Anushandhitshu Chokro Science Organization
Nearby schools & colleges
South Mugdapara
Imandipur, Savar
Ahmadbag
Mugdapara
North Mugdapara
Madinabagh
১২১৪
1214
North Mugda
Shajahanpur
Comments
To connect you with the new learnings, EMK Center has arranged a series of virtual events. Click the link to join and share.
www.emkcenter.org/join-us/upcoming-events/
নাম : ক্রেনিয়াল
লেখক : মুহম্মদ জাফর ইকবাল
কোয়ান্টাম কম্পিউটার যুগে মনবসভ্যতা ধ্বংস হয়ে গেছে আত্নঘাতী নিউক্লিয়ার বিস্ফোরণে । বেঁচে আছে অল্পসংখ্যক মানুষ । সেই ধ্বংসস্তুপে তাদের হাত ধরেই শুরু হল সভ্যতার নতুন পথচলা । প্রাচীরঘেরা শহরে শহরে গড়ে উঠল যন্ত্রসর্বস্ব এক অমানবিক জীবণধারা । সেখানে জ্ঞানেবিজ্ঞানে পারদর্শী করে তোলার জন্য মানুষের মাথায় লাগিয়ে দেওয়া হলো ক্রেনিয়াল । কিন্তু সে কেবলই বাধ্য ও অনুগতদের জন্য, যদি কেউ প্রশ্ন করে বসে, তার কিন্তু রেহাই নেই, ডিটিঊন করে তার মস্তিষ্ককে অচল করে দেওয়া হয় । মস্তিষ্কহীন যন্ত্রচালিত এই পৃথিবীতে অবাধ্যতার ঢেউ তুলে এগিয়ে এল এক কিশোরী আর এক কিশোর । টিশা আর রিহি । ধুধু মরুপ্রান্তরে শুরু হল তাদের বিপজ্জনক অভিযাত্রা ।
নাম : সুহাইল আহম্মেদ
বিদ্যালয় : বোদা সরকারি পাইলট মডেল স্কুল এন্ড কলেজ
শ্রেণী : দশম
মোবাইল : 01745786093
অনেকেই জানতে চাইছেন.....
অনুসন্ধিৎসু চক্র (Science Seekers Group)
Anushandhitshu Chokro is one
The mission of Anushandhitshu Chokro is to spread science education and practice among young people.
প্রগতি ও শান্তির জন্য বিজ্ঞান
>>>অনুসন্ধিৎসু চক্র
স্বাধীনতা পরবর্র্তীকালে পরবর্তীকালে দেশে বিজ্ঞান চর্চার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে ঢাকার কয়েকজন তরুণ ১৯৭৫ সালের ৬ ই সেপ্টেম্বর গড়ে তোলেন অনুসন্ধিৎসু চক্র। সেই থেকে আজ পর্যন্ত মানুষের কাছে সহজভাবে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানকে পৌঁছে দিতে অনুসন্ধিৎসু চক্র নিরল
Operating as usual
পদার্থবিজ্ঞানী, বিজ্ঞান লেখক, বিজ্ঞান আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ ও শিশু-কিশোর সংগঠক ড. আলী আসগরের ৩য় প্রয়াণ দিবসে অনুসন্ধিৎসু চক্রের শ্রদ্ধা

https://www.facebook.com/100063923539180/posts/679193777554734/?app=fbl
ডঃ দীপেন ভট্টাচার্য
কর্মজীবনে নাসার (NASA) গডার্ড স্পেস ফ্লাইট ইনস্টিটিউটে এবং ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার জ্যোতিঃপদার্থবিদ্যার গবেষক ছিলেন দীপেন ভট্টাচার্য। বর্তমানে ক্যালিফোর্নিয়ার মোরেনো ভ্যালি কলেজে পদার্থবিদ্যা ও জ্যোতির্বিদ্যার অধ্যাপক।
শিক্ষাজীবনে মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পদার্থবিদ্যায় মাস্টার্স এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে জ্যোতির্বিজ্ঞানে পিএইচডি করেন।
১৯৭৫ সালে তিনি বন্ধুদের সহযোগিতায় ‘অনুসন্ধিৎসু চক্র’ নামে একটি বিজ্ঞান সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। রয়েছেন বাংলাদেশে বিজ্ঞান আন্দোলন ও পরিবেশ সচেতনতার প্রসারে যুক্ত হন।
মৌলিক কল্পবিজ্ঞান লেখকদের মধ্যে সময়ের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক দীপেন ভট্টাচার্য।
তার উল্লেখযোগ্য মৌলিক বিজ্ঞান কল্পকাহিনীঃ ‘অভিজিৎ নক্ষত্রের আলো’, ‘দিতার ঘড়ি’, 'নক্ষত্রের ঝড়’, 'নিওলিথ স্বপ্ন' ইত্যাদি।
আগামী ৬ জুলাই, হবিগঞ্জ পৌর টাউন হলে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ৩য় মুক্তাঞ্চল সাহিত্য উৎসব’২৩ এ আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন
এতে সকলে সবান্ধবে আমন্ত্রিত।

।। জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের কেন্দ্রীয় আয়োজনে অনুসন্ধিৎসু চক্র।।
১৯ জুন থেকে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের আয়োজনে ৪৪তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ ও বিজ্ঞান মেলার কেন্দ্রীয় কর্মসূচীতে প্রদর্শিত হচ্ছে অনুসন্ধিৎসু চক্র বোদা শাখার প্রকল্প "Smart Power House and Rain Saving Plant"। প্রকল্পটি এর আগে পঞ্চগড় জেলা পর্যায়ে প্রথম হয়েছিলো।
প্রকল্প উপস্থাপন করছেন মোঃ ফাহিম ইসলাম। তত্ত্বাবধানে আছেন চক্রের বোদা শাখার সভাপতি মোঃ মোবাশ্বের করিম প্রধান (মুন্না)।
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের আয়োজনে এর আগে ৪৯৩টি উপজেলায় এবং পরবর্তীতে ৬৪টি জেলায় স্থানীয় পর্যায়ে উপজেলা ও জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত হয়েছে বিজ্ঞান প্রকল্প প্রতিযোগিতা। উপজেলা, জেলা এবং সর্বশেষ বিভাগ পর্যায়ে বিজয়ীরা জাতীয় বিজ্ঞান সপ্তাহের কেন্দ্রীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে।
বুধবার মেলার সমাপনী দিবস।

।। পঞ্চগড় জেলা পর্যায়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ-২০২৩ এ প্রথম অনুসন্ধিৎসু চক্র।।
৪৪তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ, বিজ্ঞান মেলা ২০২৩ এ পঞ্চগড় জেলা পর্যায়ে বিশেষ গ্রুপে ১ম হয়েছে অনুসন্ধিৎসু চক্র বিজ্ঞান সংগঠন, বোদা শাখা উপস্থাপিত প্রকল্প "Smart Power House and Rain Saving Plant"। প্রকল্প উপস্থাপকরা হলেন-মোঃ ফাহিম ইসলাম, মোঃ তানভীর নিশাত ও মোঃ আশিকুজ্জামান।
এবং অনুসন্ধিৎসু চক্র পঞ্চগড় সদর শাখার প্রকল্প "Safe City" ২য় হয়েছে। প্রকল্প উপস্থাপকরা হলেন-মোর্শেদ নাসিফ, রাফসান ফারিসি আলিফ ও তকি তাহমিদ। অভিনন্দন অনুসন্ধিৎসু চক্র বোদা শাখা ও অনুসন্ধিৎসু চক্র সদর শাখা।
গত ৯ ও ১০ জুন পঞ্চগড় করতোয়া কালেক্টরেট আদর্শ শিক্ষা নিকেতনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের সহযোগিতায় জেলা প্রশাসন এ মেলার আয়োজন করে।

https://banijjoprotidin.com/archives/237628
অনুসন্ধিৎসু’র ঈদ উপহার বিতরণ | বাণিজ্য প্রতিদিন বিজ্ঞানভিত্তিক সংগঠন অনুসন্ধিৎসু চক্রের পঞ্চগড় সদর শাখার আয়োজনে ঈদ উপহার বিতরণ-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গ...

https://www.facebook.com/1111353678921308/posts/6301012616622029/?mibextid=rS40aB7S9Ucbxw6v

ডা. জাফরুল্লাহর মৃত্যুতে বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিৎসু চক্রের শোকবার্তা
অনুসন্ধিৎসু চক্র বিজ্ঞান সংগঠন শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করছে প্রয়াত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর নাম। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর জীবন আমাদের মনে করিয়ে দেয় রবীন্দ্রনাথের সেই বিখ্যাত গানের কথা:
”সংকোচের বিহ্বলতা নিজেরি অপমান
সংকটের কল্পনাতে হয়োনা মৃয়মান
মুক্ত করো ভয়
আপনা মাঝে শক্তি ধরো নিজেরে কর জয়
দুর্বলেরে রক্ষা করো দুরজনেরে হানো
নিজের দীন নিঃসহায় যেন কভুনা জেনো
ধর্ম যবে শঙ্খ রবে করিবে আহবান
নিরব হয়ে নম্র হয়ে পণ করিও প্রাণ
মুক্ত করো ভয়
দুরূহ কাজে নিজেরে দিও কঠিন পরিচয়।”
একদিকে দুরজনকে হানার তেজদীপ্ত মানসিকতা ও অন্যদিকে নিরব হয়ে নম্র হয়ে প্রাণপণ সাধনার এক অসাধারণ সমন্বয় দেখা যায় ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর জীবনে। দীর্ঘ চার বছরের বিদেশে অধ্যয়ন শেষে ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে যখন এফসিপিএস পরীক্ষা আসন্ন তখন তরুণ জাফরুল্লাহ বিদেশি ডিগ্রীর মায়া ত্যাগ করে নেমে যান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গঠনের কাজে। তারপর নির্ভীক চিত্তে পাকিস্তানের পাসপোর্ট ছিড়ে ফেলে, গ্রেফতারের আশঙ্কা মাথায় নিয়ে ভারতে গমন এবং ত্রিপুরায় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ফিল্ড হাসপাতাল স্থাপন ও পরিচালনা।
দেশ স্বাধীন হবার পর, ডা. জাফরুল্লাহ গড়ে তুললেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র যা কেবলি একটি হাসপাতাল বা চিকিৎসা কেন্দ্র নয় বরং যাকে বলা যায় একটি প্রকৃত অর্থে জনস্বাস্থ্য আন্দোলনের সূতিকাগার। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র আমাদের দেখিয়েছে সদিচ্ছা থাকলে সীমিত সামর্থ্য দিয়েই গরিবের জন্য সুলভে অত্যাধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যায়। এই হাসপাতালটি আরও দেখিয়েছে উপযুক্ত মানসিকতা থাকলে গরিবের হাসপাতালটিও হতে পারে পরিচ্ছন্ন পরিপাটি ও সুশৃংখল ভাবে পরিচালিত।
প্রকৃতপক্ষে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে ঘিরে তিনি স্বাস্থ্য আন্দোলনের থেকেও বেশি কিছু করতে চেয়েছিলেন। তাই আজও যেখানে রাজধানী ঢাকার রাস্তায় যানবাহনের মহিলা চালক কৌতূহলের উদ্রেক ঘটায় সেখানে আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ভারী যানের চালক হিসেবে নারীদের নিয়োগ দিয়েছিলেন তিনি। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের এক তৃতীয়াংশেরও অধিক নারী কর্মী আজও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের জন্য উদাহরণ হয়ে আছে। শুধু নারী পুরুষের মধ্যে সমতা নয়, পেশা নির্বিশেষে সকল মানুষের প্রতি সমান শ্রদ্ধা প্রদর্শন এবং মাটি ও মানুষের কাছাকাছি যাওয়ার প্রয়াসে নানাবিধ উদ্যোগ পালিত হতে দেখা যায় ডাক্তার জাফরুল্লাহর প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে।
তাঁর উদ্যোগে প্রকাশিত জনস্বাস্থ্য বিষয়ক দেশের একমাত্র পত্রিকা 'মাসিক গণস্বাস্থ্য'। বিজ্ঞানমনস্কতা ও সমাজ বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে এবং সর্বোপরি স্বাস্থ্য বিষয়ক গণস্বাক্ষরতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।
দেশের মানুষের কল্যাণে ডা. জাফরুল্লাহর সবচেয়ে সুবিদিত প্রয়াস হল জাতীয় ঔষধনীতি যা দেশের ঔষধ শিল্পের বিকাশে এবং ফলস্বরূপ ঔষধের দাম কে সাধারণ মানুষের নাগালে নিয়ে আসতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। চিকিৎসা সেবা যেখানে দিন দিন দুর্মূল্য হয়ে উঠছে সেখানে ঔষধের সহজ প্রাপ্যতা সাধারণ মানুষকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিচ্ছে। তাঁর এই অবদান দেশে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
শিক্ষা ও স্বাস্থ্য যেখানে বিরাট ব্যবসার ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে, সেখানে হাসপাতাল মেডিকেল কলেজ সহ অনেকগুলো প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা হয়েও ডা. জাফরুল্লাহ কোনোটিরই মালিক বনে যাননি। তাঁর গড়া কোন প্রতিষ্ঠানই ব্যক্তিগত মালিকানাধীন নয়। বৈধ বা অবৈধ পথে অল্প সময়ে বড়লোক হওয়ার নেশার এই যুগে, অন্যের পকেট কেটে বা অন্যকে শোষণ করে নিজের পকেট ভারি করার প্রতিযোগিতার এই যুগে ডাক্তার জাফরুল্লাহ ছিলেন একেবারেই উল্টো পথের যাত্রী।
ডাক্তার জাফরুল্লাহ শুধুই নীরবে সাধনা করার লোক ছিলেন না। ১৯৭১ সালে পরীক্ষার হল ছেড়ে যুদ্ধের ময়দানে যোগ দিয়েছিলেন যে তরুণ ডাক্তার, সেই চির তরুণ কখনোই বিস্মৃত হননি দুর্বলকে রক্ষা করা আর দুরজনকে হানার মন্ত্র। তার রাজনৈতিক মতাদর্শ যা-ই হোক, যা কিছু তিনি উচিত বলে মনে করেছেন মানুষের যে দাবি তিনি ন্যায্য বলে মনে করেছেন তার স্বপক্ষে বলতে তিনি কখনো দ্বিধাবোধ করেননি; এমনকি যদি তা হয় ভয়ের পরিবেশ তবুও। রবীন্দ্রনাথের ভাষায়,
”যদি কেউ কথা না কয়
ওরে ও রে ও অভাগা কেউ কথা না কয়
যদি সবাই থাকে মুখ ফিরায়ে সবাই করে ভয়
তবে পরান খুলে
ও তুই মুখ ফুটে তোর মনের কথা একলা বল রে”
বহুদিনের কিডনি রোগী, সপ্তাহে দুবার ডায়ালাইসিস করানো সত্তরোদ্ধ ডা. জাফরুল্লাহর হুইল চেয়ারে বসে প্রতিবাদ সমাবেশ ও সভায় যোগদানের ছবি বহুদিন এদেশের তরুণদের অনুপ্রাণিত করে যাবে।
নির্ভীক হৃদয় ডা. জাফরুল্লাহ ছিলেন নীতি সংহতির এক অনবদ্য উদাহরণ। অসংখ্য বন্ধু শুভাকাঙ্ক্ষীর অনুরোধ উপেক্ষা করে নিজের জটিলতম অসুখের সময়ও চিকিৎসা নিয়েছেন নিজেরই গড়া গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র হাসপাতালে, দেশে বা বিদেশের অন্য কোন নামিদামি হাসপাতালে নয়। বন্ধু শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগিতায় বিদেশে গিয়ে সহজেই কিডনি প্রতিস্থাপন করতে পারতেন, কিন্তু করেননি। দেশের কিডনি প্রতিস্থাপন আইন সংশোধনের জন্য বহু চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু সফল হননি। দেশের সাধারণ মানুষ যে সুবিধা থেকে বঞ্চিত সে সুবিধা তিনি নিজে ভোগ করতে চাননি। তাই বিদেশে গিয়ে কিডনি প্রতিস্থাপন না করে ডায়ালাইসিস চালিয়ে গেছেন মাসের পর মাস। চারিদিকে এত দোদুল্যমানতা আর দুর্বলচিত্ততার মাঝে এই নীতি সংহতি বিরল।
পৃথিবীতে কোন মহৎ উদ্যোগে একক ব্যক্তি প্রচেষ্টার ফসল নয় বরং তাতে থাকে দলগত শ্রম ও মেধা। জাফরুল্লাহ'র প্রতিষ্ঠিত উদ্যোগগুলো এর ব্যতিক্রম নয়। বিজ্ঞান বলে প্রকৃতিতে কোন কিছুই শূন্য থাকতে পারে না। ডা. জাফরুল্লাহর মৃত্যুতে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে তার নিবেদিতপ্রাণ কর্মী দলের মধ্য থেকে কেউ কেউ এগিয়ে এসে সে শূন্যতা পূরণ করবেন এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
এদেশের তরুণদের মাঝে, সাধারণ মানুষের মাঝে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বেঁচে রইবেন তাঁর কর্মে, সাধনায়। তাঁর কর্ম, সাহস, জীবনাচরণ ও জীবনাদর্শ অনুকরণীয় হয়ে রইবে।

অনুসন্ধিৎসু চক্রের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত
গত ১৮ মার্চ অনুসন্ধিৎসু চক্রের ৮ম জাতীয় প্রতিনিধি সম্মেলন, ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনে অনুসন্ধিৎসু চক্রের সারাদেশের বিভিন্ন শাখার প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে আজহারুল হক কে সভাপতি ও সোলায়মান হোসেন কে সাধারণ সম্পাদক করে সর্বসম্মতিক্রমে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়। কমিটির পূর্ণাঙ্গ তালিকা নিম্নরূপ:
১। সভাপতি: আজহারুল হক
২। সহ-সভাপতি: মো: জাহাঙ্গীর আলম
৩। সাধারণ সম্পাদক: সোলায়মান হোসেন
৪। সহ-সাধারণ সম্পাদক: এ এম গোলামুম মুশফিক
৫।কোষাধ্যক্ষ: আল খালিদ বিন ওয়ালিদ দিপু
৬। শাখা সংগঠক: ইফতেখার আইয়ূব
৭। প্রকল্প সম্পাদক: সৈয়দ নাজেস আফরোজ
৮। দপ্তর সম্পাদক: আরিফুল ইসলাম সাগর
৯। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক: আবরার জাহিন সৌরভ
১০। গ্রন্থাগার সম্পাদক: নার্গীস আফসারী সিমরান
১১। অন্যান্য সদস্যবৃন্দ:
আমানুল ইসলাম
সাফিনা ইয়াসমিন
মোবাশ্বের করিম প্রধান
আশিকুজ্জামান
রাশেদুল হাসান
মাহফুজুর রহমান
মারুফ হাসান আবির

আগামী ১৮ মার্চ, ২০২৩ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগ মিলনায়তনে অনুসন্ধিৎসু চক্রের ৮ম জাতীয় প্রতিনিধি সম্মেলন, ২০২৩ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

https://www.bd24live.com/bangla/522600/
বিজ্ঞান চর্চার ৪৭ বছর 'প্রগতি ও শান্তির জন্য বিজ্ঞান' এ আদর্শ ধারণ করে ১৯৭৫ সালের...

।। অনুসন্ধিৎসু চক্রের ৪৭ বছর ।।
৬ সেপ্টেম্বর বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিৎসু চক্রের ৪৭ বছর পূর্তি হচ্ছে। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে দেশে বিজ্ঞান চর্চার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে ঢাকার কয়েকজন তরুণ ১৯৭৫ সালের ৬ ই সেপ্টেম্বর গড়ে তোলেন অনুসন্ধিৎসু চক্র। সেই থেকে আজ পর্যন্ত মানুষের কাছে সহজভাবে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানকে পৌঁছে দিতে অনুসন্ধিৎসু চক্র নিরবিচ্ছিন্নভাবে কাজ করে চলেছে। সবার সহৃদয় সহযোগিতা, সদস্য-কর্মীদের নিবেদিত শ্রম ও ভালবাসা, গণমানুষের সমর্থন চক্রের এই যাত্রায় শক্তি যুগিয়েছে। চক্র তার কার্যক্রমে যুক্ত হয়ে বিজ্ঞান আন্দোলন এগিয়ে নিতে সকল বিজ্ঞান অনুসন্ধিৎসুদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে। চক্র স্বপ্ন দেখে- সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশে বিজ্ঞান সংষ্কৃতি নির্ভর সমাজ গড়ে উঠবে।

Bangladesh’s first private astro observatory launched in Gazipur The first ever full size private astro observatory has been established in Sreepur of Gazipur. It has created a new history in the astronomy practice of the country, reads a press release. Freedom fighter and businessman Shahjahan Mridha Benu funded the observatory with his own expense and establish...

জেমস ওয়েবের ছবিটি যুগান্তকারী : দীপেন ভট্টাচার্য ড. দীপেন ভট্টাচার্য, জ্যোতির্বিদ, অধ্যাপক ও লেখক। মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পদার্থবিদ্যায় মাস্টার্স এবং মার....

"বিজ্ঞানকে জানলে অজানা জানা যাবে"
বিজ্ঞানকে জানলে অজানা জানা যাবে: দীপেন ভট্টাচার্য জ্যোতির্বিদ ও গল্পকার দীপেন ভট্টাচার্য বলেন, কেবল বিজ্ঞান জানলেই চারপাশে অজানা যতটুকু আছে তা জানা যাবে।

।। জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের বিজ্ঞান মেলায় জেলা পর্যায়ে প্রথম অনুসন্ধিৎসু চক্র ।।
পঞ্চগড়ে আয়োজিত ৪৩তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের জেলা পর্যায়ের বিজ্ঞান মেলায় অনুসন্ধিৎসু চক্র পঞ্চগড় সদর শাখা প্রদর্শিত প্রকল্প বিশেষ গ্রুপে ১ম স্থান অর্জন করেছে। গত ২১ ও ২২ মে পঞ্চগড় করতোয়া কালেক্টরেট আদর্শ শিক্ষা নিকেতনে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদযাপিত হয়েছে।
অভিনন্দন অনুসন্ধিৎসু চক্র পঞ্চগড় সদর শাখা।

।। অনুসন্ধিৎসু চক্র পঞ্চগড় সদর শাখার ঈদ উপহার বিতরণ।।
অনুসন্ধিৎসু চক্র পঞ্চগড় সদর শাখার উদ্যোগে পঞ্চগড়ের রাজারপার্ট ডাঙ্গা আশ্রয়ণ প্রকল্পের শিশুকিশোরদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে। গত ২৬ এপ্রিল মোট ৬৫ জন শিশু কিশোরের মাঝে এ উপহার পৌছে দেয়া হয়।

>> অনুসন্ধিৎসু চক্র পঞ্চগড় সদর শাখার পাই (π) দিবস উদযাপন

মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে অনুসন্ধিৎসু চক্র পঞ্চগড় সদর শাখার পক্ষ থেকে আজ পঞ্চগড় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পন করা হয়। পরবর্তীতে শাখার সদস্যদের নিয়ে 'বাংলা বানান শুদ্ধিকরণ প্রতিযোগিতা' ও 'ভাষা বিষয়ক আলোচনা' অনুষ্ঠিত হয়।এবং প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরষ্কার প্রদান করা হয়।

সিটি ব্যাংক-তরুপল্লব বৃক্ষসখা পুরস্কার ২০২১ পেলেন অনুসন্ধিৎসু চক্রের জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি মো. শাহজাহান মৃধা ।বিজ্ঞান লেখক, প্রকৃতিপ্রেমী ও নটর ডেম কলেজের প্রয়াত শিক্ষক দ্বিজেন শর্মার স্মরণে তাঁর প্রতিষ্ঠিত সংগঠন ‘তরুপল্লব’ এর উদ্যোগে প্রতি বছর ‘তরুপল্লব দ্বিজেন শর্মা নিসর্গ পুরস্কার’ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বিজ্ঞান ক্লাব ‘অনুসন্ধিৎসু চক্র’ এবং ‘বাংলাদেশ ঘুড়ি ফেডারেশন’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করে আসছেন শাজাহান মৃধা বেনু। ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন পরিবেশ সংরক্ষক নানা সংগঠনের সঙ্গে। সারাদেশে বিভিন্ন উদ্ভিদ রোপণ করে বিপন্ন প্রজাতি সংরক্ষণে ভূমিকা রেখেছেন তিনি। উদ্ভিদ বিষয়ে একাগ্রতা ও অনন্য ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ শাজাহান মৃধা বেনুকে প্রদান করা হয় সিটি ব্যাংক-তরুপল্লব বৃক্ষসখা পুরস্কার ২০২১।
।।শোকবার্তা।।
আমরা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে- অনুসন্ধিৎসু চক্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মীর মোহাম্মদ আলী পাশা, ২৩ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে ঢাকার আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন।
মোহাম্মদ আলী পাশা ১৯৭৬ সালে নটেরডেম কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে মাস্টার্স এবং পরবর্তীতে কৃতিত্বের সাথে বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়োগ পান।
পাশা কোনো ধরণের দুর্নীতি সহ্য করতেন না এবং নীতিগত কারণে ম্যাজিস্ট্রেট পদে ইস্তফা দেন। পরবর্তীকালে তিনি ঢাকায় স্বাধীন ব্যবসায় নিয়োজিত ছিলেন। তাঁর স্ত্রী জনাব আমেনা স্বাস্থ্য মন্রণালয়ের একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। মোহাম্মদ আলী পাশার শৈশব কেটেছে ঢাকার হাতিরপুল এলাকায় এবং পরবর্তীকালে বাস করতেন উত্তরায়। তিনি খুব সহজেই মানুষকে আপন করে নিতে পারতেন এবং তাঁর বন্ধুসুলভ আচরণের কারণে সবার কাছে খুব পরিচিত ছিলেন।
অনুসন্ধিৎসু চক্র একজন অনুসন্ধিৎসুকে হারালো, আমরা তাঁর পরিবার-পরিজন ও নিকটজনকে আমাদের আন্তরিক সমবেদনা জানাই।

দর্শকদের প্রশ্নের উত্তর নিয়ে মুখোমুখি জ্যোতির্বিদ দীপেন ভট্টাচার্য।
'পৃথিবী ঘুরছে বুঝি না কেন' দর্শকদের প্রশ্নের উত্তর নিয়ে জ্যোতির্বিদ ড. দীপেন ভট্টাচার্যের সাথে পৃথিবী যে ঘুরছে তা আমরা বুঝি না কেন- এই প্রচণ্ড বেগের ফলে আমাদের কি পৃথিবী থেকে ছিটকে পড়ে যাওয়ার কথা নয়? পৃথিবী ত...

অনুসন্ধিৎসু চক্র ও ইএমকে সেন্টারের যৌথ আয়োজনে আজ বিকাল ৫টায় অনুষ্ঠিত হয়েছে "Saving Bangladesh Rivers and the Role of Youth" শীর্ষক অনলাইন বক্তৃতা। এ বিষয়ে বলেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) এর সাধারণ সম্পাদক শরীফ জামিল।

How can the youth of Bangladesh help to save the rivers? Register to participate in a discussion with Mr. Sharif Jamil on October 7, 2021, at 5:00 p.m. (BST)
Registration link: https://forms.gle/1n2Mc91yqPF9Bzao9
Registration deadline: 11:00 pm (BST) | October 06, 2021

অনুসন্ধিৎসু চক্রের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে অনুসন্ধিৎসু চক্র বোদা শাখা গত ৩০ সেপ্টেম্বর পঞ্চগড়ের বোদা সরকারি পাইলট মডেল স্কুল এন্ড কলেজে "বিজ্ঞান মেলা এবং বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ২০২১" আয়োজন করে। ।

।। অনুসন্ধিৎসু চক্রের ৪৬ বছর ।।
আগামী ৬ সেপ্টেম্বর বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিৎসু চক্রের ৪৬ বছর পূর্তি হতে যাচ্ছে।
স্বাধীনতা পরবর্তীকালে দেশে বিজ্ঞান চর্চার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে ঢাকার কয়েকজন তরুণ ১৯৭৫ সালের ৬ ই সেপ্টেম্বর গড়ে তোলেন অনুসন্ধিৎসু চক্র। সেই থেকে আজ পর্যন্ত মানুষের কাছে সহজভাবে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানকে পৌঁছে দিতে অনুসন্ধিৎসু চক্র নিরবিচ্ছিন্নভাবে কাজ করে চলেছে। সবার সহৃদয় সহযোগিতা, সদস্য-কর্মীদের নিবেদিত শ্রম ও ভালবাসা, গণমানুষের সমর্থন চক্রের এই যাত্রায় শক্তি যুগিয়েছে। চক্র তার কার্যক্রমে যুক্ত হয়ে বিজ্ঞান আন্দোলন এগিয়ে নিতে সকল বিজ্ঞান অনুসন্ধিৎসুদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে। চক্র স্বপ্ন দেখে- সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশে বিজ্ঞান সংষ্কৃতি নির্ভর সমাজ গড়ে উঠবে।

অনুসন্ধিৎসু চক্র ও ইএমকে সেন্টারের যৌথ আয়োজনে গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় Climate change, disease and vulnerability বিষয়ে আলোচনা করেন প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা ও রোগ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (আইইডিসিআর) সাবেক পরিচালক ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রাক্তন আঞ্চলিক উপদেষ্টা ডা. এ. এম. জাকির হোসেন।

Register to hear from Dr. Abu Muhammad Zakir on September 02, 2021 at 07:30 pm (BST)
Do you want to learn more about how global warming is affecting Bangladesh? Register to hear from Dr. Abu Muhammad on September 02, 2021 at 07:30 pm (BST)
Registration link: https://forms.gle/ZZErLHrdvjR1cLEJA
Registration deadline: 10:00 pm (BST) | September 01, 2021


অনুসন্ধিৎসু চক্র ও ইএমকে সেন্টারের যৌথ আয়োজনে গত ১১ আগস্ট অনলাইনে ‘’বাংলাদেশ বদ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ ও উপকূলীয় অঞ্চল ব্যবস্থাপনা’’ শীর্ষক বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।এ বিষয়ে বলেন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিল্ভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের লকহ্যাভেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ খালেককুজ্জামান। আলোচনাটি সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)'র সাধারণ সম্পাদক শরীফ জামিল।

আগামী বিকাল ৪ টায়-"বাংলাদেশ বদ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ ও উপকূলীয় অঞ্চল ব্যবস্থাপনা"
বক্তা: ড. মোঃ খালেককুজ্জামান
What exactly is the Bangladesh Delta Plan 2100? In Bangladesh, how is it integrated with Coastal Zone Management? Register to attend Dr. Md. Khalequzzaman's talk on Bangladesh Delta Plan 2100 and Coastal Zone Management on August 11, 2021 at 4:00 p.m.
Registration link: https://forms.gle/eRKbL1gRewikMRJx8
Registration deadline: 12:00 pm (BST) | August 11, 2021
3delta

>> অনুসন্ধিৎসু চক্র ও ইএমকে সেন্টারের যৌথ আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক অনলাইন বক্তৃতা

গ্যালাক্সিতে যে রহস্যময় বাহুগুলো দেখা যায় তারা কীভাবে সৃষ্টি হয়?
গত সপ্তাহের ভিডিওতে জ্যোতির্বিদ দীপেন ভট্টাচার্য আমাদের বলেছিলেন গ্যালাক্সি তৈরির গল্প, আর আজকের এই গ্যালাক্টিকাল ভ্রমণে উনি আমাদেরকে দেখাবেন গ্যালাক্সির ছায়াপথে যে অনেকগুলো স্পাইরাল বাহু দেখা যায় সেগুলো কী করে সৃষ্টি হয়েছিল।
এছাড়াও আমরা আজকে জানবো, ভয়েজার ২ আমাদের গ্যালাক্সির কোন দিকে ভ্রমণ করবে, গ্যলাক্সির এক বাহুতেই কি লুব্ধক এবং সূর্যের জন্ম হয়েছিলো, নাকি দুটি ভিন্ন বাহুতে? Voyager 2 যখন এই লুব্ধকের কাছ দিয়ে যাবে, আজ থেকে প্রায় তিন লক্ষ বছর পরে, তখন কেন লুব্ধক থাকবে তার বর্তমান অবস্থান থেকে বহু দূরে, দক্ষিণ আকাশের হাইড্রাস নক্ষত্রমণ্ডলীতে।
https://www.youtube.com/watch?v=zdUBBeSfMlM
গ্যালাক্সির রহস্য | গ্যালাক্সির বাহু সৃষ্টির বিস্ময়কর কারণ | Galaxy | Think Bangla গ্যালাক্সির বাহুগুলো কীভাবে সৃষ্টি হয়? আমাদের গ্যালাক্সির ছায়াপথে যে অনেকগুলো রহস্যময় স্পাইরাল বাহু দেখা যায় স.....

গ্যালাক্সির এই সিরিজে জ্যোতির্বিদ দীপেন ভট্টাচার্যের কাছ থেকে আমরা জেনে নেবঃ
গ্যালাক্সি বলতে আমরা কী বুঝি?
গ্যালাক্সি ও ছায়াপথের মধ্যে পার্থক্য কী ? গ্যালাক্সির গঠন কীরকম?
গ্যালাক্সি আমাদেরই সৌরজগতের মতো অসংখ্য সৌরজগৎ নিয়ে গঠিত, কিন্তু তার মধ্যে রয়েছে আরো অনেক কিছু। আমাদের সৌরজগৎ – দৃশ্যমান মহাবিশ্ব, এমনকী আমাদের ছায়াপথ বা মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সি সাপেক্ষে চিন্তা করলে – একটা ছোট্ট বিন্দু বই আর কিছু নয়। আমাদের দৃশ্যমান মহাবিশ্বে আমাদের ছায়াপথ গ্যালাক্সির মতো আছে লক্ষ কোটি আর নক্ষত্রের সংখ্যা গুণে শেষ হবার নয়। কিন্তু আমাদের গ্যালাক্সির ঠিক কোথায় আমাদের সৌরজগৎ অবস্থিত?
https://www.youtube.com/watch?v=1QLzklcIarg
গ্যালাক্সি | গ্যালাক্সি বলতে আমরা কী বুঝি? | Think Bangla গ্যালাক্সি বলতে আমরা কী বুঝি? গ্যালাক্সি ও ছায়াপথের মধ্যে পার্থক্য কী? গ্যালাক্সির গঠন কীরকম? গ্যালাক্সি আমাদেরই...

On June 30, 2021, the EMK Center, in partnership with the Anushandhitshu Chokro Science Organization, hosted a seminar titled "Making of the Asteroid Belts" to commemorate "International Asteroid Day."

।। শোকবার্তা।।
আমরা অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, অনুসন্ধিৎসু চক্রের পঞ্চগড় সদর শাখার সিনিয়র সদস্য আল মামুন এর বাবা জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম রাত আনুমানিক ২.১০ মিনিটে মৃত্যুবরণ করেছেন। বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিৎসু চক্র তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছে।

A. Chokro poster at Communicating Astronomy with Public Virtual Conference organized by OAD/IAU.
https://www.youtube.com/watch?v=FM1AHgaQdcA

কোথা থেকে আসে আসে রহস্যময় ধুমকেতুগুলো? কেন ধুমকেতুর ভাণ্ডার ফুরোয় না? সৌরজগতের প্রান্ত ঠিক কোথায়? কি আছে সেখানে? কাইপার বেল্ট, হিলস ক্লাউড, ওর্ট ক্লাউড কী? কোন কোন মহাকাশযান আমাদের সৌরজগতের কোথায় কোথায় পৌঁছেছে? এই সব প্রশ্নের উত্তর আজকে আমারা জানবো জ্যোতির্বিদ ড. দীপেন ভট্টাচার্যের কাছ থেকে।
সৌরজগতের এই সিরিজের তৃতীয় পর্বে আমরা গ্যাসীয় অতিকায় নীল গ্রহ ইউরেনাস এবং নেপচুন পার হয়ে প্লুটো পর্যন্ত পৌঁছিলাম। দেখেছিলাম প্লুটো কেন আর গ্রহ নয় এবং তার মত আরো বামন গ্রহ আছে সৌরজগতের প্রায় প্রান্তে, কাইপার বেল্ট বা বেষ্টনীতে। দ্বিতীয় পর্বে জেনেছিলাম গ্যাসিয় দানব বৃহস্পতি এবং রহস্যময় চক্রধারী গ্রহ শনি সম্পর্কে। আর প্রথম পর্বে ড. দীপেন ভট্টাচার্য আমাদের বলেছিলেন সৌরজগৎ এবং তার কেন্দ্র সূর্যের উৎপত্তি সম্পর্কে এবং সেই সাথে আমাদের পৃথিবীসহ সূর্যের সবচায়ে কাছের চারটি পাথুরে গ্রহদের সম্পর্কে।
https://www.youtube.com/watch?fbclid=IwAR2azTAoIQn07V4IRtU8stLigA6jBNFNB-SrSQ1_S-okwMX5qAPKSpB4UWs&v=aa-kI2RD6zU&feature=youtu.be
সৌরজগৎ! সৌরজগতের শেষ প্রান্তে কী আছে?। ধুমকেতু কোথা থেকে আসে? | End of Solar System | Think Bangla সৌরজগৎ নিয়ে আমাদের বিশেষ জ্যোতির্বিদ্যা সিরিজের চতুর্থ পর্ব এটি। সৌরজগতের শেষ প্রান্তে আমরা পৌঁছে যাচ্ছি ধীরে .....
Click here to claim your Sponsored Listing.
Our Story
The mission of Anushandhitshu Chokro is to spread science education and practice among young people.
>>>অনুসন্ধিৎসু চক্র
স্বাধীনতা পরবর্র্তীকালে পরবর্তীকালে দেশে বিজ্ঞান চর্চার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে ঢাকার কয়েকজন তরুণ ১৯৭৫ সালের ৬ ই সেপ্টেম্বর গড়ে তোলেন অনুসন্ধিৎসু চক্র। সেই থেকে আজ পর্যন্ত মানুষের কাছে সহজভাবে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানকে পৌঁছে দিতে অনুসন্ধিৎসু চক্র নিরলসভাবে কাজ করছে। অনুসন্ধিৎসু চক্র (সংক্ষেপে অচ ) একটি বিজ্ঞান ক্লাব বা বিজ্ঞান সংগঠন।
আদর্শ
প্রগতি ও শান্তির জন্য বিজ্ঞান
উদ্দেশ্য
১. বিজ্ঞান সংশ্লিষ্ট তৎপরতার মাধ্যমে নির্দোষ আনন্দ লাভ এবং সমাজ ও সভ্যতার প্রয়োজনে সম্ভবপর ভূমিকা পালনে আন্তরিক সংঘবদ্ধ প্রয়াস চালানো।
২. বিজ্ঞান ভিত্তিক কর্মতৎপরতার মাধ্যমে চক্রের সদস্যদের বিজ্ঞান বিষয়ক জ্ঞানের উৎকর্ষ সাধন।
৩. বিশেষভাবে শিশু-কিশোর ও তরুণদের সৃষ্টিশীল বিজ্ঞান মনীষা গড়ে তোলার নিরন্তর প্রয়াস চালানো।
৪. মাতৃভাষায় বিজ্ঞান চর্চা করা এবং গণমানুষকে বিজ্ঞান চর্চা করতে উদ্বুদ্ধ করা।
৫. সামগ্রিকভাবে দেশে কুসংস্কার মুক্ত বিজ্ঞান চর্চার একটি যথার্থ সুস্থ সুন্দর পরিবেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে সাধ্যমত চেষ্টা করা।
৬. দেশের স্বার্থে সমীক্ষামূলক প্রকল্প গ্রহণ এবং গ্রাম্য প্রযুক্তির উন্নয়নকল্পে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ।
সংগঠন পরিচালনা
অনুসন্ধিৎসু চক্র গণতান্ত্রিকভাবে পরিচালিত বিজ্ঞান চর্চার একটি কেন্দ্র। দেশের নানা স্থানে এর শাখা রয়েছে।
কাজের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি
জ্ঞান লাভের উদ্দেশ্যকে সফল করার জন্য সদস্যরা প্রতি সপ্তাহে/পক্ষে/মাসে একবার একত্রিত হয়।এ সভায় গণিত, পদার্থবিদ্যা, জীববিদ্যা, রসায়নবিদ্যা, জ্যোতির্বিদ্যা, সামাজিকবিজ্ঞান, উড্ডয়নবিদ্যা, বিজ্ঞান সাহিত্য সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। সদস্যদের সৃজনশীলতা বিকাশে বিজ্ঞান বক্তৃতা, বিতর্ক, উপস্থিত বক্তৃতা, সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। চক্রের সদস্য নয় এমন সদস্যরাও এ সভায় থাকতে পারেন। ব্যবহারিক কর্মসূচীতে চক্রের সদস্যরা সহজলভ্য সামগ্রী দিয়ে বিভিন্ন ধরনের বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি ও মডেল তৈরি করে। চক্র বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করার জন্য বিজ্ঞান ভিত্তিক প্রদর্শনী, পত্রিকা প্রকাশ, দেয়ালিকা প্রকাশ এবং পাঠাভ্যাস গড়ে তোলার কার্যক্রম সাংগঠনিকভাবে পরিচালনা করে থাকে।
ক্লাবের বর্তমান কর্মসূচী
বর্তমানে অনুসন্ধিৎসু চক্র দেশজুড়ে বিজ্ঞান গণসাক্ষরতা অভিযান পরিচালনা করছে। এ অভিযানের অংশ হিসেবে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচী, শিক্ষা ব্যবস্থার পাঠক্রম মূল্যায়ন, ভ্রাম্যমাণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর পরিচালনা, বিজ্ঞান মেলা ও বিজ্ঞান উৎসবের আয়োজন, বিজ্ঞান গ্রন্থমেলা আয়োজন, কুসংস্কার বিরোধী প্রচার, বিজ্ঞানের ইতিহাস নিয়ে প্রদর্শনী, বিজ্ঞান চর্চা বিষয়ক জরিপ সারা দেশে পরিচালনা করছে। বিজ্ঞান গণসাক্ষরতা অভিযানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বিজ্ঞান শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মতামত সংগ্রহ করা হচ্ছে। যা পরবর্তীতে সেমিনার ও আলোচনার মাধ্যমে দেশের জনগণের নিকট প্রকাশ করা হবে। এছাড়া বন্যা, শীতসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় অনুসন্ধিৎসু চক্র তার সাধ্যমত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে।
ভ্রাম্যমাণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর
অনুসন্ধিৎসু চক্র ও বাংলাদেশ বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতি যৌথভাবে তৈরি করেছে বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র ভ্রাম্যমাণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর। এ জাদুঘর সব বয়সের মানুষের বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের কাছে বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ জাদুঘরে পদার্থবিদ্যা, রসায়নবিদ্যা, গণিতসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রকল্প রয়েছে।
ক্লাবের কৃতিত্বসমূহ
অনুসন্ধিৎসু চক্রের ব্যাপক ও বহুমুখী কার্যক্রমই তার সাফল্যের বড় পরিচায়ক। চক্র প্রতিবছর জাতীয়ভাবে অনুষ্ঠিত বিজ্ঞান মেলায় পুরস্কার পেয়ে থাকে।
সদস্য
অনুসন্ধিৎসু চক্রের আদর্শ ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণকারী যে কেউ অচ-র প্রাথমিক সদস্য হতে পারেন। প্রাথমিক সদস্যকাল অনূর্ধ্ব ১৬৫ দিন। প্রাথমিক সদস্য স্ব স্ব কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে সদস্যপত্র পূরণ করে পূর্ণ সদস্যপদ গ্রহণ করতে পারবেন।
শাখা গঠন
যে কেউ বিজ্ঞান চর্চা ও প্রসারে আগ্রহী হলে কেন্দ্রের অনুমতি নিয়ে অনুসন্ধিৎসু চক্রের শাখা খুলতে পারবেন।
অনুসন্ধিৎসু বিজ্ঞান গ্রন্থমালা
দেশের বিজ্ঞান চর্চার যথোপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি ও সহজে গণমানুষের কাছে মাতৃভাষায় বিজ্ঞানের বার্তা পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে অনুসন্ধিৎসু বিজ্ঞান গ্রন্থমালা প্রকাশের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর আওতায় প্রকাশিত হচ্ছে বিভিন্ন ধারার বিজ্ঞান ভিত্তিক বই।
বিজ্ঞান পত্রিকা
উন্নয়নশীল দেশ সমূহে বিজ্ঞানের খবরাখবর জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দিতে বিজ্ঞান পত্রিকা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারে। এক্ষেত্রে অনুসন্ধিৎসু চক্র অনিয়মিতভাবে হলেও অণু বিজ্ঞান পত্রিকা বের করে সেই ভূমিকা পালন করছে। আর্থিক অসুবিধা অতিক্রম করে সহজভাবে বিজ্ঞানকে জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দিতে অণু প্রকাশ করতে চক্রের সদস্যরা চেষ্টা চালাচ্ছে।
আয়ের উৎস
চক্রের আয়ের উৎস হচ্ছে সদস্যদের দেওয়া নিয়মিত চাঁদা, ব্যক্তি বিশেষের কাছ থেকে পাওয়া এককালীন অনুদান ও চাঁদা, সরকারী অনুদান, প্রকাশনা বিক্রয়লব্ধ টাকা ইত্যাদি।
উপসংহার
অনুসন্ধিৎসু চক্র বিজ্ঞান প্রেমিকদের নিজস্ব ভুবন যেখানে অনুসন্ধিৎসুরা বয়সের ব্যবধান ভুলে গিয়ে কথায় ও কাজে অনেক কাছাকাছি চলে আসে এবং অব্যক্ত চিন্তাধারা বাসত্মবায়নে সচেষ্ট হয়। সমাজের কুসংস্কারাচ্ছন্ন অবৈজ্ঞানিক ভাবনাগুলোর পরিবর্তনে বিপ্লবাত্নক বিজ্ঞান আন্দোলন তারা কামনা করে।
বাংলাদেশের বিজ্ঞান ক্লাব ও অন্যান্য শিশু-কিশোর, যুব-প্রবীণ সংগঠনের প্রতি অনুসন্ধিৎসু চক্র আন্তরিকতা জ্ঞাপন করছে। চক্র তার কার্যক্রমে যুক্ত হয়ে বিজ্ঞান আন্দোলন এগিয়ে নিতে সকল বিজ্ঞান অনুসন্ধিৎসুদের আহ্বান জানাচ্ছে। চক্র চায় মানুষের চারপাশ ও জীবন কেন্দ্রিক বিজ্ঞান চর্চা করতে।
চক্র চায় সহযোগিতা, পরিবর্তে সবাইকে দিতে চায় সহমর্মিতার হাত- বিজ্ঞানের পথে, শান্তির পথে আর প্রগতির পথে।
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Central Office: 48/1, South Mugdapara
Dhaka
1214
Opening Hours
10:30 - 01:00 |
UNIVERSITY OF DHAKA
Dhaka, 1000
Institute of Health Economics University of Dhaka
Dhaka, 1217
I am working as an Associate Professor of Marketing at the University of Dhaka, Bangladesh. Besides t
Sector-6, Uttara Model Town
Dhaka, 1230
RAJUK Uttara Model College(RUMC) is a co-educational Bangladeshi High school(Grade VI-XII) situated
Dhaka, 1212
The idea of establishing a private university to provide quality education at an affordable cost in
College Campus (Science Faculty) 44 Gareeb-e-Newaz Avenue & Plot# 43, Road # 01
Dhaka, 1230
Dhaka
Fan page Has been Changed. Pls visit http://www.facebook.com/kpbsc & Like it
Chiriakhana Road, Rainkhola, Mirpur, Dahaka-1216
Dhaka, 880
Dhaka Commerce College (Bengali: ঢাকা কমার্স কলেজ) is a graduate college
64 Ga, Gha, Umo West Tejturi Bazar, 2nd Floor (Opposite Of Jahanara Garden) Green Road, Farmgate
Dhaka, 1205
Siraj Academy was established in 1989, the first defense coaching center in the country.
BAF Base Bashar, Tejgaon
Dhaka, 1206
A non official forum page of the Shaheens, Present & Ex. Share your thoughts, reach each other !
78, Green Road (3rd Floor), Farmgate
Dhaka, 1205
The Official Page of Udvash Academic & Admission Care.