আজ সন্তানকে সঠিক শিক্ষা না দিলে, আগামীতে সে আপনাকে অপমানিত হতে সাহায্য করবে।
Perfect Study Point
An educational page where you may get proper academic service from us in Paterbag,Shonir Akhra,Dhaka.
Operating as usual
কোন শিক্ষক যদি দুই ঘন্টা ব্যাচে পড়িয়ে ৮০০ টাকা নেয়।তবে যে চার ঘন্টা পড়ালো সে কত নিবে? নিশ্চয়ই ১৫০০!!
আপনি ৮০০ টাকার ব্যাচে দিলে তো কেউ আপনাকে না করবে না??? কেউ জোর করবে না??? তাইনা??
কিন্তু শিক্ষক ভালো করে পড়ায় না,খবর নেয় না।এরকম কথা কেন বলবেন? শিক্ষকের বদনাম করে কেন চলা লাগবে? এখানে আপনি টাকা টা কে বড় করে দেখছেন,সার্ভিস টা কে নাহ।আমি এমন অনেক গার্ডিয়ান দেখেছি,যারা অযথা অনেক টাকা নষ্ট করেন।যেমন- প্রায়ই রেস্টুরেন্টে খেতে যান,প্রয়োজন না থাকা স্বত্ত্বেও শপিং করেন,বিলাসবহুল লাইফ লীড করেন।কিন্তু টিচারের বেতন কমানোর জন্য ঘ্যান ঘ্যান করেন।ক্যান ভাই? টিচার কেন ফাও পরিশ্রম করবে? বিষয় টাকে এতো নীচু কেন করতেছেন? এতো চিপাচিপি না করে আপনার বাচ্চা পড়াইয়েন না।তাও অযথা বদনাম বলবেন না।
আপনার বাচ্চা কতটা দুষ্ট, অভদ্র তা আপনি নিশ্চয়ই জানেন।টিচার একটা ক্লাসের পরিবেশ সুন্দর রাখতে, সময় কাজে লাগাতে গিয়ে বাচ্চাদের শাসন করবেই।শাসন বলতে বেত দিয়ে মারা নয়।বকাঝকা করবেই।কারণ আপনার বাচ্চার অতিরিক্ত দুষ্টামির জন্য অন্যদের পড়ার ক্ষতি হয়।এই সামান্য ব্যাপার নিয়ে গার্ডিয়ান ধরে ধরে বলেন,শিক্ষকের ব্যবহার ভালো না তাই পড়াবো না।আপনি যে শিক্ষকের ব্যচে পড়ানোর উপযোগী করে বাচ্চাকে বড় করতে পারেন নাই।তা কোথাও বলেন না!!! পরে দেখা যায়,এই একই বাচ্চাকে বিভিন্ন টিচার বাদ দিয়ে দিচ্ছে।পড়াচ্ছে না।কারণ আপনি নিজের সন্তানের দোষের চেয়ে অন্যের দোষ খুজে বেড়ান।
এই বিষয় গুলো কমন।এই যুগের অভিবাবক হয়েও যদি এসব বলা লাগে তাহলে দু:খজনক।

ফিনল্যান্ডের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা করতে চান। খুবই উত্তম।কিন্তু! এই ব্যাপার গুলো কি ভেবেছেন?
# ফিনল্যান্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে মেধাবীরা শিক্ষকতায় আসেন, আর আমাদের কারা আসেন ভেবে দেখেছেন কি? যারা আসেন তাদের কিভাবে ট্রিট করা হয়,স্কুল শিক্ষকদের সেলারী কত দেয়া হয় ভেবে দেখেছেন কি?বেসরকারী অনেক শিক্ষকদের দুটো পেশা থাকতে হয়, না হয় তিনি তার পরিবার চালাতে পারবেন না ।একবার হুমায়ুন আহমেদ তার একটা লেখায় একটি চরিত্র সম্পর্কে বলেছিলেন" তিনি একজন বেসরকারী কলেজের শিক্ষক আবার বিকালে তিনি ফার্মেসির ব্যাবসা করেন, কোনটা যে তার আসল পেশা বুঝা মুশকিল।"শিক্ষকরা প্রাইভেট কোচিং তো আর শখ করে করান না বা প্রাইভেট কোচিং করে দেশের টাকা পাচার করে দিচ্ছেন না বা যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি গাড়ি করতেছেন না।কোন রকমে একটি মডেস্ট লাইফ লিড করেন।এভাবে যদি শিক্ষক তার শিক্ষক সত্ত্বা বহুবিধ জায়গায় বিক্রি করে দেন, তাহলে তার সবটুকু শিক্ষকতা ক্লাসে ছাত্রদের ঢেলে দিবেন কিভাবে?
সরকারী শিক্ষকরা ও ভাল নেই, একই লেভেলের অন্যদের প্রমোশান হয়, তাদের হয় না।
# ফিনল্যান্ডের সবচেয়ে মর্যাদাবান ও সবচেয়ে আকর্ষনীয় পেশা শিক্ষকতা আর আমাদের সবচেয়ে অবহেলার পেশা শিক্ষকতা।
# ফিনল্যান্ডের জনসংখ্যা ৬০ লাখ।আর আমাদের বিশ কোটি।
# ফিনল্যান্ডে জিডিপির কত অংশ খরচ করে আর আমরা কত খরচ করি।
#ফিনল্যান্ডে ১২ জন ছাত্রের জন্য ১ জন শিক্ষক। আর আমাদের ২০০০ ছাত্রের জন্য ২ থেকে চার জন শিক্ষক।
#ফিনল্যান্ডে ক্লাসে ছাত্র থাকে ১৮ জন আর আমাদের ক্লাসে থাকে ১০০ থেকে ৬০০। আমাদের একেকটি ক্লাস রাজনৈতিক জনসভা বা ওয়াজের ময়দান।
# ফিনল্যান্ডের বাবা মায়েরা অনেক সচেতন ও ধনী। যেকোন ব্যায় তারা বহন করতে পারেন।এমনকি রাষ্ট্র ও প্রচুর ব্যয় বহন করতে পারেন।
# ফিনল্যান্ডের কালচার আর আমাদের দেশের কালচার এক না।
ফিনল্যান্ড কেইস আর বাংলাদেশ কেইস এক করতে হলে,
নিচের কাজ গুলো করেন, তারপর এই কারিকুলাম চালু করেন।..............
# শিক্ষার সব খরচ রাষ্ট্র বহন করবে।
# সবচেয়ে মেধাবীদের শিক্ষকতা পেশায় আনতে হবে।
# শিক্ষকতা পেশা সবচেয়ে মর্যাদাবান করা হোক।শিক্ষকদের বেতন ফিনল্যান্ডের মত হোক।
# প্রতি ক্লাস রুম ১৮ জন স্টুডেন্টের বেশি হবে না।
# ছাত্র শিক্ষক অনুপাত ১: ১২ ফিনল্যান্ডের মত করা হওক।
# জিডিপি র ২০ % শিক্ষায় ব্যয় করা হোক।
# কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করা হোক।(উপরের গুলো করলে কোচিং বানিজ্য এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে)
# সব পর্যায়ের শিক্ষার leadership দেয়া হোক,সৎ ও যোগ্য শিক্ষাবিদ বা শিক্ষকদের।
আগে মাঠ প্রস্তুত করতে হবে,তার পর ফসল লাগাতে হবে
সন্তানকে অভাব শিখান, নইলে সন্তান আপনাকে অভাবী বানিয়ে তুলবে 🙂
হঠাৎ করেই বিদ্যুৎ বিল বেশি আসতেছে! বাড়িয়েছে কিনা জানিইনা।আবার বাড়িওয়ালা ভাড়া বাড়ানোর নোটিশ দিলো!! কেমন করে যেনো টমেটো ১৮০ টাকা!!!! আগে মানে আমার দাদার আমলে একজনের ইনকামে দুইটা /তিনটা পরিবার চলতো।এরপর খরচ এমন বাড়লো যে বাপের ইনকামে একটা পরিবার চালানো ই দায়!!! আর এই জেনারেশনে? যার যার ইনকাম সে সে করেও একটা পরিবার চালাতে পারেনা।পরিবারের কেউ অসুস্থ হলেই সেটা হয় বাড়তি খরচ,এবং সেই মাসে আমাকে ধার করা লাগে!! এই যে শাসন ব্যবস্থাতে যারা আমার খরচ বাড়িয়ে দিলো,তারা আমার ইনকামের ব্যবস্থা তো করে দিলো না!!
কই আমার ইনকাম বাড়ানোর দায়িত্ব তো নিলো না?
মধ্যবিত্ত ফ্যামিলির স্টুডেন্টদের ভাগ্য পরিবর্তনের সবচেয়ে সহজ উপায় পড়ালেখা!

একবার রোপন করলেই বিভিন্ন মৌসুমে মোট ৫টি জাতের ধানের ফলন পাওয়া যাবে কোনোরূপ কর্তন ছাড়াই!
২০২১ সালের দিকে বাংলাদেশের জিন বিজ্ঞানী ডক্টর আবেদ চৌধুরী ধানের এক নতুন উৎপাদন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। এই পদ্ধতিতে একবার গাছ রোপন করলেই ফসল কাটার পরে কোনোরূপ অপসারণ ছাড়াই মোট পাঁচবার ভিন্ন পাঁচটি জাতের ধান চাষ করা সম্ভব! তিনি এই পদ্ধতির নাম দিন "পঞ্চব্রিহি"। ড. চৌধুরীর মতে, সারাদেশের কৃষকদের মধ্যে এই ধান চাষের কৌশল ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ সম্ভাব্যভাবে আগামী ৫০ বছরের জন্য সমগ্র জনসংখ্যার খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবে। তার এই গবেষণা কৃষকদের সময় এবং অর্থ সাশ্রয়ে সাহায্য করবে। পাশাপাশি তিনি ঠিক করেছেন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই পদ্ধতি দেশের চাষীদের মাঝে ছড়িয়ে দিবেন!
"পঞ্চব্রিহি" এর আবিষ্কার বাংলাদেশের সকল জনগণের জন্যই একটি গর্বের বিষয়।
#সায়েন্সবী #ধান #চাষ #বাংলাদেশ #বিজ্ঞানী

সন্তানকে, ছেলে বা মেয়ে নির্দিষ্ট বুঝাচ্ছি না।সন্তান ছেলে কিংবা মেয়ে হোক,সন্তানকে এমন ভাবে গড়ে তুলুন যাতে সে কাদের সাথে চলছে? কেন তাদের সাথে মিশছে? সব যেনো আপনাকে বলে দেয়।
একটা বাচ্চার বাইরে অসৎ বন্ধু কেন থাকবে? কেন বাবা কিংবা মা বন্ধুর মতো মিশতে পারে না?
কেন সময় মতো শাসন করেন না? পরে এতটা ই উচ্ছন্নে যাওয়ার পর আর লাগাম ধরতে পারেন না।যারা কারণে সমাজে এসব অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে।

নিচের শব্দগুলোতে শেষের t উচ্চারিত হয় না।
1. bouquet (বুকেই/বুখেই)- ফুলের তোড়া
2. buffet (বুফেই)- বুফে
3. ballet (ব্যালেই)- ব্যালে, নৃত্যের মাধ্যমে অভিনয়।
4. depot (UK, ডেপৌ; US, ডীপৌ) - গুদাম, ভাণ্ডার, যানাগার
5. debut (ডেইবিউ) - অভিষেক; গায়ক/গায়িকা/নায়ক/নায়িকা/খেলোয়াড়দের প্রথম উপস্থিতি/প্রকাশ
6. cachet (ক্যাশেই) - বিশেষ গুণ
7. rapport (UK, র্যাপো; US, র্যাপোর) - বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক

Very সহ বিভিন্ন Adjectives এর পরিবর্তে এক শব্দের যে Adjectives গুলো ব্যবহার করলে ভালো হয় এমন কিছুসংখ্যক নিচের ছবিটিতে দেওয়া হলো।

(দরকারি ১৮টি বাক্যের ইংরেজি অনুবাদ দেয়া হয়েছে)
এমন শিক্ষনীয় পোস্ট পেতে পেজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।
১. সে দেখতে তার বাবার মতো। (১৪ টি ইংরেজি অনুবাদ)
He takes after his father.
He resembles his father.
He looks like his father.
He and his father look alike.
He is like his father.
He and his father are alike.
He is similar in appearance to his father.
He and his father are similar in appearance.
He and his father look similar.
He looks the same as his father.
His father and he have got the same appearance.
He bears a resemblance to his father.
He bears a likeness to his father.
He bears a similarity to his father.
২. বাংলাদেশ টানা তিন ম্যাচ জিতল।
(১১ টি ইংরেজি অনুবাদ)
1. Bangladesh won their three successive matches.
2. Bangladesh won their three consecutive matches.
3. Bangladesh won three games/matches in a row.
4. Bangladesh won three matches on the bounce.
Or, Bangladesh have had three wins on the bounce.
5. Bangladesh won three matches in succession.
6. Bangladesh won three straight games.
7. Bangladesh won three games on the trot.
(on the bounce/trot হচ্ছে informal, spoken এ ব্যবহৃত হয়)
8. Bangladesh have had three back-to-back wins.
9. Bangladesh won three matches/games back to back.
10. Bangladesh got their third successive victory.
11. It was Bangladesh's third consecutive win.
৩. আমার বয়স ২০ বছর। (৫টি অনুবাদ)
I am twenty.
I am a man of 20/twenty.
I am twenty years old.
I am twenty years of age.
I am a twenty-year-old.
৪. তার কথায় এক বিন্দু/বিন্দুমাত্র সত্য নেই। (৫টি)
There is not an iota of truth in what she/he says.
There is not a/one grain of truth in what she/he says.
There is not a particle of truth in what she/he says.
There is not a scintilla of truth in what she/he says.
There is not a/one jot of truth in what she/he says.
৫. কলমটি আমার। (৪টি)
The pen belongs to me.
I am the owner of the pen.
I own the pen.
The pen is mine.
৬. সুমনেরা ৪ ভাই। (৪টি)
Sumon has three brothers.
Sumon has three siblings. (siblings = ভাই বা বোন)
("সুমনেরা চার ভাইবোন" বললে এটাই হবে)
Sumon and his brothers are four in number.
Sumon's parents have got four sons.
৭. এখন নামাজের সময় হয়েছে। (৪ টি)
It is time for prayer.
The time has come for prayer.
It is time to say prayer.
উপরের তিনটিতেই now হবে না। কারণ, it is time কিংবা
The time has come মানেই এখন সময় হয়েছে।
তবে এভাবেও করা যায়
Now is the time for prayer.
৮. সময় দ্রুত চলে যায়। (৪টি)
Time flies.
Time goes by so quickly.
Time passes (by) so quickly.
Time trips by on rosy wings
৯. সে আমার চেয়ে দুই বছরের বড়। (৭টি)
He is senior to me by two years. (TG)
He is my senior by two years.
He is two years senior to me.
He is two years my senior.
He two years older than I (am).
He is older than me by two years.
He two years older than me.
তবে আপন ভাই-বোন হলে elder (elder than ভুল)
He is my elder by two years.
I am his elder by two years.
১০. সে আমার চেয়ে দুই বছরের ছোট। (৬টি)
He is junior to me by two years. (TG)
He is my junior by two years.
He is two years my junior.
He is two years younger than I am.
He is younger than me by two years.
He is two years younger than me.
১১. অতি দর্পে হত লংকা/অহংকার পতনের মূল।
Pride goes before destruction.
Pride goes before a fall.
Pride comes before a fall.
১২. তুমি কি কখনো বিদেশে গিয়েছ? (৩টি)
Have you ever been abroad?
Have you ever been to a foreign country?
Have you ever visited abroad?
১৩. গাছটিতে ফুল ধরেছে। (৭ টি অনুবাদ)
The tree is in flower. (flowers নয়)
The tree has come into flower. (flowers নয়)
The tree is in bloom.
The tree is in blossom.
The tree has bloomed.
The tree has blossomed.
The tree has flowered.
The tree has produced flowers.
১৪। গাছটিতে ফল ধরেছে। (৫ টি অনুবাদ)
The tree has borne fruit.
The tree is in fruit.
The tree has fruited.
The tree has produced fruit.
The tree has fruit growing on it.
১৫। আমি তাকে অনেক দিন ধরে দেখিনি।
I haven’t seen him for a long time.
I haven’t seen him for long.
I haven’t seen him for a while.
for a long time/for long /for a while = অনেক দিন ধরে।
১৬। তোমার উত্তরটি প্রশ্নের সাথে অপ্রাসঙ্গিক ।
(আপাতত ৬টি অনুবাদ করে দিলাম)
Your answer to the question is beside the point.
Your answer is beside the question.
Your answer is outside of the question.
You answer is irrelevant to the question.
Your answer is immaterial to the question.
Your answer to the question is irrelevant.
১৭। হাল ছেড়ো না/হাল ছেড়ে দিও না।
Never say die.
Or,
Don't throw in the towel.
Or,
Stay the course.
Or,
Never give up.
১৮। আমি গভীরভাবে তোমার প্রেমে পড়েছি।
অথবা, আমি তোমার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছি।
I am desperately in love with you.
Or, I have deeply/madly fallen in love with you.
Or, I have deeply fallen for you.
Or, I've fallen head over heels in love with you.
Or, I've fallen head over heels for you.
Stay tuned with PSP family 🥰

কাক-মা জানত তার বাসায় কোকিলের ডিম।
সে চুপিসারে কোকিল-মাকে তার বাসা থেকে বেরোতে দেখেছিল। বাসায় ফিরে সে গুণে দেখেছিল, তার বাসায় ডিমের সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটেছে।
জানলেও সে কিচ্ছুটি বলল না কাউকে। ধৈর্য ধরে ডিমে তা দিল, বাচ্চা হলে তাকে পোকাটা-মাকড়টা খাইয়ে বড় করল। সে জানত, এই অবোধ শিশু একদিন ভিনস্বরে গেয়ে উঠবে গান, আলাদা করে নেবে নিজেকে।
সবই জানত কাক-মা, কিন্তু বুঝতে দিল না কাউকে।
সবাই ভাবল, তার মত বোকা আর কেউ হয় না, তাকে বারবার বোকা বানিয়ে যায় কোকিল-মা। দুনিয়ার কাছে বোকা হয়েও সে চুপ করেই থাকল, নইলে কি হত কোকিলের ছানাগুলোর? জন্মই যে হত না তাদের ! জন্ম না হলে কেই বা গাইত বসন্তদিনের অমন বন-মাতানো মন-মাতানো গান ? মা যে তাদের উড়নচণ্ডী ! বাসা বানানোর ধৈর্য নেই, সারাক্ষণ শুধু উড়ে-উড়ে সুরে-সুরে ঘুরে-ঘুরে বেড়াচ্ছে।
তাকে অবশ্য দোষ দেয় না কাক-মা। সবাই কি আর একরকম হয় ? সে নিজে কি অমন গাইতে পারবে কোনদিন ? যে পারে সে নাহয় একটু কম সংসারী হলই ! তার ছানাদের বড় করে দিতে কোনও আপত্তি নেই কাক-মায়ের। এক-একজন এক-এক ধারার বলেই না এত রঙ, এত রূপ, এত সুর এই জগতটায় !
কোনও এক বসন্তদিনে নিজের বাসায় বসে দূরে কোনও কোকিলের কুহুরব শুনে স্বরটা কেমন চেনা চেনা লাগে কাক-মায়ের। খুশিতে তৃপ্তিতে চোখ বুজে আসে। মনে মনে কত যে আশীর্বাদ সে করে তাদের! আহা, বাছারা ! বেঁচে থাকো। কাক-মাকে নাই বা মনে করলে, মধুর গানে ভুবনখানি ভরে রাখো।
দুনিয়ার সবাই তাকে বোকা ভাবলেও একজন কিন্তু ঠিকই চিনেছে তাকে। নইলে কেনই বা সে ডিম পাড়বার সময় হলেই বারবার সেই কাক-মায়ের বাসাতেই ফিরে ফিরে আসে ? কাক-মা আর কোকিল-মায়ের এ এক অদ্ভুত সম্পর্কের রসায়ন।
সংগৃহীত
আর কিছুদিন পর:
আপা, আপনার বাচ্চার রেজাল্ট কি?
-চতুর্ভুজ
কেন আপা, ত্রিভুজ পায় নাই? 🤣
Copy -Neerob Hasan

এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া। সে প্রতিদিন ৯টায় অফিসে ঢুকতো। তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।
সে যে পরিমাণ কাজ করত, তাতে কোম্পানির উৎপাদন হতো প্রচুর এবং এর ফলে সে আনন্দের সঙ্গেই জীবন নির্বাহ করত।
ওই অফিসের সিইও সিংহ অবাক হয়ে দেখত, এই পিঁপড়াটি কোনো ধরনের সুপারভিশন ছাড়াই প্রচুর কাজ করছে। সিংহ ভাবল, পিঁপড়াকে যদি কারও সুপারভিশনে দেওয়া হয়, তাহলে সে আরও বেশি কাজ করতে পারবে।
কয়েক দিনের মধ্যেই সিংহ একটি তেলাপোকাকে পিঁপড়ার সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দিল। সুপারভাইজার হিসেবে এই তেলাপোকাটির ছিল দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা, আর সে দুর্দান্ত রিপোর্ট লিখতে পারত।
তেলাপোকাটি প্রথমেই সিদ্ধান্ত নিল, এই অফিসে একটি অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম থাকা উচিত।
কয়েক দিনের মধ্যেই তেলাপোকার মনে হলো, তার একজন সেক্রেটারি দরকার, যে তাকে রিপোর্ট লিখতে সাহায্য করবে। … সে একটা মাকড়সাকে নিয়োগ দিল এই কাজে যে সব ফোনকল মনিটর করবে, আর নথিপত্র রাখবে।
সিংহ খুব আনন্দ নিয়ে দেখল যে তেলাপোকা তাকে প্রতিদিনের কাজের হিসাব দিচ্ছে আর সেগুলো বিশ্লেষণ করছে গ্রাফের মাধ্যমে। ফলে খুব সহজেই উৎপাদনের ধারা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাচ্ছে এবং সিংহ সেগুলো বোর্ড মিটিংয়ে ‘প্রেজেন্টেশন’ আকারে পেশ করে বাহবা পাচ্ছে।
কিছুদিনের মধ্যেই তেলাপোকার একটি কম্পিউটার ও লেজার প্রিন্টার প্রয়োজন হলো এবং এগুলো দেখভালের জন্য আইটি ডিপার্টমেন্ট গঠন করল। আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ পেল মাছি।
আমাদের কর্মী পিঁপড়া, যে প্রতিদিন অফিসে এসে প্রচুর কাজ করে মনের সুখে গান গাইতে গাইতে বাসায় ফিরত, তাকে এখন প্রচুর পেপার ওয়ার্ক করতে হয়, সপ্তাহের চার দিনই নানা মিটিংয়ে হাজিরা দিতে হয়।
নিত্যদিন এসব ঝামেলার কারণে কাজে ব্যাঘাত ঘটায় উৎপাদন কমতে লাগল, আর সে বিরক্ত হতে লাগল।
সিংহ সিদ্ধান্ত নিল, পিঁপড়া যে বিভাগে কাজ করে, সেটাকে একটা আলাদা ডিপার্টমেন্ট ঘোষণা করে সেটার একজন ডিপার্টমেন্ট প্রধান নিয়োগ দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।
সিংহ ঝিঁঝিপোকাকে ওই ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিল। ঝিঁঝিপোকা প্রথম দিন এসেই তার রুমের জন্য একটা আরামদায়ক কার্পেট ও চেয়ারের অর্ডার দিল।
কয়েক দিনের মধ্যেই অফিসের জন্য স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান তৈরি করতে ঝিঁঝি পোকার একটি কম্পিউটার ও ব্যক্তিগত সহকারীর প্রয়োজন হলো। কম্পিউটার নতুন কেনা হলেও ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে ঝিঁঝিপোকা নিয়োগ দিল তার পুরোনো অফিসের একজনকে।
পিঁপড়া যেখানে কাজ করে, সেখানে আগে ছিল চমৎকার একটা পরিবেশ। এখন সেখানে কেউ কথা বলে না, হাসে না। সবাই খুব মনমরা হয়ে কাজ করে।
ঝিঁঝিপোকা পরিস্থিতি উন্নয়নে সিংহকে বোঝাল, ‘অফিসে কাজের পরিবেশ’ শীর্ষক একটা স্টাডি খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।
পর্যালোচনা করে সিংহ দেখতে পেল, পিঁপড়ার বিভাগে উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে।
কাজেই সিংহ কয়েক দিনের মধ্যেই স্বনামখ্যাত কনসালট্যান্ট পেঁচাকে অডিট রিপোর্ট এবং উৎপাদন বাড়ানোর উপায় বাতলে দেওয়ার জন্য নিয়োগ দিল।
পেঁচা তিন মাস পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্ট মনিটর করল, সবার সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান কথা বলল। তারপর বেশ মোটাসোটা একটা রিপোর্ট পেশ করল সিংহের কাছে। ওই রিপোর্টের সারমর্ম হলো, এই অফিসে প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী বেশি। কর্মী ছাঁটাই করা হোক।
পরের সপ্তাহেই বেশ কয়েকজন কর্মী ছাঁটাই করা হলো। বলুন তো, কে সর্বপ্রথম চাকরি হারাল?
ওই হতভাগ্য পিঁপড়া। কারণ, পেঁচার রিপোর্টে লেখা ছিল, ‘এই কর্মীর মোটিভেশনের ব্যাপক অভাব রয়েছে এবং সর্বদাই নেতিবাচক আচরণ করছে, যা অফিসের কর্মপরিবেশ নষ্ট করছে।
©

না বলতে শিখুন...
এই লোকটি একটি দোকান দিয়ে নতুন ব্যবসা শুরু করেছিল, এবং তার সমস্ত পরিচিতজন বন্ধু_প্রতিবেশী এবং পরিবার সেখানে কেনকাটা করতো এবং মাঝে মাঝে বাকী ও চাইতো
কয়েক বছর পরে, এই সব বাকী মিলে বড় আকার ধারন করে
কখনও কখনও আমরা হ্যাঁ বলি যখন আমাদের না বলা উচিত ছিল।
আপনি হ্যাঁ বলবেন ভাবছেন আপনি মানুষকে সাহায্য করছেন..
কিন্তু আসলে আপনি হেরে যাচ্ছেন
এবং আপনার কঠোর পরিশ্রম এবং ত্যাগ স্বীকার করছেন,
আপনার সময় খারাপ যাবে এবং বাকী টাকা চাইবেন তখন সবাই আপনার দিকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
সবসময় হ্যাঁ বলবেন না...
আপনার ব্যবসায় বিনিয়োগ করুন এবং সঞ্চয় করুন, স্মার্ট হন, সবকিছু হারিয়ে যেতে দেবেন না।
না বলতে ও শিখতে হবে
সংগৃহীত পোস্ট Mehedi Akash টাইমলাইন থেকে 😑

অর্থবিত্ত হওয়া সত্ত্বেও আমি আমার একমাত্র ছেলেকে কখনো দশ টাকার বেশি টিফিন খরচ দেইনি। সে বরাবরই তার বন্ধুদের দেখিয়ে বলে বাবা দেখো আজ সে কতো ব্রাণ্ডেড ঘড়িটা পরে এসেছে। বাবা দেখো তার স্কুল ব্যাগটা ইম্পোর্টেট। সুন্দর না বাবা!
আমি মাথা নাড়িয়ে শুধু সম্মতি জানাই।
আমার ছেলের সাহস কিন্তু হয়নি কখনো সেম জিনিসটা চাওয়ার। একদিন তার পায়ে সামান্য ব্যথা। স্কুল যাওয়ার সময় বললো বাবা আমাকে তোমার সাথে অফিসের গাড়িতে নিয়ে স্কুলে নামিয়ে দেবে?
আমি তার সমস্যার কথা বিবেচনা করে বললাম ঠিক আছে। এরপর প্রায় এক সপ্তাহ সে আমার সাথেই গেলো। আমি চুপচাপ তাকে নামিয়ে দিতাম। আমার ছেলের এখন দেখছি হেঁটে যেতে ইচ্ছে করছেনা। পরেরদিন সকালে আমাকে বলার আগে আমিই বলে দিলাম অফিসিয়াল জিনিস ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য নিষিদ্ধ। বাড়ি থেকে স্কুল দশ মিনিটের পথ নির্দিষ্ট সময়ের আরোও কিছুক্ষণ আগে বের হবে হেঁটে যেতে পারবে। ছেলে আমার প্রচন্ড মন খারাপ করে বসে রইলো।
এদিকে আমার স্ত্রীও মন খারাপ করেছে। কেনো করি এমন! এর উত্তর জানা নেই।
আজ সন্ধ্যায় ছেলে আমার বাড়িতে এসেই বলেছে জানো আমার বন্ধু শহরের সবচেয়ে সেরা স্কুলে ভর্তি হয়েছে। আমিও ………
বলার আগেই আমি তাকে থামিয়ে জানতে চাইলাম বাবা প্রতিষ্ঠান সেরা হয় নাকি ছাত্র? ধরো আমি তোমায় সে স্কুলে দিলাম কিন্তু তুমি ফেল করলে কোনো সাবজেক্টে তাহলে আমি কি বলবো তুমি ফেল নাকি স্কুল?
ছেলে বললো বুঝেছি বাবা।
আমি তার মাথায় হাত দিয়ে বললাম এই পর্যন্ত তোমার ক্লাসের কোনো ছেলেই তোমাকে টপকে যেতে পারেনি। তুমিই ফার্স্ট বয়। সুতরাং তুমি যেখানে সেরাটা দেবে সেই স্থানই সেরা তোমার মতো।
এরপর সে আর এরকম কোনো কথা বলেনি।
আজ বিকেলে ছেলে বলছে বাবা একজন এক্সট্রা টিউটর দরকার। আমার ম্যাথ ইংলিশে একটু সমস্যা হচ্ছে। আমি ছেলেকে বললাম বাবা একটু কষ্ট করতে হবে। আমি যখন রাত করে বাড়িতে ফিরবো ন'টা কিংবা দশটায় আমার কাছেই তোমাকে ম্যাথ আর ইংলিশ করতে হবে।
বাবা তুমি পরিশ্রম করে বাড়ি আসো তাই না?
আমি হেসে বললাম, না বাবা। আমার কাছে এতো সামর্থ্য নেই তোমাকে এক্সট্রা টিউটর দেওয়ার। আমি বরং একটু কষ্ট করি। কি বলো?
ছেলে আমাকে জড়িয়ে ধরে বললো ঠিক আছে বাবা।
স্ত্রী রাতেরবেলা জিজ্ঞেস করলেন তুমি এরকম দশটা টিউটর রাখতে পারো কিন্তু!
কিন্তু আমি চাই আমার সন্তান বুঝুক আরাম করে কিছু পাওয়া যায় না। মানুষের জীবনে অভাব আসলে তা কিভাবে মোকাবিলা করতে হয় সে বুঝুক ও সে শিখুক। কোনো কিছুই মন্দ নয় সে বুঝুক।
আমার স্ত্রী চুপ হয়ে গেলেন।
মাঝেমাঝে আমার ছেলেকে নিয়ে আমি ফুটপাতে হাঁটি। পথশিশু থেকে শুরু করে বিভিন্ন মানুষের সম্পর্কে জানাই। সে জানুক পৃথিবী শুধু চিন্তায় সুন্দর। বাস্তবে খুব কঠিন।
আমি চাওয়া মাত্রই তাকে কিছু দেইনি। একদিন সে বলেছিলো বাবা তুমি এরকম কেনো?
তাকে বলেছিলাম সময় হলে বুঝবে।
দুই তিন আগে সে ইলিশ ও মাংস পোলাও খাবে।
তাকে বললাম টাকাতো কম। তোমার কাছে কিছু আছে? থাকলে ইলিশ আনা যাবে। ছেলে আমার পঞ্চাশটি দশ টাকার নোট বের করে দিল। আমি অবাক হয়ে বললাম তুমি খরচ করোনি?
সে মুচকি হাসি দিয়ে বললো, না বাবা। জমিয়েছি। আমার পরিচিত এক বন্ধু স্কুলে না খেয়েই আসে। কোনো টাকাও নেই তার কাছে। আসলে সে খুব অসহায় বাবা। আমি মাঝে তাকে ক্ষুধার্ত দেখে বুঝতে পারি সেদিনই তার সাথে খাই কারন তখন সে না করে না। অন্যান্য দিনগুলো টাকা খরচ করিনা। জমিয়ে রাখি কারন বাড়ি থেকে মা যা দেয় তাতো যথেষ্ট কারন কিছু মানুষ সামান্যটুকুও পায় না।
আমি ছেলের দিকে তাকিয়ে আছি।
সেই গুছানো টাকা নিয়ে আরোও টাকা মিলিয়ে ইলিশ এনে ছেলেকে ইলিশ মাংস পোলাও খাওয়ালাম। ইচ্ছে করেই অভাব অনুভব করাই যাতে সে বুঝুক জীবনটা কঠিন। অনেক কঠিন।
পূজোর বাজারে গিয়ে তাকে বলেছি সাধ্যের মধ্যে নিতে। সে একটা প্যান্ট নিয়েছে শুধু। জানতে চাইলে বলে তোমার জন্য পাঞ্জাবি আর মায়ের জন্য শাড়ি নিয়েছি।
আমি হাসলাম।
সে বুঝতে শিখেছে টাকা কিভাবে খরচ করতে হয়।
একদিন বসে বসে বলছে বাবা সায়নটা আর মানুষ হলো না অথচ আংকেল তার জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। যা চেয়েছে সে, তার সবটাই তাকে দিয়েছেন। আমি ছেলেকে বললাম আমি কি তোমাকে কিছু দিতে পারিনি?
ছেলে আমার কোলে মাথা রেখে বললো প্রতিটা চাহিদা পূরন করে শিখিয়েছ অভাবে যেন স্বভাব নষ্ট না হয়। তুমি জীবনের যে শিক্ষা দিয়েছ বাবা তা সব কিছুর উর্ধে। তুমি শিখিয়েছ অভাবকে কিভাবে ভালবাসতে হয়। আমি এখনো জানি আমার বাবার আমি ছাড়া কিছু নাই। বাকীটা আমাকে করে নিতে হবে। সবকিছু ইউটিলাইজ করতে হবে। আমি সাধারণ জামাকাপড়েও হীনমন্যতায় ভুগি না বাবা। কারন আমি জানি আমি কে!
তোমার দেয়া শিক্ষা আমি সারাজীবন ধরে রাখবো বাবা। চাওয়া মাত্রই পেয়ে গেলে আমি কখনো জানতামই না পঞ্চাশ দিন না খেয়ে টিফিন মানি জমালে পাঁচশো টাকা জমা হয়। তুমি আছো বলেই সম্ভব। আমি মানুষকে মানুষের চোখে দেখি। আমি বুঝি জীবন কতো কঠিন।
আমার স্ত্রী নিজের থেকেই আজ খুব খুশি। বুঝতে পেরেছেন আমার উদ্দেশ্যটা।
প্রায় দশ বছর পর ছেলে প্রাইভেট কার কিনেছে নিজের রোজগারে। হাসতে হাসতে বলে বিগত পাঁচ বছরে টিফিনের টাকা আর বোনাসের টাকা জমিয়ে এটা কিনেছি।
বুঝতে পেরেছিলাম ছেলে আমার সঞ্চয়ী হয়েছে। সাথে হয়েছে মানুষও।
সপ্তাহখানিক পর যাবতীয় সম্পত্তি তার নামে লিখে দিয়ে বললাম সামলে রেখো। ছেলে দলিল আমার হাতে দিয়ে বললো তোমরা সাথে থেকো। আর কিছু লাগবে না।
আজ তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আমার স্ত্রী নীলিমাকে বললাম দেখেছো আমি ভুল করিনি। আমি আমার সন্তানকে মানুষ করতে গিয়ে জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাটাই দিয়েছি যেমনটা আমার বাবা দিয়েছিলেন আমাকে। আমি অভাবে সন্তানকে লজ্জিত হওয়া নয় বরং দৃঢ় থাকতে শিখিয়েছি।
সংগৃহীত।

সন্তানকে কি শিক্ষা দিবেন? তা কিন্তু আপনার দায়িত্ব!!!
১ কেজি ল্যাংড়া আমের দাম ৬০ টাকা হলে.!😕
১ কেজি সুস্থ আমের দাম কত টাকা হবে.?🤔🤷
বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য ভিডিও টি খুব গুরুত্বপূর্ণ।
ভিডিও সংগ্রীহিত

পৃথিবীর চতুর্থ দেশ হিসাবে ইতিহাস গড়ে চন্দ্রজয় করল ভারত। তাদের তৈরি চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে চাঁদের বুকে অবতরণ করেছে।
চন্দ্রযানের এ মিশনে তাদের বাজেট ছিল ৮০০ কোটি টাকা। খরচ হয়েছে মাত্র ৫৭০ কোটি টাকা। নিজেদের প্রতিষ্ঠান ইসরো সম্পূর্ণ নিজেদের লোকাবলে এ মিশন পরিচালনা করেছে।
এখন পর্যন্ত ভারতই সবচেয়ে কম খরচে সফলভাবে চন্দ্রযানের মিশন সফলভাবে পরিচালনা করতে সক্ষম হয়েছে। তাও আবার চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পৃথিবীর প্রথম দেশ হিসেবে তাদের চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে প্রদক্ষিণ করেছে। এত অল্প খরচে চন্দ্রজয়ের কারণ- তারা নিজেদের প্রতিষ্ঠান থেকে সম্পূর্ণ মিশনটি পরিচালনা করেছে এবং তাদের ছেলে-মেয়েদের সেভাবে দক্ষ করে তাদের দিয়েই এ মিশনের নেতৃত্ব দেওয়ালো।
আজকে সমগ্র ভারতে খুশীর বন্যা। আমরা কী কখনো এভাবে চন্দ্রজয় করতে পারব? যেদিন সমগ্র দেশের মানুষ ফেসবুকে বুকভরা আনন্দ উচ্ছ্বাস প্রকাশ করবে। সাথে সবাই উল্লাসিত হব চন্দ্রজয়ের আনন্দে।
মাত্র কয়েক বছর আগে প্রায় ২৭০০ কোটি টাকা খরচে অন্যদের তৈরি এবং সহযোগিতায় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে উৎক্ষেপণ করতে হলো আমাদের। সামনে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ উৎক্ষেপণ করার পরিকল্পনা করেছে সরকার, সেখানেও নাকি বাজেট ধরা হয়েছে ৩৭০০ কোটি। বাহ্ সব টাকার খেলা!
হবে না কেন, আমাদের তো টাকার অভাব নাই। তা না হলে এস আলম একাই চারশো কোটি আইনবহির্ভূত বিদেশে বিনিয়োগ করে কিভাবে। বেক্সিমকো ২২ হাজার কোটি টাকা। পিকে হাওলাদার ১০ হাজার কোটি টাকা, ডাক বিভাগের শুধাংশু শেখর ভদ্র ৫০০ কোটি, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা এসকে সুর ১০০০ কোটি, ওসি প্রদীপ কুমার ৩০০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে অনায়সে পার পেয়ে যায়। বেগম পাড়ায় গড়ে তুলে আলাদা বসতি।
ভারত ভালো করেই বুঝতে পেরেছে আগামী বিশ্বে ফাইট হবে প্রযুক্তিতে। জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে যাঁরা এগিয়ে থাকবে তারাই এ ফাইটে শক্তভাবে টিকে থাকবে। ভারত অযথা টাকা খরচ না করে তাদের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের ভিত শক্ত করছে। কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়াচ্ছে, নিজেদের ছেলে-মেয়েদের দক্ষ জনবল হিসেবে গড়ে তুলছে। তাদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ISRO ’র জন্য বাজেট ১২০০০ কোটি টাকা।
আর আমাদের মহাকাশ গবেষনা সংস্থার প্রধান জনাব মো. আব্দুস সামাদ। যিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি এবং চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ভাবতে পারেন, একটা দেশের বিজ্ঞান গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রধান বানানো হয়েছে কৃষি বিষয়ক ডিগ্রিধারী একজন ব্যক্তিকে।
যে দেশে বিজ্ঞান গবেষণা সংস্থার প্রধান হয়ে আছেন কৃষি বিষয়ক উচ্চতর ডিগ্রিধারী একজন ব্যক্তি, সে দেশকে নিয়ে আমরা কিভাবে স্বপ্ন দেখব চন্দ্রজয়ের।
বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে কিভাবে ফাইট করব বহির্বিশ্বের সাথে!
©

কুকুরটি এতই বিশ্বস্ত ছিল যে মহিলা প্রায়ই তার বাচ্চাকে কুকুরটির সাথে একা বাসায় রেখে টুকটাক কাজ সেরে আসতেন, এবং ফেরার পর প্রতিবারই উনি দেখতে পেতেন বাচ্চাটি কুকুরটির সাথে নিশ্চিন্তে ঘুমোচ্ছে। এমনই একদিন উনি নিজের বাচ্চাকে তার বিশ্বস্ত কুকুরটির কাছে রেখে শপিং করতে গেলেন।
শপিং সেরে বাসায় ফেরার পর সে দেখতে পায় এক বীভৎস দৃশ্য। সে দেখতে পায় তার পুরো বাসা লন্ডভন্ড হয়ে আছে, বাচ্চাটিও তার নিজের খাটে নেই এবং বাচ্চার ডাইপার ও কাপড়চোপড় ছিন্নভিন্ন হয়ে সারা বাসায় ছড়িয়ে আছে, আর ফ্লোরের জায়গায় জায়গায় লেগে আছে রক্তের ছোপ ছোপ দাগ। প্রচন্ড আতঙ্কে মহিলাটি তার বাচ্চাকে হন্যে হয়ে খুঁজতে শুরু করে। ঠিক তখনই সে তার সে বিশ্বস্ত কুকুরটিকে খাটের নিচ থেকে বের হতে দেখতে পায়। তার সারা মুখ রক্তে মাখা ছিল। রক্ত তার মুখ বেয়ে বেয়ে এমনভাবে পড়ছিল যেন, এখনই কোন প্রিয় সুস্বাদু খাবার খাওয়া শেষ করে উঠল সে।
মহিলাটির আর বুঝতে বাকি রইলো না যে কুকুরটি তার বাচ্চাকে খেয়ে ফেলেছে। দ্বিতীয় কোন চিন্তা না করে সে তার কুকুরটিকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলে। এরপর সে খুঁজতে থাকে তার বাচ্চার শরীরের কোন অংশ আদৌ বাকি আছে কিনা, আর তখনই সে আবিষ্কার করে আরেক অবাক করা দৃশ্য। সে দেখতে পায় বিছানার ওপাশেই কার্পেটের উপর তার বাচ্চাটি খেলা করছে সম্পুর্ণ সুস্থ অবস্থাতেই। তারপর বিছানার নিচে তাকাতেই মহিলাটি আবিষ্কার করে সেখানে পড়ে আছে একটি সাপের ছিন্নভিন্ন শরীর। মূলত ওখানে সাপটির সাথে কুকুরটির যুদ্ধ হচ্ছিল। বিশ্বস্ত কুকুরটি তার বাচ্চাকে বাঁচাতে তার সর্বশক্তি দিয়ে সাপটিকে প্রতিহত করেছিল। মহিলাটি সবকিছু বুঝতে পারলেও ততক্ষণে অনেক দেরী হয়ে যায়। তার ধৈর্যহীনতা ও সর্বগ্রাসী ক্রোধ ততক্ষণে তার কাছ থেকে কেড়ে নিয়েছে তার সবথেকে বিশ্বস্ত বন্ধুকে।
এই সত্য ঘটনাটি একটি পোষা কুকুরের সাথে ঘটলেও, এমন ভুল কি আমাদেরও আমাদের আপনজনদের সাথে হয়ে যায় না? এরকম আমাদের পরিবারের মধ্যেও হয়। তাই পরিস্থিতি বিচারে সর্বদা ধৈর্য ধরুন, যাতে আমাদের নিজের ভুলে আমরা কোনো আপনজনকে আর হারিয়ে না ফেলি।
সংগৃহীত

সিংহ শিয়ালকে বলে - যা আমার জন্য খাবার নিয়ে আয়।
শিয়াল ঘোড়ার কাছে গিয়ে বলে- ভাইজান কেমন আছেন?
ঘোড়া চিন্তা করে- যে শিয়াল খ্যাক খ্যাক করা ছাড়া কোনো কথা বলে না- সে আজ এতো মধুর স্বরে ডাকছে কেন?
নিশ্চয়ই কোনো বদ মতলব আছে।
ঘোড়া শিয়ালের ডাকে সাড়া দেয় না।
শিয়াল এবার ময়ুরীর কাছে গিয়ে বলে- আপুমনি কেমন আছো। দেখতে খুবই মিষ্টি লাগছে।
ময়ুরীও বুঝতে পারে- শিয়ালের মুখে মিষ্টি বচন। নিশ্চয়ই লক্ষণ ভালো না।
সে ও সাড়া দেয় না।
শিয়াল এবার গাধার কাছে গিয়ে বলে- বাহ! তোমাকে খুবই হ্যান্ডসাম মনে হচ্ছে।
এরকম হ্যান্ডসাম একটা প্রাণী খেটে খেটে জীবনটা নষ্ট করে দিলো।
তোমাকে আর কষ্ট করতে হবেনা। রাজার বয়স হয়ে গেছে।
তিনি অবসরে যাবেন। আর তোমাকে রাজা বানাবেন।
চলো আমার সাথে সিংহাসনে চলো।
গাধা খুব খুশি হয়। শিয়ালের সাথে সিংহাসনে আসে।
সিংহের কাছে আসা মাত্রই সিংহের এক থাবায় গাধা তার কান দুটো হারায়।
কিন্তু কোনো রকমে পালিয়ে বাঁচে।
শিয়াল গাধার কাছে এসে বলে- এতো বোকা হলে রাজা হবে কিভাবে।
রাজা তোমার মাথায় মুকুট পরাবে। কিন্তু দুপাশে দুটো কান থাকলে কি রাজমুকুট ঠিকমতো মাথায় বসবে।
তাইতো তোমার কান দুটো তোলে নেয়া হয়েছে।
কিছু বুঝনা অবুঝ প্রাণী- এটাকে গ্রুমিং বলে।
চলো চলো আমার সাথে চলো। দেরি হলে অন্য কেউ আবার রাজা হয়ে যাবে।
গাধা আবার সিংহের কাছে আসে। এবার সিংহের আরেক থাবায় তার লেজখানা খসে পড়ে।
কিন্তু এবারও পালিয়ে বাঁচে।
শিয়াল যথারীতি গাধার কাছে এসে বলে- আবারও ভুল করলে।
লেজ থাকলে রাজ সিংহাসনে বসবে কিভাবে।
তাই তোমার লেজটা খসানো হয়েছে।
অবুঝ প্রাণী দূরদর্শী চিন্তা করতেই পারোনা।
এটা হলো আলট্রা গ্রুমিং। মানে একেবারে ফাইনাল টাচ।
চলো চলো তাড়াতাড়ি সিংহাসনে চলো।
গাধা আবারও সিংহাসনে আসে।
এবার আর সে বাঁচতে পারে না।
সিংহের থাবায় তার ক্ষত বিক্ষত দেহ খানা মাটিতে পড়ে আছে।
সিংহের দাঁতে মুখে রক্তের দাগ।
শিয়াল সিংহকে বলে - মহারাজ এতো কষ্ট করে আপনি খাবেন।
মাথাটা আমাকে দেন। সুন্দর করে প্লেটে সাজিয়ে দেই।
শিয়াল গাধার ব্রেণটুকু খেয়ে মাথার অবশিষ্ট অংশ সিংহকে দেয়।
সিংহ বলে- ব্রেণ কোথায়।
শিয়াল বলে- মহারাজ যে বারবার ধোকা খেয়েও আপনার কাছে এসেছে- আপনি কি মনে করেন তার ব্রেণ বলে কিছু আছে।
গাছের ডালের উপর থেকে ময়ুর বলে-
তার ব্রেণ ঠিকই আছে। কিন্তু অতি সহজ সরল হওয়ায় প্রতারকদের বুঝতে পারেনি।
প্যাঁচা তার সন্তানকে বলে -এই ঘটনা থেকে তোমরা কি শিখলে।
শিখলামঃ
হঠাৎ করে কেউ যদি বড় আপন হয়ে ওঠে, বুঝতে হবে তার গোপন দূরভিসন্ধি আছে।
এটাও শিখলাম- যার যে কাজ তাকে সেটাই করতে হয়। অন্যের কুমন্ত্রণা শুনতে হয়না।
লোভের ফল কখনো মিষ্টি হয়না।
সাদাসিদা হওয়া ভালো। কিন্তু বোকা হওয়া ভালো না।
সবচেয়ে বড় জিনিসটা শিখলাম তা হলো- প্রতারকদের একবার বিশ্বাস করা যায়। কিন্তু বারবার বিশ্বাস করা যায় না।
অতি বিশ্বাস করে সে ঠকেছে। আর নিজের জীবন দিয়ে তার বিশ্বাসের মর্মন্তুদ পরিসমাপ্তি ঘটেছে।
একটা তুর্কীয় গল্পের ভাবানুবাদ
ব্যস্ততার জন্য বাচ্চাকে সময় সময় দিতে পারছেন না?
দনিয়া-পাটেরবাগে (৩য়-১০ম শ্রেণির) বিশ্বস্ত ও অভিজ্ঞ কোচিং / ব্যাচ খুঁজছেন? সন্ধ্যাকালীন ব্যাচ খুঁজছেন?
★তাহলে আমাদের পি.এস.পি কোচিংয়ের সেবা নিয়ে দেখুন, ইনশাআল্লাহ আশাহত হবেন না।
◑ ৩য় থেকে ৮ম শ্রেণির সকল বিষয়।
◑ ৯ম-১০ম (সকল বিভাগ, সকল বিষয়)
এছাড়াও রয়েছে আলাদা সাবজেক্টে পড়ার সুযোগ।
🔸শিফট🔸
সকাল ৮:০০-১১:০০
দুপুর ৩:০০-৬:০০
সন্ধ্যা ৬:০০-১০:০০ (স্পেশাল শিফট)
🔹বিশেষ-বৈশিষ্ট্যঃ
★দূর্বল শিক্ষার্থীদের এক্সট্রা কেয়ার।
★অমনোযোগীদের থেকে পর্যাপ্ত সময় দিয়ে
কৌশলে পড়া আদায়।
★সহজ ভাষায় ভেঙে ভেঙে পাঠদান
★অভিজ্ঞ টিচার দ্বারা পাঠদান।
★ সাপ্তাহিক ও মাসিক পরিক্ষার ব্যবস্থা।
★পরিক্ষার পর শিক্ষার্থীদের ত্রুটি নির্ণয় ও সমাধান।
★কোলাহলমুক্ত নিরিবিলি পরিচ্ছন্ন পরিবেশ।
★ ভালো ফলাফলকারিদের জন্য পুরস্কারের ব্যাবস্থা।
ঠিকানাঃ পাটেরবাগ(আহলে হাদীস মসজিদ সংলগ্ন), শনির আখড়া, যাত্রাবাড়ী ঢাকা।
পরিচালকঃ জান্নাতুল ফেরদৌস, বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ার।
☎️ 01326878027, 01329572840
WhatsApp: 01643549105
🔺আপনার সন্তান হোক আগামীর পথপ্রদর্শক।
✅সন্তান আপনার কিন্তু গড়ার দায়িত্ব আমাদের✅
বিসিএস ক্যাডারের মন ভাল নেই!!!
কাজের অনেক চাপ, নড়াচড়ার সময় পর্যন্ত নেই।
এদিকে নন-ক্যাডারের আফসোসের শেষ নেই! অল্পের জন্য ক্যাডারটা মিস হয়ে গেল। ক্যাডারই হতে পারলাম না জীবনে!!
এডমিন ক্যাডার ভাবতেছে পুলিশ ক্যাডার ভাল আছে! আর পুলিশ ক্যাডার ভাবছে ধ্যাত্তারি! নিজের জীবন বলতে কিছু নেই! যখন তখন ডিউটি!
ডাক্তার ভাবছে ইঞ্জিনিয়ার হতে পারলাম না। জীবনটা হয়তো আরও সুন্দর হতো! এই কাঁটাছেড়া করতে করতে জীবনটা শেষ! ইঞ্জিনিয়ারের মনটাও বেজায় খারাপ! একটা প্রেসক্রিপশন লিখেই ডাক্তার বন্ধু মাসে লাখ টাকা বসে থেকে কামিয়ে নিচ্ছে!
এদিকে আবার বেসরকারি কর্মকর্তার হতাশার শেষ নেই! মাসে ৬ ডিজিট ব্যাংক একাউন্টে ঢুকলেও ব্যাংকারদের মতো চাকরীর নিশ্চয়তা নেই!
গাড়ি বাড়ির নাম মাত্র ইন্টারেস্টে লোন নেই!
ব্যাংক কর্মকতার আহাজারি আবার আকাশ সমান!
সকালে বের হবার সময় বউ ঘুমিয়ে থাকে, বাসায় যাবার পরও দেখে বউ আবার ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে! সময়ই মিলছে না জীবনে নতুন বউকে দেবার মতো!
জুনিয়র কর্মকতা ভাবছে এসব আনস্মার্ট লোকজন কিভাবে একটা অফিসের বস হয়! বসের বেজায় মেজাজ খারাপ কি সব লোকজন অফিসে কাজ করে কাজের কোন আউটপুট নাই!
ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া বন্ধুটারও ভীষণ মন খারাপ! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্সটা পেলামই না!
এদিকে আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুটিও ভাল নেই! বন্ধুরা মন মতো ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হয়েছে! কিন্তু আমি পছন্দের ডিপার্টমেন্টটা পেলাম না!
যাক গে! অন্যদিকেও একই কান্ড!
জ্যামে বসে বাসের হেল্পার ভাবছে ড্রাইভার হতে না পরলে এই জীবনে আর কোন সুখ আসবেনা! হুদায় সিটে বসে ড্রাইভার ফালপাড়ে! বাসের ড্রাইভারও হতাশ! এতো বছর ড্রাইভারি করে আর কি হলো! পরের গাড়ি চালিয়ে দিন যাচ্ছে! নিজের যদি একটা বাস থাকতো!!
এদিকে বাসের মালিকও ভাল নেই!
তার মাত্র ৩ টা বাস চলে ঢাকা আরিচা মহাসড়কে!
অথচ রহিম ভাইয়ের ১৫ টা চলছে দিব্বি! কত সুখে আছে তিনি!
সাংবাদিক ভাইয়ের মনটাও খারাপ! এই পেশায় কি আর জীবন চলে! নিজের যদি একটা পত্রিকা থাকতো তাও না হয় একটা দাপুটে জীবন হতো! পত্রিকওয়ালা ভাইয়ের দিন ভাল যাচ্ছেনা, এই পত্রিকা নাকি মানুষ এখন আর পড়েনা! লাভ নাই!
যাকগে টিভিওয়ালা হয়তো ভাল আছে! সেকি! তারও মনটাও ভীষণ খারাপ! শুধু টিভি চ্যানেল দিয়ে কি আর হয়রে ভাই! একটা শিল্প প্রতিষ্ঠান করতে না পারলে হচ্ছে কই? অন্তত একটা শপিং মলও তো করা লাগে!
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকও ভাল নেই। অভাব অনটনে অবস্থা নাকি খুবই খারাপ! এই কয়টাকা বেতনে কি আর দিন চলে! তার থেকে পিএইচডি করতে গিয়ে বিদেশ পাড়ি দেওয়াই ভাল ছিল!
ওদিকে পিএইচডি করতে যাওয়া ভাই-ব্রাদার স্বপ্নে বিভোর! পিএইচডি শেষ করেই নেক্সট সার্কুলারে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হতে না পারলে এই জীবন বৃথা!
নাহ ভাই!
বহু বড় মানুষের মন খারাপ নিয়ে মেলা কথা হয়ে গেছে! থাকগে, যাকগে!
কিন্তু এদিকে আবার করিমেরও মন খারাপ! সুন্দরী একটা বউ পেয়েছে ঠিকই কিন্তু মাথায় কোন বুদ্ধিশুদ্ধি নাই! মফিজ বেচারাও মহাচিন্তায়! কোটিপতি বাপের একমাত্র মেয়ে বিয়ে করলাম কিন্তু করিমের মতো সুন্দরী বউ পেলাম না!
সাদিয়া খুব চাপে আছে! পাশের বাসার ভাবি গতকালই একসেট নতুন গহনা কিনেছে! অথচ তার হাসবেন্ড সেই কবে একটা হোয়াইট গোল্ডের গলার হার কিনে দিয়েই শেষ! এই জীবন রেখে আর কি হবে!
তানিয়ার মেজাজ বড্ড গরম! একসেট গহনা কিনে দিলেই হয়ে গেল? বাসায় ৪ জন সদস্য অথচ গাড়ি মাত্র একটা। এত কষ্ট করে জীবন চলে!?
নাহ! কোন ভাবেই চলেনা। এতো কষ্ট করে কারোরই আসলে বেঁচে থাকারই দরকার নেই!
সমাজে যাদের কিছুই নেই,
বড় কোন আশা নেই,
তাই আশাহত হবার সুযোগ নেই,
জীবন যাবার ভয় নেই,
জীবনে হতাশার বালাই নেই,
বন্ধুর উন্নতিতে মন খারাপ নেই,
রেষারেষি নেই,
হেঁটে বা রিক্সায় অফিস যেতে আফসোস নেই, এসির জন্য কষ্ট নেই,
রোদে পুড়তে ভয় নেই,
ত্বক হারাবার টেনশন নেই,
জীবনযুদ্ধে পরাজয়ের ভয়-ডর নেই
বরং মায়ের মুখে এক চিলতে হাসি ফুটানোর সাহস আছে,
বাবার হাতে মাসের শুরুতে হাত খরচ গুজে দেবার কলিজা আছে,
বন্ধুর ভরসা হয়ে থাকার সুযোগ আছে,
সুস্থ সবল শরীর মন আছে,
এবং দিনশেষে জীবনের সকল সিচুয়েশানে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি বলে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার সাহস আছে!!!
জীবনটা ছোট্ট জটিল এবং সুন্দর বলে মুহূর্তগুলোকে উপভোগ করার কৌশল জানা আছে তারাই বরং ভাল আছে!!!
জীবনটা আসলেই এমন- "নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস"
(copied )
(দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Paterbag, Shia Mosjid Road, South Dania-Dhaka
Dhaka
Dhaka, 1217
I am working as an Associate Professor of Marketing at the University of Dhaka, Bangladesh. Besides t
Sector-6, Uttara Model Town
Dhaka, 1230
RAJUK Uttara Model College(RUMC) is a co-educational Bangladeshi High school(Grade VI-XII) situated
Dhaka, 1212
The idea of establishing a private university to provide quality education at an affordable cost in
College Campus (Science Faculty) 44 Gareeb-e-Newaz Avenue & Plot# 43, Road # 01 Sector # 11
Dhaka, 1230
Central Office: 48/1, South Mugdapara
Dhaka, 1214
অনুসন্ধিৎসু চক্র (Science Seekers Group) Anushandhitshu Chokro is one
Chiriakhana Road, Rainkhola, Mirpur, Dahaka-1216
Dhaka, 880
Dhaka Commerce College (Bengali: ঢাকা কমার্স কলেজ) is a graduate college
64 Ga, Gha, Umo West Tejturi Bazar, 2nd Floor (Opposite Of Jahanara Garden) Green Road, Farmgate
Dhaka, 1205
Siraj Academy was established in 1989, the first defense coaching center in the country.
BAF Base Bashar, Tejgaon
Dhaka, 1206
A non official forum page of the Shaheens, Present & Ex. Share your thoughts, reach each other !
78, Green Road (3rd Floor), Farmgate
Dhaka, 1205
Welcome to the official page of Udvash Academic & Admission Care