঙ্কারির হোতাদের হাত কেটে দেবার নির্দেশ আছে। এ গ্রন্থে কিছু কিছু আলেমকে বলা হয়েছে দোজখের চেরাকাঠ। কোনো কোনো শহিদকে বলা হয়েছে অহেতুক আস্ফালন। কোনো কোনো নেতাকে বলা হয়েছে কেয়ামতের আলামত। নিয়ে যান এই আপত্তিকর সবগ্রন্থ। বাজেয়াপ্ত করুন নারীর প্রতি অবিচার করা এই গ্রন্থ। মানুষের ভালোমানুষির মুখোশ খুলে দিয়ে তাদের অপমানিত করে যে গ্রন্থ, পাঠনিষিদ্ধ করুন সেই গ্রন্থের। ছবি তুলে টিভি-পত্রিকায় এবং পোস্টার-ব্যানার সেঁটে দিন দেয়ালে দেয়ালে। আর বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে জারি করুন রাষ্ট্রীয় ফরমানÑ যে ঘরেই এ আপত্তিকর গ্রন্থ পাওয়া যাবে সেই-ই ‘আন্ডার এ্যারেস্ট’।
সেই তো ভালো হয় তাদের জন্য। নারীর সমঅধিকার দেয়ার নীতিতে আপত্তি তোলার কোনো দলিলই থাকবে না আর বাংলাদেশে। সমগ্র বাংলাদেশ হয়ে যাবে কুরআনহীন বাংলাদেশ। সমস্ত মুসলমান হয়ে যাবে পক্ষাঘাতগ্রস্ত মুসলমান।
২.
এই ভয় নিয়েই আছি। এমন ভয়ের মধ্যেই বাঁচি। এই বেঁচে থাকার মূল্য অনেক। আঘাতে আঘাতে বেঁচে থাকা। প্রথম আঘাত আসবে দাড়ি-টুপি, বোরকা-হিজাব, শব্দ ইসলামের ওপর। এরপর হামলা হবে ধর্মবিবৃত আইন ফতোয়ার ওপর। বাড়তে থাকবে আঘাতের প্রকোপ। তারপর বলবে, কুরআনের এই আয়াত মানি না- আঘাত হানো। আঘাত আসবে। ওই আয়াত সভ্যতার সঙ্গে যায় না- আঘাত হানো। আঘাত আসবে...। একসময় দেখবে কিছুই মেলে না। পশ্চিমা সমঅধিকার সমাজের সাথে তাল মেলানো যাচ্ছে না কিছুতেই। তখন ক্রুদ্ধ হয়ে বলে ওঠবে, ‘এ কেমন ধর্মগ্রন্থ, কিসের কুরআন যেখানে প্রকাশ্যসঙ্গমের অনুমতি দেয়া হয় না’? খোদার কসম! সেই সময় সমাগত।
এভাবেই আঘাত আসছে। ধীরে ধীরে আঘাতের ব্যাপ্তি বাড়ছে, ব্যাসার্ধ বাড়ছে। আমরা আজান শুনে কয়েক ওয়াক্ত জামাত সহকারে নামাজ আর ইসলামি ব্যাংকের শরিয়াহ ডিপোজিটে টাকা রেখে ভাবি, এইতো ইসলামি সমাজব্যবস্থা। খলিফা দ্বিতীয় ওমরের শাসনে বাস করছি! বেহায়া, নির্লজ্জ, মিথ্যাবাদী মহিলাদেরকে ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে বলি, জিহাদে আফজাল করলাম। ‘আফজালুল জিহাদি কালিমাতু হাক্কিন ইনদা সুলতানিন জায়ির’- ঘুরিয়ে দেন হাদিসের সহজ স্বীকারোক্তি। ‘ইনকিলাব’ কিংবা ‘নয়া দিগন্ত’ আট টাকা দিয়ে কিনে পড়ে তৃপ্তিবোধ করি, বড় একটা ধর্মীয় কাজ করে ফেললাম। ইসলামপ্রচারের জন্য আট টাকা মুক্তহস্তে দান! ইসলামের জন্য আমাদের প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির সীমারেখা ওই পর্যন্তই।
৩.
হেফাজতের মিছিলে শিশুদের ব্যবহার দেখে অনেক পত্রিকা হামদর্দিতে ‘আহা উহু’ করে উঠেছেÑ ‘মিছিলে কেনো শিশুদের ব্যবহার’? এ প্রশ্ন তো আমাদেরও। মিছিলে শিশুরা কেনো আসতে বাধ্য হলো? সাত বছরের যে ছেলেটি কুরআন মুখস্থ করছে সে যদি জানতে পারে তার পঠিত কুরআনের আয়াতগুলোকে মিথ্যাপ্রতিপন্ন করছে কেউ, তাহলে সে পথে নামলে আপনি তাকে বাধা দেবেন কোন যুক্তিতে? বয়স হওয়ার পর থেকে সে শুনে এসেছে এই কুরআনের প্রতিটি আয়াত, প্রতিটি হরফ, প্রতিটি যের-যবর-পেশ-নোকতা সত্য। তার সামনেই যদি বলা হয়, কুরআনের অমুক আয়াতটি বাংলাদেশে এখন থেকে উল্টো করে পড়তে হবেÑ তাহলে সে পথে নামবে না তো কে নামবে পথে?
মুক্তিযুদ্ধে যারা কিশোর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তারা এখন হিরো। কারণ কিশোর হয়েও তারা মুক্তিযুদ্ধের কঠিন সময়ে মাতৃভূমির জন্য জীবনদানে পিছপা হননি। দেশের জন্য ভালোবাসা থেকেই তারা সম্মুখসমরে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। এ কারণে তারা এখন সবার সম্মানীয়। সেই তাদের বয়সের কোনো কিশোর যদি তার একান্ত ভালোবাসার, বিশ্বাসের কুরআন হাতে নিয়ে কুরআনের আইনকে রক্ষার জন্য যৎসামান্য হরতালে অংশগ্রহণ করে তাহলেই তাকে ভিলেন বানানো হয়। চল্লিশ বছরে বাংলাদেশের মানুষের বিবেচনাবোধ এতোটা পরিবর্তন হয়ে গেলো? প্যালেস্টাইনের শিশুরা প্রতিদিন ইসরাইলি ট্যাঙ্কের দিকে পাথর ছুড়ে মারে। আমাদের পত্রিকাগুলো সমব্যথী হয়ে তাদের সাহসের তারিফ করে ছবি ছাপে। কাশ্মিরের ছেলেদের ছবিও আমরা দেখি। তারাও নায়কই হয়। কেবল বাংলাদেশের ছেলেরা কুরআন হাতে পথে নামলে আমাদের মানবাধিকারের চৌদ্দপুরুষ ‘হায় হায়’ করে ওঠে।
কুরআন নিয়ে আরববিশ্বে হরহামেশা মিছিল হয়। কুরআন মুসলমানদের একটি সিম্বল, পরিচয়। শুধু আরব বলি কেনো, ইদানীং ইউরোপ-আমেরিকার মুসলমানরাও হিজাব বা যেকোনো অধিকার আদায়ের জন্য কুরআন হাতে মিছিল করে। আমাদের পত্রিকাগুলোও ফলাও করে সেসব ছাপে। আর আমাদের দেশের মুসলমানরা কুরআন নিয়ে রাজপথে নামলে তারা হয়ে যায় কুরআন অবমাননাকারী। এই কুরআন আর আরবের কুরআন কি ভিন্ন? ভিন্ন না হলে পত্রিকাগুলোর দুইধরনের চারিত্রিক মাধুর্য্য (!) ধরা পড়ে কেনো?
কী করলে কুরআনের অবমাননা হয় একজন মাদরাসাশিক্ষার্থীর চেয়ে একজন নাস্তিক কি বেশি জানে? হজরত আলি ও মুআবিয়ার মধ্যে সংঘটিত সিফফিনের যুদ্ধে কুরআন বর্শায় গেঁথে শান্তিপ্রস্তাব কামনা করা হয়েছিলো। যিনি বর্শায় কুরআন গেঁথেছিলেন তিনি রাসুলের একজন সাহাবি। নাম সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস। চিনতে পারছেন তাকে? আশআরায়ে মুবাশশারাদের একজন। যারা পৃথিবী থেকেই শুনেছিলেন স্বর্গপ্রাপ্তির খোশখবর। ইচ্ছে হলে তাকে আখ্যায়িত করুন কুরআন অবমাননাকারী হিসেবে।
এইসব দিয়ে আমাদের ভয় দেখাও। কলমবাজির শয়তানি দিয়ে আমাদের ভয় দেখাও। আইনের ফোকড় দিয়ে আমাদের সাপের পাঁচ পা দেখাতে চাও। রিমান্ডের চিৎকার শুনিয়ে আমাদের কলজে কাঁপাতে চাও। একবার ভেবেছো কাকে কয়েদের ভয় দেখাও তোমরা? সেই মুহাম্মদের দাসকে? যে মুহাম্মদ আবুতালিব গিরিপথে টানা তিনবছর নির্বাসনের যাতনা সয়েছেন। ইমাম আবু হানিফার অনুসারীকে? কয়েদখানায় যাকে বিষ দিয়ে হত্যা করেছিলো শাসকগোষ্ঠী। ইমাম আহমদের অনুসারীকে? খলিফার জল্লাদ অকথ্য নির্যাতনে যাকে বেহুশ করে ফেলেছিলো। মুহাম্মদ বিন কাসিমের বংশধরদের? জেলখানাই হয়েছিলো যে বীরের শেষ জায়নামাজ।
আর কতো ইতিহাস শুনতে চাও? শায়খুল হিন্দ, শায়খুল ইসলাম, ফরিদপুরী, আতহার আলী; এ শতাব্দীর শায়খুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হক কিংবা মুফতী ফজলুল হক আমিনী। আমাদের সমগ্র ইতিহাস কালো হয়ে আছে কয়েদখানার গরাদে। জেলখানার কঠিন দেয়াল দিয়েই রচিত হয়েছে আমাদের পুনর্জন্মের কবরপাঠ। শেকল আর জিঞ্জিরের ঝংকার দিয়েই লেখা হয়েছে আমাদের বিজয়ের জয়গান। আমাদেরকে আর যাই করো, কয়েদখানার ভয় দেখিও না।
আওয়ামীলীগ দলটা তোমাদের, তোমাদের দলে তাকে রাখবে কি না এটা একান্তই তোমাদের ব্যাপার। কিন্তু দেশটা আপামর ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনতার, সুতরাং এই দেশের মালিকেরা এই মুরতাদ লইত্যা কে দেশে ঢুকতে দিবেনা, এই দেশে থাকতে দিবেনা।
আইওয়াশ বন্ধ করেন
রোজার ফযীলত
সিয়াম পালনের ফযিলত অগণিত। সিয়াম পালনকারীকে আল্লাহ নিজে যথার্থ পুরস্কার দেবেন। সিয়াম পালনকারীকে যেসব পুরস্কার ও প্রতিদান আল্লাহতায়ালা দেবেন তার কিছু অংশ এখানে উল্লেখ করা হলো :
১. আল্লাহ স্বয়ং নিজে সিয়ামের প্রতিদান দেবেন। হাদীসে কুদসীতে আছে, আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘‘মানুষের প্রতিটি ভাল কাজ নিজের জন্য হয়ে থাকে, কিন্তু সিয়াম শুধুমাত্র আমার জন্য, অতএব আমি নিজেই এর প্রতিদান দেব। (বুখারী)
২. সিয়াম অতি উত্তম নেক আমল। আবু হুরাইরাহ (রাঃ) রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম'র একটি হাদীসে তিনি বলেছিলেন, ‘‘হে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আমাকে একটি অতি উত্তম নেক আমলের নির্দেশ দিন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি সিয়াম পালন কর। কেননা, এর সমমর্যাদা সম্পন্ন কোন আমল নেই।’’ (নাসাঈ)
অন্যান্য ইবাদত মানুষ দেখতে পায়। কিন্তু সিয়ামের মধ্যে তা নেই। লোক দেখানোর কোন আলামত সিয়াম পালনে থাকে না। শুধুই আল্লাহকে খুশী করার জন্য তা করা হয়। তাই এ ইবাদতের মধ্যে রয়েছে বিশুদ্ধ ইখলাস। হাদীসে কুদসীতে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘‘সিয়াম পালনকারী শুধুমাত্র আমাকে খুশী করার জন্যই পানাহার ও যৌন উপভোগ পরিহার করে।’’
৩. জান্নাত লাভ সহজ হয়ে যাবে। সহীহ ইবনু হিববান কিতাবে আছে আবু উমামা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জিজ্ঞাসা করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমাকে এমন একটি আমল বলে দিন যার কারণে আমি জান্নাতে যেতে পারি। তিনি বললেন, তুমি সিয়াম পালন কর। কেননা এর সমমর্যাদাসম্পন্ন কোন ইবাদাত নেই। (নাসাঈ)
(চলবে)

পুলিশের উপস্থিতি বিহীন, দুই একজন হল পরিদর্শকের তত্ত্বাবদানে শতভাগ নকল মুক্ত পরীক্ষা। তথাকথিত প্রগতিবাদীরা আর মাদ্রাসা শিক্ষার বিরোধিতাকারীরা এর থেকে অনুমান কর আমাদের গুরুভক্তি ও সুশৃঙ্খলতা।
RAKIB BIN RASID
সরকারের অতিরিক্ত নাটক দেখে দেখে এখন রিয়েলিটিকেও নাটক মনে হয়। দশ ট্রাক অস্ত্র থেকে শুরু করে মারাত্মক যুদ্ধাস্ত্র ও সমরাস্ত্রের বড় বড় চালান ধরা পরে মাগার অস্ত্রের সাথে কোন অপরাধী ধরা পরেনা। না জানি আবার কোন নতুন নাটক মঞ্চস্থ হতে যাচ্ছে সাতছড়ির ঘটনার সাথে। হয়তো ভারতের নতুন ক্ষমতাসীন প্রভূদের মনোরঞ্জন প্রাপ্তির মানসে এই অস্ত্রের মালিকানা উলফা কিংবা ত্রিপুরা লিবারেশন আর্মির দাবী করা হতে পারে। কিংবা আইসিইউ তে থাকা বহুল সমালোচিত র্যাব এর হারানো ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার করতে সাজানো হতে পারে এই নাটক। আবার বিরোধী দল ও মত দমনে এটা একটা মোক্ষম চাল হতে পারে। বাংলাদেশের এতো গুলো চৌকস গোয়েন্দা সংস্থা থাকাবস্থায় এতো বিপুল পরিমান অস্ত্র কিভাবে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে? বিগত জোট সরকারের মন্ত্রিরা যদি দশ ট্রাক অস্ত্রের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে পারে তবে বর্তমান সরকার দুধে ধোয়া তুলসী হবে কেন?? কারন প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া এতো বড় কিছু করা অকল্পনীয়। একটা সত্য জিনিস আমাদের সরকার বুঝেনা, অতিরিক্ত উলফা বা ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদ বিদ্ধেস আমাদের দেশের আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পারে বিপন্ন হতে পারে আমাদের সার্বভৌমত্ব। আমাদের সরকার ঠিকই অবলীলায় অনুপ চেটিয়া সহ অনেক ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীকে ভারতের হাতে তুলে দিয়েছে, কিন্ত ভারতে অবস্থানরত আমাদের দেশের ক'টি সন্ত্রাসী, বিদ্রোহী কিংবা চরমপন্থিকে আমাদের হাতে তোলে দিয়েছে??? my enemy's enemy is a friend (আমার শত্রুর শত্রু আমার বন্ধু) এই নীতি যদি ভারত অনুসরণ করে তবে আমরা কেন নয়????
পবিত্র শবে মেরাজে মসজিদ ভর্তি মুসল্লি, কিছু আনন্দ, কিছু দুঃখ এবং কিছু পরামর্শ
আজ এশার নামাজ পড়েছি আমাদের বানিয়াচং উপজেলা জামে মসজিদে। পবিত্র শবে মেরাজ উপলক্ষে মসজিদ ভরপুর মুসল্লি। মসজিদে বেশী মুসল্লি দেখলে স্বভাবতই আমার খুব আনন্দ লাগে। আজও এর ব্যতিক্রম হয়নি। পবিত্র মেরাজ উপলক্ষে হয়তো সারারাত তারা নফল নামাজ, কোরআন তিলাওয়াতসহ বিভিন্ন নেক আমল করবেন। কিছুক্ষণ পরেই আমার মনটা এই ভেবে খারাপ হয়ে যায়, হায়! আজ যে মুসল্লিরা এশার নামাজ পড়তে এসেছেন, জামাতের সাথে যে ৪ রাকাত ফরজ নামাজ আদায় করেছেন, তাদের জন্য তো প্রতিদিনই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ! প্রতিদিন প্রতি ওয়াক্তেই যদি এভাবে মুসল্লি হত তাহলে তো প্রতিদিনই এভাবে মসজিদ ভর্তি মুসল্লি হত, তাহলে কতইনা ভাল হত!
বন্ধুরা! দুঃখের বিষয় হচ্ছে যারা নিয়মিত নামাজ পড়েন না, কিন্তু শবে বরাত, শবে ক্বদর ও শবে মেরাজের রাত্রে নামাজ পড়তে আসেন, তারা বেশিরভাগই ঐ পবিত্র রাতগুলিতে বেশী ছাওয়াব লাভের জন্য নফল নামাজ পড়তে আসেন। ঐ সমস্ত মুসল্লি ভাইদের নফল নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত সহ সকল নেক কাজের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বলতে চাই সারাজীবনে যদি কোনদিন আপনারা নফল নামাজ না পড়েন, এমনকি শবে বরাত, শবে ক্বদর এবং শবে মেরাজের রাত্রিগুলোতেও যদি আপনি নফল নামাজ না পড়েন তাহলে আপনি জাহান্নামি হবেন না এবং এ কারণে আল্লাহর পক্ষ থেকে আপনাকে কোন শাস্তিও দেয়া হবে না। কিন্তু এক ওয়াক্ত ফরজ নামাজ ত্যাগ করার কারণে কেমন শাস্তি হবে আপনি ভেবে দেখেছেন? কত বৎসর জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে হবে একবার চিন্তা করেছেন? আপনার আমার সারা জীবনের নফল নামাজও কি এক ওয়াক্ত ফরজ নামাজের সমান হতে পারে? না! কখনই হতে পারে না। তাহলে আসুন আজ আমরা এ পবিত্র রজনিতে এ অঙ্গীকার করে অঙ্গীকারাবদ্ধ হই যে, আজ থেকে আমি কোন দিনও এক ওয়াক্ত ফরজ নামাজ ত্যাগ করব না এবং ক্বাজাও করব না।
নফল নামাজ শূন্যের (জিরো এর) মত
===========================
নফল নামাজ হচ্ছে শূন্যের মত, আর ফরজ নামাজ হচ্ছে মৌলিক সংখ্যা ন্যায়। কোন একটি সাদার কাগজে অনেকগুলো শূন্য লিখলে এর কোন মূল্য হয় না যেমন- চারটি শূন্য (0000) লিখলাম এর কোন মূল্য নেই। আবার যদি এক মৌলিক সংখ্যা লিখে মৌলিক সংখ্যা ডানে শূন্য লিখি তাহলে এর মূল্য অনেক বেড়ে যায়, যেমন- (1000) একটি মৌলিক সংখ্যার সাথে ৩টি শূন্য দেয়ায় 1000 (এক হাজার) হয়ে গেছে। তদ্রুপ ফরজ নামাজগুলি ঠিকমত আদায় করলে নফল নামাজগুলি শূন্যের মত কাজ করবে অর্থাৎ ফরজ নামাজ মৌলিক সংখ্যা এবং নফল নামাজ শূন্যের মত কাজ করবে। আর যদি আমরা ফরজ নামাজ না পড়ে সারা জীবন শুধু নফল নামাজ পড়ে যাই তাহলে আমাদের নফল নামাজ হবে সাদা খাতায় শুধু শূন্য (00000000000000000000000000000000000) লিখার মত। বন্ধুরা আসুন আজ যেভাবে আমরা এশার নামাজ আদায় করেছি প্রত্যেকদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে আদায় করি। এতে করে আমাদের নফল এবাদত তথা শবে বরাত, শবে ক্বদর এর নফল এবাদতগুলোও কাজে লাগবে। (মুস্তাকিম বিল্লাহ)
বাংলাদেশে আইন খাদ্য হয়ে গেছে, এমতবস্থায় কিভাবে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো থাকে?
বিঃদ্রঃ আইনমন্ত্রী টাকলা কামরুল খাদ্যমন্ত্রী
আজ জুমার নামাজের খুতবায় নামাজ সম্পর্কে একটি হাদীস শুনে আমার শরীর শিউরে উঠে। হাদীসটি অবশ্য এর আগেও শুনেছি কিন্তু এভাবে এর আগে অনুধাবন করিনি। হাদীসটি হচ্ছে- من ترك صلاة متعمدا فقد كفر অর্থাৎ- যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে নামাজ ছেড়ে দিল সে কুফরী করল। অবশ্য উক্ত হাদীস নিয়ে ফেক্বাহর ইমাম এবং আলেমদের মধ্যে মদভেদ রয়েছে। তবে আমাদের ইমাম হযরত আবু হানিফা রহ: এর মতে যারা এভাবে নামাজ ছেড়ে দেয় তারা ফাসেক। যাই হোক উক্ত হাদীসটি বেনামাজীর জন্য একটি বড় ধরণের হুমকি একথা বলার অপেক্ষা রাখেনা।
এছাড়াও রাসূল সা. এর আরেকটি হাদীসে রয়েছে- لا تترك الصلاة متعمدا ، فإنه من ترك الصلاة متعمدا فقد برئت منه ذمة الله ورسوله অর্থাৎ ইচ্ছাকৃতভাবে নামাজ পরিত্যাগ করনা, কেননা যে ইচ্ছাকৃত ভাবে নামাজ ত্যাগ করে তার জন্য আল্লাহ এবং তার রাসূল সা. এর পক্ষ থেকে কোন নিরাপত্তা থাকে না। এ ধরণের হুমকি শোনার পরও কি কোন মুসলমান নিরবিচ্ছন্ন ভাবে নামাজ ত্যাগ করে যেতে পারে?
আমাদের সমাজে এমন লোকের অভাব নেই যারা ইচ্ছাকৃতভাবে বছরের পর বছর নামাজ তরক করে যাচ্ছে। এমনকি নামাজ পড়েনা এমন লোকের সংখ্যাই বেশী। তাদেরকে যদি বলা হয় ভাই নামাজ পড়েন, তখন তারা অনেকেই অনেক ধরণের অজুহাত দেখায়, আবার কেউ কেউ বলে নামাজ পড়ার সময় আছে, কিছুদিন পরেই নামাজ পড়া শুরু করে দেব। অথচ কখন সে মৃত্যু নামক পালকিতে চড়ে কবরে চলে যাবে সে তা জানেনা। মৃত্যুর সময় এসে গেলে হাজার কাকুতি করেও যদি দুই রাকাত নামাজ পড়ার জন্য সময় চাওয়া হয় তা দেওয়া হবে না। খতিব সাহেব খুতবায় প্রবিত্র কোরআনের إِذَا جَاء أَجَلُهُمْ لاَ يَسْتَأْخِرُونَ سَاعَةً وَلاَ يَسْتَقْدِمُونَ আয়াতটি উল্লেখ করেন, যার মর্মার্থ হচ্ছে- যখন তাদের (মানুষের) মৃত্যুর সময় আসবে, তখনই তার মৃত্যু হবে, এক মুহুর্ত বিলম্বও করা হবে এবং একমহুর্ত আগেও তার মৃত্যু হবে না।
অতএব, যারা নামাজ পড়েন না, ঐ সকল বন্ধুদের প্রতি আমার আকুতি কাল বিলম্ব না করে আজ, এখন থেকেই নামাজ শুরু করে দিন। আপনারা তো জানেনই “নিশ্বাসের বিশ্বাস নাই, এক সেকেন্ডের ভরসা নাই”। - (মুস্তাকিম বিল্লাহ)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Contact the school
Website
Address
Habiganj
3350
Sughar, Laskarpur, Habiganj Sadar, Habiganj, Sylhet
Habiganj, SHSSHS
Habiganj Sadar, Sylhet, Bangladesh
Habiganj, 3300
হবিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ব্যাচ ২০২১ এর ছাত্রদের দ্বারা পরিচালিত
Jagadishpur, Itakola, Madhabpur, Habigonj
Habiganj, 3333
Centenary Celebration Jagadishpur j.c High School-2024.
Brindaban College Road
Habiganj, 3300
হবিগঞ্জ এর অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
Hakajura Ranigaw Cunarughat Habiganj
Habiganj
দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
Mohila College Road
Habiganj
it is a page for Habiganj Girls High Schools students and teachers
Lalchand Tea Estate, Chunarughat
Habiganj
চা শ্রমিক সন্তানদের পিছিয়ে পড়তে দেবোনা, এগিয়ে নিতে আবিস্কৃত হয়েছি আমরা। প্রতিষ্ঠাতাঃ রনি গোয়ালা।