South Asian School

South Asian School

Comments

This is a significant achievement for us. Congratulations to those who got A+ grades from our school and good luck to those who passed. Thank you to all of the student parents who have put their faith in us. I wish all of the students a prosperous future.

Congrats! Keep believing in yourself and work hard; more achievements are yet to come!

Today, our students were delighted with a class party program. The vibe was cheerful, and everyone was having a great time.

শৈশবের সেই আনন্দে ভরা দিন যা স্মৃতির মণিকোঠায় আজও অমলিন হয়ে আছে। 'দেয়ালিকা' যার মাধ্যমে স্টুডেন্টদের মধ্যকার সৃজনশীলতার প্রকাশ পায়। সেই জন্য সাউথ এশিয়ান স্কুল স্টুডেন্টদের সৃজনশীলতা বাড়াতে আয়োজন করেছে "দেয়ালিকা" অনুষ্ঠান। রং তুলির ছোঁয়ায় কিংবা কলমের আঁচড়ে মনের ক্যানভাসে সাজানো সৃজনশীলতা প্রকাশ হোক সকল স্টুডেন্টদের।

Students are encouraged at our school to participate in extracurricular activities as well as their studies. We encourage independence in all of our students by teaching them a diverse range of skills. Admit your child to our school so that they may learn while also gaining knowledge in a variety of areas.

শহরে এত এত স্কুল থাকতে আপনার সন্তানের জন্য South Asian School কেন ❓❓❓

৷৷৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷ কারণ ৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷

সাউথ এশিয়ান স্কুলের অনন্য বৈশিষ্ট্যসূমহ:
✅ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মাল্টি মিডিয়া ক্লাসরুম
✅ কোনো শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট পড়তে হয় না
✅ মাল্টিমিডিয়া ও স্মার্ট বোর্ডের মাধ্যমে পাঠদানসহ অনলাইন ক্লাসের
সুবিধা
✅ ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত ১০:১
✅ ছুটির পর দূর্বল শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা কেয়ার এর ব্যবস্থা
✅ BNCC, স্কাউটিং ও খেলাধুলায় অংশগ্রহণের সুযোগ
✅ দেশ সেরা শিক্ষকদের মাধ্যমে Online এ নিজস্ব সিস্টেম এর মাধ্যমে
পাঠদান
✅ আধুনিক ও নান্দনিক পাঠদান পদ্ধতি ও পাঠ পরিকল্পনা
✅ প্রতি সেকশনে শিক্ষার্থী সংখ্যা ৪০
🟢 অভিজ্ঞ ও নিবেদিত শিক্ষকমণ্ডলী
🟢 একাডেমিক ক্যালেন্ডার ও সৃজনশীল পদ্ধতির যথাযথ অনুসরণ
🟢 ক্লাসে আধুনিক শিক্ষা উপকরণ ব্যবহার
🟢 নিয়মিত Online এবং Offline পরীক্ষার মাধ্যমে মূল্যায়ন
🟢 গাইড ও শ্রেণি শিক্ষকের নিবিড় পরিচর্যা
🟢 সমৃদ্ধ লাইব্রেরি
🟢 নিয়মিত অভিভাবক সভা

ক্লাসরুম সুবিধাসমূহ:
👉 শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সর্বোচ্চ ৫০ জন ছাত্র-ছাত্রীর স্যান্ডার্ড ক্লাসরুম
👉 ক্লাসরুমে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, স্মার্টবোর্ডসহ আধুনিক শিক্ষা
উপকরণ ব্যবহার
👉 স্পেশাল মোটিভেশন ক্লাস
👉 ক্লাসে অপেক্ষাকৃত দুর্বল শিক্ষার্থীদের শনাক্ত করে স্পেশাল কেয়ারে
এগিয়ে নেয়া হয়
👉 ছাত্রীদের জন্য স্বতন্ত্র সেকশনে ক্লাস এর ব্যবস্থা

অন্যান্য সুবিধাসমূহ:
🔰 ফিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে উপস্থিতি নিশ্চিতকরণ
🔰 কম্পিউটার ল্যাব 🖥, ইন্টারনেট ও স্মার্ট ক্লাসরুম ব্যবহারের সুবিধা
🔰 মেধাবী, অদম্য ও অস্বচ্ছল পরিবারের সন্তানদের জন্য স্কলারশিপ
সুবিধা
🔰 অভিবাবক এবং শিক্ষার্থীদের যাবতীয় সুযোগ সুবিধা সহ অ্যাপস

কো-কারিকুলার সুবিধা:
লেখাপড়ার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ ও ভবিষ্যত ক্যারিয়ার গঠনে রয়েছে সুনিয়ন্ত্রিত কো-কারিকুলার সুবিধাসমূহ। এসবের অধিকাংশ বাস্তবায়িত হয় সাউথ এশিয়ান স্কুল কালচারাল একাডেমির মাধ্যমে।

🔴 নাচ, গান, অঙ্কন ও অভিনয় বিষয়ে পারদর্শী করে তোলা
🔴 ডিবেট ক্লাসের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ গ্রহণ
🔴 স্কাউট ও রোভারিং ও BNCC কার্যক্রমে অংশগ্রহণ
🔴 কম্পিউটার ট্রেনিং 💻 এবং Spoken English কোর্স
🔴 ল্যাঙ্গুয়েজ, আবৃত্তি, বিজ্ঞান ক্লাবে অংশগ্রহণের সুযোগ
🔴 নৈতিক শিক্ষা ও পবিত্র কোরআন শিক্ষার জন্য রয়েছে কোরআন
প্রশিক্ষণ

ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য জানতে ফোন করুন:
☎ 01647479332, 01647479334

অনলাইন এডমিশন ফরম:
https://sasctg.com/Online_Admission.html

Our school has skilled teachers for various subjects. We always strive to provide top-notch education to all students. May all students build a bright future. For know more come to our School.

To know more,
Visit: 77/A, West Side of Gulzar Tower, Chatteswari Road, Chowkbazar.
Or call: 01647479334, 01647479338.

Football fever has already started.

Predict and comment below who will be the first in the journey.
Also, comment your favorite team's name!

বিশ্ব শিশু দিবসে আমাদের অঙ্গিকার হোক প্রত্যেক শিশুর মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করে সুশিক্ষা নিশ্চিত করা। সুস্থ পরিবেশে মৌলিক অধিকার নিশ্চিতে বেড়ে উঠুক সকল শিশু। সকল শিশুকে বিশ্ব শিশু দিবসের শুভেচ্ছা।

Study Tour -2022
(South Asian School to Rangamati)
Education should be enjoyed at every level in life. Mastering your own learning skills will naturally lead to enjoyment and confidence in that learning. We educate every student in ways that are critical to success in life.

To know more,
Visit: 77/A, West Side of Gulzar Tower, Chatteswari Road, Chowkbazar.
Or call: 01647479334, 01647479338.

South Asian School - এ প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের যত্ন সহকারে পড়ানো হয়।

আমাদের শিক্ষার্থী ফারহানা আক্তার প্রীতির অভিভাবক পারভীন আক্তার-এর সন্তানকে আমাদের স্কুলে পড়ানোর বিষয়ে মন্তব্য শুনুন।

বিস্তারিত জানতে,
ভিজিট করুনঃ ৭৭/এ, গুলজারের পশ্চিমে, চট্টেশ্বরী রোড, চকবাজার, চট্টগ্রাম।
অথবা ফোন করুনঃ 01647479334, 01647479338।

প্রতিটি শিক্ষার্থীকে প্রকৃত শিক্ষায় গড়ে তুলতে পারলে আগামীতে তারা দেশের জন্য মানবসম্পদে পরিনত হবে। তাই শুধু পাঠ্যবইয়ের শিক্ষার মধ্যে সীমিত না থেকে, এর বাইরে বাস্তবিক শিক্ষায় গড়ে উঠুক নতুন প্রজন্ম।

বিস্তারিত জানতে,
ভিজিট করুনঃ ৭৭/এ, গুলজারের পশ্চিমে, চট্টেশ্বরী রোড, চকবাজার, চট্টগ্রাম।
অথবা ফোন করুনঃ 01647479334, 01647479338।

We monitor student attendance or absence from school through our Auto Attendance through SMS Alert Software.

Enroll your child in our school to build a bright future. Contact the specified number for details.

To know more,
Visit: 77/A, West Side of Gulzar Tower, Chatteswari Road, Chowkbazar.
Or call: 01647479334, 01647479338।

South Asian School - এর প্রধান শিক্ষক জনাব সৈয়দ লকিতুল্লাহ স্কুলের শিক্ষার্থীদের পড়ানোর বিষয়ে তার মূল্যবান বক্তব্য শুনুন।

বিস্তারিত জানতে,
ভিজিট করুনঃ ৭৭/এ, গুলজারের পশ্চিমে, চট্টেশ্বরী রোড, চকবাজার, চট্টগ্রাম।
অথবা ফোন করুনঃ 01647479334, 01647479338।

ভর্তি বিজ্ঞপ্তি - ২০২৩!

২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ইংলিশ ভার্সনে প্লে থেকে কেজি এবং বাংলা ভার্সনে প্রথম থেকে নবম (বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা) শ্রেণিতে ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তির জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করা যাচ্ছে।

১৩/১১/২০২২ থেকে ১০/১২/২০২২ তারিখ পর্যন্ত সকাল ৯ টা থেকে দুু্পুর ২ টা পর্যন্ত স্কুল অফিস থেকে আবেদন ফরম বিতরণ ও জমা নেওয়া হবে।

বিস্তারিত জানতে,
ভিজিট করুনঃ ৭৭/এ, গুলজারের পশ্চিমে, চট্টেশ্বরী রোড, চকবাজার, চট্টগ্রাম।
অথবা ফোন করুনঃ ০২৩৩৩৩৮৮৫৩০, ০১৬৪৭-৪৭৯৩৩৪, ০১৬৪৭-৪৭৯৩৩২,০১৬৪৭-৪৭৯৩৩৮।

South Asian School is the 1st Digital School in Chittagong.For more info. Please visit: www.sas.edu.b Its missionary and visionary journey started in 2013.

### A brief presentation of South Asian School ###

“Change, we believe in’’ with this slogan “South Asian School”-the first digital School in Chittagong . With a very short span of time it has acquired its name and fame even beyond Chittagong. Now, it’s compared to the best leading School in the city. Inshaa-Allah, this school will be an example to others very soon because of its unique method

Operating as usual

29/07/2023

আশুরা তথা মহররমের ১০ তারিখ। কারবালার হৃদয়বিদারক ঘটনা এবং হজরত মুসা (আ.)-এর ফিরআউনের অত্যাচার থেকে নিষ্কৃতি প্রাপ্তিসহ আরোকিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল মহররম মাসে। এর প্রতিটিই স্বতন্ত্র গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং একটি অন্যটির পরিপূরক। এর কোনোটিই অন্যটির বিপরীত বা সাংঘর্ষিক নয় বরং সব কয়টি ঘটনাই সমগ্র মুসলিম উম্মাহর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সৃষ্টির আদি থেকেই ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায়ে আশুরার তাৎপর্য স্বীকৃত। হিজরি সন প্রবর্তন মহররম মাসকে আরও বেশি স্মরণীয় করেছে। কারবালার হৃদয়বিদারক মর্মান্তিক ইতিহাস আশুরা ও মহররমের ইতিহাসে নবচেতনার উন্মেষ ঘটিয়েছে এবং মহিমান্বিত করেছে।

হজরত আদম (আ.)–এর সৃষ্টি, স্থিতি, উত্থান ও অবনমন—সব ঘটনাই ঘটেছিল আশুরায়। হজরত নুহ (আ.)–এর নৌযানের যাত্রারম্ভ ও বন্যাবস্থার সমাপ্তি ছিল আশুরাকেন্দ্রিক। নমরুদের অগ্নিকুণ্ড থেকে হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর মুক্তি পাওয়া, হজরত ইউনুছ (আ.)–এর মাছের পেট থেকে মুক্ত হওয়া, হজরত দাউদ (আ.)–এর জালুত বাহিনীর ওপর বিজয় লাভ করা, হজরত আইয়ুব (আ.)–এর ১৮ বছর অসুস্থতার পর রোগমুক্ত হওয়া, হজরত ঈসা (আ.)–এর আসমানে উত্থানসহ বহু ঐতিহাসিক ঘটনার গৌরবময় ইতিহাসের সাক্ষী এই আশুরা। কোরআন করিমে রয়েছে, ‘আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর কাছে মাসের সংখ্যা ১২, এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত।’ (সুরা-৯ তাওবা, আয়াত: ৩৬) পবিত্র কোরআনে ‘অতি সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ চার মাস’ বলতে জিলকদ, জিলহজ, মহররম ও রজব মাসকে বোঝানো হয়েছে ( সুরা-৯ তাওবা, আয়াত: ৩৬)। হাদিস শরিফে মহররমকে ‘শাহরুল্লাহ’ বা ‘আল্লাহর মাস’ বলে অভিহিত করা হয়েছে।

আশুরার রোজা সব নবী-রাসুলের আমলেই ছিল। নবীজি (সা.) মক্কাতুল মুকাররমায় থাকতে আশুরার রোজা পালন করতেন। হিজরতের পর মদিনায় এসে দেখতে পেলেন, ইহুদিরাও এদিনে রোজা রাখছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) জানতে পারলেন, এদিনে মুসা (আ.) সিনাই পর্বতে আল্লাহর পক্ষ থেকে তাওরাত লাভ করেন। এদিনেই তিনি বনি ইসরাইলকে ফেরাউনের কয়েদখানা থেকে উদ্ধার করেন এবং এদিনেই তিনি বনি ইসরাইলদের নিয়ে লোহিত সাগর অতিক্রম করেন। আর ফেরাউন সেই সাগরে ডুবে মারা যায়। তাই কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য ইহুদিরা এদিন রোজা রাখে। মহানবী (সা.) বললেন, মুসা (আ.)–এর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক তাদের চেয়ে বেশি ঘনিষ্ঠ। অতঃপর তিনি মহররমের ৯-১০ অথবা ১০-১১ মিলিয়ে দুটি রোজা রাখতে বললেন, যাতে ইহুদিদের সঙ্গে সাদৃশ্য না হয়। রাসুল (সা.) আরও বলেন, ‘রমজানের রোজার পর মহররমের রোজা হলো সর্বশ্রেষ্ঠ, যেমন ফরজ নামাজের পরে শেষ রাতের তাহাজ্জত নামাজ সবচেয়ে বেশি মর্যাদাসম্পন্ন।’ (তিরমিজি ও মুসনাদে আহমাদ)।

৬৮০ খ্রিস্টাব্দ বা ৬১ হিজরি সালে ১০ মহররম আশুরার দিনে ইরাকের কুফা নগরের অদূরে ফোরাত নদীর তীরবর্তী কারবালা প্রান্তরে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দৌহিত্র হজরত ইমাম হোসাইন বিন আলী (রা.) তৎকালীন শাসক ইয়াজিদের নিষ্ঠুর সেনাবাহিনীর হাতে অবরুদ্ধ ও পরিবেষ্টিত হয়ে পরিবার-পরিজন এবং ৭২ জন সঙ্গীসহ নির্মমভাবে শাহাদতবরণ করেন। হজরত ইমাম হোসাইন (রা.)-এর আত্মদান মূলত অসত্য, অন্যায় ও অকল্যাণের বিরুদ্ধে সত্য, ন্যায় ও কল্যাণের অনন্তকালের জন্য আদর্শিক বিজয়ের চেতনা।

29/07/2023
28/07/2023

এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সাউথ এশিয়ান স্কুলের শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবক এবং শিক্ষকদের স্কুলের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

এ বছর সাউথ এশিয়ান স্কুলে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৬ জন শিক্ষার্থী ও পাশের হার ৯৬ দশমিক ৪২ শতাংশ।

Photos from South Asian School's post 27/07/2023

শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়ন বিষয়ে অভিভাবকদের সাথে মতবিনিময় সভার খণ্ডচিত্র। (প্রি-প্রাইমাইরি সেকশন, কেজি)

Photos from South Asian School's post 27/07/2023

শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়ন বিষয়ে অভিভাবকদের সাথে মতবিনিময় সভার খণ্ডচিত্র। (প্রি-প্রাইমাইরি সেকশন, নার্সারি)

27/07/2023

সাউথ এশিয়ান স্কুলে শিক্ষার্থীদের হাতের লেখা সুন্দর ও ঝরঝরে করতে নিয়মিত Handwriting Class নেওয়া হয়। এই ক্লাসগুলোতে সাধারণত অক্ষর গঠনের জন্য সঠিক কৌশল শেখানোর উপর ফোকাস করা হয়। হাতের লিখা সুন্দর করার যে কার্যকরী কৌশলসমূহ শিক্ষার্থীদের হ্যান্ডরাইটিং ক্লাসে শিখানো হয় এবং যে বিষয়গুলো খেয়াল রেখে প্রতিনিয়ত অনুশীলনের প্রয়োজন।

১। বসার ভঙ্গি এবং কলম ধরার কৌশল: ডেস্ক বা টেবিলে আরামদায়কভাবে সোজা হয়ে বসার উপর লিখার সৌন্দর্য অনেকাংশে নির্ভরশীল। এছাড়া কলম বা পেন্সিল নরম ভাবে ধরা উত্তম। শক্তভাবে কলম ধরলে লিখা সুন্দর হয় না।

২। খাতায় লিখার নির্দিষ্ট ফরম্যাশন ব্যবহার: লিখার ক্ষেত্রে অক্ষরের আকার, প্রতিটি অক্ষর কীভাবে গঠিত হয় সেদিকে মনোযোগ দাও এবং একই অক্ষর প্রতিবার একই রাখার চেষ্টা করো। প্রতিটি অক্ষর ধীরে ধীরে লেখার অভ্যাস করো যতক্ষণ না তোমার অভ্যাসে পরিণত হয়।

৩। লাইন সোজা রাখা: বারবার অনুশীলনের মাধ্যমে লাইন সোজা করার চেষ্টা করো। খেয়াল করো লিখা উপরে নিচে ঝুঁকে যাচ্ছে কিনা। এছাড়া অক্ষরগুলির সোজা রাখার মাধ্যমেও লাইন সোজা করা যায়। চেষ্টা করো যে প্রতিটি অক্ষর একটি কাল্পনিক রেখা অনুযায়ী বসছে কিনা।

৪। লিখায় ফাঁক রাখা: অক্ষর এবং শব্দের মধ্যে সঠিক ব্যবধান লিখায় স্পষ্টতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া পাঠকের পড়ার সুবিধার্থে লাইন থেকে লাইনের নির্দিষ্ট দুরত্ব রাখার অনুশীলন জরুরী যা লিখায় ঝরঝরে ভাব নিয়ে আসে।

৫। নিয়মিত অনুশীলন করুন: নিয়মিত অনুশীলন হচ্ছে হাতের লিখার সুন্দর করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টোটকা। প্রতিদিন ধীরেসুস্থে অন্তত দুইপৃষ্ঠা বাংলা, দুইপৃষ্ঠা ইংরেজি লিখার অনুশীলন করা। এছাড়া একটি সুন্দর হাতের লিখার উপর হাত ঘুরানোর অভ্যাস করতে পারো।

তবে মনে রাখবে, প্রত্যেকের হাতের লেখা অনন্য। তাই নিজেকে অন্যের সাথে খুব বেশি তুলনা উচিত নয়। হাতের লেখা সুপাঠ্য, ঝরঝরে করতে তোমার ব্যক্তিগত শৈলীর উপর মনোনিবেশ করো।

26/07/2023

সপ্তম শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি বিষয়ে সাইবার গোয়েন্দাগিরি অভিজ্ঞতার সাইবার সচেতনতায় আমরা সেশনের জন্য নাটিকা তৈরি করে শিক্ষার্থীরা।

25/07/2023

SSC পরীক্ষা -২০২৩ ফলাফল সংক্রান্ত।

25/07/2023

প্রাক-প্রাথমিক স্কুল যা প্রিস্কুল, নার্সারি, প্লে বা কিন্ডারগার্টেন নামেও পরিচিত। প্রাক-প্রাথমিকে মূলত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাধ্যতামূলক শিক্ষা শুরু করার আগে শিশুদের শৈশবের ভিত্তিমূলক শিক্ষা দেয়া হয়। সাউথ এশিয়ান কলেজের লক্ষ্য হলো, প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে শিশুর সামাজিক, মানসিক, শারীরিক এবং ভিত্তি জ্ঞান বৃদ্ধি করা। যা তাদের স্বাধীন এবং আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করবে।

সাউথ এশিয়ান স্কুল শিশুমনের বিকাশের জন্য যেসকল বিষয়সমূহ অন্তর্ভুক্ত রেখেছে:

১। খেলাধুলা তথা অঙ্গ সঞ্চালনমূলক কাজের মাধ্যমে শিশুর শারীরিক বিকাশ ঘটানো হয়।

২। সহপাঠীদের প্রতি সহযোগিতা, সহমর্মিতা, সহানুভূতি প্রভৃতি অনুশীলনের মাধ্যমে শিশুর মধ্যে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির বিকাশ ঘটানো।

৩। ইন্দ্রিয় প্রশিক্ষণ বা Sense training দেওয়ার মাধ্যমে অক্ষর চেনানো, লিখতে শেখানো, বলতে শেখানো, যোগ-বিয়োগের প্রাথমিক ধারণা দেওয়া, দূরত্ব ও সময় সম্পর্কে ধারণা প্রদান, নামতা বলা শেখানো হয়।

৪। প্রাক-প্রাথমিক স্তরে শিশুদের নানা ধরনের আকৃতি চেনানো, রং চেনানো, আঁকা শেখানো, কাগজ কেটে ছবি বানানোর মাধ্যমে সৃজনশীল ধারণার বীজ বপন করা হয়।

৫। শিশুরা যাতে তাদের নিজেদের কাজ নিজেরাই করে নিতে পারে, তার জন্য তাদেরকে স্বনির্ভর করে তোলার প্রচেষ্টা চালানো হয়। অর্থাৎ শিশুরা বাড়িতে ও বিদ্যালয়ে কীভাবে খাবে, কীভাবে শৌচাগার ব্যবহার করবে, কীভাবে মুখ-হাত-পা-ধুয়ে নিজেকে পরিচ্ছন্ন রাখবে ইত্যাদি কাজের শিক্ষা দেওয়া হয়।

এছাড়াও আমাদের অভিজ্ঞ শিক্ষকরা শিশুদের আত্মবিশ্বাস গঠন, শৃঙ্খলাবোধ, সু-অভ্যাস অনুশীলন, সৌন্দর্যবোধ, আচরণ নিয়ন্ত্রনসহ বিভিন্ন বাস্তবিক শিক্ষা দিয়ে থাকে। সুতরাং আপনার শিশুর স্কুলপূর্ব শিক্ষা নিয়ে আর নয় ভাবনা। শিশুর উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ভিত্তি গড়ার দায়িত্ব দিন আমাদের হাতে।

22/07/2023

শিক্ষার মান নিশ্চিত করার জন্য সাউথ এশিয়ান স্কুলে নিয়মিত শিক্ষক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। শিক্ষকরা ছাত্রদের মন এবং ভবিষ্যত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নতুন শিক্ষার পদ্ধতি, শিক্ষাগত গবেষণা এবং নিত্যনতুন প্রযুক্তির সাথে হালনাগাদ থাকার জন্য শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শিক্ষক প্রশিক্ষণ কিভাবে প্রতিষ্ঠানের, শিক্ষার্থীদের এবং শিক্ষকদের পেশাগত সমৃদ্ধিতে প্রভাব বিস্তার করে?

১। কার্যকর শিক্ষাদান পদ্ধতি প্রয়োগ: শিক্ষা এমন একটি ক্ষেত্র যা ক্রমাগত বিকশিত হয়। নতুন শিক্ষা পদ্ধতি, কৌশল এবং প্রযুক্তি প্রবর্তিত হয়। নিয়মিত প্রশিক্ষণ শিক্ষকদের এই অগ্রগতির সাথে হালনাগাদ থাকতে এবং শ্রেণীকক্ষে কার্যকর এবং উদ্ভাবনী পাঠদান কৌশল প্রয়োগ করতে সহায়তা করে। অর্থাৎ শিক্ষার্থীদের পরিবর্তিত চাহিদার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে শিক্ষক প্রশিক্ষণ খুবই কার্যকরী।

২। জ্ঞানের গভীরতা বৃদ্ধি: শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচী শিক্ষকদের জ্ঞানে গভীরতা বাড়ায়। আমাদের ধারণা শিক্ষকদের জ্ঞানার্জনের অধ্যায় সমাপ্ত যেহেতু তারা শিক্ষক। কিন্তু সত্যতা হচ্ছে একই বিষয়ে বিদ্যমান জ্ঞান সময়ের সাথে সাথে বৃদ্ধি পায় এবং প্রসারিত হয়।

৩। প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলা: আজকের ডিজিটাল যুগে শেখার এবং শেখানোর পদ্ধতিকে পরিবর্তন হচ্ছে। নিয়মিত প্রশিক্ষণ এর মাধ্যমে শিক্ষকদের শিক্ষাগত প্রযুক্তিতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা সরবরাহ করা হয় । ফলে তারা নতুন শিক্ষামূলক অ্যাপ, অনলাইন রিসোর্স এবং ডিজিটাল টুলস সম্পর্কে জানার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লিটারেসি বাড়াতে পারে।

শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শিক্ষক প্রশিক্ষণ সেই প্রতিশ্রুতির প্রমাণ সরূপ। সাউথ এশিয়ান কলেজে ভর্তি হয়ে মানসম্পন্ন ও টেকসই শিক্ষার অভিজ্ঞতা নাও।

21/07/2023

বাংলা ভাষায় সর্ববৃহৎ মহাকাব্য ‘মহাশ্মশান’ এর রচয়িতা কবি কায়কোবাদ। কায়কোবাদ তৃতীয় পানি পথের যুদ্ধের বিষয়বস্তুকে কেন্দ্র করে এই মহাকাব্য ‘মহাশ্মশান’। তৃতীয় পানি পথের যুদ্ধ হয়েছিল ভারতীয় মুসলমান ও মারাঠা শক্তির মধ্যে। সেই যুদ্ধে মারাঠারা মুসলমানদের হাতে শোচনীয়ভাবে পরাজয় বরণ করেছিল। ‘মহাশ্মশান’ লিখে কায়কোবাদ বাংলা সাহিত্যে তার আসন অক্ষয় করে রেখে গিয়েছেন। ১৮৫৭ সালে কায়কোবাদ ঢাকা নওয়াবগঞ্জ থানার এক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫১ সালে ২১ জুলাই তিনি মহাপ্রয়ানে যাত্রা করেন। তার গ্রামের নাম আগলা পূর্বপাড়া। তার পিতার নাম শাহ রহমতউল্লাহ আল কোরায়শী ওরফে এমদাদ আলী। তিনি পেশায় একজন আইনজীবী ছিলেন। মায়ের নাম জরিফুন্নেসা খাতুন।

কায়কোবাদ বাড়িতে আরবি ফারসি শিখতেন। তিনি গ্রাম থেকে ঢাকা এসে সদরঘাটের পগোজ স্কুলে ভর্তি হন। এখানেই শুরু হয় তার প্রকৃত শিক্ষাজীবন। এক বছর পর পিতা মারা যান। তিনি গ্রামে ফিরে যান। গ্রামের এক মাদ্রাসায় ভর্তি হন। সেই সময় তিনি পাঠ্য বইয়ের চেয়ে বেশি কাব্য সাহিত্যের বই পড়তেন। কবিতা লেখার চেষ্টা করতেন। ধীরে ধীরে তার কবিতা লেখা এক রকম নেশা হয়ে পড়ল। ছাত্রজীবন থেকে তিনি কবি হিসেবে পরিচিত হয়ে পড়েন। এক সময় তার লেখা কবিতাসমূহ নিয়ে দুইটা ছোট কবিতার বই বের করেন। একটির নাম ছিল ‘কুসুমকানন’ অন্যটির নাম ‘বিরহবিলাপ’। তখনকার কাশিম বাজারের মহারানি কবিতা গ্রন্থ দুইটি পড়ে দশ টাকা এবং কাশীর ভুবনমোহনী চতুর্ধারিণী পাঁচ টাকা উপহার পাঠিয়ে এই কিশোর কবিকে অভিনন্দন জানান। ফলে কবির লেখনীস্পৃহা বেড়ে যায় বহুগুণে।

প্রবেশিক পরীক্ষা দিতে পারেননি। তাই অল্প বয়সে পোস্ট মাস্টারের চাকরি নেন। ১৯৩২ সাল পর্যন্ত ঐ চাকরি করেন। চাকরি জীবন ও কবিতা লেখা এক সঙ্গে চলছিল। অনেক কবিতা জমা হয়ে গেছে। তিনি বই ছাপাতে মনস্থ করলেন। কয়েকজন প্রকাশকের কাছে গেলেন। কিন্তু কেউ তার বই ছাপাতে আগ্রহ দেখালেন না। শেষে এক মারোয়ারী ব্যবসায়ী তার বই প্রকাশে সাহায্য করতে এগিয়ে এলেন। সেই মারোয়ারী ব্যবসায়ীর টাকায় কায়কোবাদ ১৩০২ বঙ্গাব্দে বের করলেন তার ‘অশ্রুমালা’ কাব্যগ্রন্থটি। অশ্রমালা কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের পর কায়কোবাদ কবি হিসেবে বেশ প্রশংসিত হন। দেশের নানা কবি সাহিত্যিক তার প্রশংসা করলেন।

কায়কোবাদ ছিলেন দেশের কবি, মানুষের কবি, মানবতার কবি। তিনি দেশ ও জাতিকে নিয়ে চিন্তা করতেন। দেশকে ভালোবাসতেন। দেশের মানুষের মর্যাদা, সম্মান, গৌরব কীভাবে ফিরে আসবে তা নিয়ে নিয়ত ভাবতেন, লিখতেন। তাই তার ‘দেশের বাণী’ কবিতায় তারই প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে:

কে আর বুঝিবে হায় এ দেশের বাণী?
এ দেশের লোক যারা,
সকলইতো গেছে মারা,
আছে শুধু কতগুলি শৃগাল শকুনি!
সে কথা ভাবিতে হায়
এ প্রাণ ফেটে যায়,
হৃদয় ছাপিয়ে উঠে – চোখ ভরা পানি।
কে আর বুঝিবে হায় এ দেশের বাণী!
এ দেশের লোক যত
বিলাস ব্যসনে রত
এ দেশের দুঃখ কিছু নাহি বুঝে তারা।
দেশ গেল ছারেখারে,
এ কথা বলিব কারে?
ভেবে ভেবে তবু মোর হয়ে গেছে সারা!
প্রাণভরা হাহাকার
চোখ ভরা অশ্রুধার,
এ হৃদি যে হয়ে গেছে মরুভূমি-পারা!

কবির কাব্যগ্রন্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে: বিরহ বিলাপ (১৮৭০) তার প্রথম কাব্য। কুসুমকানন (১৮৭৩), অশ্রুমালা (১৮৯৬), মহাশ্মশান (১৯০৪), শিবমন্দির বা জীবন্ত সমাধি (১৯২১), অমিয় ধারা (১৯২৩), শ্মশানভষ্ম (১৯২৪), মহররম শরীফ (১৯৩৩), শ্মশান ভসন (১৯৩৮), প্রেমের বাণী (১৯৭০), প্রেম পরিজাত (১৯৭০) প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।

20/07/2023

হিজরি শব্দটি এসেছে আরবি শব্দ থেকে। এর অর্থ হলো ত্যাগ করা, এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়া। ইসলামের ইতিহাসে হিজরত বলে- আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরাম পবিত্র মক্কা নগরী ত্যাগ করে ইসলামের প্রচার ও প্রসারের জন্য মদিনায় চলে যাওয়াকে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)–এর হিজরতের বছরকে ইসলামি সন গণনার প্রথম বছর ধরা হয়েছে বলে এটি হিজরি সন নামে পরিচিত। ইসলামি শরিয়তের ফিকহি বিধানগুলোতে মাস বলতে চান্দ্রমাস এবং বছর বলতে চান্দ্রবর্ষকেই বোঝায়।

হিজরি ১৬ সন খলিফা হযরত ওমর ফারুক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু’র শাসনামলে প্রখ্যাত সাহাবি হযরত আবু মুসা আশয়ারী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ইরাক এবং কুফার গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। একবার খলিফা ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু’র দরবারে হযরত আবু মুসা আশয়ারী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু চিঠি লিখলেন যে, ‘আপনার পক্ষ থেকে পরামর্শ কিংবা নির্দেশ সম্বলিত যেসব চিঠি আমাদের নিকট পৌঁছে তাতে দিন, মাস, কাল, তারিখ ইত্যাদি না থাকায় কোন চিঠি কোন দিনের তা নির্ণয় করা আমাদের জন্য সম্ভব হয় না। এতে করে আমাদেরকে নির্দেশ কার্যকর করতে খুব কষ্ট করতে হয়। অনেক সময় আমরা বিব্রতবোধ করি চিঠির ধারাবাহিকতা না পেয়ে।

হযরত আবু মুসা আশয়ারী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু’র চিঠি পেয়ে হযরত ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এ মর্মে পরামর্শ সভার আহ্বান করেন যে, এখন থেকে একটি ইসলামি তারিখ প্রবর্তন করতে হবে। উক্ত পরামর্শ সভায় হযরত উসমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হযরত আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-সহ গণমান্য অনেক সাহাবি উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত সকলের পরামর্শ ও মতামতের ভিত্তিতে ওই সভায় হযরত ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সিদ্ধান্ত দেন ইসলামি সন প্রবর্তনের। তবে কোন মাস থেকে বর্ষের সূচনা করা হবে তা নিয়ে পরস্পরের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি হয়।

কেউ মত পোষণ করে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্মের মাস রবিউল আউয়াল থেকে বর্ষ শুরু। আবার কেউ কেউ মত পোষণ করেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা’র মৃত্যুবরণের মাস থেকে বর্ষ শুরু করা হোক। আর কেউ মত দেন হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র হিজরতের মাস থেকে বর্ষ শুরু করা হোক।

এভাবে বিভিন্ন মতামত আলোচিত হওয়ার পর হযরত ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বললেন, হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্মের মাস থেকে হিজরি সনের গণনা শুরু করা যাবে না। কারণ খ্রিস্টান সম্প্রদায় হযরত ঈসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর জন্মের মাস থেকেই খ্রিস্টাব্দের গণনা শুরু করেছিল। তাই রাসুলের জন্মের মাস থেকে সূচনা করা হলে খ্রিস্টানদের সঙ্গে সাদৃশ্য হয়ে যাবে, যা মুসলমানদের জন্য পরিতাজ্য। আবার হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওফাত তথা মৃত্যুবরণের মাস থেকেও গণনা শুরু করা যাবে না, কারণ এতে হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মৃত্যুব্যথা আমাদের মাঝে বারবার উত্থিত হবে। পাশাপাশি মৃত্যুর শোক পালনের মতো ইসলাম বিরোধী একটি কুপ্রথা পুনরুজ্জীবিত করা হবে।

হযরত ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু’র এই বক্তব্যকে হযরত উসমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও হযরত আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু একবাক্যে সমর্থন করেন। অতপর বহু চিন্তাভাবনার পর হযরত ওমর ফারুক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর হিজরতের বছর থেকেই ইসলামী দিনপঞ্জি গণনার সিদ্ধান্ত নেন।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল 19/07/2023

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল করা হয়েছে।আগামী রোববার থেকে যথারীতি ক্লাস চলবে। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি আজ বুধবার এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি আজ বুধবার এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন।

19/07/2023

আহমেদ, হুমায়ূন (১৯৪৮-২০১২) কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, চলচ্চিত্র নির্মাতা, গীতিকার, শিক্ষক। হুমায়ূন আহমেদের জন্ম নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জে তার মাতামহের বাড়িতে। তার পৈত্রিক বাড়ি নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রাম। তার পিতা ফয়জুর রহমান আহমেদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন। পারিবারিক পরিমন্ডলে সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার অনুকূল আবহে হুমায়ূন আহমেদের শৈশব জীবন অতিবাহিত হয়। তার পিতারও সাহিত্য- সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ ছিল। তিনি সমকালীন পত্র-পত্রিকায় লেখা প্রকাশ করতেন। শৈশবে হুমায়ূন আহমেদের নাম ছিল শামসুর রহমান। তার একটি লেখা থেকে জানা যায়, তাদের পিতা ছেলেমেয়েদের নাম পরিবর্তন করতেন। তাই তিনি নিজেই পুত্রের আগের নাম পরিবর্তন করে রাখেন হুমায়ূন আহমেদ। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে হুমায়ূন ছিলেন সবার বড়।

পিতার সরকারি চাকরির সুবাদে হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের সিলেট, জগদ্দল, পঞ্চগড়, রাঙামাটি, চট্টগ্রাম, বগুড়া, কুমিল্লা ও পিরোজপুরে অবস্থান করেন। সিলেট জেলা শহরের কিশোরীমোহন পাঠশালায় তার শিক্ষাজীবনের সূচনা। ১৯৬৫ সালে তিনি বগুড়া জেলা স্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন (রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থান), ১৯৬৭ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। ১৯৭০ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন শাস্ত্রে প্রথম শ্রেণিতে বিএসসি (সম্মান) এবং ১৯৭২ সালে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় তিনি মহসিন হলে অবস্থান করতেন। পরবর্তীতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পলিমার রসায়ন বিষয়ে গবেষণা করে ১৯৮২ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (ময়মনসিংহ) প্রভাষক হিসেবে শুরু হয় হুমায়ূন আহমেদের কর্মজীবন। ১৯৭৪ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৯০ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি অধ্যাপনা পেশা থেকে অবসর গ্রহণ করেন এবং সার্বক্ষণিক সাহিত্যর্চ্চায় মনোনিবেশ করেন। এর পাশাপাশি চলে নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাণ।

বাংলা কথাসাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদ একজন ব্যতিক্রমী লেখক। রচনার ব্যাপ্তি, বিষয়ের বৈচিত্র্য, চরিত্র নির্মাণ, রচনাশৈলী, সংলাপ প্রভৃতি মিলিয়ে তিনি এক অভিনব ধারা সৃষ্টি করেন, যা একান্তই তার নিজস্ব শৈলী হিসেবে স্বীকৃত। তার উপস্থিত বুদ্ধিজাত প্রকাশ ও রসবোধের কারণে তার রচনা সহজেই পাঠকের চিত্ত স্পর্শ করে। বাংলাদেশের কথাসাহিত্যের গতানুগতিক ধারাকে অতিক্রম করে হুমায়ূন আহমেদ নির্মাণ করেন এক স্বতন্ত্র ভুবন। একজন সফল লেখক হিসেবে সাহিত্য-শিল্পের বিভিন্ন শাখায় স্বচ্ছন্দ বিচরণ তাকে এনে দেয় বিপুল জনপ্রিয়তা। বহুমাত্রিকতা তার রচনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য ।

ছাত্রজীবনে লেখা নন্দিত নরকে শিরোনামের নাতিদীর্ঘ উপন্যাসের মধ্য দিয়ে বাংলা সাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদের আবির্ভাব। ১৯৭২ সালে তিনি উপন্যাসটি রচনা করেন এবং সে বছরই উপন্যাসটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। নন্দিত নরকে বাংলাদেশের পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগায়। তার দ্বিতীয় উপন্যাস শঙ্খনীল কারাগার (১৯৭৩)। গল্প, উপন্যাস, সায়েন্স ফিকশন, শিশুতোষ গ্রন্থ, নাটক, প্রবন্ধ, আত্মজৈবনিক রচনা প্রভৃতি মিলিয়ে তার গ্রন্থের সংখ্যা তিন শতাধিক। তার শেষ উপন্যাস দেয়াল। মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে লেখা জনপ্রিয় উপন্যাস জোছনা ও জননীর গল্প। হুমায়ূন আহমেদকে বাংলাদেশের সায়েন্স ফিকশনের পথিকৃৎ বলা যায়। তার অন্যতম সায়েন্স ফিকশন তোমাদের জন্য ভালোবাসা। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাস মধ্যাহ্ন এবং বাদশাহ নামদার। আত্মজৈবনিক রচনায়ও তিনি স্বচ্ছন্দ। তার স্মৃতিকথাগুলো সুখপাঠ্য।

বিষয়বস্তুর দিক থেকে হুমায়ূন আহমেদের গ্রন্থসম্ভার কয়েকটি শ্রেণিতে বিন্যাস করা যায়। যেমন: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ: শ্যামল ছায়া (১৯৭৪), আগুনের পরশমণি (১৯৮৬), অনিল বাগচীর একদিন (১৯৯২), ১৯৭১ (১৯৯৩), জোছনা ও জননীর গল্প (২০০৪) প্রভৃতি। স্থান-কাল ও বিষয়ভিত্তিক প্রধান গ্রন্থ: শঙ্খনীল কারাগার (১৯৭৩), আনন্দ বেদনার কাব্য (১৯৮৪), যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ (১৯৮৪), আমার আছে জল (১৯৮৫), ফেরা (১৯৮৬), নক্ষত্রের রাত (১৯৮৭), প্রিয়তমেষু (১৯৮৮), বাসর (১৯৮৮), এলেবেলে (১ম পর্ব-১৯৯০), এলেবেলে (২য় পর্ব-১৯৯০), সাজঘর (১৯৮৯), ছায়াসঙ্গী (১৯৯০), এই সব দিনরাত্রি (১৯৯০), বহুব্রীহি (১৯৯০), অয়োময় (১৯৯০), গৌরীপুর জংশন (১৯৯০), শ্রাবণ মেঘের দিন (১৯৯০), আশাবরী (১৯৯১), অমানুষ (১৯৯১), চাঁদের আলোয় কয়েকজন যুবক (১৯৯১), দুই দুয়ারী (১৯৯১), নৃপতি (১৯৯১), নী (১৯৯২), কোথাও কেউ নেই (১৯৯২), মন্দ্রসপ্তক (১৯৯৩), কবি (১৯৯৬), মহাপুরুষ (১৯৯৬), আমাদের সাদা বাড়ি (১৯৯৬), মেঘ বলেছে যাব (১৯৯৭), দূরে কোথায় (১৯৯৭), বৃষ্টিবিলাস (২০০০), মৃন্ময়ী (২০০১), হুমায়ূন আহমেদের হাতে ৫টি নীল পদ্ম (২০০১), বৃষ্টি ও মেঘমালা (২০০১), আজ চিত্রার বিয়ে (২০০৩),

18/07/2023

১। কিছু সংখ্যা আছে যাদের উলটো দিকে থেকে পড়লেও একই সংখ্যা পাওয়া যাবে। এ ধরনের সংখ্যাকে Palindrome Number বলে। যেমন: ১২১, ৩৫৭৫৩ ইত্যাদি।
২। ৭৩২ এর অঙ্কগুলোর যোগফল ৭+৩+২=১২, যা তিন দ্বারা বিভাজ্য। এর অর্থ ৭৩২ ও ৩ দ্বারা বিভাজ্য হবে।
৩। সংখ্যা গণনার জন্য আমরা মিলিয়ন, বিলিয়ন, ট্রিলিয়ন ব্যাবহার করি। কিন্তু এরপর কি আমরা কি জানি? মিলিয়ন - বিলিয়ন - ট্রিলিয়ন - কোয়াড্রিলিয়ন - কুইন্টিলিয়ন - সেক্সটিলিয়ন - সেপটিলিয়ন - অকটিলিয়ন - ননিলিয়ন - ডেসিলিয়ন।
৪। 0-999 পর্যন্ত কোন সংখ্যার বানানে ‘A’ নেই।
৫। ফিবোনাচি সংখ্যার বৈশিষ্ট্য হল এই ধারার আগের দুটি সংখ্যা যোগ করলে পরের সংখ্যাটি পাওয়া যায়।
০, ১, ১, ২, ৩, ৫, ৮, ১৩।
৬। hundrath শব্দটি এসেছে প্রাচীন Norse ভাষা থেকে। আর hundred শব্দটি এসেছে এই hundrath শব্দ থেকে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো এই hundrath শব্দের অর্থ ১০০ নয়, বরং এর অর্থ ১২০। প্রসঙ্গত, ইংরেজি ভাষার উৎপত্তি উল্লিখিত নর্স ভাষা থেকে।
৭। যেকোনো সংখ্যাকে ৯ দিয়ে গুণ করলে গুণফলের অঙ্কগুলোর সমষ্টি সব সময় ৯ দিয়ে নিঃশেষে বিভাজ্য হয়।
৮। সমান (=) চিহ্ন উদ্ভাবিত হয় ষোড়শ শতাব্দীতে। উদ্ভাবন করেন ওয়েলস গণিতবিদ রবার্ট রিকর্ডি। তিনি তার ব্যবহৃত সমীকরণে ‘ইকুয়েল টু’ বারবার লিখে বিরক্ত হয়ে এই সমান চিহ্ন উদ্ভাবন করেন।
৯। দুই অঙ্কের যেকোন সংখ্যাকে যখন ১১ দিয়ে গুণ করব, অঙ্ক দুটির যোগফলকে সেই অঙ্ক দুটির মধ্যে বসিয়ে দিলেই উত্তর পাওয়া যাবে।
যেমন ৫২×১১=?
৫+২=৭। ৭ কে ৫২ এর মাঝে বসিয়ে দিলেই উত্তর। অর্থাৎ ৫৭২। বিশ্বাস না হলে ক্যালকুলেটর এ দেখে নাও।
১০। আমরা যদি ১০৮৯-কে ৯ দিয়ে গুণ করি, তবে গুণফল হয় ৯৮০১, যা মূল সংখ্যাটিকে উল্টিয়ে লিখলেই পাওয়া যায়।
১১।
১৯ = ১×৯ + ১ + ৯
২৯ = ২ ×৯ + ২ + ৯
৩৯ = ৩×৯ + ৩ + ৯
৪৯ = ৪× ৯ + ৪ + ৯
৫৯ = ৫ ×৯ + ৫ + ৯
৬৯ = ৬ ×৯ + ৬ + ৯
৭৯ = ৭× ৯ + ৭ + ৯
৮৯ = ৮ ×৯ + ৮ + ৯
৯৯ = ৯ ×৯ + ৯ + ৯
১২। ১১১, ১১১, ১১১ × ১১১, ১১১, ১১১ = ১২৩৪৫৬৭৮৯৮৭৬৫৪৩২১। লক্ষ করুন, সংখ্যাটির প্রথম থেকে ধারাবাহিকভাবে ১ থেকে ৯ পর্যন্ত লেখার পর আবার ধারাবাহিকভাবে ১ পর্যন্ত উল্টোদিকে চলে গেছে।

17/07/2023

কথায় বলে, স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। সুস্থ দেহে সুন্দর মন। রোগমুক্ত জীবনযাপন করতে হলে খেলাধুলার কোনো বিকল্প নাই। শৈশব এবং কৈশোর জীবনে, খেলাধুলার গুরুত্ব অনেক। খেলাধুলা ছাড়া শিক্ষার্থীরা শারীরিক ও মানসিকভাবে বিকাশ লাভ করতে পারে না। খেলাধুলা শুধু শরীরকে সুস্থ রাখে না। এটি ছাত্রছাত্রী তথা মানুষকে শারীরিক মানসিকভাবে বিকাশ লাভ করে সুনাগরিক করে তোলে। গবেষকদের মতে, জন্মের পর থেকেই শিশুর শরীরের বৃদ্ধি আর মনের বিকাশ ঘটতে থাকে। বিভিন্ন অঙ্গ-প্রতঙ্গের পরিবর্তন ও আকৃতি সুগঠিত হতে থাকে। অন্যদিকে জ্ঞান, বুদ্ধি, মেধা, আবেগ ও অন্যের সঙ্গে মেলামেশা করার দক্ষতা অর্জিত হয়। খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুরা নানা পরিস্থিতি সামাল দিতে শেখে। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। পরাজয় মেনে নিতে শিখে।

শারীরিক শক্তি ও মানসিক চিন্তা-চেতনা, বুদ্ধিমত্তা বিকাশের অন্যতম মাধ্যম হল খেলাধুলা। খেলাধুলাই একমাত্র সুস্থ শরীর গঠন, সঠিক ব্যক্তিত্ব বিকাশ ও মানসিক বিকাশে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। বিশিষ্ট মনোবিজ্ঞানী মোহিত কামাল বলেন, খেলাধুলা বা ছোটাছুটি করতে না পারা শিশুরা পরবর্তীকালে নানা সমস্যায় ভোগে। মাঠে খেলাধুলার সময় শিশুদের শরীরে রক্তপ্রবাহ অনেক বেড়ে যায়।

খেলাধুলার যাবতীয় গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের চিত্তবিনোদন, সুস্বাস্থ্য এবং সামাজিক সম্পর্ক উন্নত করতে সাউথ এশিয়ান স্কুলে রয়েছে Gaming Zone এর ব্যবস্থা।

16/07/2023

দেশব্যাপী তীব্র প্রকোপ ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু। এডিস মশাবাহিত এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হচ্ছে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত অধিকাংশ রোগীর ডেঙ্গু সংক্রমণের ব্যাপারে সচেতনতার অভাব রয়েছে। এখনো দেশের মানুষের মধ্যে ডেঙ্গু সংক্রমণ নিয়ে তেমন একটা সচেতনতা জাগ্রত হয়নি।

এখন বর্ষাকাল চলছে। এ সময় প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। সাধারণত জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে গড়ে ১২ থেকে ১৫ দিন বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। তাই এ সময় এডিস মশার দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়। এডিস মশা ডেঙ্গু ও পীতজ্বরের মতো মারাত্মক দুটি রোগের বাহক। সাধারণত ফেলে রাখা বোতল, টিনের ক্যান, গাছের ফোকর, ফুলের টব, জলাশয় ইত্যাদিতে বৃষ্টির পানি জমে থাকায় এডিস মশার জন্ম হয়। এসব মশা শরীরে কামড় বসালে তাতে করে মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। দুঃখজনক খবর হলো, ডেঙ্গু একটি সংক্রমণ রোগ হওয়ায় দ্রুত একজনের থেকে অপর জনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষ্যমতে, সাধারণত এডিস মশা কামড়ানোর ৩ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ডেঙ্গুর জ্বরের উপসর্গ দেখা দেয়। শুরুর দিকে তীব্র জ্বর ও শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে থাকে। এতে জ্বর উঠতে পারে ১০৫ ডিগ্রি পর্যন্ত! জ্বর হওয়ার চার থেকে পাঁচ দিন পর সারা শরীরে লালচে দানা দেখা যায়। তাছাড়া বমি বমি ভাব, অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করা, রুচি কমে যেতে পারে। অনেক সময় শরীরের বিভিন্ন অংশে বিশেষ করে মাথায়, চোখের পেছনে, হাড়, কোমর, পিঠসহ মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। এসব লক্ষ্মণ দেখা দিলে আতঙ্কিত না হয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

তাই আমাদের সকলকে মশা নিধনের বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। এডিস মশা পরিষ্কার ও স্বচ্ছ পানিতে ডিম পাড়ে। অপরিষ্কার, ময়লা ও দুর্গন্ধযুক্ত পানিতে মশা ডিম পাড়ে না। তাই আমাদের চারপাশের কোথায় স্বচ্ছ পানি জমে আছে, তা লক্ষ রাখতে হবে। শহর অঞ্চলে অনেকেই শখ করে ছাদে বিভিন্ন ফুল-ফলের গাছ লাগিয়ে থাকে। অনেকে আবার অনেক অপ্রয়োজনীয় বালতি, বোতল ইত্যাদি ছাদে ফেলে রাখে। ঘর সাজানোর জন্যও পানিভর্তি ফুলদানি রাখে ঘরের ভেতরে। পানি জমে থাকা এসব পাত্র ভালোমতো ও নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। কারণ, পাত্রে থাকা পানিতে মশার লার্ভা থাকতে পারে, যা থেকে ডিম ফুটতে পারে। এছাড়া ঝোপঝাড় ও নালায় মশার জন্ম হয়। তাই বাড়ির আশপাশের ঝোপঝাড় ও নালা-নর্দমা পরিষ্কার রাখতে হবে।

সাধারণত সকালে ও সন্ধ্যার আগে এডিস মশার কামড়ানো প্রবণতা বেড়ে যায়। তাই এ সময়ে কীভাবে মশার কামড় থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়, তার ব্যবস্থা নিয়ে ভাবতে হবে। অন্ততপক্ষে খালি শরীরে থাকা যাবে না। ডেঙ্গু সংক্রমণের ক্ষেত্রে বৃদ্ধ, শিশু ও অসুস্থরা থাকেন উচ্চ ঝুঁকিতে। তাই এ সময় তাদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে শরীরে প্রচুর পানি শূন্যতা দেখা যায়। কাজেই আক্রান্ত ব্যক্তিকে বেশি বেশি পানীয় দ্রব্যাদি খাওয়াতে হবে, যেমন:লেবুর শরবত, ডাবের পানি, বিভিন্ন ফলের জুস ইত্যাদি খেতে দিতে হবে বেশি বেশি। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে কখনো আতঙ্কিত হওয়া যাবে না, চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে সুস্থতা লাভ করা যায়। সুতরাং, কোনোভাবেই আতঙ্কিত হওয়া যাবে না, বরং মনে রাখতে হবে, ডেঙ্গু প্রাদুর্ভাবের কালে সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই।

15/07/2023

কুরআন মাজীদ আল্লাহ তায়ালার নাজিলকৃত শ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব। এ কিতাব যেমন মর্যাদার দিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ তেমনি এ কিতাব তিলাওয়াতের গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বর্তমান মুসলিম সমাজের একটি বিরাট অংশ সহীহভাবে কুরআন তিলাওয়াত করতে জানে না। এদের মধ্যে বেনামাজী লোক যেমন আছে তেমনি অনেক দ্বীনদার নামাজী লোকও আছে। সারাজীবন নামাজ পড়ে যাচ্ছে। কিন্তু সহীহভাবে কুরআন তিলাওয়াত শিক্ষার ব্যাপারে তাদের মাঝে চরম উদাসীনতা লক্ষ্ করা যায়। অথচ সুরা কিরাত সহীহ না হলে নামাজও সহীহ হয় না।

বর্তমানে অনেক লোককে দেখা যায় তারা বাংলা উচ্চারণ দেখে কোরআন পাঠ করে থাকেন অথচ আরবি ছাড়া অন্য ভাষায় কোরআন পাকের সঠিক উচ্চারণ অসম্ভব। কারন আরবী বেশ কিছু হরফের বিকল্প বর্ণ বাংলাতে নেই। তাই কোরআন পাককে অন্য ভাষায় লেখা বা পড়া উলামায়ে কেরামের ঐকমত্যে নাজায়েজ। এতে কোরআনের শব্দ ও অর্থ বিকৃত হয়ে যায়, যা সম্পূর্ণ হারাম।

সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে সহীহ শুদ্ধ ভাবে কুরআন তিলাওয়াতের গুরুত্ব কত বেশি। সেই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে শিক্ষার্থীদের শুদ্ধ উচ্চারণে কুরআন শিক্ষা দিতে সাউথ এশিয়ান স্কুলে নিয়মিত কুরআন ক্লাস নেয়া হয়। ফলে যেসকল শিক্ষার্থীরা কুরআন একেবারেই তিলাওয়াত করতে পারে না কিংবা শিখেছিলো কিন্তু ভুলে গিয়েছে কিংবা পড়তে পারে তবে অশুদ্ধ ভাবে অথবা শুদ্ধ কিন্তু বানান করে করে পড়তে হয় তাদের জন্যই কুরআন ক্লাস গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।

13/07/2023

বাংলা ভাষার যে কজন বিখ্যাত মানুষের প্রতি বাঙালি জাতি চিরদিন ঋণী থাকবে তাঁদের মধ্যে অন্যতম বহুভাষাবিদ ও দার্শনিক জ্ঞানতাপস ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ। তিনি ১০ জুলাই ১৮৮৫ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অবিভক্ত চব্বিশ পরগনা জেলার পেয়ারা গ্রামে আজকের এই দিনে জন্মগ্রহণ করেন।

ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ভারতীয় উপমহাদেশের বাঙালি বহুভাষাবিদ ও দার্শনিক ছিলেন। মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ১৯০৪ সালে হাওড়া জেলা স্কুল থেকে এন্ট্রান্স এবং ১৯০৬ সালে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে এফ.এ পাশ করেন। ১৯১০ সালে সিটি কলেজ, কলকাতা থেকে সংস্কৃতে সম্মান-সহ বি.এ এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তুলনামূলক ভাষাতত্ত্বে এম.এ (১৯১২) ডিগ্রি অর্জন করেন।

ড: মুহম্মদ শহীদুল্লাহ প্রায় ২৪টি ভাষা আয়ত্ত করেছিলেন। এর মধ্যে ১৮টি ভাষার ওপর তাঁর উল্লেখযোগ্য পাণ্ডিত্য ছিল। উল্লেখযোগ্য ভাষাসমূহ হলো- বাংলা, উর্দু, ফারসি, আরবি, ইংরেজি, অসমীয়া, ওড়িয়া, মৈথিলী, হিন্দি, পাঞ্জাবি, গুজরাতি, মারাঠি, কাশ্মীরি, নেপালি, সিংহলি, তিব্বতি, সিন্ধি, সংস্কৃত, পালি ইত্যাদি।
তাঁর লেখা বই এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য রয়েছে ‘বাঙ্গালা ভাষার ইতিবৃত্ত’, ‘দীওয়ানে হাফিজ’, ‘রুবাইয়াত-ই-ওমর খৈয়াম’, ‘নবী করিম মুহাম্মাদ’, ‘ইসলাম প্রসঙ্গ’, ‘বাংলা সাহিত্যের কথা’, ‘বাংলা ভাষার ব্যাকরণ’ ও ‘টেইল ফ্রম দি কুরআন’ প্রভৃতি।

ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ১৯৬৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম এমেরিটাস অধ্যাপক পদ লাভ করেন। এছাড়াও তিনি ১৯৮০ সালে মরণোত্তর বাংলাদেশের স্বাধীনতা পদক অর্জন করেন। বাঙালি এই দার্শনিক ১৩ জুলাই ১৯৬৯ সালে প্রয়াত হন।

11/07/2023

আম্মা বলেন পড়রে সোনা আব্বা বলেন মন দে/ পাঠে আমার মন বসে না কাঁঠালচাঁপার গন্ধে। /আমার কেবল ইচ্ছে করে নদীর ধারে থাকতে/বকুল ডালে লুকিয়ে থেকে পাখির মতো ডাকতে। অথবা- আমার মায়ের সোনার নোলক হারিয়ে গেলো শেষে/হেথায় খুঁজি হোথায় খুঁজি সারা বাংলাদেশে। নদীর কাছে গিয়েছিলাম আছে তোমার কাছে/ হাত দিও না আমার শরীর ভরা বোয়াল মাছে/ ফেব্রুয়ারির একুশ তারিখ/ দুপুর বেলার অক্ত/ বৃষ্টি নামে, বৃষ্টি কোথায়? বরকতেরই রক্ত।

এমন অসংখ্য কালজয়ী কবিতার স্রষ্টা আল মাহমুদ। বাংলা সাহিত্যের অন্যতম এই কবির ৮৮তম জন্মদিন আজ। তিনি জন্মগ্রহণ করেছেন ১১ জুলাই ১৯৩৬ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। বাবা মীর আবদুর রব। মা রওশন আরা মীর। স্ত্রী সৈয়দা নাদিরা বেগম। পাঁচ ছেলে ও তিন মেয়ের জনক তিনি। কুমিল্লার দাউকান্দির সাধনা হাই স্কুল এবং পরে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড হাই স্কুলে পড়াশোনা করেন। কাজ করেছেন শীর্ষস্থানীয় অনেকগুলো দৈনিক পত্রিকায়। তারপর কাজ করেন শিল্পকলা একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগে। দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালনের পর তিনি পরিচালক হন। পরিচালক হিসেবে ১৯৯৩ সালে অবসর নেন।

তার উল্লেখযোগ্য বইয়ের মধ্যে রয়েছে 'সোনালী কাবিন', 'অদৃষ্টবাদীদের রান্নাবান্না', 'একচক্ষু হরিণ', 'মিথ্যাবাদী রাখাল', 'আমি দূরগামী', 'দ্বিতীয় ভাঙন', 'উড়ালকাব্য' ইত্যাদি। 'কাবিলের বোন', 'উপমহাদেশ', 'ডাহুকি', 'আগুনের মেয়ে', 'চতুরঙ্গ' ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য উপন্যাস। তাঁর গল্পগ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত, সৌরভের কাছে পরাজিত ও গন্ধবণিক পাঠকদের প্রশংসা কুড়িয়েছে।। কবির আত্মবিশ্বাস ও 'বিচূর্ণ আয়নায় কবির মুখ' ছাড়াও রয়েছে 'যেভাবে বেড়ে উঠি' তার আত্মজীবনী গ্রন্থ। দেখা যায়, শুধু কবিতা নয়, অনন্য সব গল্প-গদ্যের অসাধারণ রূপকার আল মাহমুদ।

সাহিত্যে অবদানের জন্য অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন আল মাহমুদ। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশে পদক, ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, শিশু একাডেমি (অগ্রণী ব্যাংক) পুরস্কার, কলকাতার ভানু সিংহ সম্মাননা উল্লেখযোগ্য। ২০১৯ সালে ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি প্রয়াত হন।

11/07/2023

সফল শিক্ষার্থীদের একাডেমিক সফলতাই শুধু দৃশ্যমান হয়। কিন্তু এর পিছনে তাদের যে গুণাবলি কিংবা অভ্যাসগুলো প্রভাবক হিসাবে কাজ করে তা কি আমরা জানি? আসো আজকে আমরা জেনে নেই কোন অভ্যাসগুলো রপ্ত করার মাধ্যমে তুমিও হয়ে উঠতে পারো একজন ভাল শিক্ষার্থী।

১. শ্রেণীকক্ষে নিয়মিত উপস্থিতি: সফল শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস হচ্ছে তারা নিয়মিত কলেজে উপস্থিত থাকে। তারা ধারাবাহিকভাবে ক্লাসে উপস্থিত থাকার গুরুত্ব বোঝে। নিয়মিত উপস্থিতি তাদের ক্লাসে চলমান পাঠ্যক্রমের সাথে আপ টু ডেট থাকতে, নির্ভরশীল টপিকগুলি ভালভাবে বুঝতে এবং জ্ঞানের শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করতে সহায়তা করে। এছাড়া নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিতি থাকলে প্রাইভেট, কোচিং এর পিছনে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন পড়ে না।

২. ব্যক্তিগত অধ্যয়ন কৌশল এবং সময়সূচী: সফল শিক্ষার্থীরা তাদের নিজস্ব কমফোর্ট অনুযায়ী কার্যকর অধ্যয়ন কৌশল তৈরি করে। এছাড়াও তারা সকল বিষয়ের জন্য একটি সময়সূচী তৈরি করে যা তাদের প্রতিটি বিষয় নিয়মিত পর্যালোচনা এবং সংশোধন করার সুযোগ দেয়। একটি কাঠামোগত অধ্যয়ন পরিকল্পনা তাদের অন্য সকল শিক্ষার্থীদের চাইতে বহুগুণে এগিয়ে রাখে।

৩. শৃঙ্খলা এবং স্ব-ব্যবস্থাপনার দক্ষতা: সফল শিক্ষার্থীদের আরো একটি অন্যতম ভালো গুণ হচ্ছে তাদের শৃঙ্খলা এবং স্ব-ব্যবস্থাপনার দক্ষতা। তারা তাদের অগ্রাধিকার ও লক্ষ্য নির্ধারণ করে এবং সেগুলি অর্জনের জন্য ধারাবাহিকভাবে কাজ করে। ফলে তারা সময়ের অপচয় রোদ করতে পারে।

৪। নোট তৈরি করা: শিক্ষকের লেকচার এবং গুরুত্বপূর্ণ টপিকসমূহের গোছানো নোট তৈরি হলো একাডেমিক সফলতার অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস। ভালো স্টুডেন্টরা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংক্ষিপ্ত করে, তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনা এবং অন্তর্দৃষ্টিসহ লিখে রাখে। যা তাদের পরীক্ষার সময় গোছানো উপায়ে কার্যকর প্রস্তুতি গ্রহণে সহায়তা করে।

৫. অধ্যয়নের ধারাবাহিকতা: সফল শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনায় ধারাবাহিক প্রচেষ্টার গুরুত্ব বোঝে। তারা একটি নিয়মিত অধ্যয়নের রুটিন বজায় রাখে ফলে তাদের চ্যালেঞ্জিং বা ব্যস্ত সময়ের মুখোমুখি হতে হয় না, পরীক্ষার সময় এসে পাগলপ্রায় হয়ে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।

এছাড়াও একজন ভালো শিক্ষার্থী তার শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতাকে অগ্রাধিকার দেয়। পর্যাপ্ত ঘুম, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং কায়িকশ্রমে জড়িত থাকার মাধ্যমে একটি ভারসাম্যপূর্ণ জীবনধারা বজায় রাখে।

09/07/2023

সাউথ এশিয়ান স্কুল শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের সামগ্রিক অভিজ্ঞতা বাড়ানোর জন্য এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও পরিষেবাগুলিকে প্রবাহিত করার জন্য ডিজাইন করেছে স্কুলের নিজস্ব App। এই অ্যাপ একটি অভিন্ন প্লাটফর্ম যা স্কুলের শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং কর্তৃপক্ষকে একত্রিত করে এবং পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়াকে সহজ করে তুলে। কেন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিজস্ব অ্যাপ থাকা গুরুত্বপূর্ণ?

১। অভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম: এই App স্কুল কর্তৃপক্ষ, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের মধ্যে একটি সরাসরি এবং দক্ষ যোগাযোগের মাধ্যম প্রদান করে। বিভিন্ন ঘোষণা, বিজ্ঞপ্তি, আপডেট সহজেই শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকবৃন্দের নিকট পৌঁছে দিতে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

২। তথ্য সংরক্ষণ: এই App প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণ করার জন্য একটি কেন্দ্রীভূত মাধ্যম হিসাবে কাজ করে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কোর্স, শিক্ষক মণ্ডলীর তথ্য, একাডেমিক ক্যালেন্ডার, ক্যাম্পাস ইভেন্ট, বেতন পরিশোধ এবং আরও অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারে। এক জায়গায় সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য থাকা সময় বাঁচায় এবং খোঁজার প্রক্রিয়াটিকে সহজ করে।

৩। ভার্চুয়াল ক্যাম্পাস: একটি ডেডিকেটেড স্কুল App এর মাধ্যমে, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা তাদের স্মার্টফোন বা অন্যান্য ডিভাইসের মাধ্যমে যেকোনো সময় এবং যেকোনো স্থান হতে স্কুল-সম্পর্কিত তথ্য এবং পরিষেবা অ্যাক্সেস করতে পারে। ফলে একাডেমিক দায়িত্বগুলি পরিচালনা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া, রুটিন জানা, ফলাফল জানা সহ সামগ্রিকভাবে স্কুলের সাথে সংযুক্ত থাকার সুবিধা প্রদান করে।

৪। স্টুডেন্ট প্রোফাইল: অ্যাপটিতে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর আলাদা প্রোফাইল রয়েছে । যেখানে সে শুধুমাত্র নিজের তথ্যগুলো একীভূত অবস্থায় পাবে। যেমন নিজের বেতন-বকেয়া, উপস্থিতি, পরীক্ষার ফলাফল, ক্লাস রুটিন ইত্যাদি।

৫। অনলাইন লাইব্রেরি সুবিধা: অ্যাপটি অনলাইন লাইব্রেরিতে অ্যাক্সেস সরবরাহ করে। যা শিক্ষার্থীদের ই-বুক, একাডেমিক জার্নাল এবং অন্যান্য ডিজিটাল শিক্ষা সামগ্রী ব্রাউজ করার সুযোগ দেয়।

সার্বিক ভাবে এই App টি কাজে লাগিয়ে, স্কুলের লক্ষ্য হল আরও সংযুক্ত এবং সচেতন শিক্ষামূলক পরিবেশ তৈরি করা। শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনীয় তথ্য এবং সেবাগুলোতে সহজে অ্যাক্সেসের মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে। পিতামাতারাও তাদের সন্তানের একাডেমিক কার্যক্রম সম্পর্কে স্বচ্ছতা পায় এবং স্কুলে একটি শক্তিশালী অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতামুলক পরিবেশ গড়ে উঠে।

Want your school to be the top-listed School/college in Chittagong?

Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

শিক্ষকরা জীবনের প্রতিটি ধাপে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেন সকল ছাত্র-ছাত্রীদের। বিশ্ব শিক্ষক দিবসে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া সকল শ...
আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ
🟩 আবাসিক   🟩 অনাবাসিক  🟩 ডে-কেয়ারঅনলাইন এডমিশন ফরম:https://sasctg.com/Online_Admission.htmlশহরে এত এত স্কুল থাকতে আপনার...
ক্লাস পার্টি - ২০২১ || সাউথ এশিয়ান স্কুল
প্লে থেকে নবম  শ্রেণিতে ভর্তি চলছে...🟩 আবাসিক   🟩 অনাবাসিক  🟩 ডে-কেয়ারঅনলাইন এডমিশন ফরম:https://sasctg.com/Online_Admis...
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপন ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান - ২০২১ || খুদে শিক্ষার্থীর অসাধারণ পরিবেশনা
𝐇𝐢𝐠𝐡 𝐒𝐜𝐡𝐨𝐨𝐥 𝐄𝐝𝐮𝐜𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧
আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ
Digital School Short Video
Cplus TV তে প্রচারিত প্রতিবেদনঃ করোনা কালে কেমন চলছে সাউথ এশিয়ান স্কুল
1st Digital School in Chittagong
Class : TenSubject: ICTTeacher : Khorshed MokulDate : 15.11.20

Location

Category

Telephone

Address


77/A গুলজারের পশ্চিমে, চকবাজার
Chittagong

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Wednesday 08:00 - 17:00
Thursday 08:00 - 17:00
Saturday 08:00 - 17:00
Sunday 08:00 - 17:00
Other Schools in Chittagong (show all)
Ispahani Public School & College Ispahani Public School & College
Zakir Hossain Road
Chittagong, 1207

upload photos of ur IPSC lyf...& dont 4get 2 invite more & more friends...:)

Radiant School & College Radiant School & College
Campus-1: 3 Zakir Hossaun Road, South Khulshi. Campus-2: House No. 1, Road No. 1, South Khulshi
Chittagong

Worst School In the WORLDDD!!!

Purba Bakalia City Corporation Kindergarten Purba Bakalia City Corporation Kindergarten
Chittagong

A kindergarten school which is ruled by Chittagong City Corporation

Darsul Quran Madrasah Darsul Quran Madrasah
2no Gate
Chittagong, 4209

কুরআন সুন্নাহর আলোকে আদর্শ মানুষ গড়ার প্রচেষ্টায় আমরা অঙ্গিকারাবদ্ধ। আলহামদুলিল্লাহ

Tahseenul Uloom Madrasah Tahseenul Uloom Madrasah
4 Number Word Paschim Boroghona, Banshkhali
Chittagong, 4390

This is an non Government madrasah. managed by the help of all muslim.

Edu Care Pre Cadet School Edu Care Pre Cadet School
Azadi Bazr Road
Chittagong, 4350

A Trusted Educational Academy For your Child.We provide Them A 1st class education service As like y

MES Coders Club MES Coders Club
MES Collage
Chittagong, 4225

Naherpur High School Naherpur High School
নাহেরপুর, পোষ্টঃ মহাজনহাট, মিরসরাই
Chittagong, 018195026

Ashekane Awlia Abdul Monaem High School Ashekane Awlia Abdul Monaem High School
Chittagong

All information about school and online class

Creative Academy Creative Academy
College Road
Chittagong

একটি সুন্দর পরিবেশেই পারে একজন সুন্দ?

Govt School Admission GSA Official help desk DSHE সরকারি বেসরকারি স্কুল Govt School Admission GSA Official help desk DSHE সরকারি বেসরকারি স্কুল
Chittagong

চট্টগ্রামের সরকারি বেসরকারি স্কুলে ভ