Chittagong Collegiate School [C.C.S] - Memories

Chittagong Collegiate School [C.C.S] - Memories

Comments

কে জানি বললো কলেজিয়েট দূর্নিতিমুক্ত......আমাদের কে যদি বলত তাহলে আমরাও কোচিং করতাম😔😔
চট্টগ্রাম শহরের সর্বত্রই মানসম্মত দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গৃহশিক্ষক/ শিক্ষিকা পেতে আজই যোগাযোগ করুন 01826726097 ( বিস্তারিত https://www.facebook.com/816093588751928/posts/pfbid02i5ndKayABQvpfdfbWaQ6GAfRomoVFW9QvTASdMayjyudn4MQZoKbrzU4rC7Frq29l/?app=fbl)
Faculty of Physics of Ivan Franko National University of Lviv (Ukraine)
https://physics.lnu.edu.ua/en/
Chittagong Collegiate School [C.C.S] - Memories

https://fb.watch/faXFS2xXND/
একজন আজিজ স্যার❤️

বান্দরবান সরকারি স্কুল,রাঙ্গামাটি সরকারি স্কুল,চট্টগ্রামের কলেজিয়েট স্কুল তথা দেশের শিক্ষা ডিপার্টমেন্টে কয়েক যুগ ধরে অবদান রাখা আজিজ স্যার নিষ্ঠা এবং সততার সহিত শিক্ষা প্রশাসনের দায়িত্ব পালন করেছেন।
পরবর্তীতে তিনি মাউশি চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপপরিচালক হিসেবে অত্যন্ত সততা এবং দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।
২০২০ সালে উনাকে শিক্ষা ডিপার্টমেন্টের একজন চৌকষ এবং সৎ শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা ভবন ঢাকায় উপ-পরিচালক হিসেবে পদায়ন করা হয়।
উনার কর্মদক্ষতা এবং সততায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি কুচক্রী মহল উনার বিরুদ্ধে শিক্ষা বিভাগে অনিয়মের এমন কোন অভিযোগ নেয় যা উনার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন না।

আমি উনার একজন ছাত্র হিসেবে,পথচলার দীর্ঘ পরিক্রমায় মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের একজন সৎ,দক্ষ ও চৌকষ শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে উনাকে কাছ থেকে দেখেছি,জেনেছি।

উনাকে নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের এহেন অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

অপপ্রচার করা হলুদ সাংবাদিকতার নিউজ লিংকঃ
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=477345371064313&id=100063665618820

উনার ছাত্র হিসেবে সবাইকে অনুরোধ করবো এই নব্য সংবাদ পেইজে গিয়ে উনাকে আমরা কিভাবে জানি সে সম্পর্কে তুলে ধরবো।
Buy TSHIRT FROM US
PRICE:350
Free Home delivery
Order now
আসসালামু আলাইকুম। 🙂
📌 আপনি কি অভিজ্ঞ ও দক্ষ গৃহ শিক্ষক বা শিক্ষকা খুজঁছেন?❓❓❓
🌠 আমরা দিচ্ছি :⤵️

Chittagong University ,Chittagong Medical College ,CUET, Veterinary সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউটর ( শিক্ষক)।

☎️ কল করুন ⏩" Nahid স্যার"⏪

☎️ 01926705396 📞

https://www.facebook.com/groups/2689872991289642/?ref=share
মানসম্মত দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গৃহশিক্ষক শিক্ষিকা পেতে আজই যোগাযোগ করুন :01826726097 অথবা নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন https://www.facebook.com/238396093702720/posts/808275096714814/?app=fbl
মানসম্মত দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গৃহশিক্ষক শিক্ষিকা পেতে আজই যোগাযোগ করুন ;01826726097 অথবা নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন https://www.facebook.com/104919545137262/posts/113320557630494/?app=fbl
'কলেজিয়েটস বিজ্ঞান সংঘ' কর্তৃক বিশ্ব পরিবেশ দিবস (৫ই জুন) উপলক্ষে আয়োজন করা হয়েছে "ECOLUTION" নামক ৫ই জুন হতে ১৫ই জুন পর্যন্ত একটি প্রতিযোগিতামূলক ইভেন্ট।
ইভেন্ট এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিম্নরূপ-

উক্ত ইভেন্টে থাকছে দুইটি প্রতিযোগিতা-

• ১| আর্ট
(রেজিস্ট্রেশান ফি : ৫০/- )

( # ট্রেডিশানাল আর্ট/প্রথাগত আর্ট : খাতায়-কাগজে বা ক্যানভাসে আঁকা স্কেচ/প্যাস্টেল/জলরং/এক্রেলিক বা অন্য মাধ্যমে আঁকা ছবি

# ডিজিটাল আর্ট : ডিজিটাল পদ্ধতিতে আঁকা ছবি যেমন- ফোনে/ট্যাবে/পিসি-গ্রাফিক্স ট্যাবে বিভিন্ন ড্রয়িং এপের মাধ্যমে আঁকা )

পুরস্কার হিসেবে ট্রেডিশানাল ও ডিজিটাল উভয় ক্যাটাগরি থেকে ৩ জন বিজয়ীকে দেওয়া হবে-

১ম স্থান- ৫০০ টাকার প্রাইজমানি + ক্রেস্ট + সার্টিফিকেট

২য় স্থান- ৪০০ টাকার প্রাইজমানি + ক্রেস্ট +
সার্টিফিকেট

৩য় স্থান- ৩০০ টাকার প্রাইজমানি + ক্রেস্ট + সার্টিফিকেট

• ২| কেইস সলভিং
(রেজিস্ট্রেশান ফি : ১৫০/- প্রতি দল)

(এই প্রতিযোগিতাটি একটি দলভিত্তিক প্রতিযোগিতা।
>প্রতি দলে ৩ জন করে সদস্য থাকা বাধ্যতামূলক
>৮ই জুন প্রতিটি দলকে ইমেইলের মাধ্যমে একটি কেইস/সমস্যা পাঠিয়ে দেওয়া হবে যেটির সমাধান তৈরী করতে পুরো দলটি ৫ দিনের সময় পাবেন। ১৩ তারিখের মধ্যে সে সমাধানটি "কলেজিয়েটস বিজ্ঞান সংঘ'-এর ইমেইলে জমা দিতে হবে।)

পুরস্কার হিসেবে ২ টি বিজয়ী দলকে দেওয়া হবে-

১ম স্থান- (প্রতিটি দলসদস্যের জন্য)
৫০০ টাকার প্রাইজমানি + ক্রেস্ট + সার্টিফিকেট

২য় স্থান- (প্রতিটি দলসদস্যের জন্য)
৩০০ টাকার প্রাইজমানি + ক্রেস্ট +
সার্টিফিকেট

বিস্তারিত বিবরণ ও নিয়ম জানতে উক্ত ইভেন্ট লিংক এ প্রবেশ করুন-
https://fb.me/e/1shhufVqn?ti=cl
ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের সর্বত্রই মানসম্মত দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গৃহশিক্ষক শিক্ষিকা পেতে কল করুন :01826726079
অথবা নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন https://www.facebook.com/104919545137262/posts/105125685116648/?app=fbl

Our motto is to gather all the memories at a single place so whenever anybody scrolls through our pos The School achieved country's Best School Award in 1992.

Chittagong Collegiate SchoolThe Chittagong Collegiate School is a notable secondary school in Chittagong, the southern port city in Bangladesh. Established in 1836, it is one of the oldest schools in the country. The school is known for its excellence in providing secondary education and attract students from all over the country. History

Chittagong Collegiate School BuildingChittagong Collegiate

Operating as usual

09/10/2022

ব্লাড গ্রুপ কি?
- 'কলেজিয়েট'

মুখে মধু অন্তরে কী 17/08/2022

একজন আজিজ স্যার❤️

বান্দরবান সরকারি স্কুল,রাঙ্গামাটি সরকারি স্কুল,চট্টগ্রামের কলেজিয়েট স্কুল তথা দেশের শিক্ষা ডিপার্টমেন্টে কয়েক যুগ ধরে অবদান রাখা আজিজ স্যার নিষ্ঠা এবং সততার সহিত শিক্ষা প্রশাসনের দায়িত্ব পালন করেছেন।
পরবর্তীতে তিনি মাউশি চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপপরিচালক হিসেবে অত্যন্ত সততা এবং দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।
২০২০ সালে উনাকে শিক্ষা ডিপার্টমেন্টের একজন চৌকষ এবং সৎ শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা ভবন ঢাকায় উপ-পরিচালক হিসেবে পদায়ন করা হয়।
উনার কর্মদক্ষতা এবং সততায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি কুচক্রী মহল উনার বিরুদ্ধে শিক্ষা বিভাগে অনিয়মের এমন কোন অভিযোগ নেয় যা উনার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন না।

আমি উনার একজন ছাত্র হিসেবে,পথচলার দীর্ঘ পরিক্রমায় মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের একজন সৎ,দক্ষ ও চৌকষ শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে উনাকে কাছ থেকে দেখেছি,জেনেছি।

উনাকে নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের এহেন অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

অপপ্রচার করা হলুদ সাংবাদিকতার নিউজ লিংকঃ
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=477345371064313&id=100063665618820

উনার ছাত্র হিসেবে সবাইকে অনুরোধ করবো এই নব্য সংবাদ পেইজে গিয়ে উনাকে আমরা কিভাবে জানি সে সম্পর্কে তুলে ধরবো।

মুখে মধু অন্তরে কী ‘আমার এখানে সেবা নিতে এক কাপ চা খাওয়াতে হয় না। এখন থেকে তদবির করতে এখানে আসতে হবে না। ইমেইলে আবেদন...

06/01/2022

❤️ শুভ জন্মদিন শ্রদ্ধেয় আজিজ স্যার ❤️

. . . ″স্বপ্ন দেখার কথা শুনেছি। স্বপ্ন বলার কথা শুনেছি কি? স্টোরি টেলার হয়। ড্রিম টেলার?

হয় হয়... আজিজ স্যার সেই মানুষটি। লাইফে এমন দিন ছিলো না, হবেও না, যেদিন স্যার দাঁড়িয়ে কথা বললে আশেপাশের সবাই তন্ময় হয়ে যাবে না।

একজন আকন্ঠ উৎসাহ বিলিয়ে যাওয়া মানুষ, অনবদ্দ আইডল- আজিজ স্যার।

স্যালুট স্যার আপনাকে। আমরা ধন্য, আপনার স্নেহধন্য হতে পেরে।″

কৃতজ্ঞতা : Anup Benerjee

31/12/2021

"সবসময় প্রথম স্থান ধরে রাখতে হবে কথা নেই; এবার একটু খাস্তগীরকে চান্স দিয়েছি"

স্কুল বয়স থেকেই আমরা পিছিয়ে পরা নারী জনগোষ্ঠীর অধিকার নিয়ে সচেতন। খাস্তগীর স্কুলের একটি ব্যাচকে আমরা এবার প্রথম হওয়ার অনুভুতি উপহার হিসেবে দিয়েছি।

এমন অনেক নিঃস্বার্থ ত্যাগ স্বীকার করে অতীতে খাস্তগীরের সিনিয়রদের অনেক কিছুই দিয়েছিলেন আমাদের সিনিয়ররা ; বর্তমানে এবং ভবিষ্যতেও এমন নিঃস্বার্থ ত্যাগের নিদর্শন রেখে যাবো আমরা। 🖤

এসএসসি তে উত্তীর্ণ সবার জন্যে শুভকামনা।



Photos from Chittagong Collegiate School [C.C.S] - Memories's post 27/09/2021

যারা প্রতিনিয়ত তৈরি করে যাচ্ছেন দেশ-সেরা ছেলেদের ❤️

ছবিঃ picsmania

Photos from Chittagong Collegiate School [C.C.S] - Memories's post 12/09/2021

দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজ ক্যাম্পাস!

এসময় ফুল দিয়ে বরন করে নেওয়া হয়,ক্যাম্পাসের প্রানদের।

এভাবেই মুখরিত হউক প্রতিটি ক্যাম্পাস।

১২/০৯/২১ইং

09/07/2021

➡️ শিক্ষক সমাচার ⬅️

আমাদের সময় চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলে প্রধান শিক্ষক ছিলেন ভাবগাম্ভীর্যের প্রতিমূর্তি ইয়া লম্বা চওড়া বিশাল শরীরের জনাব আব্দুল হাই স্যার। শুনেছি ভলিবল খুব ভালো খেলতেন। উনাকে রুমের বাহিরে তেমন একটা দেখা যেতোনা। ছেলেদের লেখাপড়া, স্কুলের পরিবেশ, নিয়ম শৃংখলার প্রতি একনিষ্ঠ ও আন্তরিক হেড স্যারের নেতৃত্বে প্রকৃত দু’জন করিৎকর্মা মানুষ সহকারী প্রধান শিক্ষক ছিলেন জনাব সৈয়দ স্যার (ডে শিফট) ও জনাব মোঃ আলী স্যার (মর্নিং শিফট), যাদের বিচরণ ছিলো স্কুলের সর্বত্র, কড়া ধাঁচের মানুষ হলেও দুজনেরই ছিলো ছাত্রদের আপন করে নেয়ার মোহনীয় ক্ষমতা।

আন্তঃস্কুল টুর্নামেন্টের জন্য পর্যাপ্ত খেলোয়ারের অভাবে অষ্টম শ্রেণীতে পড়ার সময় আজমের (ওবায়দুল হক স্যারের ছেলে নজরুল, আজম বর্তমানে প্রয়াত) উৎসাহে ভলিবল খেলা শুরু করি। পরপর টানা তিন বছর আমরা জেলা চ্যাম্পিয়ন হই। হেড স্যার ভলিবল খেলোয়ার ছিলেন জেনে অতি উৎসাহে ট্রফিসহ নায়ক নায়ক ভাব নিয়ে উনার কাছে যেতাম। উদ্দীপনার সুরে, “স্যার আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি”। ফাইলপত্র ঘাটতে ঘাটতে যেনো উল্লেখ করার মতো কিছুই হয়নি ভাব নিয়ে এক ঝলক তাকিয়ে শুকনো গলায় বলতেন, “তোমাদের মোবারাক বাদ জানাই”।

মোঃ আলী স্যার ছিলেন মর্নিং শিফটের সহকারী প্রধান শিক্ষক, সে সময় সকাল এগারোটা পর্যন্ত চলতো মর্নিং শিফটের ক্লাস, আর সাড়ে এগারোটা থেকে শুরু হতো ডে শিফটের। মর্নিং শিফটের ক্লাস চলাকালীন ডে শিফটের ছেলেরা বারান্দায় হইহল্লা করলে উনার লাথি খেয়ে বারান্দা থেকে ছিটকে পড়ে যাওয়ার নজীরও আছে।

দশম শ্রেণীতে আমাদের ইংরেজী পাঠ্যবইয়ে একটি কবিতা ছিলো “ক্যাসাবিয়াংকা”, আমরা বলতাম, “কেঁচা বাইয়ুন খাবিনা”। তো সৈয়দ স্যারের অনুপস্থিতিতে একদিন ইংরেজী কবিতা পড়াতে এসে সেই কড়া মোঃ আলী স্যার ক্লাসে ঢুকেই অনবদ্য উপস্থাপনে “অডা ফোয়াছা কেঁচা বাইয়ুন খাবিনা” বলে আমাদের সকলকে সহজ করে নিয়ে মনোঃমুগ্ধকর একটা সেশন উপহার দিয়ে গেলেন।

সৈয়দ স্যার আমাদের ইংরেজী কবিতা পড়াতেন। উনার অভ্যেস ছিলো পুরো কবিতা ভালোভাবে বুঝিয়ে ২/১টা প্রশ্ন দিয়ে লিখানো। নারু (অসীম) সৈয়দ স্যারের কাছে পড়তো। একদিন কি কাজে যেনো নারুর সাথে স্যারের বাসায় গেলাম, স্যার তখন কিছু ছাত্রকে পড়াচ্ছিলেন, ঘরে ঢুকেই নারুর সাথে সাথে আমিও স্যারকে “আদাব” (আদাবের সঠিক মানে না জানলেও সালামের পরিবর্তে অন্য ধর্মাবলম্বীদের ছোটোবেলা থেকে আদাব বলে আমরা অভ্যস্ত) জানাই। অল্প পরে নারুর কাজ শেষ হলে আমরা চলে আসি। পরদিন কয়েকজন আমাকে বলে, “তুই কালকে স্যারকে সালাম না দিয়ে আদাব দিয়েছিস, স্যার তোকে পাবে”। ভয়ে ভয়ে ছিলাম। স্যার ক্লাসে ঢুকে কবিতা বুঝিয়ে, প্রশ্ন দিয়ে লিখার আদেশ করে আমাকে বললেন, “ওডা আজিয়া ন’ফারিলে তোর খবর আছে”। ভাগ্য ভালো সেদিন আমার উত্তরটাই উনার মনোঃপুত হয়েছিলো। আদাব সংক্রান্ত বিষয়ে উনি কখনোই আমাকে মুখ ফুটে কিছু বলেননি।

মর্নিং শিফটে ছিলেন বাঘা স্যার (ক্ষমা চাইছি, স্যারের আসল নাম এ মুহূর্তে মনে নেই)। উনার চেহারা, চালচলন, গলার আওয়াজের কারনেই সম্ভবত “বাঘা” নামকরণ হয়েছিলো। মিউনিসিটিপাল স্কুলের একছত্র রেকর্ড ভাঙ্গার অভিপ্রায়ে আমরা লড়ে যাচ্ছি, এ মুহূর্তে কিং এর নেতৃত্বে আমাদের টিমের আজম, রনজিত, ফরিদী, নূপুর, আনিস (আমাদের জুনিয়র ছিলো) এর নাম মনে পড়ছে। সেদিন সম্ভবতঃ মিউনিসিটিপাল স্কুলের সাথে ফাইনাল খেলা ছিলো। ক’দিন আগেই পরীক্ষা গেছে। হোস্টেলে আমরা মাঠে নামার প্রস্তুতি হিসেবে ড্রেসআপ করছিলাম। বাঘা স্যার হোস্টেলেই থাকতেন, নিজ রুমের দিকে যাওয়ার সময় আজমকে উদ্দেশ্য করে বললেন, “নজরুইল্লা তুই ভুগোলে আঠাইশ পাইছোস, আইজকা জিতলে তেত্রিশ পাবি”। আজমের ভাগ্য ভালো সে পাশ মার্ক পেয়েছিলো।

এসএসসি পরীক্ষার্থী আমাদের যেদিন বিদায় সম্ভাষণ দেয়া হচ্ছিলো ঠিক সেদিনই একইসাথে আমাদের সকলের প্রিয় দু’জন স্যার সহকারী প্রধান শিক্ষক জনাব সৈয়দ স্যার ও জনাব মোঃ আলী স্যারকেও বিদায় সম্ভাষণ জানানো হয়েছিলো। মনে পড়ে, সৈয়দ স্যার ও মোঃ আলী স্যার আমাদের প্রতিজন এসএসসি পরীক্ষার্থীকে ক্ষনিকের জন্য বুকে আশ্রয় দিয়ে চিরন্তন ভরসা জানিয়েছিলেন। সেদিন স্যারদের অশ্রুভেজা চোখে গুরুর অকৃত্রিম শুভাশীষ দেখেছিলাম। সৈয়দ স্যারের জানাজায় অংশ নেয়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছিলো।

একজোড়া প্যান্ট-সার্টে নিপাটভাঁজ বজায় রেখে নীট এন্ড ক্লীনের প্রতীক ডি এল সাহা স্যার ছিলেন একজন প্রকৃত শিক্ষক। তৎকালীন সময়ে উনার পড়ানো পুরো দেশব্যাপী ব্যাপক প্রশংসিত ছিলো, প্রতীকও মানা হতো স্যারকে। ব্ল্যাকবোর্ড থেকে একহাত দূরে দাঁড়িয়ে চক দিয়ে লিখতেন যেনো পরিধেয় কাপড় নোংরা না হয়। প্রথম পিরিয়ডে অংক পড়াতেন আমাদের, বুঝিয়ে গিলে নিতে বাধ্য করতেন। নাম ঠিক মনে নেই, আর্টসের একজন মেধাবী ছাত্র অন্যান্য সব বিষয়েই ভালো নম্বর পেলেও অংকে ষাটের উপর উঠতে পারতোনা। সম্ভবতঃ ষান্মাসিক পরীক্ষার পর ঐ ছাত্রটিকে স্যারের অধীনে আমাদের ক্লাসে নিয়ে আসা হলো। ছাত্রটি এসএসসি, এইচএসসিতে অংকে খুবই ভালো নম্বর পেয়ে আর্টস থেকে বোর্ডে ষ্ট্যান্ড করেছিলো, শুনেছিলাম সে খুব ভালো অবস্থানে আছে তবে এখন কোথায় জানা নেই।

ডি এল সাহা স্যার লেখাপড়াটাকেই গুরুত্ব দিতেন। তো স্বাধীনতার পর থেকে ফুটবলে মিউনিসিপাল হাই স্কুলের একছত্র আধিপত্য চুরমার করে দিতে আমাদের উপর্যুপরি জয় উনাকেও প্রভাবিত করেছিলো। উনি স্কুলের ওয়ার্কশপ বিল্ডিংযের প্যাসেজওয়ের উপরে (দোতলা) বসে খেলা দেখতেন, সাথে ছেলেপেলেরাও থাকতো। উনি একমনে বা ধ্যানে কাজ করতে পছন্দ করতেন। নিজ ছাত্ররা গত কিছুদিন বেশ ভালো খেলছে, স্যারও খেলা দেখতে দেখতে খেলার ভিতরে ঢুকে যেতেন। সাধারনত উনাকে আমরা রাগতে দেখিনি তবে হঠাৎ হঠাৎ ছেলেদের চেঁচামেচিতে বিরক্ত হয়ে রেগে যেতেন, রেগে গেলেই নাকি চিৎকার করে বলে উঠতেন “নোটক” “নোটক”। আস্তে আস্তে ছেলেপেলেরা রটিয়ে দিলো “নাটক” নাটক”।

এখানে ক্ষমা চেয়ে নেয়া বাঞ্চনীয়, অনেক স্যারের আসল নাম ভুলে মনে গেঁথে আছে ছেলেদের দেয়া কোড নেম।

মোখলেসুর রহমান স্যার, দুস্ট ছেলেরা ওনাকে কেন "দেড় ব্যাটারী" বলত আমি জানি না। তিনি বেশিরভাগ সময় কাবস, জাম্বুরী এসব নিয়ে থাকতেন। মেজাজটা কড়া হলেও দিলটা নরম ছিল। উনি ক্লাস নিতে এলে আমরা ভালো মজা করতাম। শুনেছি উনি কবি নজরুলের সাথে কিছুদিন ছিলেন। এটার প্রভাব প্রায়ই আমাদের চোখে পড়তো। ক্লাসে কেউ বেশি দুষ্টামি করলে তিনি রেগে যেতেন। তার ওয়ার্নিং ছিল কিন্তু কবিতার ছন্দে ছন্দে। “একজনে করে নষ্ট সবে কস্ট পায়, ভাড়ারে আগুন দিলে ঘর পোড়া যায়”। পড়া না পারলেও তার কবিতা ছিল – “চেতরে চেত চেতরে চেতনানন্দ”। স্যার একদিন ক্লাস নিতে গিয়ে স্টেজ থেকে পড়ে গেলেন আর আমাদের কি হাসি। স্যার খেপে গিয়ে আমাদের কয়েকজনকে দিলেন কয়েক ঘা।

সম্ভবতঃ ক্লাস সিক্সে থাকার সময়কার ঘটনা। ছেলেদের বাড়ীর কাজ সংগ্রহ করে স্যারের কাছে জমা দিতে হবে। কোনো কারনে আমি ঐদিন না আসার কারনে কেউ কেউ ঠিকমতো জমা দিতে পারেনি। এই অপরাধে ব্যাটারী স্যার আমাকে দিয়ে তিনটা বেত (বাঁশের কঞ্চি) আনিয়ে একত্রে সেই তিনটা বেতের ঘা আমার পিঠে দিতে দিতে কমন ডাইলোগ ছাড়লেন, "তোরে মারিনাতো শয়তানরে মারি"। সম্ভবত শোয়েব খানকে বলতেন "পোলা ছোডো অইলে কি অইবো পাদে গুরুম।" (শোয়েব খান, পূর্বকোণে ছিলো, গতবছর মৃত্যুবরণ করেছে)।

অমলেন্দু চক্রবর্তী স্যার (পন্ডিত স্যার হিসেবে সমধিক পরিচিত ছিলো উনার), চিরাচরিত একজন বাঙ্গালী পন্ডিত হিসেবেই দেখতাম ওনাকে। সাদা ঢোলা পায়জামা ও সাদা পাঞ্জাবী পরিহিত দেখেছি সর্বদা, থাকতেন আমাদের সন্নিকটস্থ এলাকায়, চলাফেরায় খুবই সাধারন একজন মানুষ ছিলেন। স্কুলের কোনো স্যারের কাছে আলাদা করে কোনোদিন টিউশন করিনি কখনো।

ক্লাস এইটে বৃত্তি পরীক্ষার্থী ৪০/৪২ জনের মধ্যে আমরা বাদে ২২ জন বৃত্তি পেয়েছিলো, স্যারদের হিসেবে এই ৪০/৪২ জন ফাস্ট ডিভিশন পাওয়ার যোগ্য এবং সেইমত পরিচর্যাও থাকতো স্কুলে। খুব মেধাবী বা ভালো ছাত্র না হলেও সব বিষয়ে পাশ করে যেতাম। আগের বছর স্কুল ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হতে হতেও, হতে না পারায় পরের বছর স্কুলে শেষ বছর হিসেবে আমাদের জোশ, মনোনিবেশটা একটু বেশী ছিলো। লেখাপড়া সানসেটে উঠে বসেছিলো। ষান্মাসিক পরীক্ষায় সব বিষয়ে মোটামুটি পাশ করলেও, প্রি-টেষ্টে চারটি বিষয়ে ডাব্বা মেরেছিলাম। প্রথম যে চারটি খাতা স্কুল থেকে দেয়া হয়েছিলো, সেই চারটাতে মাশাল্লাহ প্রাপ্ত নম্বর ২০ থেকে ২৫ এর মধ্যে লাল আলোয় জ্বলজ্বল করছিলো। খাতা এনে লুকিয়ে রেখেছি। ঘরে বা ঘরের টিচারকেও দেখাইনি। আমার বড় ভাইয়েরা এলাকার সাধন বাবুর হোটেলে প্রায়শই সন্ধ্যের পরে বসে আড্ডা দিতেন পন্ডিত স্যারও মাঝেমধ্যে সেখানে চা, নাস্তার জন্য আসতেন। হয়তো বড় ভাইকে চিনতেন বা চিনে নিয়েছিলেন। তো কারো সাথে আলাপের ছলে বড় ভাইয়ের কানে যায় মতো আমার প্রশংসা করে, খেলার কথা উল্লেখ করে “বাছা তুমি পালাবে কোথায়” ভাবনায় চার বিষয়ে ডাব্বা মারা বোমা ছুঁড়ে দিলেন। বড় ভাই টু আম্মা, হাঁকডাক যেনো চোর ধরা পড়েছে, কোথায় লুকিয়েছো? এখনি বের করো। নাক টিপলে দুধ বের হয় অনন্যোপায় বাছা সুবোধ বালকের মতো পারিবারিক কোলাহলে বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ খাতা চারটি বাধ্য হয়ে উপস্থাপন করলাম, গ্রেনেডের বিকট আওয়াজে ঘর প্রকম্পিত হলো। পরে ধরা পড়ার মূল ঘটনা জানতে পেরে স্যারের উপর রাগও হলেও পরবর্তীতে স্যারের ডেকে কথা বলা, লেখাপড়া ঠিকমতো করছি কিনা খোঁজখবর নেয়ার আন্তরিকতায় রাগ পানি হয়ে যায়। টেষ্টে সব বিষয়ে পাশ করি।

এসএসসি পরীক্ষা চলার সময় স্যার প্রতিদিন সন্ধ্যায় বাসায় এসে প্রশ্নপত্র দেখতে চাইতেন যেনো স্কুল ডিউটিতে দেখেনইনি, টুকটাক দু’চার কথা বলতেন, সব লিখতে পেরেছি কিনা জানতে চাইতেন, আম্মা চা বিস্কিট দিতেন, খেয়ে চলে যেতেন। পরীক্ষার প্রতিদিনই বাসায় এসে আমার খোঁজখবর নেয়াটা যেনো উনার বিশেষ দায়িত্ব ছিলো। তবে পরীক্ষার রেজাল্ট শুনে খুশী হয়ে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরাটা এখনো অনুভব করি।

সম্ভবত ক্লাস সিক্সে। জহুরুল হক স্যার ইউক্যালিপটাস গাছ সম্পর্কে বলছিলেন। বিদেশী গাছ, অস্ট্রেলিয়া বা অন্য কোন কোন দেশে দেখা যায় বলছিলেন। ক’দিন আগেই নাসিরাবাদ গার্লস স্কুলে দেখা গাছের সাথে বর্ণনা হুবুহু মিলে যাচ্ছে দেখে উঠে দাঁড়ালাম।
- স্যার ইউক্যালিপটাস গাছ আমি দেখেছি।
- কোথায়? (মোলায়েম কন্ঠে)।
- নাসিরাবাদ গার্লস স্কুলে।
এদিকে আয়, সুবোধ দুইআনা চারআনা চিনেনা বালক পরম বিশ্বাসে স্যারের ডাকে স্যারের কাছে উঠে গেলো। “কাছে আয়” আদর মাখা ডাকে আরো কাছে। বালক হঠাৎ অনুভব করলো কে যেনো তার জুলফি ধরে তাকে উপরের দিকে টেনে তুলছে। বালকের চিৎকার, অতঃপর মুক্তি।

জহুরুল হক স্যারের অভ্যেসগত শাস্তি ছিলো জুলফি ধরে উপরের দিকে টান দেয়া আর পেটের চামড়া ধরে মোচড় দেয়া। সেটাও কপালে জুটেছিলো।

স্কুলের বারান্দায় হঠাৎ দু’জন স্যার বাংলা ভাষার উদ্ভব নিয়ে তর্কে যুদ্ধে নেমে পড়লেন। যুদ্ধের দামামা মাঝেমধ্যে শোরগোল পাকিয়ে চরম আকার ধারন করতো, ছাত্ররা আমরা সেই যুদ্ধ উপভোগ করতাম, চরম পর্যায়ে স্যাররা এসে দুই যোদ্ধাকে দু’পাশে সরিয়ে নিতেন। বিশিষ্ট যোদ্ধা দুজন ছিলেন অমলেন্দু চক্রবর্তী স্যার ও অালী অাকবর স্যার।

অালী অাকবর স্যার খুবই মেধাবী একজন শিক্ষক হলেও কোন ক্লাসে কখন কি পড়াবেন নিজেই জানতেন না বা আমরা জানতাম না। ক্লাস সেভেনে আমাদের ইংরেজী পড়াতেন। বোর্ডে কিছু লিখা থাকলে ক্লাসে ঢুকেই একজনকে ডেকে ডাস্টার হাতে দিয়ে “মুছা” বলাটা উনার অভ্যেস ছিলো। তো একদিন ঢুকলেন, ঢুকেই অসীমকে অভ্যেসবশত বোর্ডের লিখা দেখিয়ে বললেন “মুছা”। অসীম মুছে পরবর্তী আদেশের জন্য দাঁড়িয়ে রইলো, হঠাৎ আরবী একটি আয়াত বলে অসীমকে বোর্ডে লিখার নির্দেশ দিলেন। অন্য ধর্মের ছেলে, আরবী জানা নেই সে কিভাবে লিখবে। অসহায়ের মতো আমাদের এর ওর দিকে তাকাচ্ছে। কতক্ষন পর স্যার বোর্ডে তাকিয়ে দেখেন, অসীম উনার হুকুম তামিল করেনি, মারতে উদ্যত হলেন, দু’একজন সাহস করে চাপাগলায় উ আ করে উঠলেও দু’চার ঘা বসে গেছে ইতোমধ্যে। শেষে কেউ একজনঃ
- স্যার ও আরবী পারেনা।
- কেনো (হুঙ্কার)।
- স্যার ও তো অন্য ধর্মের।
- হারামজাদা আগে বলবিনা?

স্যারের আরেকটা অভ্যেস ছিলো। উনার প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারলে, উনার পড়ানোর সময় ডিস্টার্ব করলে, হইহল্লা করলে সামনে বেঞ্চের এককোনায় গিয়ে হাতের ডাস্টার একপ্রান্তের একজনের গাল বরাবর রেখে ওইপ্রান্তে ছুটে (অনেকটা) যাওয়া। যে গাল সরাতে পেরেছে রক্ষা পেয়েছে নতুবা।

আলী হোসেন স্যার বানিজ্য পড়াতেন, গ্যালারীর নিচের রুমে। দু'জন হুজুর ছিলেন, রুহুল আমিন স্যার ও আবুল খায়ের স্যার। আমি ছিলাম ১৯৭৮ সালের মেট্রিক (এসএসসি) পরীক্ষার্থী। প্রায় ৪৩ বছর, অনেক স্যার ও সহপাঠির নাম ভুলে গেছি, দুঃখিত। তবে মতিন স্যার, বিজয় বাবু স্যার, বড়ুয়া স্যার (উনিই কি রাখাল স্যার?), হাফিজউদ্দিন স্যার, মমতাজ স্যার, এজাজ স্যারদের নাম এখনো মনে আছে। ছাত্র হিসেবে উনাদের সাথেও টুকটাক স্মৃতি আছে।

- দেওয়ান মাবুদ আহমেদ

08/07/2021

স্কুল ফেল বালক
[শোয়েব]
[এস এস সি ব্যাচ'৯৭।]

পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত প্রাইমারি স্কুলে পাশ মার্ক ছিলো ৫০। কখনো ফেল করিনি। এটাই আমার স্কুল জীবনের ২য় সেরা অর্জন। একটানা এভাবে ফেল না করে থাকা। কারন অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত আমি কোনো না কোন বিষয়ে প্রতিনিয়তই ফেল করতাম।

ষষ্ঠ শ্রেনী তে কলেজিয়েটে প্রথমবার হোঁচোঠ খেলাম। অংকে ফেল। ২৮ পেলাম। মাথায় রিতিমতো আকাশের মত কি যেন একটা ভেংগে পড়লো। কারন অন্যগুলার চেয়ে এটাই একটু ভাল পারতাম। তো খাতা খুলে দেখি, দারি কমার যথাযথ ব্যাবহার না হওয়া, উপযুক্ত স্থানে সমান চিনহ না পড়া, উত্তর না লেখা, এরকম বিবিধ কারনে প্রায় প্রতিটি অংকে ০ ১ ২ করে করে আমি ২৮ এ পোঁছাই। বাসায় তো বলা যাবেনা, তাই চিন্তা করতে করতে খাওয়ার টেবিলে আব্বু যখন বলল

খাতা দিসে?

আমি সাথে সাথে হা দিসেতো, ধর্ম খাতা, ৬০ পাইসি, দেখাবো? আব্বু তখন, না থাক। আমি জানি কখনোই উনি এটা দেখবেন না।

তো ওইদিন রাতে কোনোরকমে বাবার কাছ থেকে দূরে দূরে থেকে পার করলাম। পরেরদিন আমার এক বন্ধুর খাতা আমি দেখতে চাইলাম। দেখলাম ও ৪০ পাইসে কিন্তু ভিতরে যোগ করলে ২৭ হয়। আমি বল্লাম কেম্নে সম্ভব, ও বলল স্যার কাছে পড়ে, সব সম্ভব। তো অামি আর দেরি না করে আমার বাম পাসের ২ তা কেটে ডান পাসে নিয়ে আসলাম। ২৮ তখন ৮২ হয়ে গেল। বাসায় এসে আমার সহজ সরল আম্মুকে দেখালাম, আম্মু উপরে নাম্বার দেখে ছেড়ে দিলো। পরে খাতা ও জমা দেইনি র report card নিজেই সাইন করে আপাতত এই যাত্রায় রক্ষা।

এরপর ৭ম শ্রেণী, এবার অংকে ভালই পাইসি কিন্তু বিজ্ঞানে ফেল। ৩০ পাইসি। আগের বুদ্ধি ও কাজে আসবেনা কারন ৩ কে ডান পাশে আনতে পারছিনা। তবে আমার অই বন্ধু কাজে লেগে গেলো। ও পাশ করেছিল, ওর খাতাই দুইদিনের জন্যে বাসায় নিয়ে গেলাম, সাথে কেচি, টেপ এগুলো রাখলাম, যদি ফ্রন্ট পেজ টাকে কাজে লাগানো যায়, ব্যাগ এই থাকলো খাতা এবং সবকিছু, কেউ দেখতে চাইলো না। বিজ্ঞানের তখনো এত ডিমান্ড হয়ে উঠেনি অংক আর ইংলিশের মত।

এরপর আমি অংকে ও পাশ এবং বিজ্ঞানে ও। কিন্তু এবার কৃষি তে ফেল। আমার আর তখন মাথাই কাজ করতেসিলনা। মনে মনে ভাব্লাম আমিই ঠিক আসি কিন্তু আমার ভাগ্য টাই মনে হয় খারাপ। হুজুর, দোআ, তাবিজ এসবের কথাই মনে হচ্ছিলো বারবার। কোনো একটার হয়তো অভাব ছিল। পরে সব ভেবেচিন্তে বাসায় এসে আম্মুকে সব খুলে বললাম। আমার মা ও ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলনা কোথা থেকে মাইর শুরু করবে এবং কোনটার মাইর আগে দিবে।অংক,বিজ্ঞান,না এখন আবার বলতেসে কৃষি। যাই হোক কঠিন এক সময় পার করে পরে ফেল কিভাবে ঠেকানো যায় সেই চিন্তায় মনোনিবেশ করলাম। কিছু টা পরিশ্রমি হওয়ার আপ্রান চেষ্টা করতে লাগলাম।

এভাবে ই একদিন নৈবৃত্তিক নামক এক দরবেশ এসে আমার কাজ অনেক সহজ করে দিলো। একদমি চাপ নিতাম্না আর ফেল ও করতাম না।

Photos from Chittagong Collegiate School [C.C.S] - Memories's post 30/06/2021

Our heartfelt congratulations go to our alumni Yousuf Munna for receiving the prestigious 'Diana Award 2021' in recognition of his creative platform 'Reflective Teens.' We are all proud of you and wish you good luck for a bright and prosperous future!

28/06/2021

# Truth Shall Prevail #
Best part of Life. 🖤

Credit: Artomicus

Photos from Chittagong Collegiate School [C.C.S] - Memories's post 17/06/2021

সালটা ২০১৩ (৫ম থেকে ১০ম শ্রেণী)!

প্রমা (জুন,২০১৪) থেকে সংগৃহীত।

09/06/2021

02/06/2021

বাংলাদেশের সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ জায়গা নিঃসন্দেহে চিটাগাং

বাংলাদেশের শতকরা ৯০ ভাগ গায়ক, লেখক, চিত্রকার, সুরকার উঠে এসেছে এই এলাকা থেকে

আমি যতবারই চিটাগাং যাই, মনটাই ফ্রেশ হয়ে যায়

খয়েরী পাহাড়, নীল সমুদ্র আর সবুজে ঘেরা একটা চমৎকার এটা শহর

এখান থেকে ক্রিয়েটিভ মানুষ উঠে আসবে না তো কোথা থেকে আসবে

দেশের বড় বড় ব্যবসায়ীরা চিটাগাং এর... এদেশের বেশীরভাগ নিজস্ব খেলাগুলোর উদ্ভাবনও হয়েছে চিটাগাং থেকেই (জব্বারের বলি খেলা, নৌকা বাইচ)

বিগ স্ক্রিনের শাবানা থেকে টিভি স্ক্রিনের আলি জাকের... বা স্ক্রিনের বাইরে রেম্পের নোবেল উফফ নাম বলে শেষ করা যাবে না

আন্তর্জাতিক গ্র্যান্ডমাস্টার নিয়াজ মোর্শেদ...জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক আশীষ ভদ্র... সে যুগের কুমার বিশ্বজিৎ থেকে শুরু করে পার্থ বড়ুয়া হয়ে আইয়ুব বাচ্চু, জেমস সবাই চিটাগাং এর প্রোডাক্ট

আসলেই নাম বলা শুরু করলে আজ লেখা শেষ হবে না

যে সকল বড় মনের মানুষেরা অমর হয়ে আছে তাদের বেশিরভাগই চিটাগাং এর মাটিতে অমর হয়ে আছেন ... শুধু বায়েজিদ বোস্তামির কথাই ধরি 😑 মা চেয়েছে পানি... সেই পানির গ্লাস ধরে সারারাত দাঁড়িয়ে থাকার জন্য কলিজা লাগে

আরে ভালবাসার কারণে বিমান ছিনতাই এর ঘটনাও ঘটিয়েছে চিটাগাং এরই এক প্রেমিক বান্দা

প্রীতিলতা সেন... আহমেদ ছফা...সূর্যসেন... ড. মোহাম্মদ ইউনুস... উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ...তামিম ইকবাল... আচ্ছা তামিম থাউক, ও যেহেতু রেস্টে আছে রেস্টেই থাক

না সিরিয়াসলি, আমি প্রথম যেদিন চিটাগাং যেয়ে মুগ্ধ হয়েছি সেদিন থেকে খোঁজা শুরু করেছি চিটাগাং এর বিখ্যাত মানুষদের... খুঁজতে যেয়ে দেখি চিটাগাং এর বাইরে ক্রিয়েটিভ মানুষের সংখ্যা আসলেই কম

আমি চিটাগাং এর গুণগান গাইছি কারণ চিটাগাং এর মেয়র আমাকে টাকা দিবে সেই কারণে না... আসলেই মন থেকে ভালো লেগে গেছে এই শহরটাকে

আমরা ঢাকার ছেলে মেয়েরা ক্লাস ফাঁকি দিয়ে যেতাম ময়লা পার্কে... আর তারা যায় পতেঙ্গার পানিতে বা পাহাড়ের চূড়ায় পা ঝুলিয়ে বসে থাকতে

ক্রিয়েটিভ হবে না কেমনে তারা?

পর্তুগীজরা বুঝেই এই শহর সেই ১৫৩৭ সালেই দখল করতে এসেছিল

আর আমরা বুঝলাম না

প্রতিটা অভিভাবকেরই উচিত তাদের সন্তানদের কিছু দিনের জন্য হলেও চিটাগাং এর কোন বোর্ডিং স্কুলে রেখে আসা

একটু থেকে আসুক ক্রিয়েটিভ এনভায়েরমেন্টে

খুলে আসুক মাথা

দে স্কুল ফাঁকি ইচ্ছে হলে... হোমওয়ার্ক কর পাহাড়ি গান শুনতে শুনতে... হোমওয়ার্ক ফেলে ইচ্ছে হলে মহেশখালীর মিষ্টি পান চিবুতে চিবুতে পা ডুবিয়ে বসে থাক পতেঙ্গায়... রাঙামাটির হ্রদ দেখে আয়... খাগড়াছড়ির তৈদুছড়া ঝর্ণা, রিসাং ঝর্ণায় ডুব দে যত ইচ্ছে... ভুলিসনা যেতে দেবতার পুকুর বা, নিউজিল্যান্ড পাড়ায়

এই ঢাকা শহরে দালান কোঠার ভিড়ে তারা ব্রড কিছু চিন্তাই করতে পারছে না

এখানে যে মানুষটার সাথে মিশছে তার কাছ থেকেও যে ব্রডনেস শিখবে তারও উপায় নেই... সেই মানুষটাও তো দিন শেষে বাসায় যেয়ে ঘুড়ি উড়ায় কম্পিউটারে, শেখাবে কি?

খুব বন্ধ হয়ে আসছে দম এই বাণিজ্যিক ঢাকায়

চোখের সামনে দেখছি বেড়ে উঠছে মাথা ফাঁকা একের পর এক জেনারেশান

এদেরই বা কি দোষ?

Arif R Hossain

28/05/2021

জেবুন্নেছা ম্যাডাম আসতেছে।
#দৌড়

ছবিঃ Roktim Nath

02/05/2021

'প্রেম শুরু হয় আবেগিয় ভাবে, শেষ হয় গাণিতিক ভাবে'

- দার্শনিক এবং গানিতিক প্রেমবিশেষজ্ঞ জনাব মিজানুর রহমান স্যার

30/04/2021

বাংলাকে ভালোবাসতে শিখিয়েছিলেন একজন মানুষ। এরপর অকালে চলে গেছেন আমাদের ছেড়ে। আল্লাহ ওনাকে জান্নাত নসিব করুক।

এসএসসি (২০১৩ ব্যাচ) এর এক ছাত্রের ডায়রিতে এই লেখাটা লেখার ১২ দিন পর ১লা মে মারা যান নাজনীন ম্যাডাম।

আজ পহেলা মে....

নাজনীন ম্যাডাম ভালো থাকুন....
আবছার স্যার,আপনিও ভালো থাকুন।
প্রিয় কলেজিয়েটের প্রত্যেক স্যার ম্যাডাম কর্মচারি,সবাই ভালো আর সুরক্ষিত থাকুক !

#লাল_নীল_সবুজ_কলম

Photos from Chittagong Collegiate School [C.C.S] - Memories's post 29/04/2021

(কলেজিয়েট ভাইদের নিকট একটি সাহায্যের আবেদন একজন কলেজিয়েট ভাইয়ের জীবনের জন্য)
আসসালামু আলাইকুম। আমি মুসতাবির শামীম Mustabir Shamim । চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের ১৯ ব্যাচের একজন ছাত্র। বর্তমানে আমি সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজে বিজ্ঞান শাখায় অধ্যয়নরত আছি। আমি বিগত ফেব্রুয়ারি মাস যাবত পরিপাকতন্ত্র সংক্রান্ত জটিলতায় ভুগছি। ইতোমধ্যেই আমি বিভিন্ন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হই। সাময়িক স্বস্তি পেলেও আমি পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা পেতে ব্যর্থ হই। যার ফলে আমার রোগ অশনাক্তই রয়ে গেছে। চিকিৎসা, ঔষধ বাবদ আমার মা বাবার প্রচুর অর্থ ব্যয় হয় যার ফলে তাঁদের পক্ষে আর চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আপনাদের মধ্যে যদি কোনো সহৃদয় ব্যক্তি আর্থিক সহায়তা করতে পারেন, চির কৃতজ্ঞ থাকবো।
বিকাশঃ 01612985267
নগদঃ 01622978700
ব্যাংক একাউন্ট নাম্বারঃ SARMIN AKTER A/C: 4101-695451-300

08/04/2021

আমাদের বোরহান স্যার কিছুক্ষণ আগে ইন্তেকাল করেছেন,ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন।

যতটুক জানতে পারলাম,স্যার এর লাশ সার্জিস্কোপে আছে।জানাজা বা মৃত্যুর কারন জানতে পারি নাই এখনো।😢(জানাজার বিস্তারিত জানতে পারলে পোস্ট করবো,ইন শা আল্লাহ)

তথ্য : Mohammad Saiful Islam

04/02/2021

#আসুন, #সাইমুমের #পাশে #দাঁড়াই~

সাইমুম ইফতেখারকে আমরা অনেকেই চিনি। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রিয়মুখ। ২০১৫ সাল থেকে সে ক্যানসার আক্রান্ত। ২০১৬ সালে অপারেশন করে তার পায়ে কৃত্রিম হাঁটু বসানো হয়। ক্রাচ হাতে গত পাঁচ বছর ধরে সে যুদ্ধ করে এসেছে। ভেলোরের হাসপাতালে হাসতে হাসতে কেমোথেরাপি দিত সে। হসপিটাল বেড থেকে সেই মুহূর্তের সেলফিও দিত ফেসবুকে। এমনই হার না মানা সাইমুম। প্রতি বছর দুইবার করে ভারতে গিয়ে ফলোআপ করে এসেছে। এই লড়াইয়ে সে পড়াশোনাও ছাড়েনি। কেমো দিয়ে এসে কয়েকদিনের মাথায় পরীক্ষার টেবিলেও বসেছে। ক্যানসারের কারণে নিজের ব্যাচ থেকে ছিটকে পড়লেও এমন অপ্রতিরোধ্য মনোবলের সাইমুম অনার্স ফাইনাল ইয়ারে দেখায় অভাবনীয় সাফল্য, জার্নালিজম ডিপার্টমেন্টে ফার্স্ট ক্লাস সেকেন্ড। একই সময়ে উর্দু-হিন্দি থেকে দারুণ দারুণ অনুবাদ, গল্প-কবিতা লিখে গেছে সে। একজন যোদ্ধা, একজন ফাইটার হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছিল সাইমুম।

ক্যানসারকে হার মানিয়ে ক্রাচ নিয়েই চাকরি জীবনে প্রবেশের অপেক্ষায় ছিল সে। কিন্তু করোনা মহামারী তাকে আবার নতুন লড়াইয়ে ফেলে দিল। নয়তো, যে জীবন ফড়িংয়ের দোয়েলের, মানুষের সাথে তার হয় নাকো দেখা-জীবনানন্দের এ লাইন সত্যি হতে যাবে কেন। কী দুর্ভাগ্য, করোনার কারণে তার রেগুলার চেকআপে ব্যাঘাত ঘটে। যে দুঃসহ পরিস্থিতি আমরা গত এক বছর পার করে এসেছি, সেখানে আটকে পড়ে সাইমুম, সেইসঙ্গে তার স্বপ্নও। নিজেও করোনা আক্রান্ত হয় সে। কোন ফাঁকে যে শরীরের আরেক অংশ ফুসফুসে ক্যানসারের টিউমার ছড়িয়ে পড়েছে সে নিজেও জানে না। যখন জানতে পারল অনেক দেরি হয়ে গেছে। এর মধ্যে ভারতে ট্রিটমেন্টের জন্য যেতেও তার দেরি হয়ে গেছে, সেখানে লকডাউনের কারণে। মা-বাবাকে নিয়ে সাইমুম এখন চেন্নাইয়ের এপোলো হাসপাতালের ক্যান্সার সেন্টারে। জীবন-মরণ সন্ধিক্ষণে। পরপর দুইটা বড় অপারেশন করা লাগবে। একটা পায়ে, আরেকটা ফুসফুসে। হয়তো তাকে একটা ফুসফুস নিয়েই বেঁচে থাকতে হবে আজীবন, হয়তো এক পায়ের ওপর ভর করেই তাকে হাঁটতে হবে তাকে। সেটাও আপনাদের উদাত্ত সহায়তা পেলে। কারণ, এ দুই অপারেশনসহ বাকি ট্রিটমেন্টের জন্য সব মিলিয়ে দরকার অন্তত ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকার মতো। শুরুতেও আপনাদের অনেকের সহায়তায় সে লড়াই করে এতদূর এসেছিল। ফলে এবার কোনোভাবেই সে রাজি হচ্ছিল না এই ফান্ড কালেকশানের। কিন্তু পরিস্থিতি এখন এমন, এ ছাড়া আর উপায় নেই। ইতিমধ্যে গত কয়েক বছরে তার চিকিৎসা বাবদ ২০ লাখ টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। এ মুহূর্তে আবার ক্যানসার, আবার অপারেশন, আবার বড় অংকের টাকা।

আপনারা এগিয়ে না আসলে আমরা হয়তো সাইমুমের সেই অমলিন হাসিটা বেশিদিন আর দেখব না, কাটাপাহাড় ধরে ক্রাচ নিয়েও হাঁটতে দেখব না সাইমুমকে, নাজিম হিকমতের কবিতা আওড়াতেও দেখব না তাকে, শাটলে দেখব না বন্ধুদের সঙ্গে গানে সুর মেলাতে, ক্র‍্যাচ হাতেই বৃষ্টিতে ভিজতে দেখব না, সমাজ বিজ্ঞানের ঝুপড়িতে আড্ডা থেকেও চিরতরে হারিয়ে যাবে সে। সবাই এগিয়ে আসুন। এমন মেধাবী, সৃজনশীল, প্রাণবন্ত উজ্জ্বল তারুণ্যকে আমাদের মাঝ থেকে হারাতে না দিই। এ মুহূর্তে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় সব কিছুই বন্ধ, ফলে আগের মতো ফান্ড কালেকশনের সুযোগও নেই। ফেসবুকের এই পোস্ট ছড়িয়ে দিন। শেয়ার দিন। যে যেভাবে পারেন হাত বাড়িয়ে দিন, অন্যদেরও আহ্বান করুন। যেভাবে সহায়তা পাঠাবেন-

বিকাশ
মিজান ভাই (01814439305)
আরিফ (01730355197)
ব্যাংক একাউন্ট
MD. MIZANUR RAHAMAN
A/C No. 18127637001
Standard Chartered Bank
Agrabad Branch

14/01/2021

জামাল স্যারের আদরই হলো মাইর,প্রতিদিন ক্লাস শুরুর সময় ক্যাপ্টেনকে গাছের ডাল ভেঙ্গে আনতে হতো আর তিনি হেসে হেসে সবার আগেইক্যাপ্টেনকেই মাইর দিয়ে আদরের সুচনা করতেন।

- Alif bin sufian

Photos from Chittagong Collegiate School [C.C.S] - Memories's post 09/01/2021

সিরাজ স্যার কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব নেওয়ার পর আমাদের সবার প্রিয় শ্রদ্ধেয় Aziz Uddin স্যার তার তাকে অভিনন্দন জানান।
স্যারের কমেন্টের কথাগুলা এত বেশী হৃদয় ছুয়ে গেছে যে শেয়ার না করে পারলাম না৷
স্যারের কমেন্টের কথাগুলো অনুসরণ করতে পারলে সত্যিই চারপাশটা অন্যরকম হতো!

ভাল থাকবেন আজিজ স্যার। আল্লাহ আপনাকে সবসময় সুস্থ সুন্দর রাখুক সবসময়
অভিনন্দন সিরাজ স্যার৷ আশা করি অর্পিত দায়িত্ব সুষ্টুভাবে পালন করবেন৷

- আহসানুল ইমন

09/01/2021

চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্বগ্রহণ করায় আমাদের সবার প্রিয় জনাব সিরাজুল ইসলাম স্যারকে জানাই অনেক আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । আশা করি তিনি আমাদের স্কুলের অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখবেন। একই সাথে সাবেক প্রধান শিক্ষক দেবব্রত স্যারকে চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক উপপরিচালকের কার্যালয়ে বিদ্যালয় পরিদর্শক / উপপরিচালক (অ. দ.) পদে বদলি করায় অনেক অভিনন্দন।

07/01/2021

"হাড্ডি আমার বাকি সব আপনার"
- জনৈক অভিভাবক

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ Tawhidul Haque Roni

02/01/2021

© Mustabir Shamim

02/01/2021

Credit: Mustabir Shamim

24/12/2020

কালেরকন্ঠ পত্রিকার প্রথম দিককার একটা সংখ্যায় খাস্তগীরের প্রথম বার্ষিক ম্যাগাজিনের একটা ছবি ছিলো। সেখানে লেখা ছিলো, "1836 সালে চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল প্রতিষ্ঠা হইবার পর থেকে এতদঞ্চলের শিক্ষিত যুবকদের উপযোগী শিক্ষিতা বধূর প্রয়োজনীয়তা অনুভব হইতে থাকে। ইহার ফলশ্রুতিতে 19... সালে খাস্তগীর স্কুলের প্রতিষ্ঠা হয়।"
#ফানফ্যাক্ট #সত্যিহইলেওহইতেপারে
তথ্য প্রদানেঃ শাহ ফাহিম আহমেদ ফয়সাল

23/12/2020

প্রিয় কলেজিয়েট,
তোমাকে ১৮৪'তম জন্মদিনের শুভেচ্ছা। ❤️

Photos from Chittagong Collegiate School [C.C.S] - Memories's post 16/12/2020

যুদ্ধ যখন বাঁধলো দেশে
ছিলাম শিশুর মতো,
এখন আমি মায়ের মুখে
গল্প শুনি কতো।

মুক্তিসেনা যুদ্ধ করে
জীবন বাজি রেখে
শত্রুসেনা কাঁপতে থাকে
এদের সাহস দেখে।

মা তো বলে যুদ্ধ চলে
দীর্ঘ ন'মাস ধরে,
ডিসেম্বরের ঠিক ষোলতে
দেশটা স্বাধীন করে।

মায়ের মুখের গল্প শুনে
কত্তো ভালো লাগে,
মনের ভেতর যুদ্ধে যাওয়ার
ইচ্ছেটা আজ জাগে।

- গল্প শুনি কত
চিত্তরঞ্জন সাহা চিতু

10/10/2020

হাই স্পিডে শুডিয়াম-ক্লুরাইট মিশ্রিত পানির উৎপাদন কে আটকায় আর 🤕🤕

ছবি কৃতজ্ঞতা: Muntasir

09/10/2020

কিছু মনে পরে?

আপনাদের প্রিয় ছবি/ গল্প/ স্মৃতিগুলো শেয়ার করুন আমাদের ইনবক্সে। আমরা ছড়িয়ে দিবো সবার কাছে।
স্মৃতিগুলো, গল্পগুলো কোথাও না কোথাও চিরদিন যেন ধরে রাখা যায় সে জন্যেই এই প্রচেষ্টা। পুরনো পোস্টগুলো পড়ে এক প্রজন্মের গল্প অন্য প্রজন্ম জানতে পারবে।

ছবি কৃতজ্ঞতা: Zahed

07/10/2020

এইচএসসি পরীক্ষায় এবার প্রথমবারের মতো কলেজিয়েট স্কুল ফার্স্ট! 😃😀

-Tayen Ahmed

04/10/2020

প্রথম ঘন্টা পরলে ওয়াশরুমে চলে আসিছ :D

02/09/2020

'প্রেম শুরু হয় আবেগিয় ভাবে, শেষ হয় গাণিতিক ভাবে'
- দার্শনিক ও প্রেমবিশেষজ্ঞ মিজানুর রহমান

30/07/2020

-গরু নিছেন স্যার??
-হ্যা
-কত স্যার
-110000/-,এখানে দাম বেশি তো ওই জন্য বাড়ি থেকে আনাইছি ❤️

অনেকদিন পর দেখা স্যার এর সাথে💘

- Saidur Rahman SaZid

29/07/2020

হাড্ডি আমার, ছাল-মাংস আপনার 💀💀
#লেমাইর১০১

post: steve rogers

22/07/2020

ছবি: Avisheak Chowdhury

21/07/2020

২১-২৬ জুলাই পর্যন্ত চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের অনলাইন ক্লাসের রুটিন। রুটিনে দেওয়া ফেসবুক পেইজ এবং ইউটিউব চ্যানেলে অনলাইন ক্লাস নেওয়া হবে।

14/07/2020

চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের অনলাইন ক্লাসের রুটিন

13/07/2020

আমাদের আজকের উদ্যোক্তা কলেজিয়েট'০৮ ব্যাচের Tanveer Ahmed ভাই।
ওনার লিখাটাই সরাসরি তুলে ধরছি এখানে।

Porte Chai is Bangladesh’s first-ever academic & professional skill-sharing platform for university & medical students.
You’ll get help for all educational solutions, one-to-one learning opportunities here. Search, Call & Learn- just three small steps would help you to solve the difficulties & achieve your goal.
Here we connect mentor & learners. Mentor can earn money by helping learners.
Btw learners can be mentor here. So join the community & help each other’s.
ওনার পেইজের লিংক: shorturl.at/mJRVZ

আপনারো যদি এমন কোন প্রজেক্ট থাকতে আমাদের জানাতে পারেন। আমরা ফ্রি তে সব উদ্যোক্তা কলেজিয়েটসদের প্রোমোট করছি।


Want your school to be the top-listed School/college in Chittagong?

Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

"সবসময় প্রথম স্থান ধরে রাখতে হবে কথা নেই; এবার একটু খাস্তগীরকে চান্স দিয়েছি"
এক ঘন্টার ঘন্টা পুরলে ওয়াশরুমে চলে আসিছ :D
কলেজিয়েট মানেই আলগা ভাব। 😎😎
batch 16
batch 2015

Location

Category

Telephone

Website

Address


Ice Factory Road
Chittagong
4200

Opening Hours

Monday 07:00 - 16:30
Tuesday 07:00 - 16:30
Wednesday 07:00 - 16:30
Thursday 19:00 - 14:30
Saturday 07:00 - 16:30
Sunday 07:00 - 16:30
Other High Schools in Chittagong (show all)
CHITTAGONG COLLEGIATE SCHOOL CHITTAGONG COLLEGIATE SCHOOL
Chittagong Collegiate School, Ice Factory Road, Chattogram
Chittagong, 4000

Thousand bodies - one soul Thousand lives - one goal... Long Live Chittagong Collegiate School. Alum

Noubahini School & College, Chattogram Noubahini School & College, Chattogram
Sailors Colony 1, CEPZ, Bandar Thana
Chittagong

Noubahini School & College, Chattogram নৌবাহিনী স্কুল ও কলেজ, ?

Bangladesh Bank Colony High School (Agrabad,Chittagong) Bangladesh Bank Colony High School (Agrabad,Chittagong)
Bangladesh Bank Colony, Agrabad
Chittagong, 4100

UnOfficial page.. Bangladesh Bank Colony High School....

Sunshine Grammar School Sunshine Grammar School
House # 11, Road # 1, Nasirabad H/S
Chittagong, 4000

Sunshine Grammar School, established in 1985, is the first international school in Chattogram.

Alumni of CPA High School, Chittagong Alumni of CPA High School, Chittagong
Chittagong Port Authority, P. O. Bandar
Chittagong, 4100

Port Authority High School, Chittagong, (earlier Port Trust High School) is a renowned prestigious e

Chittagong Steel Mills High School Chittagong Steel Mills High School
KEPZ Road
Chittagong, 4204

Welcome to the official page of Chittagong Steel Mills High School.

Garibe Newaz High School Garibe Newaz High School
Chittagong

This is the Official Page of Garibe Newaz High School. It is the best school of the HALISHAHAR . It

Victory Model High School Victory Model High School
Victory Model High School, Pahartali
Chittagong, 4207

All students and ex students of Victory Model High School are requested to share their school life a

Meherun Nessa Faiz Online School Meherun Nessa Faiz Online School
Chawkbazer
Chittagong, 4203

this is educational page...

European Grammar School - National Curriculum European Grammar School - National Curriculum
House #45, Road #04, O. R Nizam Road R/A
Chittagong, 4203

Welcome to EUROPEAN GRAMMAR SCHOOL - National Curriculum (English Version). It is an English Medium

বিসিএসআইআর ল্যাবরেটরি উচ্চ বিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিসিএসআইআর ল্যাবরেটরি উচ্চ বিদ্যালয়, চট্টগ্রাম
Mubarak Road (Opposite Of BRTA), Chittagong Cantonment, Chittagong-4220
Chittagong

School Code: 3229, EIIN No: 104435

Gomdandi Pilot Model High School Vocational Department Gomdandi Pilot Model High School Vocational Department
Haola DC Road, Boalkhali Pouroshava, Chattogram
Chittagong, 4366

This is the educational Institute