হিফজ পড়াতে ইচ্ছুক সম্মানিত অভিভাবকদের প্রতি পরামর্শ।
প্রিয় উস্তাদজীর ১০ টি অভিমত
🔹এক : বাচ্চা মেধাবী হলে হিফজে দিন। মেধা দুর্বল হলে হিফজে না দেওয়াই ভালো ।
🔹দুই : মেধা ভালো। হিফজে দিয়েছেন। কিন্তু সে হিফজে পড়তে বিলকুল আগ্রহী না। অসহ্য লাগে। পালিয়ে আসে। হিফজের চিন্তা বাদ দিয়ে ক্লাসে ভর্তি করে দিন।
🔹তিন : মেধা দুর্বল। তবুও আশা করে হিফজে দিয়েছেন, পারছে না। শত চেষ্টা করেও হচ্ছে না। অতিরিক্ত চাপ না দিয়ে ক্লাসে ভর্তি করে দিন।
🔹চার : মাদ্রাসায় থেকে পড়তে দিন। বাসায় হিফয সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। বিয়ে-শাদির দাওয়াত, বেড়াতে যাওয়া ইত্যাদি অহেতুক কারণে ছুটি নেয়া বন্ধ করুন।
🔹পাঁচ : হাফেজ হওয়া ফরয, ওয়াজিব কিছুই না। অতিরিক্ত আবেগী হয়ে বাচ্চার সময় নষ্ট করবেন না।
🔹ছয় : উস্তাদের দোয়া নিন। উস্তাদকে সর্বোচ্চ সম্মান করুন। উস্তাদের দোয়া ও আন্তরিক প্রচেষ্টা ছাড়া বাচ্চার পড়ার উন্নতি হবে না।
🔹সাত : আল্লাহর খাস রহমত ও বাচ্চার স্বতস্ফুর্ত অবিরাম চেষ্টা সাধনা ছাড়া হাফেজ হওয়া যায় না। এজন্য হালাল হারাম মেনে চলুন। বেশি বেশি দোয়া ও আমল করতে থাকুন।
🔹আট : হাফেজ হওয়া সম্মানের, সৌভাগ্যের। তবে বাচ্চার অবস্হা বিবেচনা করতে হবে। অভিভাবকের ভুলের কারণে বাচ্চার জীবন যেন হুমকির মুখে না পড়ে।
🔹নয় : হাফেজ হওয়ার পর ভালো আলেম বানানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন। শুধু হাফেয হওয়ার মধ্যে পরিপূর্ণ কল্যাণ নেই।
🔹দশ অভিভাবকদের প্রতি ছোট একটি আবেদন,,,,,,,,,,
এই ভুল কেউ করবেন না,,,,,,,
ইলম আসার জন্য উস্তাদের দুআ নিন। উস্তাদকে সর্বোচ্চ সম্মান করুন। উস্তাদের দুআ ও আন্তরিক প্রচেষ্টা ছাড়া বাচ্চার লেখা পড়ার উন্নতি হয় না।
উস্তাদের সাথে যে গার্ডিয়ান যত ভদ্র আচরণ করবে, তার সন্তান উস্তাদকে তত বেশি সম্মান করবে। এমনকি যে গার্ডিয়ান উস্তাদের সাথে খারাপ আচরন করবে, তার সন্তানের ভবিষ্যৎ জীবন নষ্ট করার জন্য তিনি নিজেই দায়ী থাকবেন ।
আল্লাহ আমাদের সকলকে
সহীহ বুঝ দান করুন।
আমীন।
Darus Soalihin Hifz & Model Academy
Nearby schools & colleges
Chattogram
Chattogram
Coto Dargerhat
চট্টগ্রাম
Chawkbazar & Gec
Halishahar
Or Nizam Road R/A
M. M Ali Road
চকবাজার।
4210
Allah has chosen you amongst His army who protect the divine message by saving it in their hearts.
Operating as usual
জীব কাকে বলে?
&_model_Academy
#ভর্তিচলছে
#আবাসিক
#অনাবাসিক
#ডে_কেয়ার
মুমিন ব্যক্তি কোরআনের যতটুকু মুখস্থ করবে, কিয়ামতের দিন সে অনুপাতে মর্যাদা লাভ পাবে।
&_Model_Academy
#ভর্তিচলছে
#আবাসিক
#অনাবাসিক
#ডে_কেয়ার
শিশুকে যৌন নির্যাতন বিষয়ে সচেতন করা।
ভিডিওটি দেখুন এবং শেয়ার করুন।

Allah has chosen you amongst His army who protect the divine message by saving it in their hearts.
আল্লাহ আপনাকে তাঁর সেনাবাহিনীর মধ্যে মনোনীত করেছেন যারা ঐশী বাণীকে তাদের অন্তরে সংরক্ষণ করে রক্ষা করে.
মহানবী (সা.) এর সকল স্ত্রী’র নাম ও মর্যাদা :
বিভিন্ন সময়ে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনে মোট ১১ জন স্ত্রী ছিলেন। তন্মধ্যে হযরত খাদীজা ও যয়নব বিনতে খুযায়মা (রাঃ) রাসুল (সা.)-এর জীবদ্দশায় মৃত্যুবরণ করেন। বাকী ৯ জন স্ত্রী রেখে মারা যান রাসুল (সা.)। যারা হলেন যথাক্রমে হযরত সওদা, আয়েশা, হাফছাহ, উম্মে সালামাহ, যয়নব বিনতে জাহশ, জুওয়াইরিয়াহ, উম্মে হাবীবাহ, ছাফিইয়াহ ও মায়মূনা বিনতুল হারেছ (রাঃ)।
এ ছাড়া আরও দু’জন নারীর সাথে তাঁর বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু সহবাসের পূর্বেই তারা পরিত্যক্ত হন। প্রথমজন আসমা বিনতে নু‘মান আল-কিনদিয়াহ। যিনি ‘জাউনিয়াহ’ (الْجَوْنِيَّةُ) বলেও পরিচিত (ফাৎহুল বারী হা/৫২৫৫-এর ব্যাখ্যা)। তাকে কিছু মাল-সম্পদ দিয়ে দেয়া হয়। দ্বিতীয়জন ‘আমরাহ বিনতে ইয়াযীদ আল-কিলাবিয়াহ। (বুখারী হা/৫২৫৪-৫৫; ইবনু হিশাম ২/৬৪৭)
এছাড়াও তাঁর দু’জন দাসী ছিল। একজন খ্রিষ্টান কন্যা মারিয়া ক্বিবত্বিয়াহ। যাকে মিসররাজ মুক্বাউক্বিস হাদিয়াস্বরূপ পাঠিয়েছিলেন। অন্যজন ইহূদী কন্যা রায়হানা বিনতে যায়েদ আল-কুরাযিয়াহ। ইনি বনু কুরায়যার যুদ্ধে বন্দী হন। আবু ওবায়দাহ আরও দু’জন দাসীর কথা বলেছেন। যাদের একজন জামীলা। যিনি কোন এক যুদ্ধের বন্দীনী ছিলেন। অন্যজন তাঁর স্ত্রী যয়নব বিনতে জাহ্শ (রাঃ) কর্তৃক হেবাকৃত। (আর-রাহীক্ব ৪৭৩-৭৫ পৃঃ; যাদুল মা‘আদ ১/১০২)
তাঁর স্ত্রীগণের মধ্যে কুরায়শ গোত্রের ছিলেন ৬ জন। যেমন খাদীজা বিনতে খুওয়াইলিদ আল-আসাদী, আয়েশা বিনতে আবুবকর আত-তামীমী, হাফছাহ বিনতে ওমর আল-‘আদাভী, উম্মে হাবীবাহ রামলাহ বিনতে আবু সুফিয়ান আল-উমুভী, উম্মু সালামাহ বিনতে আবু উমাইয়া মাখযূমী ও সাওদা বিনতে যাম‘আহ আল-‘আমেরী (রাযিয়াল্লাহু ‘আনহুন্না)। (ইবনু হিশাম ২/৬৪৮।)
স্ত্রীদের মধ্যে একমাত্র ইহূদী কন্যা ছিলেন ছাফিইয়াহ বিনতে হুয়াই বিন আখত্বাব। ইহূদী ও খ্রিষ্টান কন্যারা সবাই ইসলাম কবুল করেন। সুহায়লী আরও ৫জন স্ত্রীর নাম বলেছেন। যা প্রসিদ্ধ নয়।
নবীপত্নীগণের মর্যাদা (مناقب أمهات المؤمنين) :
পবিত্র কুরআনে নবীপত্নীগণকে يَا نِسَاءَ النَّبِيِّ ‘হে নবীপত্নীগণ’ বলে সম্বোধন করে সর্বোচ্চ মর্যাদা প্রদান করা হয়েছে (আহযাব ৩৩/৩০, ৩২)। অন্যত্র أَزْوَاجِكَ ‘তোমার স্ত্রীগণ’ (আহযাব ৩৩/২৮, ৫৯; তাহরীম ৬৬/১-২) বলা হয়েছে। ‘যাওজ’ (زَوْجٌ) অর্থ জোড়া, সমতুল্য, সমপর্যায়ভুক্ত বস্ত্ত। যেমন বলা হয়, زَوْجَا خُفٍّ ‘মোযার দু’টি জোড়া’।
রাসূল (ছাঃ)-এর স্ত্রীগণকে তাঁর أَزْوَاج বলার মাধ্যমে তাঁদেরকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় ভূষিত করা হয়েছে। অথচ امْرَأَةٌ (স্ত্রী) শব্দ বলা হয়নি, যা অন্যান্য নবী এবং নবী নন এমন সকলের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে (তাহরীম ৬৬/১০)। যেমন- হযরত নূহ ও লূত (আঃ)-এর স্ত্রীদের ক্ষেত্রে امْرَأَتَ نُوْحٍ وَامْرَأَتَ لُوْطٍ ‘নূহের স্ত্রী, লূত্বের স্ত্রী’ বলা হয়েছে। অন্যদিকে ফেরাঊনের স্ত্রীর ক্ষেত্রে, امْرَأَتَ فِرْعَوْنَ (তাহরীম ৬৬/১১) এবং আবু লাহাবের স্ত্রীর ক্ষেত্রে امْرَأَتُهُ (লাহাব ১১১/৪) বলা হয়েছে। ইবরাহীমের স্ত্রীর ক্ষেত্রে امْرَأَتُهُ বা ‘তার স্ত্রী’ (যারিয়াত ৫১/২৯) এবং أَهْلَ الْبَيْتِ বা ‘পরিবার’ (হূদ ১১/৭৩) বলে দু’ধরনের শব্দ এসেছে। তবে যাকারিয়ার স্ত্রীর ক্ষেত্রে امْرَأَتِيْ (মারিয়াম ১৯/৫) এবং زَوْجَهُ (আম্বিয়া ২১/৯০) দু’টি শব্দ এসেছে। কিন্তু শেষনবীর স্ত্রীগণের ক্ষেত্রে কেবল أَزْوَاج শব্দ খাছ করার মাধ্যমে তাঁদের মর্যাদাকে অন্য সকলের উপর বিশেষভাবে উন্নীত করা হয়েছে।
নবীপত্নীগণের মর্যাদা পৃথিবীর সকল নারীর উপরে। যেমন আল্লাহ বলেন, لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِنَ النِّسَاءِ ‘তোমরা অন্য কোন নারীর মত নও’ (আহযাব ৩৩/৩২)। এখানে كَأَحَدٍ শব্দ ব্যবহার করায় নবী ও নবী নন, সকলের স্ত্রী ও সকল মহিলাকে বুঝানো হয়েছে। নবীপত্নীগণের উচ্চ মর্যাদায় স্বয়ং আল্লাহ প্রদত্ত এই অনন্য সনদ নিঃসন্দেহে গৌরবের এবং একই সাথে মুসলিম উম্মাহর জন্য নিঃসন্দেহে ঈর্ষণীয় বিষয়।
আল্লাহ নবীপত্নীগণকে নিষ্কলংক ঘোষণা করেছেন এবং তাদের গৃহকে সকল প্রকারের আবিলতা ও পংকিলতা হ’তে মুক্ত বলেছেন। যেমন আল্লাহ বলেন,إِنَّمَا يُرِيدُ اللهُ لِيُذْهِبَ عَنْكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًا ‘হে নবী পরিবার! আল্লাহ তো কেবল চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতা দূর করতে এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পূত-পবিত্র করতে’ (আহযাব ৩৩/৩৩)।
আল্লাহ নবীপত্নীগণের গৃহগুলিকে ‘অহীর অবতরণ স্থল’ (مَهْبِطُ الْوَحْيِ) হিসাবে ঘোষণা করেছেন। যা তাঁদের মর্যাদাকে শীর্ষ স্থানে পৌঁছে দিয়েছে। যেমন আল্লাহ বলেন, وَاذْكُرْنَ مَا يُتْلَى فِي بُيُوتِكُنَّ مِنْ آيَاتِ اللهِ وَالْحِكْمَةِ إِنَّ اللهَ كَانَ لَطِيفًا خَبِيرًا ‘আল্লাহর আয়াতসমূহ এবং হিকমতের (হাদীছের) কথাসমূহ, যা তোমাদের গৃহে পঠিত হয়, সেগুলি তোমরা স্মরণ রাখ। নিশ্চয়ই আল্লাহ অতীব সূক্ষ্মদর্শী ও সকল বিষয়ে অবহিত’ (আহযাব ৩৩/৩৪)।
নবীর মৃত্যুর পরে তাঁরা সকলের জন্য ‘হারাম’ এবং তাঁরা ‘উম্মতের মা’(وَأَزْوَاجُهُ أُمَّهَاتُهُمْ) হিসাবে চিরদিনের জন্য বরণীয় হয়েছেন (আহযাব ৩৩/৫৩; ৩৩/৬)। সরাসরি আল্লাহ কর্তৃক ঘোষিত এই মর্যাদা পৃথিবীর কোন নারীর ভাগ্যে হয়নি। অতএব সত্যিকারের মুমিন সেই ব্যক্তি যিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে নিজের জীবনের চাইতে ভালবাসেন এবং তাঁর স্ত্রীগণকে মায়ের মর্যাদায় সম্মান প্রদর্শন করেন।
প্রথম স্ত্রী খাদীজা (রাঃ) ছিলেন বিশ্বসেরা চারজন সম্মানিতা নারীর অন্যতম। যেমন রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, أَفْضَلُ نِسَاءِ أَهْلِ الْجَنَّةِ خَدِيجَةُ بِنْتُ خُوَيْلِدٍ وَفَاطِمَةُ بِنْتُ مُحَمَّدٍ وَمَرْيَمُ بِنْتُ عِمْرَانَ وَآسِيَةُ بِنْتُ مُزَاحِمٍ امْرَأَةُ فِرْعَوْنَ ‘জান্নাতী মহিলাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলেন খাদীজা বিনতে খুওয়াইলিদ, ফাতেমা বিনতে মুহাম্মাদ, মারিয়াম বিনতে ইমরান ও ফেরাঊনের স্ত্রী আসিয়া বিনতে মুযাহিম’। (আহমাদ হা/২৬৬৮, সনদ ছহীহ; তিরমিযী হা/৩৮৭৮; মিশকাত হা/৬১৮১)
খাদীজা (রাঃ) ছিলেন সেই মহীয়সী নারী যাকে জিব্রাইল নিজের পক্ষ হতে ও আল্লাহর পক্ষ হতে রাসূল (সা.)-এর মাধ্যমে সালাম দেন এবং জান্নাতে তাঁর জন্য বিশেষভাবে নির্মিত মুক্তাখচিত প্রাসাদের সুসংবাদ দেন। (বুখারী হা/১৭৯২, ৩৮২০; মুসলিম হা/২৪৩৩; মিশকাত হা/৬১৭৬)
হযরত আয়েশা (রাঃ)-কে জিব্রাইল (আঃ) রাসূল (সা,)-এর মাধ্যমে সালাম পাঠান এবং তিনিও তার সালামের জওয়াব দেন (বুখারী হা/৬২০১)। তিনি ছিলেন রাসূল (সা)-এর নিকটে সর্বাধিক প্রিয় (বুখারী হা/৩৬৬২)।
এক নযরে উম্মাহাতুল মুমিনীন (أمهاة المؤمنين فى لمحة)
১. খাদীজা বিনতে খুওয়াইলিদ : বিবাহকালে রাসুল (সা.)-এর বয়স ছিল ২৫ ও তাঁর বয়স ৪০; মৃত্যুসন- রামাযান ১০ম নববী বর্ষ; দাফন- মক্কার ‘হাজূনে’; মৃত্যুকালে বয়স ৬৫। রাসূল (ছাঃ)-এর সাথে তাঁর দাম্পত্যকাল- ২৪ বছর ৬ মাস বা প্রায় ২৫ বছর। তিনি বেঁচে থাকা অবধি রাসূল (ছাঃ) দ্বিতীয় বিয়ে করেননি।
২. সওদা বিনতে যাম‘আহ: রাসুল (সা.)-এর বয়স ৫০, তাঁর বয়স ৫০, বিবাহ সন- শাওয়াল ১০ম নববী বর্ষ, মৃত্যুসন- ১৯ হি.; দাফন- মদীনা; বয়স ৭২। রাসুল (সা.)-এর সাথে দাম্পত্য জীবন- ১৪ বছর। রাসুল (সা.)-এর মৃত্যুর পর স্ত্রীদের মধ্যে তিনিই প্রথম মৃত্যুবরণ করেন।
৩. আয়েশা বিনতে আবুবকর: রাসুল (সা.)-এর বয়স ৫৪, বিবাহ সন- শাওয়াল ১১ নববী বর্ষ। বিয়ের সময় বয়স ৬, স্বামীগৃহে আগমনের বয়স ৯, শাওয়াল ১ হিজরী, মৃত্যুসন- ৫৭ হি.; দাফন- মদীনা; বয়স- ৬৩। দাম্পত্য জীবন-১০ বছর। ইনিই একমাত্র কুমারী স্ত্রী ছিলেন। নবীপত্নীগণের মধ্যে তিনিই ছিলেন সর্বাধিক জ্ঞানী, বুদ্ধিমতী ও হাদীছজ্ঞ মহিলা।
৪. হাফছাহ বিনতে ওমর: রাসুল (সা.)-এর বয়স ৫৫, তাঁর বয়স ২২, বিবাহ শা‘বান ৩ হিজরী; মৃত্যুসন-৪১হি.; দাফন- মদীনা; বয়স-৫৯। দাম্পত্য জীবন- ৮ বছর। প্রখ্যাত সাহাবী আব্দুল্লাহ বিন ওমর (রাঃ) ছিলেন তাঁর সহোদর ভাই।
৫. যয়নব বিনতে খুযায়মা: রাসুল (সা.)-এর বয়স ৫৫; তাঁর বয়স প্রায় ৩০; বিবাহ সন ৩ হিজরী; মৃত্যুসন ৩ হি., বয়স ৩০; দাফন- মদীনা; দাম্পত্য জীবন ২ অথবা ৩ মাস। অধিক দানশীল ও গরীবের দরদী হিসাবে তিনি ‘উম্মুল মাসাকীন’ বা ‘মিসকীনদের মা’ নামে খ্যাত ছিলেন। তিনি কোন হাদীছ বর্ণনা করেননি।
৬. উম্মে সালামাহ হিন্দ বিনতে আবু উমাইয়াহ : রাসুল (সা.)-এর বয়স ৫৬; তাঁর বয়স ২৬; বিবাহ সন ৪ হি.; মৃত্যুসন ৬০ হি.; দাফন- মদীনা; বয়স ৮০ বছর। দাম্পত্য জীবন- ৭ বছর। স্ত্রীদের মধ্যে তিনি সবশেষে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর দূরদর্শিতাপূর্ণ পরামর্শ হোদায়বিয়ার সন্ধিকালে খুবই ফলপ্রসু প্রমাণিত হয় (বুখারী হা/২৭৩২)। তাঁর বর্ণিত হাদীছের সংখ্যা ৩৭৮।
৭. যয়নব বিনতে জাহশ: রাসুল (সা.)-এর বয়স ৫৭; তাঁর বয়স ৩৬; বিবাহ সন ৫হি. মৃত্যুসন ২০হি.; দাফন- মদীনা; বয়স ৫১ বছর। দাম্পত্য জীবন- ৬ বছর। রাসুল (সা.)এর ফুফাতো বোন ছিলেন। তিনি মোট ১১টি হাদীছ বর্ণনা করেন।
৮. জুওয়াইরিয়া বিনতুল হারেছ : রাসুল (সা.)-এর বয়স ৫৭; তাঁর বয়স ২০; বিবাহ শা‘বান ৫হি.; মৃত্যু সন ৫৬হি.; দাফন- মদীনা; বয়স ৭১। দাম্পত্য জীবন- ৬ বছর। ৫ম হিজরীতে বনু মুছত্বালিক্ব যুদ্ধে বন্দী হয়ে রাসুল (সা.)-এর সাথে বিবাহিতা হন। তিনি মোট ৭টি হাদীছ বর্ণনা করেন। তন্মধ্যে বুখারী ২টি, মুসলিম ২টি। বাকী ৩টি অন্যান্য হাদীছ গ্রন্থে।
৯. উম্মে হাবীবাহ রামলাহ বিনতে আবু সুফিয়ান : রাসুল (সা.)-এর বয়স ৫৮; তাঁর বয়স ৩৬; বিবাহ মুহাররম ৭হি.; মৃত্যু সন- ৪৪হি.; দাফন- মদীনা; বয়স ৭২। দাম্পত্য জীবন- ৪ বছর। কুরায়েশ নেতা আবু সুফিয়ানের কন্যা ছিলেন। তিনি ৬৫টি হাদীছ বর্ণনা করেন।
১০. ছাফিইয়াহ বিনতে হুয়াই বিন আখত্বাব: রাসুল (সা.)-এর বয়স ৫৯; তাঁর বয়স ১৭; বিবাহ ছফর ৭হি.; মৃত্যুর সন ৫০ হি.; বয়স ৬০; দাফন- মদীনা; দাম্পত্য জীবন- ৪ বছর। খায়বর যুদ্ধে বন্দী হওয়ার পরে ইসলাম কবুল করে রাসুল (সা.)-এর সাথে বিবাহিতা হন। রাসুল (সা.) এর স্ত্রীদের মধ্যে ইনিই ছিলেন একমাত্র ইহূদী কন্যা।
১১. মায়মূনা বিনতুল হারেছ : রাসুল (সা.)-এর বয়স ৫৯; তাঁর বয়স ৩৬; বিবাহ যুলক্বা‘দাহ ৭ হি.; মৃত্যুর সন ৫১ হি.; দাফন মক্কার নিকটবর্তী ‘সারিফে’; বয়স ৮০। দাম্পত্য জীবন- সোয়া তিন বছর। ইনি উম্মুল মুমিনীন হযরত যয়নবের সহোদর বৈপিত্রেয় বোন ছিলেন। এটিই ছিল রাসুল (সা.)-এর সর্বশেষ বিবাহ। তিনি মোট ৭৬টি হাদীছ বর্ণনা করেন।
প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী:
যে ফুল ফুটিল মক্কায়, সুবাসিত করিল সারা জাহান। আল্লাহর হাবিব তিনি মুহাম্মাদ (সাঃ)।
জন্ম ও শৈশবঃ
হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বর্তমান সৌদি আরবে অবস্থিত মক্কা নগরীর কুরাইশ গোত্রের বনি হাশিম বংশে জন্মগ্রহণ করেন। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ৫৭০ খৃীস্টাব্দে ১২ই রবিউল আউয়াল সোমবার জন্মগ্রহণ করেন। তার মায়ের নাম আমিনা এবং পিতার নাম আব্দুল্লাহ।
জন্ম নেয়ার পরেই বিবি আমেনা দাদা আব্দুল মুত্তালিবকে খবর পাঠান । আব্দুল মুত্তালিব খুশিতে তখনি শিশু মুহাম্মদ (সাঃ) কে কোলে নিয়ে তাঁর নাম রাখেন মুহাম্মদ ।
দুগ্ধ পান কালঃ
সর্ব প্রথম তাঁকে তাঁর মাতা হযরত আমেনা দুগ্ধ পান করান। অতঃপর আবু লাহাবের বাঁদী ‘সুওয়াইবা’ তাকে দুগ্ধ পান করায়। অতঃপর ধাত্রীর সন্ধান করতে থাকেন। ‘হাওয়াযিন’ গোত্রের বানী সা’দ এর মহিলা হালীমা ছা’দিয়া এই বিরল সৌভাগ্যের অধিকারী হন।
দুধপানকালে হালীমা নবী করীম (সাঃ) এর অলৈাকিক ও বরকতময় অনেক র্দশ্য প্রত্যক্ষ করে । বিবি হালিমার বর্ননা সূত্রে ইতিহাসবিদ ইবনু ইসহাক্ব বলেন যে, বিবি হালীমাহ এবং তার স্বামী তার দুগ্ধপোষ্য শিশু সন্তান সহ বনু সা’দ গোত্রের এক দল মহিলার সঙ্গে অর্থের বিনিময় দুধপান করাবে এমন শিশুর সন্ধানে মক্কা যান । বিবি হালিমাহ বলেন, আমি আমার একটি সাদা মাদী গাধার পিঠে সাওয়ার হয়ে চলছিলাম ।আমার সঙ্গে উটও ছিল । কিন্তু তার উলানেও দুধ ছিল না। আমার সঙ্গে শিশুটির জন্যও একবিন্দু দুধ ছিল না আমার বুকে । আর আমাদের সাথে গাধাটি ছিলো দূর্বল তাই আমাদের কাফেলা পিছনে পরে থাকতাম ।
তারপর আমাদের দলে এমন কোনো মহিলা ছিল না যে যার কাছে শিশু মুহাম্মদ (সাঃ) কে দুধপান করানোর প্রস্তাব দেয়া হয়নি । কিন্তু সকলেই তাকে নিতে অস্বীকার করল । দলের সকল মহিলারা একটি করে শিশু সংগ্রহ করে নিল বাকি রইলাম শুধু আমি । পরবরতীতে আমি আমার স্বামীকে বললাম , সকলেই দুধপান করানোর জন্য শিশু নিয়ে ফিরছে আর আমাকে শূন্য হাতে ফিরতে হচ্ছে। তার চেয়ে আমি সেই ইয়াতিম ছেলেকেই নিয়ে ফিরে যাই।
শিশু মুহাম্মদ (সাঃ) কে নিয়ে যখন তাবুতে ফিরে আসি তারপরে দুজন শিশুই দুগ্ধপানকরতে সক্ষম হন । এবং আমার স্বামী উট দোহন করাতে গিয়ে দেখেন তার ওলান দুধে পরিপূর্ন । বাড়ি ফেরার পথে আমাদের বাহন আর আগের মতন দূর্বল ছিল না । সকলে বলতে লাগলে এটিই কি তোমাদের পূর্বের বাহন!
আমি বল্লাম হ্যা এটিই সেই বাহন যার সওয়ার হয়ে এসেছিলাম ।
আমাদের বকরীগুলো সবসময় উদর ভরে ঘাস খেয়ে আসতো । এবং আমরা সবাই পরিপূর্নভাবে দুধ দোহন করতাম ।
লালন-পালনের দু-বছর পূরন হতেই শিশুটি বড় এবং সুঠাম দেহের অধিকারী হয়ে যায় ।
দাদা ও চাচার তত্ত্বাবধানেঃ
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) -এর মাতা-পিতার মৃত্যুর পর দাদা আব্দুল মুত্তালিব তাঁর লালন পালনের দায়িত্ব নেন। তিনি তাকে খুব স্নেহ করতেন। এমনকি নিজের ছেলেদের উপরও তাঁকে প্রাধান্য দিতেন।তাকে নিজের আসনে বসাতেন। দাদা আব্দুল মুত্তালিবের মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্তই তিনি তাঁর তত্ত্বাবধানে ছিলেন।
দাদা আব্দুল মুত্তালিবের মৃত্যুর পর চাচা আবু তালিব তাঁর দায়িত্ব নেন। তখন তার বয়স ছিল আট বছর। তিনি চাচা আবু তালিবকে বকরী লালন-পালন ও শাম দেশের ব্যবসার কাজে সহযোগিতা করতেন।
খাদিজা (রাঃ) এর সাথে বিবাহঃ
মুহাম্মদ (সাঃ) এর সততা এবং ব্যবসায়ীগুনাগুন দেখে খাদিজা (রাঃ) তাকে বিবাহের জন্য ইচ্ছা করেন ।
তিনি তার মনের বাসনা তাঁর বান্ধবী নাফীসা বিনতে মুনাব্বিহ এর নিকট ব্যক্ত করলেন এবং বিষয়টি নিয়ে মুহাম্মদ (সাঃ) এর নিকট আলোচনার জন্য বললেন ।
নাফীসা বিষয়টি মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাছে বললেন এবং মুহাম্মদ (সাঃ) বিষয়টি সম্মতি জানালেন এবং চাচা আবু ত্বালিবকে জানান । আবু ত্বালিব বিষয়টি খাদিজা (রাঃ) পিতার সাথে আলোচনা করে বিয়ের প্রস্তাব দেন।
নবুওয়াতী লাভ ও প্রথম কুরআন নাযিলঃ
রাসূল (সাঃ) চল্লিশ বছর বয়সে নবুয়াতী লাভ করেন । তিনি মক্কা থেকে দুই মাইল দূরত্বে অবস্থিত (জাবালে নূর) হেরা গুহায় গিয়ে ধ্যানমগ্ন থাকতেন এবং এখানেই প্রথম কুরআনের আয়াত নাযিল হয় ।
জিবরিল (আঃ)- এর আগমনঃ
তিনি যখন হেরা গুহায় ধ্যানমগ্ন অবস্থায় ছিলেন তখন আল্লাহর ফেরেস্তা জিবরাইল (আঃ) আগমন করেন ।
জিবরিল (আঃ) তার নিকট আগমন করে বললেন ‘তুমি পড়” । তিনি বললেন পড়ার অভ্যাস নেই আমার । তিনি আবারও বললেন ‘তুমি পড়” তিনি বললেন পড়ার অভ্যাস নেই আমার। তিনি তৃতীয় বার বুকে জরিয়ে নিলেন , তারপর তিনি আবারও বললেন ‘পড়’ তখন রাসূল (সাঃ) পড়তে শুরু করলেন :
পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন
সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে।
পাঠ করুন, আপনার পালনকর্তা মহা দয়ালু,
যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন,
শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না।
ইসলাম প্রচারে আত্ননিয়োগঃ
নবুওয়াতের পরে তিন বছর গোপনে দাওয়াত কাজ করেন রাসূল (সাঃ) । তার প্রথম অবস্থাতে তিনি তার পরিবারের নিকট দাওয়াত প্রচার করেন । তাদের মধ্যে প্রথম ছিলেন উম্মুল মু’মিনীন নবীপত্নী খাদিজাতুল কুবরা (রাঃ) বিনতে খুওয়াইলিদ,তার ক্রীতদাস যায়দ বিন হারিসাহ বিন শুরাহবীল কালবী, তার চাচাত ভাই ‘আলী বিন আবু ত্বালিব, এবং তার সাওর গুহার সঙ্গী আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ) । তারপরে আবু বকর (রাঃ) ইসলাম প্রচারে অনেক গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখেন ।
সাফা পরবতে আহরন: রাসূল (সাঃ) সাফা পাহারে উঠে বিভিন্ন গোত্রকে ডাকতে থাকেন , এবং বলতে থাকেন, হে কুরাইশ বংশীয়গণ ! তোমরা বল, আজ আমি তোমাদের যদি বলি পর্বতের অপর প্রান্ত থেকে একদল তোমাদের উপর হামলা করতে অপেক্ষা করছে তাহলে কি তোমরা আমার কথা বিশ্বাস করবে । তারা সবাই উত্তর দিলেন হ্যাঁ।আপনাকে কখনো মিথ্যা বলতে দেখিনি ।
যদি তাই হয় তা হলে শুনে রাখ আমি তোমাদেরকে কঠোর দন্ডের কথা স্বরণ করিয়ে দেয়ার জন্য প্রেরিত হয়েছি । তোমরা নিজেকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা কর এবং আল্লাহর নিকট নিজেকে সপেঁ দাও । সকল গোত্রকে তিনি সতর্ক করেন ।
অব্যাহত মৃতু যন্রণাঃ
অতঃপর শুরু হল মৃত্যু যন্ত্রনা । রাসূল (সাঃ) দু’হাতে পানি নিয়ে নিজের মুখমন্ডল মুছতে মুছতে বলছিলেন, মৃত্যু যন্ত্রনা একটি অত্যন্ত কঠিন বিষয় ।
রাসূল (সাঃ) আয়শা (রাঃ) এর ঘরে মৃত্যু বরন করেন । তখন তার বয়স হয়েছিল তেষট্রি বছর চার দিন ।

নবী করিম (সাঃ) বলেন..
তোমরা কোরআন পড়।
কারণ, কেয়ামতের দিন
সে তার সাথীদের জন্য
সুপারিশকারী হবে।
(মুসলিম)

#ভর্তিচলছে #ভর্তিচলছে।
📕 দারুস ছালেহীন হিফজ্ এন্ড মডেল একাডেমী
🔷 আল শাকরা টাওয়ার, কাঞ্চন নগর, বাদামতল, ষ্টেশন রোড, চন্দনাইশ, চট্টগ্রাম। এ #ভর্তিচলছে
#আবাসিক
#অনাবাসিক
#ডে_কেয়ার
বিভাগ সমূহঃ
▶️হিফজের প্রস্তুতিমূলক স্পেশাল নাজেরা বিভাগ।
▶️হিফজুল কুরআন বিভাগ।
▶️ইন্টারন্যাশনাল হিফজ রিভিশন বিভাগ (দাওর বিভাগ)।
▶️জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় ছাত্রদের অংশগ্রহণের জন্য স্পেশাল কোর্স।
♦ক্লাস শুরু: ◾১০ই জানুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখ থেকে (হিফয ক্লাস)
--------------------------------------------------------------------
আপনার সন্তানকে আমাদের মাদ্রাসায় ভর্তি করাতে উপরে দেওয়া ঠিকানায় অথবা নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
♦ভর্তির জন্য যোগাযোগ করুন: দারুস ছালেহীন হিফজ্ এন্ড মডেল একাডেমী ক্যাম্পাস।
♦পরিচালনায় : হাফেজ শেখ তাওহীদুল ইসলাম লাবিব
:শেখ শাহাব উদ্দীন
✆ 01823-957874 (What's app/Imo)
✆ 01839-554275 (What's app/Imo)
---------------------------------------------------------
🔵 ফেসবুক পেইজ : Darus Soalihin Hifz & Model Academy
🔵 ফেসবুক লিংক : https://www.facebook.com/profile.php?id=61554735503832&mibextid=ZbWKwL

মহামান্বিত কুরআনের বিশুদ্ধ তিলাওয়াত, অনুবাদ, ব্যাকরণ ও তুলনামূলক আরবি ভাষা শিক্ষার একটি স্বতন্ত্র গ্রুপ।

📣ভর্তি চলছে! ভর্তি চলছে! ভর্তি চলছে!
--------------------------------------------------------
📕 দারুস ছালেহীন হিফজ্ এন্ড মডেল একাডেমী
নাজেরা, হিফ্জ, দাউর, নাজেরা (খন্ডকালিন) বালক-বালিকা এবং একাডেমিক বিভাগে ভর্তি চলছে।
🔷 স্থান: ডি-১, আল শাকরা টাওয়ার, কাঞ্চন নগর, বাদামতল, ষ্টেশন রোড, চন্দনাইশ, চট্টগ্রাম।
--------------------------------------------------------------------------
♦বৈশিষ্ট্য সমূহঃ
◾ইসলাম ও আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে শিক্ষা দান।
◾দক্ষ ও প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত নিবেদিত শিক্ষক দ্বারা পাঠদান।
◾ ইংরেজি ও আরবী ভাষায় শিক্ষা দান।
◾ হাফেজদের জন্য বাংলা, গণিত ও ইংরেজি শিক্ষার সু-ব্যবস্থা।
◾আরবী, বাংলা, ইংরেজি ও গণিতসহ সকল বিষয়ে সমান গুরুত্ব।
♦ক্লাস শুরু: ◾১লা জানুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখ থেকে (হিফয ক্লাস)
----------------------------------------------------------------------------
আপনার সন্তানকে আমাদের মাদ্রাসায় ভর্তি করাতে উপরে দেওয়া ঠিকানায় অথবা নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
♦ভর্তির জন্য যোগাযোগ করুন:
দারুস ছলিহীন হিফজ্ এন্ড মডেল একাডেমী ক্যাম্পাস।
♦পরিচালনায় :
হাফেজ শেখ তাওহীদুল ইসলাম লাবিব
Sheikh Shahab Uddin
✆+88 01823-957874
✆+88 01839-554275 (What's app/Imo)
---------------------------------------------------------
🔵 ফেসবুক পেইজ : Darus Soalihin Hifz & Model Academy
🔵 ফেসবুক লিংক : https://www.facebook.com/profile.php?id=61554735503832&mibextid=ZbWKwL
Assalamu-Alai-kum
প্রিয় অভিভাবক,
অত্র মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কে, মাদ্রাসার বিভিন্ন তথ্য প্রদানের জন্যে এই পেইজটি কাজ করে যাচ্ছে।
আশা করছি সকলেই সাথে থাকবেন।
ধন্যবাদ
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Chittagong
4380
Sailors Colony 1, CEPZ, Bandar Thana
Chittagong
Noubahini School & College, Chattogram নৌবাহিনী স্কুল ও কলেজ, ?
Chittagong Cantonment , Biozid
Chittagong, 4209
ALLAH AMAaY GYAAN DAaO.....This is the most prestegious college in chittagong .....
Jamal Khan
Chittagong
Online tuition for classes 9-12 (National Curriculum). One-to-one care on Higher Mathematics & Physics.
Chittagong
This is the official page of the Bandarban University Computer Science & Engineering Club(BUCSEC),a campus-based science organization of Bandarban University.
Chittagong, 1990
জ্ঞানে কর্মে সৃজনে ঐতিহ্যে চট্টগ্রাম কলেজ।
Chittagong
“Teaching the world to be careful is a constructive service worthy of God’s great gift of life.
House-04, Lane-04, A-Block, Halishahar
Chittagong
A Complete information Point for Business Studies Students
EAST DELTA UNIVERSITY
Chittagong, 4209
Providing students with a platform to develop their understanding of economic and business issues
East Rampur, Halishahar
Chittagong
Way To Jannah Academy is an online educational institution. Our ultimate goal is to enter Jannah.