
তুরস্ক দারুল ইফতা মূফতি কায্যালয়ে International Institute of Sufi Studies এর চেয়ারম্যান শাহসূফি সাইয়্যিদ সাইফুদিদন আহমদ আল হাসানী মাইজেভানডারীকে সংবর্ধনা অনুসঠানে মূফতি আহমেদ আর্কতুরক ও মূফতি আহমেদ মেহমেত আলী ওইসব এবং অতিথিবৃন্দ।
সুফি রিসার্চ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ
(SRIB)
Registration:
https://forms.gle/uhZ7RWmSVCaPH6ZD7
Operating as usual
তুরস্ক দারুল ইফতা মূফতি কায্যালয়ে International Institute of Sufi Studies এর চেয়ারম্যান শাহসূফি সাইয়্যিদ সাইফুদিদন আহমদ আল হাসানী মাইজেভানডারীকে সংবর্ধনা অনুসঠানে মূফতি আহমেদ আর্কতুরক ও মূফতি আহমেদ মেহমেত আলী ওইসব এবং অতিথিবৃন্দ।
‘এস জেড এইচ এম ট্রাস্ট’ প্রকাশন ‘আলোকারা বুকস’ প্রকাশিত তাসাওউফ বিষয়ে বহুমুখী গবেষণা ও বিশ্লেষণমূলক জার্নাল "মাসিক আলোকধারা" জানুয়ারি ২০২৪ সংখ্যা......
ইমাম আল্লামা ফরহাদাবাদী (ক) শীর্ষক সেমিনার ২০২৩
আওলাদে রাসুল (স.) আওলাদে গাউসুলআজম মাইজভাণ্ডারী (ক.) শাহজাদা ডা.
সৈয়দ হোসেইন সাইফ নিহাদুল ইসলাম
মাইজভাণ্ডারী (ম.)
*
আয়োজক : আল্লামা ফরহাদাবাদী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট, পৃষ্ঠপোষক: শাহসুফি সৈয়দ আজিজুল হক ফরহাদাবাদী, সাজ্জাদানশীন,
ফরহাদাবাদ দরবার শরীফ, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম।
স্থান: ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল খালেক মিয়া মিলনায়তন ,চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব, চট্টগ্রাম
"যে হ্যায় মোকাদ্দর হুজুরে হক ছে
সালাম আয়া পয়াম আয়া
ঝুকাউ নজরেঁ,বিছাউ পলকেঁ
আদব কা আ'লা মক্বাম আয়া"
হাসিমুখে শহীদ সন্তানের লাশ কাধে নিলেন মা🌹
ইতিহাসে সাক্ষী হয়ে রইলেন এই ফিলিস্তিনি মা🇵🇸❤️
আল্লাহু আকবার।🇵🇸
প্রায় শত বছর পূর্বে যাহার খ্যাতি ও লিখনী এই উপমহাদেশ পেরিয়ে মিশর, তুরস্ক, সৌদি আরব সহ পৃথিবীর নানা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে তিনি হলেন আওলাদে রাসুল (সা:), বাংলার জমিনে সুন্নিদের জন্য নে'মতে ওজমা, হযরত গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী (ক) এর অন্যতম প্রধান খলিফা, মাইজভান্ডারী তরিকার ইতিহাসে সর্বপ্রথম কিতাবের লেখক, গাউছে জামান, মুফতি এ আজম, শায়খুল ইসলাম হযরত আল্লামা শাহ সুফি সৈয়দ আমিনুল হক ফরহাদাবাদী (ক) ।
তাঁহার পরিচয় দিতে গিয়ে ইমামে আহলে সুন্নাত আল্লামা আজিজুল হক শেরে বাংলা (ক) 'দিওয়ানে আজিজ শরীফে' বলেন আল্লামা ফরহাদাবাদী হলেন আলেমগণের ইমাম , খোদার পরিচয় লাভকারীদের গৌরব, লিখনি ও গ্রন্থনার সম্রাট, উর্ধ্বতন মহামান্যগন থেকে অন্যতম অবশিষ্টজন, খ্যাতনামা মাশায়েখগণের আশ্রয় কেন্দ্র, বিশেষজ্ঞগণের সনদ, মহা মর্যাদাশীল, তর্কশাস্ত্রবিদ গণের সরদার, সূক্ষ্ম জ্ঞানের অতল সাগর - এছাড়া আরো বহুবিধ লকবে ভূষিত করেন।
তিনি গাউছে জামান আল্লামা ফরহাদাবাদী (ক) কে সুন্নি জামাতের জন্য নে'মতে ওজমা হিসেবে সম্বোধন করেছেন।
আল্লামা শেরে বাংলা (ক) আরো বলেন, ফেরাউনের জন্য হযরত মুসা (আ) যেরুপ ভয়ের কারণ ছিলেন, তদ্রুপ হযরত আল্লামা ফরহাদাবাদী(ক) ওহাবীদের জন্য ভয়ের কারণ ছিলেন।
উল্লেখ্য যে, প্যালেস্টাইন_যুদ্ধের_গাজী ও ব্রিটিশ আমলে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের খতিব, শেরে বাংলা (রা) এর পীর, বাগদাদ শরীফের বাসিন্দা হজরত মাওলানা শাহছুফী সৈয়দ আবদুল হামিদ বোগদাদী (রা) পবিত্র হেরম শরীফ বা কাবা শরীফের বারান্দায় আরববাসীদের গাঊছে জামান আল্লামা সৈয়দ আমিনুল হক ফরহাদাবাদী (রা:) এর পরিচয় দিতে গিয়ে বলেন, " তোমরা আরবীরা কি আরবী জান? আরবী জানে এই আল্লামা।" তিনি আল্লামা ফরহাদাবাদী (রা:) এর ডান হাত ধরে আরববাসীদের বলেন, " এই সরু হাতগুলি হাড়ের নয়। হীরার বলা যেতে পারে। তাঁর লিখনির মধ্যে হীরার ধার আছে। বাংলার মুল্লুকে এরূপ লায়েক আলেম আর দেখিনি ।"
এটাই প্রভাতের সূর্যের মতো পরিষ্কার যে, এই যুগে এসে যারা এই মহান আউলিয়ার বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও বিদ্রুপ বক্তব্য উপস্থাপন করছে, তারা ফেরাউনের বংশধর বা ওয়াহাবীবাদের অনুসরণকারী।
আল্লামা ফরহাদাবাদী এই দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছেন, সুন্নি জনতার ভিত্তিকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
তাই মাওলানা বজলুল করিম মন্দাকিনী (ক) বলেন,
মাওলানা আমিনুল হক, ফরহাদাবাদ বাসী,
উজ্জ্বল করিলেন দেশ, পাপের তিমির নাশী।
অধীন করিম হীন, অনুগত অনুদিন,
স্মরণ রাখিও বাবা - আমি তোমায় ভালোবাসি।
আলহাজ্ব বজলুস সাত্তার (ব্যারিস্টার) "যা ভাষায় বর্ণাতীত" নামের একটি প্রবন্ধে উল্লেখ করেন, দ্বিতীয়_বিশ্বযুদ্ধ আরম্ভ হওয়ার পর ১৯৩৯ সনে আমি ইংল্যান্ড থেকে ফেরার পথে মিশরের কায়রোতে যাত্রাবিরতি করি। কায়রোর আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামী কৃষ্টি ও ইতিহাসের অধ্যাপক ড. মমতাজ উদ্দিনের মাধ্যমে আল আজহারের রেক্টরের সাথে দেখা করতে গেলে তিনি আমার জন্মস্থান ভারতবর্ষের চিটাগং (চট্রগ্রাম) শুনে আমাকে বললেন:-
"You are lucky. You have come from the birth place of Gawsul Azam Hazrat Shah Ahmadullah Maizbhandari."
[তুমি ভাগ্যবান। কারণ, তুমি গাউসুল আজম হযরত শাহ সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারীর (ক:) জন্মস্থানের লোক ] ।
পরে জানতে পারলাম আমাদের দেশের ন্যায় মিশরে হজরত জুন্ননমিশরীর আমল (১৫ শতাব্দী) হতে সেমা সিজদা নিয়ে এখতেলাফ - মতবিরোধ রয়েছে এবং এ বিষয়ে গাউছে জামান আল্লামা ফারহাদাবাদী কর্তৃক লিখিত "তোহফাতুল আখইয়ার" মিশরের আল-আজহারপন্থী প্রগতিশীলদের নিকট খুবই প্রিয় এবং মুরীদের সুবাদে হযরত গাউসুল আযম শাহ সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী (কঃ) মিশরে সুপরিচিত ।
গাউছে জামান আল্লামা ফরহাদাবাদী সম্পর্কে অনেক আলেম-ওলামা ও তৎকালীন যুগশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিগণ নানা লকব বা উপাধি দিয়ে তাঁহার শানে আজমত প্রচার ও প্রসার করেছিলেন।
যারা উদ্ভট ও মিথ্যা বক্তব্য দিয়ে এই মহান হাস্তির বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছে তারা ফেরাউনের উত্তরসুরী। মিথ্যা কখনো মিথ্যাবাদীকে জাহান্নাম পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দেয় এবং মিথ্যা বলতে বলতে পরিশেষে সে আল্লাহ তাআলার কাছে মিথ্যুক হিসেবে পরিগণিত হয়। ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা সত্যকে আঁকড়ে ধরো। কারণ সত্য পুণ্যের পথ দেখায় আর পুণ্য জান্নাতের পথ দেখায়।
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন: যে ব্যক্তি আমার কোন ওলীর সঙ্গে শত্রুতা পোষণ করলো আমি তার সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করলাম।
খুবই দুঃখজনক যে, এই যুগে কিছু কাঠ মোল্লার দরুন , সাধারণ সুন্নি মুসলমান বিব্রত ও বিভ্রান্ত হচ্ছে। অনেক বছর পূর্বে, গাউসুল আজম হযরত শাহ সুফি সৈয়দ আহমদউল্লাহ মাইজভান্ডারী (ক) এর একটি মহান কালাম উল্লেখযোগ্য - কাঠমোল্লারা কালামুল্লাহ বিক্রি করে কলা মোলা খাইতেছে। মহান রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে গাউসুল আজম মাইজভান্ডারীর এর উসিলায় সকল কাঠ মোল্লার অনিষ্ট থেকে রক্ষা করুক।
আখেরী জামানায় এসে যারা ইমাম আল্লামা ফরহাদাবাদী (ক) ও ইমাম আল্লামা শেরে বাংলা (ক) এর বিরুদ্ধে বক্তব্য উপস্থাপন করবে , তাদের সকলকে বয়কট করে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের পথকে প্রশস্ত ও সুগম করতে হবে। নামধারী সুন্নি যারা ইমামের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলেছে তারা নিঃসন্দেহে বাতেলদের অন্তর্ভুক্ত। তারা সর্বক্ষেত্রে ও সর্ব অঙ্গনে পরিত্যাজ্য।
লেখক -সৈয়দ আরমান ফরহাদাবাদী
মাইজভাণ্ডারী তরিকাকে জানার আকরগ্রন্থ হলো পবিত্র "বেলায়তে মোতলাকা" শরীফ
~ গাউসুলআজম মাইজভাণ্ডারী মাওলানা শাহসুফি সৈয়দ আহমদ উল্লাহ (ক.) ও তাঁর প্রবর্তিত মাইজভাণ্ডারী তরিকাকে জানার নির্ভরযোগ্য আকরগ্রন্থ হলো "বেলায়তে মেতলাকা"।
মাইজভাণ্ডারী তরিকা বিকাশ লাভের প্রায় অর্ধশতাব্দীকাল পর্যন্ত এ তরিকার বর্ণিত বিষয় ও রূপরেখা সর্বসাধারণের কাছে প্রায় অস্পষ্টই ছিল। এর ছিলনা কোন লিখিতরূপ। তরিকার প্রবর্তক নিজে কোন বইপত্র বা কিতাবাদী লিখে যাননি। তাই ব্যাঞ্জনাধর্মী, রহস্যাবৃত মহাসমুদ্ররূপী মাইজভাণ্ডারী তরিকাকে জানার ক্ষেত্রে সমস্যা ছিল প্রচুর।
এমতাবস্থায় সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভাণ্ডারী (ক.) সর্বপ্রথম পরিকল্পিতভাবে তত্ত্ব ও তথ্য সহাকারে মাইজভাণ্ডারী তরিকার রূপরেখা জনসম্মুখে তুলে ধরার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তাঁর নিজের ভাষায়-
"তরিকতপন্থী বেলায়ত সম্বন্ধে অনুসন্ধিৎসু সুধীবর্গের জ্ঞাতার্থে, আমি হুজুরে আকদাছ হযরত শাহছুফি মৌলানা সৈয়দ আহমদ উল্লাহ (ক.) ছাহেবের অনুগ্রহ ও খেদমত ছোহবতের ফয়জ বরকত প্রাপ্ত এবং প্রত্যক্ষ দর্শনের অধিকারী বংশধর তাঁহার একমাত্র পুত্র সন্তান মৌলানা সৈয়দ ফয়জুল হক মরহুম শাহ ছাহেবের একমাত্র বিদ্যমান পুত্র এবং হযরত আকদাছের সাজ্জাদানশীন বিধায় নৈতিক দিক দিয়া এই বেলায়তের স্বরূপ উদঘাটন রূপ দুঃসাহসী কাজে মনোনিবেশ করিতে বাধ্য হইলাম।"- (বেলায়তে মোতলাকা)
~ অছি-এ-গাউসুলআজম মাওলানা শাহসুফি সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভাণ্ডারী (ক.) প্রাথমিক পর্যায়ে গৃহ শিক্ষকের নিকট বাংলা শিখেছিলেন শুধুমাত্র ১৭ দিন! আর কোন শিক্ষকের কাছে বা প্রতিষ্ঠানে তিনি বাংলা ভাষা অধ্যয়ন করেননি। অথচ মাইজভাণ্ডার সম্পর্কিত যে ১০টি মূল্যবান গ্রন্থ তিনি রচনা করেছেন তার সবই বাংলায় রচিত এবং তাঁর রচনাশৈলী ছিল উন্নত, অকাট্য যুক্তি ও বর্ণনা ছিল প্রাণস্পর্শী।
বেলায়তে মোতলাকা গ্রন্থে ২৯টি আরবী, ফার্সী ও উর্দু কিতাব এবং ৩টি বাংলায় রচিত গ্রন্থ থেকে দলিল প্রমাণাদি সংগ্রহ করে তিনি মাইজভাণ্ডারী দর্শনকে খুব সুন্দর ও যুক্তিগ্রাহ্যভাবে পাঠক সমীপে উপস্থাপন করেছেন তা জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সুধীজনের দৃষ্টি আকর্ষণে সমর্থ হয়। "বেলায়তে মোতলাকা" গ্রন্থে যেসব কিতাব হইতে দলিল প্রমাণাদি সংগ্রহ করা হয়েছে সেইসব কিতাবের নাম সমূহ নিম্নে দেওয়া হলো:-
১। মতালেবে রশীদী।
২। নশরুত্তিব ফি জিকরিল হাবীব।
৩। দিওয়ানে নুর।
৪। মছনবী।
৫। কোরআন পাক।
৬। তাছাওয়োফে ইসলাম।
৭। দীওয়ানে আলী।
৮। হাদীছে নববী।
৯। কছিদায়ে গাউছে সাকলাইন।
১০। ফছুছুল হেকম (তরজমা)।
১১। তফছীরে মুহীউদ্দীন।
১২। জেয়াউল কুলুব।
১৩। তফছীরে হক্কানী।
১৪। তজকেরায়ে শায়খে আকবর।
১৫। আয়না-ই-বারী।
১৬। চট্টগ্রামের ইতিহাস পুরানা আমল।
১৭। নূতন ইতিহাস।
১৮। ফতহুর রব্বানী (অনুবাদ)।
১৯। মজাকুল আরেফিন।
২০। শেফাউল আলীল তরজুমায়ে কওলুল জমীল।
২১। তফছীরে আজিজী (তরজুমা)।
২২। মোনাজেরাতুচ্ছদরাইন।
২৩। মকালাতে কোরআনী।
২৪। গোলেস্তান।
২৫। মছনবী গঞ্জে রাজ।
২৬। তানবিরুল কুলুব।
২৭। এহয়াউল উলূম।
২৮। দিওয়ানে হাফেজ শিরাজী।
২৯। জোবদাতুছ ছালেকীন তরজমা।
৩০। মজমুয়া ফতোয়া।
৩১। তফছীরে হোসাইনী।
"যেই উদ্দেশ্য ও ভাবধারা লইয়া এই ক্ষুদ্র গ্রন্থখানি লিপিবদ্ধ করিয়াছি; আশাকরি, তাহা লিখিত বিষয়বস্তু হইতে পাঠকবর্গ সম্যক উপলব্ধি করিতে পারিয়াছেন।"- (বেলায়তে মোতলাকা)
"জনগণের মধ্যে যেমন আকৃতি প্রকৃতির পার্থক্য আছে; তেমন রুচির বিভিন্নতা বা পারিপার্শ্বিক অবস্থায় স্বার্থের ঘাত প্রতিঘাতে বুঝ ব্যবস্থা এবং চালচলনেও বিভিন্নতা দেখা দেওয়া অস্বাভাবিক নহে।"- (বেলায়তে মোতলাকা)
"কাজেই এক শ্রেণীর লোকের উপকার ইহাতে নাও হইতে পারে। তবে সত্য বস্তু আবিস্কারের ফলে অধিক সংখ্যক লোকের উপকার হইয়াছে মনে করিতে পারিলে শ্রম সার্থক হইয়াছে বলিয়া মনে করিব।"- (বেলায়তে মোতলাকা)
"সত্য বস্তু হইলেও সকলের জন্য ইহার কার্যকারীতা এক নহে। তাই সকলের নিকট ইহা আদৃত না হওয়া অস্বাভাবিক নহে। যেমন পবিত্র কোরআনে ঘোষণা আছেঃ- "আল্লাহতায়ালা যাহাকে ইচ্ছা হেদায়ত বা পথ প্রদর্শন করেন, যাহাকে ইচ্ছা গোমরাহ বা পথভ্রষ্ট করেন।"- (বেলায়তে মোতলাকা)
"মানবের দৈহিক সুস্থতা ও অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সুষ্ঠুতা যেমন দরকারী ও মূল্যবান, মানসিক সুষ্ঠুতা ও দৃষ্টিভঙ্গির সুষ্ঠুতাও তেমন নিতান্ত প্রয়োজন। যাহার অভাবে মানব দীন-দুনিয়াতে বিশেষ করিয়া ধর্মীয় ক্ষেত্রে ধর্মান্ধ বা ধর্ম-গোড়া হইতে বাধ্য হইয়া থাকে। সুস্থ মানসিকতা ও নিরপেক্ষ মনোভাব লইয়া যাঁহারা এই তত্ত্ব অনুধাবন করিবার মানসে এই ক্ষুদ্র গ্রন্থখানি পাঠ করেন, তাহাদের করকমলে তরিকতের একজন নগণ্য খাদেম হিসাবে সেবার নিদর্শন স্বরূপ এই গ্রন্থখানি উপস্থিত করিলাম। উপকৃত মনে করিলে নিজকে কৃতার্থ মনে করিব।"- (বেলায়তে মোতলাকা)
~ "আমার পরম শ্রদ্ধাষ্পদ দাদাজান, অলীকূল শিরোমনি ছুফী সম্রাট গাউছুল আজম জনাব শাহ ছুফী মওলানা সৈয়দ আহমদ উল্লাহ (ক.) যাঁহার মহান জীবনাদর্শ আমাকে "বেলায়তে মোতলাকা" লিখারূপ কঠিন কাজে অনুপ্রাণিত করিয়াছে; তাঁহারই পূণ্য স্মৃতির বাহক #আঞ্জুমানে_মোত্তাবেয়ীনে_গাউছে_মাইজভাণ্ডারী'র" #সর্বাঙ্গীন_উন্নতিকল্পে_বেলায়তে_মোতলাকা_সর্বস্বত্বে_উৎসর্গ_করিলাম।
আঞ্জুমান "বেলায়তে মোতলাকার" মহান উদ্দেশ্যকে সর্বসাধারণের সঠিক বোধগম্য করার প্রয়াস পাইলে শ্রম সার্থক মনে করিব।"- (বেলায়তে মোতলাকা)
~ অছি-এ-গাউসুলআজম মাওলানা শাহসুফি সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভাণ্ডারী (ক.) প্রণীত গ্রন্থ সমূহ:-
১। এলাকার রেঁনেসা যুগের একটি দিক।
২। গাউসুলআজম মাইজভাণ্ডারীর জীবনী ও কেরামত।
৩। প্রতিবাদ লিপি।
৪। বেলায়তে মোতলাকা।
৫। বিশ্বমানবতায় বেলায়তের স্বরূপ।
৬। মানব সভ্যতা।
৭। মিলাদে নববী ও তাওয়াল্লাদে গাউছিয়া।
৮। মুসলিম আচার ধর্ম।
৯। মূূল তত্ত্ব বা তজকীয়ায়ে মোখতাছার [১ম খণ্ড]।
১০। মূলতত্ত্ব [২য় খণ্ড]।
সংগৃহীত
“তুমি আমার সামনে থাকিয়াও যদি স্মরণ বিচ্যুত থাক তাহলে তুমি ইয়ামেন দেশে, আর যদি ইয়ামেন দেশে থাকিয়াও আমার স্মরণ বিচ্যুত না হও , তুমি আমার সামনে "।
বাণী- হুযুর গাউছুল আজম হযরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী(কঃ)
গাউছে জামান আল্লামা ফরহাদাবাদী (ক) কর্তৃক লিখিত মাইজভান্ডারী তরিকার ইতিহাসে সর্বপ্রথম কিতাব "তোহফাতুল আখইয়ার" থেকে উদ্ধৃত:
কাজী ছনাউল্লাহ পানি পথি (রঃ)কে জিজ্ঞাসা করা হইয়াছিল, হালকা জিকিরের অবস্থায় বাদ্যযন্ত্র সহকারে ছেমা সম্বন্ধে আপনার অভিমত কি? কাফের হইবে কিনা? উত্তরে তিনি বলিয়াছেন, মুসলমানকে কথায় কথায় কাফের বলিও না। বিশেষতঃ এইরূপ স্থলে। যেহেতু ইহার দ্বারা বুজর্গানের দ্বীনদের প্রতি শক্ত গালি হইবে। উহাদের মুহাব্বত এবং অনুসরণ আল্লাহ পাক আমাদিগকে দান করুক।
শাহে আলামীন হজরত শেখ আবদুল কুদ্দুছ গোঙ্গুহী (রঃ) পরিপূর্ণ ইলমধারী এবং ইলমে বাতেনে উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন হওয়া সত্ত্বেও বাদ্যযন্ত্র সহকারে অত্যাধিক গান শুনিতেন।
Collected from: আল্লামা ফরহাদাবাদী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট
"বিশ্বাসের অনুশাসনে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান" শীর্ষক আন্তঃধর্মীয় সংলাপ সম্মিলনী-২৩
আগামী ২০ অক্টোবর,শুক্রবার,বিকাল ৫:৩০ মিনিটে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব,বঙ্গবন্ধু হলে অনুষ্ঠিত হবে।
মাশাআল্লাহ
গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী (ক.) এর ১০ই মাঘ ওরশ শরীফের দাওয়াত নামা।
MashaAllah. The holy Ors Sharif of ShahanShah Hazrat Syed Ziaul Hoq Maizbhandari (K) has been celebrated at Maizbhandar Darbar Sharif.
Some marvellous photo scene captured at that occasion.
Here collections from SZHM Trust has been shared.
Link: https://www.facebook.com/100070108686288/posts/607123701634581/
Pray for Palestine.
InshaAllah one day they will have Independence and all rights.
"Ambition Aid" Coaching Centre, is located in the heart of Anowara. It is very near to College.
আসসালামু আলাইকুম, মহান আল্লাহর সৃষ্টির রহস্য মহাশূন্য, সৌরজগত এবং পৃথিবীর বৈচিত্রতা জানুন এই পেইজে।
Its all about computer programming page that includes multiple programming language. For example C#, Asp.Net, SQL Server, android, VB.Net, HTML, CSS etc...
Since 2010, BISCM is the International Standard Institute, having Government approval from Ministry
To Connect youth researchers and pair them with each other.
The page can be geared towards students , educational, funny and technology
Sajjadul Islam Abed Honours - Finance & banking department National University