আলোর আশা যুব ফাউন্ডেশন

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা ❤️❤️❤️

ছোটোবেলায় মা'কে হারিয়েছে, বাবা ফেলে চলে গেছে তখনি। বেড়ে ওঠা এই স্টেশন চত্বরেই, তবুও বেঁচে আছে!
মানুষের কাছে হাত পেতে যদি কিছু পায়, তবেই পেট চলে নয়তো থাকতে হয় অনাহারেই।

আজ যখন আলোর আশা যুব ফাউন্ডেশন এর সেচ্ছাসেবী বৃন্দ স্টেশনে গেলো খাবার নিয়ে, তখনই ওদের চোখ-মুখ যেনো ছল ছল করে উঠলো😞 ভাবতে থাকলো এই বুঝি শেষ হতে যাচ্ছে একবেলার জন্য ক্ষুধার যন্ত্রণা!

খাবার প্যাকেটটা হাতে দেয়ার পর একজন সেচ্ছাসেবীর কাছে ওর আবদার, আপু খাওয়াই দিবেন?
"না" বলার সাধ্য আমাদের সেচ্ছাসেবীদের নেই।
তাই খাইয়ে দিলো ভালোবেসে যত্নের সাথে। খাওয়া শেষে তার বক্তব্য এই প্রথম কেউ তাকে হাতে তুলে খাইয়ে দিয়েছে আলহামদুলিল্লাহ্। আমাদের প্রাপ্তি গুলো ঠিক এখানেই।

কিন্তু বলুন তো একবেলায় কী আর ক্ষিদে মিটবে?

সমাজের অসহায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাশে দাড়াতে সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসতে পারেন আমাদের সাথে।
নিতে পারেন ওদের ১বেলা খাবার এবং পড়াশোনার দায়িত্ব।

📞০১৯৭২০০০৩৪৮ (বিকাশ পার্সোনাল)
০১৭২১০০০৩৪৫ (বিকাশ ও নগদ পার্সোনাল)
০১৯১১৬০৭২৩৯ (বিকাশ ও নগদ মার্চেন্ট)

সমাজের সুবিধাবঞ্চিত, এতিম ও অসহায়
পথশিশুদের আনন্দের পাঠশালা " #সোহা স্কুল"।
যারা এই স্কুলে পড়তে আসে তাদেরকে আমরা #সোহা_শিশু বলে ডাকি। শুরুতে ওদের ক্লাস নেয়া হতো চট্টগ্রাম রেলওয়ে ষ্টেশনের পার্কিং এরিয়ায়। আস্তে আস্তে বিগত ৫ বছরের ব্যবধানে ওদের জন্য ভাড়ায় নেয়া হয়েছে একটি স্কুল।
যেই স্কুলের ফ্লোর ভাড়া বাবদ প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা গুণতে হয়। সেখানে ওরা বেঞ্চে বসে ক্লাস করে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে। স্টেশন এরিয়া এবং বস্তির সুবিধাবঞ্চিত অনেকগুলো বাচ্চা বয়সের তুলনায় পড়ালেখায় পিছিয়ে আছে অনেকটাই। আমরা চেষ্টা করছি, ঐ শিশু গুলোকে শিক্ষার আওতায় এনে ওদেরকে ভিক্ষা বৃত্তি থেকে বের করে এনে সুন্দর একটি জীবন উপহার দিতে।

পড়ালেখায় বা জীবন গড়তে অনেকটা বছর পিছিয়ে পড়লেও, তাদের মধ্যে আমরা লক্ষ্য করেছি এক উদ্যমী সত্তা। প্রতি মাসে মাত্র ১ হাজার ১০ টাকা খরচ হয় একটি শিশুর পড়ালেখা আর খাওয়া বাবদ। আপনি চাইলেই একটি বাচ্চার দায়িত্ব নিতে পারেন। নিতে পারেন একটি শিশুর জীবন গড়ার দায়িত্ব।






#আলোর_আশা_যুব_ফাউন্ডেশন

আমরা ১৪ ই ফেব্রুয়ারির সম্পূর্ণে বিপরীতে অবস্থান করি সব সময়৷ গতানুগতিক দৃষ্টিভঙ্গি দূর করে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি করা আমাদের মূল লক্ষ্য৷
যার ফলে আজ আবাম ফাউন্ডেশন ও Safe Food এর সহযোগিতায় আলোর আশা যুব ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে শতাধিক অসহায় মানুষের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়৷ যার মধ্যে ছিল সোহা স্কুলের ৫০ জন শিশু ও চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের ভাসমান শিশু৷ এছাড়াও রাস্তায় অসহায় ভাসমান মানসিক প্রতিবন্ধীদের মাঝেও খাদ্য বিতরণ করা হয়৷ সোহা স্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে যারা নিয়মিত পড়াশোনা করে এবং পড়াশোনায় মেধাবী তাদের উৎসাহ দিতে খেলাধূলার সারঞ্জাম উপহার দেয়া হয়৷

ভালোবাসা হোক সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য৷

Note : আজকের এই আয়োজন সম্পূর্ণ করে আমাদের ১ম ব্যাচ শিক্ষার্থীবৃন্দ৷




For

গতানুগতিক দৃষ্টিভঙ্গি দূর করে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি করি৷
ভালোবাসা হোক সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য৷

আলোর আশা যুব ফাউন্ডেশন

ক্লাস এবং ক্লাস শেষে খাবার প্রদান সবই প্রদান করা হয় বিনামূল্যে! শুধুমাত্র তাদের পড়াশোনা করতে হবে,
এই এক শর্তেই ৫০ জন পড়াশোনা করছে আলহামদুলিল্লাহ্।

তাদের সব সময় খাবার দেয়া সম্ভব হয় না। তবে মাঝে মধ্যে কেউ এগিয়ে এলে আমরা খাবার দিতে পারি নয়তো সম্ভব হয় না৷ তবুও চেষ্টা করে যাচ্ছে আলোর আশা যুব ফাউন্ডেশন এর সদস্যবৃন্দ, এই অসহায়দেরকে পড়াশোনা করানোর জন্যে।

শিক্ষা জাতীর মেরুদণ্ড কিন্তু অসহায় শিশুদের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে সমাজের সকলে ভাবে না!

#প্লিজ_পড়ুন🙏
ছেলেটির নামঃ মো. হৃদয়।
থাকে চট্টগ্রাম বটতলী রেলওয়ে স্টেশনে তার বাবার সাথে। হৃদয়ের ২টি পা নেই। খুব ছোট থাকতে পা দু'টো কাটা পড়ে ট্রেনের নিচে। বার্ধক্য জনিত কারণে তার বাবাও কিছু করতে পারেনা। আপাতত হৃদয় এবং তার বাবা ভিক্ষা করে দিনাতিপাত করছে।

হৃদয় আমাদের জানিয়েছেন, তাকে যদি ১টি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের ব্যবস্থা করে দেয়া যায় তবে সে এই ভিক্ষার জীবন থেকে বের হয়ে আসতে পারবে ইনশাআল্লাহ্।

আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি অনুরোধ থাকবে আপনারা হৃদয়ের জন্য এগিয়ে আসুন প্লিজ🙏

যেকোনো সহযোগিতা পাঠাতে পারেন নিচের নাম্বারগুলিতে।

📞০১৯৭২০০০৩৪৮ (বিকাশ পার্সোনাল)
০১৭২১০০০৩৪৫ (বিকাশ এবং নগদ পার্সোনাল)
০১৯১১৬০৭২৩৯ (বিকাশ এবং নগদ পেমেন্ট)

আলহামদুলিল্লাহ্!
বিধবা সেই ৩ সন্তানের জননী শিউলি আপার হাতে ওনার কাঙ্ক্ষিত পানের ডালা এবং প্রয়োজনীয় সামগ্রী তুলে
দেয়া হলো আজ। ডালাটি পেয়ে উনি ভীষণ খুশি হয়েছেন।
আজ থেকে আর ওনাকে ভিক্ষা করতে হবেনা ইনশাআল্লাহ্।

সম্মানিত দাতা এবং শুভাকাঙ্ক্ষী গনের কাছে আমরা চির কৃতজ্ঞ। আল্লাহ্ এবং আপনারা আছেন বলেই আমরা আমাদের কার্যক্রমের দ্বারা অসহায়দের পাশে দাঁড়াতে পারি।

[১জন মানুষকে ১টি কর্মসংস্থান তৈরি করতে সহয়তা করুন। ঐ ব্যক্তি একাই পুরো পরিবারের দায়িত্ব নিতে পারবে ইনশাআল্লাহ্]

#ইব্রাহিমের_শেষ_আপডেট

ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। ২.২.২২ আজকে সকালে ইব্রাহিম ইন্তেকাল করেছে। আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন তাকে জান্নাত নসীব করুন।

#স্বাবলম্বী_প্রকল্প_নং_৩৭....

আজ আসর নামাজের পূর্বে'ই এতিম এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী ভাইটি কে ক্ষুদ্র ব্যবসার জন্য সহযোগিতা করা হবে #রূপান্তর_প্রকল্প এর মাধ্যমে ইনশাআল্লাহ্।

এছাড়াও আমরা আশাবাদী জানুয়ারী ৩১ তারিখের মধ্যে প্রকল্প ৩৮ ও ৩৯ যা এখনো অনিশ্চিত। তবে আমাদের প্রিয় মানবিক ভাই বোন ও #আলোর_আশার শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগীতায় ৩৮ ও ৩৯ নং প্রকল্প সম্পূর্ণ হবে ইনশাআল্লাহ্।

৪০ নং প্রকল্পের আবেদন টি একটু ভিন্ন রকম৷
১ জন নিঃসন্তান বয়স্ক দম্পতি, যাদের বিষয়ে আবেদন করেছেন আমাদের কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবী ও শুভাকাঙ্ক্ষীগণ৷ অর্থের অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছে না৷ এমন কি খাবার ও ক্রয় করতে পারছে না। কিছু সংগত কারণে আমরা সকল গ্রহীতাদের ছবি ফেসবুকে প্রকাশ করতে পারি না৷ শুধুমাত্র যিনি দাতা তিনি ডকুমেন্ট স্বরুপ ছবি নিতে পারবেন অথবা স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে ও সাহায্য প্রার্থীদের সহযোগীতা করতে পারবেন৷

মহান আল্লাহ সকলকে এবং সকলের দানকে কবুল করুন৷
#জুম্মা #মোবারক

আলোর আশা যুব ফাউন্ডেশন এর যাকাতের মাধ্যমে
স্বাবলম্বী প্রকল্পের গ্রহীতা সাব্বির। মানুষটি ছোট্ট কিন্তু তার ব্যবসায়িক আইডিয়া অসাধারণ। সিজন বুঝে লাভজনক
সব আইটেম নিয়ে সে ব্যবসা করে এবং সে স্বাবলম্বীও বটে। পুরো একটা সংসার চলে সাব্বির এর রোজগারে। কারণ তার বাবা প্রতিবন্ধী!

সাব্বিরের মতোই আলোর আশায় অনেক জীবন যোদ্ধা আছে৷ এদের মধ্যে অন্যতম আব্দুল কাদের ও নুরুল ইসলাম। তারা দুইজন ভাই। নিজেরাই খুব ছোট কিন্তু তবুও পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে নিজেদের ছোট ভাইয়ের দায়িত্ব নিজেরাই দিয়েছে৷ নুরুল ইসলাম ও আব্দুল কাদের এর পরিবার কে স্বাবলম্বী করার উদ্দ্যোগ নিয়েছে আলোর আশা যুব ফাউন্ডেশন এর সদস্যবৃন্দ৷

রূপান্তর - আলোর আশা এর একটি জীবীকা প্রকল্প।

সহযোগিতা ও যোগাযোগ নাম্বার
📞01721000345
01972000348
মার্চেন্ট 01911607239

একজন মা'য়ের প্রচেষ্টা তার সন্তানের প্রতি।
আলহামদুলিল্লাহ্ মাহীর জন্য জুতা আর ড্রেস এর ব্যবস্থা হয়েছে। আপনারা এগিয়ে এলে আমরা মাহীর পড়াশোনা চালিয়ে নিতে পারবো। কেউ মাহির পড়াশোনার দায়িত্ব নিতে চাইলে অবশ্যই জানাবেন।

আলোর আশা যুব ফাউন্ডেশন এর পাশেই থাকুন, অসহায়দের জীবনে আলো আনতে সহযোগিতা করুন।
ধন্যবাদ।

রাস্তায় থাকা কোনো মানুষের কোল আলো করে যখন একটি শিশু জন্মগ্রহণ করে তখন আমরা এবং আমাদের সমাজ তার নাম দিই পথশিশু!!!🙂

পথেই বেড়ে ওঠে সেই শিশু অন্ধকার ভবিষ্যৎকে আকড়ে ধরে। অসহায় মা তার সন্তান কে বিভিন্ন ভাবে লালন পালন করার চেষ্টা করে। অবহেলা ও অযত্নে শিশুগুলো বেড়ে উঠে।
ওদের অনেকেই জটিল কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়। ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু সহ বিভিন্ন রোগকে সাধারণ রোগ হিসেবে বিবেচনা করে তাদের বাবা-মা কোন এক ফার্মেসী থেকে ঔষধ ক্রয় করে হয়তো খাওয়ায় অথবা কেউ কেউ সেটাও করেনা।

মশার কামড় থেকে রক্ষা করতে এবং একটু হলেও যেনো তারা যত্নে থাকে তারই ধারাবাহিকতায় #সোহা_সুরক্ষা প্রজেক্টের কর্মসূচী। আমাদের সাথে এই প্রজেক্টে আজ যুক্ত হয়েছে ্যাচ_2021 চট্টগ্রামের কয়েকজন শিক্ষার্থী।
তরুণরা এগিয়ে এলেই দেশ এগিয়ে যাবে। যাদের জীবন অন্ধকারে তাদের জীবন আলোকিত হবে ইনশাআল্লাহ্।।

"আসুন গতানুগতিক দৃষ্টি ভঙ্গি দূর করে,
সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি করি।"

আলোর আশা যুব ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত
পথশিশু এবং সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের স্কুল #সোহা_স্কুল।
সেচ্ছাসেবী হয়ে অথবা ওদের একেকজনের দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে আসতে পারেন আপনিও🙂

রাস্তাঘাটে চায়ের দোকানে একটু চোখ বুলালেই দেখা যায়,
ছোট ছোট বাচ্চারা দাড়িয়ে টিভি দেখছে। তাদেরকে বসার অনুমতি দেয়া হয়না কারণ তাদের কাছে টাকা নেই দোকান থেকে কিছু কিনে খাওয়ার। কাস্টমার ছাড়া ওরা আর কাউকে বসতে দিবেনা এটাই স্বাভাবিক। তারওপর যদি হয় পথশিশু অথবা সুবিধাবঞ্চিত শিশু তাহলে তো কোনো কারণ ছাড়াই ওদের ওখানে ঢুকতে দিবে না।

আমাদের #সোহা_স্কুল একটি সুবিধাবঞ্চিত এবং পথশিশুদের স্কুল। এখানে ৫০ জন বাচ্চা পড়াশোনা করে যারা একদমই ছিন্নমূল থেকে উঠে আসা শিশু। অনেক হৃদয়বান ব্যক্তিদের দান এবং কিছু মহৎপ্রাণ সেচ্ছাসেবীদের শ্রমের বিনিময়ে চলছে আমাদের এই স্কুল।

গতকাল একজন দাতা হঠাৎ করে আলোর আশা যুব ফাউন্ডেশন এর অফিসে এই #টিভি টা পাঠিয়ে দেয়। যা আমরা আগে থেকে একদমই জানতাম না।
বাচ্চারা যেনো স্কুলের প্রতি আগ্রহী হয়, এই ভেবেই ওনার এই মহৎ উদ্যোগ। আশা করছি যেই বাচ্চারা স্কুলে আসতে অনীহা প্রকাশ করতো, টিভির কারণে হলেও হয়তো তারা এখন থেকে মনোযোগী হবে স্কুল এবং পড়াশোনার প্রতি।

কেবলমাত্র পড়াশোনাই নয়, সামান্য বিনোদনের ও প্রয়োজন আছে ওদের জন্য। আমাদের ফ্যামিলির একটা বাচ্চাকে পড়াশোনা এবং ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে তো আমরা কতো কিছুই না করি। ওদের জন্যে না হয় এইটুকু হলেও বরাদ্দ থাক🙂

কৃতজ্ঞতা সকল দাতা এবং সেচ্ছাসেবীদের প্রতি।