
গৌরবের ৬১ বছর
ALLAH AMAaY GYAAN DAaO.....This is the most prestegious college in chittagong .....
Operating as usual
গৌরবের ৬১ বছর
জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতা- ২০২২ এর বায়েজিদ থানাধীন স্কুলসমূহের প্রতিযোগিতা গতকাল ১৮/০৫/২০২২ তারিখে নাসিরাবাদ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সিসিপিসির স্কুল শাখার শিক্ষার্থীরা ২৪টি ইভেন্টের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মোট ৬১ টির মধ্যে ৫৯টিতেই ১ম স্থান অধিকার করার গৌরব অর্জন করেছে। আগামী ২৩ ও ২৪ মে ১ম স্থান অর্জনকারী সকলে জেলা পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে।
বিজয়ীদের জন্য সিসিপিসি পরিবারের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
What is a classroom, without its students...
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মিসেস জাকিয়া সুলতানা এর পিতা হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখ দিবাগত রাত ০৮:৩০ ঘটিকায় ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সিসিপিসি পরিবার মরহুমের রূহের মাগফিরাত কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি জানাচ্ছে গভীর সমবেদনা।
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের অধ্যাপক মিঞা মোহাম্মদ ইউসুপ চৌধুরী অদ্য ০১-০৮-২০২১ তারিখ থেকে ব্যবস্থাপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সিসিপিসি পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। উল্লেখ্য, তিনি ইতিপূর্বে এ প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘ দশ বছর BBA (Professional) Department এর বিভাগীয় প্রধান, হিসাব সমন্বয়কারী, একাডেমিক কো-অর্ডিনেটর , কোর্স কো-অর্ডিনেটর, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং এইচ আর কমিটির সভাপতিসহ প্রতিষ্ঠানের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের প্রাক্তন শিক্ষক জনাব সাইয়েদ আছগার হোসাইন, সহকারী অধ্যাপক ১৩ জুলাই ২০২১ তারিখ দিবাগত রাত (১৪ জুলাই ২০২১) আনুমানিক ১.১৫ মিনিটে ঘটিকায় ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সিসিপিসি পরিবার মরহুমের রূহের মাগফিরাত কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি জানাচ্ছে গভীর সমবেদনা।
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মিসেস পাপড়ী দত্ত এর পিতা আজ ০২ জুন ২০২১ তারিখ ভোর ০৬:২৮ ঘটিকায় শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেছেন। সিসিপিসি পরিবার মৃতের আত্মার শান্তি কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি জানাচ্ছে গভীর সমবেদনা।
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের ইলেকট্রিশিয়ান মো. মঞ্জুরুল আলম এর তিনমাস বয়সী একমাত্র পুত্র আজ দুপুর ০১:০০ ঘটিকায় ইন্তেকাল করেছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সিসিপিসি পরিবার মরহুমের রূহের মাগফিরাত কামনা করছে এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি জানাচ্ছে গভীর সমবেদনা।
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ কর্নেল মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, পিএসসি মহোদয়ের প্রিয় সহধর্মীনি ডা. সৈয়দা ফারহানা আলী ম্যাডাম আজ রাত ১০:৪০ ঘটিকায় ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সিসিপিসি পরিবার মরহুমার রূহের মাগফিরাত কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি জানাচ্ছে গভীর সমবেদনা।
সন্মানিত অভিভাবক,
আসসালামু আলাইকুম।
বিশ্বময় কোভিড ১৯ মহামারী পরিস্থিতির মাঝে আশাকরি আপনারা সপরিবারে সুস্থ আছেন।
চলমান লকডাউনের মাঝে আমরা হাজার সমস্যায় জর্জরিত। এর মাঝেই সম্ভবত, আমরা সবচেয়ে বড় সমস্যায় ভুগছি সন্তানদের নিয়ে। বাচ্চাদের স্কুল বন্ধ, পরীক্ষার অনিশ্চয়তা, অনলাইন ক্লাস, প্রাত্যহিক রুটিন লাইফের ব্যাপক পরিবর্তন, সার্বক্ষণিক বাসায় বসে সন্তানের বিরক্ত হওয়া, সর্বোপরি সন্তানদের পড়াশোনার বিষয়গুলো এলোমেলো অবস্থায় বিরাজ করছে। ফলে বাসায় বাচ্চাদের একধরনের মানসিক সমস্যা হওয়া খুবই স্বাভাবিক।
বাড়ন্ত সন্তানদের মাঝে একটা বড় প্রাণশক্তি বিরাজ করে। এই শক্তিটা তারা ব্যয় করতে চায়। স্বাভাবিক সময়ে - স্কুলে যাবার প্রস্তুতি, ক্লাসে অংশগ্রহণ, মাঠে খেলাধুলা, বন্ধুদের সাথে আলাপন, হৈ-হুল্লোড় ইত্যাদির ইতিবাচকতা ব্যাপক - এবং যাতে সন্তানেরা যথেষ্ট প্রাণশক্তি ব্যয় করে। এখন এই লকডাউনের মাঝে আমাদের সবাইকে গৃহবন্দী থাকতে হচ্ছে। আমরা যারা প্রাপ্ত বয়স্ক, তারা জানি এধরনের পরিস্থিতিতে আমাদের কোন অপসন নেই। ফলে আমরা বাস্তবতাকে মেনে নিয়েছি। কিন্ত আমাদের সন্তানদের বর্ধিষ্ণু বয়সে বিষয়টি মেনে নেয়া খুবই দুঃসাধ্য। ফলে তাদের মাঝে সৃষ্টি হচ্ছে একঘেয়েমি মনোভাব, বিরক্তিকর আচরণ, ঘরের ভেতর অস্বাভাবিক কার্যকলাপ। অর্থাৎ, সন্তানের যে প্রাণশক্তি স্কুলে ব্যয় হতো, তা যেহেতু ব্যয় হচ্ছেনা - তাই ঘরে সৃষ্টি হচ্ছে সংঘাতময় পরিবেশ। ঘরে ছোটাছুটি, ঠিক সময়ে পড়তে না বসা, কথা না শোনা - এই ধরনের অস্থির ব্যবহার আমরা দেখতে পাচ্ছি সন্তানদের মাঝে।
সন্তানের কাছে আদর্শ ব্যক্তি / চরিত্র হচ্ছে তার বাবা অথবা মা। লকডাউনের মাঝে সন্তান যদি দেখে, তার পিতা-মাতা অধিকাংশ সময় ব্যয় করছে স্মার্টফোন, টিভি অথবা স্বামী-স্ত্রী কলহে; তাহলে বিষয়টি "অকার্যকর পারিবারিক পটভুমি" তে পর্যবসিত হতে বাধ্য। মানসিক বিজ্ঞানের ভাষায়, আপনি যদি নিজের রাগকে নিয়ন্ত্রণ করেন বা ইতিবাচক কিছু করেন, তবে আপনি আপনার সন্তানের মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করতে পারেন। এটাই প্রকৃত সাফল্য।
এখন প্রশ্ন আসতেই পারে, কিভাবে আমরা এই অচল পরিস্থিতি মোকাবেলা করব? অথবা, এই
"অকার্যকর পারিবারিক পটভুমি" হতে উত্তরণের উপায় কী? আমাদের অবশ্যই এ বিষয়গুলোতে সচেতন হতে হবে। বাসার পরিবেশ সন্তানের মনোবৃত্তির সহায়ক হতে হবে। সেটা কিরকম?
# নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন
# আমি নয় - আমরা বলুন
# সন্তানেরা যখন তাদের কর্মকাণ্ড দিয়ে আমাদের পাগল করে তোলে, তখন ইতিবাচক থাকা কঠিন হয়ে পড়ে। প্রায়ই আমরা একটি কথা বলে শেষ করি – “এটা করা বন্ধ কর”! তবে আমরা যদি তাদের ইতিবাচক নির্দেশনা দেই এবং তারা কাজটি ঠিকঠাক করতে পারলে যদি তাদের প্রশংসা করি, তাহলে আমরা যা করতে বলবো তারা সেটা করতেই বেশি আগ্রহী থাকবে।
# হতে পারে আমরা অফিসে যাচ্ছি না, কিন্তু সঠিক সময়ে ঘুম থেকে ওঠা, সঠিক সময়ে নাস্তা, প্রাত্যহিক কর্মকাণ্ড এবং অবশ্যই সন্তানের সাথে "গুণগত সময়" পার করা।
# এই "গুণগত সময়" মানে শুধু এই নয় যে - সন্তানকে জোড়করে ধরে পড়াশোনা করানো। "গুণগত সময়" হতে পারে - ইনডোর গেমস, দাবা, মুভি, গল্পের বইপড়া, আবৃত্তি, ছবি আঁকা, অনলাইন ক্লাসে পাশে বসা ইত্যাদি। অর্থাৎ পড়াশোনা কে তিক্ততার পর্যায়ে না নিয়ে - সৃজনশীল পাঠ্যক্রমের মাধ্যমে সার্বিকভাবে বিষয়টাকে সহনীয়তার মাঝে রাখা।
# অনলাইনে আপনার শিশুদের সুরক্ষার জন্য
‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। আপনার ব্রাউজারে ‘সেইফসার্চ’ অপশনটি চালু করুন। অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ও গেমগুলোতে কঠোর গোপনীয়তা সেটিংস চালু করুন। ওয়েবক্যামগুলো যখন ব্যবহার না হয় তখন সেগুলোকে ঢেকে রাখুন। আপনার সন্তানকে বলুন, তারা যদি অনলাইনে এমন কোনো অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয় যা তাদের জন্য বিরক্তি, অস্বস্তি বা ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়, সেক্ষেত্রে তারা বিষয়টি নিয়ে আপনার সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে পারে এবং আপনি এ জন্য রাগ করবেন না বা তাদের শাস্তি দেবেন না।
# সন্তানের একাডেমিক উন্নয়নের পাশাপাশি তার মূল্যবোধের উন্নয়ন অত্যন্ত জরুরী। প্রাচুর্যের মাঝে আজকের শিশুরা সব কিছু তার অধিকার মনে করে। কিছু পেতে হলে তা তাকে অর্জন করতে হবে - এ বিষয়টা শেখানো প্রয়োজন। পড়ার রুম, পড়ার টেবিল গোছানোর দায়িত্ব সন্তানদের দিন। বাসার প্রাত্যহিক কাজে সন্তানের অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করুন, যাতে সে অনুধাবন করে, "কোনো কাজই হীন নয়"। বিভিন্ন উদাহরণের মাধ্যমে সততা, সময়ানুবর্তিতা, শ্রদ্ধাবোধ, পরিমিতিবোধ, শুদ্ধাচার, পরিচ্ছন্নতা ইত্যাদি সন্তানের সাথে আলোচনা করুন। তাহলে আজকের সন্তান অনাগত দিনে, যথেষ্ট প্রস্তুতি নিয়ে বাস্তব জীবনের মুখোমুখি হবে।
যখন আমরা শান্তিপূর্ণ সম্পর্কের 'আদর্শ' হই, তখন আমাদের সন্তানরা আরও 'সুরক্ষিত এবং ভালোবাসা-সিক্ত' বোধ করে। ইতিবাচক ভাষার ব্যবহার, ধৈর্য নিয়ে কথা শোনা এবং সহানুভূতি এই "চাপের সময়ে" শান্তিপূর্ণ পারিবারিক পরিবেশ বজায় রাখতে সহায়তা করবে। আপনার পছন্দ নয় এমন কাজ থেকে তাদের বিরত থাকতে না বলে বরং তারা কোনো কাজ করলে আপনার ভালো লাগবে সেটা তাদের বলুন। “চিৎকার করা বন্ধ করো” এভাবে না বলে বরং “দয়া করে আরও আস্তে কথা বলো” এভাবে বলতে চেষ্টা করুন।
আমি, আমার - শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ, এই কোভিড মহামারী হতে দ্রুত উত্তরণের নিমিত্তে স্রষ্টার নিকট কায়মনোবাক্যে দোয়া করছি। সত্যি বলতে, একটা লম্বা সময় ধরে ছাত্র-ছাত্রী বিহীন ক্যাম্পাসে থেকে আমরাও চাতক চোখে অপেক্ষার প্রহর গুনছি। এই অস্থির সময়ের শেষ একদিন হবেই।
আমরা করবো জয় একদিন।।
শুভকামনায় -
কর্নেল মুজিবুল হক সিকদার
প্রিন্সিপাল
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ।
২৪.০৪.২১.
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মিসেস মানসী দেবী এর পিতা আজ ২১ এপ্রিল ২০২১ তারিখ (২০ এপ্রিল দিবাগত রাত ০১:৫৮ ঘটিকায়) শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেছেন।
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের সহকারী অধ্যাপক মিসেস শাহারা বানু এর মাতা করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
সিসিপিসি পরিবার মৃতের আত্মার শান্তি কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি জানাচ্ছে গভীর সমবেদনা।
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের নিরাপত্তা প্রহরী মো. আশরাফের কয়েকদিন আগে জন্ম নেয়া নবজাতক সন্তান আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ইন্তেকাল করেছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সিসিপিসি পরিবার মরহুমের রূহের মাগফিরাত কামনা করছে এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি জানাচ্ছে গভীর সমবেদনা।
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে অডিটোরিয়ামে শিক্ষকদের উপস্থিতিতে চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের কলেজ শাখার পরিসংখ্যান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও কলেজ উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. জাহাঙ্গীর আলম এবং রসায়ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক তড়িৎ চক্রবর্ত্তীকে বিদায় সংবর্ধনা দেয়া হয়। অধ্যাপক মো. জাহাঙ্গীর আলম ১৯৯২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সিসিপিসিতে যোগদান করেন এবং প্রায় ২৮ বছর ৫ মাসের দীর্ঘ কর্মজীবন শেষে তিনি ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে স্বাভাবিক অবসর গ্রহণ করেন। অপরদিকে অধ্যাপক তড়িৎ চক্রবর্ত্তী ১৯৮৭ সালের ০৮ জুলাই সিসিপিসিতে যোগদান করেন এবং প্রায় ৩৩ বছর ৬ মাসের দীর্ঘ কর্মজীবন শেষে তিনি ১৬ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে স্বাভাবিক অবসর গ্রহণ করেন। অধ্যাপক মো. জাহাঙ্গীর আলম ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখ হতে ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখ পর্যন্ত কলেজ উপাধ্যক্ষের পাশাপাশি চাকুরি জীবনের বিভিন্ন সময়ে হাউজ টিউটর, হাউজ মাস্টার, এডমিন কর্ড, স্কুল ও কলেজ শাখার অ্যাকাডেমিক কর্ড, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এবং অন্তর্বর্তীকালীন অধ্যক্ষ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদে দায়িত্ব পালন করেন। অপরদিকে অধ্যাপক তড়িৎ চক্রবর্ত্তী ১১ নভেম্বর ২০০৯ তারিখ হতে ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখ পর্যন্ত কলেজ উপাধ্যক্ষ এবং ০১ মে ২০১৬ তারিখ হতে ১৬ জানুয়ারি ২০২১ তারিখ পর্যন্ত সিসিপিসি টিচার্স ক্লাবের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বেলা ১২:৩০ ঘটিকায় শুরু হওয়া আনুষ্ঠানিক বিদায় সংবর্ধনার শুরুতে প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ কর্নেল মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, পিএসসি মহোদয় সিসিপিসি টিচার্স ক্লাবের পক্ষ থেকে নব-দম্পতি শিক্ষকবৃন্দ, শিক্ষকদের নবজাতক ও শিক্ষকদের সন্তানদের বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য তাদের হাতে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন। শুভেচ্ছা উপহার প্রদান পর্বের অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সিনিয়র শিক্ষক মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন।
বিদায় অনুষ্ঠান পর্বের শুরুতে পবিত্র কোরান থেকে তেলাওয়াত ও তরজমা করেন ধর্মীয় শিক্ষক এএসএম এহছানুল হক। এরপর স্মৃতিচারণ পর্বে পর্যায়ক্রমে প্রশাসনিক কর্মকর্তা মুহাম্মদ আলী হোসেন, সহযোগী অধ্যাপক মোছাম্মৎ লুৎফুন্নেছা বক্তব্য প্রদান করেন। এরপর মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে অধ্যাপক তড়িৎ চক্রবর্ত্তীর কর্মজীবনের স্থিরচিত্র নিয়ে নির্মিত একটি ভিডিওচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
স্মৃতিচারণ পর্বের দ্বিতীয় পর্যায়ে স্কুল উপাধ্যক্ষ রেশমিন আখতার চৌধুরী এবং অন্তর্বর্তীকালীন কলেজ উপাধ্যক্ষ রাশেদা আখতার বিদায়ী শিক্ষকদ্বয়ের সাথে তাঁদের দীর্ঘ কর্মজীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। এরপর মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের কর্মজীবনের স্থিরচিত্র নিয়ে নির্মিত একটি ভিডিওচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
ভিডিওচিত্র প্রদর্শন শেষে সিসিপিসি’র অধ্যক্ষ মহোদয় কর্নেল মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, পিএসসি মহোদয় উভয় শিক্ষকের দীর্ঘ কর্মজীবন, প্রতিষ্ঠানে তাঁদের অবদান, সহকর্মী ও শিক্ষার্থীদের প্রতি তাঁদের আচরণ, বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁদের বিশেষ ভূমিকা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। অতপর অধ্যক্ষ মহোদয় তাঁদের হাতে ফুলের তোড়া, শুভেচ্ছা স্মারক ও এ্যালবাম হস্তান্তর করেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে বিদায়ী শিক্ষক যথাক্রমে অধ্যাপক তড়িৎ চক্রবর্ত্তী এবং অধ্যাপক মো. জাহাঙ্গীর আলম তাঁদের বিদায়ী বক্তব্য প্রদান করেন। সকল আনুষ্ঠানিকতা শেষে ধর্মীয় শিক্ষক এএসএম এহছানুল হক বিদায়ী শিক্ষকদের সুস্থতা ও অবসরোত্তর জীবনের সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করে বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন। এরপর বিদায়ী শিক্ষকদ্বয়ের সম্মানার্থে আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজ শেষে সহকর্মীদের সাথে শেষবারের মত কুশলবিনিময়ের মধ্য দিয়ে বিদায় অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘটে। বিদায় অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রভাষক শেখ মো. শাহিন আলম এবং সার্বিক সমন্বয় করেন সহযোগী অধ্যাপক শ্যামা প্রসাদ মিত্র।
আসসালামু আলাইকুম।
আজ চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের ৫৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। ১৯৬১ সালে এই দিনে 'চট্টগ্রাম পাবলিক স্কুল' নামে এ প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয় বর্তমানে যা 'চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ' নামে পরিচিত।
প্রতিষ্ঠানটি আজ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বীকৃত। ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠানটি জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হবার গৌরব অর্জন করে। পরবর্তীতে ২০১৬ হতে ২০১৯ সাল পর্যন্ত পরপর চার বছর এ প্রতিষ্ঠানটি কলেজ পর্যায়ে চট্টগ্রাম বিভাগের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হবার গৌরব অর্জন করে।
ধারাবাহিক এ সাফল্যে আমরা সবাই আনন্দিত ও উজ্জীবিত। প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর এই শুভক্ষণে আমি বর্তমান ও প্রাক্তন সকল ছাত্র-শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও অভিভাবকবৃন্দকে প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সকলের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই এবং একইসাথে আমাদের এ প্রিয় প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করি।
কর্নেল মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান,পিএসসি
অধ্যক্ষ
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ।
Congratulations to all three professors.
A New chapter in the history of Chattogram Cantonment Public College.
From Today (1st July 2020) CCPC Starts a new journey through inclusion of Three Honourable Professors.
Chittagong Cantonment Public College posted on LinkedIn Through the chain of discipline, a student can be a great human being and enlighten his/her future. ...
New Parents' Waiting Room
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের সহকারী শিক্ষক মি. মো. বোরহান উদ্দিন এর মাতা গতকাল রাতে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সিসিপিসি পরিবার মরহুমার রূহের মাগফিরাত কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি জানাচ্ছে গভীর সমবেদনা।
'আমার ঘরে আমার স্কুল' নামে বিটিভিতে ডিজিটাল ক্লাস (৬ষ্ঠ-১০ম শ্রেণির বিভিন্ন বিষয়ে ) ২৯ মার্চ ২০২০ তারিখ থেকে শুরু হয়েছে। রুটিন প্রাপ্তির ঠিকানা: www.dshe.gov.bd।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর সিটিজেন চার্টার
জুনিয়র বৃত্তি ফলাফলঃ টেলেন্টপুলঃ ১০ জন
সাধারন গ্রেডঃ ২৭ জন
মোটঃ ৩৭জন
ইংলিশ অলিম্পিয়াড (EO) ও ওয়ার্ল্ড-ওয়াইড অর্গানাইজেশন ফর চ্যারিটি (WOC) এর উদ্যোগে আয়োজিত ইংলিশ অলিম্পিয়াড - ২০২০ সিজন - ২ তে এ প্রতিষ্ঠানের স্কুল শাখার দুজন শিক্ষার্থী মিসবাহ উদ্দিন ইনান এবং মেহনুর শামিমা হক যথাক্রমে স্মল স্টার্টস ও জুনিয়র্স গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হবার গৌরব অর্জন করে।
ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ দুজন ক্ষুদে শিক্ষার্থীর অনন্য কৃতিত্বের জন্য তাদেরকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাচ্ছে।
চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের
স্কুল ও কলেজ শাখায় ২০২০ সালের নির্বাচিত লিডারদের তালিকা নিম্নরূপঃ
কলেজ শাখাঃ
১। কলেজ লিডার - এস এম এ মুক্তাদির তুষার - একাদশ (ব্যবসায় শিক্ষা)-গ-রোল-১১৫৪
২। ডেপুটি কলেজ লিডার - ক্রীড়া - মো. রাহবার হাসিন ঐতিহ্য - একাদশ (বিজ্ঞান) - ঘ- রোল- ৩৮১
৩। ডেপুটি কলেজ লিডার - সাংস্কৃতিক - তাওসিপা জারিন - একাদশ (বিজ্ঞান) - চ - রোল - ৫২১
৪। হাউজ লিডার (নজরুল হাউজ) - সামিন ইশরাক - একাদশ (বিজ্ঞান) - ঘ - রোল - ৩৮৯
৫। ডেপুটি হাউজ লিডার - ক্রীড়া (নজরুল হাউজ) - শল্পিতা আশফাক - একাদশ (বিজ্ঞান) - ছ - রোল - ৬০৯
৬। ডেপুটি হাউজ লিডার - সাংস্কৃতিক (নজরুল হাউজ) - মেহের মো. সাদ - একাদশ (বিজ্ঞান) - ছ - রোল - ৬৬৫
৭। হাউজ লিডার (প্রীতিলতা হাউজ) - রাহিব মাবসুর চৌধুরী - একাদশ (বিজ্ঞান) - ঘ - রোল - ৩৯২
৮। ডেপুটি হাউজ লিডার - ক্রীড়া (প্রীতিলতা হাউজ) - হুমায়রা রুহী নূর - একাদশ (বিজ্ঞান) - ক - রোল - ০৭
৯। ডেপুটি হাউজ লিডার - সাংস্কৃতিক (প্রীতিলতা হাউজ) - কাজী ইফাজ আহমেদ - একাদশ (বিজ্ঞান) - ছ - রোল - ৩৬৩
১০। হাউজ লিডার (ফজিলাতুন্নেছা হাউজ) - সিরাজুম মুনিরা - একাদশ (বিজ্ঞান) - ছ - রোল - ৬১৫
১১। ডেপুটি হাউজ লিডার - ক্রীড়া (ফজিলাতুন্নেছা হাউজ) - আশরাফুল ইসলাম - একাদশ (বিজ্ঞান) - ঘ - রোল - ৩৯৯
১২। ডেপুটি হাউজ লিডার - সাংস্কৃতিক (ফজিলাতুন্নেছা হাউজ) - নুবাহা তাহান্নুম - একাদশ (বিজ্ঞান) - চ - রোল - ৫২৭
১৩। হাউজ লিডার (জাহাঙ্গীর হাউজ) - মোত্তাকিন আহমেদ - একাদশ (বিজ্ঞান) - ঘ - রোল - ৩৪০
১৪। ডেপুটি হাউজ লিডার - ক্রীড়া (জাহাঙ্গীর হাউজ) - নওশীন শারমিলি হক - একাদশ (বিজ্ঞান) - ঘ - রোল - ৩৩১
১৫। ডেপুটি হাউজ লিডার - সাংস্কৃতিক (জাহাঙ্গীর হাউজ) - হুজ্জাতুল ইসলাম - একাদশ (বিজ্ঞান) - গ - রোল - ২৪৪
স্কুল শাখাঃ
১। স্কুল লিডার - আজমাইন মো. নিবরাস - ১০ম - ঘ - রোল - ০৪
২। ডেপুটি স্কুল লিডার - ক্রীড়া - সাওবান বিন হোসাইন চৌধুরী - ১০ম - ঘ - রোল - ০৭
৩। ডেপুটি স্কুল লিডার - সাংস্কৃতিক - ফাবলিহা আলা নানজিবা - ১০ম - খ - রোল - ০১
৪। হাউজ লিডার (নজরুল হাউজ) - রাতুল হাসান - ১০ম - ক - রোল - ১৬
৫। ডেপুটি হাউজ লিডার - ক্রীড়া (নজরুল হাউজ) - ইমরান হাসান রুপাই - ৯ম - খ - রোল - ৩২
৬। ডেপুটি হাউজ লিডার - সাংস্কৃতিক (নজরুল হাউজ) - সুমাইয়া ইসলাম ছোঁয়া - ৯ম - ক - রোল - ০১
৭। হাউজ লিডার (প্রীতিলতা হাউজ) - আবদুল্লাহ বিন ছরওয়ার চৌধুরী - ১০ম - ক - রোল - ০১
৮। ডেপুটি হাউজ লিডার - ক্রীড়া (প্রীতিলতা হাউজ) - আব্দুর রহমান ইবনে জসীম - ৯ম - খ - রোল - ২৭
৯। ডেপুটি হাউজ লিডার - সাংস্কৃতিক (প্রীতিলতা হাউজ) - ফারজানা সালসাবিল - ৯ম - খ - রোল - ০১
১০। হাউজ লিডার (ফজিলাতুন্নেছা হাউজ) - সারাফ আহমেদ - ১০ম - ঘ - রোল ২৭
১১। ডেপুটি হাউজ লিডার - ক্রীড়া (ফজিলাতুন্নেছা হাউজ) - উম্মে সায়মা সাদিয়া - ৯ম - খ - রোল - ৪১
১২। ডেপুটি হাউজ লিডার - সাংস্কৃতিক (ফজিলাতুন্নেছা হাউজ) - অভ্র পল্লব নন্দী - ৯ম - ঙ - রোল - ০৬
১৩। হাউজ লিডার (জাহাঙ্গীর হাউজ) - আতিকা উলফাত - ১০ম - খ - রোল - ০২
১৪। ডেপুটি হাউজ লিডার - ক্রীড়া (জাহাঙ্গীর হাউজ) - উম্মুল খায়ের ফাতেমা - ৯ম(ব্যবসায় শিক্ষা) - রোল - ১৬
১৫। ডেপুটি হাউজ লিডার - সাংস্কৃতিক (জাহাঙ্গীর হাউজ) - ময়ূখ দাশ শর্মা - ৯ম - ঘ - রোল - ০১।
২০১৯ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের মোট ৯৫৩ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন এবং ৯৪৬ জন উত্তীর্ণ হয়। উত্তীর্ণদের মধ্যে ২৫০ জন জিপিএ ৫.০০ অর্জন করেছে। বিজ্ঞান বিভাগ হতে ৬৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২২১ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ হতে ২১০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৭ জন এবং মানবিক বিভাগ হতে ১০১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ০২ জন জিপিএ ৫.০০ অর্জন করে।
পরীক্ষায় মোট পাশের হার ৯৯.২৭%
Monday | 08:00 - 13:30 |
Tuesday | 08:00 - 13:30 |
Wednesday | 08:00 - 13:30 |
Thursday | 08:00 - 11:00 |
Saturday | 08:00 - 13:30 |
Sunday | 08:00 - 13:30 |
Online tuition for classes 9-12 (National Curriculum). One-to-one care on Higher Mathematics & Physi
“Teaching the world to be careful is a constructive service worthy of God’s great gift of life.
Provide students with a platform to develop their understanding of economic and business issues
Way To Jannah Academy is an online educational institution. Our ultimate goal is to enter Jannah.
This page will definitely help you learn English with fun. Let's learn English in the easiest way.
It is a very helpful page.you can know many educational contant,news,product etc.For Learning & know
Subject for students class:- 9-10 (G.math,H.math,Physics,Chemistry,Biology) and for Inter 1st and 2n
Amran's Teaching Home is a non profitable educational institute in Chittagong. Owner & Director: Amr
"If you are not willing to learn,no one can help you.If you are determined to learn,no one can stop u