আলহামদুলিল্লাহ, তেমুহানী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এর ফোরকানিয়া মাদরাসার শিক্ষার্থীদের নামাজ প্রশিক্ষণ।
মহান আল্লাহ সকলের প্রচেষ্টাকে কবুল করুন।
Misbah Official
Assalamu Alaikum...
Our Love for Allah can not be proved only by saying I love ALLAH. We must Follow the Quran And Sunnah as well. Thank You...
Operating as usual

আলহামদুলিল্লাহ, তেমুহানী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে মিলাদুন্নবী ও সিরাতুন্নবী সাঃ এবং ঈছালে সওয়াব মাহফিলে আলোচনা।
YouTube Link
কোরআন শিক্ষার গুরুত্ব ও ফজিলত - হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ মিছবাহ উদ্দীন
জুমাপূর্ব আলোচনা
তেমুহানী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, সাতকানিয়া, চট্টগ্রাম।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সরিষার তেল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং পাশাপাশি এটি ত্বক এবং চুলের জন্যও খুব উপকারী।
এ তেলে রয়েছে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল উপাদান, যা বিভিন্ন ক্ষতিকর জীবাণুকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে সরিষার তেল বিদ্যমান ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের বিভিন্ন ব্যথা, যন্ত্রণায় উপশম ঘটাতে সাহায্য করে।
বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে, শরীরের ক্যানসার কোষগুলো দ্রুত ধ্বংস করতে এ তেলের ভূমিকা রয়েছে। পাশাপাশি এটিতে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড হৃদপিণ্ডের জন্যও দারুণ উপকারী। যা বিভিন্ন হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এ ছাড়া শীতের মৌসুমে ঠান্ডা লাগার হাত থেকে শরীরকে রক্ষাও করে সরিষার তেল।
আমাদের কাছে পাবেন-
✅ তেতুল কাঠের ঘানিতে ভাঙানো খাটি সরিষার তেল।
✅ বরই ফুলের মধু বা সিদর মধু।
বাংলাদেশের যেকোনো জায়গায় কুরিয়ার এর মাধ্যমে পণ্য ডেলিভারি দেওয়া হয়।
বিক্রিত পণ্য সুন্নাহ অনুযায়ী ফেরত নেওয়া হবে ইনশা আল্লাহ।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন।
০১৮১৮-৬০৬০৯৫

Brochure Design - How to Design Brochure in Illustrator - Tri Fold Brochure Design in Bangla Assalamu Alaikum, Hello Everyone, Welcome to my Official Channel, I am Mohammad Misbah Uddin.In this tutorial, you will learn how to create a trifold brochur...

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ...
আগামী আগষ্ট মাসে চালু হতে যাচ্ছে বিশুদ্ধ ও সহজ পদ্বতিতে সহীহ কোরআন শিক্ষা কোর্স!
বর্তমানে আমাদের গ্রামের মসজিদে এশারের নামাজের পর একটি কোর্স চালু করা হয়েছে।
আল-কোরআন এসেছে বিশ্ব মানবতাকে হিদায়াতের সঠিক পথের সন্ধান দেয়ার জন্য। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘রমজান মাস, যাতে কোরআন নাযিল করা হয়েছে মানুষের হিদায়াতস্বরূপ এবং হিদায়াতের সুস্পষ্ট নিদের্শনাবলী ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীরূপে।’ (সূরা আল-বাকারা-১৮৫) হিদায়াতের এই কিতাব আল-কোরআন শিক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানের উপরে ফরজ করা হয়েছে।
মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন। এসকল নবী-রাসূলদেরকে গাইডবুক হিসেবে সহীফা ও কিতাব দিয়েছেন। এসব কিতাব সমূহের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ কিতাব হচ্ছে আল-কোরআন।
কোরআন অধ্যয়নকারীকে আল্লাহ স্বরণ করেন
এই পৃথিবীতে সর্বোত্তম কাজ হচ্ছে আল-কোরআন অধ্যয়ন করা এবং সে অনুযায়ী জীবনে আমল করা। যারা দুনিয়ায় আল-কোরআন অধ্যয়ন করবে, জেনে-বুঝে আমল করবে আল্লাহ তায়ালা কিয়ামতের দিন তাদেরকে স্বরণ করবেন এবং এই কোরআনের সংস্পর্শে থাকার কারণে তাদের মাধ্যমে পৃথিবীতে আলোকবর্তিকা ছড়িয়ে দিবেন।
তাই আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে আল-কোরআন অধ্যয়ন করা এবং আল-কোরআনের শিক্ষা মেনে চলা। এর মাধ্যমে পরিবার, সমাজ আলোকিত হবে এবং জাহিলিয়াতের অন্ধকার দূরীভূত হবে।
আল-কোরআনের সম্মোহনি শক্তি
আল-কোরআন যাতে মানুষ মেনে চলতে না পারে সেজন্য প্রথম যুগ থেকেই মক্কার কাফেররা কোরআন শ্রবণ থেকে মানুষদেরকে বিরত রাখার চেষ্টা করতো। এ সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘আর কাফিররা বলে, ‘তোমরা এ কোরআনের নির্দেশ শুন না এবং এর আবৃত্তিকালে শোরগোল সৃষ্টি কর, যেন তোমরা জয়ী হতে পার।’ (সূরা হা-মীম- আস-সাজদা-২৬)
কাফেরদের বাধাঁ অতিক্রম করে মক্কার সাধারণ মানুষ আল-কোরআনের তিলাওয়াত শুনতো এবং ইসলামের দিকে ধাবিত হতো। বর্ণিত আছে, একদা হজরত ওমর (রা.) বাইতুল্লাহর পাশ দিয়ে হেটে যাচ্ছিলেন সে সময় রাসূল (সা.) নামাজের মধ্যে কোরআন তিলাওয়াত করছিলেন, তাঁর মধুর তিলাওয়াত শুনে ওমর মনে মনে ভাবছে মুহাম্মদ কি কবি হয়ে গিয়েছে নাকি? এসময় রাসূল (সা.) তিলাওয়াত করলেন, ‘আর এটি কোনো কবির কথা নয়। তোমরা কমই বিশ্বাস কর।’ (সূরা হাক্কাহ- ৪১)
ওমর কোরআনের এ আয়াত শুনে মনে মনে ভাবলেন, মুহাম্মদ আমার মনের কথা কীভাবে জানলো, তাহলে কি মুহাম্মদ গণক? এসময় রাসূল (সা.) তিলাওয়াত করলেন, ‘আর এটা কোন গণকের কথাও নয়। তোমরা কমই উপদেশ গ্রহণ কর।’ (সূরা হাক্কাহ- ৪২) একথা শুনে ওমর হতবাক হয়ে ভাবছে এটা কবির কথা নয়, আবার গণকের কথা নয়, তাহলে মুহাম্মদ যেটা তিলাওয়াত করছে এটা কি? এমন সময় রাসূল (সা.) তিলাওয়াত করলেন, ‘এটি জগতসমুহের রবের পক্ষ থেকে নাযিলকৃত।’ (সূরা হাক্কাহ- ৪৩) এর পরেই হযরত ওমর ইসলামের আলোতে আলোকিত হয়ে রাসূল (সা.) এর কাছে এসে ইসলামে দিক্ষিত হন।
কোরআনের একটি আয়াত হলেও মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে
আল-কোরআন শিক্ষা করা এবং সেটা মানুষের কাছে সঠিকভাবে পৌঁছে দেয়া মুসলিম উম্মাহর উপরে ফরজ করে দেয়া হয়েছে। এজন্য আল-কোরআন সঠিকভাবে অধ্যয়ন করে জানতে হবে এবং সে শিক্ষা সমাজের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। আল-হাদীসে এ সম্পর্কে বর্ণিত হয়েছে, ‘হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ‘আমর ইবনে ‘আস (রা.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমার পক্ষ থেকে জনগণকে (আল্লাহর বিধান) পৌঁছে দাও, যদিও সেটা একটি আয়াত হয়। বনী-ইসরাইল থেকে (শিক্ষনীয় ঘটনা) বর্ণনা করতে পার, তাতে কোনো ক্ষতি নেই। কিন্তু যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত-ভাবে আমার প্রতি মিথ্যা (বা জাল হাদিস) আরোপ করল, সে যেন নিজ আশ্রয় জাহান্নামে বানিয়ে নিলো।’ (সহীহ আল-বুখারী)
এটার মাধ্যমে আমাদের জন্য শিক্ষা হচ্ছে আল-কোরআন জানতে হবে এবং আল-কোরআনের শিক্ষা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। দ্বীনের এই দাওয়াত আল্লাহ আমাদের উপরে ফরজ করে দিয়েছেন। আল-কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘আর যেন তোমাদের মধ্য থেকে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহ্বান করবে, ভালো কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম।’ (সূরা আলে-ইমরান-১০৪)
আল-কোরআন অমান্যকারীর পরিণতি
কোরআনের আয়াত অনুধাবন করে এর থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে জীবন প্ররিচালনা করা প্রত্যেক মুসলমানের উপরে অবধারিত করে দিয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘তবে কি তারা কোরআন নিয়ে গভীর চিন্তা ভাবনা করে না? নাকি তাদের অন্তরসমূহে তায়ালা রয়েছে?” (সূরা মুহাম্মদ-২৪) এ আয়াত আমাদেরকে বলে দিচ্ছে কোরআন অধ্যয়ন করে এর থেকে শিক্ষা নিয়ে জীবন পরিচালনা করতে হবে। তাহলে কোরআনের হক আদায় হবে এবং আল্লাহ এর প্রতিদান দিবেন। আর যারা দুনিয়ার জীবনে কোরআন মেনে চলবে না, বরং কোরআনকে অবজ্ঞা করে চলবে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাকে অন্ধ করে উঠাবেন। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যে আমার স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে, তার জন্য হবে নিশ্চয় এক সংকুচিত জীবন এবং আমি তাকে কিয়ামত দিবসে উঠাবো অন্ধ অবস্থায়। সে বলবে, ‘হে আমার রব, কেন আপনি আমাকে অন্ধ অবস্থায় উঠালেন? অথচ আমি তো ছিলাম দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন?’ (সূরা ত্বহা- ১২৪-১২৬)
আল্লাহ তাআলা আরো বলেছেন, ‘আর যে ব্যক্তি এখানে (কোরআনের অনুসরণে) অন্ধ সে আখিরাতেও অন্ধ এবং অধিকতর পথভ্রষ্ট।’ (সূরা বনি ইসরাইল-৭২)
তাই একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে আল-কোরআন জানা এবং সে অনুযায়ী আমল করা তাহলে কিয়ামতের দিন আল্লাহ আমাদের সঙ্গে থাকবেন।
শেষ জামানায় কোরআনের আমল থাকবে না
রাসূল (সা.) ভবিষ্যৎবাণী করেছেন, আমার উম্মতের মধ্যে এমন একটা সময় আসবে যখন আল-কোরআনের তিলাওয়াত থাকবে কিন্তু কোরআনের আমল সমাজের মানুষের মধ্যে থাকবে না। বর্তমান বিশ্বের দিকে তাকালে মনে হয় সেই সময় চলে এসেছে। এখন সারা পৃথিবীতে কোরআনের তিলাওয়াত আছে কিন্তু কোরআনের আমল নেই, কোরআনের হুকুম সমাজে বাস্তবায়ন নেই।
এ সম্পর্কে আল-হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, ‘হজরত আলী (রা.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, ভবিষ্যতে মানুষের সামনে এমন একটা যুগ আসবে যখন নাম ব্যতিরেকে ইসলামের আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না, আল-কোরআনের আক্ষরিক তিলাওয়াত ছাড়া আর কিছুই থাকবে না। তাদের মসজিদ গুলো হবে বাহ্যিক দিক দিয়ে জাঁকজমকপূর্ণ। তবে প্রকৃতপক্ষে তা হবে হেদায়াত শূণ্য। আর তাদের আলেমরা হবে আকাশের নিচে জমিনের উপরে সবচেয়ে নিকৃষ্ট। কারণ তাদের মধ্য থেকে ইসলাম/দ্বীন সম্পর্কে ফিতনা প্রকাশ পাবে। অতঃপর সেই ফিতনা তাদের দিকেই প্রত্যাবতন করবে।’ (বায়হাকী, শুয়াবুল ঈমান অধ্যায়)
বর্তমান সময়ের মুসলামানগণ এই কোরআনকে তিলাওয়াত সর্বস্ব কিতাবে পরিণত করেছি। এ কথার দ্বারা এটা মনে করার সুযোগ নেই যে, কোরআন তিলাওয়াত করা যাবে না। বরং কোরআন তিলাওয়াত করলে আপনি অবশ্যই প্রতি হরফে ১০টি করে নেকি পাবেন। এ সম্পর্কে রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল-কোরআন তিলাওয়াত করবে প্রতিটি হরফের তার জন্য রয়েছে ১০টি করে সওয়াব।’ (আল-বুরহান ফি উলুমিল কোরআন)
তবে কোরআনের শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সে অনুযায়ী নিজের জীবন পরিচালনা করা, পরিবার ও সমাজ পরিচালনা করাই হচ্ছে মূল উদ্দেশ্য। যদি আমি এই উদ্দেশ্য ভুলে শুধু তিলাওয়াতে ব্যস্ত থাকি অথচ আল-কোরআন সমাজে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা না করি তাহলে এটা তিলাওয়াত সর্বস্ব হিসেবে গণ্য হবে।
পরিশেষে বলা যায়, আল-কোরআনের হক হচ্ছে তাকে তিলাওয়াত করতে হবে, জানতে হবে, বুঝতে হবে, বাস্তব জীবনে কোরআনের বিধান মেনে চলতে হবে। কারণ এই আল-কোরআনই কিয়ামতের দিন আপনার-আমার পক্ষে অথবা বিপক্ষে সাক্ষ্য দিবে। এ সম্পর্কে রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘আল-কোরআন তোমার পক্ষে অথবা বিপক্ষে সাক্ষ্য দিবে।’ (আহকামুশ-শরীয়াহ) তাই আসুন আমরা সবাই আল-কোরআন শিক্ষা করি এবং কোরআন অনুযায়ী নিজের জীবন পরিচালনা করার চেষ্টা করি।
যাদের কোরআন তিলাওয়াত করতে কষ্ট হয় অথবা সহীহ নেই, তাদের নামাজেও সমস্যা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। আবার অনেকে কোরআন তিলাওয়াতে ভুল হয় বলে নামাজও আদায় করেন না। অথচ নামাজ মুসলামানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদাত।
তাই আসুন, লকডাউনে অলস সময় পার না করে দিনের কিছু সময় ব্যয় করে পবিত্র আল কোরআন সহীহশুদ্ধ তিলাওয়াত, অর্থ এবং মর্মকথা বুঝার চেষ্টা করি। এটিই হবে জীবনের সবচেয়ে বড় সফলতা।
মহান আল্লাহ সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন।
ক্লাস শুরু হবে 01-08-2021
ক্লাস চলবে সপ্তাহে 6 দিন
প্রতিদিন সকাল অথবা বিকালে (সকলের সুবিধামতো সময়ে)
(সম্ভব হলে পোষ্টটি লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে অন্যদেরকে কোরআন শেখার সুযোগ করে দিন)
কোর্স পরিচালনা করবেন
হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ মিছবাহ উদ্দীন
কামিল (অধ্যয়নরত)
দাওরায়ে হাদীস


আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ...
সবাইকে পবিত্র মাহে রামাদ্বানের শুভেচ্ছা।
পবিত্র রামাদ্বান মাস হচ্ছে কোরআন নাযিলের মাস ও সিয়াম সাধনার মাস। মানবজীবনের একমাত্র সংবিধান মহাগ্রন্থ আল কোরআন যা এ মাসেই নাযিল হয়েছে।
সম্মানিত সুধী, মহাগ্রন্থ আল কোরআন শুধু তিলাওয়াত এর জন্য নাযিল হয়নি বরং এর অর্থ ও মর্মকথা অনুধাবন করে এর পরিপ্রেক্ষিতে জীবন পরিচালনা করাই পবিত্র আল কোরআন নাযিলের উদ্দেশ্য।
যাদের কোরআন তিলাওয়াত সহীহ নেই, তাদের নামাজেও সমস্যা হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
তাই আসুন, পবিত্র এ মাসে লকডাউনে অলস সময় পার না করে কিছু সময় ব্যয় করে পবিত্র আল কোরআন সহীহশুদ্ধ তিলাওয়াত, অর্থ এবং মর্মকথা বুঝার চেষ্টা করি। এটিই হবে জীবনের সবচেয়ে বড় সফলতা।
মহান আল্লাহ সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন।
(সম্ভব হলে পোষ্টটি লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে অন্যদেরকে কোরআন শেখার সুযোগ করে দিন)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Address
Chittagong
4397
Halishahar Housing Estate
Chittagong, 4216
Islam & Deen is a Islamic Bangla page. This Channel is mainly focused on islamic knowledge.
Chittagong
কোন আলেমের আকিদাকি আমরা জানি না তবে আমরা দেখবো তার মাসলা কোরআন সুন্না অনুযায়ী কিনা
কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি পশ্চিম খুলশী, চট্টগ্রাম।, জালালাবাদ হাইটস, সেক্টর:০১ রোড: ০১
Chittagong, 4225
হাফিজে কুরআন ও আলিমে দ্বীন বানানোর বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান
দক্ষিণ কাট্টলী, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম।
Chittagong
"দারুল ফুনুন ইসলামিক একাডেমী" সম্পূর্?
ক্যামব্রিয়ান কলেজ-এর পাশেরগলি, বাড়ি-০২, লেইন-০৫, ব্লক-জি, হালিশহর হা/এ, চট্টগ্রাম।
Chittagong, 4202
# দ্বীনি ও আধুনিকতার সমন্বয়ে একটি দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান # নূরাণী প্লে-৩য় শ্রেণি , নাজেরা ও হিফজ