হযরত আনাস বিন মালেক রাদিল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত ` রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , প্রত্যেক মুমিনের জন্য দুটি দরজা রয়েছে, একটি দরজা যা দিয়ে তার আমল উপরের দিকে যায় ,
অপর দরজা দিয়ে তার রিজিক অবতীর্ণ হয় | যখন সে মারা যায় তখন দরজা দুটি তার জন্য কাঁদে|, এটা হচ্ছে আল্লাহর এই বানীর অর্থ
(কাফেরদের জন্য আসমান জমিন রোদন করেনা )
মুমিনদের জন্য রোদন করে ) আর কাফেররা অবকাশ প্রাপ্ত ও হবে না |
তিরমিযি , মিশকাত পৃ ১৫১
আরবি লেখাটা বাদ দিয়েছি
Free Islamic Madrasah For Women
দ্বীনি বোনদের জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ইসলামিক অনলাইন মাদ্রাসা
Operating as usual
আমাদের ডেইলি হাদিস ব্যাচ - ০১ এর প্রথম একমাস পূর্ণ হলো।
১. ইয়াছমিন আক্তার
Roll - 1001
২. বৃষ্টি আহমেদ
Roll - 1002
৩. মোছা: ইবনে নূর (নিঝুম)
Roll - 1003
আমাদের পরবর্তী ব্যাচগুলোতে যোগ দিতে পেজে মেসেজ দিন।
আগ্রহীরা দ্রুত মেসেজ করুন
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বোনেরা,
Free Islamic Madrasah For Women এর সাথে থেকে প্রত্যেকদিন একটি হাদিস শিখূন ❤️
প্রতিদিন একটি করে হাদিস শিখতে ও জানতে আমাদেরকে এখনই মেসেজ করুন।
আপনাদেরকে আমাদের হাদিসের মেসেন্জার গ্রুপে জয়েন করা হবে
ধন্যবাদ ❤️❤️
।।হারিয়ে যাওয়া ইবাদাত: ফজরের আগে ইস্তিগফার।।
হারিয়ে যাওয়া একটি ইবাদাত হলো ফজরের (আযানের) আগে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া (ইস্তিগফার করা)। এটি তাহাজ্জুদ ও তারাবীহ থেকে ভিন্ন ধরনের ইবাদাত। আর ইবাদাত তো এটাই যে, বান্দা বিভিন্নভাবে ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি অনুসন্ধান করবে।
আল্লাহ বলেন,
“ আর আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি সুদৃষ্টি রাখেন। যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা, আমরা ঈমান এনেছি, কাজেই আমাদের গোনাহ ক্ষমা করে দাও আর আমাদেরকে দোযখের আযাব থেকে রক্ষা কর। তারা ধৈর্যধারণকারী, সত্যবাদী, নির্দেশ সম্পাদনকারী, সৎপথে ব্যয়কারী এবং শেষরাতে ক্ষমা প্রার্থনাকারী। ”
(সূরা আলে ইমরানঃ আয়াত ১৫-১৭)
আয়াতের শেষে আল্লাহ বলেন,
“ এবং যারা রাতের শেষ ভাগে ইস্তিগফার করে। ”
‘ সাহার ’ হলো রাতের শেষাংশ, ঠিক ফজরের আগের সময়। এজন্য সুহুরকে সুহুর বলা হয়, কারণ তা রাতের শেষে করা হয়। কিয়ামুল লাইল, কুরআন তিলাওয়াত এবং যিকির আযকারের পর আপনি হয়তো এখন পরিবারের সাথে সেহেরী করার জন্য প্রস্তুত। এর মধ্যেই এসব থেকে একটু সরে গিয়ে ফজরের ঠিক আগে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। এর ফযিলত এত বেশি যে, আপনার উপর এই আয়াত প্রযোজ্য হবে-
“ এবং যারা রাতের শেষ ভাগে ইস্তিগফার করে। ”
রমাদান হলো আরো কিছু নতুন ইবাদাত শুরু করা ও নিজের উন্নতি ঘটানোর এক ঈমানী থেরাপি। ধীরে ধীরে এটা শুরু করুন। ফজরের তিন বা পাঁচ মিনিট আগে ইস্তিগফারের জন্য বসে পড়ুন। আবার এই কথা শুনেই অতি উৎসাহী হয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে এ কাজ করতে যাবেন না। কারণ এটা শয়তানের একটা চাল হতে পারে। কেউ হয়তো একটা ইবাদাতের ফযিলত শুনে উত্তেজিত হয়ে পড়লো, শয়তান তখন তাকে এই কাজে দীর্ঘক্ষণ লাগিয়ে রেখে ইবাদাতের প্রতি তার সব শক্তি আর আগ্রহ শেষ করে ফেলে। ফলে সে এক রাত ইবাদাত করার পরেই সেই ইবাদাত ছেড়ে দেয়। ইবাদাত করা হলো নতুন গাড়ি কেনার মতো। দোকানদার আপনাকে বলে দিবে আস্তে আস্তে ইঞ্জিনের জড়তা কাটাতে। শুরুতেই সত্তর মাইল বেগে চালাতে শুরু করলে হবে না। আস্তে আস্তে শুরু করতে হবে। এক দিনে অনেক ইবাদাত করে পরদিন থেকে তা ছেড়ে দেওয়ার চাইতে নিয়মিত অল্প অল্প ইবাদাত করাই উত্তম।
সেহরির সময় অনেকেই হয়তো খাবার টেবিলে বসে অর্থহীন কথাবার্তা বলছে, এমন আলোচনা করছে যাতে বরং পাপের ভাগীদার হতে হয়। আপনি এসব আলোচনা থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে ইস্তিগফারে ব্যস্ত হয়ে যান। সত্তর থেকে একশ বার আস্তাগফিরুল্লাহ পড়ুন, যেভাবে রাসূল (ﷺ) পড়তেন। অথবা অন্য যে কোনোভাবে ইস্তিগফার করুন। আর এটাই হবে আপনার জীবনে এক নতুন ইবাদাতের সূচনা।
যেকোনো সময়েই ইস্তিগফার করা যায়। কিন্তু এই সময়টার ব্যাপারে আল্লাহ কুরআনে বিশেষভাবে উৎসাহিত করেছেন। এটা করে আপনি তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যেতে পারেন, যাদের প্রশংসা আল্লাহ কুরআনে করেছেন। এই আমলটি শুরু করুন, ইন শা আল্লাহ এর মাধ্যমে আল্লাহর ক্ষমা পেয়ে যাবেন।
আল্লাহ বলেছেন,
“ তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও; নিশ্চয় তিনি পরম ক্ষমাশীল। ”
(সূরা নূহ: আয়াত ১০)
যারা ক্ষমা চায়, আল্লাহ তাদের ক্ষমা করবেন। আপনার যদি আর্থিক সমস্যা থাকে, যদি নিঃসন্তান দম্পতি হয়ে থাকেন, ইস্তিগফার হলো এ সবকিছুর ঔষধ, কুরআনের স্পষ্ট আয়াত দ্বারা তা প্রমাণিত। আর এই ইস্তিগফারের উত্তম সময় হলো ফজরের আগে।
আল্লাহ বলেন,
“ আর বলেছি, ‘তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও; নিশ্চয় তিনি পরম ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের উপর মুষলধারে বৃষ্টি বর্ষণ করবেন, আর তোমাদেরকে ধন-সম্পদ ও সন্তান- সন্ততি দিয়ে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের জন্য বাগ-বাগিচা দেবেন আর দেবেন নদী-নালা। ”
(সূরা নূহ: আয়াত ১০-১২)
আপনি ক্ষমতা চান? সমাজে একটি ভালো পজিশনে যেতে চান বা চাকরিতে পদোন্নতি চান? ইউনিভার্সিটিতে এডমিশন নিতে গিয়ে বারবার ব্যর্থ হচ্ছেন? আল্লাহর কসম! ইস্তিগফার করুন আর ফলাফল দেখুন।
- শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল হাফিজাহুল্লাহ
**রাতের আমল**
প্রতিদিন রাতে এই আমল গুলো করে ঘুমিয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
--একদিন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হযরত আলী (রাঃ) কে বলেছিল "ঘুমাতে যাওয়ার আগে ৫টি কাজ প্রতিরাতে করবে"
১.. চার হাজার দিনার সদকা করবে।
২..একটি কুরআন খতম করবে।
৩..জান্নাতের মূল্য পরিশোধ করবে।
৪..দু'জন ব্যক্তি যদি দু'জনের উপর রাগ করে থাকে তাইলে সেই রাগ ভাঙ্গিয়ে তাদেরকে খুশি করে তুলবে।
৫..একবার হজ্জ করবে, তারপর ঘুমাতে যাবে।
---হযরত আলী (রাঃ) তখন বললেন "হে রাসূলুল্লাহ! এটা তো মনে হচ্ছে অসম্ভব,আমি এই পাঁচটি কাজ কিভাবে করতে পারবো?
--তখন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বললেন
১.. "সূরা ফাতিহা ৪বার পড়লেই চার হাজার দিনার সদকা করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাবে"।
২.. "সূরা ইখলাস ৩বার পড়লে একটি কুরআন খতমের সাওয়াব পাবে"।
৩.. "তিনবার যেকোনো একটি দরুদ শরীফ পড়বে, তাহলে জান্নাতের মুল্য পরিশোধ করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাওয়া যাবে। যেমন সবচেয়ে ছোট দরুদ শরীফ হচ্ছে "সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম"।
৪.."যেকোনো ইস্তাগফার বা আস্তাগফিরুল্লাহ ১০বার পাঠ করলে দুজন অখুশি মানুষকে খুশি করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাবে"।
৫.."সর্বশেষ কালেমা শাহাদত চারবার পাঠ করলে একটি হজ্জ সমপরিমাণ সাওয়াব পাওয়া যাবে"। ( আশহাদু আল্লা--ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারীকা লাহু ওয়াআশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আব্দু-হু ওয়া রাসূলুহ্। )
-রেফারেন্সঃ সহীহ বুখারী, মুসলিম, মিশকাত, জামে তিরমিযি।
কোরআন শিক্ষা কোর্স:-
- - - - - - - - - - - - - - - - - - - -
🔘কাদের জন্য এই কোর্স?
● স্কুল,কলেজ, ভার্সিটি,কিংবা বিবাহিতা মেয়েদের জন্য এই কোর্সটি সবচাইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
● যারা কুরআন শিক্ষার প্রবল ইচ্ছা থাকলেও সময়ের অভাবে শিখতে পারছেন না।
● যারা কুরআন তিলাওয়াত শিখেছেন কিন্তু চর্চা না থাকায় কুরআন তিলাওয়াতের সঠিক নিয়মাবলি ভুলে গিয়েছেন।
● যারা অশুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াতকে সহীহভাবে ঝালাই করে নিতে চাইছেন।
● যাদের কোরআন শিখার পাশাপাশি আরবি লেখা শিখার প্রবল ইচ্ছা রয়েছে।
● কুরআন তিলাওয়াতের সময় বুঝতে পারছেন তিলাওয়াত শুদ্ধ হচ্ছে না তবুও লোকলজ্জার ভয়ে অশুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াত করছেন?
● যারা শুধুমাত্র মেয়ে শিক্ষিকা কাছে শিখতে চাচ্ছেন।
🔘কেন আমাদের এখানে কোর্সটি করবেন?
১. এখানে শুধুমাত্র মেয়েরা কোর্স করতে পারবে আর মেয়ে শিক্ষিকা আপুর মাধ্যমেই ক্লাশ হয় ।
২. এখানে অন্য যেকোন একাডেমি অপেক্ষা সহজ এবং পরিক্ষিত উপায়ে ব্যাপক মশকের মাধ্যমে কোরআন শেখানো হয়।
৩. প্রতি ব্যাচের জন্য শিক্ষিকা আপু নিয়োজিত। যেকোন বিষয়ে নক করা মাত্রই ইংশাআল্লাহ শিক্ষিকা আপু রিপ্লাই করেন।
৪. ক্লাসে উপস্থিতির বিষয়টি সর্বোচ্চ্য গুরুত্বের সাথে নিয়ে কঠোর পর্যবেক্ষণের মাঝে রাখা হয়।
৫. একদম বেসিক তথা হরফ উচ্চারণ হতে শুরু করে শুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াত শেখানো হবে।
৬. সম্পূর্ণ তাজবীদ শিক্ষা ও সঠিক ব্যবহার।
৭. কুরআন তিলাওয়াতের নিয়ম-কানুন এবং বিভিন্ন বিধি-নিষেধ সম্পর্কে শিখানো হয়।
৮. দ্রুত সময়ে শুদ্ধরূপে কোরআন তেলাওয়াতের যোগ্যতা ও আরবি লেখার অভ্যাস অর্জন করা যায়।
৯. আরবি হাতের লেখার প্রতি খুবই গুরুত্ব দেওয়া হয়।
১০. প্রতিটি ক্লাসে প্রত্যেক স্টুডেন্ট থেকে আলাদাভাবে পড়া আদায় করা হয়। প্রয়োজনে ইনবক্সে গিয়ে শিক্ষিকা আপু পড়া আদায় করে নেন।
১১. পড়া দিতে না পারলে কোন প্রকার প্রেজেন্ট গ্রহন করা হয়না।
১২.প্রতি মাসে ৩ টি প্রেজেন্ট বাদ গেলে কোর্স থেকে বাতিল করে দেওয়া হয়।(একান্তই কোন সমস্যা থাকলে শিক্ষিকা আগেই অবগত করলে সেক্রিফাইস করা হয়)
১৩.প্রত্যেককে সবসময় কঠোর তদারকি মধ্যে রাখা হয়।
১৪. প্রতিটি ক্লাসে নিয়মিত হোমওয়ার্ক দেওয়া হয় এবং প্রত্যেকের হোমওয়ার্ক চেক করা হয়। হোমওয়ার্ক সঠিকভাবে বুঝে না পেলে প্রেজেন্ট গ্রহণ করা হয়না।
১৫. পড়ার মান ঠিক রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার প্রদান করা হয়।
১৬. ক্লাসের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের আদব-আখলাক ও উত্তম তারবিয়াতের জন্য নসিহা পেশ করা হয়।
১৭. কোন কারণে কারো ক্লাস ছুটে গেলে প্রয়োজনে শিক্ষিকা আপু নিজেরাই উক্ত শিক্ষার্থীকে আলাদাভাবে পড়া বুঝিয়ে দেন।
১৮. কোর্স শেষে ভালো ট্যালেন্ট আপুদের জন্য রয়েছে টিচার হওয়ার সুযোগ সুবিধা।
১৯. কোর্স শেষে অনির্দিষ্টকালের প্রবলেম সলভিং গ্রুপে থেকে যেকোনো সমস্যার সমাধান করে নেওয়ার রয়েছে সুযোগ সুবিধা।
২০. কোর্স শেষ করা মাত্রই আমাদের নাজেরা কোর্স,সূরা মুখস্থকরণ কোর্স,আমপারা কোর্সে ভর্তি হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ
📖কখন ও কতদিনের কোর্স (সময়):-
🔘কোরআন শিক্ষা কোর্স ৩ মাস।
🔘 সপ্তাহে ৬ দিন ক্লাশ। (শুক্রবার অফ ডে)
🔘সপ্তাহের ৩ দিন মূল ক্লাশ ও ৩ দিন প্রবলেম সলভিং ক্লাস।
🔘ইংশাআল্লাহ পড়ার মান ঠিক রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার প্রদান করা হয়।
🔘ক্লাশ নেওয়ার মাধ্যম: গুগল মিট ।
🔘প্রয়োজনীয় তথ্য :-
● মাসিক ফি: আলহামদুলিল্লাহ ফ্রিতে শিখানো হয় তবে কেউ খুশি মনে প্রতি মাসিক কিংবা কোর্স শেষে হাদিয়া দিলে তা গ্রহন করা হয়।
● ভর্তি ফি: সম্পূর্ণ ফ্রি।
ফ্রি ইসলামিক মাদ্রাসা ফর উইমেন
Free Islamic Madrasah For Women (FIMW)
Mirpur, Dhaka
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Website
Address
Mirpur/1
Dhaka
1216
House #122 (Near Flyover ), Atish Deepankar Road, South Basabo
Dhaka, 1214
আমাদের পেজে আপনাকে সু-স্বাগতম 私たちのページへようこそ
Dhaka
BCS-সহ সকল সরকারি চাকরি প্রত্যাশীদের পড়াশুনা মূলক একটি পেইজ। আশা করি, লাইক/Follow দিয়ে সাথে থাকবেন।
House-272, Road-09, East Goran, Khilgaon (Near Madina Masjid) Dhaka
Dhaka, 1219
মারকাযু তাহযীবিল উম্মাহ ঢাকা একটি উ?
Hazi Md Dider Hossain Road, Nazargonj, Zinzira
Dhaka, 1210
First complete science academy in zinzira For creative education and pleasure, you can rely on.
Dhaka
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, "পড় তোমার প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন" (সূরা আলাক্ব:-১)
Bangladesh
Dhaka
"আসসালামুয়ালাইকুম,, আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমাদের ফেসবুক পেইজে নিয়মিত কুরআন তিলাওয়াত সুনতে পারবেন।।
House No: 266/3-C, Ishakah Road, Ahmednagar Mirpur-1
Dhaka, 1216
Best Academy for Learning Building Information Modeling.
Dhaka
একুশ শতকের দক্ষতার বিকাশের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে নিয়োজিত বাংলাদেশী শিক্ষকদের প্লাটফর্ম।