পুত্রের বয়ানে পিতা ফিদায়ে মিল্লাত রহ.।। পর্ব-৩ - Patheo24 গত ১ ফেব্রুয়ারী ঢাকার রামপুরায় অবস্থিত জামি’আতুল আস’আদ এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় ‘ হযরত ফিদায়ে মিল্লাত রহ. জীবন ও কর্....
ইকরা তাহফিযুল কুরআন - Iqra Tahfizul Quran
প্রতিযোগীতা মূলক অধ্যয়ন, দ্বীনী অনুশ?
- আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত বিচারক ও শিক্ষকদের মাধ্যমে মশকের সুব্যবস্থা
- ডিজিটাল সাউন্ড সিস্টেমে বিশ্বখ্যাত হাফেজদের তেলাওয়াত শ্রবণ
- স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযােগিতায় অংশগ্রহণের ব্যবস্থা
- চারবেলা মানসম্মত খাবার ও বিশুদ্ধ পানি পরিবেশন
- দূর্বল হাফেজদের ইয়াদ বৃদ্ধির জন্য বিশেষ শুনানি বিভাগ। উন্নত শিক্ষামান বজায় রাখতে প্রতিদিন পড়াশুনার দৈনিক রিপাের্ট সংরক্ষণ
Operating as usual
পুত্রের বয়ানে পিতা ফিদায়ে মিল্লাত রহ.।। পর্ব-২ - Patheo24 গত ১ ফেব্রুয়ারী ঢাকার রামপুরায় অবস্থিত জামি’আতুল আস’আদ এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় ‘ হযরত ফিদায়ে মিল্লাত রহ. জীবন ও কর্....
পুত্রের বয়ানে পিতা ফিদায়ে মিল্লাত রহ. ।। পর্ব-১ - Patheo24 গত ১ ফেব্রুয়ারী ঢাকার রামপুরায় অবস্থিত জামি’আতুল আস’আদ এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় ‘ হযরত ফিদায়ে মিল্লাত রহ. জীবন ও কর্....
মুফতী সাইয়্যিদ আফফান মানসুরপুরীর সাথে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরের সৌজন্য সাক্ষাত
গত বছর কুরআনের নূর পাওয়ার্ড বাই বসুন্ধরা গ্রুপ এর পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভারতের নন্দিত আলেম মুফতী সাইয়্যিদ আফফান মানসুরপুরীকে এনেছিলো বসুন্ধরা গ্রুপ।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বাংলাদেশে অবস্থান করছিলেন মাদানী খান্দানের এই প্রসিদ্ধ আলেম। খবর পেয়ে তাঁকে নিজ বাসভবনে মধ্যাহ্নভোজের নিমন্ত্রণ করেন সায়েম সোবহান আনভীর। সেই নিমন্ত্রণেই আজ দুপুরে তার বাসায় উপস্থিত হন সাইয়্যিদ মুফতী আফফান মানসুরপুরী।
মধ্যাহ্নভোজ শেষে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহানের আনভীরের হাতে শাইখুল ইসলাম আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ দা. লিখিত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সিরাত গ্রন্থ আল্লাহর পরে শ্রেষ্ঠ যিনি ১ম ও ২য় খন্ড তুলে দেন ইকরা বাংলাদেশ স্কুলের প্রিন্সিপাল মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন।
উপস্থিত ছিলেন, মুফতী রশিদ আহমাদ মকবুল, মাওলানা এহসান উল্লাহ সন্দিপী মুফতী রুহুল আমীন সহ আরও উলামা ও ব্যবসায়ী ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ।
#এডমিন
ছাত্র জীবনই হচ্ছে নিজেকে গড়ার শ্রেষ্ঠ সময়-মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন
‘ছাত্র জীবনই হচ্ছে নিজেকে গড়ার শ্রেষ্ঠ সময়’ বলে মন্তব্য করেছেন ইকরা বাংলাদেশ স্কুলের প্রিন্সিপাল ও বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামা ঢাকা মহানগরীর নির্বাহী সভাপতি মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন। আজ (বুধবার) দুপুরে কিশোরগঞ্জ জেলার তাড়াইল উপজেলার মারকাযুল কোরআন মাদরাসার শিক্ষার্থীদের সামনে বক্তব্য প্রদানকালে তিনি এই মন্তব্য করেন। ছাত্রদের উদ্দ্যেশ্যে তিনি আরও বলেন, ‘ তোমাদের এখনকার এই সময়গুলোকে পরিচর্যা করতে হবে। আমাদের যত বড় থেকে বড় আকাবির, আসলাফ ও বুজুর্গানে দ্বীনরা আছেন তারা সকলেই তাদের এই ছাত্রজীবনের সময়টাকে পড়াশোনার মাধ্যমে পরিচর্যা করেছেন। আর তাদের এই পরিচর্যাই তাদেরকে আল্লামা হুসাইন আহমাদ মাদানী, রশীদ আহমাদ গাঙ্গুহী, আশরাফ আলী থানভী, মাওলানা আতহার আলি, কাজী মুতাসিম বিল্লাহ, আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ হিসেবে পরিণত করেছে। তাই তোমাদের উচিৎ, এই সময়টাকে পরিপূর্ণ কাজে লাগানো’।
"আমাদের আকাবির-আসলাফের মত জীবনে বড় হতে হলে পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের আখলাককেও সুন্দর করতে হবে
পড়াশোনার পাশাপাশি চারিত্রিক গুণাবলী অর্জনের অনিবার্যতা বুঝাতে গিয়ে এই জানেশিনে শাইখুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের আকাবির-আসলাফের মত জীবনে বড় হতে হলে পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের আখলাককেও সুন্দর করতে হবে। চারিত্রিক গুণাবলী অর্জন করতে হবে। এজন্য তোমরা এখন থেকেই এই চর্চা শুরু করো, এখানে যারা থাকো পরস্পরে একসাথে মিলেমিশে থাকবে। সবসময় সত্য কথা বলবো, কখনো মিথ্যা কথা বলবে না। একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হবে। একে অন্যের প্রতি ইহসান ও ইনসাফ করবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সবসময় ইহসান ও ইনসাফ করে চলতেন। যাতে অন্যরাও সমান সুবিধা ভোগ করতে পারে’।
"আমরা সবসময় আমাদের দেশ ও দেশের সম্পদকে রক্ষা করবো ও ভালোবাসবো
মাদরাসা ছাত্রদেরকে দেশপ্রেমের গুরুত্ব বুঝাতে আলেম মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম ফোরামের এই প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা সবসময় আমাদের দেশ ও দেশের সম্পদকে রক্ষা করবো ও ভালোবাসবো। যদি আমরা আমাদের দেশকে ভালোবাসতে পারি, দেশের সম্পদকে রক্ষা করতে পারি তাহলে আল্লাহ পাক আমাদের বড় হওয়ার পথকে সহজ করে দিবেন এবং আমাদেরকে দেশের জন্য, সমাজের জন্য ও ধর্মের জন্য কাজে লাগাবেন ইনশাআল্লাহ’।
বড়দের সম্মান ও মর্যাদার প্রতি গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘বাবা-মা ও বড়দের সবসময় আমরা সম্মান করবো। তাদের কথা মেনে চলবো৷ তাদের যথাসাধ্য খেদমত করবো। তাদের সাথে কখনো মিথ্যা কথা বলবো না। মনে রাখবে, ওয়ারিশে নবী হিসেবে এই উম্মতের দায়িত্ব আমাদের উপরে। তাই সবাইকে নিয়ে, তাদের হক আদায় করে আমাদের চলতে হবে’।
উক্ত মজলিসে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার দিনাজপুর জেলা আহবায়ক মাওলানা আইয়ুব আনসারী, তাড়াইল মারকাযুল কোরআন মাদরাসার প্রিন্সিপাল হাফিজ আব্দুল মতিনসহ অন্যান্য আসাতিজায়ে কেরাম, বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার উত্তরা থানা আহবায়ক জনাব ইঞ্জিনিয়ার আবু বকর সিদ্দীক, মাওলানা মিকদাদ মাবরুর চৌধুরী, মাওলানা শেখ মুহাম্মাদ ও জনাব কামরুজ্জামান।
#এডমিন
‘ধর্মীয় শিক্ষাই মানুষকে মানবিক ও সহনশীল বানায়’
—মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন
মুহতামিম, (প্রশাসন) জামিয়া ইকরা বাংলাদেশ, রামপুরা ঢাকা।
শিক্ষা সবার জন্যই। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দ্বীনি শিক্ষা অতীব জরুরি। সমাজের অবক্ষয়, অনাচারের এই সময়ে শিশু-কিশোরদের মধ্যে যদি ধর্মীয় ও মানবিক শিক্ষা না থাকে, তা হলে বড় হয়ে সে হিংস্র, মানবতাহীন ও চেতনাশূন্য মানুষে পরিণত হবে। একমাত্র ধর্মীয় শিক্ষাই মানুষকে মানবিক ও সহনশীল বানায়। তাই বর্তমানে ছেলেমেয়ে উভয়ের জন্য ধর্মীয় শিক্ষা জরুরি। এ যুগের ছেলেমেয়েদের মধ্যে বিশেষ করে টিনএজারদের মধ্যে পরমতসহিষ্ণুতা ও সৌজন্যবোধের অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। তাদের মাঝে মাদক গ্রহণ ও বিভিন্ন অশ্লীল ও মন্দ কাজের যে প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, এগুলো থেকে নতুন প্রজন্মকে বাঁচাতে হলে ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণের কোনো বিকল্প নেই।
আদর্শিক চৈতন্যবোধ ও ধর্মীয় শিক্ষায় ছাত্র গড়ার একটি অনন্য বিদ্যাপীঠ জামিয়া ইকরা বাংলাদেশ। এর বিশেষত্ব হচ্ছে, এটি দারুল উলুম দেওবন্দের মূল স্রোতধারার সঙ্গে একাত্ম। অনেক প্রতিষ্ঠানে এখানকার চেয়ে ভালো রেজাল্ট থাকতে পারে, কিন্তু আমরা এ কারণে অনন্য যে, এখানকার ছাত্ররা আদব-আখলাক, তালিম-তরবিয়ত ও একটি বিশুদ্ধ আদর্শিক দর্শন ধারণ করে বেড়ে ওঠে। কেউ যদি তার সন্তানকে উত্তম আখলাক, বিশুদ্ধ ইসলামি শিক্ষা এবং দারুল উলুম দেওবন্দের সুমহান চিন্তাধারায় গড়ে তুলতে চান, তা হলে আমাদের প্রতিষ্ঠানে আপনাকে স্বাগতম।
জামিয়া ইকরা অত্যন্ত উদার এবং সহনশীল একটি প্রতিষ্ঠান। এখানের শিক্ষার্থীরা উদার মানসিকতায় গড়ে ওঠে। ইসলামের মূল স্রোতধারা এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সিরাতের ওপর ভিত্তি করে তার চিন্তা পরিশীলিত করা হয়। এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা ও সৌজন্যবোধ শেখানো হয়। দারুল উলুম দেওবন্দের আকাবিরগণও এখানে নিয়মিত আসা-যাওয়া করেন। তাই এ কথা দৃঢ়তার সঙ্গে বলা যায়, বর্তমানে তরবিয়ত, আদব-আখলাক এবং নববি আদর্শের ওপর ছাত্র গড়ার অনন্য প্রতিষ্ঠান হচ্ছে জামিয়া ইকরা বাংলাদেশ।
জুনায়েদ জামশেদের রকস্টার থেকে ধর্মপ্রচারক হয়ে উঠার বর্ণাঢ্য জীবনের গল্প আমরা সবাই জানি। পাকিস্তানের আলেম-উলামা, দাঈ ও মুবাল্লিগদের সাথে তাঁর গভীর সম্পর্কের কথাও সর্বজনবিদিত। দেশের সীমানে ছাড়িয়ে দেড় হাজার মাইল দূরে এই বাংলার মাটি ও মানুষের সাথেও তিনি মিশে গিয়েছিলেন।
এদেশের আলেম-উলামা ও দাঈদের সাথেও তার ছিলো একান্ত সম্পর্ক।
আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ দা. কে তিনি নিজের মুরব্বি মনে করতেন এবং তাঁকে অন্তর থেকে গভীর শ্রদ্ধা করতেন। আল্লামা মাসঊদের নিমন্ত্রণে বাংলাদেশের ইতিহাসে জমকালো দুটি ইসলামী কনসার্টে (চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র ও বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টার) তিনি সঙ্গীত পরিবেশন করেন। এছাড়া তিনি আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ দা. এর কিশোরগঞ্জের ইসলাহী ইজতিমায় বয়ান ও হামদ নাত পেশ করেন এবং একাধিকবার জামি’আ ইকরা বাংলাদেশে আসেন ও ছাত্রদেরকে সুর মূর্ছনায় মাতোয়ারা করেন।
২০১৬ সালের ডিসেম্বরে তাবলিগের কাজে তিনি খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের চিত্রালে গিয়েছিলেন। ৭ ডিসেম্বর সেখান থেকে ইসলামাবাদ ফেরার পথে তাকে বহনকারী বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনায় সস্ত্রীক তিনি নিহত হন৷ তার মৃত্যুতে শোকে মুহ্যমান হয়েছিলো তার অগণিত ভক্ত, যারা কেউ ভালোবেসেছিলো রকস্টার জুনাইদকে, কেউবা বেসেছিলো নিবেদিতপ্রাণ মুসলিম গায়েন জুনাইদকে। এভাবেই ইতি ঘটেছিলো একটি বর্ণবহুল জীবনের, একটি বর্ণাঢ্য গল্পের। বাংলাদেশে জুনায়েদ জামশেদের একান্ত ঘনিষ্ঠ অনুজ বন্ধুপ্রতিম ছিলেন মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন। ৭ম প্রয়াণ দিবসে জুনায়েদ জামশেদকে নিয়ে পাথেয় টোয়েন্টিফোর ডটকমের সাথে স্মৃতি রোমন্থন করেছেন মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন।
পড়ুনঃ https://shorturl.at/bgpN8
ফিদায়ে মিল্লাত সাইয়্যিদ আসআদ মাদানী (রহ.)-এর খলীফা আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ বলেন, আল্লাহর নামের এতো পাওয়ার যে, যতদিন পর্যন্ত দুনিয়াতে একজনও ‘আল্লাহ আল্লাহ’ বলনেওয়ালা থাকবে ততদিন পর্যন্ত আসমান যমিন ঠিক থাকবে।
সপ্তাহে একদিন মহল্লায়, মাসে একদিন শবগুজারীতে, এবং বার্ষিক ৩ দিন বেলঙ্কা ইজতিমায় শরীক হয়ে আমলের উপর পাবন্দী করতে হবে। এবং নিজের ইসলাহের জন্য আল্লাহওয়ালাদের সহবত গ্রহণে নিজেকে জুড়ে রাখতে হবে।
আমাদের আমলের জিন্দেগী বানাতে হবে, ওয়াজের জিন্দেগী নয়।
#এডমিন
কাজের জন্য চাই দৃঢ় প্রত্যয়ী ও প্রাণোৎসর্গী একটি দল- মাওলানা মাহমুদ মাদানী - Patheo24 জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ রাজস্তান – এর উদ্যোগে গত ৫ নভেম্বর রাজস্তানের সীকর জেলায় অনুষ্ঠিত হয় জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ –...
আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদকে আল্লাহ তাআলা অঞ্জলী ভরে দান করেছেন: মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন - Patheo24 আজ রবিবার ( ২২ অক্টোবর ) ‘ইকরা বাংলাদেশ স্কুল’ গোপালগঞ্জ শাখার বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের মধ্যমনি হিসেব.....
ইকরা বাংলাদেশ আফতাবনগর শাখার উদ্বোধন করলেন মুফতি সালমান মানসুরপুরী
দু’আ ও মুনাজাতের মাধ্যমে ইকরা বাংলাদেশ স্কুল আফতাবনগর শাখার উদ্ভোদন করেন ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দের মুফতি ও মুহাদ্দিস, আওলাদে রাসূল, সায়্যিদ মুফতি মুহাম্মাদ সালমান মানসুরপুরী। উক্ত মুনাজাতে তিনি ইকরা বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যাবস্থার উন্নতি, মাকবুলিয়্যাত এবং এর সংশ্লিষ্ট সবার জন্য জন্য দু’আ করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইকরা ম্যাপল একাডেমীর চেয়ারম্যান ও ইকরা বাংলাদেশ স্কুল (প্রধান শাখা)– এর প্রিন্সিপাল হযরত মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন, ইকরা ম্যাপল একাডেমীর প্রধান নির্বাহি ও ইকরা বাংলাদেশ স্কুল (প্রধান শাখা)– এর পরিচালক জনাব মইনুল ইসলাম।
এছাড়াও যোগদান করেছিলেন ইকরা আল মাদানী সিলেট এর প্রিন্সিপাল মাওলানা রশিদ মাকবুল, আল নূর স্টিলের স্বত্বাধিকারী জনাব আবু বকর সিদ্দীক সোহেল, মুফতি রূহুল আমীন, মুফতি ইমরান আমীর, মুফতি হাসানাতসহ আরও অনেকে।
উল্লেখ্য যে, এইচ ব্লক, আফতাব নগর এভিনিউ রোডে ইকরা বাংলাদেশ স্কুলের এই নতুন শাখায় ইতোমধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ইংলিশ মিডিয়াম, বাংলা মাধ্যম, হিফজ ও নাজেরা বিভাগে ভর্তি চলছে। আধুনিক ও ধর্মীয় শিক্ষার অপূর্ব সমন্বয়ে তৈরী সিলেবাসে ইকরা বাংলাদেশে পথচলা প্রায় চার দশকের। এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান শোলাকিয়া ইদগাহের গ্র্যান্ড ইমাম ও বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ।
#এডমিন
মুফতী সালমান মানসুরপুরীর জগদ্বিখ্যাত হয়ে উঠার যাত্রা - Patheo24 মাসায়েল ও ফাতাওয়ার উপর লিখিত তাঁর কিতাবুল মাসায়েল ও কিতাবুন নাওয়াযেল পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এছাড়াও তিনি জীবন.....
ইসমত নবুওয়্যাতের অপরিহার্য গুণ
ইসমত ও নিষ্পাপতা নবুওয়্যাতের অন্যতম অপরিহার্য গুণ। নবী থেকে নবুওয়্যাতের, রাসূল থেকে রেসালাতের পৃথক হওয়া যেমন এক মুহূর্তের জন্যও চিন্তা করা যায় না। তেমনি এই কথার কল্পনা করা যায় না যে, নবী ও নবুওয়্যাত থেকে, রাসূল ও রেসালত থেকে পলকমাত্র সময়ের জন্যও ইসমত আলাদা হতে পারে, কখনো পৃথক হতে পারে। তবে এর অর্থ এই নয় যে, ফিরিশতাগণের যেমন কোনো পাপ করার শক্তি নেই এঁরাও বুঝি তদ্রূপ। এঁদের থেকেও বুঝি গুনাহ করার শক্তি বিলুপ্ত করে দেওয়া হয়। প্রকৃত কথা হচ্ছে যে, নিম্নোক্ত দুইটি বিষয়ের উপরই ইসমত নির্ভরশীল;
এক. নবীগণের সহজাত প্রকৃতিই এমন নির্মল, নিষ্পাপ ও আবিলতামুক্ত যে, পাপাচার ও নাফরমানীর কল্পনা করাও তাঁদের পক্ষে অসম্ভব হয়ে
দাঁড়ায়। স্বভাবতই তাঁরা নির্মল ও নিষ্পাপ
দুই. ইলাহী নিরাপত্তার নেগাহবানী ও সতর্ক তত্ত্বাবধান এক মুহূর্তের জন্যও তাঁদের থেকে পৃথক হয় না। সতত তাঁরা আল্লাহ তাআলার তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণে সংরক্ষিত থাকেন। ফলে তাঁদের থেকে পাপাচার সংঘটিত হওয়ার কোনো সম্ভাবনাও থাকে না।
‘ঈমানের আলোকে নবী ও সাহাবা’ গ্রন্থ থেকে সংগৃহীত
#এডমিন
নিখিলের ধ্যানের ছবি - Patheo24 মুহাম্মাদ; সেই সে নাম, অতুল বিভায় যে নাম জ্যোতির্ময়। আলোর উপর দ্যুতির শুভ্র দীপ্তি, মহত্ব-ঐশ্বর্যের অনির্বাণ এক দী...
দেখা-সাক্ষাৎ ছাড়াই যার থেকে উপকৃত হয়েছি: মাওলানা যাহিদুর রশিদী - Patheo24 পাকিস্তান রাষ্ট্র হওয়ার পর শাইখুল ইসলাম মাদানী রহ. তিনি যে পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠনের বিপক্ষে অন্যতম একজন ছিলেন এ ব.....
আল্লাহকে পাওয়ার ধারাবাহিক সবক সম্পর্কে জানাতে গিয়ে আল্লামা মাসঊদ বলেন, যে আল্লাহকে পেতে চায়, তার প্রথম সবক হয় ছয় তাসবীহের জিকির। ছয় তাসবীহের জিকিরে কলবের অবস্থার উন্নতি হলে ‘ইসমে যাত’-এর জিকির করতে হয়। এভাবে দিলের অবস্থা আরো উন্নতি হলে শায়েখ তাকে বারো তাসবীহের জিকির সবক হিসেবে দিতে পারেন। বারো তাসবীহের জিকিরের মাধ্যমে আরো উপরে যেতে হয়।
বিস্তারিত : https://t.ly/zV8Vu
বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাত (UAE)—এর রাষ্ট্রদূত জনাব আব্দুল্লাহ আলী আল হামূদী আজ সন্ধ্যায় শাইখুল ইসলাম আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ (দা.বা.)—এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
তাঁর সঙ্গী ছিলেন বাংলাদেশে ওমানের সাবেক রাষ্ট্রদূত জনাব তাইব বিন সালিম আল-আলাওয়ী।
এসময় তাঁরা শাইখুল ইসলাম আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ (দা.বা.)—এর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন এবং তাঁর আশু রোগমুক্তি ও পূর্ণসুস্থতা কামনা করেন।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন জামিআ ইকরা বাংলাদেশের রঈসুল জামিআ আল্লামা আরীফ উদ্দীন মারুফ দা.বা. ও বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামা ঢাকা মহানগরীর নির্বাহী সভাপতি মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন।
#এডমিন
'এমন চোখ কোথায় পাবে?'
এমন চোখ কোথায় পাবে যা জামালে নববী ও মুহাম্মদী মাধুরিমা করেছিল প্রত্যক্ষ, এমন শ্রবণ-ইন্দ্রীয় কোথায় তোমার, নবী-এ করীমের কণ্ঠ শুনে হয়েছিল যা মহিমান্বিত, এমন হৃদয় কোথায় তোমার, নূরে মুহাম্মদীর মসীহা শ্বাসে যা হয়েছিল সঞ্জীবিত, এমন মস্তিষ্ক কোথায় পাবে পবিত্র জ্যোতিরাশিতে যা হয়ে উঠেছিল উদ্ভাসিত, এমন হাত কোথায় পাবে একবারের ছোঁয়ায় যা হয়ে উঠেছিল গন্ধমদির, মৃগনাভিসম সুরভি যার নিঃশ্বেষ হয়নি কখনো।
ঐ পা কোথায় তোমার মাহবুবে খোদার সঙ্গে চলে যা হয়েছিল ক্লান্ত। কোথায় সেই যুগ, যে যুগের আকাশ এসেছিল নেমে এই ধরণী তলে। ঐ স্থান কোথায় আজ উভয় জাহানের নেতা ছিলেন যেখানে শোভিত, কোথায় ঐ মাহফিল, ইলাহী প্রেমের শারাবান তাহুরা বিলানো হতো পেয়ালা ভরে তবু ‘আরো চাই' বলে উন্মত্ত হয়ে উঠতো প্রেম-তৃষ্ণার্ত চাতকেরা। ঐ দৃশ্য কোথায় পাবে যা ‘পরমপ্রিয়তমকে প্রত্যক্ষ করছি'র মতো ভাব সৃষ্টি করত, ঐ মজলিস কোথায় পাবে যা ‘মাথায় যেন পাখি বসে আছে'-এর মতো অবস্থার সৃষ্টি করতো। নববী আসনে অধিষ্ঠিত ঐ প্রিয়তম কোথায় ‘শুভ্র বসন লোকটি' বলে যাঁর দিকে করা হতো ইঙ্গিত।
ঐ সুগন্ধ সমীরণ কোথায় পাবে যার মৃদুল দোলায় আমোদিত হয়ে উঠতো মদীনার পথ, মাঠ, ঘাট। ঐ প্রেম কোথায় পাবে, মধ্যরাতের মধুর নিদ্রাকে হারাম করে দিয়েছিল যা। ঐ ঈমান কোথায় তোমার সব পৃথিবীকে চ্যালেঞ্জ করেছিল যা। ঐ আমল কোথায় পাবে নববী নিত্তিতে মেপে মেপে যা আদায় করা হতো। ঐ চরিত্র কোথায়, মুহাম্মদী আর্শি সামনে রেখে যা করা হতো সুশোভিত ও সুসজ্জিত। ঐ রং কোথায় তোমার, ‘ছিবগাতুল্লাহর [আল্লাহর রঙের] চুল্লিতে যা করা হয়েছিল পরিশোধিত। ঐ ভঙ্গিমা কোথায় পাবে যা দর্শককে করে তুলতো সম্মোহিত। ঐ নামায কোথায় পাবে নবীদের ইমাম ছিলেন যে জামাতের ইমাম। ঐ মহান ও পবিত্রতম জামাত কেমন করে তোমরা হতে পার যার নেতা ছিলেন সব নবীর নেতা ।
'ঈমানের আলোকে নবী ও সাহাবী' গ্রন্থ থেকে লেখাটির চুম্বকাংশ তুলে ধরা হলো।
হযরত আবূ বকরের ফজিলত ও মর্যাদা বিষয়ক পাকিস্তানি সংগীত শিল্পী হাফেজ তাহির কাদরীর বিখ্যাত সংগীতটির ইউটিউব ভিডিও লিংক: https://youtu.be/hkTI_EO3UAU
#এডমিন
স্বীকৃতি চেয়েছি তালিবুল ইলমরা যাতে দেওবন্দ যেতে পারে
দারুল উলুম দেওবন্দে যেন পড়তে যাওয়া যায় এটা নিয়ে ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদের সাথে আমার কথা হয়েছে। আমার সাথে জানেশীনে ফিদায়ে মিল্লাত মাওলানা মাহমুদ আসআদ মাদানীও ছিলেন। এরপর আমি এখানকার ইন্ডিয়ান রাষ্ট্রদূতের সাথে দেখা করেছি। তারা আমাকে বললেন যে, আমরা যেমন আলিগড় যেতে দেই দেওবন্দেও যেতে দিতে পারি। আলীগড়ে যেতে দেই একটা স্বীকৃতি থাকার কারণে। বিষয়টা হলো এটা যেহেতু তালিমের ভিসা, ভ্রমণ ভিসা নয়; যে ভ্রমণ করে চলে আসবে । কেউ দু বছর থাকবে বা কেউ তিন বছর থাকবে এটার জন্য একটা স্বীকৃতি লাগবে। এবারও তাদের সাথে আমার এ বিষয়ে আলাপ হয়েছে। স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য চেষ্টা চলছে। তালিবুল ইলমরা যাতে দেওবন্দ যেতে পারে সেজন্যই আমি চাই স্বীকৃতি হোক। আমার সামনে আছে দারুল উলুম দেওবন্দ।
একটা কথা আমি স্পষ্ট বলি, তোমরা যদি তোমাদের মেধা দিয়ে সম্মান না পাও তবে কেউ তোমাদের সম্মান দিবে না। আমার কাছে তোমাদের চাকরির নিশ্চয়তা নেই। আল্লাহ তাআলা নিজে তোমাদের রিযিকের নিশ্চয়তা দিয়েছেন। একবার রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদের বললেন, 'দেখো, আল্লাহ তাআলা তোমাদের সকলের রিজিক নির্ধারণ করে রেখেছেন। হয়তো এখন পাবে, হয়তো বা দুইদিন পরে পাবে। তবে অবশ্যই পাবে। তাই দ্রুত রিজিক পাওয়ার জন্য তোমরা হালাল এর পক্ষ ছেড়ে দিওনা। হারামের দিকে অগ্রসর হয়ো না। ধৈর্য্য ধারণ করলে তোমরা হালাল পথেই তোমাদের রিযিক পাবে।' হাদিসের আলফাজগুলি এই ধরনের। আমি রেওয়ায়াত দেখে তোমাদেরকে বলছি। আন্দাজে কথা বলছি না।
সুতরাং হালাল রিজিক তোমার কাছে আসবেই। পৃথিবীতে দুইটা জিনিস না এসে পারেই না। এক হলো রিজিক, দ্বিতীয় হলো মৃত্যু। এগুলোর জন্য কারো চেষ্টা করতে হয় না ।
আল্লাহ তাআলার মর্জি ও তাঁরই মেহেরবানি, দীর্ঘদিন যাবত রিযিকের ব্যাপারে আমার কোনো চেষ্টা নাই। তবুও আল্লাহ তাআলা সম্মানের সাথেই খাওয়াইতেছেন। আমার জমাকৃত কোনো টাকাও নাই, কোনো সম্পদও নাই। মশা-মাছি কুকুরকে আল্লাহ খাওয়ান; শুকরকে আল্লাহ খাওয়ান- কিন্তু আল্লাহ একজন আলেমকে খাওয়াবেন না? তা হতেই পারে না। তাই রিযিকের চিন্তা আমার নাই। এটার চিন্তা তো আল্লাহ নিজের হাতে নিয়েছেন।
ইকরাতে যারা আছো আমি তোমাদেরকে খোশ খবরী দিচ্ছি যে, ফারেগ হওয়ার পরে আল্লাহ তাআলা তোমাদের কামাই রোজগারের ব্যবস্থা করে দিবেন ইনশাআল্লাহ। সম্মানের সাথে তোমরা চলবে। অন্যরা আজ পর্যন্ত কী অবস্থায় চলছে জানি না, কিন্তু এটা আল্লাহর সাথে আমার একটা চুক্তি হয়ে গেছে যে, আল্লাহ তাআলা তোমাদের সম্মানের সাথে রাখবেন। তোমাদের নিরাশ হওয়ার কিছুই নাই। আল্লাহ তার চুক্তিকে কখনো ভঙ্গ করেন না।
এজন্যই দারুল উলুম দেওবন্দের সঙ্গে একটা চেষ্টা চলছে এবং আশা করি যে, আমরা ইকরাকে একটা মারকাজ বানাবো ইনশাআল্লাহ। স্বীকৃতি না পেলেও আমি এটা করতে পারবো বলে আমার বিশ্বাস। বাকি আল্লাহ তাআলার মর্জি।
'ইকামাতে দীন' গ্রন্থ থেকে সংগ্রহীত
#এডমিন
Sadruddin Maknun
Executive President
Bangladesh Jamiatul Ulama, Dhaka Unit
President
Alem Muktijoddha Projonmo Forum
তায়েফবাসীর নিষ্ঠুর নির্যাতনের পর আল্লাহর দরবারে রাসূলের কাকুতিময় নিবেদন
'হে আল্লাহ, অনুযোগ করছি আমি তোমার কাছেই আমার সামর্থ্যের দুর্বলতার, আমার কৌশলের স্বল্পতার এবং লোক সমাজে আমার তুচ্ছতার, আমার দীনতার। ওগো আরহামুর রাহিমীন, দয়ালু শ্রেষ্ঠ, তুমি তো প্রভু, মালিক দুর্বল করে-রাখাদেরও, তুমিই তো পরওয়ার, কার কাছে সোপর্দ করছো তুমি আমাকে? দূরবর্তী এমন জনপদের হাতে যাদের চেহারা রোষায়িত, আমাকে দেখলে কালো ছায়া পড়ে যাদের মুখে, আমার প্রতি রুক্ষ কর্কশ! নাকি দুশমনদের মালিক বানিয়ে দিচ্ছো আমার বিষয়ে। আমার উপর যদি তোমার অসন্তুষ্টি না থাকে, আমি বিরাগভাজন না হই তোমার, তা হলে তো কিছুরই পরওয়া করি না আমি। তবে তোমার আফিয়াত ও নিরাপত্তা আমার জন্য অধিকতর প্রশস্তময়, আরও স্বাচ্ছন্দময়।
প্রভু হে, আশ্রয় লাভ তোমারই আননের নূর ও জ্যোতিরাশির, যার বিভার ওসীলায় আলোক-উদ্ভাসিত হয় তমসাচ্ছন্ন আঁধার, যার উপর নির্ভর করে দুনিয়া ও আখিরাতের শুদ্ধতা ও ত্রুটিহীনতা। আমার উপর যেন নিপতিত না হয় তোমার রোষ, নেমে যেন না আসে আমার উপর তোমার অসন্তুষ্টি ও ক্রোধ, আমি তো কেবল তোমার সন্তুষ্টিই মাগতে থাকবো, যাবত না তুমি খুশি হয়ে গেছো। ফিরে যাওয়ার ও আশ্রয়ের কোনো জায়গা নেই, কোনো শক্তি ও ক্ষমতা নেই, তোমার ওসীলা বিনে। '
কী মর্মস্পর্শী আকুতিময় নিবেদন। এত নিষ্ঠুর নির্যাতন যারা করলো কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। সকল অনুযোগ নিজের অক্ষমতা ও দুর্বলতার। ইনসানে কামিল হওয়ার পরও এই যে বিনয়ের পরাকাষ্ঠা, এর কি তুলনা আছে কোথাও?
‘আল্লাহর পরে শ্রেষ্ঠ যিনি’ গ্রন্থ থেকে সংগৃহীত
#এডমিন
ইকরা তাহফিযুল কুরআন - Iqra Tahfizul Quran
ইকরা তাহফিজুল কুরআন
চৌধুরীপাড়া, ঢাকা।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Telephone
Website
Address
1227/A/1, Khilgaon, Hajipara
Dhaka
DHAKA-1219
House#23, Road#15, Sector#14, Uttara
Dhaka, 1230
অনলাইনে সহীহ-শুদ্ধভাবে কুরআন শিক্ষা ও হিফজের নির্ভরযোগ্য প্লাটফর্ম।
Dhaka, 10010
Assalamu alikum Welcome to my page. Soft spooky is all about Islamic Videos and reels.Plz Follow us😘
1/G East Rampura (Boubajar Road) Near Better Life Hospital, Rampura
Dhaka, 1219
To provide an explanation of understanding and the meaning of Islamic laws related to human
76, Kakrail
Dhaka, 1000
Islamic Takdir Assalamualaikum Dear Muslim brothers and sisters our Islamic youtube Channel mainly work for Islam.
রোড নং ২, ব্লক ত, সেকশন ১২, পল্লবী, মিরপুর
Dhaka, 1216
ঢাকার অন্যতম প্রাচীন মহিলা মাদ্রাসা
Dhaka
Dhaka
This page is an Islamic religious education page. It will be the only means of Ramadan, Salat, Hajj, Jakat and the rules of Islam. Which will handle. M***i, Rakib Uddin. (Rumi).
440/1/C, Mofizur Rahman Road, North Ibrahimpur, Kafrul
Dhaka
ধর্মীয় এবং আধুনিক শিক্ষার সমন্বিত প্রয়াস।