
Jagannath University,Dhaka
lime light of knowledge. The Official website of Jagannath University.For Admission exam, result, etc Visit:
http://www.jnu.ac.bd on diverse areas.
History of Jagannath University
Jagannath University is situated in the southern part of the city of Dhaka near the Buriganga. This prestigious educational establishment has a history of about 150 years which started in 1858 when Dhaka Brahma School was founded in 1858 by Dinanath Sen, Prabhaticharan Roy, Anathbandhu Mallik and Brajasundar Kaitra. The name Jagannath school was given by Kishorilal
Operating as usual

ধুপখোলা মাঠ উদ্ধার
আর কোন ভাড়াটে ভিসি ছাত্র-শিক্ষকরা মেনে নেবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১টি হল উদ্ধার মিশন। ১৩ আদস্ট সকাল ১০ ঘটিকা। সফল করুন।
জবি উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টরের পদত্যাগ।

প্রায় এক মাস হলো আমি নিজের দেশে নেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খবরের চ্যানেলে তৃতীয় বিশ্বের কোনো খবরই তেমন একটা চলেনা।আর আমি খুব একটা ফোনের পোকা নই তাই এত খারাপ একটা খবর কানে আসতে দেরি হলো।
এই তো কয়েক মাস আগে বাংলাদেশ গেলাম, খুব ইচ্ছে ছিলো জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় যাওয়ার।চারুকলা যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল, জীবনের একটা স্মরনীয় দিন হয়ে থাকবে। প্রতিবার আসি, ব্যস্ততায় যাওয়া হয়না, মা'ও খুব যেতে চাইতেন বাংলাদেশ, নিয়ে যাওয়া হয়নি, কিন্তু আজ একটা ভিডিও দেখলাম, গুলির ধোঁয়া। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা আক্রান্ত। ছাত্র বয়স গেছে সেই কবে, তবে জাহাঙ্গীর নগর আর আমার যাদবপুর খুব কাছাকাছি। কাঠগোলাপের গাছ গুলিও কেমন এক রকম। এক রকম আকাশের মেঘ গুলিও। কেবল আজ ওখানে বারুদের গন্ধ।
'ময়দান ভারী হয়ে নামে কুয়াশায়
দিগন্তের দিকে মিলিয়ে যায় রুটমার্চ
তার মাঝখানে পথে পড়ে আছে ও কি কৃষ্ণচূড়া ?
নিচু হয়ে বসে হাতে তুলে নিই
তোমার ছিন্ন শির, তিমির। '
এমন এক আপ্যায়ন প্রিয় জাতি দেখিনি, খাবারের নিমন্ত্রণ যেন শেষ হতেই চায় না, ওমন সুন্দর করে সারা রাস্তা জুড়ে ভাষার আল্পনা আর কোথায় দেখবো ? নয়নজুড়ানো দেওয়াল লেখা? এ বোধহয় মুক্তিযুদ্ধের শপথ নেওয়া একটা জাতির পক্ষেই সম্ভব।
আজ, অস্থির লাগছে। আমিও তো সন্তানের জননী। আশা করবো বাংলাদেশ শান্ত হবে। অনেকটা দূরে আছি, এই প্রার্থনা টুকুই করতে পারি।
অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো - সেই আমাদের আলো…
আলো হোক
ভাল হোক সকলের 🙏❤️ 🇧🇩
ক্যাম্পাসের সামনে পুলিশের বর্বরতা!

বিবেক জাগ্রত হোক!
ইউজিসি কি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করার এখতিয়ার রাখে! বিশ্ববিদ্যালয় তো স্বায়ত্তশাসিত।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের দখলে ক্যাম্পাস।
সূত্র: জবিসাস
আল্লাহর কসম বিভাগের দিকে নজর দেন ভিসি ম্যাম।
ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন:আমলনামা- যৌননিপীড়কঃ
কাজী ফারজানা মিমের বাবা হার্টের রুগি, সেও কিন্তু অবন্তিকার বাবার মতো মরেও যেতে পারে এবং কাজীও আত্মহত্যা করবে সুনিশ্চিত। এই ঘটনা হবে বলে আশা করা যায় যদি যৌননিপীড়ক আবু শাহেদ ইমনকে বহিষ্কার না করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আবু শাহেদ ইমন
উনি একজন যৌননিপীড়ক,টিজার,লুচ্চা এবং বদমাশ।বিভাগের কাজী ফারজানার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনা আমরা সবাই জানি কিন্তু কাজী ফারজানা বিচার পাচ্ছে না।কাজী ফারজানা মীম ছাড়াও বিভাগের আরও কয়েকজনের সাথে আবু শাহেদ ইমনের সু-সম্পর্ক রয়েছে,এদের মধ্যে কারোর সাথে মিউচুয়ালি
,মিউচুয়ালি এই কারণে তাদেরকে বিভাগের প্রথম করে দেওয়া সাপেক্ষে যাতে পরবর্তীতে শিক্ষক নিয়োগে তারা শিক্ষিকা হতে পারে।বিভাগের অধিকাংশ শিক্ষার্থী জানে যে ইমন দরজা লাগিয়ে একজন ছাত্রীর সাথে ২ঘণ্টা ছিলো কিন্তু কেউ মুখ খুলে না। বিভাগটা এমন যে আপনি মুখ খুললে আপনি ফেল করবেন, সেমিস্টারের রেজাল্ট ভালো হবে না, আপনাকে আড়চোখে দেখা হবে, ক্লাসে আপনাকে যতরকমের গালিগালাজ ইত্যাদি করা যায়- করবে। শিক্ষার্থীদেরকে বিদেশে যেতে সহযোগিতা,টিচার বানানোর আশ্বাস এবং নাম্বার বাড়িয়ে দেওয়ার অজুহাত দিয়ে ছাত্রীদের সাথে যৌনাচার করে বেড়ায় এই কুলাঙ্গার।
#দুইঘণ্টা একই রুমে থাকা ছাত্রীর ফোনে আবু শাহেদ ইমনের নাম্বারটা "ইমন" দিয়ে সেইভ করা, ইমন স্যার দিয়ে নয়,একথাও অনেকের জানা।এবং সেই ছাত্রী ভালো রেজাল্টও করছে।এমন আরও অনেকেই আছে যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে মিউচুয়ালি রেজাল্ট বাড়ায়।
#আবু শাহেদ ইমন এমন মিউচুয়াল সম্পর্ক করার জন্য বিভাগের একজন মেয়ের দিকে সেই শুরু থেকে নজর দিয়ে আসছে।তার সম্মানার্থে নামটা প্রকাশ করা হলো না।এখনও ক্লাসে তাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করে।তাকে ঐচোখেই দেখে। ক্লাসে প্রায়ই বলে," এই আপনি এখনও আগের মতো আছেন?একটু ম্যাচিউরড হোন"আর হাসতে থাকে এই খাডাস স্যারটা। স্যারের ম্যাচিউরড হওয়ার রহস্য কিন্তু ক্লাসে সবাই বুঝে।
#এক মেয়েকে স্যার এতই পছন্দ করতো যে তাকে বলতেন মাধুরী আপনি আপনার মাধুর্য মিশিয়ে লিখবেন,নাম্বার দেওয়ার দায়িত্ব আমার। স্যার মাধুর্য খুব ভালোবাসতেন। কিন্তু মাধুর্য স্যারের কাছে ধরা দিছে কি-না জানা নেই।
#কাজী ফারজানা মিম অনেক আগেই বিভাগের চেয়ারম্যানকে লিখিত অভিযোগ করছে কোনো সূরাহা হয় নি, জানি হবেও না।মেয়েটা তার শিক্ষাজীবন নিয়ে চিন্তায় আছে,আদৌও তাকে পাশ করাবে কি-না, আমরা তা সহপাঠীরা পাশ করে ফেলছি।কিন্তু সে ঝরে পরে আছে। কাজী ফারজানা মিম এলিগেশন আনার পরে তাকে অর্থ দিয়েও ব্যাপারটা সুরাহা করতে চেয়েছিলো কিন্তু পারে নি।
#বিভাগের চেয়ারম্যানকে লাখ লাখ টাকা দিয়ে আবু শাহেদ ইমন কিনে নিছে। বিভাগের চেয়ারম্যান আবু শাহেদের কথায় এখন উঠে আর বসে। আবু শাহেদের উকিল হয়ে চেয়ারম্যান বিভিন্ন জায়গায় দৌড়ায়। শুনে খুশি হবেন যে এই ঘটনার জেরে আবু শাহেদকে নিয়ে বিভাগের চেয়ারম্যান জুনায়েদ হালিম রাজবাড়ীতে কাজী ফারজানার বাড়ি গিয়েছিলো,ফারজানার বাবাকে হুমকি দিয়েছিলো।কাজী ফারজানার বাবা হার্টের রুগি সেও কিন্তু অবন্তিকার মতো মরেও যেতে পারে এবং কাজী আত্মহত্যা করবে সুনিশ্চিত এই ঘটনা হবে বলে আশা করা যায়।
#সেশনজটে জর্জরিত এবং চেয়ারম্যানসহ কেউ রীতিমতো ক্লাস নেয় না।এমনও নজিরের অভাব নেই ১/২টা ক্লাস নিয়ে সেমিস্টার শেষ করে দিছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের না শুধু সারা বাংলাদেশের যত বিশ্ববিদ্যালয় আছে,সবগুলোর চেয়ে ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন বিভাগে সেশন জট সবচেয়ে বেশি। জট হবার কারণ বিভাগের প্রধানের ঢিলামি।এই বিভাগে অহরহ প্রত্যেকদিন ক্লাস ক্যান্সেল করে (১০টার ক্লাস,৯:৪৫-এ সি-আরকে ফোন করে না করে দেয়) বিভাগের চেয়ারম্যান ঠিকই ঐদিন টকশো করে অথবা তার বউয়ের পাঠশালায় যায় কিন্তু বিভাগে ক্লাস নেয় না। বিভাগটাকে তার বাবার বিভাগ বলে সে জানে, সে সবাইকে বলে বেড়ায় এই বিভাগটা আমি বানাইছি,এইটার বাপ আমি। বিভাগে একেকটা ব্যাচে ৩ বছরের বেশি সময় ধরে সেশন জট লেগে আছে।কাজী ফারজানার আগের দুই ব্যাচ এই ভোগান্তি শেষ করে গেছে, এখন অনেকেই মাস্টার্স করবে না কারণ বিভাগে এক সেমিস্টার পড়ায় একবছর লাগিয়ে।আল্লাহর কসম বিভাগটার দিকে নজর দেন। প্রত্যেকটা ব্যাচে একটা সেমিস্টার একবছর ধরে পড়ে আসতে হচ্ছে,এক্সামের কথা বললেই ঝাড়ি দেয়, হা কি শিখতে আসছো? অথচ তারা ক্লাসে নিজের বাড়ির আলাপ করে-
#চেয়ারম্যান ক্লাসে এসে পড়ায়" তার মেয়ে তাকে বলে, বাবা ক দেখতে ক-এর মতো কেন,খ-এর মতো না।চেয়ারম্যান বিভাগে তার বউয়ের ক্ষমতা দেখায়,বলে রাখা ভালো তার বউ আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য।তার জন্যেই বিশ্ববিদ্যালয় চাকরি চেয়ারম্যান জুনায়েদ হালিম পায়। বিভাগের শিক্ষক আবু শাহেদ ইমন গুগল দেখে পড়ায়,বিভাগের আরেক শিক্ষিকাকে নিয়ে কিছুদিন আগে এক শিক্ষার্থী পোস্ট করছিলো যে সেলিম আল দ্বীনের সাথে শুয়ে শুয়ে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হইছে। কিছুই পড়াতে জানে না। সে ক্লাসে তার সংসারের কথা বলে,সেই মহিলা এখন চায়না গেছে পিএইচডি অর্জন করতে।তার কথা বাদ দিলাম।কিন্তু বিভাগটা আর বিভাগ নেই। ম্যাডাম এবং ইমন স্যারের ব্যাপারে বলেছিলো একজন শিক্ষার্থী যে ওদের সাথে বাহাস-চ্যালেঞ্জ হোক ওদের চেয়ে ক্লাসে আমি স্টুডেন্ট হয়ে ভালো পড়াতে পারবো।
বিভাগের খণ্ডকালীন শিক্ষকরা ক্লাস নিতে চায় না,কারণ তাদের রেমুনারেশন আটকে আছে।এ-র পিছনেও চেয়ারম্যান দায়ী,বিভাগে অনুদান আসলে তার পুরাটাই চেয়ারম্যানের পকেটে ঢুকে,যার কারণে অডিটে গড়মিল পেয়ে ইউনিভার্সিটি এইবিভাগের প্রতি নজর তুলে নিছে,মাঝে দিয়ে ক্ষতিটা হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। এক্সাম শেষ হওয়ার ২;৩ মাস পরে ক্লাসের রুটিন হয়, রেজাল্ট দেয় ১ বছর পরে।আমাদের ৮ম সেমিস্টারের রেজাল্ট দিলো ৫মাসের মাথায়, এর আগের সবগুলো রেজাল্ট একবছর পরে দিতো।আমরা ২০২১ সালে অনার্স করে বের হওয়ার কথা থাকলেও, এই ২৪ সালের মাঝামাঝি এসে সাড়ে তিন বছর পরে পাশ করি,তাও ফাইনাল রেজাল্ট পাই নি খসড়া পেয়েছি।
#বিভাগে কোনো ল্যাব নেই যদিও আমরা সিনেমার শিক্ষার্থী, নেই কোনো এডিটিং প্যানেল বা ক্যামেরা সরাঞ্জাম।আছে শুধু চেয়ারম্যানের ক্ষমতা,খেয়ে ফেলবে যে কাউকে।
সামনাসামনি মিমকে আমরা সাপোর্ট করতে পারি না ভয়ে,পাছে নাম্বার কমিয়ে দিবে।বিভাগের শিক্ষক নিয়োগ হলে নিয়োগ পাবো না ইত্যাদি। সর্বোপরিভাবে আমরা সব স্টুডেন্টরাই চাই,আবু শাহেদ ইমনের মতো যৌননিপীড়কের বহিষ্কার,তার ক্লাসে বসতে ঘৃণা লাগে এবং বিভাগের চেয়ারম্যান কেন আবু শাহেদের পক্ষ নিয়ে উকিল সেজে দৌড়ায় তার বিচার,সাথে সে বিভাগের উন্নয়নের টাকা মেরে কেন দেয়!বিভাগটার গতিশীলতা এবং দ্রুত সময়ে সেশন জট থেকে মুক্তি।
নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক কেউ
নাম প্রকাশ করলে চেয়ারম্যান ঢাকা ছাড়া করবে,নাম্বার কমিয়ে দিবে,বিভাগে নিয়োগ দিবে না।

ভর্তির চূড়ান্ত নোটিশ
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
9-10 Chittaranjan Avenue, Sadarghat
Dhaka
1100