আলহামদুলিল্লাহ 💚
আজ ২৫শে জানুয়ারি, ২০২৪ইং, রোজ: শনিবার, "মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসার ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের নাজেরা ও হিফজ বিভাগে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সবক প্রদান করা হয়েছে।
উক্ত সবক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আমাদের মাদরাসার সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক জনাব কাজী হারুন অর রশিদ সাহেব সহ এলাকার মান্যগণ্য মুরুব্বি এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ।
উক্ত সবক অনুষ্ঠানে বিশেষ মেহমান ও সবক প্রদান করেন সাহেবাবাদ ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার সম্মানিত মুহাদ্দিস আলহাজ্ব হযরত মাওলানা ক্বারী মো: খোরশেদ আলম সাহেব দা: বা:...
এবছরের শুরুতে ৩ জন শিক্ষার্থী হিফজ বিভাগে উত্তীর্ণ হয় এবং ১ জন শিক্ষার্থী নাজেরা বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছে। ইন শা আল্লাহ আগামী রমাদ্বানে বাকি শিক্ষার্থীরা হিফজ বিভাগের সবক গ্রহণ করবেন।
সকলের নিকট আকুল আবেদন আমাদের এই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জন্য আল্লাহর নিকট দোয়া করবেন যেনো তারা দ্বীনের বিশেষ খাদেম হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। আল্লাহ যেনো এদেরকে ভালো হাফেজ ও আলেম হিসেবে কবুল করেন, আমিন।
Maszid-Madrashatu Ahlil Quran Waas Sunnah & Islamic Research Center
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Maszid-Madrashatu Ahlil Quran Waas Sunnah & Islamic Research Center, Education Website, Kushumpur, Rampur, Burichang, Cumilla.
It is an Educational Institute and Kazi Harun Ur Rashid sir build this Institute for making an educated society also to serve the society for betterment of the world.
Operating as usual

আলহামদুলিল্লাহ 💚
আজ ২৫শে জানুয়ারি, ২০২৪ইং, রোজ: শনিবার, "মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসার ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের নাজেরা ও হিফজ বিভাগে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সবক প্রদান করা হয়েছে।
উক্ত সবক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আমাদের মাদরাসার সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক জনাব কাজী হারুন অর রশিদ সাহেব সহ এলাকার মান্যগণ্য মুরুব্বি এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ।
উক্ত সবক অনুষ্ঠানে বিশেষ মেহমান ও সবক প্রদান করেন সাহেবাবাদ ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার সম্মানিত মুহাদ্দিস আলহাজ্ব হযরত মাওলানা ক্বারী মো: খোরশেদ আলম সাহেব দা: বা:...
এবছরের শুরুতে ৩ জন শিক্ষার্থী হিফজ বিভাগে উত্তীর্ণ হয় এবং ১ জন শিক্ষার্থী নাজেরা বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছে। ইন শা আল্লাহ আগামী রমাদ্বানে বাকি শিক্ষার্থীরা হিফজ বিভাগের সবক গ্রহণ করবেন।
সকলের নিকট আকুল আবেদন আমাদের এই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জন্য আল্লাহর নিকট দোয়া করবেন যেনো তারা দ্বীনের বিশেষ খাদেম হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। আল্লাহ যেনো এদেরকে ভালো হাফেজ ও আলেম হিসেবে কবুল করেন, আমিন।

মাশা আল্লাহ 💚
"মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসায় সারা বছর ধরে পড়াশোনার পাশাপাশি ঈমান-আখলাক, ব্যবহার, চলাফেরা, এক্সট্রা কারিকুলাম একটিভিটি, ইত্যাদি সব দিক থেকে সেরা শিক্ষার্থীদের পুরষ্কৃত করা হয়।
২০২৪ ইং শিক্ষাবর্ষের সর্বমোট ২ জন শিক্ষার্থীকে সেরা শিক্ষার্থী হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছে। ২০২৪ইং শিক্ষাবর্ষে এই ২ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য সকল কাজে সমানভাবে পারদর্শী ও অবদান রাখার জন্য এই সম্মাননা পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীর নাম ও পরিচয় নিচে দেয়া হলো:
১. মো: শামিম আহমেদ সামির
পিতা: মো: রাসেল হোসেন।
গ্রাম: এদবারপুর উত্তরপাড়া।
২. মো: ওমর ফারুক।
পিতা: মো: মোরশেদ আলম।
গ্রাম: কুসুমপুর সীমার বাড়ি।
আল্লাহ আমাদের সেরা ২ জন শিক্ষার্থীকে মানুষের মতো মানুষ হিসেবে কবুল করুন, তাদের নেক হায়াত দিন, তারা যেনো দ্বীনের খেদমতে নিজেকে নিয়োজিত করতে পারে সেই তৌফিক দান করুন, বাবা-মায়ের মুখ উজ্জ্বল করার মতো সৌভাগ্য দান করুন, আমিন।
সকলের নিকট দরখাস্ত, সবাই আমাদের মাদরাসার জন্য দোয়া করবেন। আমরা যেনো শিক্ষার্থীদের হক সঠিকভাবে আদায় করতে পারি আল্লাহ যেনো আমাদের তৌফিক দান করেন, আমিন।

আলহামদুলিল্লাহ 💚
আজ ০৪ জানুয়ারি ২০২৫ইং তারিখে "মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসার নতুন শিক্ষাবর্ষ-২০২৫ ইং এর উদ্বোধনী দোয়ার অনুষ্ঠান, নতুন বই বিতরণ, হিফজ বিভাগে উত্তীর্ণ হওয়া শিক্ষার্থীদের পাগড়ি প্রদান, সেরা শিক্ষার্থী, সেরা অভিভাবক, সেরা শিক্ষক ২০২৪ পুরস্কার বিতরনী সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন "মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসার সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক জনাব কাজী হারুন অর রশিদ সাহেব।
অনুষ্ঠানে আলেম হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রধান অভিভাবক, সাহেবাবাদ কামিল ইসলামিয়া মাদরাসার সম্মানিত মুহাদ্দিস জনাব আলহাজ্ব হযরত মাওলানা ক্বারী মো: খোরশেদ আলম সাহেব দা: বা:... উপস্থিত ছিলেন উক্ত প্রতিষ্ঠানের বিশেষ অভিভাবক এবং আজকের অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি জনাব হযরত মাওলানা মুফতি আবদুল বাতেন সাহেব, মুহাদ্দিস, কালাকচুয়া মহিলা মাদরাসা। এছাড়া মাদরাসার সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ, এলাকার মান্যগণ্য মুরুব্বিগণ ও সম্মানিত অভিভাবকগণ উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরু হয় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে, এরপর একেক করে উপস্থিত মেহমান এবং অতিথিবৃন্দ তাদের মূল্যবান নসিহা সবার নিকট পেশ করেন। পুরষ্কার বিতরনী শেষে সবার জন্য দোয়া করা হয়। দোয়ার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।
√নাজেরা বিভাগ সম্পন্ন করে হিফজ বিভাগে উত্তীর্ণ হয়ে পাগড়ী পেয়েছে তিনজন শিক্ষার্থী এবং তারা হলো:
১. মোঃ তানজিল আলম হাসান, গ্রাম: কুসুমপুর সীমার বাড়ি।
২. মোঃ ওমর ফারুক, গ্রাম: কুসুমপুর সীমার বাড়ি।
৩. মোঃ তানভীর, গ্রাম: এদবারপুর উত্তরপাড়া।
√"সেরা শিক্ষার্থী ২০২৪" এর সম্মাননা পুরস্কার পেয়েছেন ২ জন শিক্ষার্থী, তারা হলো:
১. মোঃ শামীম হোসেন সামির, গ্রাম: এদবারপুর উত্তরপাড়া।
২. মোহাম্মদ ওমর ফারুক, গ্রাম: কুসুমপুর সীমার বাড়ি।
√"সেরা অভিভাবক ২০২৪" এর সম্মাননা পুরস্কার পেয়েছেন ২ জন অভিভাবক, তারা হলেন:
১. মোসাঃ রুনা আক্তার, গ্রাম- এদবারপুর উত্তরপাড়া।
২. মোসাঃ নাসরিন আক্তার, গ্রাম- কুসুমপুর সীমার বাড়ি।
√"সেরা শিক্ষক ২০২৪" এর সম্মাননা পুরস্কার পেয়েছেন আমাদের মাদরাসার সম্মানিত ভারপ্রাপ্ত মোহতামিম জনাব হযরত মাওলানা জাহিদুল ইসলাম হানজালা সাহেব।
উক্ত অনুষ্ঠানের পরিচালনায় নিয়োজিত ছিলেন আমাদের মাদরাসার একজন শুভাকাঙ্ক্ষী ও অভিভাবক জনাব মো: শাহরিয়ার নাফিস সাহেব।
আমরা আমাদের মাদরাসার পড়াশোনার ব্যাপারে শতভাগ বদ্ধপরিকর। আমরা কোয়ালিটিতে বিশ্বাসী, তাই পড়াশোনার মান ভালো রাখা আমাদের মূল লক্ষ্য।
আমাদের চেষ্টা থাকবে আমাদের শিক্ষার্থীদের যেনো সবসময় আমরা উৎসাহি করতে পারি পড়াশোনা এবং দ্বীনের শিক্ষার প্রতি। আপনাদের সন্তানদের দায়িত্ব গ্রহণ করে তাদেরকে একজন আদর্শ ও ভালো মানুষে পরিনত করাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা আপনাদের সকলের প্রতি দোয়াপ্রার্থী, আপনারা সকলে আমাদের মাদরাসা এবং আমাদের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের জন্য দোয়া করবেন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা ইন শা আল্লাহ ভালো কিছু উপহার দিবো আপনাদের।
আল্লাহ আপনি আমাদের প্রতিষ্ঠানকে কবুল করুন, আমাদের প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের কবুল করুন। আপনার পছন্দের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী দ্বারা আমাদের মাদরাসা পরিপূর্ণ করুন, আমিন।
আল্লাহ সবাইকে নেক হায়াত দান করুন, নেক কাজ করার তৌফিক দান করুন, হালাল রুজি ইনকাম করার তৌফিক দান করুন, আমিন।

মাশা আল্লাহ 💚
আমাদের মাদরাসার সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মহোদয় জনাব কাজী হারুন অর রশিদ সাহেব ওমরাহ হজ্ব করবার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছেন।
আল্লাহ জনাবের ওমরাহ হজ্ব কবুল করুন। আল্লাহ যেনো উনার হায়াত এবং রিজিকে বরকত দান করেন, আমিন।
তিনি যেনো সুস্থ স্বাভাবিক অবস্থায় মক্কা ও মদীনা জিয়ারত করে আমাদের নিকট ফিরে আসেন সবার নিকট সেই দোয়া রইলো।
মাশা আল্লাহ 💚
সাপ্তাহিক মশ্বক ক্লাসের একটি মুহূর্ত। কোরআন শুদ্ধভাবে পড়তে মশ্বকের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই প্রতি সপ্তাহে একদিন সব শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই মশ্বকের আয়োজন করা হয় আমাদের প্রতিষ্ঠানে।
আপনাদের সবার নিকট আমরা দোয়াপ্রার্থী।

মাশা আল্লাহ 💚
চলছে "মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসার সাপ্তাহিক মশ্বকের ক্লাস।
নাজেরা ও হিফজ বিভাগের শিক্ষার্থীদের নিয়ে মশ্বক করাচ্ছেন মাদরাসার সিনিয়র হাফেজ সাহেব।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনি খেদমত করবার তৌফিক দান করুন, আমাদের প্রতিষ্ঠানে আপনার পছন্দের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী দিয়ে পরিপূর্ণ করুন, আমিন।

আলহামদুলিল্লাহ 💚
আল্লাহ পাকের দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া যে মহান রাব্বুল আলামিন আমাদেরকে ৪৫ দিনব্যাপী পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে আদায়ের পর মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে "নামাজ শিক্ষা প্রতিযোগিতা, ২০২৪" প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার তৌফিক দান করেছেন।
আজ ১২ই অক্টোবর ২০২৪ ইং, রোজ শনিবার "মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসা কর্তৃক আয়োজিত ৪৫ দিন ব্যাপী "নামাজ শিক্ষা প্রতিযোগিতা, ২০২৪" এর পুরস্কার বিতরণী ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।
উক্ত পুরস্কার বিতরণী ও দোয়ার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন "মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসার সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক জনাব কাজী হারুন অর রশিদ সাহেব। আরো উপস্থিত ছিলেন উক্ত প্রকল্পের সম্মানিত সভাপতি জনাব হযরত মাওলানা ক্বারী খোরশেদ আলম সাহেব এবং উক্ত প্রকল্পের সহ-সভাপতি জনাব হযরত মাওলানা আবদুল হান্নান হাশেমি সাহেব।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রামপুর, কুসুমপুর ও এদবারপুর গ্রামের স্বনামধন্য ব্যক্তিবর্গ, অভিভাবক এবং কিশোর মুসল্লিগন।
অত্র প্রকল্পের সম্মানিত সভাপতি এবং সহ-সভাপতির তত্ত্বাবধানে ৪৫ দিনব্যাপী পাঁচ ওয়াক্ত জামাতে সালাত আদায়কারী মুসল্লীদের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে তিনজন বিজয়ী নির্বাচন করেন। সর্বমোট বিশ জন মুসল্লির মধ্যে তিনজন সেরা পুরস্কার সাইকেল গ্রহণ করেন এবং বাকি ১৭ জনের সবাই সান্তনা পুরস্কার পান।
ইন শা আল্লাহ আমরা এ বছরের ন্যায় প্রতিবছর এমন একটি করে "নামাজ শিক্ষা প্রতিযোগিতা"র আয়োজন করবো। ইন শা আল্লাহ তখন আল্লাহ যদি চান আরো বড় ভাবে আমরা প্রতিযোগিতার আয়োজন করবো।
আমরা আপনাদের সবার নিকট দোয়াপ্রার্থী, বিশেষভাবে আমরা সকল অভিভাবক এবং কিশোর মুসল্লিদের প্রতি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ যাদের যোগদানের মাধ্যমে আমরা প্রকল্প এত সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করতে পেরেছি। আপনারা আমাদের প্রতিষ্ঠানের জন্য দোয়া করবেন। আমরা যেন সমাজে এরকম ভালো কাজের আরোও বেশি বেশি উদ্যোগ নিতে পারি সবার নিকট সেই জন্য দোয়া প্রার্থী।
আল্লাহ আপনি আমাদের এই প্রতিষ্ঠানকে কবুল করুন। আমাদের প্রতিষ্ঠানকে আপনার পছন্দের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী দিয়ে পরিপূর্ণ করুন, আমিন।
বিঃদ্রঃ অনেকেই শুরু থেকে আমাদের প্রতিযোগিতার নিয়মকানুন গুলো না জানার কারণে বা না বুঝার কারণে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। প্রথম থেকেই আমাদের প্রতিযোগিতার সকল নিয়ম-কানুন আমরা ফর্ম ফিলাপের মাধ্যমে কনফার্ম করে দিয়েছিলাম। তারপর আমাদের উদ্বোধনী প্রোগ্রামে আমরা ডিটেইলসে সবাইকে আমাদের এই প্রতিযোগিতার নিয়ম-কানুন সম্পর্কে অবহিত করেছিলাম।এমনকি আমরা বিনামূল্যে নামাজ শিক্ষা বইও প্রদান করেছিলাম। আমাদের এই প্রতিযোগিতা ছিল "নামাজ শিক্ষা প্রতিযোগিতা", যেখানে মুসল্লিরা সহিহ শুদ্ধভাবে নামাজ শিখতে পারবে। তাই আমরা শুধুমাত্র ৪৫ দিন নামাজ পড়লেই নয়, নামাজ পড়ার পর তাদের মৌখিক পরীক্ষার ভিত্তিতে সাইকেল পুরস্কারের কথা শুরু থেকেই সবাইকে অবহিত করেছিলাম। কিন্তু কিছু অভিভাবক বা কিছু মানুষ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে এবং কোন প্রমাণ ছাড়া মাদরাসার নাম বদনাম করবার জন্য এসব কানুন জেনেও না জানার ভান করে না, মিথ্যা কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।
আমাদের সব কাজ আলেম-ওলামাদের পরামর্শ মতে করা হয়েছে এবং আলেম-ওলামাদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে সবকিছু নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি আমরা আমাদের কাজে কোনরূপ অসততা এবং ছলচাতুরির আশ্রয় নেইনি। তারপরেও যদি কারো কোন অভিযোগ আমাদের বিরুদ্ধে থাকে, এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে থাকে তাহলে তারা সরাসরি আমাদের বিজ্ঞ আলেমদের সাথে যোগাযোগ করবেন। যদি তারা প্রমাণ করতে পারেন যে আলেমরা কোনো ধরনের ভুল করেছেন বা আলেমরা কোনোপ্রকার বৈষম্যের সৃষ্টি করেছেন প্রমান সহকারে কেউ আসলে আমরা আমাদের ভুল মেনে নিতে রাজি আছি এবং সেই ভিত্তিতে তাদের মুসুল্লিকে প্রথম পুরস্কার দিতেও রাজি আছি। তবে কোনরূপ প্রমাণ ছাড়া, মিথ্যা বা ভিত্তিহীন ভাবে যদি কেউ মাদরাসার এই মহৎ কার্যক্রম ও মাদরাসার মানহানি করতে চায় তাহলে আমরা তাদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নিবো, ইন শা আল্লাহ, ধন্যবাদ। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন, সকলকে দ্বীনের পথে থেকে দ্বীনের খেদমত করবার তৌফিক দান করুন, আমিন।

আলহামদুলিল্লাহ 💚
আজ ২৩শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ইং তারিখে "মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসার সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক জনাব কাজী হারুন অর রশিদ সাহেবের বিদেশের বাড়ি হতে শুভ আগমণের উদ্দেশ্যে স্বাগতম অনুষ্ঠান এবং মাদরাসার ২য় সেমিস্টার পরীক্ষার রেজাল্ট প্রদান ও পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানে আমাদের সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক জনাব কাজী হারুন অর রশিদ সাহেবের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন এদবারপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব জনাব মাওলানা আবদুল হান্নান হাশেমি সাহেব। আরো উপস্থিত ছিলেন রামপুর এলাকার সম্মানিত মুরুব্বি জনাব জহিরুল ইসলাম সাহেব, জনাব ইউনুস মিয়া সাহেব, কুসুমপুর নতুন মসজিদ এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন এলাকার মুরুব্বি জনাব মোহর আলী সাহেব সহ আরো বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের সকল অভিভাবকগণও উপস্থিত ছিলেন।
শুরুতে আমাদের সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা মহোদয়কে ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে বরণ করে নেন আলেম সমাজ, এলাকাবাসী সহ মাদরাসা শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণ।
এরপর কোরআন তেলাওয়াত, নাতে রাসুল(সা), গজল পরিবেষণের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন আমাদের সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা সাহেব।
একে একে আমাদের প্রতিষ্ঠাতা সহ সকল দাওয়াতী মেহমানরা তাদের মূল্যবান বক্তব্য রাখেন মাদরাসার শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে।
বক্তব্য আমাদের সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা মহোদয় সবাইকে দ্বীনী শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে অবহিত করেন এবং তিনি নিঃস্বার্থ ভাবে দ্বীনের খেদমত করে যাবেন বলে সকলকে আশ্বস্ত করেন। পাশাপাশি সকলকে দ্বীনী প্রতিষ্ঠানের সাথে থাকবার জন্য তিনি অনুরোধ জানান।
সকল দাওয়াতী মেহমানদের বক্তব্য শেষে মাদরাসার সদ্য সমাপ্ত হওয়া ২য় সেমিস্টার পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয় এবং প্রতিটি ক্লাসে ১ম, ২য় ও ৩য় স্থানে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের হাতে সম্মাননা পুরস্কার তুলে দেন আমাদের সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা সাহেব সহ সকল দাওয়াতী মেহমানরা।
প্রতিবারের মতো এবারো ২য় সেমিস্টার পরীক্ষায় পুরো মাদরাসায় সর্বোচ্চ নাম্বার প্রাপ্ত সেরা শিক্ষার্থীকে বিশেষ পুরষ্কার প্রদান করা হয়। এই সেমিস্টারে অত্র মাদরাসার নাজেরা বিভাগের শিক্ষার্থী মো: তানজিল আলম হাসান সর্বোচ্চ নাম্বার পেয়েছে সব বিষয়ে এবং সেরা শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়েছে।
সেরা শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি আমাদের মাদরাসার আকর্ষণ সেরা অভিভাবকদেরও পুরষ্কৃত করা হয়েছে।এই সেমিস্টারে সর্বমোট ২ জন অভিভাবকদের তাদের ভালো অভিভাবকত্বের জন্য সেরা অভিভাবক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে।
অতপর সর্বশেষে দোয়ার মাধ্যমে আজকের এই বিশেষ অনুষ্ঠানের ইতি টানা হয়।
আল্লাহ পাকের কাছে লাখো কোটি শুকরিয়া যে মহান রাব্বুল আলামীন আমাদের এই অনুষ্ঠানকে সফলভাবে সমাপ্ত করবার তৌফিক দান করেছেন।
আল্লাহ আপনি আমাদের এই প্রতিষ্ঠানকে কবুল করে নিন। প্রতিষ্ঠানের সকল হাজত আপনার গায়েবী খাজানা থেকে পূরণ করুন। আপনার পছন্দের শিক্ষার্থী, শিক্ষক দ্বারা মাদরাসা পরিপূর্ণ করুন। আমাদের সকলের খেদমতকে দ্বীনের খাতিরে কবুল করুন,আমাদেরকে আরো বেশি বেশি খেদমত করবার শক্তি দান করুন, আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ ❤️
আল্লাহ পাকের অশেষ রহমতে "মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসার ২য় সেমিস্টার পরীক্ষা, ২০২৪ শুরু হয়েছে।
আল্লাহ যেনো সুন্দরভাবে এই পরীক্ষা সমাপ্ত করবার তৌফিক দান করেন এবং শিক্ষার্থীরা যেনো ভালো রেজাল্ট আনতে পারে সেই জন্য সবার নিকট আমরা দোয়াপ্রার্থী।
আল্লাহ আমাদের প্রতিষ্ঠানকে আপনি কবুল করুন, মাদরাসাতে আপনার পছন্দের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী দ্বারা পরিপূর্ণ করুন, আমিন।

"নানা জনে নানা মত, নজর দিবো কোথা".
কবির এই উক্তিটি আমাদের প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের সাথে হুবুহু মিলে যায়।
আমাদের দেশে অনেক সুশীল মানুষের ধারণা মাদরাসা মানেই ব্যাকডেটেড কিছু মৌলবাদী মানুষ ধর্মের শিক্ষার নামে ব্যবসা করা। উনারা যে একদমই সঠিক নয় ব্যাপারটা তেমন না। ক্ষেত্রবিশেষে অনেক স্থানে অনেক মানুষ আছে যারা এই সেক্টরকে ব্যবসাক্ষেত্রে পরিণত করেছে। ভালো খারাপের সমন্বয়ে এই পৃথিবীর সৃষ্টি সুতরাং ভালো খারাপ সব কিছুতে থাকবেই। তবে একজন খারাপ বলে পুরো সমাজকে আপনি খারাপের পাল্লায় তুলতে পারবেন না।
আমাদের মাদরাসার সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক জনাব কাজী হারুন অর রশিদ সাহেব ১৫ বছর আগে নিজের হালাল পন্থায় আয় করা অর্থ দিয়ে আজকে মাদরাসা ও মসজিদের জায়গা ক্রয় করে এবং প্রায় ১২ বছর ধরে আছে আজকের এই মসজিদ ও মাদরাসা ভবন। তিনি এই জায়গা ক্রয় বা মসজিদ মাদরাসা নির্মাণ বাবদ আজ পর্যন্ত কারো থেকে কোনো প্রকার অনুদান গ্রহণ করেন নি। কারো থেকে অনুদানের জন্য ভিক্ষাও করেন নি। কেউ বলতে পারবে না তিনি এই প্রতিষ্ঠান গড়ার জন্য কারো থেকে অর্থ এনেছেন। তিনি এত সুন্দর, প্রোপারে একটি জায়গা কিনে ব্যবসা করার কথা ভাবেন নি, বরং তিনি পুরো প্রোপার্টিটা আল্লাহর রাস্তায় কোরবান করেছেন যেনো এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সমাজে সুশিক্ষা ও দ্বীনী শিক্ষার প্রসার ঘটে এবং এর সদকায়ে জারিয়া উনার এবং উনার বংশের সকলের মধ্যে কেয়ামত পর্যন্ত পৌছায়। এরকম একজন মানুষ যাকে আল্লাহ অঢেল সম্পত্তি দিয়েছেন তার প্রতিষ্ঠান নিয়ে ব্যবসা করার ইচ্ছা আছে বলে যারা কথা বলে তারা কি আসলেই বিবেকবান বা জ্ঞানী মানুষ??
অনেকেই ভাবেন যে একটা মাদরাসা মসজিদ করে দেয়া অনেক সহজ কাজ কিন্তু এটা যে কত বড় দায়িত্ব তা বলে বোঝানোর মত নয়। স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা ও রাসুল(সা) এর ঘরের দেখভালের দায়িত্ব নেয়া, হকের সাথে সেই দায়িত্ব পালন করা তা সবার পক্ষে সম্ভব নয়। আল্লাহর বিশেষ রহমত না থাকলে তা কখনোই সম্ভব নয় উলটো যদি আল্লাহর দেয়া সেই আমানতের রক্ষা না করতে পারে তাহলে আল্লাহর কাছে কাল কেয়ামতের মাঠে ঠিকই জবাবদিহিতা করতে হবে।
আফসোস আমাদের সমাজের কিছু মানুষ মসজিদ, মাদরাসার প্রতি নূন্যতম সম্মানটুকু ভুলে গিয়েছেন। তারা সমাজে প্রতিষ্ঠিত নন তবে তাদের সকল ক্ষমতা তারা মসজিদ, মাদরাসায় এসে দেখানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন। অথচ এটা ভাবেন না আমি তো আল্লাহর ঘর, আল্লাহর রাসুল(সা) এর ঘরে এসেছি!! যেখানে এসে তার আল্লাহর কাছে নত হবার কথা ছিলো, যেই রাসুল(সা) এর ঘরে দ্বীন শেখার জন্য আসার কথা ছিলো সেখানেই এসে কিছু মানুষ নিজেরা নিয়ম-শৃঙ্খলার লঙ্ঘন করে ক্ষমতা দেখায় যে তিনি এলাকার ওমুকের ছেলে, তমুকের ভাতিজা ইত্যাদি ইত্যাদি। অনেকে আবার এও বলে যে "মাদরাসা আপনার হতে পারে তবে এই এলাকা আমার, আমিও দেখে নিবো কিভাবে আপনাদের মাদরাসা এই এলাকায় থাকে!! ২ মাসে মাদরাসা বন্ধ হয়ে যাবে, মাদরাসার সব বাচ্চা এখান থেকে নিয়ে যাবে, মাদরাসা কিভাবে চালাবেন এই এলাকায় তা তাহারা দেখে নিবেন!!
অথচ মূর্খের দল এটাই জানে না যে তারা কার ঘরের বিরুদ্ধে কথা বলছে?? যে ঘরে স্বয়ং সর্ব শক্তিমান আল্লাহর তায়ালার ইবাদত হয়, রাসুল(সা) এর ঘরে দ্বীন শিক্ষা করা হয় সে ঘর একজন নগন্য মানুষ এসে তছনছ করে দিবে এটা কি আসলেই একটা রক্ত মাংসে গড়া মানুষের পক্ষে সম্ভব??
আমাদের মাদরাসার সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব এডভোকেট কাজী সাইফুল ইসলাম সাহেব সবসময় একটা কথা বলেন যে "যদি কেউ আল্লাহ এবং তার রাসুলের বিপক্ষে যুদ্ধ ঘোষণা করে জিততে পারে তাহলে সেটাই হোক"। এই একটা কথার মাঝে কি পরিমাণ ঈমানী শক্তি লুকিয়ে আছে তা সুস্থ মস্তিষ্কের জ্ঞানী মানুষ ছাড়া বোঝা সম্ভব নয়।
সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাহেবের ভাষ্যমতে মসজিদ-মাদরাসা এগুলো আল্লাহ-রাসুলের(সা) ঘর, আল্লাহ কিছুদিনের জন্য আমাদের খেদমত করার জন্য তৌফিক দিয়েছেন মাত্র, এগুলো কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয় সুতরাং কেউ যদি ভাবে মসজিদ-মাদরাসার বিরোধিতা করবে তাহলে সে যেনো স্বয়ং আল্লাহ ও তার রাসুল(সা) এর সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করলো!! আর দুনিয়ার সবচেয়ে বড় পাগলেও জানে আল্লাহ ও তার রাসুল(সা) এর সাথে যুদ্ধের পরিনতি কি হতে পারে?? কেউ যদি আল্লাহ-রাসুলের(সা) বিরুদ্ধে গিয়ে জিততে পারে তাইলে জিতুক সমস্যা নেই।
আমাদের সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাহেব সবসময় বলেন যে আমাদের কথা কম বলে কাজ বেশি করতে হবে, কাজ দিয়ে সমাজের মানুষকে দেখাতে হবে। আমরা মাঝে মাঝে অবাক হই যিনি বাংলাদেশের স্বনামধন্য ইউনিভার্সিটির একজন ল' গ্র্যাজুয়েট, একজন এডভোকেট, ডাবল মাস্টার্স, সম্ভাব্য ব্যারিস্টার হতে যাওয়া এখন মানুষের চিন্তাভাবনা ও চলাফেরা এত ডাউন-টু-আর্থ কিভাবে হতে পারে!! কখনো কাউকে ছোট চোখে না দেখা, কাউকে বড় কথা না শোনানো, সবাইকে নিজের মনে করে আপন করে নেয়া, অনেক ক্ষমতা থাকার পরও কাউকে ক্ষতি না করা, কারো ক্ষতি যেনো না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা, প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠানের সকলের জন্য নিবেদিত প্রাণ হয়ে নিজের ক্যারিয়ারকে দূরে ঠেলে বিনাপারিশ্রমিকে মসজিদ এবং মাদরাসাকে সময় দিয়ে যাচ্ছেন।
আমরা অবাক হই তিনি কখনো কাউকে মুখের উপর জবাব দেন না, কেউ অন্যায় কিছু বললে, অবজ্ঞা করলে তিনি কখনো তার বিরুদ্ধে কথা বলেন না বরং তিনি সবসময় বলেন আমাদেরকে ভালো কাজের মাধ্যমে সবাইকে বুঝাতে হবে। "লেট আওয়ার ওয়ার্ক স্পিক ফর আওয়ারসেল্ফ"। কাজ দিয়ে আমরা সবাইকে বুঝিয়ে দিবো যে আমরা সমাজ পরিবর্তন করতে পারি।
যোগ্য বাবার যোগ্য সন্তান তিনি তাই জবাব থাকা সত্ত্বেও তর্ক এড়িয়ে যান, নানা মিথ্যা অপবাদ, গুজব, ও এলাকার মানুষের সরাসরি হুমকি শুনেও তিনি স্বাভাবিকভাবে তাদেরকে স্বাগত জানান, সম্মান দেন, কথা বলেন। কাউকে মুখে ভুল প্রমাণে তিনি বিশ্বাসী নন, বরং এসব যারা করেন তাদেরকে কাজে ভুল প্রমাণ করার জন্য সবসময় তিনি চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করেন।
অথচ এই প্রতিষ্ঠান,এই পরিচালকগণ সমাজ ও দ্বীনের উন্নয়নমূলক কাজে সর্বদা নিজেকে প্রথম সারিতে রেখেছেন, এখনো করছেন এবং সামনেও করবেন, ইন শা আল্লাহ।
এতকিছু বলার উদ্দেশ্য একটাই, আজ এতদিন এই মানুষগুলোর সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে কাজ করবার পর দেখেছি এই মানুষগুলো একটা মাদরাসা দিয়েছেন এই উদ্দেশ্যে যেনো সমাজে দ্বীনি শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে পারেন। আদর্শ সমাজ গড়ে তুলতে পারেন। মাদরাসায় সব টপক্লাস সুযোগ সুবিধা দিয়ে একজন গতানুগতিক যোগ্য আলেম তৈরি করতে পারেন। এইজন্য এই মানুষগুলো তাদের সর্বোচ্চ শ্রম, মেধা, অর্থ সবকিছু নিঃস্বার্থভাবে দিয়ে যাচ্ছেন প্রতিষ্ঠানের পেছনে। আমাদের সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাহেব বিশ্বাস করেন কোয়ালিটি এডুকেশনে, তিনি কোয়ানটিটিতে বিশ্বাস করেন না যার কারণে সুযোগ থাকার পরেও তিনি মাদরাসায় বেশি শিক্ষার্থী নেন নি, কম শিক্ষার্থী নিয়ে তাদেরকে ভালো কিছু দেয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। তবুও যদি এসব মানুষের উপর কিছু মানুষ অন্যায়ভাবে বদনাম করতে চায়, গুজব, মিথ্যা অপবাদ দিতে চায় তাহলে আসলেই সেইসব মানুষের প্রতি সমবেদনা ছাড়া আর কিছুই দেয়ার নেই। রাখে আল্লাহ মারে কে??
আল্লাহ আমাদের প্রতিষ্ঠানকে আপনি কবুল করুন, আমাদের প্রতিষ্ঠাতা, পরিচালকগণকে আপনি কবুল করুন। পরিচালকদের দ্বীনি সমাজ গড়ার যে লক্ষ্য তা পূরণ করুন। যারা মসজিদ-মাদরাসা ধ্বংস করে দিতে চায়, বিরোধিতা করতে চায়, অপমান করতে চায় তাদেরকে আল্লাহ হেদায়েত দান করুন, আর যদি হেদায়েত না থাকে তাদের নসিবে তাহলে তাদের ধ্বংস করে দিন। আল্লাহ আপনার পছন্দের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও পরিচালকদের দিয়ে এই প্রতিষ্ঠানকে পরিপূর্ণ করুন, আমিন।

আলহামদুলিল্লাহ 💚
"মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসার উদ্যোগে কুসুমপুর নতুন মসজিদ-এদবারপুর-কুসুমপুর সীমার বাড়ি এলাকার ৪ মসজিদে ৪৫ দিন ব্যাপী আয়োজিত "নামাজ শিক্ষা প্রকল্পের" কাজ সুন্দরভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। স্ব-স্ব মসজিদের ইমাম সাহেবগণ তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন এবং কিশোর মুসল্লিগণ নামাজ পড়া এবং শেখার উপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন।
তারই ধারাবাহিকতায় প্রথমার্ধের শেষে কার্যক্রমের কিছু চিত্র তুলে ধরা হলো। আল্লাহ আমাদের সবাইকে আমানতের সহিত উক্ত প্রকল্প সম্পন্ন করবার তৌফিক দান করুন, আমিন।
বিঃদ্রঃ এদবারপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম সাহেবের বিরুদ্ধে নিয়মভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে এবং তার তথ্য প্রমাণ আমাদের হাতে আসায় এই প্রকল্পের সভাপতি, সহ-সভাপতি ও প্রধান তত্ত্বাবধায়ক সাহেবদের নিকট উক্ত মসজিদের সামনের কার্যক্রম বিচারাধীন রয়েছে, কমিটির স্বীদ্ধান্ত অনুযায়ী সামনে উক্ত মসজিদ এবং প্রকল্পে অংশগ্রহণকারীগণ থাকবে কিনা তার ব্যাপারে জানিয়ে দেয়া হবে।
"মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" কর্তৃক আয়োজিত গত ২৭শে জুলাই, ২০২৪ইং তারিখে অনুষ্ঠিত হওয়া কুসুমপুর নতুন মসজিদ-এদবারপুর-কুসুমপুর সীমার বাড়ি এলাকার ৪ মসজিদে ৪৫ দিন ব্যাপী "নামাজ শিক্ষা প্রকল্পের" উদ্বোধনী দোয়ার অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন আমাদের মাদরাসার সম্মানিত প্রধান অভিভাবক, এই নামাজ শিক্ষা প্রকল্পের সম্মানিত সভাপতি জনাব আলহাজ্ব হযরত মাওলানা ক্বারী মো: খোরশেদ আলম সাহেব।
নিচে এই প্রকল্পের সভাপতি সাহেবের বক্তব্যের সম্পূর্ণ ভিডিও দেয়া হলো।
"মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" কর্তৃক আয়োজিত গত ২৭শে জুলাই, ২০২৪ইং তারিখে অনুষ্ঠিত হওয়া কুসুমপুর নতুন মসজিদ-এদবারপুর-কুসুমপুর সীমার বাড়ি এলাকার ৪ মসজিদে ৪৫ দিন ব্যাপী "নামাজ শিক্ষা প্রকল্পের" উদ্বোধনী দোয়ার অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন আমাদের মাদরাসার সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব এডভোকেট কাজী সাইফুল ইসলাম সাহেব।
নিচে আমাদের পরিচালকের বক্তব্যের সম্পূর্ণ ভিডিও দেয়া হলো।

আলহামদুলিল্লাহ 💚
"মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" কর্তৃক আয়োজিত ৪৫ দিন ব্যাপী "নামাজ শিক্ষা প্রকল্পের" এলাকা ভিত্তিক অংশগ্রহণকারীদের চেকলিস্ট এবং ফাইল স্ব-স্ব এলাকার মসজিদের ইমাম সাহেবদের হাতে তুলে দিয়েছেন আমাদের মাদরাসার সম্মানিত ভারপ্রাপ্ত মোহতামিম জনাব হযরত মাওলানা জাহিদুল ইসলাম হানজালা সাহেব।
ইন শা আল্লাহ, আগামীকাল ০১ আগস্ট, ২০২৪ইং, রোজ: বৃহস্পতিবার, ফজরের নামাজ হতে আমাদের প্রতিযোগিতা আরম্ভ হতে যাচ্ছে।
এলাকার সকল স্তরের মানুষদের কাছে আমাদের অনুরোধ, উক্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সকল শিশুদের আপনারা নামাজ শিক্ষার প্রতি বেশি বেশি উৎসাহ দিবেন এবং সকলের জন্য দোয়া করবেন যেনো তারা সবাই ৫ ওয়াক্ত নামাজের গুরুত্ব বুঝে এবং একজন আদর্শ মানুষ হিসেবে সমাজের কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখে। পাশাপাশি আমরা নিজেরাও যেনো আমাদের নামাজ ওয়াক্ত মত আদায় করতে পারি সেই চেষ্টা জারি রাখবো সবাই, ইন শা আল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের সকলকে দ্বীনের কাজে নিয়োজিত করুন, দ্বীনের খেদমতের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন ও ইসলামিক সমাজ গড়ে তোলার সুযোগ দান করুন, আমিন।
বি:দ্র: ৪ মসজিদের ৩ এলাকার মোট ৬৩ জন শিশু এবারের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। মসজিদ ভিত্তিক কতজন অংশগ্রহণ করেছেন তার লিস্ট দেখতে পেইজের আগের পোস্ট দেখবার জন্য অনুরোধ করছি।

আলহামদুলিল্লাহ 💚
গতকাল ২৭শে জুলাই, ২০২৪ইং, রোজ: শনিবার, "মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" মাদরাসার উদ্যোগে আয়োজিত (কুসুমপুর নতুন মসজিদ-এদবারপুর-কুসুমপুর সীমার বাড়ি) এই ৩ এলাকার ৪ মসজিদের ৫-১৩ বছর বয়সী শিশুদের নিয়ে ৪৫ দিন ব্যাপী "নামাজ শিক্ষা প্রকল্পের" উদ্বোধন করা হয়েছে।
উক্ত উদ্বোধনী দোয়ার অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুসুমপুর সীমার বাড়ি বাইতুন নুর জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব জনাব আলহাজ্ব হযরত মাওলানা ক্বারী মো: খোরশেদ আলম সাহেব। সহ-সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এদবারপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব জনাব হযরত মাওলানা আবদুল হান্নান হাশেমি সাহেব।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন উক্ত ৩ মহল্লার ৪ মসজিদের ইমামগণ, এলাকার মুরুব্বিগণ এবং প্রতিযোগিতার অংশগ্রহণকারী ও তাদের অভিভাবকগণ।
উদ্বোধনী দোয়ার অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন আমাদের মাদরাসার সম্মানিত হাফেজ সাহেব এবং উক্ত দোয়ার অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আমাদের মাদরাসার সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব এডভোকেট কাজী সাইফুল ইসলাম সাহেব।
এই "নামাজ শিক্ষা প্রকল্পের" প্রধান তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আমাদের মাদরাসার সম্মানিত ভারপ্রাপ্ত মোহতামিম সাহেব জনাব হযরত মাওলানা জাহিদুল ইসলাম হানজালা সাহেব।
উক্ত "নামাজ শিক্ষা প্রকল্পে" যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে সর্বমোট ৬৩ জন শিশুকে এবছর নির্বাচিত করা হয়েছে। নিচে মসজিদ ভিত্তিক সংখ্যা উল্লেখ করা হলো:
১.কুসুমপুর নতুন মসজিদ- ০৬ জন।
২.এদবারপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ- ২৮ জন।
৩.এদবারপুর উত্তরপাড়া বাইতুস সালাম জামে মসজিদ- ১৭ জন।
৪.কুসুমপুর সীমার বাড়ি বাইতুন নুর জামে মসজিদ- ১২ জন।
অংশগ্রহণকারী ৬৩ জন শিশুর সবাইকে ১টি করে নূরানী নামাজ শিক্ষা বই মাদরাসার পক্ষ হতে হাদিয়া স্বরূপ প্রদান করা হয় যাতে তারা সেখান থেকে বিশুদ্ধ নামাজ শিখতে পারে এবং ৪৫ দিন পর মৌখিক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেন।
আল্লাহ আমাদের এই নেক কাজকে কবুল করুন, আমিন।
আমরা সকলের নিকট দোয়াপ্রার্থী আল্লাহ যেনো আমাদের এই প্রকল্পকে সফলভাবে সম্পন্ন করবার তৌফিক দান করেন এবং এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য শিশুদের বিশুদ্ধ নামাজ শিক্ষা দেয়ার তা যেনো কবুল করেন, আমিন।
গতকাল "মাদরাসাতু আহলিল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ" কর্তৃক আয়োজিত পবিত্র আশুরা উপলক্ষ্যে বিশেষ ইসলাহী মজলিশ।
বয়ান করছেন আমাদের মাদরাসার প্রধান অভিভাবক জনাব আলহাজ্ব হযরত মাওলানা ক্বারী খোরশেদ আলম সাহেব দাঃ বাঃ
আল্লাহ হযরত এর নেক হায়াত দান করুন, দ্বীনের জন্য আরো বেশি কবুল করুন, আমিন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Contact the school
Telephone
Website
Address
Kushumpur, Rampur, Burichang
Cumilla
3500