مَنْ ذَا الَّذِي يُقْرِضُ اللَّهَ قَرْضًا حَسَنًا فَيُضَاعِفَهُ لَهُ أَضْعَافًا كَثِيرَة
البقرة: 245
Madaris-Virtual Education
طَلَبُ الْعِلْمِ فَرِيضَةٌ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ.
প্?
Operating as usual
̨﷽
﴿لا جُناحَ عَلَيكُم إِن طَلَّقتُمُ النِّساءَ ما لَم تَمَسّوهُنَّ أَو تَفرِضوا لَهُنَّ فَريضَةً وَمَتِّعوهُنَّ عَلَى الموسِعِ قَدَرُهُ وَعَلَى المُقتِرِ قَدَرُهُ مَتاعًا بِالمَعروفِ حَقًّا عَلَى المُحسِنينَ﴾ [البقرة: ٢٣٦]
والوالدات يرضعن أولادهن حولين كاملين
̨﷽
﴿فَإِن طَلَّقَها فَلا تَحِلُّ لَهُ مِن بَعدُ حَتّى تَنكِحَ زَوجًا غَيرَهُ فَإِن طَلَّقَها فَلا جُناحَ عَلَيهِما أَن يَتَراجَعا إِن ظَنّا أَن يُقيما حُدودَ اللَّهِ وَتِلكَ حُدودُ اللَّهِ يُبَيِّنُها لِقَومٍ يَعلَمونَ﴾ [البقرة: ٢٣٠]
والمطلقات يتربصن ثلاتة قروء
أَمْ حَسِبْتُمْ أَن تَدْخُلُوا الْجَنَّةَ وَلَمَّا يَأْتِكُم مَّثَلُ الَّذِينَ خَلَوْا مِن قَبْلِكُم ۖ🍂
Madaris-Virtual Education
১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর সেই মহান স্বাধীনতা দিবসের দিন পাকিস্তানি সেনারা বা পাকবাহিনী বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আত্ত্বসমর্পন করেছিল, আর সেই মহান দিনটি দেখার জন্যে কতো মানুষের তাজা রক্ত ঝরেছে, কতো মানুষকে দিতে হয়েছে নিজের তাজা প্রান। বহু রক্ত এবং বহু জীবনের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীন দেশ যার নাম আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ। 💖💖💖
যারা আমাদের জন্যে প্রান দিয়েছেন, যারা আমাদের জন্যে নিজের তাজা রক্ত ঝড়িয়েছেন তাদেরকে অনলাইন কুরআন শিক্ষা প্লাটফর্ম মাদারিস ভার্চুয়াল এডুকেশন এর পরিবারের পক্ষ থেকে জানাই গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি। 😥😥
হে আল্লাহ্ আমাদের সেই প্রানপ্রিয় ভাইদের কবরকে আপনি জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন আমিন। 💖💖💖
আলহামদুলিল্লাহ্ ,,,,,
Madaris-Virtual Education এর ৩য় তম মাসিক পরিক্ষায় সকল ছাত্রছাত্রীদের পরিক্ষার ফলাফল খুব ভালো হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ্। 😍😍😍
প্রত্যেক কুরআন, আমপাড়া এবং কায়দা মেল এবং ফিমেল আলাদা আলাদা বিভাগে সব শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা মেধা তালিকায় ১ম, ২য় এবং ৩য় স্থান অধিকার করেছেন তাদের জন্য মাদারিস ভার্চুয়াল এডুকেশন এর পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 🥰🥰🥰🥰
যারা আরো ভালো ফলাফল আশা করেছিলেন কিন্তু সেই আশা অনুযায়ী ফলাফল হয়নি তারা যেন আগামী পরিক্ষায় আশা অনুযায়ী পরিক্ষায় ভালো ফলাফল করতে পারে তাদের জন্যে রইল দোয়া ও শুভকামনা। 🥰🥰🥰
আল্লাহ্ তায়ালা তাদের সকলের মনের নেক ইচ্ছাগুলো পূরন করে দেন আমিন এবং সকল ভালো কাজে সফলতা দান করুক আমিন। 💖💖💖💖
ইসলামে জিহাদ বিধান (حكم الجهاد فى الإسلام)
‘জিহাদ’ অর্থ সর্বাত্মক প্রচেষ্টা। শারঈ পরিভাষায় ‘জিহাদ’ হ’ল সমাজে ইসলামী বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহর রাস্তায় সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানো। কুফরী শক্তির বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধ করা যার চূড়ান্ত রূপ। জিহাদের উদ্দেশ্য হ’ল মানুষকে মানুষের দাসত্ব থেকে মুক্ত করে আল্লাহর দাসত্বে ফিরিয়ে আনা এবং মানুষে মানুষে সাম্য ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা।
(ক) মাক্কী জীবনে কাফেরদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধের অনুমতি ছিল না। বলা হয়েছিল, كُفُّوا أَيْدِيَكُمْ وَأَقِيمُوا الصَّلاَةَ وَآتُوا الزَّكَاةَ ‘তোমরা হস্ত সংযত রাখ এবং ছালাত আদায় কর ও যাকাত প্রদান কর’... (নিসা ৪/৭৭)। এই নীতি সর্বদা প্রযোজ্য। যখন কুফরী শক্তি প্রবল হবে এবং ইসলামী শক্তি তার তুলনায় দুর্বল থাকবে।
(খ) অতঃপর দেশ থেকে বা গৃহ থেকে বিতাড়িত হওয়ার মত চূড়ান্ত যুলুমের অবস্থায় সশস্ত্র যুদ্ধের অনুমতি দেওয়া হয় দ্বীন ও জীবন রক্ষার্থে। বলা হয়, أُذِنَ لِلَّذِينَ يُقَاتَلُونَ بِأَنَّهُمْ ظُلِمُوا وَإِنَّ اللهَ عَلَى نَصْرِهِمْ لَقَدِيرٌ- ‘যুদ্ধের অনুমতি দেওয়া হ’ল তাদেরকে, যারা আক্রান্ত হয়েছে। কারণ তাদের প্রতি অত্যাচার করা হয়েছে। আর আল্লাহ নিশ্চয়ই তাদেরকে (যুদ্ধ ছাড়াই) সাহায্য করতে সক্ষম’ (হাজ্জ ২২/৩৯)।
(গ) এ সময় কেবল যুদ্ধকারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়, وَقَاتِلُوا فِي سَبِيلِ اللهِ الَّذِينَ يُقَاتِلُونَكُمْ وَلاَ تَعْتَدُوا إِنَّ اللهَ لاَ يُحِبُّ الْمُعْتَدِينَ ‘আর তোমরা লড়াই কর আল্লাহর পথে তাদের বিরুদ্ধে, যারা লড়াই করে তোমাদের বিরুদ্ধে এবং এতে বাড়াবাড়ি করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সীমালংঘনকারীদের ভালবাসেন না’ (বাক্বারাহ ২/১৯০)। অর্থাৎ স্রেফ পরকালীন স্বার্থেই জিহাদ হবে, দুনিয়াবী কোন স্বার্থে নয় এবং যারা যুদ্ধ করে কেবল তাদের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ করবে।
(ঘ) যুদ্ধকালে নির্দেশ দেওয়া হয়, اغْزُوا بِاسْمِ اللهِ فِى سَبِيلِ اللهِ قَاتِلُوا مَنْ كَفَرَ بِاللهِ اغْزُوا وَلاَ تَغُلُّوا وَلاَ تَغْدِرُوا وَلاَ تُمَثِّلُوا وَلاَ تَقْتُلُوا الْوِلْدَانَ وَلاَ أَصْحَابَ الصَّوَامِعِ ‘তোমরা আল্লাহর নামে আল্লাহর রাস্তায় যুদ্ধ কর তাদের বিরুদ্ধে যারা আল্লাহর সাথে কুফরী করে। যুদ্ধ কর, কিন্তু গণীমতের মালে খেয়ানত করো না। চুক্তি ভঙ্গ করো না। শত্রুর অঙ্গহানি করো না। শিশুদের ও উপাসনাকারীদের হত্যা করো না’।[1]
যে দশটি সহজ আমলে বিপুল পরিমাণ সওয়াব।
দৈনন্দিন জীবনে আমলের গুরুত্ব অপরিসীম। শুধু ফরজ আমলগুলো অনেক সময় যথেষ্ট না হতে পারে। তাই নফল ও অন্যান্য আমল করা চাই। কারণ, হাদিসে এসেছে- বান্দার ফরজ আমলে ঘাটতি দেখা দিলে নফল দিয়ে তা পূর্ণ করা হবে।
অধিক উপকারী সহজ কিছু আমল—
এক.
দৈনিক একশ বার বার “سبحان الله” সুবহানাল্লাহ পাঠ করা। এতে একহাজার সওয়াব লেখা হয়। একহাজার গুনাহ মাফ করা হয়। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪/২০৭৩)
দুই.
‘الحمد لله” আলহামদুলিল্লাহ আমলের পাল্লাকে ভারী করে দেয় এবং এটি সর্বোত্তম দোয়াও বটে। (তিরমিজি, হাদিস : ৫/৪৬২; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২/১২৪৯; সহিহ আল-জামে : ১/৩৬২)
তিন.
‘لا اله الا الله” বা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পাঠ করা— এটি সর্বোত্তম জিকির।‘ (তিরমিজি, হাদিস : ৫/৪৬২; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ২/১২৪৯; হাকিম, হাকিম, হাদিস : ১/৫০৩)
চার.
‘سبحان الله والحمد لله ولا اله الا الله والله اكبر” বা সুবহানাল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ, ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার। এই বাক্যগুলো আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয়। নবী (সা.) বলেন, ‘পৃথিবীর সব কিছুর চেয়ে আমার নিকট অধিক প্রিয়।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪/২০৭২)
পাঁচ.
দৈনিক একশ বার “سبحان الله وبحمده” সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি পাঠ করা। এতে সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগিরা) গুনাহ থাকলেও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। (সহিহ আল-বুখারি, হাদিস : ৭/১৬৮; সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪/২০৭১)
ছয়.
এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘سبحان الله وبحمده سبحان الله العظيم” সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম— এই বাক্যগুলো উচ্চারণে সহজ, আমলের পাল্লায় ভারী, দয়াময় আল্লাহর নিকট প্রিয়। (বুখারি, হাদিস : ৭/১৬৮; মুসলিম, হাদিস : ৪/২০৭২)
সাত.
‘যে ব্যক্তি একবার “سبحان الله العظيم وبحمده” সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি পাঠ করবে, তার জন্য জান্নাতে একটি করে খেজুর গাছ রোপন করা হবে।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৫/৫১১; সহিহ আল-জামে, হাদিস : ৫/৫৩১; আল-হাকিম, হাদিস : ১/৫০১,)
আট.
মহানবী (সা.) বলেন- “لا حول ولا قوة الا بالله” লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ— হচ্ছে জান্নাতের গুপ্তধন সমূহের একটি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১১/২১৩; সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪/২০৭৬)
নয়.
রাসুল (সা.) বলেন, “سبحان الله والحمد لله ولا اله الا الله والله اكبرو لا حول ولا قوة الا بالله” সুবহানাল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ,
#মহিলাদের_সাজ_সজ্জা
আবদুল্লাহ (ইবনু মাস’উদ) (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
আল্লাহ্র অভিশাপ বর্ষিত হোক সে সব নারীদের উপর যারা শরীরে উল্কি অঙ্কণ করে এবং যারা অঙ্কণ করায়, আর সে সব নারীদের উপর যারা চুল, ভ্রু তুলে ফেলে এবং সে সব নারীদের উপর যারা সৌন্দর্যের জন্যে সম্মুখের দাঁত কেটে সরু করে, দাঁতের মধ্যে ফাঁক তৈরি করে, যা আল্লাহ্র সৃষ্টির মধ্যে পরিবর্তন আনে। রাবী বলেনঃ আমি কেন তার উপর অভিশাপ করব না, যাকে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অভিশাপ করেছেন? আর আল্লাহ্র কিতাবে আছেঃ “রসূল তোমাদেরকে যা দেয় তা গ্রহণ কর।” (সূরাহ আল-হাশর ৫৯ : ৭)
___সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৯৩১
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ مَنْصُورٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَلْقَمَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، لَعَنَ اللَّهُ الْوَاشِمَاتِ، وَالْمُسْتَوْشِمَاتِ، وَالْمُتَنَمِّصَاتِ وَالْمُتَفَلِّجَاتِ لِلْحُسْنِ، الْمُغَيِّرَاتِ خَلْقَ اللَّهِ تَعَالَى، مَالِي لاَ أَلْعَنُ مَنْ لَعَنَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم وَهْوَ فِي كِتَابِ اللَّهِ {وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ}.
আমাদের ব্যাচ গুলোতে আজকেই ভর্তির শেষ তারিখ আজকের পর আগামী ভর্তি বিজ্ঞপ্তি না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। যরা কোরআন শিখতে আগ্রহী আজকেই মেসেজ করুন।
فإن مع العسر يسرا
" নিশ্চয় কষ্টের সাথেই স্বস্তি আছে"
(১) আরবী ভাষার একটি নীতি এই যে, আলিফ ও লামযুক্ত শব্দকে যদি পুনরায় আলিফ ও লাম সহকারে উল্লেখ করা হয়, তবে উভয় জায়গায় একই বস্তুসত্তা অর্থ হয়ে থাকে এবং আলিফ ও লাম ব্যতিরেকে পুনরায় উল্লেখ করা হলে উভয় জায়গায় পৃথক পৃথক বস্তুসত্তা বোঝানো হয়ে থাকে। আলোচ্য আয়াতে العسر শব্দটি যখন পুনরায় العسر উল্লেখিত হয়েছে, তখন বোঝা গেল যে, উভয় জায়গায় একই عسر অর্থাৎ কষ্ট বোঝানো হয়েছে। পক্ষান্তরে يسر শব্দটি উভয় জায়গায় আলিফ ও লাম ব্যতিরেকে উল্লেখিত হয়েছে। এতে নিয়মানুযায়ী বোঝা যায় যে, দ্বিতীয় يسر তথা স্বস্তি প্রথম يسر তথা স্বস্তি থেকে ভিন্ন। অতএব আয়াতে (إِنَّ مَعَ الْعُسْرِ يُسْرًا) এর পুনরুল্লেখ থেকে জানা গেল যে, একই কষ্টের জন্যে দুটি স্বস্তির ওয়াদা করা হয়েছে। দু’এর উদ্দেশ্যও এখানে বিশেষ দু’এর সংখ্যা নয়; বরং উদ্দেশ্য অনেক। অতএব সারকথা এই যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর একটি কষ্টের সাথে তাকে অনেক স্বস্তি দান করা হবে। হাদীসে এসেছে, “নিশ্চয় বিপদের সাথে মুক্তি আছে, আর নিশ্চয় কষ্টের সাথে আছে স্বস্তি”। [মুসনাদ আহমাদ: ১/৩০৭] হাসান বসরী ও কাতাদাহ বলেন, ‘এক কষ্ট দুই স্বস্তির উপর প্রবল হতে পারে না’। [ফাতহুল কাদীর, তাবারী]
জীবনের শেষের দিকে বেশি পঠিত দোয়া
প্রিয়নবী (স.) ওফাতের আগের সময়টিতে ছোট্ট একটি দোয়া খুব বেশি পড়তেন। দোয়াটি হলো—
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ أَسْتَغفِرُ اللهَ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণ: ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি; আস্তাগফিরুল্লাহ; ওয়া আতুবু ইলাইহি।’
অর্থ: ‘আল্লাহর প্রশংসাসহ তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করছি। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি আর তাঁর কাছে তওবা করছি।’
হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ স. (ওফাতের আগে) এই দোয়াটি অধিকমাত্রায় পড়তেন। (সহিহ মুসলিম: ১১১৬; রিয়াযুস সালেহিন: ১৮৮৬
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا کُلُوۡا مِنۡ طَیِّبٰتِ مَا رَزَقۡنٰکُمۡ وَ اشۡکُرُوۡا لِلّٰهِ اِنۡ کُنۡتُمۡ اِیَّاهُ تَعۡبُدُوۡنَ ﴿۱۷۲﴾
হে মুমিনগণ, আহার কর আমি তোমাদেরকে যে হালাল রিযক দিয়েছি তা থেকে এবং আল্লাহর জন্য শোকর কর, যদি তোমরা তাঁরই ইবাদাত কর।
প্রিয়নবী (স.) এর সব চেয়ে প্রিয় দোয়াটি যেটি সব সময় পড়তেন।
নিচে দোয়াটি উল্লেখ করা হলো।
বেশি বেশি পঠিত দোয়া।
رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
কুরআন তেলাওয়াত এর দ্বারা মনে প্রশান্তি আসে। তাই যখনি সময় পাবে দেখে হোক মুখস্থ হোক কুরআন তেলাওয়াত করবেন।
#ছেলে হোক বা #মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই ডান কানে #আজান এবং বাম কানে ইকামত দেয়া #সুন্নাত।
ورتل #القران ترتيلا
অর্থাৎ, ---তুমি ধিরে ধিরে স্পষ্ট ও #সুন্দরভাবে #কুরআন আবৃত্তি কর।
মুসলিম জাহানের ৩য় খলিফা উসমান বিন আফফান রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলছেন,
خَيْرُكُمْ مَنْ تَعَلَّمَ الْقُرْآنَ وَعَلَّمَه
“তোমদের মধ্যে সে ব্যক্তি সর্বোত্তম যে নিজে কুরআন শিক্ষা করে এবং অন্যকে শিক্ষা দেয়। [সহীহ বুখারি]
আর যে ব্যক্তি এখানে (কোরআনের অনুসরণে) #অন্ধ সে আখিরাতেও অন্ধ এবং অধিকতর #পথভ্রষ্ট।’ (সূরা বনি ইসরাইল-৭২)
✍️ তোমরা বেশি বেশি করে কুরআন তেলাওয়াত কর,
কারণ কুরআন কেয়ামতের দিন তেলাওয়াত কারীর জন্য সুপারিশ করবে। ❣️( মুসলিম- ৮০৪ )
_______________________ সুবহানাল্লাহ!
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউ’ন, ফরিদাবাদ মাদরাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস মুফতী নুরুল আমীন সাহেব হুজুর আর নেই😭
و بالوالدين إحسانًا
মাতা পিতার সাথে সৎ
ব্যাবহার করো
টানা ৪০ দিন মসজিদে গিয়ে জামাতে এশা ও ফজরের সালাত আদায়ের চ্যালেঞ্জে জয়ী শিশুদেরকে পুরস্কার হিসেবে সাইকেল দিয়েছেন মিরপুর ডিওএইচএস সেন্ট্রাল মসজিদ কর্তৃপক্ষ। আগামী প্রজন্মকে মসজিদমুখী করতে তাঁরা অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। আমি তাঁদের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। পুরস্কারজয়ী শিশু-কিশোরদের অভিনন্দন! তাদের পিতা-মাতার আন্তরিক চেষ্টা ছাড়া শিশু-কিশোরদের দ্বারা এরকম অর্জন সম্ভব হতো না। এজন্য তাঁদের প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা।
আপনার সন্তানকে কিশোর গ্যাং ও বখাটেপনার হাত থেকে বাঁচাতে সালাতের অভ্যাস গড়ে তুলুন। ফিতনা-সংকুল সময়ে মুসলমানের সন্তানদের দীনবিমুখ করার জন্য চারপাশে হাজারো উপকরণ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। এ সময়ে শিশু-কিশোরের মধ্যে ইসলামী মূল্যবোধ জাগ্রত করতে ও দীনি শিক্ষার প্রতি আগ্রহ বাড়াতে অন্যান্য মসজিদ কর্তৃপক্ষও সাধ্যমতো নানা আয়োজন করতে পারেন।
যে শিশু এশা ও ফজর জামাতে পড়ার তাগাদা ফিল করবে সে আর যা হোক, কিশোর গ্যাং এর সদস্য হবে না। রাত বিরাতে বাসার বাহিরে থেকে নিজের ও পরিবারের বিপদ ডেকে আনবে না। আপনার সন্তানকে কিশোর গ্যাং ও বখাটেপনার হাত থেকে বাঁচাতে সালাতের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
শিশুদের ধর্মীয় শিক্ষা ও আবহ না দিতে পারলে তারা তথাকথিত শিক্ষা অর্জন করতে পারে, কিন্তু মানুষের মতো মানুষ হবে না। তাই আসুন তাদের দীনি শিক্ষা দেই।
মহান আল্লাহ সবাইকে সুসন্তান ও তাকওয়াবান মুসলিম হওয়ার তাওফিক দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের নতুন আরেকটি ব্যাচ শুরু করেছি যারা পড়তে আগ্রহী পেইজে মেসেজ করুন দ্রুতই।
তোমরা আরবী শিক্ষা করো, কারন এটা দ্বীনের একটা অংশ।
حاسبوا قبل أن تحاسبوا موتوا قبل أن تموت
আলহামদুলিল্লাহ! বিশ্বজয়, #বিশ্বজয় আবারও বিশ্বজয় বাংলাদেশের ক্ষুদে হাফেজের
সৌদি আরব মক্কায় অনুষ্ঠিত, রাজা আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ১১১ দেশের সাথে প্রতিযোগিতা করে, তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে হাফেজ সালেহ আহমেদ তাকরিম, পুরস্কার হিসেবে পেয়েছে এক লক্ষ রিয়াল! বাংলাদেশী টাকা অনুযায়ী প্রায় ৩০লক্ষ টাকা আলহামদুলিল্লাহ!!!
অভিনন্দন ক্ষুদে হাফেজ সালেহ আহমেদ তাকরীমকে🌹🌹❤️❤️
মাদারিস ভার্চুয়াল এডুকেশন এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের সকল এসএসসি পরিক্ষার্থীদের জন্য রইল দোয়া ও শুভকামনা। 💖💖
আল্লাহ্ সকলের পরিক্ষা আপনি সহজ করে দিন এবং সকলকে ভালো ভাবে পরিক্ষা দেওয়ার তৌফিক দান করুন আমিন। 💖💖💖
Madaris-Virtual Education -এর মাসিক পরীক্ষা ফলাফল ঘোষণা করা হলো।
সব শিক্ষার্থীর জন্য রইলো শুভ কামনা!
ইনশাল্লাহ সবাই একদিন ইসলামের আলোকে আলোকিত হবে!
অসংখ্য ধন্যবাদ মাদারিস অফিস টিম কে!
Madaris Virtual Education
لَىِٕنْ شَكَرْتُمْ لَاَزِيْدَنَّكُمْ
আল্লাহ কাউকে তার পরিধির বাইরে বোঝা দেন না।
আলহামদুলিল্লাহ! অবশেষে আমাদের মাদারিসের সকল প্যানেলের শিক্ষার্থীদের সাপ্তাহিক পরিক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হলো। সবাই মাশাআল্লাহ ভালো করেছে, সবার জন্য আমাদের পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও শুভকামনা।
সকলের এই প্রথম ধাপ যতটা ভালো হয়েছে সামনের ধাপগুলোতে আরো ভালো করার জন্য চেষ্টা অব্যাহত রাখবেন, আশা করি সামনে আরো ভালো করবেন, ইনশাআল্লাহ!
মহরমের গুরুত্ব
* এটি সমগ্র জগৎ সৃষ্টির দিন।
* এদিনই কেয়ামত অনুষ্ঠিত হবে বলে মুসলিম ধর্মবিশ্বাস।
* এদিনে হযরত আইয়ুব (আঃ) কঠিন রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন।
* হযরত ঈসা (আঃ) মহরমের দিনেই জন্মগ্রহন করেছিলেন।
* হযরত দাউদ (আঃ) আল্লাহর কাছ থেকে এদিনই ক্ষমা লাভ করেছিলেন।
* হযতর সোলেমান (আঃ) তাঁর হারানো রাজত্ব পুনরুদ্ধারে সক্ষম হয়েছিলেন এদিন।
* হযরত ইউনুস (আঃ) মাছের পেট থেকে মহরমের দিনই মুক্তি লাভ করেছিলেন।
* হযরত ইয়াকুব (আঃ) তাঁর হারানো পুত্র হযরত ইউসুফকে (আঃ) ৪০ বছর পর ফিরে পেয়েছিলেন ।
* ফেরাউনের স্ত্রী বিবি আছিয়া শিশু মুসাকে এদিন গ্রহন করেছিলেন।
* মহা প্লাবনের সময় হযরত নূহ (আঃ) এর নৌকা তাঁর অনুসারীদের নিয়ে জুদি পাহাড়ের পাদদেশে এসে থেমেছিল।
* এই দিনে স্বৈরাচারী ইয়াজিদ বাহিনী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর প্রাণাধিক দৌহিত্র সৈনিক হযতর ইমাম হোসাই (রাঃ) কে একজন ব্যতিত সপরিবারে কারবালার মরু প্রান্তরে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সুন্দর ভাবে সহিহ করে কোরআন তেলাওয়াত করার তৌফিক দান করুন আমিন!
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Rajashon, Eidgah Math, Savar Dhaka, Dhaka Division
Dhaka
1340
Dhaka, 1217
I am working as an Associate Professor of Marketing at the University of Dhaka, Bangladesh. Besides that I am an edupreneur, multipotentialite and work as a digital transformationist.
Sector-6, Uttara Model Town
Dhaka, 1230
RAJUK Uttara Model College(RUMC) is a co-educational Bangladeshi High school(Grade VI-XII) situated in Uttara, Dhaka about a Kilometre north from Shahjalal International Airport.
Dhaka, 1212
The idea of establishing a private university to provide quality education at an affordable cost in
College Campus (Science Faculty) 44 Gareeb-e-Newaz Avenue & Plot# 43, Road # 01 Sector # 11
Dhaka, 1230
Central Office: 48/1, South Mugdapara
Dhaka, 1214
অনুসন্ধিৎসু চক্র (Science Seekers Group)
Chiriakhana Road, Rainkhola, Mirpur, Dahaka-1216
Dhaka, 880
Dhaka Commerce College (Bengali: ঢাকা কমার্স কলেজ) is a graduate college in Mirpur, Dhaka city, Bangladesh. Established in 1989, this was the first college
64 Ga, Gha, Umo West Tejturi Bazar, 2nd Floor (Opposite Of Jahanara Garden) Green Road, Farmgate
Dhaka, 1205
Siraj Academy was established in 1989, the first defense coaching center in the country.
BAF Base Bashar, Tejgaon
Dhaka, 1206
A non official forum page of the Shaheens, Present & Ex. Share your thoughts, reach each other !
78, Green Road (3rd Floor), Farmgate
Dhaka, 1205
Welcome to the official page of Udvash Academic & Admission Care