Dhaka Commerce College Nature Study Club

আজ ৫ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবক দিবস।

সারা বিশ্বের সকল স্বেচ্ছাসেবকদের প্রতি রইল শ্রদ্ধা ও রক্তিম ভালোবাসা।

বাংলাদেশের পথে-প্রান্তরে যে সকল স্বেচ্ছাসেবকরা একটি সুন্দর সমাজ ও দেশ এবং দেশের মানুষের জন্য যে অবদান রাখছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। তাদের হাত ধরে অসহায় মানুষ ও প্রকৃতি-পরিবেশ সুস্থ ও সুন্দর হয়ে উঠুক।

এগিয়ে যাক প্রতিটা মানুষ মানবতার কল্যানে।

😍 জয় হোক প্রতিটা স্বেচ্ছাসেবকের 😍

আজ বিশ্ব হাতি দিবস। জনসচেতনতা বাড়াতে ২০১২ সালে কানাডিয়ান চলচ্চিত্র নির্মাতা প্যাট্রিসিয়া সিমস, মাইকেল ক্লার্ক ও থাইল্যান্ডের এলিফ্যান্ট রিইন্ট্রোডাকশন ফাউন্ডেশনের প্রধান শিভাপর্ন দারদারানন্দ বিশ্ব হাতি দিবস পালন করা শুরু করেন। এরপর থেকে প্রতি বছরের ১২ আগস্ট বিশ্ব হাতি দিবস পালিত হয়ে আসছে।

আন্তর্জাতিক সমীক্ষা বলছে, গত দশ বছরে বিশ্বে হাতির সংখ্যা ৬২ ভাগ কমেছে। প্রাণী বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, আগামী দিনে হাতি সংরক্ষণ, গ্রামবাসীদের হাতে হাতি নিধন ও চোরাশিকারীর উপদ্রব কমাতে না পারলে স্থলচরদের মধ্যে সবচেয়ে বড় এ প্রাণীটি ডাইনোসরের মতো বিলুপ্ত হয়ে যাবে

আজ ২৯ জুলাই শনিবার
বিশ্ব বাঘ দিবস। বাঘের প্রাকৃতিক আবাস রক্ষা করা এবং বাঘ সংরক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে প্রতি বছরের ২৯ জুলাই বিশ্ব বাঘ দিবস পালন করা হয়।

বাংলাদেশে দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘বাঘ করি সংরক্ষণ, সমৃদ্ধ হবে সুন্দরবন’।

২০১০ সালে সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত বাঘ অভিবর্তনে এ দিবসটির সূচনা হয়।

কদম ছেড়া বন্ধ করুন।
দয়া করে পাখিদের খাবার নষ্ট করে ছবি তোলা বন্ধ করুন।
এই সময় পাখিদের মন্দা কাল( খাবারের সংকট) চলে।
তাই পাখিদের খাবার নষ্ট করবেন না।

Eid mubarak🕋 🐪🐂

Dhaka Commerce College Nature Study Club and AIUB Environment Club organized tree plantation program on the occasion of World Environment Day.

The tree plantation program was inaugurated by SM Ali Azam and Club Moderator Marufa Sultana, Club Advisor Md. Naymur Rahman Nayeem, President Shamim, Vice President Md. Ehsanul Haque, Rajekul Islam and AIUB Environment Club members were present at this time.

বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাবের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী অনুষ্ঠিত।

বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাব ৫ জুন ২০২৩ তারিখে মিরপুর রাইনখোলা তৃতীয় বৃক্ষরোপন কর্মসূচী পালন করেছে। 'প্লাস্টিক দূষণ সমাধানে সামিল হই সকলে'- এ প্রতিপাদ্য নিয়ে 'সবাই মিলে করি পণ, বন্ধ হবে প্লাস্টিক দূষণ'-এ স্লোগানে এ বছরের বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন করা হয়।
বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন নেচার স্টাডি ক্লাব উপদেষ্টা এস এম আলী আজম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ক্লাব মডারেটর মারুফা সুলতানা, সহ-সভাপতি মোঃ এহসানুল হক, সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহিদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন আহমেদ, অর্থ সম্পাদক সাদিয়া ফাম্মিন পূর্বা ও প্রচার সম্পাদক তামনুর সাম্য।

১৯৯২ সালে ঢাকার উত্তরের ১৯৪.২ বর্গ কিলোমিটার এলাকার প্রায় ৪৭ শতাংশই ছিল সবুজ, যা ২০০২ সালে ৩১ শতাংশে, ২০১২ সালে ১৮ শতাংশে এবং ২০২২ সালে আরও কমে ১৬.১৭ শতাংশে এসে দাঁড়ায়।

World Migratory Bird Day

আসসালামু আলাইকুম আগমাী ০৬-০৫-২০২৩ তারিখ, সকাল ৮.০০ টায়। ঢাকা কমার্স কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক জনাব কামাল য়ারিফ স্যার এর উদ্যোগে গ্রীষ্মকালীন গাছ,ফুল,নিসর্গ পরিচিতি এর আয়োজন করা হয়েছে। আমারা যারা ইচ্ছুক তারা স্যার এর সাথে যোগাযোগ করি।

Eid Mubarak🕌

এসো হে বৈশাখ
এসো,এসো
এসো হে বৈশাখ
এসো,এসো
চৈত্র সংক্রান্তি ও বাংলা নববর্ষ ১৪৩০ উপলক্ষে সকলের পরিবার-প্রিয়জনের জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস🇧🇩

দেশ ও জাতি সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের রক্তিম শুভেচ্ছা। মহান এই দিনে সকল মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদদের প্রতি জানায় গভীর শ্রদ্ধা ও ভালবাসা!🇧🇩❤️

আজ আন্তর্জাতিক বন দিবস ২০২৩

বন ও বনভূমির নিরাপত্তা রক্ষার্থে ২০১২ সালে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভায় ২১ মার্চকে আন্তর্জাতিক বন দিবস ঘোষণা করা হয়। সেই থেকে ২১ মার্চকে আন্তর্জাতিক বন দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে।

❝সুস্থ দেহে সুস্থ মন, যদি থাকে সমৃদ্ধ বন❞ এই থিমে পালিত হচ্ছে এবারের আন্তর্জাতিক বন দিবস।

জলবায়ু পরিবর্তনের অশনি বিপদ থেকে রক্ষা করতে বনের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। গাছ থাকলে নিরাপদ পরিবেশ থাকে। বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনগুলি পরিবেশ সংরক্ষণের বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে চিন্তাভাবনা করছে। এমতাবস্থায় গাছ লাগানো, বন-জঙ্গল বৃদ্ধি আমাদের পৃথিবী ও তার উপর বসবাসকারী প্রাণীর জীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অক্সিজেন বৃদ্ধির পাশাপাশি সবুজ বন পরিবেশের ভারসাম্যও বজায় রাখে।

আসসালামু আলাইকুম,
ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাবের সকল সদস্যের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আগামী ❝ ২২-০৩-২০২৩ ❞তারিখ ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাবের উদ্যোগে "পরিবেশ বিষয়ক কুইজ" প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। কুইজ প্রতিযোগিতায় ডিসিসি এর সকল শিক্ষার্থীবৃন্দ অংশগ্রহণ করতে পারবে। প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকবেন ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাবের ক্লাব এর সম্মানিত মডারেটর মহোদয় এবং উপদেষ্টা বৃন্দ। আশা করি আপনারা সকলে প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করবেন এবং আপনাদের ক্লাসের সকলকে বলবেন প্রোগ্রামে থাকার জন্য। বিজয়ীদের জন্য আকর্ষণীয় পুরষ্কারের ব্যবস্থা রয়েছে।

বিঃদ্রঃ নতুন সদস্য যারা আমাদের ফর্ম নিয়েছেন তারা অবশ্যই থাকবেন। আপনাদের জন্যই আমাদের এই আয়োজন।

স্থানঃ ১নং ভবনের ৯০২নং রুম।
সময়ঃ সকাল ১১.৩০ মিনিট।
যোগাযোগঃ০১৮২৪৪৬২১৯০

আমন্ত্রণে,
সাধারণ সম্পাদক
মোঃ জাহিদ হাসান
ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাব

গলা টিপে নদী হত্যার পদক্ষেপ

বাংলাদেশের যমুনাকে বলা হয় বাংলার পরিচায়ক। বাংলাদেশের পরিচিতি তুলে ধরতে যে কয়েকটি নদীর নাম আমাদের পুস্তকে পড়ানো হয় যমুনা তার প্রথম সারির নাম। সেই নদীকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীন ব্যবসা ও জীবিকা হাজার মানুষের। এই নদী বাংলাদেশের গাঙ্গেয় ডলফিন, ঘড়িয়াল প্রজাতিগুলোর শেষ বিচরণ ক্ষেত্র।

একটি কমিশন যারা পরিবেশ ও বাস্তুসংস্থানগত কোনো গবেষণা ছাড়াই বলে দিল আমাদের এত বড় নদীর প্রয়োজন নেই।

যখন সরকারের একটি দ্বায়িত্বশীল প্রতিনিধী বলে আমাদের বড় নদীর প্রয়োজন নেই তখন দেশের নদী দখলদার দের কিভাবে এই সংস্থা মোকাবেলা করবে? যদিও আজ পর্যন্ত সরকারের উচ্চপদস্থ সরাসরি হস্তক্ষেপ ব্যাতিত বাংলাদেশের অন্যকোথাও নদী দখল-পুনঃরুদ্ধারে আলোচিত কোনো সফলতা মুখ দেখা যায় নি।

Dhaka Commerce College Nature Study Club (DCCNSC) এর পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। সেই সাথে এমন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে যার যার অবস্থান থেকে নদী রক্ষায় প্রতিবাদী হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।

❝সৃষ্টিকে জানতে প্রকৃতিকে জানো❞

ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাব
এর সদস্য সংগ্রহের তিনদিন ব্যাপী কাজ আজ সমাপ্ত হলো কিন্তু যারা এখনোও সদস্য ফর্ম সংগ্রহ করেননি তারা দ্রুত যোগাযোগ করুন। আমরা চাই সবাইকে নিয়ে কাজ করতে। আপনাদের প্রকৃতি ও পরিবেশ সম্পর্কে জানাতে এবং তা নিয়ে কাজ করতে। তাই ঢাকা কমার্স কলেজ এর সকল ছাত্র-ছাত্রীদের আমাদের সাথে যুক্ত হওয়ার জন্যে বলছি। আমরা যেনো একসাথে আমাদের পরিবেশকে সুস্থ ও সুন্দর করে তুলতে পারি।

যাঁরা আমাদের থেকে এ-ই তিনদিনে ফর্ম সংগ্রহ করেছেন। তাদের সকলকে জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি আপনারা আমাদের সাথে সবসময় থাকবেন। প্রকৃতিকে ভালোবেসে আমাদের সাথে কাজ করে যাবেন এবং আমাদের সকল সদস্যদের জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ এই তিনদিন সদস্য সংগ্রহের কাজ করার জন্য।

আপনাদের সকলকে স্বাগতম 💐💐

শুভেচ্ছান্তে,
মো:জাহিদ হাসান
সাধারণ সম্পাদক
ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাব

২১ শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
সকল ভাষা শহীদদের প্রতি রইলো গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা !!!

২১ শে ফেব্রুয়ারী নিয়ে কিছু কথা -
১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারিতে যারা বাংলা ভাষার জন্য জীবন দিয়েছিলেন সেই সকল ভাষা শহীদদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি আমাদের বাঙালীদের জন্য একটি গৌরবময় উজ্জ্বল দিন। ইতিহাসের এই দিনেই মাতৃভাষার জন্য রাজপথে জীবন দিতে হয়েছিলো সালাম, বরকত ও রফিকসহ নাম না জানা আরও অনেক কেই। তাদের জন্যই আজকে আমরা মন খুলে বাংলা ভাষা বলছি ও লিখছি। বিশ্বের ইতিহাসের বুকে মাতৃভাষার জন্য বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলাম আমরা এই বাঙালীরাই। আর তাই এই দিনটি আজ শুধু বাংলাদেশ স্মরণ করেনা। ২১শে ফেব্রুয়ারি দিনটি স্বীকৃতি পেয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের। সারা বিশ্বই দিনটি স্মরণ করে আর সকলে একি সুরে গেয়ে ওঠে______
"আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো
একুশে ফেব্রুয়ারি,আমি কি ভুলিতে পারি!"
আমার পক্ষ থেকে গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।

আজ সুন্দরবন দিবস
১৪ ফেব্রুয়ারি২০২৩

∎ সুন্দরবন পৃথিবীর একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন। এ বনের ৬২ শতাংশ বাংলাদেশে এবং বাকি ৩৮ শতাংশ পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত।

∎ বর্তমানে সুন্দরবনের আয়তন ৬ হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার। খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা ও বরগুনা জেলায় এ বনের অবস্থান।

∎ বাংলাদেশের অভ্যন্তরের তুলনায় সুন্দরবনের মাটি আলাদা ধরনের। জোয়ার-ভাটার কারণে এখানকার পানিতে জলাবদ্ধতা ও লবণাক্ততা বেশি। এখানকার মাটি পলিযুক্ত দোআঁশ।

∎ সুন্দরবনের অধিকাংশ গাছপালা ম্যানগ্রোভ ধরনের। উদ্ভিদবিজ্ঞানী ডি প্রেইন সুন্দরবনে ৩৩৪ প্রজাতির উদ্ভিদ আছে বলে উল্লেখ করেন । পৃথিবীতে এ পর্যন্ত সন্ধানপ্রাপ্ত ৫০টি ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের মধ্যে সুন্দরবনেই আছে ৩৫টি।

∎ সুন্দরবনে রয়েছে প্রায় ৫০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৫০ প্রজাতির সরীসৃপ, ৩২০ প্রজাতির পাখি, ৮ প্রজাতির উভচর প্রাণী ও ৪০০ প্রজাতির মাছ। সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার পৃথিবী বিখ্যাত। এ ছাড়া রয়েছে চিত্রা ও মায়া হরিণ ।

∎ সুন্দরবন একটি একক ইকো সিস্টেম।

আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি। সুন্দরবন দিবস। বিশ্বের অন্যতম এ ম্যানগ্রোভ বন বাংলাদেশের গর্ব। কেবল বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বই চায় আমাদের এই সুন্দরবন বেঁচে থাকুক বহু বছর।
ভালোবাসা দিবসে ভালোবাসুন সুন্দরবনকে। সেই সঙ্গে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে জনসচেতনতা সৃষ্টি করুন।

❤️বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে সুন্দরবনকে ভালোবাসুন❤️

ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত
❝ নেচার ফটো কনটেস্ট ২০২২❞
এ বিজয়ীদের পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন;

শামা আহমেদ
সহযোগী অধ্যাপক
ঢাকা কমার্স কলেজ

মারুফ সুলতানা
প্রভাষক (খন্ডকালীন)
ঢাকা কমার্স কলেজ

শামীম হোসেন
সভাপতি
ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাব

মোঃ জাহিদ হাসান
সাধারণ সম্পাদক
ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাব

এছাড়াও আরো সাধারণ সদস্য।
বিজয়ীঃ
রুদ্র
নুর উদ্দিন
সায়মা
উক্ত ফটো কনটেস্ট এ অংশগ্রহণ কারী সকল প্রতিযোগীদের জানাই শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

Happy New Year to all members of DCC Nature Study Club.

Happy New Year 2023.Hope everyone is well.As a result of your sincere cooperation,all the activities of DCC Nature Study Club are being completed beautifully.Thank you very much and congratulations for this.
May everyone have a good new year and may everyone's life be filled with joy.May we always work together to make the world beautiful.Happy new year everyone.


Best regards,

Md. Jahid Hasan
2022-2023
General Secretary
Dhaka Commerce College Nature Study Club

কক্সবাজারে এশিয়ার সর্ববৃহৎ সামুদ্রিক প্লাস্টিক স্ট্যাচু তৈরি করেছে বিদ্যানন্দ। প্লাস্টিক দানবটি তৈরি করতে প্রায় ২০ বস্তা পরিত্যক্ত প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে। এ প্লাস্টিকগুলো কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিন সমুদ্র সৈকত থেকে সংগ্রহ করা হয়। স্ট্যাচুটির উচ্চতা ৩৮ ফুট ও প্রস্থ ১৪ ফুট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সাবেক শিক্ষার্থী আবির কর্মকারের পরিকল্পনায় প্রায় ১৩ জন স্বেচ্ছাসেবক ও ৪ জন কাঠমিস্ত্রি নিয়ে এই প্লাস্টিক স্ট্যাচুটি তৈরি করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় বিদ্যানন্দ এই স্ট্যাচু তৈরি করেছে মূলত প্লাস্টিক ব্যবহারে মানুষকে সচেতন করতে।

এর পাশাপাশি সেন্ট মার্টিন দ্বীপে তৈরি করা হয়েছে একটি প্লাস্টিক এক্সচেঞ্জ স্টোর। যেখানে নিদিষ্ট পরিমাণ প্লাস্টিকের বিনিময়ে কেনা যাবে চাল, ডাল, আলু, মাছ-মাংস সহ আরো নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস। তাদের এই উদ্যোগের কারণে অনেকটাই প্লাস্টিক মুক্ত হয়েছে সেন্ট মার্টিনের কিছু এলাকা।

সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ৷ যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে পেয়েছি স্বাধীনতা তাদেরকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।

প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বয়ে যাক বিজয়ের চেতনা ❤

Happy Birthday ma'am 🎂

Modaretor, DCCNSC.

আসসালামু আলাইকুম,
ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাবের সকল সদস্যের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আগামী ১৬ তারিখ ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাবের তত্ত্বাবধানে একটি কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে। আমাদের ক্লাবের সম্মানিত উপদেষ্টা বৃন্দ থাকবেন।আশা করি আপনারা সকলে প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকবেন এবং আপনাদের ক্লাসের সকলকে বলবেন প্রোগ্রামে থাকার জন্য।

স্থানঃ ১নং ভবনের লিফটে ১০তলা

বিঃদ্রঃ কুইজ প্রতিযোগিতার ফি ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে এবং আকর্ষণীয় পুরস্কারে ব্যবস্থা রয়েছে।

যোগাযোগঃ০১৮২৪৪৬২১৯০

সাধারণ সম্পাদক
মোঃ জাহিদ হাসান
ঢাকা কমার্স কলেজ নেচার স্টাডি ক্লাব

বিশ্ব প্রাণী দিবস আজ। পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তে প্রাণীদের অধিকার নিশ্চিতে দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে।

বিশ্ব প্রাণী দিবস সর্বপ্রথম হেনরিক জিম্মারমেন নামের একজন জার্মান লেখক ও প্রকাশক মেন্স উন্ড হুন্দ (মানুষ ও কুকুর) নামের একটি ম্যাগাজিনে প্রকাশ করেছিলেন। তিনিই প্রথম ১৯২৫ সালের ২৪ মার্চ জার্মানির বার্লিন স্পোর্ট প্যালেসে এ দিবস উদযাপন করেন। সেখানে পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ অংশ নেন।

পরে ১৯৩১ সালে ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে পরিবেশ বিজ্ঞানীদের এক সম্মেলনে ৪ অক্টোবরকে বিশ্ব প্রাণী দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

সেই থেকে প্রাণীদের কল্যাণার্থে ও তাদের অধিকার রক্ষার্থে প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৪ অক্টোবর পালিত হয় বিশ্ব প্রাণী দিবস। সারাবিশ্বে দিবসটি পালন করে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ন্যাচার ওয়াচ ফাউন্ডেশন। এ ছাড়াও দেশে দেশে প্রাণী কল্যাণমূলক সংস্থা দিবসটি পালন করে।

আজ ‘বিশ্ব নদী দিবস’।
নদী রক্ষায় সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর সেপ্টেম্বরের চতুর্থ রোববার বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশেও দিবসটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচির আয়োজন করেছে জাতীয় নদীরক্ষা কমিটি, বিভিন্ন পরিবশেবাদী সংগঠনগুলো।

এবারের প্রতিপাদ্য হলো ❝আমাদের জনজীবনে নৌপথ❞।

জনজীবনে নৌপথের সম্পৃক্ততা বাড়াতেই এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমাদের নগরায়নের ফলে নদীগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু পরিবেশ ধ্বংস করে কোনো কর্মকাণ্ড পরিচালনা করলে তার ফলাফল শূন্যই থেকে যায়। আমরা ধীরে ধীরে নদী দূষণ করছি ও দখল করছি। এখন যদি এসব বন্ধ করতে না পারি, তবে সামনে আমাদের দুর্দিন আসছে।

https://www.facebook.com/895644147288536/posts/2101577976695141/

ঢাকা কমার্স কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক শিমুল স্যার স্ট্রোকজনিত কারনে ইন্তেকাল করেছেন।ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন।

অনেক ভালো একজন মানুষ ছিলেন।ঢাঃকঃ কলেজ থেকে অনার্স এবং মাস্টার্সে খুবই ভালো ফলাফল করেছিলেন বলে নিজ ডিপার্টমেন্টেই শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন অল্প দিন আগে,সেই তিনি আর নেই।আল্লাহ তিনাকে বেহেশত নসীব করুক।আমিন।

আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে এস.এস.সি ও সমমানের পরীক্ষা।

এবছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে ২০ লাখ ২১ হাজার ৮৬৮ জন।

Dhaka Commerce College Nature Study Club এর পক্ষ থেকে সকল শিক্ষার্থী অনুজদের শুভ কামনা।

Some students of Dhaka Commerce College Nature Study Club participated in the
''13th National Nature Summit 2022"
organized by Notre Dame College Nature Study Club.

আন্তর্জাতিক শকুন সচেতনতা দিবস আজ

প্রকৃতির পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে পরিচিত পাখি শকুন। এ প্রাণীটিকে বাঁচাতে সচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিবছর সেপ্টেম্বরের প্রথম শনিবার পালন করা হয় ‘আন্তর্জাতিক শকুন সচেতনতা দিবস’।

আইইউসিএন ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে দিবসটি পালন করে আসছে।

শকুন মৃত প্রাণীর মাংস খেয়ে বেঁচে থাকা এক প্রকার পাখি। সাধারণত এরা অসুস্থ ও মৃতপ্রায় প্রাণীর চারদিকে শিকারি পাখির মতো তীক্ষ দৃষ্টি নিয়ে উড়তে থাকে এবং প্রাণীটি মরার জন্য অপেক্ষা করে। প্রাণীটি মারা গেলেই তাকে খাওয়ার জন্য শকুনরা হামলে পড়ে।

কয়েক যুগ আগেও গ্রামে-গঞ্জে যেখানে-সেখানে শকুন দেখা যেত। মাঠে গরু মরে পড়ে থাকলে ঝাঁক বেঁধে নামত শকুন। দিনে দিনে প্রকৃতির এ ‘পরিচ্ছন্নতাকর্মী’ বিলুপ্তির পথে। ১৯৯০ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৯৯ শতাংশ শকুন বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে প্রকৃতি সংরক্ষণবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর জোট আইইউসিএন। তবে গত ১০ বছরে শকুন রক্ষায় সরকারের বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত এবং আইইউসিএনের নানা উদ্যোগে সেই পরিস্থিতি অনেকটাই বদলে গেছে।

বিশেষজ্ঞদের আশা, শকুনের সুদিন ফিরে আসবে। সঠিকভাবে শকুনের পরিচর্যা করলে বাংলাদেশের আকাশে আবার তাদের দেখা মিলবে।

🏵️পদ্ম ফুল 🏵️

"বর্ষার স্মিগ্ধতায় সাদা ফুল ফোটে, জেগে উঠে কত স্মৃতি/ আকাশে ভাসে তুলো -মেঘ জলে ভিজে বিষন্ন প্রকৃতি" এভাবে বর্ষার অপরূপ প্রকৃতি কথা কবির ভাষায় ওঠে এসেছে বারবার। ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ বিভিন্ন ফুলের সমারোহে প্রকৃতি সাজে তার আপন স্বকীয়তায়। বর্ষায় বৃক্ষরাজি থেকে শুরু করে জলে সর্বএই ফুটা বিভিন্ন রঙের ফুলে বৈচিত্রময় হয়ে ওঠে প্রকৃতি। সেই বৈচিত্র ময় রূপকে নিয়ে কবি,সাহিত্যেক ও প্রকৃতিপ্রেমীদের কোতুহলের-শেষ নেই। হাওর -ঝিল বিল বা পুকুর বিভিন্ন ফুলের ন্যায় শুভ্রতার প্রতীক সাদা পদ্ম ফুল ফুটে। যার বৈজ্ঞানিক নাম -Nelumbo nucifera, এর নাম আবিষ্কারক বৈজ্ঞানী.সাদা পদ্ম আবার পদ্ম করম নামে ও পরিচিতি।কক্সবাজার জেলার রামু ইউনিয়নের আপাররেজু এলাকায় পরিবেশে একটি ছোট পুকুরে চোখ পড়তে সাদা পদ্ম বা পদ্ম কমল সবুজে সমারোহ সাদা পদ্ম এমন দৃশ্য দর্শনাথীদের নজর কেড়ে নিবে অনাযাসেই। প্রতি বছর বর্ষা কালে এই ফুকুরে সদা পদ্ম পুটে। এই ফুল এলাকার লোকজন পূজর জন্য ব্যবহার করে। পদ্ম ফুল (পদ্ম চাক)এর ভিতরে বীজ বা বোটা আমাশয়সহ বি়ভিন্ন রোগের জন্য খুবই উপকারি। ঔষধী গুণ চাড়া ও পদ্ম চাক ও বীজ বা বোটা সুস্বাদু খাবার। উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞদের মতে দেশে পুকুর -জলাশয়, লেক ও হাওর -বিলে গোলাপী পদ্ম সবচেয়ে বেশি চোখে পড়ে। সে তুলনায় সাদা পদ্ম বা পদ্ম কমল অনেক টাই অপ্রভুত। তবে একসময় প্রায় দেখা যেত লাল ও সাদা এই দুই রঙের পদ্ম। এই পদ্ম লেক,ফুকুর ও বিল পরিস্কার পানিতে জম্নে। এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত পদ্ম ফুল ও এর ফল (পদ্ম চাক) পরিষ্ফোটিত।সরু কাটা ভরা পদ্ম চাকটা দেখতে অনেকটা সবুজ ও হলদেটে। পদ্মচাক এর ভিতর বীজ বা বোটা। আগে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দেখা গেলেও জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন কারনে বর্তমানে সাদা পদ্ম বিলুপ্তির পথে। সংরক্ষণের ব্যবস্তা করা না হলে সাদা পদ্ম বিলুপ্তি হয়ে যাবে এমন টি অভিমত উদ্ভিদ -বিদদের। পদ্ম জলজ পরিবেশের উৎকৃষ্ট উপদান। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পদ্মর ভুমিকা রয়েছে। এর ফলে বিজ রিদপীন্ড। চর্মরোগসহ বিভিন্ন রোগের ঔষধের উপকরণে হিসাবে ব্যবহিত হয়। এবং ডায়রিয়া রোগ সারাতে এর বোটা কাঁচা খেলে উপকারে আসে।

বৃক্ষ রোপণ করুন!
কারণ তারা আমাদের বেঁচে থাকার জন্য দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান দেয়: অক্সিজেন এবং বই।

https://www.facebook.com/1330286543737205/posts/5198229466942874/?sfnsn=mo

বিশ্ব হাতি দিবস ১২ আগস্ট। ২০১২ সাল থেকে আজকের এই দিনে পালিত হয়ে আসছে দিবসটি।

নগরায়ন এবং বনাঞ্চল ধ্বংসের কারণে একদিকে যেমন নষ্ট হচ্ছে হাতির বিচরণভূমি। অন্যদিকে, কালোবাজারি ও চোরাকারবারিদের শিকারে পরিণত হয় বিলুপ্ত হচ্ছে প্রাণী জগতের এই বৃহত্তম স্থলচর প্রাণী।

জনসচেতনতা বাড়াতে ২০১২ সালে কানাডিয়ান চলচ্চিত্র নির্মাতা প্যাট্রিসিয়া সিমস ও মাইকেল ক্লার্ক এবং থাইল্যান্ডের এলিফ্যান্ট রিইন্ট্রোডাকশন ফাউন্ডেশনের প্রধান শিভাপর্ন দারদারানন্দ বিশ্ব হাতি দিবস পালন শুরু করেন। এরপর থেকে ১২ আগস্ট বিশ্ব হাতি দিবস পালিত হয়।

#কপি